আল কুরআন অনুসারে ( তাওরাত ,ইঞ্জিল নিবন্ধ)২. সূরা বাকারার শুরুর (1-৫) আয়াত (১) আলিফ লাম মীম। (২) এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য, (৩) যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে (৪) এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। (৫) তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। আল কুরআন সূরাঃ ৩/সুরা ইমরান আয়াত (১_৫) (১) আলিফ লাম মীম ( 2) আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নেই, তিনি চিরঞ্জীব, সবকিছুর ধারক। : (3) তিনি আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন সত্যতার সাথে; যা সত্যায়ন করে পূর্ববর্তী কিতাবসমুহের (4) নাযিল করেছেন তাওরত ও ইঞ্জিল, এ কিতাবের পূর্বে, মানুষের হেদায়েতের জন্যে এবং অবতীর্ণ করেছেন মীমাংসা। নিঃসন্দেহে যারা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব। আর আল্লাহ হচ্ছেন পরাক্রমশীল, প্রতিশোধ গ্রহণকারী। (5) আল্লাহর নিকট আসমান ও যমীনের কোন বিষয়ই গোপন নেই।কুরআনের ১০৩ / সূরা আল- আসর : (১- ৩) ) ১) কসম যুগের (সময়ের) (২ নিশ্চয় মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত) (৩ কিন্তু তারা নয়, যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে তাকীদ করে সত্যের এবং তাকীদ করে সবরের।) কুরআন ৫০\সূরা: ক্বাফ, আয়াত: 45 অর্থ : তারা যা বলে, তা আমি সম্যক অবগত আছি। আপনি তাদের উপর জোরজবরকারী নন। অতএব, যে আমার শাস্তিকে ভয় করে, তাকে কোরআনের মাধ্যমে উপদেশ দান করুন।......\।কুরআন ৩\ সুরা আল ইমরান আয়াত 55 আর স্মরণ কর, যখন আল্লাহ বলবেন, হে ঈসা! আমি তোমাকে নিয়ে নেবো এবং তোমাকে নিজের দিকে তুলে নিবো-কাফেরদের থেকে তোমাকে পবিত্র করে দেবো। আর যারা তোমার অনুগত রয়েছে তাদেরকে কিয়ামতের দিন পর্যন্ত যারা অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করে তাদের উপর জয়ী করে রাখবো। বস্তুতঃ তোমাদের সবাইকে আমার কাছেই ফিরে আসতে হবে। তখন যে বিষয়ে তোমরা বিবাদ করতে, আমি তোমাদের মধ্যে তার ফয়সালা করে দেবো।সুরা আল ইমরান আয়াত 56 অতএব যারা কাফের হয়েছে, তাদেরকে আমি কঠিন শাস্তি দেবো দুনিয়াতে এবং আখেরাতে-তাদের কোন সাহায্যকারী নেই। সূরা আল বাক্বারাহ: 4 - এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে(সব পূর্ববর্তীদের কিতাব-তওরাত, ইঞ্জিল, অন্যান্য সব আসমানি কিতাব এবং'যাবুর' যা সেখানে জ্ঞাপিত/বাধ্যতামূলক জানা)। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। সূরা আল বাক্বারাহ: 5 - তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। অনুগ্রহ করে বাধ্যতামূলক খুঁজুন/বাধ্যতামূলক জানা,যা পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে সব পূর্ববর্তীদের কিতাব-তওরাত, ইঞ্জিল, অন্যান্য সব আসমানি কিতাব এবং'যাবুর' , যা সেখানে জ্ঞাপিত সূরা আল বাক্বারাহ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর যথার্থ সফলকাম হইতে-----(কুরআন ৯\সুরা তাওবা আয়াত( ৩১) তাহারা আল্লাহ্ ব্যতীত তাহাদের পণ্ডিতগণকে ও সংসার - বিরাগিগণকে তাহাদের প্রভুরূপে গ্রহণ করিয়াছে এবং মারইয়াম - তনয় মসীহ্কেও। কিন্তু উহারা এক ইলাহের ‘ইবাদত করিবার জন্যই আদিষ্ট হইয়াছিল। তিনি ব্যতীত অন্য কোন ইলাহ্ নাই। তাহারা যাহাকে শরীক করে তাহা হইতে তিনি কত পবিত্র!( Universal verse of holy quran সূরা যুখরুফ(43):86 - তিনি ব্যতীত তারা যাদের পুজা করে, তারা সুপারিশের অধিকারী হবে না, তবে যারা সত্য স্বীকার করত ও বিশ্বাস করত।(All guidance/true for mankind's from Almighty Allah) সূরা আল মায়েদাহ:82 - আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না।
@rashiduzzamanrasel8405Ай бұрын
এই চ্যানেলের এডমিন মহোদয় তাওরাত ও ইঞ্জিল কিতাবের একনিষ্ঠ অনুসারী ইহার কারণেই ভিউয়ার্সদের কমেন্টে উত্তরপ্রদান করেন, এই চ্যানেলের এডমিন যদি নিরপেক্ষ হতেন তবে তিনি কোন মন্তব্য করিতেন না, ইহাতে বুঝা যাচ্ছে যে, তিনি দালাল দল, আমরা সকলে সাবধান হই।
@BRBarmonАй бұрын
সুন্দর কন্ঠ
@ahmedsayeed7287Ай бұрын
Rome nogorir pagan shomproday injil ke bikrito korey. Quran ghetey proman deyar dorkar nai, itihash ghatlei proman pey jaben. Ar quraney bohu jay gay ager kitab gulir bikriti hoey jabar kotha bola achey.
