social media best advertising Social media content creation Social media monitoring Social media managemant Social media strategy Social media analytics Social media analysis Copywriting Team management i can do this Social media ranking Social media monitize Etc i can do lot of category. আমার মাথায় আরো অনেক কিছু আছে স্যার audience engagements Monitoring trend Reporting Scheduling Editing All types of product base audience research এমন কাজ গুলো as a social media manager হিসেবে শিখেছি গত ২ বছরে শুধু শিখেছি। এখন স্যার এটা কি সম্ভব প্রান প্রিয় স্যার। প্রটফলিওতে যদি কোনো কাজ করার স্ক্রিনশট না দিয়ে অভিজ্ঞতা বলি তাহলে কি হবে 🙂💟
@authorenam5 сағат бұрын
প্রিয়, আপনি গত ২ বছরে যে সমস্ত স্কিল শিখেছেন, যেমন social media management, content creation, analytics, copywriting, এবং audience engagement, তা নিঃসন্দেহে মূল্যবান। তবে, প্রফেশনাল প্রটফলিওতে যদি স্ক্রিনশট বা কাজের নমুনা না দেন, তাহলে কেবল অভিজ্ঞতার কথা বললে সেটা যথেষ্ট শক্তিশালী প্রমাণ নাও হতে পারে। প্রটফলিওতে কাজের উদাহরণ থাকলে তা নিয়োগকারীদের কাছে আপনার দক্ষতা প্রমাণ করতে সহায়ক হবে। তাই আপনার কাজের প্রকৃত স্ক্রিনশট বা প্রজেক্টের উদাহরণ সংযুক্ত করলে তা অনেক বেশি প্রভাব ফেলবে।
@BossofAkash4 сағат бұрын
@@authorenam প্রান প্রিয় স্যার জানি। পরিবারের পাশো দারাতে চাচ্ছি দাই আমি আপনাকেই এমন কষ্ট দিচ্ছি। মিডিয়াম সেলারির রিমোট জব পেলেও হবে কার পরিবারের পাশে দারাতে।চাই 🙂💟💟 তাই স্যার এত কথা তার পর বাকি সপ্নের ইনকাম করা জাবে 🙂💟💟
@BossofAkash8 сағат бұрын
স্যার social media marketing and seo। স্যার প্রটফলিও আর রেজিমি কি আমি তো কারো সাথে কাজ করিনি স্যার। এখন রেজেমিতে কাজ করার ছবি বা ক্লাইন্ট দের রিভিউ ছাড়া। আমার মাথায় জত ধরনের অভিজ্ঞতা আছে তা যদি। একটা প্রটফলিওতে বলি বা রেজিমিতে তাহলে কি রিমোট জব পাবো স্যার? দয়া করে এই বিষয়ে বলবেন 💖🙂
@authorenam5 сағат бұрын
আপনি যদি এখনও সরাসরি কোনো ক্লায়েন্টের সাথে কাজ না করে থাকেন, তাহলে প্রটফলিও এবং রেজুমে তৈরি করা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, তবে অসম্ভব নয়। আপনার শেখা স্কিল এবং অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে আপনি একটি প্রটফলিও তৈরি করতে পারেন, যেখানে আপনি নিজস্ব প্রজেক্ট বা মক কাজ দেখাতে পারেন। অর্থাৎ, নিজে কিছু স্যাম্পল কাজ করে (যেমন, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, SEO অডিট, কনটেন্ট ক্যালেন্ডার) সেগুলোর স্ক্রিনশট বা বিশদ বিবরণ প্রটফলিওতে যোগ করতে পারেন। যদি আপনার সরাসরি কাজের উদাহরণ বা ক্লায়েন্টের রিভিউ না থাকে, তবে মক প্রজেক্ট বা কল্পনাপ্রসূত উদাহরণ ব্যবহার করে দেখাতে পারেন কীভাবে আপনি সমস্যা সমাধান করবেন বা স্ট্র্যাটেজি তৈরি করবেন। এতে নিয়োগদাতা আপনার দক্ষতার একটি চিত্র পাবেন। রিমোট জব পাওয়ার জন্য একটি ভালো রেজুমে এবং প্রটফলিও তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি আপনার স্কিলগুলোকে ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারেন, তাহলে নিয়োগদাতারা আপনার অভিজ্ঞতা যাচাই করতে আগ্রহী হবে। তাছাড়া ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে ছোট কাজের মাধ্যমে শুরু করতে পারেন, যা আপনার প্রটফলিও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। সারকথা, ক্লায়েন্টের রিভিউ বা সরাসরি কাজের অভিজ্ঞতা না থাকলেও, আপনার শেখা স্কিলগুলো প্রদর্শন করার জন্য মক কাজ তৈরি করে প্রটফলিও সাজানো সম্ভব, এবং এটি রিমোট জব পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে।
@BossofAkash8 сағат бұрын
স্যান social media marketing and seo I want to get remote job sir. আমার রিমোট জব এই গুলোর উপরে প্রয়োজন স্যার। আশা করি সহযোগিতা করবেন 💟💖
@authorenam5 сағат бұрын
আপনার রিমোট জব পাওয়ার জন্য প্রথমে ছোট কাজ দিয়ে শুরু করুন, অভিজ্ঞতা অর্জন করুন এবং ভালো প্রফেশনাল প্রোফাইল তৈরি করুন। ইনশাআল্লাহ, আপনি ধীরে ধীরে বড় প্রজেক্ট এবং নিয়মিত রিমোট জব পেতে সক্ষম হবেন। আপনার জন্য শুভকামনা!
