🎉❤

❤❤❤❤

পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাক্য লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ

মাশাআল্লাহ্

আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুক আমিন

হজ করতে গিয়ে ওজরের কারনে আয়শা রাদিয়াননাহু হজ করতে পারেননি সেই সময় রছুলে পাক আয়শা রাদিআননাহুকে মক্কার বাইরে গিয়ে এহেরাম বেঁধে হজের নিয়ত করে হারাম শরিফে গিয়ে তওয়া করার অনুমতি দিয়ছিলেন বলে অনেক মোহাদদেজ গন মতামত দিয়েছেন। আপনার মত কি?

«السَّلاَمُ عَلَيْكُمْ أَهْلَ الدِّيَارِ، مِنَ الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُسْلِمِينَ، وَإِنَّا إِنْ شَاءَ اللَّهُ بِكُمْ لاَحِقُونَ، [وَيَرْحَمُ اللَّهُ الْمُسْتَقدِمِينَ مِنَّا وَالْمُسْتأْخِرِينَ] أَسْاَلُ اللَّهَ لَنَا وَلَكُمُ الْعَافِيَةَ» উচ্চারণঃ আস্‌সালা-মু আলাইকুম আহলাদ্দিয়ারি মিনাল মু’মিনীনা ওয়াল মুসলিমীনা, ওয়াইন্না ইনশা-আল্লা-হু বিকুম লা-হিকুনা, ওয়া ইয়ারহামুল্লাহুল মুসতাক্বদিমীনা মিন্না ওয়াল মুসতা’খিরীনা, নাসআলুল্লাহা লানা ওয়ালাকুমুল ‘আ-ফিয়াহ। অর্থঃ হে গৃহসমূহের অধিবাসী মুমিন ও মুসলিমগণ! তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। আর নিশ্চয় আমরা ইনশাআল্লাহ আপনাদের সাথে মিলিত হবো। [আল্লাহ আমাদের পুর্ববর্তীদের এবং পরবর্তীদের প্রতি দয়া করুন।] আমি আল্লাহ্‌র নিকট আমাদের জন্য এবং তোমাদের জন্য নিরাপত্তা প্রার্থনা করি।

আমিন

এতো সুন্দর আলোচনা আলহামদুলিল্লাহ। আমার মন ভরে গেছে।

good post

চমৎকার আলোচনা

মাশাল্লাহ❤❤❤

পর্দার বিরুদ্ধে যারা কথা বলে তাদেরকে শিক্ষকতার পেশায় না রেখে গোয়ালঘরের দায়িত্ব দেয়া উচিৎ... কারণ,সেখানে পর্দা নেই।

সুবহানাল্লাহ

হাদিস সহী বুখারীর // যারা বুখারী পড়ছেন তারা অব্যশ্যই জানেন

মোল্লা তুই শিদা হ ঐগুলা বাদ দে। নিজেকে জাহান্নাম থেকে বাছা।।

এই রকম মোল্লারা দেশের লোককে গোমারা বানাচ্ছে।ওরা গিয়ে কেন বন্দ করাচ্ছেনা।মোটা গরদানতো দুরের কথা, মাথা সহ নিয়া নিবে। এখন যেমন চলতেছে, যারা দেখতেছে।। আমাদের দেশের হুজুর দেরকে পায়খানা চাপ করার জন্যও রাখবেনা।। এমন ভাবে বলতেছে যেমন হুজুরের দোষমনে চালুকরে গেছে

মোল্লাজীর আরো বেশী বেশী কিতাব পড়া প্রয়োজন ছিলো, তাহলে আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের রাঃ যে সেখান থেকে ওমরা করেছেন তা দেখতে পেতেন,

হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা 😂😂😂😂😂

Aa

Khutba kothay?

উনি মানবেন আল্লাহর বিধি বিধান এবং রাসুলের বিধি বিধান কথাটাই শেরেকি আল্লাহ তার বিধানে কাউকে শরিক করেন না, মুসলিমরা তাই অনুসরণ করবে যা তাদের প্রতি অবতীর্ণ করেছেন। বোখারী গংদের হাদীস বোখারী গংদের কথা রাসুল নয়

kzbin.infoUgkx_VCAXdV1GkA-dKV4bIOvM7aXaWoSXNJe

আমি ভুল করে বলেছিলাম, আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করল না।আমি হলে ক্ষমা করে দিতাম।তারপর আমার খুব খারাপ লাগসে। এটা কি শিরকে আসগর নাকি শিরকে আকবর?