@WilsonMasih-jy9wlАй бұрын
Please pray for me
@MdshafikulIslam-h7pАй бұрын
তাওরাত এর মুল রচনা ছিল হিব্রুতে।সেটা এখন কোথাও খুঁজে পাবেননা।যেটা পাওয়া যায় সেটা গ্রীক থেকে অনুবাদ করা 😂😂😂😂
@MdshafikulIslam-h7pАй бұрын
বাইবেলে প্রায় হাজার খানেক ভুল আছে। তাহলে এই গুলো কি ঈশ্বর করেছেন।নাউজুবিল্লাহ 😮😮
@mostafakamal471Ай бұрын
Excellent,
@MdafjalHossein-zu4fp2 ай бұрын
তাওরাত ইঞ্জিল জব্বর জাহা ছিল সমস্ত কিছু আল্লাহ পাক কোরআনে গাইড করে দিয়েছে
@FirojalomFirojalom-e9o2 ай бұрын
এত কিছু বলার প্রয়োজন নাই। মুল কথা হলো আগে আগত। সব প্রয়োজনীয় বানি গুলো কোরানে সংকলিত হয়েছে।বিষেশ প্রয়োজনে বিষেশ মোহত্তের গুলো ছাডা।
@salmanislam66112 ай бұрын
মোট কথা, ইহুদিরা তাদের তাওরাত দিয়ে ফয়সালা করবে,খ্রিষ্টানরা ইঞ্জিন দিয়ে ফয়সালা করবে,মুসলিমরা কোরআন দিয়ে ফয়সালা করবে। যদি না করে তাহলেই তারা কাফের। তবে প্রত্যকে প্রত্যক কিতাবে বিশ্বাস রাখতে হবে।
@samikghosh-u5m2 ай бұрын
Amen
@samimmalida34682 ай бұрын
আল্লাহ বলেছেন যে কোরআন আমি হেফাজত করবো, বাকি কোন কেতাবের হেফাজতের দায়িত্ব নেয়নি অতএব এরা ভুল বুঝাচ্ছে এরা খ্রিস্টান মিশনারী এদের সঙ্গে ইসলামের কোন সম্পর্ক নাই এদের আকিদা বিভ্রান্তকর এরা ট্রিনিটিতে বিশ্বাস করে এটা ইসলামের খেলাফ
@samimmalida34682 ай бұрын
এই চ্যানেলটা অভিশপ্ত খ্রিস্টানদের সাধারণ মুসলিমদের বিভ্রান্ত করছে আপনার এই ভিডিওটা কেউ দেখবেন না
@k.hrahadullahhaquemiakhan10342 ай бұрын
কই থেকে আসে। সাবধান আমার মুসলিম ভাইরা। এইরা আমাদের মুসলমান ভাইদের বিপদ গামী করতেছে। আল কোরআন সত্য বানী
@Nafizchanel3 ай бұрын
তাওরাত এর বাংলা অর্থ সহ কি পাওয়া যায়? কোথায় পাওয়া যাবে?
@MithunMondal-cl2im3 ай бұрын
Hallelujah
@KamruFaranChristian3 ай бұрын
আমেন
@Md.BadhonCosta3 ай бұрын
কোরানটা তো ওসমান নিজের মতো করে লিখেছেন।
@owahidurrahman13633 ай бұрын
Allah only protect al quaraan ,others are forfeited.