আসসালামু আলাইকুম, স্যার, আমি Microsoft SQL server database শিখছি। upwork marketplace এ কাজ করতে চাই। একজন SQL Server professional হতে চাই।সার্টিফিকেট অর্জন করতে হবে আমার
@authorenam5 сағат бұрын
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনি যদি Microsoft SQL Server শিখছেন এবং Upwork-এ কাজ করতে চান, তাহলে একজন SQL Server Professional হওয়ার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধাপ অনুসরণ করতে হবে, যার মধ্যে সার্টিফিকেশন অর্জনও খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কয়েকটি ধাপ উল্লেখ করছি যা আপনাকে সঠিক দিকনির্দেশনা দেবে: ১. Microsoft SQL Server সার্টিফিকেশন অর্জন করুন: Microsoft SQL Server-এ দক্ষতা প্রমাণ করার জন্য Microsoft Certified: Azure Database Administrator Associate অথবা Microsoft Certified: Data Analyst Associate এর মতো সার্টিফিকেশন নিতে পারেন। এই সার্টিফিকেশনগুলো আপনাকে প্রফেশনাল লেভেলে প্রতিষ্ঠিত করবে। Microsoft Learn প্ল্যাটফর্মে গিয়ে SQL Server-এর উপর ফ্রি ট্রেনিং এবং প্রস্তুতি কোর্স করতে পারেন। ২. ছোট প্রজেক্ট দিয়ে শুরু করুন: Upwork বা অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটে ছোট ছোট প্রজেক্টের জন্য আবেদন করুন। এতে আপনি SQL Server এর প্র্যাকটিক্যাল অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন এবং নিজের প্রটফলিও শক্তিশালী করতে পারবেন। ৩. Upwork প্রোফাইল উন্নত করুন: Upwork-এ একটি প্রফেশনাল প্রোফাইল তৈরি করুন এবং সেখানে আপনার SQL Server-এর স্কিলস এবং যেকোনো সার্টিফিকেশন বা প্রজেক্ট শেয়ার করুন। SQL Database Design, Query Optimization, এবং Data Management এর মতো কাজের স্কিলস আপনার প্রোফাইলে যোগ করুন। ৪. প্র্যাকটিস এবং বাস্তব উদাহরণ: SQL Server নিয়ে প্র্যাকটিস চালিয়ে যান এবং বাস্তব উদাহরণের মাধ্যমে আপনার স্কিলস আরও উন্নত করুন। Stored Procedures, Indexes, এবং Query Tuning এর উপর গভীরভাবে কাজ করুন। ৫. ফ্রি কোর্স ও টিউটোরিয়াল: SQL Server নিয়ে ফ্রি বা পেইড টিউটোরিয়াল এবং কোর্স করতে পারেন Udemy, Coursera, বা Pluralsight থেকে। সার্টিফিকেশন অর্জনের জন্য এই প্ল্যাটফর্মগুলোতে মক পরীক্ষা এবং প্রিপারেশন গাইডও পাবেন। ৬. SQL Community তে অংশগ্রহণ করুন: বিভিন্ন SQL Server কমিউনিটি এবং ফোরামে যুক্ত থাকুন, যেমন Stack Overflow, SQL Server Central। এতে আপনার শেখার পরিসর আরও বাড়বে এবং আপনি অন্য পেশাদারদের থেকে শিখতে পারবেন।
@parthasarathidas681013 сағат бұрын
সাইবার সিকিউরিটি Coruse cai
@authorenam5 сағат бұрын
আপনারা ইতিমধ্যেই জানেন, আমি সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে একটি কোর্স তৈরি করার পরিকল্পনা করছি, তবে আমি প্রথমে ১ লাখ সাবস্ক্রাইবারের মাইলফলক স্পর্শ করতে চাই। বর্তমানে আমাদের ৫১,৬০০ সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। ইনশাআল্লাহ, যখন আমরা এই লক্ষ্য পূরণ করবো, তখন আমি সাইবার সিকিউরিটি কোর্স নিয়ে আসবো, যা সম্পূর্ণ বাংলায় এবং সহজবোধ্য ভাষায় তৈরি হবে। ততদিন পর্যন্ত আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের এই যাত্রায় সঙ্গী হোন এবং আরও অনেককে জানান যেন আমরা দ্রুত আমাদের লক্ষ্য পূরণ করতে পারি।
@hasantv12314 сағат бұрын
আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার অ্যাপ ডেভেলপার ইটিসি আমি এইচটিএমএল সিএসএস জাভাস্ক্রিপ্ট পাইথন টিএসপি সি সি প্লাস প্লাস সি হ্যাশ পাওয়ার সেল সিএমডি ইত্যাদি ল্যাঙ্গুয়েজ পারি আমি স্ক্রিপটিং ও পারি এছাড়াও আমার গ্রাফিক ডিজাইনের স্কিল আছে আমি 2020 সাল থেকে কাজ শুরু করছি কিন্তু কোন বায়ার পাচ্ছি না যদি আমাকে কোন বায়ার অথবা কোন কাজ দিতে পারেন তাহলে আমার অনেক উপকার হবে
@authorenam5 сағат бұрын
আপনার দক্ষতাগুলো নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় এবং আপনি যেভাবে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা এবং স্ক্রিপটিং জানেন, তাতে আপনি খুবই যোগ্য একজন ওয়েব ডেভেলপার এবং অ্যাপ ডেভেলপার। কিন্তু আপনি যদি কোনো বায়ার বা কাজ না পেয়ে থাকেন, তাহলে কিছু কৌশল অনুসরণ করতে পারেন, যা আপনাকে সফল হতে সাহায্য করতে পারে: ১. ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল তৈরি করুন: Upwork, Fiverr, Freelancer, এবং PeoplePerHour-এর মতো প্ল্যাটফর্মগুলোতে আপনার প্রোফাইল আপডেট করুন। আপনার স্কিলস, প্রজেক্ট, এবং কাজের নমুনা দেখানোর জন্য প্রোফাইলকে আকর্ষণীয় করতে হবে। ২. প্রাথমিক পর্যায়ে ছোট কাজ নিন: শুরুতে ছোট কাজ বা প্রজেক্ট নেয়ার চেষ্টা করুন। ছোট কাজের মাধ্যমে আপনি ফিডব্যাক পেয়ে বায়ারের বিশ্বাস অর্জন করতে পারবেন। ৩. পোর্টফোলিও তৈরি করুন: আপনার দক্ষতার উপর ভিত্তি করে একটি প্রফেশনাল পোর্টফোলিও তৈরি করুন। যেখানে আপনার করা প্রজেক্ট বা কাজের উদাহরণ থাকবে। পোর্টফোলিও ভালোভাবে সাজালে তা আপনার প্রোফাইলকে শক্তিশালী করবে। ৪. সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্কিং: LinkedIn, GitHub, এবং Behance-এর মতো পেশাদার নেটওয়ার্কিং সাইটে আপনার প্রোফাইল তৈরি করে সেখানে নিয়মিত আপডেট করুন। এখানে অনেক বায়ার এবং রিক্রুটার কাজের জন্য লোক খোঁজেন। ৫. প্রোফাইল এবং কাজের নমুনা উন্নত করুন: আপনার প্রোফাইল ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে যেমন Fiverr বা Upwork-এ আকর্ষণীয়ভাবে সাজান। আপনার স্কিল এবং কাজের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কাজের নমুনা দেখান। ৬. ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে রিসার্চ করুন: আপনি কোন স্কিল নিয়ে কাজ করতে চান, সেটি ঠিক করে সেই বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে রিসার্চ করুন। দেখুন, কোন ধরনের কাজ বেশি চাহিদা রয়েছে এবং কীভাবে আপনি নিজেকে সেভাবে তৈরি করতে পারেন। শুরুতে হয়তো কিছুটা সময় লাগবে, কিন্তু ধৈর্য ধরে কাজ করলে ইনশাআল্লাহ সফলতা পাবেন। আপনার জন্য শুভকামনা!
