8 ай бұрын
10 ай бұрын
Пікірлер
@TazMehrab-e7x 12 күн бұрын
Mashallah ❤️
@selinaafroz3338 27 күн бұрын
কোন রেফারেন্স নেই। রেফারেন্স দিন।
@AlamgirAlamgir-go9sf Ай бұрын
❤❤ সুবান আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবর মাশাল্লাহ আমিন ❤❤❤
@Tanimislam-f1i Ай бұрын
Allah howakber
@rubelrubel3632 Ай бұрын
মাষাআললা
@isratisha5385 2 ай бұрын
Subhanallah ❤❤❤❤
@BOSSINDIA-ko9ex 2 ай бұрын
Subhanallah
@Roksanaakter-jl6pf 2 ай бұрын
সুবহানাল্লাহ
@SABERINAFROZ 2 ай бұрын
SubhanAllah
@RajaKhan-xb4or 2 ай бұрын
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ
@jahiruddin138 2 ай бұрын
Subhanallah
@AYNIAAKHTAR 2 ай бұрын
সুবহানাল্লাহ ❤❤❤
@labonivlog848 2 ай бұрын
সুবহানআল্লাহ
@s.m.rezaulkarim5368 2 ай бұрын
সুবহান আল্লাহ।
@R1NX_FF_Gamer 2 ай бұрын
সুবাহানাল্লাহ
@RifanAhrar 2 ай бұрын
আমিন
@tajrinesha850 2 ай бұрын
Subahan Allah ❤️❤️❤️ Ameen❤❤❤...
@hamdulseam7102 2 ай бұрын
আমিন আমিন
@yi8972 2 ай бұрын
মাঝে মধ্যে পড়া হয় আল্লাহ আমাদের নিয়মিত পড়ার তাওফিক দান করুন।
@farhadreza236 2 ай бұрын
রেফারেন্স টা একটু দিলে বেশি ভাল হবে। আমিন।
@Mariamsfamilyvlog-lk3gt 2 ай бұрын
এই হাদিসের প্রমাণ সহজেই পাওয়া যাবে সহিহ হাদিস গ্রন্থে, যেমন: সূরা ফাতিহা পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ বুখারি হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, যেখানে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন সূরা ফাতিহা পড়বে, তখন তার জন্য সূরা ফাতিহা পড়ার সময়ের সমপরিমাণ সদকা হবে।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 5009) সূরা ইখলাস পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, হযরত আবূ সাইদ খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি সূরা ইখলাস পড়বে, তার জন্য একটি কুরআন খতমের সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 809) দরুদ শরীফ পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত, একটি উদাহরণ হল, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে ব্যক্তি আমার উপর দরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আমি দুইটি জান্নাতের মধ্যে দায়িত্বী হব।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 6267) ইস্তাগফার পড়তে ১০ বারের সওয়াব: এটি একটি সাহিহ হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করবে, তখন সে তার বন্ধুকে খুশি করে তুলবে." (সাহিহ বুখারি, হাদিস নং 6307) কালেমা শাহাদত পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি কালেমা শাহাদত পাঠ করবে, তার জন্য একটি হজ্জের সমান সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 683) এই পাঁচটি কাজের প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি গুলি মুসলিম ও বুখারি হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যানে হযরত আলী (রাঃ) এই পাঁচটি কাজ প্রতিদিন করতে পারতেন, তা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
@Artandcraft24-b7k 2 ай бұрын
masaallah babuta khob e sundor kinto Baznasoho music diben na
@Artandcraft24-b7k 2 ай бұрын
masaallah subhanallah❤❤❤
@mahmudaara3829 2 ай бұрын
insha'Allah, Ameen ❤️💕💖
@mdismilesk7982 2 ай бұрын
Suban Allah
@mohammedhaque157 3 ай бұрын
আস্ সালামুআলাইকুম দয়া করে বর্ননাটা কোন রেওয়ায়েতের কোন চ্যাপটারে বর্নিত হাদিস থেকে এবং সেই হাদিসটা কতটুকু সঠিক অথবা জাল বা দুর্বল হিসাবে আখ্যায়িত কি না তা জানালে উপকৃত হবো। আল্লাহ আমাদেরকে আল কুরআন এবং হাদিস অনুসারে আমল করার তৌফিক দান করুন।
@shafiqurrahman4562 3 ай бұрын
প্রত্যেকটা আমলই ভালো ! কিন্তু দলিল ছাড়া কোন আমল গ্রহণযোগ্য হবে না! যেহেতু হাদিসের কোন রেফারেন্স দেন নি আমি বলবো এটা মনগড়া!!!