@ZiaulHaqueRipon-pg3sn3 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ্। মহান আল্লাহ্ তোমাদের শয়তানি বুঝার মত জ্ঞান দান করেছেন। তোমরা কোরআনের আয়াতের এবং হাদিস এর উদৃতি দিয়েছ ঠিকই তবে ব্যাখ্যা করেছ ভুল। সবাইকে সাবধান করছি এদের শয়তানি থেকে।
@TawsifSiam-pc4jt3 ай бұрын
তাওরাত ও ইঞ্জিল হারিয়ে যায়নি বরং তাকে বিকৃত করা হয়েছে সূসা ও ইসা আঃ এর কওমেরা। আর এটা হাস্যকর যে তোমরা কোরআনুল কারিমকে নিজেদের মতো ব্যাখ্যা করছো। ঠিক যেমনটা তোমরা তওরাত ও ইঞ্জিলের সাথে করেছিলে।
@mahimulfaraz33403 ай бұрын
সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্ট হলো যিশুর নিজের ভাষাও গ্রিক ছিলোনা।হিব্রু ও না।ওনার ভাষা ছিলো এরামাইক,যেটাকে সেমেটিক ভাষা বলা হয়।তাহলে গ্রিক হিব্রু ভাষায় কিভাবে লিখা হলো ইঞ্জিল।আর হ্যা যিশু খুব কম হিব্রু জানতেন তবে সেটাও নিশ্চিত না।রেড বাইবেল পড়লে বুঝা যায় বাইবেলে যিশুর নিজের মুখের কথা কতগুলো। (১০% ও নেই সম্ভবত)। বেশিরভাগ কথাই তার সহকারীদের যেগুলার অনেক গুলাই চাইলেই বাদ দেয়া যায় যেমন নবীজির কিছু হাদিস গ্রহনযোগ্যতা না পাওয়ায় বাদ দেয়া হয়েছিলো। এককথায় বাইবেল অনেক বার সংস্করণ হয়েছে এবং হচ্ছে আর বাইবেলে প্রায় সবই মানুষের বানানো লিখা।
@mahimulfaraz33403 ай бұрын
মোহাম্মদের হাদিস টা উদ্দেশ্য প্রনোদিত এবং কনটেক্সট বিহীন।মোহাম্মদের আরেকটা হাদিস ও আছে যেখানে তিনি সাহাবিদের তওরাত পড়তে নিষেধ করেছিলো।সেটা উনারা আলোচনা করেননি।এছাড়াও ইঞ্জিল কতটা বিকৃত এটা স্বয়ং আর্কিওলজিস্ট এবং ইহুদিরা-খ্রিস্টান নিজেরাও জানেন।তবে হ্যা কিছু কিছু সত্য বাণী এখনো খুজে পাওয়া যায় ইঞ্জিলে তবে সেটা যতসামান্য। আর কোরআন লিখার যে বিষয়টা বলা হয়েছে সেখানে ২য় খলিফা কোরআন এই কারণেই পুড়িয়েছিলেন কারণ কোরআনের আরবি ভাষাটা খুবই উচ্চ মানের ছিলো কিন্তু অপর দিকে আরবি ভাষার অবস্থা এমন ছিলো যে এক গোত্রে যে শব্দ দ্বারা পুংলিঙ্গ বুঝায় আরেক গোত্রে একই শব্দ দিয়ে স্ত্রিলিঙ্গ বুঝায়।এভাবে যাতে কোরআন বিকৃত না হতে পারে তাই ২য় খলিফা এই ব্যাবস্থা করেছিলো।একটা -দুইটা হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে একটা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো যায়না সত্যি বলতে।কিছুদিন আগেও বাইবেল সংস্কার করা হয়েছিলো এবং প্রতিনিয়ত হচ্ছে।এখন সেটাকে কি বলবেন?