@RipanCkz15 сағат бұрын
❤❤❤❤❤ sir
@authorenam5 сағат бұрын
love
@BossofAkash21 сағат бұрын
স্যার রিমোট জি তো পাবো তা ঠিক কিন্তু। একটা প্রশ্ন যেকোনো কম্পানীতে আমি জবটা পেলাম কিন্তু কম্পানিটা রিয়েল না ফেইক সেটা কিভাবে বুঝবো একটু বলেন প্লিজ 💟
@authorenam15 сағат бұрын
কোনো কোম্পানি আপনাকে টাকা চায়-যেমন, অ্যাপ্লিকেশন প্রসেসিং ফি, ট্রেনিং ফি ইত্যাদি, তাহলে সেটি এক ধরনের রেড ফ্ল্যাগ। কোম্পানির প্রস্তাব যদি খুবই অস্বাভাবিক বা লোভনীয় মনে হয়, তবে সেটি নিয়ে সন্দেহ করুন।
@solaimanhossain953222 сағат бұрын
Cybersecurity course কোথায় করলে ভাল হবে?
@authorenam15 сағат бұрын
যদি আপনি স্ট্রাকচার্ড এবং ডিটেইলড কোর্স করতে চান তবে Coursera, edX, বা CompTIA ভালো বিকল্প। যারা ফ্রি বা ডিসকাউন্টেড কোর্স করতে চান, তারা Udemy বা Cybrary থেকে কোর্স করতে পারেন। এছাড়াও Pluralsight এবং Open Security Training-ও ভালো অপশন হতে পারে আপনার সাইবার সিকিউরিটি স্কিল ডেভেলপমেন্টের জন্য।
@solaimanhossain953215 сағат бұрын
@@authorenam address pls
@srabontizaman1210Күн бұрын
I am a law student. As we are taught American and British law. And I am proficient in law and English language. How can law students get remote jobs in this case? And I will get good response if I apply to which website? It would be helpful for me to your reply. thank you.....
@authorenamКүн бұрын
As a law student with proficiency in American and British law, as well as strong English skills, there are several remote job opportunities you can explore. Many legal jobs can now be done remotely, especially with advancements in technology and communication tools. Here are some areas and platforms where you can look for remote jobs: 1. Remote Legal Research & Writing You can offer your services as a legal researcher or writer. Many law firms and legal professionals hire remote workers to assist with legal documentation, case law research, and drafting legal opinions. 2. Contract Review & Drafting Businesses and law firms often need help with contract drafting and reviewing. This is an area where your skills in both American and British law can be very valuable. 3. Paralegal or Legal Assistant Paralegal work, including preparing legal documents, case preparation, and managing communication with clients, can often be done remotely. You can assist attorneys and law firms virtually. 4. Compliance & Regulatory Work Companies, especially those dealing with international operations, often need compliance officers or legal professionals to ensure they are following regulations and legal standards. This can be done remotely, and your knowledge of American and British law can be useful here. Where to Apply: Here are some websites where you can apply for remote legal jobs: 1. Upwork: Freelancing platform with a variety of legal job postings, from research to contract drafting. 2. Fiverr: You can offer legal services as a freelancer for specific tasks like legal writing or contract review. 3. LinkedIn: Job postings for legal professionals, including remote opportunities. Building a strong profile and applying through connections can yield good results. 4. FlexJobs: Specializes in remote jobs, including legal roles. 5. Remote.co: Another platform focusing on remote job listings. 6. Indeed: Search for "remote legal jobs" or "legal assistant" to find opportunities. 7. LawCrossing: A platform specifically for legal jobs, including remote work.
@srabontizaman1210Күн бұрын
@@authorenam Thanks for such a thoughtful discussion. The problem is how do I negotiate the salary. Because they are paid annually. And what is the smart point that I have to clear out with them first....?
@NoyonIslam-y8uКүн бұрын
❤❤❤❤❤
@authorenamКүн бұрын
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
@mdarafatmolls2774Күн бұрын
সাইবার সিকিউরিটি একদম বেগিনার থেকে এক্সপার্ট করে মার্কেটপ্লেস পর্যন্ত নিয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ
@authorenamКүн бұрын
Insha Allah
@mdarafatmolls2774Күн бұрын
তাড়াতাড়ি সাইবার সিকিউরিটি কোর্স চাই
@authorenamКүн бұрын
ধন্যবাদ আপনার আগ্রহের জন্য! আমি খুব শীঘ্রই সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে একটি বিস্তারিত কোর্স নিয়ে আসার পরিকল্পনা করছি, ইনশাআল্লাহ। চ্যানেলের আরো উন্নতি হলে এবং আরও বেশি ফলোয়ার থাকলে কোর্সটি রিলিজ করা হবে। সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং নতুন আপডেটের জন্য চোখ রাখুন!
@sayedashrafashraf386Күн бұрын
❤
@authorenamКүн бұрын
love
@razil6749Күн бұрын
All by AI integration works?
@authorenamКүн бұрын
??
@razil6749Күн бұрын
@@authorenam you do ai and data Science related work. Don't you? Does the projects provide well enough?
