তোমার মত আলেম আর নাই পৃথিবীতে এখানে কয়বার আসি আইসো তুমি চাও সৌদি আরবে যাও তোমার মত আলিম পার জুতা মুছে আলমের সেই যোগ্যতা অবলম্বন করো নাই
@JahanurAllom-l6u13 күн бұрын
আহারে মিথ্যাবাদি তর উপর লানত পরুক
@ikbalhussen-h1y18 күн бұрын
❤❤❤
@Rezwansarker3026 күн бұрын
Ei lok onek ug*rro
@aburaihan8862Ай бұрын
হুজুর হয়ছে কিন্তু মাসাআলা বুঝে না।।জেনারেল হয়ে ও সাধারন বিষয় বুঝা যাচ্ছে। অনিচ্ছাকৃত ভাবে ঘুম যদি না ভাংগে তাহলে সূূর্য ওঠার পর ও ফজরের সলাত হয়। কিন্তু আসলে কি সূর্য ওঠার পর ফজরের সলাতের নিয়ম আছে? তাহলে সময় পাইলে ফাতিহা পড়তে হবে না পায়লে রুকুই রাকাত।
১ রাতে ৫০০ রাকাত নামাজ? বুঝলাম না, ভাই ২০ রাকাত তারাবি নামাজ তাড়াতাড়ি পড়লে ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের কমে পারা যায়না, সেখানে ৫০০ রাকাত নামাজ কিভাবে সহিহ ভাবে পড়া সম্ভব?
@alimpeace242 ай бұрын
ওরে শয়তান এক রাতে 500রাকাত কি করে নামাজ পড়ে মাদারচোদ।একটা মানুষ সম্পর্কে মিথ্যা কথা বলা তো একটা লিমিট থাকে। তোর মত শয়তান দুনিয়া থাকলে ইবলিশের কোন কাজ করাই লাগবে না। 100 বার আল্লাহকে দেখছে মাদাদচোধ। আমাদের নবী আল্লাহকে কয়বার দেখছে? চোদনার পোলা ওয়াজ করা জায়গা পাস না?
@MdImran-m2x9z2 ай бұрын
দুই ভন্ড একসাথে
@AzherAli-z3y2 ай бұрын
গাবগাছির চেহারাযত,কমদেখবেন, ততভাল,
@MohammadAli-ch1lp2 ай бұрын
Abbasi bhai imam to bar bar allahu akbar bolche ta hole apni allahu akbar keno bolben ?. Ai sob vndamo charun
@NurIslam-vb1yk2 ай бұрын
তোমার মত মূর্খ হুজুরের কাছে ফতোয়া নিতে হবে না, আরে ব্যাটা এটা তো ওজরের ক্ষেত্রে এটা কি তুমি বোঝনা
@AbdurRahman-ti3pg2 ай бұрын
Jahadi sahab Samanna okto balsan ata e Abbasi raga agon. Satan konodi Bala Habana.