@Mariamsfamilyvlog-lk3gt 3 ай бұрын
এই হাদিসের প্রমাণ সহজেই পাওয়া যাবে সহিহ হাদিস গ্রন্থে, যেমন: সূরা ফাতিহা পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ বুখারি হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, যেখানে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন সূরা ফাতিহা পড়বে, তখন তার জন্য সূরা ফাতিহা পড়ার সময়ের সমপরিমাণ সদকা হবে।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 5009) সূরা ইখলাস পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, হযরত আবূ সাইদ খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি সূরা ইখলাস পড়বে, তার জন্য একটি কুরআন খতমের সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 809) দরুদ শরীফ পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত, একটি উদাহরণ হল, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে ব্যক্তি আমার উপর দরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আমি দুইটি জান্নাতের মধ্যে দায়িত্বী হব।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 6267) ইস্তাগফার পড়তে ১০ বারের সওয়াব: এটি একটি সাহিহ হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করবে, তখন সে তার বন্ধুকে খুশি করে তুলবে." (সাহিহ বুখারি, হাদিস নং 6307) কালেমা শাহাদত পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি কালেমা শাহাদত পাঠ করবে, তার জন্য একটি হজ্জের সমান সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 683) এই পাঁচটি কাজের প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি গুলি মুসলিম ও বুখারি হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যানে হযরত আলী (রাঃ) এই পাঁচটি কাজ প্রতিদিন করতে পারতেন, তা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
@shafiqurrahman4562 3 ай бұрын
@@Mariamsfamilyvlog-lk3gt আলহামদুলিল্লাহ! আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ! ভাই যখনই কোনো কিছু দিবেন, পোস্ট করবেন অবশ্যই হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে দিবেন! জাযাকাল্লাহু খাইর
@১৫মিনিটবাংলাশেখারআসর 3 ай бұрын
খুব ভালো। ১৫মিনিট বাংলা শেখার আসর। সিঙ্গাপুর থেকে দেখছি।
@salamsweet2100 3 ай бұрын
আছছালামু আলাইকুম ভাই ইসলাম সহীহ দলীল জানা ছাড়া কথা বলা গুনাহ হবে। বারাকাললা ফিকুম
@tasfiatasnim4830 3 ай бұрын
Subhan Allah
@quamarahmed7793 3 ай бұрын
মিউজিকটা ডিসটার্ব করছে
@nahianahmed9734 3 ай бұрын
Subhanallah
@raziulhasan2309 3 ай бұрын
Reference plz
@Mariamsfamilyvlog-lk3gt 3 ай бұрын
এই হাদিসের প্রমাণ সহজেই পাওয়া যাবে সহিহ হাদিস গ্রন্থে, যেমন: সূরা ফাতিহা পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ বুখারি হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, যেখানে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন সূরা ফাতিহা পড়বে, তখন তার জন্য সূরা ফাতিহা পড়ার সময়ের সমপরিমাণ সদকা হবে।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 5009) সূরা ইখলাস পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, হযরত আবূ সাইদ খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি সূরা ইখলাস পড়বে, তার জন্য একটি কুরআন খতমের সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 809) দরুদ শরীফ পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত, একটি উদাহরণ হল, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে ব্যক্তি আমার উপর দরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আমি দুইটি জান্নাতের মধ্যে দায়িত্বী হব।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 6267) ইস্তাগফার পড়তে ১০ বারের সওয়াব: এটি একটি সাহিহ হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করবে, তখন সে তার বন্ধুকে খুশি করে তুলবে." (সাহিহ বুখারি, হাদিস নং 6307) কালেমা শাহাদত পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি কালেমা শাহাদত পাঠ করবে, তার জন্য একটি হজ্জের সমান সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 683) এই পাঁচটি কাজের প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি গুলি মুসলিম ও বুখারি হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যানে হযরত আলী (রাঃ) এই পাঁচটি কাজ প্রতিদিন করতে পারতেন, তা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
@Mariamsfamilyvlog-lk3gt 3 ай бұрын
Reference dilam In Sha Allah Aamol korben ✌
@ferdoushossain5621 3 ай бұрын
Why is the music ?