খুব সুন্দর আলোচনা

খতিব সাহেব ঠিক বলেছেন

Sohih aqida polone Life a first time Apnr lecture sunechi... Really amiable teacher and Genius Schooler

হযরত আপনি ভুল ফতোয়া দিতেছেন।

নিজেই বড় বিদয়াতে জর্জরিত বাংলায় খুতবা কে দিয়েছেন? খুতবা মানে ভাষন,সব খুতবা শোনা কি ওয়াজিব?? জাকাত মানে বৃদ্ধি/ পবিত্র, তাহলে কেন টাকা দিয়ে দেয়,? সুতরাং এই খুতবা খুতবা নয় সাধারণ ভাষন ভাষন নয়

আমিন

রেকর্ডিংয়ের সাউন্ড কোয়ালিটি আরেকটু ভালো করা যায় না

আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন আমিন

মাশা আল্লাহ

Assalamualaikum W'rahmatulla. Honourable Ustaz!

السلام عليكم ورحمة الله وبركاته.

السلام عليكم ورحمة الله وبركاته. جزاك الله خيرا.

السلام عليكم ورحمة الله وبركاته. جزاك الله خيرا.

৪২:৫২ وَ کَذٰلِکَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ رُوۡحًا مِّنۡ اَمۡرِنَا ؕ مَا کُنۡتَ تَدۡرِیۡ مَا الۡکِتٰبُ وَ لَا الۡاِیۡمَانُ وَ لٰکِنۡ جَعَلۡنٰهُ نُوۡرًا نَّهۡدِیۡ بِهٖ مَنۡ نَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِنَا ؕ وَ اِنَّکَ لَتَهۡدِیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿ۙ۵۲﴾ و کذلک اوحینا الیک روحا من امرنا ما کنت تدری ما الکتب و لا الایمان و لکن جعلنه نورا نهدی بهٖ من نشاء من عبادنا و انک لتهدی الی صراط مستقیم ﴿ۙ۵۲﴾ অনুরূপভাবে (উপরোক্ত তিনটি পদ্ধতিতে) আমি তোমার কাছে আমার নির্দেশ থেকে ‘রূহ’কে ওহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী এবং ঈমান কী? কিন্তু আমি একে আলো বানিয়েছি, যার মাধ্যমে আমি আমার বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দান করি। আর নিশ্চয় তুমি সরল পথের দিক নির্দেশনা দাও। ২৭:৬ وَ اِنَّکَ لَتُلَقَّی الۡقُرۡاٰنَ مِنۡ لَّدُنۡ حَکِیۡمٍ عَلِیۡمٍ ﴿۶﴾ و انک لتلقی القران من لدن حکیم علیم ﴿۶﴾ আর নিশ্চয় তুমি প্রজ্ঞাময় মহাজ্ঞানীর পক্ষ থেকে আল-কুরআনপ্রাপ্ত। আল-বায়ান নিশ্চয় তোমাকে কুরআন দেয়া হয়েছে মহাবিজ্ঞ সর্বজ্ঞের নিকট হতে। ২৭:৯২ وَ اَنۡ اَتۡلُوَا الۡقُرۡاٰنَ ۚ فَمَنِ اهۡتَدٰی فَاِنَّمَا یَهۡتَدِیۡ لِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ ضَلَّ فَقُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا مِنَ الۡمُنۡذِرِیۡنَ ﴿۹۲﴾ و ان اتلوا القران ۚ فمن اهتدی فانما یهتدی لنفسهٖ ۚ و من ضل فقل انما انا من المنذرین ﴿۹۲﴾ ‘আর আমি যেন আল-কুরআন অধ্যয়ন করি, অতঃপর যে হিদায়াত লাভ করল সে নিজের জন্য হিদায়াত লাভ করল; আর যে পথভ্রষ্ট হল তাকে বল, ‘আমি তো সতর্ককারীদের অন্তর্ভুক্ত।’ ৬:১৯ قُلۡ اَیُّ شَیۡءٍ اَکۡبَرُ شَهَادَۃً ؕ قُلِ اللّٰهُ ۟ۙ شَهِیۡدٌۢ بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَکُمۡ ۟ وَ اُوۡحِیَ اِلَیَّ هٰذَا الۡقُرۡاٰنُ لِاُنۡذِرَکُمۡ بِهٖ وَ مَنۡۢ بَلَغَ ؕ اَئِنَّکُمۡ لَتَشۡهَدُوۡنَ اَنَّ مَعَ اللّٰهِ اٰلِهَۃً اُخۡرٰی ؕ قُلۡ لَّاۤ اَشۡهَدُ ۚ قُلۡ اِنَّمَا هُوَ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ وَّ اِنَّنِیۡ بَرِیۡٓءٌ مِّمَّا تُشۡرِکُوۡنَ ﴿ۘ۱۹﴾ قل ای شیء اکبر شهادۃ قل الله ۟ۙ شهیدۢ بینی و بینکم ۟ و اوحی الی هذا القران لانذرکم بهٖ و منۢ بلغ ائنکم لتشهدون ان مع الله الهۃ اخری قل لا اشهد ۚ قل انما هو اله واحد و اننی بریء مما تشرکون ﴿ۘ۱۹﴾ বল, ‘সাক্ষ্য হিসেবে সবচেয়ে বড় বস্তু কী?’ বল, ‘আল্লাহ সাক্ষী আমার ও তোমাদের মধ্যে। আর এ কুরআন আমার কাছে ওহী করে পাঠানো হয়েছে যেন তোমাদেরকে ও যার কাছে এটা পৌঁছবে তাদেরকে এর মাধ্যমে আমি সতর্ক করি। তোমরাই কি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহর সাথে রয়েছে অন্যান্য উপাস্য? বল, ‘আমি সাক্ষ্য দেই না’। বল, ‘তিনি কেবল এক ইলাহ আর তোমরা যা শরীক কর আমি নিশ্চয়ই তা থেকে মুক্ত’। আল-বায়ান ৪:১০৫ اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکَ الۡکِتٰبَ بِالۡحَقِّ لِتَحۡکُمَ بَیۡنَ النَّاسِ بِمَاۤ اَرٰىکَ اللّٰهُ ؕ وَ لَا تَکُنۡ لِّلۡخَآئِنِیۡنَ خَصِیۡمًا ﴿۱۰۵﴾ۙ انا انزلنا الیک الکتب بالحق لتحکم بین الناس بما ارىک الله و لا تکن للخائنین خصیما ﴿۱۰۵﴾ۙ নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষের মধ্যে ফয়সালা কর সে অনুযায়ী যা আল্লাহ তোমাকে দেখিয়েছেন। আর তুমি খিয়ানতকারীদের পক্ষে বিতর্ককারী হয়ো না। ৫:৪৯ وَ اَنِ احۡکُمۡ بَیۡنَهُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ لَا تَتَّبِعۡ اَهۡوَآءَهُمۡ وَ احۡذَرۡهُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنُوۡکَ عَنۡۢ بَعۡضِ مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ اِلَیۡکَ ؕ فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یُرِیۡدُ اللّٰهُ اَنۡ یُّصِیۡبَهُمۡ بِبَعۡضِ ذُنُوۡبِهِمۡ ؕ وَ اِنَّ کَثِیۡرًا مِّنَ النَّاسِ لَفٰسِقُوۡنَ ﴿۴۹﴾ و ان احکم بینهم بما انزل الله و لا تتبع اهواءهم و احذرهم ان یفتنوک عنۢ بعض ما انزل الله الیک فان تولوا فاعلم انما یرید الله ان یصیبهم ببعض ذنوبهم و ان کثیرا من الناس لفسقون ﴿۴۹﴾ আর তাদের মধ্যে তার মাধ্যমে ফয়সালা কর, যা আল্লাহ নাযিল করেছেন এবং তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। আর তাদের থেকে সতর্ক থাক যে, আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তার কিছু থেকে তারা তোমাকে বিচ্যুত করবে। অতঃপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তাহলে জেনে রাখ যে, আল্লাহ তো কেবল তাদেরকে তাদের কিছু পাপের কারণেই আযাব দিতে চান। আর মানুষের অনেকেই ফাসিক। ৫:১৫ یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ قَدۡ نور و کتب مبین ﴿ۙ۱۵﴾ হে কিতাবীগণ, তোমাদের নিকট আমার রাসূল এসেছে, কিতাব থেকে যা তোমরা গোপন করতে, তার অনেক কিছু তোমাদের নিকট সে প্রকাশ করছে এবং অনেক কিছু ছেড়ে দিয়েছে। অবশ্যই তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে আলো ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে। ৪৯:১৬ قُلۡ اَتُعَلِّمُوۡنَ اللّٰهَ بِدِیۡنِکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ ﴿۱۶﴾ قل اتعلمون الله بدینکم و الله یعلم ما فی السموت و ما فی الارض و الله بکل شیء علیم ﴿۱۶﴾ বল, ‘তোমরা কি তোমাদের দীন সম্পর্কে আল্লাহকে শিক্ষা দিচ্ছ? অথচ আল্লাহ জানেন যা কিছু আছে আসমানসমূহে এবং যা কিছু আছে যমীনে। আর আল্লাহ সকল কিছু সম্পর্কে সম্যক অবগত’। ২৯:৫১ اَوَ لَمۡ یَکۡفِهِمۡ اَنَّاۤ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡکَ الۡکِتٰبَ یُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَرَحۡمَۃً وَّ ذِکۡرٰی لِقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ ﴿۵۱﴾ او لم یکفهم انا انزلنا علیک الکتب یتلی علیهم ان فی ذلک لرحمۃ و ذکری لقوم یؤمنون ﴿۵۱﴾ এটা কি তাদের জন্য যথেষ্ট নয় যে, নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি, যা তাদের নিকট তিলাওয়াত করা হয়? নিশ্চয় এর মধ্যে রহমত ও উপদেশ রয়েছে সেই কওমের জন্য, যারা ঈমান আনে।