@azadrahman17952 ай бұрын
আব্বাসী সাহেব অহংকারী
@abduljalil91242 ай бұрын
জাকির নায়েকের হাতে অনেক অনেক কাফির ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে ডাক্তার জাকির নায়েকের তরিকার নাম কি দিবেন
@AbuAnis-bb9ct3 ай бұрын
কারামত আলী জৈনপুরী দুইকোটি মুসলমান করেছেন তার তথ্যসূত্র কি..?? কারামত আলী জৈনপুরীর আমলে অভিবক্ত বঙ্গে তিনকোটি মানুষ ও ছিলো না। তিনি যদি দুইকোটি মুসলমান করে থাকেন তাহলে বাংলাদেশ ও পশ্চিম বঙ্গে হিন্দু থাকার কথা না। তাছাড়াও, কারামত আলী জৈনপুরীর আটশো বছর আগে হাজার খানেক সূফি বাংলাদেশে এসেছেন। তারা করেছেন কি..?? তারা কি ইসলাম প্রচার করেন নি। এইভাবে গালগল্পে বেহুশ হলেতো চলবে না। সত্যটা জানতে হবে।
@MohammadAli-km9tp3 ай бұрын
মাশাআল্লাহ শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর কথাই সঠিক
@mdredwan35893 ай бұрын
জিলাপি
@raja786994 ай бұрын
Amiu hanifakei follow kori kintu last hujur apni beshi bole fellen na? 500 rakat porle komse kom 1000 minutes lagbei and how it possible?? Ar musa nobi thekeu uttom silo nki abu hanifa??? Karon musa nobi koto chesta koreu Allah ke dekhte painai mane possible ai na duniyate Allah ke dekha tahole Abu hanifa kemne dekhlen? Sahabara parennai dekhte
@AnnoyedBurger-rn2gs4 ай бұрын
মাশাআল্লাহ ❤
@maolanakamruzzaman59994 ай бұрын
হানাফি মাজহাব সঠিক মাজহাব
@AbdurRahman-bu1ct4 ай бұрын
আমি আব্বাসী সাহেবের ওয়াস শুনতে আসি না, বরং দেখতে আসি যে উনি জাতির কাছে কি মিথ্যাচার ছড়িয়ে দিতে এসেছে।
@alaminhossen89044 ай бұрын
আমার কথা হলো ইমাম ফাতিহার পরে সূরা ইখলাস পরলো আর আমি সূরা ত্বিন পরলাম,,,দেখা গেলো ইমাম সূরা ইখলাস পড়া শেষ করে রুকুতে চলে গেছে কিন্তু ইখলাস এর তুলনায় ত্বিন সুরা বড়ো হওয়াতে আমি সুরা পড়তেই আছি,,,,তাহলে তো বিষয়টা অন্য রকম হয়ে যাচ্ছে,,,কারন আমি তো জানছিনা যে ইমাম কোন সূরা পরতেছে
@JimiSarkar-w1w5 ай бұрын
শ্রদ্ধেয় মওলানা,আমি আপনাকে সম্মান করি। এই vedio clip এ 40 মিনিট 48 সেকেন্ড এ একটা কথা বলেছেন, "আল্লাহ নিজেই আশ্চর্য হয়েছেন " কিন্ত এটা কি করে সম্ভব, মহান শ্রষ্ঠা তো "আশ্চর্য" জিনিস টা তৈরি করেছেন। আল্লাহ সবকিছু থেকে পবিত্র। অতএব এই কথার ব্যাখ্যা জানতে চাই। India থেকে জানতে চাই।
@BADRUDDUJARANA5 ай бұрын
❤❤❤❤❤
@sakeseke57406 ай бұрын
কে সঠিক বলছেন কে ভুল আমরা কোনটা মানব।
@NurulIslam-sh5ck6 ай бұрын
ইসলামের নব জাগরণ সৃষ্টি হবেই ইনশাল্লাহ।
@MdImranHossainHarun-x8y6 ай бұрын
ডঃএনায়েতউললাহ আববাসি সঠিক বলেছেন!
@JosnaKhatun-e7u6 ай бұрын
😂😂😂😂
@NickZoo-jv9bt6 ай бұрын
এনায়েতুল্লাহ তুমি ইতিহাস গোপন করো না। সৈয়দ আহমেদ ব্রেরলভী ছিলেন সালাফি ওয়াহাবি আন্দোলনের মুহাম্মদীয়া। সুতরাং তোমাদের সুন্নীদের বাপ সৈয়দ আহমেদ ব্রেরলভীর অনুসারী হয়ে সালাফি ওয়াহাবি আহলে হাদিস হওয়ার উচিত।
@albayazid-du1qr7 ай бұрын
ফাউ কথা
@Mustakimahmadsiam-of4tv7 ай бұрын