@MSRS172 күн бұрын
আমি রিসেন্টলি ডাটাবেজ (Oracle) কোর্স করা শুরু করেছি , এটি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারি ফান্ডে পরিচালিত। কোর্স শেষে পরীক্ষার মাধ্যমে উপযুক্ত মার্ক পেলে সার্টিফিকেট দিবে। তো ডেটাবেজ শিখে আমি ভবিষ্যতে কোথায় জব করবো বা কি ধরনের জব পেতে পারি বাংলাদেশে কি আদৌ এই ধরনের কোন ফিল্ড আছে কিনা এ সম্পর্কে দয়া করে কিছু বলবেন স্যার।❤
@authorenamКүн бұрын
আপনি Oracle ডেটাবেজ কোর্স করছেন, যা একটি চমৎকার সিদ্ধান্ত। ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিল্ড এবং বাংলাদেশের মতো দেশে এর চাহিদা আছে। আপনি ডেটাবেজ শিখে নিচের ধরনের চাকরির সুযোগ পেতে পারেন: ১. ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর (DBA): ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট, ডেটা সিকিউরিটি, এবং ডেটা ব্যাকআপ পরিচালনা করার জন্য ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর এর প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে বড় বড় প্রতিষ্ঠান যেমন ব্যাংক, টেলিকম, এবং ই-কমার্স কোম্পানিগুলোতে DBA এর চাহিদা রয়েছে। ২. ডেটাবেজ ডেভেলপার: ডেটাবেজ ডিজাইন, SQL কুয়েরি লেখা, এবং ডেটাবেজকে অপ্টিমাইজ করার কাজ করবেন। বাংলাদেশের আইটি কোম্পানিগুলোতে এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ফার্মগুলোতে ডেটাবেজ ডেভেলপারদের প্রয়োজন আছে। ৩. ডেটা অ্যানালিস্ট: ডেটা বিশ্লেষণ ও রিপোর্ট তৈরি করার জন্য SQL এবং ডেটাবেজ জ্ঞান গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে বড় প্রতিষ্ঠান এবং মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোতে ডেটা অ্যানালিস্ট এর চাহিদা আছে। ৪. সিস্টেম এনালিস্ট বা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার: আপনি ডেটাবেজ আর্কিটেকচার এবং এর সাথে সফটওয়্যার ইন্টিগ্রেশন নিয়ে কাজ করতে পারেন। অনেক সফটওয়্যার কোম্পানি এবং কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান এই ধরনের কাজের জন্য দক্ষ জনবল খোঁজে। বাংলাদেশে আইটি সেক্টরে ডেটাবেজ সম্পর্কিত কাজের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি Oracle বা অন্য ডেটাবেজ টুলস নিয়ে কাজ করতে দক্ষ হন, তাহলে অনেক বড় প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় চাকরি পাওয়ার সুযোগ থাকবে। শুভকামনা রইলো!
@MohammadOmarFaruk-j7w2 күн бұрын
How i make a Portfolio for Bookkeepers freelancer
@authorenam2 күн бұрын
Creating a portfolio as a freelance bookkeeper is essential to showcase your skills, experience, and reliability. Here’s how you can create a strong and professional portfolio: 1. Introduction/About Section: Brief Bio: Introduce yourself briefly. Mention your background in bookkeeping, how long you've been working in the field, and your passion for helping businesses manage their finances. Specialization: Highlight if you specialize in any particular industries (e.g., small businesses, e-commerce, etc.). 2. Skills and Services: Bookkeeping Skills: List your core bookkeeping skills, such as: Managing accounts payable/receivable Bank reconciliation Financial reporting Payroll management Tax preparation and filing Software skills (e.g., QuickBooks, Xero, Excel) Certifications: Include any certifications like QuickBooks ProAdvisor, Xero certification, or any other relevant bookkeeping or accounting certifications. 3. Showcase Work Samples: Mock Projects: If you don’t have clients yet, create some mock projects. For example: A sample financial report you’ve generated. A mock bank reconciliation. Screenshots of work you’ve done in QuickBooks, Excel, or other tools. Real Client Projects (with permission): Share examples of financial statements, reports, or spreadsheets you’ve created for actual clients (redact sensitive information). 4. Client Testimonials: Positive Reviews: Include feedback or testimonials from any past clients. Even if it's from a small project or internship, testimonials add credibility. Before and After: If possible, show "before" and "after" scenarios to illustrate how your services helped improve a client’s financial health. 5. Pricing Structure (Optional): List your services and pricing structure if applicable. You can offer hourly rates or fixed packages depending on the client’s needs. 6. Contact Information: Make it easy for potential clients to contact you. Include a contact form, email address, and social media links (if relevant). 7. Portfolio Platform: Website: Create a simple, professional website using platforms like Wix, WordPress, or Squarespace. Freelance Platforms: Use Upwork, Fiverr, or LinkedIn to showcase your portfolio and skills. Bonus Tips: Blog or Resources Section: You can add a blog section where you share tips on bookkeeping, financial management, and accounting. Social Proof: Mention if you’ve worked with certain businesses or industries to build trust.
@MahadiHasan-uo5ik2 күн бұрын
স্যার এআই এর যুগে ওয়েব ডেভেলপারদের ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকার জন্য নতুন কি কি বিষয় শেখা উচিত। আমার ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর কাজ গুলোর প্রতি একটু আগ্রহ বেশি তাই এটাই শেখার প্রস্তুতি নিয়েছি। এখন এআই এই সেক্টরে কেমন প্রভাব ফেলবে আর ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এই কাজ পাওয়া আরও বেশি কঠিন হবে?? এই প্রভাব কাটিয়ে উঠতে আমার কি কি বিষয় শেখার প্রতি গুরুত্ব দেয়া উচিত??
@authorenam2 күн бұрын
AI ওয়েব ডেভেলপমেন্টে বেসিক কাজগুলো সহজে অটোমেট করতে সক্ষম হলেও, সৃজনশীল এবং জটিল কাজের জন্য দক্ষ ডেভেলপারদের প্রয়োজন থাকবে। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকতে, আপনাকে React, Vue.js, বা Angular এর মতো ফ্রন্ট-এন্ড ফ্রেমওয়ার্ক শিখতে হবে এবং Node.js, Django এর মতো ব্যাক-এন্ড স্কিল অর্জন করতে হবে। পাশাপাশি AI API ইন্টিগ্রেশন, UI/UX ডিজাইন, এবং DevOps টুলস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করলে আপনি AI-এর প্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারবেন। সৃজনশীল সমস্যা সমাধান এবং কাস্টম সলিউশন তৈরির দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত, কারণ AI এই ক্ষেত্রে এখনও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে না। AI টুলসকে শত্রু না ভেবে, বেসিক কাজ দ্রুত শেষ করতে এগুলোকে ব্যবহার করুন এবং উন্নত স্কিলের মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ুন।
@Masud-rz9ni2 күн бұрын
নন টেকনিক্যাল থেকে কি সফটওয়্যার ডেভলপার হওয়া কি সম্ভব?