৬:১৯ قُلۡ اَیُّ شَیۡءٍ اَکۡبَرُ شَهَادَۃً ؕ বল, ‘সাক্ষ্য হিসেবে সবচেয়ে বড় বস্তু কী?’ বল, ‘আল্লাহ সাক্ষী আমার ও তোমাদের মধ্যে। আর এ কুরআন আমার কাছে ওহী করে পাঠানো হয়েছে যেন তোমাদেরকে ও যার কাছে এটা পৌঁছবে তাদেরকে এর মাধ্যমে আমি সতর্ক করি। তোমরাই কি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহর সাথে রয়েছে অন্যান্য উপাস্য? বল, ‘আমি সাক্ষ্য দেই না’। বল, ‘তিনি কেবল এক ইলাহ আর তোমরা যা শরীক কর আমি নিশ্চয়ই তা থেকে মুক্ত’। ৩৫:২৯ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَتۡلُوۡنَ کِتٰبَ اللّٰهِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اَنۡفَقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً یَّرۡجُوۡنَ تِجَارَۃً لَّنۡ تَبُوۡرَ ﴿ۙ۲۹﴾ ان الذین یتلون کتب الله و اقاموا الصلوۃ و انفقوا مما رزقنهم سرا و علانیۃ یرجون تجارۃ لن تبور ﴿ۙ۲۹﴾ নিশ্চয় যারা আল্লাহর কিতাব অধ্যয়ন করে, সালাত কায়েম করে এবং আল্লাহ যে রিয্ক দিয়েছেন তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারা এমন ব্যবসার আশা করতে পারে যা কখনো ধ্বংস হবে না। ২৭:৯২ وَ اَنۡ اَتۡلُوَا الۡقُرۡاٰنَ ۚ فَمَنِ اهۡتَدٰی فَاِنَّمَا یَهۡتَدِیۡ لِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ ضَلَّ فَقُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا مِنَ الۡمُنۡذِرِیۡنَ ﴿۹۲﴾ و ان اتلوا القران ۚ فمن اهتدی فانما یهتدی لنفسهٖ ۚ و من ضل فقل انما انا من المنذرین ﴿۹۲﴾ ‘আর আমি যেন আল-কুরআন অধ্যয়ন করি, অতঃপর যে হিদায়াত লাভ করল সে নিজের জন্য হিদায়াত লাভ করল; আর যে পথভ্রষ্ট হল তাকে বল, ‘আমি তো সতর্ককারীদের অন্তর্ভুক্ত।’ ১৮:২৭ وَ اتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ کِتَابِ رَبِّکَ ۚؕ لَا مُبَدِّلَ لِکَلِمٰتِهٖ ۚ۟ وَ لَنۡ تَجِدَ مِنۡ دُوۡنِهٖ مُلۡتَحَدًا ﴿۲۷﴾ و اتل ما اوحی الیک من کتاب ربک ۚ لا مبدل لکلمتهٖ ۚ۟ و لن تجد من دونهٖ ملتحدا ﴿۲۷﴾ আর তোমার রবের কিতাব থেকে তোমার নিকট যে ওহী পাঠানো হয়, তুমি তা তিলাওয়াত কর। তাঁর বাণীসমূহের কোন পরিবর্তনকারী নেই এবং তিনি ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল তুমি পাবে না। ৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। ১৭:৪১ وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِیَذَّکَّرُوۡا ؕ وَ مَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرًا ﴿۴۱﴾ و لقد صرفنا فی هذا القران لیذکروا و ما یزیدهم الا نفورا ﴿۴۱﴾ আর অবশ্যই আমি এ কুরআনে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে; কিন্তু তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করে। ১৮:৫৪ وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِلنَّاسِ مِنۡ کُلِّ مَثَلٍ ؕ وَ کَانَ الۡاِنۡسَانُ اَکۡثَرَ شَیۡءٍ جَدَلًا ﴿۵۴﴾ و لقد صرفنا فی هذا القران للناس من کل مثل و کان الانسان اکثر شیء