@FirojalomFirojalom-e9o4 ай бұрын
আপনি ভুল কারন। নবী জিবদসায় হাজার হাজার হাফেজ তৈরি করে ছিলেন।
@MdRidoyGazi-zl2sp4 ай бұрын
এরা খ্রিষ্টান এদের থেকে সাবধান।
@গোধূলিবিকেল-ল৯থ7 ай бұрын
কোরওয়ান নাজিল হওয়ার পর তাওরাত যাবুর ইনজিল বাতিল হয়ে গেছে মোহাম্মদ আসার আগে সমস্ত ইহুদি খিষঠান বাদরিরা বলে গেছ শেষ যামনায় একজন নবি আসবে তার দেখানো পথই সত্য তিনি হলেন মোহাম্মদ তাই আগের ওগুলোর চিনতা বাদ দিয়ে কোরয়ান অনুসরন করুন পাচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করুন জাকাত কায়েম করুন কুরবানি করুন এবং এক খোদায় বিসশান করুন
@peterchokrobortty49558 ай бұрын
সঠিক এবং অতি সত্য কথা এখানে বলা হয়েছে ৷ ধন্যবাদ৷
@MdAmdad-j4g8 ай бұрын
আপনি সালাত কায়েম করুন হজ্জ করুন জাকত দিন রোজা রাখুন। সাথে তওরাত যবুর ইন্জিল মানুন
@husainahmad22478 ай бұрын
ভাই সরকারি টিউবওয়েলে তারা কি ফ্রেশ পানি ভেরকরে দিবে কি না
@sohelmeya79848 ай бұрын
আর কোরআনুল কারীম এমন অনেক আয়াত নাজিল হয়েছে যা বাইবেলের শিক্ষাকে মিথ্যা সাবস্ত করে।বাইবেল যদি ইন্জিল হত,তাহলে কেন আল্লাহ বাইবেলকে মিথ্যা সাবস্ত করে কোরআনে আয়াত নাজিল করলেন? ইহুদি এবং নাসারা'রা বলতো তাঁরা নাকি আল্লাহর সন্তান ও প্রিয়জন,অথচ আল্লাহ তা'আলা মোহাম্মদ সাঃ কে ওহি নাজিল করে ইহুদীদের মিথ্যা দাবীর বিরুদ্ধে বলছেন যে, وَقالَتِ اليَهودُ وَالنَّصٰرىٰ نَحنُ أَبنٰؤُا۟ اللَّهِ وَأَحِبّٰؤُهُ ۚ قُل فَلِمَ يُعَذِّبُكُم بِذُنوبِكُم ۖ بَل أَنتُم بَشَرٌ مِمَّن خَلَقَ ۚ يَغفِرُ لِمَن يَشاءُ وَيُعَذِّبُ مَن يَشاءُ ۚ وَلِلَّهِ مُلكُ السَّمٰوٰتِ وَالأَرضِ وَما بَينَهُما ۖ وَإِلَيهِ المَصيرُ ১৮, ইহুদী ও খ্রীষ্টানরা বলে, আমরা আল্লাহর সন্তান ও তাঁর প্রিয়জন। আপনি বলুন, তবে তিনি তোমাদেরকে পাপের বিনিময়ে কেন শাস্তি দান করবেন? বরং তোমারও অন্যান্য সৃষ্ট মানবের অন্তর্ভুক্ত সাধারণ মানুষ। তিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন এবং যাকে ইচ্ছা শাস্তি প্রদান করেন। নভোমন্ডল, ভুমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে, তাতে আল্লাহরই আধিপত্য রয়েছে এবং তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তন করতে হবে। অতএব,বাইবেলের প্রতিটি কথা ইন্জিলের কথা ছিলনা। আবার খ্রিস্টানরা বাইবেলে প্রচার করে যে,মসীহ ইবনে মরিয়মই আল্লাহ।অতচ তাদের এ দাবীর বিরুদ্ধে কোরআন বলছে,, لَقَد كَفَرَ الَّذينَ قالوا إِنَّ اللَّهَ هُوَ المَسيحُ ابنُ مَريَمَ ۚ قُل فَمَن يَملِكُ مِنَ اللَّهِ شَيـًٔا إِن أَرادَ أَن يُهلِكَ المَسيحَ ابنَ مَريَمَ وَأُمَّهُ وَمَن فِى الأَرضِ جَميعًا ۗ وَلِلَّهِ مُلكُ السَّمٰوٰتِ وَالأَرضِ وَما بَينَهُما ۚ يَخلُقُ ما يَشاءُ ۚ وَاللَّهُ عَلىٰ كُلِّ شَيءٍ قَديرٌ ১৭, নিশ্চয় তারা কাফের, যারা বলে, মসীহ ইবনে মরিয়মই আল্লাহ। আপনি জিজ্ঞেস করুন, যদি তাই হয়, তবে বল যদি আল্লাহ মসীহ ইবনে মরিয়ম, তাঁর জননী এবং ভূমন্ডলে