আলহামদুলিল্লাহ ❤️ জাজ্জাক আল্লাহ খাইরান।❤❤

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা যেনো আপনাকে দাঈ ইলাল্লাহ হিসাবে ক্ববুল করেন। আমিন।।

সুবাহানাল্লাহ

Alhamdulillah

মাশা আল্লাহ. ❤❤❤🎉🎉🎉

সূরা আল কাহাফ (প্রারম্ভিক আলোচনা) সূরা আল কাহাফ মাক্কী সূরা (মক্কায় আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এই সূরাটি অবতীর্ণ করেছেন) এই সূরার ৯ এবং ১০ নম্বর আয়াতে আল-কাহাফ শব্দটি এসেছে। এখানে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আসহাবুল কাহাফের ব্যাপারে আলোচনা করেছেন, সেখান থেকে এই সূরাটির নাম হয়েছে সূরা আল কাহাফ। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, যখন ওই যুবকেরা গুহার মধ্যে আশ্রয় নিলো। কাহাফ ও গাঢ় মধ্যে পার্থক্য: - কাহাফ হলো বড় ধরনের গুহা, - গাঢ় হলো ছোট গুহা (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেখানে তাহান্নুস করেছেন, সেটা ছিল গাঢ় এ হেরা বা হেরা গুহা) আল্লাহ তায়ালা সূরা কাহাফ এর মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করেছেন: - তাওহীদের আলোচনা করেছেন [যেহেতু এটি মাক্কী সূরা (মক্কায় নাযিল করেছেন) এজন্য এর মূল আলোচ্য বিষয় তাওহীদ] - এরপরে কুফফারেরা নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অনেকগুলো প্রশ্ন করেছিল (বিশেষ করে ইহুদী নাসারা সবাই মিলে মক্কার মুশরিকদেরকে শিখায় দিছে, উনি যদি রাসুল হন, তাকে এই কয়টা প্রশ্ন করবা, এই কয়টা প্রশ্নের উত্তর যদি দিতে পারে, মনে করবা উনি আল্লাহর রাসূল - কারণ এই প্রশ্নগুলোর রাসূল ছাড়া কেউ উত্তর দিতে পারবে না) ১. আসহাবুল কাহাফ এর ব্যাপারে - আসহাবুল কাহাফ কারা? আসহাবুল কাহাফ সম্পর্কে উনি কি জানেন? এটা জিজ্ঞাসা করবা। ২. খিজির (আঃ) সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবা? উনি খিজির (আঃ) সম্পর্কে কি জানেন? ৩. জুলকারনাইন সম্পর্কে উনি কি জানেন? এ সম্পর্কে তাকে প্রশ্ন করবা। ৪. রূহ সম্পর্কে প্রশ্ন করবা? তিনি যদি এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে পারেন, বুঝতে পারব যে তিনি আল্লাহর রাসূল। এই প্রশ্নগুলোর উত্তর আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এই সূরা আল কাহাফের মধ্যে দিয়েছেন [সূরা আল কাহাফ এর মধ্যে - আসাহাবুল কাহাফের আলোচনা আছে, তারপর জুলকারনাইনের আলোচনা আছে, খিজির (আঃ) এর আলোচনা আছে] সূরা কাহাফ অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ একটা সূরা - এই সূরাটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম, বিশেষ করে জুম্মার দিন (শুক্রবারে) এই সুরাটি তেলাওয়াত করতে বলেছেন। কোন হাদিসের প্রথম ১০ আয়াতের ফজিলত আসছে, কোন হাদিসের শেষ ১০ আয়াতের ফজিলত আসছে, কোন হাদিসের সম্পূর্ণ সূরার ফজিলত আসছে। এজন্য উত্তম হলো সম্পূর্ণ সূরাটি শুক্রবারে তেলাওয়াত করা। ***বৃহস্পতিবার সূর্য অস্ত যাওয়ার পর থেকে, শুক্রবারে সূর্য অস্ত যাওয়ার আগ পর্যন্ত। এর মধ্যে যেকোনো সময়। উত্তম হলো শুক্রবার সকাল বেলায় সূরা আল কাহাফ পড়া। সূরা আল কাহাফ শুক্রবার তেলাওয়াত করলে আল্লাহ পাক তাকে দাজ্জালের ফেতনা থেকে রক্ষা করবেন। দাজ্জালের ফেতনা হলো মহা ফেতনা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু সালামের নির্দেশ দিয়েছেন, দাজ্জালের ফেতনা থেকে আশ্রয় চাওয়ার জন্য - "আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিন ফিতনা তিল মাসিহি দাজ্জাল" (নামাজে প্রত্যেক শেষ বৈঠকে মাসিহি দাজ্জালের ফেতনা থেকে, আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতে বলা হয়েছে) সূরা আল কাহাফ এর মাধ্যমে আল্লাহ ওই ব্যক্তিকে মাসিহি দাজ্জালের ফেতনা থেকে হেফাজত করবেন। এজন্য এটি খুব ফজিলত পূর্ণ সূরা।

আলহামদুলিল্লাহ ...জাযাকাল্লাহ খাইরান

আলহামদুলিল্লাহ ❤️ জাজ্জাক আল্লাহ খাইরান।❤❤

হুজুর, একটা প্রন্ন ছিল। ৬৫ বছরের বুড়া স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও পরকীয়া করতে চাইলে তার শাস্তি কী?