جدلا ﴿۵۴﴾ আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী। ৬:৫০ قُلۡ لَّاۤ اَقُوۡلُ لَکُمۡ বল, ‘তোমাদেরকে আমি বলি না, আমার কাছে আল্লাহর ভান্ডারসমূহ রয়েছে এবং আমি গায়েব জানি না এবং তোমাদেরকে বলি না, নিশ্চয় আমি ফেরেশতা। আমি কেবল তাই অনুসরণ করি যা আমার কাছে ওহী প্রেরণ করা হয়’। বল, ‘অন্ধ আর চক্ষুষ্মান কি সমান হতে পারে? অতএব তোমরা কি চিন্তা করবে না’? ৬:১৫৩ وَ اَنَّ هٰذَا صِرَاطِیۡ مُسۡتَقِیۡمًا فَاتَّبِعُوۡهُ ۚ وَ لَا تَتَّبِعُوا السُّبُلَ فَتَفَرَّقَ بِکُمۡ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ؕ ذٰلِکُمۡ وَصّٰکُمۡ بِهٖ لَعَلَّکُمۡ تَتَّقُوۡنَ ﴿۱۵۳﴾ و ان هذا صراطی مستقیما فاتبعوه ۚ و لا تتبعوا السبل فتفرق بکم عن سبیلهٖ ذلکم وصکم بهٖ لعلکم تتقون ﴿۱۵۳﴾ আর এটি তো আমার সোজা পথ। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং অন্যান্য পথ অনুসরণ করো না, তাহলে তা তোমাদেরকে তাঁর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে। এগুলো তিনি তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর। ৬:১৫৫ وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ فَاتَّبِعُوۡهُ وَ اتَّقُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ ﴿۱۵۵﴾ۙ و هذا کتب انزلنه مبرک فاتبعوه و اتقوا لعلکم ترحمون ﴿۱۵۵﴾ۙ আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও। ৪১:৩ کِتٰبٌ فُصِّلَتۡ اٰیٰتُهٗ قُرۡاٰنًا عَرَبِیًّا لِّقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ ۙ﴿۳﴾ کتب فصلت ایتهٗ قرانا عربیا لقوم یعلمون ۙ﴿۳﴾ এমন এক কিতাব, যার আয়াতগুলো জ্ঞানী কওমের জন্য বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, কুরআনরূপে আরবী ভাষায়। ১১:১ الٓرٰ ۟ کِتٰبٌ اُحۡکِمَتۡ اٰیٰتُهٗ ثُمَّ فُصِّلَتۡ مِنۡ لَّدُنۡ حَکِیۡمٍ خَبِیۡرٍ ۙ﴿۱﴾ الر ۟ کتب احکمت ایتهٗ ثم فصلت من لدن حکیم خبیر ۙ﴿۱﴾ আলিফ-লাম-রা। এটি কিতাব যার আয়াতসমূহ সুস্থিত করা হয়েছে, অতঃপর বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে প্রজ্ঞাময়, সবিশেষ অবহিত সত্ত্বার পক্ষ থেকে।

এডমিন, দয়া করে এই ভি ডি ও টা সরিয়ে ফেলুন, না হলে আপনিও বড় গুনার কাজ করছেন

May Almighty Allah give good and good life to Sheikh, bless your body and health till death. Ameen.

allah huakbar

আয়শা(রাঃ) মসজিদ হলো সর্বশেষ নির্ধারিত মিকাত। ইনশাআল্লাহ! পাকা পিলার বোর্ডটি পড়ে নিলে বুঝে আসবে।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের সহীহ আমল করার তৌফিক দিন। শায়েখ কে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা উত্তম প্রতিদান করেন , দুনিয়া ও আখেরাতে।

মাশা'আল্লাহ

Islam ta k r kotin koiran na.

Right

মাশা আল্লাহ চমৎকার আলোচনা।

যাজাকাললাহ খায়ের খুবই সুন্দর আলোচনা করেছেন

তুই বাটপার তুই সালাফি তুই ফেতনাবাজ হানাফিদের ভুলভাল বজাজছ। ভাল হইতে পয়সা লাগে না৷।