যারা আছে, তাদের সবাইকে ধ্বংস করতে চান, তবে এমন কারও সাধ্য আছে কি যে আল্লাহর কাছ থেকে তাদেরকে বিন্দুমাত্রও বাঁচাতে পারে? নভোমন্ডল, ভুমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যে যা আছে, সবকিছুর উপর আল্লাহ তা’আলার আধিপত্য। তিনি যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন। আল্লাহ সবকিছুর উপর শক্তিমান"। বাইবেলে আরও প্রচার করা হচ্ছে যে,পিতা পুত্র ও পবিত্র আত্মহা এরা তিনজন হলেও, প্রকৃতপক্ষে এরা একজনই" অর্থাত ট্রিনিটি মতবাদ । কিন্তু কোরআনুল কারীমে আল্লাহ এই মতবাদের বিরুদ্ধে ওহি নাজিল করে এরশাদ করে বলেন:لَقَد كَفَرَ الَّذينَ قالوا إِنَّ اللَّهَ ثالِثُ ثَلٰثَةٍ ۘ وَما مِن إِلٰهٍ إِلّا إِلٰهٌ وٰحِدٌ ۚ وَإِن لَم يَنتَهوا عَمّا يَقولونَ لَيَمَسَّنَّ الَّذينَ كَفَروا مِنهُم عَذابٌ أَليمٌ ৭৩, নিশ্চয় তারা কাফের, যারা বলেঃ আল্লাহ তিনের এক; অথচ এক উপাস্য ছাড়া কোন উপাস্য নেই। যদি তারা স্বীয় উক্তি থেকে নিবৃত্ত না হয়, তবে তাদের মধ্যে যারা কুফরে অটল থাকবে, তাদের উপর যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি পতিত হবে। "يٰأَهلَ الكِتٰبِ لا تَغلوا فى دينِكُم وَلا تَقولوا عَلَى اللَّهِ إِلَّا الحَقَّ ۚ إِنَّمَا المَسيحُ عيسَى ابنُ مَريَمَ رَسولُ اللَّهِ وَكَلِمَتُهُ أَلقىٰها إِلىٰ مَريَمَ وَروحٌ مِنهُ ۖ فَـٔامِنوا بِاللَّهِ وَرُسُلِهِ ۖ وَلا تَقولوا ثَلٰثَةٌ ۚ انتَهوا خَيرًا لَكُم ۚ إِنَّمَا اللَّهُ إِلٰهٌ وٰحِدٌ ۖ سُبحٰنَهُ أَن يَكونَ لَهُ وَلَدٌ ۘ لَهُ ما فِى السَّمٰوٰتِ وَما فِى الأَرضِ ۗ وَكَفىٰ بِاللَّهِ وَكيلًا [171] হে আহলে-কিতাবগণ! তোমরা দ্বীনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করো না এবং আল্লাহর শানে নিতান্ত সঙ্গত বিষয় ছাড়া কোন কথা বলো না। নিঃসন্দেহে মরিয়ম পুত্র মসীহ ঈসা আল্লাহর রসূল এবং তাঁর বাণী যা তিনি প্রেরণ করেছেন মরিয়মের নিকট এবং রূহ-তাঁরই কাছ থেকে আগত। অতএব, তোমরা আল্লাহকে এবং তার রসূলগণকে মান্য কর। আর একথা বলো না যে, আল্লাহ তিনের এক, একথা পরিহার কর; তোমাদের মঙ্গল হবে। নিঃসন্দেহে আল্লাহ একক উপাস্য। সন্তান-সন্ততি হওয়াটা তাঁর যোগ্য বিষয় নয়। যা কিছু আসমান সমূহ ও যমীনে রয়েছে সবই তার। আর কর্মবিধানে আল্লাহই যথেষ্ট"।
@sohelmeya79848 ай бұрын
তওরাত,জাবুর,ইন্জিল ও কোরআন এ সবি আল্লাহ তা'আলার কালাম।তবে ঈসা ইবনুল মারিয়ামের উপর ইন্জিল নাজিল হয়েছিল বাইবেল বা নিউটেস্টামেন্ট নয়।আসলে ইন্জিলে কোন ভুল ছিলনা,কিন্তু যখনই গসপেল রচিত হলো,তখন ইন্জিলের অনেক কথা গোপন করা হলো।আর তাই আল্লাহ তা'আলা বলেন : তোমরা আমার আয়াত কে গোপন করোনা এবং অল্পো মুল্যে তা বিক্রি করোনা। আর পূর্বের কিতাবে যদি হস্তক্ষেপ করা না হতো,তাহলে আল্লাহ কেন বললেন যে," তাঁরা নিজ হাতে কিতাব রচনা করে এবং অতঃপর বলে ইহা আল্লাহর কালাম।" আর আপনারা যদি বাইবেল পড়েন তবে দেখবেন,গোটা বাইবেলে ট্রিনিটির কোন কথায় বলা হয়নি। পাপ মুক্তির জন্য ইন্জিলে ঈসা আঃ ' আল্লাহর আইন ও আদেশ মেনে চলতে বললেও, গসপেল গুলো বলছে উলটো কথা। গোটা বাইবেলের একজাগাও যিশু বলেননি যে,আমি ঈশ্বর এবং আমার উপাসনা কর বা কেউ যদি বিশ্বাস করে আমি তোমাদের পাপের বোঝা নিয়ে সেচ্ছায় ক্রসিফাই হয়েছি তবে সে অন্যন্ত জীবন পাবে।