বালাকোট দিবস হচ্ছে বিশ্ব অপবিত্র দিবস
@SajjadulIslam-j7m7 ай бұрын
1:26:06 1:26:07
@SajjadulIslam-j7m7 ай бұрын
1:22:28
@SajjadulIslam-j7m7 ай бұрын
1:22:07
@sohelahmed81687 ай бұрын
আমার প্রিয় শায়েখ আপনে যা বলেচেন ১০০% টিক
@ChanmiahMiah-z1k7 ай бұрын
Ahole hadisdarira eahudider Dalal o mukhush Dari Muslim
@KingSolomon5637 ай бұрын
বক্সদ হুগুর
@fazlerabbe79807 ай бұрын
কথায় যুক্তি আছে 👍
@rajshakib86558 ай бұрын
আচ্ছ
@rajshakib86558 ай бұрын
ফাগল মাদারি এতো মিথ্যা কেন বলস না আবার আসিছ
@golammowla57068 ай бұрын
নিজের ঢোল নিজেই বাজায়, তার নাম কি জানেন
@md.shefatullah75519 ай бұрын
Abbasi huzur nejaka onek boro mona kora. Aita thik na
@asadullahabir41019 ай бұрын
Abbasi Hujur true
@mdahammadali3289 ай бұрын
❤❤❤❤❤❤❤
@mowlobitv9 ай бұрын
❤️❤️❤️masaallah
@MDMobarok-gq2lo9 ай бұрын
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
@istiaqeahamed84009 ай бұрын
tik tik
@juweljuwelrana72499 ай бұрын
Al-A'raf ৭:২০৪ Bangla - Bayaan Foundation আর যখন কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তা মনোযোগ দিয়ে শোন এবং চুপ থাক, যাতে তোমরা রহমত লাভ কর। Bangla - Mufti Taqi Usmani যখন কুরআন পড়া হয় তখন তা মনোযোগ দিয়ে শোন এবং চুপ থাক, যাতে তোমাদের প্রতি রহমত হয়। Bangla - Tafsir Ibn Kathir যখন এই বর্ণনা সমাপ্ত হলো যে, কুরআন হচ্ছে হিদায়াত ও রহমত এবং লোকদের জন্যে বুঝবার জিনিস, তখন ইরশাদ হচ্ছে- তোমরা এই কুরআন পাঠের সময় নীরব থাকবে, যেন এর মর্যাদা রক্ষিত হতে পারে। এমন হওয়া উচিত নয় যেমন কুরাইশরা বললো। অর্থাৎ তারা বলতোঃ “তোমরা শুনো না, শুনতে দিয়ো না, বরং কুরআন পাঠের সময় গণ্ডগোল ও হৈ চৈ করতে থাকো।” কিন্তু এই নীরবতা অবলম্বনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে ফরয নামাযের ব্যাপারে বা ঐ সময়, যখন ইমাম উচ্চৈঃস্বরে কিরআত পাঠ করেন। যেমন হযরত আবু মূসা আশআরী (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “অনুসরণের জন্যেই ইমাম নিযুক্ত করা হয়। সুতরাং যখন সে তাকবীর পাঠ করে, আর সে যখন কিরআত পাঠ করে তখন তোমরা নীরব হয়ে যাও।" (এ হাদীসটি ইমাম মুসলিম (রঃ) তার সহীহ গ্রন্থে তাখরীজ করেছেন এবং আহলে সুনান এটা বর্ণনা করেছেন) হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বলেন যে, এই আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পূর্বে লোকেরা নামাযের সময় কথা বলতো। অতঃপর যখন এই আয়াত অবতীর্ণ হয়“তোমরা নীরব থাকো ও কিরআত শ্রবণ কর তখন নামাযে নীরব থাকার নির্দেশ দেয়া হয়। হযরত ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেনঃ “আমরা নামাযের মধ্যে একে অপরকে سَلَامٌ عَلَيْكَ বলতাম। এ জন্যে এ আয়াত অবতীর্ণ হয়।" হযরত বাশীর ইবনে জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ “একদা ইবনে মাসউদ (রাঃ) নামায পড়াচ্ছিলেন। লোকদেরকে তিনি দেখলেন যে, তারা ইমামের সাথে নিজেরাও কিরআত পাঠ করছে। তিনি নামায শেষে বললেনঃ “তোমাদের কি হয়েছে যে, তোমরা কুরআন শুনছে না এবং বুঝছো না? অথচ আল্লাহ তা'আলা নীরব থেকে শুনতে বলেছেন?” যুহরী (রঃ) বলেন যে, এই আয়াতটি আনসারের একটি লোকের ব্যাপারে অবতীর্ণ হয় (এই আয়াতটি মাক্কী এবং আনসারদের ইসলাম ককূলের পূর্বে অবতীর্ণ হয়েছিল)। রাসূলুল্লাহ (সঃ) পড়তেন তখন তিনিও তার পিছনে পিছনে পড়ে যেতেন। হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) সশব্দ নামায শেষ করে বলেনঃ “তোমাদের মধ্যে কেউ নিজেও কি আমার সাথে সাথে পড়ছিল?” তখন একটি লোক উত্তরে বললোঃ “হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)। হ্যা (আমি পড়ছিলাম বটে)।” তখন রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেনঃ “আমার কি হয়েছে যে, আমি মানুষকে আমার সাথে সাথে কুরআন পড়তে দেখছি?” তখন থেকে মানুষ সশব্দ নামাযে ইমামের পিছনে কিরআত পড়া হতে বিরত থাকেন। (এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ) ও আহলুস সুনান বর্ণনা করেছেন) যুহরী (রঃ) বলেন যে, উচ্চ শব্দ বিশিষ্ট নামাযে ইমামের পিছনে কিরআত না পড়া উচিত। ইমামের কিরআতই মুকতাদীর জন্যে যথেষ্ট, যদিও তার শব্দ শোনা না যায়। কিন্তু যদি উচ্চ শব্দ বিশিষ্ট নামায না হয় তবে পড়ে নেয়া যায় । কিন্তু এটা ঠিক নয় যে, কেউ সশব্দ নামাযে ইমামের পিছনে কিরআত পড়ে। না প্রকাশ্যে পড়ে, না গোপনে পড়ে। কেননা, আল্লাহ তাআলা বলেনঃ “কুরআন পাঠের সময় তোমরা নীরবতা অবলম্বন কর।” আমি বলি- আলেমদের একটি দলের নীতি হচ্ছে, উচ্চ শব্দ বিশিষ্ট নামাযে মুকতাদীর উপর এটা ওয়াজিব নয় যে, নিজেও সে কিরআত পাঠ করবে। না ইমামের সূরায়ে ফাতেহা পাঠের সময়, না অন্য সরা পাঠের সময়। ইমাম শাফিঈ (রঃ)-এর দু’টি উক্তি রয়েছে। এ দুটি উক্তির মধ্যে একটি উক্তি এটাও রয়েছে। ইমাম আবু হানীফা (রঃ) এবং ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রঃ) বলেন যে, মুকতাদী যেন কোন সময়েই কিরআত পাঠ না করে, আস্তের নামাযেও নয় এবং জোরের নামাযেও নয়। কেননা হাদীসে এসেছে- “যার জন্যে ইমাম রয়েছে, ইমামের কিরআতই তার কিরআত।” (এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ) হযরত জাবির (রাঃ) হতে মার’ রূপে বর্ণনা করেছেন। এটা মুআত্তায় হযরত জাবির (রাঃ) হতে মাওকুফরূপে বর্ণিত আছে। ইবনে কাসীর (রঃ) বলেন যে, এটাই বিশুদ্ধমত) এটা অত্যন্ত জটিল ও মতভেদী মাসআলা। ইমাম বুখারী (রঃ) বলেন যে, ইমামের পিছনে কিরআত ওয়াজিব। নামায সিররী হাক অথবা জিহরী হাক। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলাই সমধিক জ্ঞাত। ‘যখন কুরআন পাঠ করা হয় তখন নীরবে শ্রবণ কর' অর্থাৎ ফরয নামাযে যখন কিরআত পাঠ করা হয় তখন চুপচাপ হয়ে শ্রবণ কর। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, হযরত তালহা ইবনে উবাইদুল্লাহ ইবনে কারীয (রাঃ) বলেনঃ “আমি একদা উবাইদুল্লাহ ইবনে উমাইর (রাঃ) এবং আতা’ ইবনে রাবাহ (রাঃ)-কে পরস্পর কথাবার্তা বলতে শুনি। অথচ সেই সময় অন্য দিকে ওয়ায হচ্ছিল। তখন আমি তাদেরকে বললামঃ আল্লাহর যিকির হচ্ছে অথচ আপনারা শুনছেন না কেন?