তোমরা যেথায় সাধ চলে যাও, আমি রয়ে যাবো এই বাংলায়, দেখিব কাঁঠাল পাতা ঝরিতেছে ভোরের বাতাসে💝 আহা সে কি উপলব্ধি 😔 চোখে জল আসিয়া পরিয়াছে😌
@SimpleLearnBD23 күн бұрын
1:19
@channelchowaofficial28 күн бұрын
চমৎকার আবৃত্তি……..
@LipyAkter-ej3enАй бұрын
এরিস্টোফেনস এর দ্যা ফ্রগস নাটকটি যদি বিশ্লেষণ করতেন ভাইয়া ভালো হতো,,
@MdDeluwar-h9qАй бұрын
masallah
@mohammadrashel9762Ай бұрын
sir ei course (IPA) rupantor add korly onk valo hoto sir jehutu add koren nay (IPA) Rupantor niya akta class dily onk valo hoy
@mohammadrashel9762Ай бұрын
Ami mony kori Bangla sekhar jonno best Channel
@Mithunmj-t4sАй бұрын
খুবই সুন্দর ব্যাখ্যা
@TayebaNilaАй бұрын
Thank you vaiya ❤
@SimpleLearnBDАй бұрын
2:09
@mdronialam8768Ай бұрын
অনেক সুন্দর ভিডিও ❤
@rabiulsardar5204Ай бұрын
Great job ❤🎉
@AfiaAnjum-ms2nfАй бұрын
Thanks ❤
@SimpleLearnBDАй бұрын
1:07
@nusratsart101Ай бұрын
Oshadaron
@ashurabintehalim23Ай бұрын
মাকে দেখবার পুণ্যি তো করিনি, তাই পাপচোখে কী মোহনিদ্রাটাই নেমে এল। সবই তাঁর লীলে। আর সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে মা নিজেই নেমে এসে শিবাভোগ খেলেন। গলায় মুন্ডমালা, হাতে খাঁড়া, জিভ থেক টপ টপ করে পড়ছে রক্ত। তারপর সে কী ভয়ানক হাসি! শুনলে যেন পেটের পিলে ফুসফুস একসঙ্গে চড়াৎ করে ফেটে যায়। চমকে তাকিয়ে দেখি… সমবেত জনতার উদগ্রীব ভয়ার্ত মুখের দিকে আর এক বার চোখ বুলিয়ে নিয়ে শুরু করলে, চমকে তাকিয়ে দেখি… সন্ধ্যার পরে তর্করত্ন গোরুর গাড়িতে চেপে স্টেশনে যাত্রা করলেন। শেষরাতে ট্রেন ধরতে হবে। তারপর শহর। গাড়ির অর্ধেকটা দানে আর দক্ষিণায় বোঝাই। কলা, মুলো, নারিকেল, কাপড় আরও কত কী। এদিক দিয়ে বলাই ঘোষের কার্পণ্য নেই, ধানের ব্যাবসা করে সে মেলা টাকা কামিয়েছে এবারে। তা ছাড়া ঘোষপাড়া গ্রামটাই তালুকদার আর মহাজনের দেশ। যুদ্ধের বাজারে তারা মুঠো মুঠো টাকা কুড়িয়ে নিয়েছে। দক্ষিণার অঙ্কে তিনশো টাকার জায়গায় তারা পাঁচশো টাকা তুলে দিয়েছে তাঁর হাতে। তর্করত্ন প্রাণভরে আশীর্বাদ করেছেন। পাঁচশো টাকা একটা কালী পুজোর দক্ষিণা! যুদ্ধে দেশের ব্যাবসাবাণিজ্যের উন্নতি না হলে এমন কথা কি কেউ ভাবতে পারত। অত্যন্ত প্রসন্ন মনে তর্করত্ন একটা