@authorenam2 күн бұрын
হ্যাঁ, নন-টেকনিক্যাল ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেও সফটওয়্যার ডেভেলপার হওয়া সম্ভব, তবে এর জন্য ধৈর্য এবং পরিকল্পিতভাবে শেখা জরুরি। শুরুতে Python, JavaScript এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষা শিখুন, এরপর ডেটা স্ট্রাকচার এবং অ্যালগরিদম শেখার মাধ্যমে লজিক তৈরি করুন। নিয়মিত প্রজেক্ট তৈরি করে এবং Github-এ শেয়ার করে আপনার কোডিং দক্ষতা বাড়ান। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখুন এবং ফ্রিল্যান্সিং বা ইন্টার্নশিপ করে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। এভাবে ধীরে ধীরে আপনি সফলভাবে সফটওয়্যার ডেভেলপার হয়ে উঠতে পারবেন।
@Md.SaifurRahman-tk2vr2 күн бұрын
আমি ভিডিও এডিটিং শিখেছি এখন 3D এ্যানিমেশনের কাজ শিখছি। কিভাবে কাজের সুযোগ তৈরি করবো। জানালে উপকৃত হবো
@authorenam2 күн бұрын
আপনি কাজের সুযোগ তৈরি করতে চাইলে প্রথমে আপনার ভিডিও এডিটিং এবং 3D অ্যানিমেশন কাজগুলো নিয়ে একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন এবং সেটা Behance, ArtStation, বা Vimeo-তে শেয়ার করুন। এরপর Freelancing প্ল্যাটফর্ম (Upwork, Fiverr) এ প্রোফাইল তৈরি করে ছোট প্রজেক্ট দিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। এছাড়া, সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনার কাজ শেয়ার করে ক্লায়েন্টদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করুন এবং LinkedIn বা Facebook গ্রুপ গুলোতে নেটওয়ার্কিং বাড়ান। ধীরে ধীরে কাজের অভিজ্ঞতা বাড়ানোর সাথে সাথে বড় প্রজেক্টের সুযোগ আসবে।
@greenpeaceworld50592 күн бұрын
আমি নিয়মিত দেখি। আরো ভিডিও চাই
@authorenam2 күн бұрын
thank you so much
@sahadathossain13522 күн бұрын
valo laglo
@authorenam2 күн бұрын
thank you
@omarmahmudali1932 күн бұрын
Thank you for the tips about "portfolio" .
@authorenam2 күн бұрын
My pleasure!
@Antora-zt8wc2 күн бұрын
স্যার আমি আপনাকে নীয়মিত ফলো করি,স্যার আমি একজন সিঙ্গেল মাদার,আমার অনার্স ২য়বর্ষ থেকে পড়া বন্ধ হয়ে যায়, স্যার আমি এখন একটা স্কিল শিখতে চাই যেটা দিয়ে একটা রিমোট জব আমি করতে পারি,স্যার প্লিজ আমাকে যদি পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতেন উপকৃত হতাম।
@authorenam2 күн бұрын
ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য, এবং আমি বুঝতে পারছি আপনার পরিস্থিতি। আপনার জন্য এমন একটি স্কিল বেছে নেওয়া দরকার যা দ্রুত শেখা যায় এবং যার মাধ্যমে আপনি রিমোট জব করতে পারেন। নিচে কিছু সহজ এবং কার্যকর স্কিলের তালিকা দিচ্ছি: ১. ডিজিটাল মার্কেটিং: Facebook Ads, Google Ads, এবং SEO শেখা যেতে পারে। এর জন্য বড় ধরনের কোডিং বা টেকনিক্যাল স্কিলের প্রয়োজন নেই। আপনি Udemy, Coursera, বা KZbin থেকে ফ্রি কোর্স করে এই স্কিল শিখতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং রিমোট কাজের ক্ষেত্রে প্রচুর চাহিদা আছে, এবং ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে ভালো আয় করতে পারবেন। ২. কন্টেন্ট রাইটিং বা কপিরাইটিং: কন্টেন্ট রাইটিং এবং কপিরাইটিং সহজে শিখে আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারেন। এটি একটি কম্পিউটারে এবং ইন্টারনেটে সহজেই করা যায়। আপনি বিভিন্ন ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য লেখা শুরু করতে পারেন। ৩. গ্রাফিক ডিজাইন: Canva বা Adobe Illustrator দিয়ে শুরু করতে পারেন। এটি শেখার জন্য অনেক ফ্রি রিসোর্স আছে। ফ্রিল্যান্সার এবং Fiverr এর মতো প্ল্যাটফর্মে গ্রাফিক ডিজাইনের কাজের প্রচুর সুযোগ আছে। ৪. ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট: Virtual Assistant হিসেবে কাজ করতে হলে আপনাকে ডেটা এন্ট্রি, ইমেল ম্যানেজমেন্ট, এবং সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট শিখতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে অনেক ছোট কাজের সুযোগ আছে যা আপনি ঘরে বসে করতে পারেন। ৫. ডেটা এন্ট্রি বা Excel: Excel বা Google Sheets-এ দক্ষতা অর্জন করে আপনি ডেটা এন্ট্রি বা ডেটা অ্যানালিস্টের কাজ করতে পারেন। এর জন্য খুব বেশি টেকনিক্যাল জ্ঞান প্রয়োজন নেই, এবং ফ্রিল্যান্সিং বা রিমোট কাজের জন্য এটি একটি জনপ্রিয় স্কিল। কীভাবে শুরু করবেন: ফ্রি কোর্স বা কম খরচে কোর্স নিয়ে শেখা শুরু করুন। কোন স্কিল পছন্দ করেন তা ঠিক করে ধীরে ধীরে সেই দিকে এগিয়ে যান। Freelancing প্ল্যাটফর্ম (Upwork, Fiverr) এ প্রোফাইল তৈরি করুন এবং ছোট ছোট কাজ দিয়ে শুরু করুন। আপনার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, বা ভিজ্যুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর মতো কাজগুলো উপযুক্ত হতে পারে। আপনি ধীরে ধীরে এগিয়ে গেলে ইনশাআল্লাহ, সফল হবেন।
@rabbioit84522 күн бұрын
আমার পছন্দের মেন্টরদের মধ্যে প্রিয় একজন এনামুল হক স্যার। আমি আপনাকে নীয়মিত ফলো করি । আমি একজন none cse student । কিন্তু আমি সাইবারসিকিউরিটি অথবা এথিক্যাল হ্যাকিং কোর্স করতে চাই । তবে , আপনি আগামি কত দিনের মধ্যে আপনার কোর্স চালু করতে চাচ্ছেন । সেটা জানালে আমার অনেক উপকার হতো । আমি একজন none cse student হয়েও এই ক্যারিয়ারে কত দুর যেতে পারি । সেটা জানা খুবই দরকার বলে আমি মনে করি । আশা করি উত্তর পাবো । ধন্যবাদ স্যার ।