Right 🌿

জাযাকাল্লাহ ভাই আমি এটাই খুজতেছিলাম

ALHAMDULILLAH, ZAZAKALLAH HU KAIRUN. Amin

Subhanallah Alhamdulillah La ilaha illallahu Allahu Akbar

আলহামদুলিল্লাহ.....জাযাকাল্লাহ খাইরান

💯

মাশা আল্লাহ ❤❤❤❤❤

9.2 Surah At-Tawba Part -1 (আয়াত ১-৩) *** আল্লাহতালা শুরুতেই বলেছেন, আল্লাহ তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে সম্পর্ক বিচ্ছেদের ঘোষণা দেয়া হচ্ছে, যেই মুশরিকদের সাথে ইতিপূর্বে চুক্তি হয়েছিল (অর্থাৎ হুদাইবিয়ার এর সন্ধি)। তোমাদেরকে চার মাস সময় দেয়া হলো, চার মাস যমিনে ইচ্ছেমত ঘুরে বেড়াও (সুযোগ দেওয়া হল)। আর জেনে রাখো, তোমরা (মুশরিকরা) আল্লাহকে অক্ষম করতে পারবে না। আল্লাহ অবশ্যই কাফেরদেরকে লাঞ্ছিত করবেন। আল্লাহ তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে ঘোষণা (আজান), দুনিয়ার সমস্ত মানুষের প্রতি। হজ্জে আকবারের দিনে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এবং তাঁর রাসূল মুশরিকদের প্রতি অসন্তুষ্ট, মুশরিকদের প্রতি বিমুখ। বাড়ায়া = (সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন তোমাদের সাথে আজকে থেকে আমাদের আর কোন সম্পর্ক নাই) হুদায়বিয়ার চুক্তি হয়েছিল তারা (কাফেররা) নিজেরাই ভঙ্গ করছে। যেহেতু তার আগে ভঙ্গ করেছে, তাই আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূল ঘোষণা দিচ্ছে, আজকে থেকে মুশরিকদের সাথে কোন সম্পর্ক নাই। যেদিন এ ঘোষণা দেওয়া হয়, সেদিন ছিল নবম হিজরির জিলহজ মাসের ১০ তারিখ। মক্কার মুশরিকেরা এই চার মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে - হয় সে ইসলাম গ্রহণ করবে অথবা মক্কা ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যাবে। মুশরিকরা জেনে রাখ, আল্লাহকে কোনদিন অক্ষম করা সম্ভব না। হজ্জ হয় আরাফার দিনে। আরবের লোকেরা ওই সময় ওমরা কেও হজ্জ বলতো। হজ্জকে বলতো হজ্জে আকবর (বড় হজ্জ), ওমরাকে বলতো হজ্জে আসগর (ছোট হজ্জ)। এই ঘোষণাটা দেওয়া হচ্ছে সমস্ত মানুষের প্রতি, সমস্ত মানুষ যেটা বুঝে সেভাবে আল্লাহতালা ওই শব্দটা ব্যবহার করছেন। বড় হজের দিনে ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম বলেছেন, ঈমানের সবচেয়ে মজবুত শাখা হলো - ওলা এবং বাড়ায়া। কার সাথে আমার বন্ধুত্ব হবে, কার সাথে আমার বন্ধুত্ব হবে না। আল্লাহ বলেছেন, প্রথম বাড়ায়া হবে, মুশরিকদের সাথে। এজন্য ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম প্রথম বাড়ায়া ঘোষণা দিয়েছেন। আল্লাহ তাহলে বলেন, তোমাদের জন্য উসওয়ায়ে হাসানা আছে ইব্রাহিমের মধ্যে। ইব্রাহিম আলাই সালাম এর সাথে যে ঈমানদারেরা ছিল, তারা তাদের কওমকে লক্ষ্য করে বলছিল, ও আমাদের জাতি তোমাদের সাথে আমরা সম্পর্ক পুরোপুরিভাবে ছিন্ন করে নিলাম এবং তোমরা যে সমস্ত মাবুদের এবাদত কর, সে সমস্ত মাবুদের থেকে আমরা সম্পর্ক ছিন্ন করে দিলাম। আল্লাহ বলছেন, কেয়ামত পর্যন্ত তোমাদের জন্য এখানে উসওয়ায়ে হাসানা আছে। ঈমানদারদের বৈশিষ্ট্য - তুমি এরকম কোন কওমকে পাবে না, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে যারা শত্রুতা করে, তাদের কাউকেই তোমরা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে, কোন ঈমানদারকে তোমরা দেখবে না। কোন ঈমানদারকেই তুমি দেখবে না, কাফের এবং মুশরিকদের সাথে বন্ধুত্ব করতে। সেটা যদি তার বাপও হয়, তার ভাইও হয়, তার স্বামীও হয়, তার আত্মীয়-স্বজনও হয়, তাদের সাথে কোনো ভালো সম্পর্ক, বন্ধুত্বের সম্পর্ক তারা করবে না। এই বাড়ায়া মুমিনের উপর ফরজ। মোমেনদের উপর ওলাও ফরজ বাড়ায়াও ফরজ। এজন্য ঈমানদারকে জানতে হবে কার কার সাথে ওলা (সম্পর্ক গভীর) করতে হবে, কার কার সাথে বাড়ায়া (ছিন্ন) করতে হবে। *** আল্লাহ তাআলা এখানে বাড়ায়া ঘোষণা দিয়েছেন মুশরিকদের সাথে। যদি তোমরা তওবা করো, এটা তোমাদের জন্য অনেক বেশি কল্যাণকর। (অর্থাৎ মুশরিকরা তোমাদেরকে চার মাস সময় দেওয়া হল, যদি তোমরা তওবা করে ঈমান আনো, এটা তোমাদের জন্য অনেক বেশি কল্যাণকর)। যদি তোমরা আবার আগের অবস্থায় ফিরে যাও (অর্থাৎ ঈমান না আনে যদি কুফরের দিকে ফিরে যাও), জেনে রাখো তোমরা কোনদিনও আল্লাহকে অক্ষম করতে পারবে না। আর কাফেরদেরকে আপনি কঠিন বেদনাদায়ক আজবের সুসংবাদ দিয়ে দিন।