বিড়ি ধরালেন। গাড়ি চলছে মন্থর গতিতে। আজ কোজাগরী লক্ষ্মীপূর্ণিমা। সন্ধ্যার সঙ্গে সঙ্গে আকাশ আলো করে দিয়ে চমৎকার চাঁদ উঠেছে। কালকের মেঘাচ্ছন্ন শ্মশানের সঙ্গে এর কত তফাত। শহরের অনেকগুলো লক্ষ্মী পুজো আজ তর্করত্নের নষ্ট হয়ে গেল। তা যাক, বলাই ঘোষ অনেক বেশি পরিমাণে তার ক্ষতিপূরণ করে দিয়েছে। দু-পাশে দূরবিস্তৃত মাঠ। উজ্জ্বল চাঁদের আলোয় দিকে-দিগন্তে ধানের শিষ দুলছে। চমৎকার ফলন হয়েছে এবার। মাঝে মাঝে এক-একটা দীর্ঘ তালের গাছ প্রহরীর মতো কালো ছায়া ফেলছে। পথের দু-পাশে কাঠমল্লিকার ফুল যেন গন্ধের মায়াবিস্তার করে দিয়েছে। এখানে ওখানে গ্রাম; এত শস্য, এত জীবনের মধ্যেও মৃত্যু আর মন্বন্তরের স্পর্শে নিস্তব্ধ। হঃ-হঃ-হঃ। জিহবা-তালু সহযোগে একটা প্রবল শব্দ করে গাড়োয়ান গাড়িটাকে থামিয়ে দিলে। কী হল রে? তর্করত্ন চমকে উঠলেন। এই নির্জন মাঠের মধ্যে-ডাকাত নয় তো? সঙ্গে পাঁচশো নগদ টাকা, বিস্তর জিনিসপত্র। বড়ো ভরসাও নেই। রাস্তার ওপর ডোম পাড়ার পাগলিটা পড়ে আছে বাবু। কে ডোম পাড়ার পাগলি? কী হয়েছে? ওই… গাড়োয়ানের স্বরে বেদনার আভাস লাগল। আকালে ওর তিনটে বেটা আর সোয়ামি না খেয়ে মরে গেছে বাবু। তাই পাগল হয়ে গেছে। রাস্তায় পড়ে কাতরাচ্ছে, যমে ধরেছে বোধ হয়। তর্করত্ন সভয়ে গাড়ির মধ্যে মাথা ঢুকিয়ে দিলেন। থাক, থাক, যেতে দে। পাশ দিয়ে তাড়াতাড়ি হাঁকিয়ে চলে যা। যে-রোগ, বিশ্বাস নেই বাবা। গাড়ি চলতে লাগল। কোজাগরী পূর্ণিমার রাশি রাশি জ্যোৎস্না, সাঁওতাল পাড়ায় মাদলের মৃদু-গম্ভীর শব্দ, ওরাও কি লক্ষ্মী পুজো করে নাকি? কোজাগরী। লক্ষ্মী ঘরে ঘরে ডাক দিয়ে যান, কে জাগে? চাঁদের দুধে ধানের শিষ পূর্ণায়ত হয়ে উঠছে। ফসলের ভরা খেতের মধ্যে থেকে থেকে একটি করে প্রদীপের শিখা। শস্যলক্ষ্মীকে আহ্বান করছে মাটির মানুষেরা, তাঁর পায়ের ছোঁয়া লেগে খেতের ধান সোনা হয়ে যাবে। কাঠমল্লিকার সুরভিতে কি তাঁরই শ্রীঅঙ্গের পদ্মগন্ধ? তর্করত্নের মনটা হঠাৎ বিহ্বল হয়ে উঠল। দু-হাত কপালে ঠেকিয়ে তিনি গদগদ কণ্ঠে বলতে লাগলেন, দোহাই শ্মশানকালী, কৃপা করো মা। পুষ্করা কেটে যাক, মানুষ আবার বেঁচে উঠুক। মা মহাকালী, তুমি মহালক্ষ্মী হয়ে এসে দেখা দাও। এত ধান, এত ফসল, পুষ্করা কেটে যাবে বই কী। কিন্তু একটা জিনিস তর্করত্ন বুঝতে পারেননি। তাঁর শ্মশানকালী এসেছিল ওই ডোমপাড়ার পাগলিটার রূপ ধরেই, আর এখনও পথের ধুলোয় পড়ে সে মৃত্যুযন্ত্রণায় ছটফট করছে। কালীর মতো জিভ মেলে হাঁপাচ্ছে এক ফোঁটা জলের জন্যে। দীর্ঘদিনের বুভুক্ষার পরে দেবভোগ্য শিবাভোগ সে সহ্য করতে পারেনি। কিন্তু তবুও পুষ্করা কেটে যাবে। মারি আর মড়কের সমস্ত বিষ চিরকাল ওরাই নীলকন্ঠের মতো নিঃশেষে পান করে নেয়।