@authorenam2 күн бұрын
আপনি যেহেতু সাইবার সিকিউরিটি এবং এথিক্যাল হ্যাকিং নিয়ে আগ্রহী, আমি আপনাকে আশ্বস্ত করতে চাই যে আমি ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সাইবার সিকিউরিটি কোর্স তৈরি করার পরিকল্পনা করছি। তবে, কোর্সটি চালু করতে কিছুটা সময় লাগবে, কারণ আমি চ্যানেলের ১ লক্ষ সাবস্ক্রাইবার পূর্ণ হলে এই কোর্সটি শুরু করার ইচ্ছে করছি, ইনশাআল্লাহ। বর্তমানে প্রায় ৫১হাজার সাবস্ক্রাইবার আছে, তাই এই লক্ষ্য পূরণ হওয়ার সাথে সাথে আমি কোর্স চালু করতে পারবো। Non-CSE ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেও সাইবার সিকিউরিটিতে সফল হওয়া সম্ভব: কোডিং স্কিল দরকার নেই: সাইবার সিকিউরিটি বা এথিক্যাল হ্যাকিং শুরুতে তেমন বেশি কোডিং জানার প্রয়োজন নেই। আপনি বেসিক থেকে শুরু করতে পারেন এবং ধীরে ধীরে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। শুরুতে নেটওয়ার্কিং এবং সিস্টেম সিকিউরিটি: নেটওয়ার্কিং এবং সিস্টেম সিকিউরিটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে আপনি এই ফিল্ডে দ্রুত এগোতে পারবেন। সার্টিফিকেশন: আপনি CompTIA Security+, CEH (Certified Ethical Hacker) এর মতো প্রফেশনাল সার্টিফিকেশন নিয়ে এগোতে পারেন। এগুলোতে তেমন টেকনিক্যাল বা ডেভেলপমেন্ট স্কিলের প্রয়োজন হয় না। Non-CSE ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেও আপনি সাইবার সিকিউরিটি এবং এথিক্যাল হ্যাকিং-এ অনেক দূর এগোতে পারবেন। ধীরে ধীরে শিখুন এবং সার্টিফিকেশন নিন। আমি যখন কোর্স চালু করবো, ইনশাআল্লাহ, সেটা আপনাকে আরও সাহায্য করবে। ধন্যবাদ, এবং আপনার পাশে সবসময় আছি!
@webshahadat2 күн бұрын
Which Platform is to use to create portfolio for data analyst ?
স্যার, পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট এর জন্য ডোমেইন নাম কি ধরনের হওয়া উচিত? এটা কি নিজের নাম হওয়া উচিত নাকি অন্য কিছু? যদি নিজের নামের ডোমেইন না পাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে ? 18:16 ❤
@authorenam2 күн бұрын
প্রশ্ন ১: এটা কি নিজের নাম হওয়া উচিত নাকি অন্য কিছু? উত্তর: হ্যাঁ, সাধারণত পোর্টফোলিও ওয়েবসাইটের জন্য নিজের নাম ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো। নিজের নাম ব্যবহার করলে এটি আপনার ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড তৈরি করতে সাহায্য করে এবং ক্লায়েন্টদের কাছে আপনার পরিচয় স্পষ্টভাবে তুলে ধরে। এছাড়া, এটি আরও প্রফেশনাল এবং বিশ্বাসযোগ্য দেখায়। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার নাম "Shuaib Haque", তাহলে আপনার পোর্টফোলিও ওয়েবসাইটের নাম হতে পারে shuaibhaque.com বা haqueshuaib.com। কেন নিজের নাম ব্যবহার করা উচিত: ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিং: নিজের নাম ব্যবহার করলে আপনার ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড শক্তিশালী হয়, যা আপনাকে অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের থেকে আলাদা করে তুলে ধরে। সহজে খুঁজে পাওয়া যায়: ক্লায়েন্টরা সহজেই আপনার নাম দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট খুঁজে পেতে পারে, যা আপনার খোঁজ সহজ করে। বিশ্বাসযোগ্যতা: নিজের নাম ব্যবহার করলে আপনার কাজের সাথে সরাসরি সংযোগ থাকে, যা ক্লায়েন্টদের বিশ্বাস অর্জনে সাহায্য করে। দীর্ঘস্থায়ী পরিচয়: নিজের নাম একটি স্থায়ী পরিচয় হিসেবে কাজ করে, যা ভবিষ্যতে আপনার ক্যারিয়ারে সহায়ক হতে পারে। উদাহরণ: shuaibhaque.com haqueshuaib.com shuaibportfolio.com প্রশ্ন ২: যদি নিজের নামের ডোমেইন না পাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে? উত্তর: যদি নিজের নামের ডোমেইন না পাওয়া যায়, তাহলে আপনাকে বিকল্প কিছু বিবেচনা করতে হবে। নিচে কিছু পরামর্শ দেয়া হলো: নামের সাথে পেশার নাম যুক্ত করা: উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি ওয়েব ডেভেলপার হন, তাহলে shuaibhaque.dev বা haqueshuaibweb.com ব্যবহার করতে পারেন। যদি আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং করেন, তাহলে shuaibhaquemarketing.com বা haqueshuaibdigital.com হতে পারে। নামের সংক্ষিপ্ত বা আদ্যক্ষর ব্যবহার করা: আপনার নামের প্রথম অংশ বা সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার করতে পারেন, যেমন s.haque.com বা shq.com। উদাহরণস্বরূপ, shuaibh.com বা haques.com। পেশা নির্দিষ্ট শব্দ যোগ করা: যেমন shuaibhaquecreative.com, shuaibwrites.com (যদি আপনি কপিরাইটিং করেন), বা shuaibmarketing.com। উদাহরণস্বরূপ, shuaibhaqueweb.com বা shuaibhaquecontent.com। বিভিন্ন ডোমেইন এক্সটেনশন ব্যবহার করা: .net, .org, .info, .co, .online ইত্যাদি বিভিন্ন ডোমেইন এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারেন যদি .com না পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, shuaibhaque.online বা haqueshuaib.co। ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডের শব্দ যোগ করা: যেমন shuaibhaqueportfolio.com, shuaibhaquepro.com। উদাহরণস্বরূপ, shuaibhaquework.com বা haqueshuaibpro.com। Creative Spellings বা মিশ্রণ ব্যবহার করা: কিছু ক্রিয়েটিভ স্পেলিং বা নামের অংশগুলো মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন, যেমন shuaibh.dev বা shh.dev। উদাহরণস্বরূপ, shuaibhq.com বা s.haque.dev। ডোমেইন নাম নির্বাচন করার সময় আপনার পেশা, ব্র্যান্ড এবং সহজে মনে রাখা যায় এমন কিছু বিবেচনা করা উচিত। একটি উপযুক্ত ডোমেইন নাম আপনার পোর্টফোলিওকে আরও প্রফেশনাল এবং ক্লায়েন্টদের কাছে সহজে প্রবেশযোগ্য করে তোলে। আপনার পছন্দসই ডোমেইন নামটি পাওয়া না গেলে, উপরের বিকল্পগুলো বিবেচনা করে দেখতে পারেন। আশা করি এই উত্তরগুলো আপনার সাহায্যে আসবে। আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না!
