এই আলোচনা থে‌কেই বু‌ঝেতে পে‌রে‌ছিলাম মাজহা‌বের নাম ভাঙ্গি‌য়ে মনগড়া বিদআ'ত ক‌রে।

দ্বী‌নে বিদআ'ত প‌রিত‌্যাজ‌্য!

মাশাআল্লাহ... আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤

Toy Bondo dalal and magerpot bustard Kottar basca.

তারাবির নামাজ ৮ রাকাত কোথায় পেল

মাজাহাপ কে তৈরি করেছে আগে বলেন এই কথা

Amar priyo Shak ❤❤❤❤❤❤❤

Era sobai manobjatir sathe protarona korche era nijera tader chatroder bosiyeche ekta video banabar jonno

অনেক কিছু জানতে পারলাম! কিছু কিছু বিষয় নিয়ে confusion ছিল, জাজাকাল্লাহু খায়রান

মোনাজাত নিয়ে বিতর্ক নাকি নিজেদের প্রচার করা!

আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর শিষ্য❤

এক আল্লাহর জন্যই আপনাকে ভালোবাসি

সাহাবি আলা হাজরামি নামাজের পর সবাইকে নিয়ে দোয়া করেছেন।

বাংলার বাঘ এমামুদ্দিন বিন আব্দুর বাসির 👍

ents 1 Add a comment… @BiplabDas-ni4mw 5 months ago ভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব। চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে। আর এখন আসি, আমি আসলে কে? বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে। যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমি ইশ্বরই। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমার এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়। যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল। ধন্যবাদ🙏💕

ফরজ,ওয়াজিব,সুন্নত, নফল যে নামাজই হোকনা কেনো? আবার কোনো নামাজ না-ই হোক! কখনো কোনো দিন কোনো সময় নবিজি (সঃ) হাত তুলে মোনাজাত করেছে কিনা? সেটা জানতে হবে। যদি নবিজি সঃ হাত তুলে দোয়া করে থাকেন তাহলে আমরাও হাত তুলে দোয়া করতে পারবো। তা নামাজের আগে পরে সব সময়ই

এই আহলে হাদীস গাধা গুলো কে জুতা পিঠা করে রুম থেকে বাহির করেন এগুলো মুর্খ

নামাজের পর সবাই মিলে দোয়া করে ১০০% সঠিক

Baba chuda tumi ekta chagol baler matha jano tumi

huzur এর পছন্দ না হলে জাল হাদিস

fetnabaz

kire goru sura fatiha tui akbar pod to tokhon to bolbi vai pora ; arif vin habib sahab ar satha bosta bola holo boi paili kano

Very nice

Alhamdolilla

আল্লাহর ধারণা, ইসলামের জন্ম সেদিনের ব্যাপার। দুদিনের বৈরাগী ভাতকে বলে অন্ন! সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা না করলে মুসলিমদের জীবন পূর্ণতা পায় না।

I love my sir

সুন্দর আলোচনা

সনাতন শব্দের অর্থ - যা, ছিল, আছে, থাকবে, ভূলবাল বুঝাবেন না, পৌরানিক প্রমান- দিচ্ছি - ( পৃথিবী সৃষ্টি থেক শুরু সত্য যুগের বয়স -১৭২৮০০০ বছর, ত্রেতা যুগ- ১২৯৬০০০ বছর, দ্বাপর যুগ-৮৬৪০০০, কলি যুগ ( বর্তমান -৪৩২০০০ বছর = চার যুগের বছর মিলিয়ে যা হবে, তা ব্রহ্মার ১ দিন, এভাবে ব্রহ্মা ব্রহ্মা এরকম একশত "বছর" বেঁচে থাকেন এবং তারপর মারা যান। এই "শত বছর" মোট ৩১১ ট্রিলিয়ন ৪০ বিলিয়ন (৩১১,0৪0000,000,000) পৃথিবী বছর। ব্রহ্মার আয়ুষ্কাল ৩১১.0৪ট্রিলিয়ন সৌর বছর , এবং মানবতা বর্তমান ব্রহ্মার জীবনের ৫১তম বছরের ২৮ তম কলিযুগে রয়েছে। মানে এর আগে (২৮x৩১১,0৪0000,000,000)= হিসাব করে নিন, কত বছর হয়েছে, আরো (২৩x৩১১,0৪0000,000,000) = কত বছর বাকী, পরে পৃথিবী ধংস হবে। মোল্লা সাহেব, সনাতন ছিল আছে থাকবে, এখন ১৪৫০ বছর দিয়ে ভাগ করেন কত বছর সনাতন ধর্মের আগে না পরে? আপনার ধর্মের বয়স কত