না,যিশু এমনটা বলেননি।কিন্তু গসপেল লেখকরা এটা ধারনা করে লিখেছেন এবং বলেছেন " যদি ক্রুসিফিংশান না হয় আর যিশুর পূর্ণউত্থান না হয় তবে তোমাদের বিশ্বাস মুল্যহীন এবং আমার ধর্ম প্রচারও মুল্যহীন। হ্যাঁ,অবশ্যই আল্লাহ তওরাত জাবুর ইন্জিল ও কোরআন নাজিল করেছেন।আমরা ততোক্ষণ পূর্ণ মুসলিম হবনা,যতক্ষণ এর সবগুলির উপর ঈমান না আনি। তবে এর মানে এই নয় যে বাইবেলের প্রতিটি কথায় ইন্জিলের হুবহু কথা এবং তাঁর উপর ঈমান আনতে হবে। বাইবেল হলো মানুষের স্মৃতিশক্তি থেকে সংকোলিত খ্রিস্টানদের হাদীসের কিতাব, এবং এটাই সত্য। শুধু মাত্র কোরআনের কিছু আয়াত থাকার কারনে,কেউ যদি বোখারি শরিফ কে কোরআন মনে করে এবং তাঁর সকল কথাকে কোরআনের কথা মনে করে,তবে অবশ্যই এটা ভুল এবং একি ভাবে ভুল বাইবেলকে ইন্জিল ভাবা।বরং এটা বলা যেতে পারে যে,বাইবেলে তাওরাত,জাবুর ও ইন্জিলের অনেক কথা লেখা আছে এবং সেই ক্ষেত্রে কথাটিও যৌক্তিক শুনাবে।
@ImteazBabu8 ай бұрын
বাইবেল বিকৃত হয়েছে কিনা সেটা আপনারা নিজেরাই গবেষণা করে দেখুন। পাশ্চাত্যের বহু উঁচু মানের গবেষকরাই একে বিকৃত বলেছেন। এর বিকৃতির ইতিহাসও যথেষ্ট চিত্তাকর্ষক।
@MdAkas-l5j9 ай бұрын
কোরআন এমন কিতাব যাহা মানুষের অন্তরে গেথে দেন আল্লাহ্ পাক পুস্তক ছাড়াই দুনিয়ার এক প্রান্ত হতে আরেক প্রান্তে একই কোরআন শুনতে পাবেন। আমরা সকল কিতাবের উপর ঈমান রাখি কিন্তু আল্লাহ্ বলেছেন সেগুলো কিছু বিকৃত করা হয়েছে অতএব সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
@poranmiji25259 ай бұрын
উদ্দেশ্য স্পষ্ট 😂😂😂
@gsmzakir9 ай бұрын
I don't agree with your statement
@md.rayhanulislam33759 ай бұрын
তাওরাত যদি অবিকৃতই থাকতো তবে কোরআনের সাথে কোথাও অমিল বা বৈসাদৃশ্য থাকতো না
@hosanmohamad9 ай бұрын
This is false news . Quran is made a book in the life hood of our prophet. He intentionally spread misleading video. Don't trust this information
@muslimskeptic959 ай бұрын
হযরত মুহাম্মাদ (সা) নাম শুনে কেউ বিভ্রান্ত হবেন না। এটা খ্রিস্টান মিশনারির চ্যানেল। এই ভিডিও আপনাকে বিভ্রান্ত করার জন্যই তৈরি করা হয়েছে। সুতরাং পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকলে আপনি এই ভিডিওগুলো দেখে বিভ্রান্ত হতে পারেন। তাই না দেখাই উত্তম। তবে যদি কোন প্রশ্ন বা সংশয়ের সৃষ্টি করে তবে জাকির নায়েক এর ভিডিও দেখুম।
@mkamalbestyt58369 ай бұрын
পবিত্র কোরআন ছাড়া অন্য সব কিতাব বিকৃত। একটি প্রমাণই যথেষ্ট , সকল নবী-রাসুল ও আসমানী কিতাবের মূল বাণী" আল্লাহ তায়ালা এক ও অদ্বিতীয়" যেটি বর্তমানে পবিত্র কোরআন ছাড়া অন্য কোথাও নেই সুতরাং এটি প্রমাত করে পবিত্র কোরআন ছাড়া অন্য সব কিতাব বিকৃত হয়ে গেছে।