@ashurabintehalim23Ай бұрын
নিঃশেষিত। এমন হাতে হাতে। প্রত্যক্ষ ফল সচরাচর দেখা যায় না। কেশব ঢুলি প্রাণপণে ঢাকে ঘা লাগাল। কারণের বাকিটুকু একচুমুকে নিঃশেষ করলেন তর্করত্ন। কাশী কুমোর গাঁজার কলকেটা নতুন করে সাজতে বসল। রাত ভোর হয়ে আসছে। সাড়ে চারটে। মাথার ওপর থেকে কালো মেঘ আস্তে আস্তে সরে যাচ্ছে, তার একপাশ দিয়ে অস্তগামী চাঁদের উজ্জ্বল আলো এতক্ষণে বিচ্ছুরিত হয়ে পড়ল। যেন মৃত্যুর যবনিকা মুখ থেকে সরিয়ে নিয়ে শ্মশানকালী প্রসন্ন হাসিতে হেসে উঠেছেন। ভোরের আগেই এই অদ্ভুত ঘটনার কথা গ্রামের ঘরে ঘরে আলোড়ন জাগিয়ে দিলে। শ্মশানকালী নিজে এসে ভোগ গ্রহণ করেছেন, কলি যুগে দেবীর এমন প্রত্যক্ষ আবির্ভাবের কথা আর শোনা যায় না। এখন আর ভয় নেই, এবার গ্রাম রক্ষা পাবে, দেশ রক্ষা পাবে। মারি থাকবে না, মন্বন্তর থাকবে না। মৃত্যুমগ্ন গ্রামের ওপর উল্লাসের তরঙ্গ জেগে উঠল। তর্করত্নের চোখ দিয়েও দরদর করে জল পড়তে লাগল। তাঁর সাধনা এতদিনে সফল হয়েছে, দেবী এসে সশরীরে তাঁকে দর্শন দিয়েছেন। বেলাবেলিই স্টেশনে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল তর্করত্নের। কিন্তু গ্রামের লোক তাঁকে যেতে দিলে। বলাই ঘোষ তো গলায় কাপড় জড়িয়ে সারাদিনই তাঁর পদতলে পড়ে রইল। ধুলো দিতে দিতে পায়ের একপর্দা চামড়াই উঠে গেল তর্করত্নের। আর সমবেত জনতার কাছে সত্যি মিথ্যের রং ছড়িয়ে ব্যাপারটা ফলাও করতে লাগল কাশী কুমোর।
@ashurabintehalim23Ай бұрын
এগিয়ে চলেছে রাত্রির প্রহর, একপাশে রাখা টাইমপিসটার কাঁটা ঘুরতে ঘুরতে চলে এসেছে আড়াইটের ঘরে। তর্করত্নের হৃৎপিন্ডে উচ্ছলিত রক্তের স্পন্দনের সঙ্গে সঙ্গে যেন ঘড়ির কাঁটার তাল পড়ছে- টিক টিক টিক। রাত যদি ভোর হয়ে যায়, দেবী যদি শিবাভোগ গ্রহণ না করেন, তা হলে তা হলে-তর্করত্ন আর ভাবতে পারছেন না। অনিবার্য পুষ্করা। আর তার ফলে শুধু এই গ্রাম নয়, সমস্ত দেশ শ্মশানকালীর কোপে শ্মশান হয়ে যাবে। পুরোহিত, কুমোর কারও রক্ষা নেই। টাকার লোভে বিদেশে এসে শেষে তাঁর সর্বনাশ হয়ে গেল! গাঁজার