তিন হানাফি বাচ্চা, তিন আহলে হাদিসের বুড়াকে ধোলাই করলেন, এবং পরাজিত আহলে হাদিসের বুড়ো বেচারাগণ

সাহাবীদের কাজ কে যারা নাজায়েজ বলে আসলেই তারা নাজায়েজ,,,,, রসূল (স :)বলেছেন আমার সুন্নাত যেমন তোমরা মানবে তেমনি আমার খুলাফয়ে রাসেদিনের সুন্নাত তোমরা মানবে,,,, হাদিস নিয়ে এভাবে গোমরাহি করা চরম বেয়াদবি,,,,,

ফিখে হানাফি সবাই বুঝবে না এটাই স্বাভাবিক।ফিখে হানাফী বোঝার জন্য উদার মানসিকতার প্রয়োজন। হয়

Allhummdulleah ❤❤❤❤❤

😂😂😂

আলহামদুল্লিলাহ

❤❤❤❤❤❤❤❤

😊😊😊❤❤❤❤❤❤❤❤

ইসলামের বয়স মাত্র ১৪০০ বছর বাকি সব মিথ্যা গল্প। আদম হওয়া এটি একটি মিথ্যা গল্প।

সালার পাগলচোদা

তিলাওয়াত সুন্দর নাই

ইসলামের প্রকৃত শত্রুরা এইভাবেই পপুলার হয়

Masallah❤❤❤❤

আমিও ইসলাম গ্রহন করব। যদি কোন ইসলামি স্কলার আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন?কোরান সত্য। কিন্তু কোরান যারা পড়ে, যারা কোরানের অনুসারী তারা কোরান মানে বলে আমার মনে হয় না। ইসলামি স্কলারদের এই বিষয়টি মিলিয়ে দেখা দরকার য়ে উনি নিজে কোরান মানেন কিনা? কোরানের কোন আয়াতে নিরাকারের কথা উল্লেখ আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি ইসলাম গ্রহন করব। পক্ষান্তরে নবী যে সপ্তম আকাশে মেরাজের রাতে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেলেন, তা দ্বারা কি আল্লাহ সাকার প্রমাণিত হয় না? দেখা শব্দ কি সাকারের প্রমান দেয় না? নিরাকার কিছু কি দেখা যায়? তাহলে আপনি বা আপনারা কোরানে সাকারের কথা ইংগিত দেওয়া আছে, তা না মেনে, যেটা কোরানে নাই, সেটা মানলে আপনিতো কোরানকে মানেন বলে আমার মনে হয় না। তার মানে কোরান অনুযায়ী আল্লাহ সাকার। দয়া করে এই ছোট হিসাবটা মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রহিল। . সুরা আননিসা ১১৯ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে যদি কেউ পশুপাখির বা জন্তুজানোয়ারের কর্ন ছেদন বা আল্লার সৃষ্টি বিকৃত করে তাহলে সে শয়তানকে অনুসরন করছে। এবং সে জাহান্নামী। অর্থাৎ এখানে আল্লার সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। তাহলে প্রশ্ন হল আপনারা যে লিংগছেদন করেন বা মুসলমানি করেন, তা কি আল্লার সৃষ্টির বিকৃতি হয় না? আমি জানি এখন আপনি বিজ্ঞান খুজবেন। তাহলে আল্লাহ ভুল করেছে। আর আপনি এখন সংশোধন করছেন। তাহলে বলেন আল্লাহ বেশী বুদ্ধিমান, নাকি আপনি বেশি বুদ্ধিমান?প্রশ্ন রহিল। এখানে কি আল্লার নির্বুদ্ধিতার পরিচয় পাওয়া গেল না? তার মানে আল্লাহকে আপনারা ছোট করলেন না? আর যদি তাই হয় তাহলে আপনারা কাকে অনুসরণ করছেন? প্রশ্ন রইল? এই আয়াতে আল্লাহ ৬ বার অবশ্যই অবশ্যই কথাটি ব্যবহার করছেন। অর্থাৎ তিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব। তাহলে যে আল্লাহ বলে আমি অবশ্য অবশ্যই পথভ্রষ্ট করব তার এবাদত কেন করব? ৷৷ আর এই আয়াতের মাধ্যমে তিনি মুসলিমদের লিংগ ছেদন করিয়ে সকল মুসলিমদেরকে জাহান্নামের টিকেট ধরিয়ে দিয়েছেন বলে আমার মনে হয়। কারন এই আয়াতে আল্লাহ স্পষ্ট করে প্রথম লাইনেই বলে দিয়েছেন আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব। কারন আল্লাহর সৃষ্টিকে যে বিক্রিত করে সে নিশ্চিতভাবে জাহান্নামী। ভুল হলে ব্যাখ্যা দিবেন।