@nurumiah82869 ай бұрын
নতুন আইন পাশ করা হলে পুরাতন আইন বাতিল হয়ে যায় এটাই নিয়ম,বাংলাদেশে এখন পাকিস্তানি আইন চলবেনা কারন এটা এখন শেষ এখন বাংলাদেশের আইন আছে এটা মানা লাগবে,তৌরাত ইনজিলের আইন বাতিল হয়ে গেছে কারন নতুন আইন কোরআন এসেছে, কিয়ামত পর্যন্ত তার আইন মানতে হবে সবাইকে বুজলে বুজপাতা না বুজলে তেছপাতা।
@Md.ShafinhossainRayyan9 ай бұрын
জদি তাই হয়, তাহলে এই আয়াতের মানে কি? Al-Baqarah 2:79 فَوَيْلٌ لِّلَّذِينَ يَكْتُبُونَ ٱلْكِتَٰبَ بِأَيْدِيهِمْ ثُمَّ يَقُولُونَ هَٰذَا مِنْ عِندِ ٱللَّهِ لِيَشْتَرُوا۟ بِهِۦ ثَمَنًا قَلِيلًاۖ فَوَيْلٌ لَّهُم مِّمَّا كَتَبَتْ أَيْدِيهِمْ وَوَيْلٌ لَّهُم مِّمَّا يَكْسِبُونَ Bangla - Bayaan Foundation সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংসBangla - Tafsir Abu Bakr Zakaria কাজেই দুর্ভোগ [১] তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব রচনা করে, অতঃপর সামান্য মূল্য পাওয়ার জন্য বলে, ‘এটা আল্লাহ্র কাছ থেকে’। অতএব, তাদের হাত যা রচনা করেছে তার জন্য তাদের ধ্বংস এবং যা তারা উপার্জন করেছে তার জন্য তাদের ধ্বংস [২]। [১] (وَيْلٌ) শব্দটি পবিত্র কুরআনে এখানেই প্রথম ব্যবহৃত হয়েছে। ওপরে এর অর্থ করা হয়েছে দূর্ভোগ। এছাড়া এর এক তাফসীর আতা ইবন ইয়াসার থেকে বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘এটি জাহান্নামের একটি উপত্যকার নাম, যদি পাহাড়ও এতে নিয়ে ফেলা হয় তবে তার তাপে তাও মিইয়ে যাবে’। [ইবনুল মুবারকের আয-যুহদ, নং ৩৩২] আবু আইয়াদ আমর ইবন আসওয়াদ আল-আনাসী বলেন, (وَيْلٌ) হচ্ছে, জাহান্নামের মূল অংশ থেকে যে পুঁজ বয়ে যাবে তার নাম। [তাবারী] মোটকথা, সব রকমের শাস্তি ও ধবংস তাদের জন্য অপেক্ষা করছে। [২] ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, “তোমরা কোনো ব্যাপারে কিতাবীদেরকে কেন জিজ্ঞেস কর? অথচ তোমাদের কাছে রয়েছে তোমাদের রাসূলের কাছে নাযিলকৃত আল্লাহ্র কিতাব যা সবচেয়ে আধুনিক, (আল্লাহ্র কাছ থেকে আসার ব্যাপারে) নবীন। তোমরা সেটা পড়ছ। আর সে কিতাবে আল্লাহ্ জানিয়েছেন যে, কিতাবীরা তাদের কিতাবকে পরিবর্তন-পরিবর্ধন করেছে। তারা সামান্য অর্থের বিনিময়ে স্বহস্তে সে কিতাব লিপিবদ্ধ করে বলেছে যে, এটা আল্লাহ্র পক্ষ থেকে। তোমাদের কাছে এ সমস্ত জ্ঞান আসার পরও তা তোমাদেরকে তাদের কাছে জিজ্ঞেস করা থেকে নিষেধ করছে না। না, আল্লাহ্র শপথ! তাদের একজনকেও দেখিনি যে, সে তোমাদেরকে তোমাদের কাছে কী নাযিল হয়েছে সে সম্পর্কে জিজ্ঞেস করছে।” [বুখারী ৭৩৬৩] সুতরাং আমাদের দীনের ব্যাপারে কোনো কিছুতেই ইয়াহুদী-নাসারাদের কোনো বর্ণনার প্রয়োজন আমাদের নেই।
@SabbirRahmanOfficials10 ай бұрын
এরা খ্রিস্টান মিশনারী
@patrickbrady502310 ай бұрын
Promo-SM
@farzanatabassum507010 ай бұрын