@mdalmuhit70512 күн бұрын
@@authorenam ভালোবাসা রইল স্যার❤️
@authorenam2 күн бұрын
@@mdalmuhit7051 😍
@shohagali2023chuadanga2 күн бұрын
আস্সালামুয়ালাইকুম স্যার আমি আপনার সব ভিডিও দেখি
@authorenam2 күн бұрын
Wlaikum as salaam, jzk!
@bdtechtalk20232 күн бұрын
Bhaiya every videos you post added values every tech enthusiast on their way for career journey. You should arrange some live sessions for mid level career job holder. Because specially in this level people face identity crisis about their next step as they already have multi dynamic industry /sector experience
@authorenam2 күн бұрын
Lovely, thanks a lot for this encouraging feedback, it means a lot. Let me give some thoughts on the live sessions
@bdtechtalk20232 күн бұрын
@@authorenam Thanks for your attention
@betterlife39973 күн бұрын
Can i learn ethical hacking ans cyber security without cse background sir?????
@authorenam2 күн бұрын
হ্যাঁ, আপনি CSE ব্যাকগ্রাউন্ড ছাড়াও সাইবার সিকিউরিটি এবং এথিক্যাল হ্যাকিং শিখতে পারবেন! এই ফিল্ডে কাজ করতে হলে কিছু প্রাথমিক দক্ষতা এবং আগ্রহ থাকলেই চলবে। অনেক সফল এথিক্যাল হ্যাকার এবং সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ আছেন যারা কম্পিউটার সায়েন্সে পড়াশোনা না করেও সফল হয়েছেন।
@SakibZiad3 күн бұрын
আসসালামু আলাইকুম স্যার। আমি বর্তমানে কম্পিউটার সাইন্স ১ম বর্ষে পড়ালেখা করছি। আমার ম্যাথে আগ্রহ খুব কম। আমার জন্য কোন সেক্টর ভালো হবে? ১. সাইবার সিকিউরিটি ২. এআই প্রোডাক্ট ম্যানেজার ৩. ডাটা সাইন্টিস্ট ৩.মেশিন লার্নিং ইন্জিনিয়ার
@authorenam3 күн бұрын
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। যেহেতু আপনার ম্যাথের প্রতি আগ্রহ কম, তাই কিছু সেক্টর ম্যাথের উপর বেশি নির্ভরশীল, আবার কিছু সেক্টরে ম্যাথের গুরুত্ব কম। আপনার জন্য কোন সেক্টর ভালো হবে তা আপনার পছন্দ এবং ম্যাথের প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করছে। ১. সাইবার সিকিউরিটি: ম্যাথের গুরুত্ব কম: সাইবার সিকিউরিটির ক্ষেত্রে বেশি ম্যাথ দরকার হয় না। এখানে মূলত নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি, হ্যাকিং টেকনিক্স এবং অ্যানালাইসিস বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনার জন্য এটি একটি ভালো অপশন হতে পারে যদি আপনি টেকনিক্যাল সিকিউরিটি এবং এথিক্যাল হ্যাকিং নিয়ে আগ্রহী হন। ২. এআই প্রোডাক্ট ম্যানেজার: ম্যাথের গুরুত্ব মাঝারি: প্রোডাক্ট ম্যানেজার হিসেবে আপনার কাজ হবে AI পণ্য ব্যবস্থাপনা এবং টিমের সাথে কাজ করা। যদিও AI সম্পর্কিত জ্ঞান দরকার, তেমন গভীরভাবে ম্যাথে কাজ করতে হবে না। তবে, কিছু ডেটা এনালাইসিস করতে হতে পারে। এটি একটি ভালো অপশন হতে পারে যদি আপনি ম্যানেজমেন্ট এবং টিম লিডারশিপ নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করেন। ৩. ডেটা সায়েন্টিস্ট: ম্যাথের গুরুত্ব বেশি: ডেটা সায়েন্টিস্টদের জন্য ম্যাথ, বিশেষ করে স্ট্যাটিস্টিক্স, এলগরিদম এবং প্রোবাবিলিটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ক্ষেত্রে আপনাকে ডেটা অ্যানালাইসিস করতে এবং ম্যাথমেটিক্যাল মডেল তৈরি করতে হবে। যেহেতু ম্যাথে আপনার আগ্রহ কম, এটি আপনার জন্য কিছুটা চ্যালেঞ্জ হতে পারে। ৪. মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার: ম্যাথের গুরুত্ব বেশি: মেশিন লার্নিং সরাসরি ম্যাথ, স্ট্যাটিস্টিক্স, এবং লিনিয়ার এলজেব্রার উপর নির্ভর করে। এলগরিদম ডেভেলপমেন্ট এবং ডেটা মডেলিং ম্যাথমেটিক্যাল জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে করা হয়। এই সেক্টরে সফল হতে হলে ম্যাথে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যেহেতু আপনার ম্যাথে আগ্রহ কম, তাই সাইবার সিকিউরিটি বা AI প্রোডাক্ট ম্যানেজার আপনার জন্য ভালো অপশন হতে পারে। এ ক্ষেত্রে ম্যাথের ওপর বেশি নির্ভরশীলতা নেই, এবং আপনি টেকনিক্যাল এবং ম্যানেজমেন্ট স্কিলের মাধ্যমে ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন। সাহস রাখুন, ধীরে ধীরে স্কিল ডেভেলপ করুন, ইনশাআল্লাহ সফল হবেন! 😊
@mdsyfulazam7823 күн бұрын
Assalamualaikum. Data Science or Cyber security.Ami Bachelor complete korechi.Coding skillset not up to mark. University te networking related course gula valo perform korechi. But oneke suggestions dicce Data Science niye aganor jonno.R or Python janlei hobe coding ar jonno. Sir amake akto suggestions dite paren kontai agano ucit.Dinsese amake Decision nite hobe.Main query Data Science kototuku hard Hobe jar Coding/Development skill set kom hole and Network related course gulai University level a valo korone ki Cyber security easy Hobe?