মনে রাখবেন উপরদিকে থুতু দিলে নিজের দিকে পড়বে আপনি আজ যাকে ছোট করবেন কালকে আল্লাহ আপনাকে ছোট করবে

কিছু কিছু বক্তা আছে যারা অন্য বক্তাকে ছোট করার মন মানসিকতা নিয়ে ওয়াজে গিয়ে ওয়াজ করে মিজানুর রহমান আজহারীর ধারে কাছেও নাই এ বক্তা মানুষ লেখাপড়া করে তারা কি শিখছে লেখাপড়া না করে কি সেগুলো আপনার কথা শুনে আমার এটাই মনে হচ্ছে

ঐ বলদগুলা আহলে হাদিস কুত্তাদের সাথে কিসের বাহাস, ওরা মুসলিম নয় বরং ইসলামের দূযমণ। সেহেতু ছোট ভাই কখনো এই ভূল আর করবেনা। তবে তর্ক নয় আমলের দিকে এগিয়ে যাও।

এই বাহাস ডক্টর কফিলউদ্দিন সালেহী সাহেব অথবা ডক্টর আশরাফ সিদ্দিকী অথবা ডক্টর এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী এদের সাথে হলে আহলে হাদিস মুন্সিরা আলু ভর্তা হয়ে যেতো।

উভয় মুবাহিস পক্ষ ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা, ফরজ নামাজ এবং মুনাজাত কখনোই এজ নয়। এটা নিয়ে বাহাস করার কোন প্রয়োজন নেই বরং তা ঐচ্ছিক বিষয়। আমি ফরজ সালাত শেষ করে ইসতেগফার, দরুদ শরীফ, বা অন্য কোন আমল করে হাত তুলে আল্লাহর কাছে দোয়া মুনাজাত করবো।মুসললিগণ যার ইচ্ছা হাত তুলবে অথবা তুলবে না এটা যার যার ইচ্ছা।এ বিষয়ে হুকুম অথবা নিষেধ কোথাও নেই। বিশেষ কথা হলো;এখানে আহলে হাদিস হুজুরদের দলিল পেশ করা এবং আচরণ যেভাবে হয়েছে তাতে জুতাপিটা করার দরকার।

জোকার বিন সামিদ

সনাতনের proman khujta apne ektu puran ar bed ta bhalo kora pore dakan 🥵🥵🥵 jai sri ram 🥰🥰💣

১০০%%%%%%%%% রাইট