অন্যসব ধর্মগ্রন্থগুলো নাজিল হয়েছে নিদিষ্ট সময়ে নিদিষ্ট জাতী/গোষ্টির হেদায়েতর জন্য।কিন্তু কুরআন নাজিল হয়েছিল গোটা মানব জাতীর হেদায়েতর জন্য।কুরআনে আল্লাহ হে মানুষ বলে সম্ভোধন করেছেন বহুবার। হে মুসলিম বলেননি,ররং গোটা মানবজাতীর কে সম্ভোধন করেছেন। তাছাড়া নবীজি (সা:) এর আগমনের কথা প্রায় সব ধর্মগ্রন্থে ই বলা আছে। এবং তার আবির্ভাবের পর তার কথাই মানতে হবে এমনটাই বলা হয়েছে।কারন নবীজি শুধু মুসলিমদের জন্য নয় গোটা মানব জাতীর হেদায়েতের জন্য এসেছেন। অন্যসব ধর্মগ্রন্থ সংযোজন কিংবা বিয়োজন হয়েছে,কিন্তু কুরআন ই একমাত্র ঐশি গ্রন্থ যা অবিকৃত আছে এবং থাকবে। যেটা আল্লাহ নিজে কুরআনে বলেছেন তিনি নিজেই কুরআনের সংরক্ষণ করবেন।
@hridoysabbir28010 ай бұрын
ইমান বিধ্বংসী খ্রিস্টান মিশনারী।😢😢😢
@khalidrezwan998811 ай бұрын
পবিত্র কোরান এ তাওরাত আর ইঞ্জিল এর কথা বলা হইছে , এখন আমরা যে তাওরাত ও ইঞ্জিল দেখি , ১৪০০ বছর আগে এই গ্রন্থ গুলো , অনেক টা এক ই রকম ছিল , অথবা এক ই ছিলো , এই দুটি গ্রন্থের স্বীকৃতি কোরআন এ ও পাওয়া যায় , কাজেই , কোরান অনুযায়ী , তাওরাত আর ইঞ্জিল বিলুপ্ত হয় নি , বরং তাদের অস্তিত্ব প্রমাণিত ।
@masudulalam730711 ай бұрын
জনাব । তৌরাত যবুর এবং ইন্জিল কিতাব প্রাকৃতিক ভাবে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এর প্রাথমিক কারণ হচ্ছে ইহুদীরা তৌরাত এর যেসব অংশ তাদের পক্ষে সহজ তা মেনে চলত আর যেগুলো কঠিন তা নিজেরা পরিবর্তন করে ফেলে। এভাবেই শয়তানের প্ররোচনায় মানুষের দ্বারা আসমানী ধর্ম গ্রহ্ন পরিবর্তন হয়েছে। এছাড়া আগের জমানায় যেসব বস্তুর উপর এসব আসমানী কিতাব লেখা হয়েছে তা একটি কারণ ় যেমন পোড়া মাটির ফলকে অথবা পাথরের উপর বা বিভিন্ন গাছের পাতায় এসব লিখে রাখা হয়। এখন পাথরের বা পোড়া মাটির ফলক এসব অনেক ভারি হওয়ার জন্য তা মাত্র কয়েকটি জায়গায় সংরক্ষিত ছিল আর গাছের পাতায় বিভিন্ন ভাবে নস্ট হয়ে থাকে। এখন পাথর আর মাটির উপর লেখা এসব বিভিন্ন যুদ্ধের সময় বিধর্মীরা তা ধংস করে ফেলে। এভাবে প্রাচীন ধর্ম গ্রন্থ নস্ট হয়েছে। এভাবে ধংস হওয়ার কারণে তৎকালীন জমানার যারা ধার্মিক তারা তা পুনরায় উদ্ধার করার জন্য চেষ্টা হয়েছে এবং তারা তা উদ্ধার করার জন্য বিভিন্ন জ্ঞানী লোক এদের নিয়ে আলোচনা করে যাদের কাছে যতটুকু আছে তা নিয়ে এবং কিছু কম বেশী করে এসব লিখা হয়েছে এসব কারণে এসব কিতাবের মধ্যে আল্লাহর্ পক্ষথেকে নাজিল করা কিতাবের সাথে মানুষের রচিত অংশ প্রবেশ করে তা আল্লাহর্ কিতাব বলে চালিয়ে দেয়া হয়েছে। এভাবেই আল্লাহর্ কিতাবের মধ্যে পরিবর্তন করা হয়েছে। আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে পরিপূর্ণ ঈমান ও হেদায়েত দান করুন এবং দুনিয়ার যাবতীয় ফেতনা ফেসাদ বালা মুছিবত থেকে রক্ষা করুন । আমিন । ধন্যবাদ ।
@MizanurRahman-jb4bc11 ай бұрын
Amen. (Khob valo lagloo)
@syiamahammed274411 ай бұрын
আপনি এটা জানেন যে ইহুদিরা আগে থেকেই জানতো যে সেলা নামের স্থানে একজন পয়গম্বরের আগমন ঘটবে । সেলা কোথায় খুঁজে বের করেন।