আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক (রহঃ) (১১৮-১৮১ হি.) বলেন ফিক্বহের ক্ষেত্রে আবু হানীফা (রহঃ)-এর দক্ষতার ভূয়সী প্রশংসা করলেও হাদীছ শাস্ত্রে তিনি ‘মিসকীন’ ছিলেন বলে অভিহিত করেছেন (ইবনু আবী হাতেম, আল-জারহু ওয়াত-তা‘দীল ৮/৪৫০; তাহযীবুত-তাহযীব ১০/৪৫০)। ইবনু হিববান বলেন,لم يكن الحديث صناعته حدث بمائة وثلاثين حديثا مسانيد، ماله حديث في الدنيا غيرها، ‘হাদীছ শাস্ত্র নিয়ে তার কাজ ছিল না। তিনি কেবল ১৩০টি মুসনাদ হাদীছ বর্ণনা করেছেন। এর বাইরে দুনিয়াতে তাঁর কোন হাদীছ নেই। তন্মধ্যে ১২০টি হাদীছের বর্ণনাতে তিনি হয় সনদে কিংবা মতনে ভুল করেছেন (আল-মাজরূহীন ৩/৬৩)। ইমাম নাসাঈ বলেন, ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) হাদীছের ক্ষেত্রে শক্তিশালী ছিলেন না। হাদীছের স্বল্প বর্ণনার মধ্যেও তিনি অনেক ভুল-ভ্রান্তি করেছেন (রাসায়েল ফী উলূমিল হাদীছ ৭১ পৃ.)
@kobirulislam17614 күн бұрын
‘আত-তারীখ আল-কাবীর’’ গ্রন্থে ইমাম বুখারী বলেন: نعمان بن ثابت أبو حنيفة ... كان مرجئا سكتوا عنه وعن رأيه وعن حديثه ‘‘নুমান ইবন সাবিত আবূ হানীফা কূফী ... তিনি মুরজিয়া ছিলেন; তাঁরা (মুহাদ্দিসগণ) তাঁর থেকে, তাঁর মত থেকে এবং তাঁর হাদীস থেকে নীরব হয়েছেন। (বুখারী, আত-তারীখুল কাবীর ৮/৮১) অন্যত্র কাযি আবূ ইউসূফের আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন: يعقوب بن ابراهيم أبو يوسف القاضي ... وصاحبه أبو حنيفة تركوه ‘‘ইয়াকূব ইবন ইবরাহীম কাযী আবূ ইউসূফ ... তাঁর সাথী আবূ হানীফাকে মুহাদ্দিসগণ পরিত্যাগ করেছেন।’ (বুখারী, আত-তারীখুল কাবীর ৮/৩৯৭) এখানে কয়েকটি বিষয় পর্যালোচনাযোগ্য: (১) ইমাম বুখারী বলেছেন যে, মুহাদ্দিসগণ আবূ হানীফা থেকে নীরব হয়েছেন। ইমাম বুখারীর পরিভাষায় ‘‘নীরব থাকা’’-র অর্থ মুহাদ্দিসগণ ইমাম আবূ হানীফাকে পরিত্যাগ করেছেন এবং তাঁরা তাঁকে মিথ্যাবাদী পর্যায়ের বলে গণ্য করেছেন। (২) ইমাম বুখারীর বক্তব্য থেকে বুঝা যায় ইমাম আবূ হানীফার একমাত্র অপরাধ যে, তিনি মুরজিয়া ছিলেন, যে কারণে মুহাদ্দিসগণ তাঁকে, তাঁর ফিকহী মত এবং ‘তাঁর বর্ণিত হাদীস’ পরিত্যাগ করেছেন। মুরজিয়া হওয়া ছাড়া অন্য কোনো অপরাধের কথা তিনি উল্লেখ করেন নি।
@SadikHossen-r7e4 күн бұрын
❤❤❤
@PolasGazi-t4p4 күн бұрын
সঠিক বলেছেন
@MojammelHoque-i2l9 күн бұрын
Mashallah mashallah khub sundor khotha
@sajidulbasharmedia500011 күн бұрын
❤❤❤
@-aral537011 күн бұрын
হুজুর ক্ষমা করবেন। যেহেতু তার দোয়া কবুল হবে না সেহেতু তার নমাজও কবুল হবে না। কারণ নামজ হচ্ছে দোয়া। আর আপনি যে হাদীসের কথা বলছেন সেখানেও নামাজের কথা বলা হয়েছে।
@Ausda-c2l11 күн бұрын
ভুল ভাল তাফসীর
@MdDelwarMiah-m6x13 күн бұрын
বর্তমানের সালাফিরা বেশিরভাগই ভন্ড
@MohonaIslam-z2m13 күн бұрын
গত রমজানে এই হজুরে ওয়াজ শুনতে শুধু করি,মাঝে ফোন নষ্ট হওয়ার জন্যমাঝে কিছুদিন শুনতে পারিনি। শায়েখের নামই জানতাম না শুধু তাকে চিনতাম,, আলহামদুলিল্লাহ মাসখানেক পরে থেকে এখন পর্যন্ত শুনতেছি আলহামদুলিল্লাহ তার থেকে অনেক কিছু শিখতে পারতেছি,, দিনে আসার চেষ্টা করতেছি,