ঝোঁকে কাশী কুমোর ঝিমুচ্ছে। কেশব চুলি ঢাকের ওপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় কেমন করে ওরা ঘুমুচ্ছে, আশ্চর্য! গ্রামের দিক থেকে মাঝে মাঝে এক একটা কান্নার শব্দ ভেসে আসছে, নিজের রক্তের মধ্যেও যেন তর্করত্ন শুনতে পাচ্ছেন সেই কান্নার প্রতিধ্বনি। বাতাসে পচা মড়ার গন্ধ ভাসছে, মুখে আগুন ছুঁইয়েই গ্রামের লোক মড়া ফেলে গেছে এখানে-ওখানে। নদীর দুর্গন্ধ আবদ্ধ জলে সাদামতন ওটা কী ভাসছে? একটা মানুষ যে অমন অতিকায়ভাবে ফুলে উঠতে পারে এ যে কল্পনাই করা যায় না! ঝোপে-ঝাড়ে শেয়ালের ডাক উঠছে আর তার জবাব দিচ্ছে মড়াখেকো শ্মশানকুকুরের একটানা কান্নার মতো অস্বাভাবিক আর্তনাদ।
@merinayasmin1935Ай бұрын
thanks sir
@MdNurnabiHossain-yp3uvАй бұрын
মুরগী কবির 🤣😂
@rifarafia1801Ай бұрын
একটু উচ্চারণের দিকে খেয়াল রাখলে আরো ভালো লাগতো,মনোযোগ আরো ভালো কাজ করতো।
@smashrafulislam43262 ай бұрын
❤❤
@sifatullah76322 ай бұрын
অনেক সুন্দর হয়েছে🖤
@dipanandi-dipa2 ай бұрын
খুব ভালো ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন স্যার। ধন্যবাদ ❤
@nusratsart1012 ай бұрын
খুব ভালো লাগলো
@nusratsart1012 ай бұрын
ভালো লাগলো অনেক ❤
@jaya8312 ай бұрын
4 নম্বরের বঙসীদাসের সঙ্গে সাক্ষাৎ এ অনেকটা বাদ পরে গেছে।
@masudulhaque65172 ай бұрын
অসাধারণ স্যার
@masudulhaque65172 ай бұрын
অসাধারণ স্যার
@saimatamanna51552 ай бұрын
স্যার ব্যাখ্যাগুলো দিলে ভালো হতো
@wonder89342 ай бұрын
চমৎকার ❤❤❤
@jhm_supremacy132 ай бұрын
came here for completing syllabus 1:59 2:01
@mdfhasnat8972 ай бұрын
Vai kon varsity?
@sanjoykumar84432 ай бұрын
❤❤❤❤
@AkashBairagi-l3y2 ай бұрын
সাড়ে লেখা দিলে আরো ভালো হতো
@MD.Sohan-e9x2 ай бұрын
Sir giad porla vlo hoba
@MD.Sohan-e9x2 ай бұрын
Sir giad porla vlo hoba
@MD.Sohan-e9x2 ай бұрын
Tnx sir
@hashisorkar52222 ай бұрын
আপনার বুঝানো অনেক ভালো লাগে তাই আপনার প্রতিটা ভিডিও দেখি। ধন্যবাদ
@md.alfajuddin22562 ай бұрын
Alhamdulillah উপকৃত হলাম
@K-স্বপ্ননীল2 ай бұрын
জীবনানন্দ দাশের কবিতা পড়ে বাংলাদেশের প্রতি মনের মধ্যে এত প্রেম জেগেছে কাউকে বলে বোঝাতে পারবো না 😭 জীবনে একবার হলেও বাংলাদেশে হাওয়ার হাজার ইচ্ছা মনে ❤️🇧🇩😭😭😭🇧🇩🇧🇩