❤

Jazakallahu Khairan Shaikh ❤

বর্তমান সময়ে হজ্জে কিরান করা সম্ভব নয় কারন সাথে করে পশু নিয়ে যাওয়া দূরুহ। অবশ স্থানীয় ছাড়া।

হুজুর, একটা প্রন্ন ছিল। ৬৫ বছরের বুড়া স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও পরকীয়া করতে চাইলে তার শাস্তি কী?

আলহামদুলিল্লাহ ❤️ জাজ্জাক আল্লাহ খাইরান।❤

আলহামদুলিল্লাহ ❤️ জাজ্জাক আল্লাহ খাইরান।❤❤

আলহামদুলিল্লাহ ❤️ জাজ্জাক আল্লাহ খাইরান।❤

মাশা আল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের

জাযাকাল্লাহ খইরন ❤❤

রুহ কি মারা যায়? নাকি রুহ আর নাফস্ একই মনে করেন।

খুব সুন্দর আলোচনা

জাজাকাল্লাহ খাইরান

তাহেরীতো জ্যান্ত উদাহরণ। গান গেয়ে নেচে গেয়ে মাহফিল করে বেড়ায়।

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে একটা মাজার আছে সেখানে কেউ গাড়ীতে গেলে নেমে যেতে হয়।সেটা নাকি গরম মাজার।

Jaja

بارك الله فيك

যাঝাকাল্লাহু খায়ের শায়খ।

হুজুর কে আল্লাহর ওয়াস্তে ভালোবাসি,হুজুরের মুবাইল নাম্বার টা,কেউ দিতে পারবেন?

এই বই টা কোথায় পাওয়া যায়...?? বাংলা ভার্সন

❤️

জাযাকাল্লাহ খইরন ❤❤

Haditch Allah er nikot hate eseche erakom ekta mittha katha mimbar a diria balte parlen? Apnader mone hay Allah er vay nei.v

মহা সত্য কথা

ইসলামের দুই পবিত্র ভূমি এখন তাওহিদের শত্রুদের হাতে - সুদ , গান-বাজনা বাদ্যযন্ত্র মদ সবই এখন হালাল !!!!

আপনার পেশাব কি ঝরে না?

Assalamualikum AlhamduliAllah jajaAllah khairan Barak Allah fe

যাঝাকাল্লাহু খায়ের শায়খ।

Masaallah

শায়েখ এজেন্সির নাম কি? জানাবেন

রাইট কথা। আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে মাপ করুণ আমীন

nobir kono hadis nai

sab qurana asa namaj kivhab porta hoba taw qur ana asa

আলহামদুলিল্লাহ ❤️ জাজ্জাক আল্লাহ খাইরান।❤