@Mariamsfamilyvlog-lk3gt 3 ай бұрын
music ta kub valo lage 👍
@shahedarefin269 3 ай бұрын
হাদিসের রেফারেন্সটা দেন ভাই। 🎉🎉
@Mariamsfamilyvlog-lk3gt 3 ай бұрын
এই হাদিসের প্রমাণ সহজেই পাওয়া যাবে সহিহ হাদিস গ্রন্থে, যেমন: সূরা ফাতিহা পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ বুখারি হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, যেখানে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন সূরা ফাতিহা পড়বে, তখন তার জন্য সূরা ফাতিহা পড়ার সময়ের সমপরিমাণ সদকা হবে।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 5009) সূরা ইখলাস পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, হযরত আবূ সাইদ খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি সূরা ইখলাস পড়বে, তার জন্য একটি কুরআন খতমের সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 809) দরুদ শরীফ পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত, একটি উদাহরণ হল, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে ব্যক্তি আমার উপর দরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আমি দুইটি জান্নাতের মধ্যে দায়িত্বী হব।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 6267) ইস্তাগফার পড়তে ১০ বারের সওয়াব: এটি একটি সাহিহ হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করবে, তখন সে তার বন্ধুকে খুশি করে তুলবে." (সাহিহ বুখারি, হাদিস নং 6307) কালেমা শাহাদত পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি কালেমা শাহাদত পাঠ করবে, তার জন্য একটি হজ্জের সমান সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 683) এই পাঁচটি কাজের প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি গুলি মুসলিম ও বুখারি হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যানে হযরত আলী (রাঃ) এই পাঁচটি কাজ প্রতিদিন করতে পারতেন, তা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
@humayounkobiraudiofile5764 3 ай бұрын
ওয়ামা তাওফিকি ইল্লা বিল্লাহ।
@Ms.RiayBepary-th1jp 3 ай бұрын
Video ta deoar jonno khairan jajhakallah
@mdshawonsikdar1500 3 ай бұрын
সুবহান আল্লাহ।
@alinayusufzai2681 3 ай бұрын
Subhanallah subhanallah Alhamdulillah la ilaha illallah Allahu Akbar ola haola ola quwata illa billa
@MdManik-e4b 3 ай бұрын
এগুলো কোন হাদিসে বলেছেন হাদিস নাম্বার দিয়েন। মন মত কথা বলে নবী (সা:) নামে চালিয়ে দেওয়া কত বড় পাপ তা মনে হয় আপনি ভালো করে জানেন জনাব
@Mariamsfamilyvlog-lk3gt 3 ай бұрын
এই হাদিসের প্রমাণ সহজেই পাওয়া যাবে সহিহ হাদিস গ্রন্থে, যেমন: সূরা ফাতিহা পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ বুখারি হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, যেখানে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন সূরা ফাতিহা পড়বে, তখন তার জন্য সূরা ফাতিহা পড়ার সময়ের সমপরিমাণ সদকা হবে।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 5009) সূরা ইখলাস পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, হযরত আবূ সাইদ খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি সূরা ইখলাস পড়বে, তার জন্য একটি কুরআন খতমের সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 809) দরুদ শরীফ পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত, একটি উদাহরণ হল, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে ব্যক্তি আমার উপর দরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আমি দুইটি জান্নাতের মধ্যে দায়িত্বী হব।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 6267) ইস্তাগফার পড়তে ১০ বারের সওয়াব: এটি একটি সাহিহ হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করবে, তখন সে তার বন্ধুকে খুশি করে তুলবে." (সাহিহ বুখারি, হাদিস নং 6307) কালেমা শাহাদত পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি কালেমা শাহাদত পাঠ করবে, তার জন্য একটি হজ্জের সমান সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 683) এই পাঁচটি কাজের প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি গুলি মুসলিম ও বুখারি হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যানে হযরত আলী (রাঃ) এই পাঁচটি কাজ প্রতিদিন করতে পারতেন, তা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
@Islamic_Reminder596 3 ай бұрын
Subhan-Allah😊😊
@Islamic_Reminder596 3 ай бұрын
Subhan-Allah❤❤
@Islamic_Reminder596 3 ай бұрын
Subhan-Allah❤❤
@MDAlamin-um4gg 3 ай бұрын
SubhanAllah
@NusratJahan-uv7js 3 ай бұрын
আমিন।
@GMISLAMICSTORY 3 ай бұрын
মাশাল্লাহ সুন্দর ভিডিও তৈরী করেছেন। এডিটিং টা সুন্দর হয়েছে ভিষণ। আমিও চেষ্টা করছি এমন করে তৈরী করতে।😊
@Mariamsfamilyvlog-lk3gt 3 ай бұрын
In Sha Allah
@rafiAhmed-y3t 4 ай бұрын
❤❤
@rafiAhmed-y3t 4 ай бұрын
Mashaallah
@RubinaParvin.. 4 ай бұрын
Khub sundar post
@guljarhussain6768 4 ай бұрын
Ameen
@Mahmudabegum-su2sn 4 ай бұрын
Subahanallah❤