@authorenam3 күн бұрын
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনার পরিস্থিতি বোঝা সহজ, এবং আমি আপনাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছি। চলুন দুইটি ক্ষেত্র বিশ্লেষণ করে দেখি। Data Science: কোডিং স্কিল: ডেটা সায়েন্সের জন্য Python বা R জানা প্রয়োজন, তবে খুব গভীর ডেভেলপমেন্ট স্কিল না হলেও চলবে। কিন্তু স্ট্যাটিস্টিক্স, ম্যাথ এবং ডেটা মডেলিং বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে কোডিং শিখতে হবে, তবে Python বা R সহজ ভাষা হওয়ায় আপনি ধীরে ধীরে এগোতে পারবেন। ম্যাথ ও স্ট্যাটিস্টিক্স: ডেটা সায়েন্টিস্টদের কাজের বড় অংশ হল স্ট্যাটিস্টিক্যাল অ্যানালাইসিস এবং মেশিন লার্নিং মডেল তৈরি করা। যদি আপনার ম্যাথে আগ্রহ না থাকে বা জ্ঞান কম থাকে, তাহলে এই কাজগুলো কিছুটা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। Cybersecurity: কোডিং স্কিল: সাইবার সিকিউরিটিতে কোডিং খুব বেশি প্রয়োজন হয় না, বিশেষ করে যদি আপনি নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি বা সিস্টেম সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করতে চান। যেহেতু আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ে নেটওয়ার্কিং কোর্সে ভালো করেছেন, এটি আপনার জন্য সহজ হতে পারে। টেকনিক্যাল স্কিলস: সাইবার সিকিউরিটিতে নেটওয়ার্কিং, সিস্টেম সিকিউরিটি, এবং অ্যানালাইসিস এর উপর ভিত্তি করে কাজ করা হয়। যেহেতু আপনার নেটওয়ার্কিং ব্যাকগ্রাউন্ড ভালো, এই ক্ষেত্রে আপনি সহজে উন্নতি করতে পারেন। আপনার জন্য কোনটা ভালো হবে? ডেটা সায়েন্স: যদি আপনি ম্যাথ এবং স্ট্যাটিস্টিক্স নিয়ে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন এবং Python বা R কোডিং শিখতে আগ্রহী হন, তাহলে ডেটা সায়েন্স আপনার জন্য একটি ভালো পছন্দ হতে পারে। এটি শিখতে কিছুটা সময় লাগবে, তবে ধৈর্য ধরে শেখা যাবে। সাইবার সিকিউরিটি: যেহেতু আপনার নেটওয়ার্কিং এর ব্যাকগ্রাউন্ড ভালো, এবং এখানে কোডিং তুলনামূলকভাবে কম দরকার হয়, সাইবার সিকিউরিটি আপনার জন্য একটি সহজ এবং দ্রুততর পথ হতে পারে। আপনি এথিক্যাল হ্যাকিং, নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি, এবং সিস্টেম সিকিউরিটি এর দিকে মনোযোগ দিতে পারেন। আপনার নেটওয়ার্কিং স্কিল এবং কোডিং অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে, আমি মনে করি সাইবার সিকিউরিটি আপনার জন্য একটি ভালো বিকল্প হতে পারে, বিশেষত যদি আপনি দ্রুত কোনো ফিল্ডে প্রতিষ্ঠিত হতে চান। তবে যদি আপনি ডেটা সায়েন্স নিয়ে কাজ করতে চান, কিছুটা কোডিং এবং ম্যাথ শিখতে হবে। দুই ক্ষেত্রেই আপনার সাফল্যের সম্ভাবনা আছে, তবে সাইবার সিকিউরিটি আপনার বর্তমান দক্ষতার সাথে আরও সহজে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে পারে। শুভকামনা রইল! 😊
@mdsyfulazam7823 күн бұрын
@@authorenam অনেক অনেক ধন্যবাদ স্যার।আমার মত ছোট মানুষের একটা কমেন্ট আপনি অনেক সময় ও গুরত্ব দিয়ে আমাকে সাজেশন দিয়েছেন।আপনার মতামত আমাকে ডিসিশন নিতে সাহায্য করবে অনেক।আবারো ধন্যবাদ স্যার।
@shuvashishalder413 күн бұрын
Thank you sir, ❤. so important video.
@authorenam3 күн бұрын
very welcome
@arifadi66813 күн бұрын
স্যার machine learning, deep learning portfolio video দেন।