chalaeya jan kiyamt pojnt cholte thakbe shomadan ar hobena.Quran aj poritakt

এ্যা ?

❤❤❤❤

মাশা আল্লাহ প্রিও শায়েখ আব্বাসী হুজুর অনেক সুন্দর করে বুঝিয়েছেন আমিন❤❤

এই মোলুবি গুলা হয়তো জানে না,,তাবিজ কাকে বলে,, তাইলে তামীমা কি ,বলবেন,,, ,,চাইলে আব্বাসী হুজুরের একটা এই বিষয় ভিডিও আছে দেখতে পারেন,,,

তাবিজ যদি শিরিক হয়,তাইলে তামীমা কাকে বলে ,,এর জবাব দিবেন,,

Insallah❤❤❤❤❤❤ ami sune khub khusi holam sotti ta jenemilam🥰❤❤❤❤❤❤❤ameen

Akane jara aci sob evles

Bokare to bedad keser hadis

জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা মওদুদীর ভ্রান্ত আক্বীদা সমূহের অল্প কিছু রেফারেন্সসহ নিম্নে পেশ করা হলো ---------------------------------- ১। মওদূদী বলেছে, সমস্ত নবী গোনাহগার। তাফহীমাত ২য় খন্ড ৫৭ পৃঃ ২। নবী ও সাহাবীদের মধ্যে লোভ , লালসা , ঘৃনা-বিদ্ধেষ , কার্পন্য , স্বার্থপরতা ও প্রতিহিংসা ছিল , যার ফলে ওহুদ যুদ্ধে পরাজিত হয়েছেন। তাফহীমুল কুরআন ২য় খন্ড পৃঃ ৬০ ৩। কুরআন নাযিল হওয়ার একশত বছর পরে তা পরিবর্তন হয়ে গেছে। কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ১৪ও১৫ ৪।আমাদের নবী তাঁর রেসালাতের দায়িত্ব আদায়ে ভূল ত্রুটি করেছেন। তাফহীমুল ১৯ খন্ড পৃঃ ২৮৬ , ৪নং টীকা , কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১১৮ ৫। নবী সা এর মত লম্বা দাড়ি রাখা বা অন্যান্য কর্ম নবী আঃ এর মত করা মারাত্মক ধরনের বিদআত ও দ্বীনের বিপজ্জনক বিকৃতি। রাসায়েল ও মাসায়েল ১ম খন্ড পৃঃ ১৮২ও ১৮৩ ৬। হাদীসের দ্বারা যদি বেশি কিছু অর্জিত হয় তবে সহীহ হওয়ার ধারণার উপর দৃঢ় বিশ্বাস ইয়াকিন রাখা যায়না। তরজমানুল কুরআন পৃঃ ২৬৭ খন্ড ২৬ সংখ্যা ৩ ৭। আল্লাহর বিধান অস্বীকার করে মওদূদী বলেছিল, " যে ক্ষেত্রে নর-নারীর অবাধ মেলামেশা সেক্ষেত্রে যেনার কারণে (আল্লাহ পাক উনার আদেশ কৃত)রজম শাস্তি প্রয়োগ করা জুলুম" তাহফীমাত ২/২৮১ ৮। ফেরেশতা ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেব-দেবী হিসাবে স্থির করেছে।[তাজদীদ ও ইহইয়ায়ে দীন ১০ পৃ] ৯। হযরত আদম আ মানবিক দুর্বলতায় আক্রান্ত ছিলেন। তাহফীমুল কুরআন উর্দু ,৩/১২৩ ১০। হযরত নূহ আ এর চিন্তাধারার দিক থেকে দ্বীনের চাহিদা থেকে সরে গিয়েছিলেন। তাহফীমুল কুরআন ২/৩৪৪, ৩য় সংস্করন ,১৯৬৪ ইং ১১। নবী হওয়ার পূর্বে হযরত মুসা আ দ্বারা একটি কবীরা গুনাহ হয়েছিল। রাসায়েল ও মাসায়েল ১/৩১ ১২। মহানবী সা মানবিক দুর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না, অর্থাৎ তিনি মানবিক দুর্বলতার বশিভুত হয়ে গুনাহ করেছিলেন। তরজমানুল কুরআন , ৮৫ সংখ্যা , ২৩০ পৃষ্ঠা , তরজমানুস সুন্নাহ ৩/৩০৫ ১৩। হযরত আবু বকর রা খিলাফতের দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ অযোগ্য ছিলেন। তাজদীদ ও এহহীয়ায়ে দীন ২২ পৃ ১৪। হযরত উসমান রা উনার মাঝে স্বজন প্রীতীর বদগুণ বিদ্যমান ছিলো। খেলাফত ও মুলকিয়াত ৯৯ পৃ ১৫। হযরত আলী রা খেলাফত কালে এমন কিছু কাজ করেছেন যাকে অন্যায় বলা ছাড়া উপায় নাই। খেলাফত এ মুলকিয়াত ১৪৬ পৃ ১৬। হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু আনহু স্বার্থবাদী , গনিমতের মাল আত্বসাৎকারী ও অত্যাচারী ছিলেন। খেলাফত ও মুলকিয়াত ১৭৩ পৃ ১৭। সাহাবায়ে কিরাম অনেকে মনগড়া হাদীস বর্ননা করেছেন। তরজুমানুল কুরআন, ৩৫ সংখ্যা ১৮। হযরত দাউদ আলাইহিস ওসালাম উনার কাজের মধ্যে নফস ও অভ্যন্তরীন কুপ্রবৃত্তির কিছুটা দখল ছিলো তাহফীমুল কুরআন উর্দু, ৪/৩২৭, সূরা রাদ এর তাফসীর, অক্টোবর ১৯৬৬, ১ম সংস্করণ ১৯। রাসূলে করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নবুওয়তের ২৩ বছরের দায়িত্ব পালনে অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি করেছেন। তাফহীমুল কোরআন: ১৯ তম খন্ড ২৯০ পৃষ্ঠা ২০। দাজ্জাল কখন কোথায় আবির্ভূত হবে হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জানানো হয়নি। তিনি দাজ্জাল সম্পর্কে যা বলেছেন। প্রকৃতপক্ষে তা তাঁর কাল্পনিক ও অনুমান মাত্র সূত্র:তরজুমানুল কোরআন- পৃষ্ঠা ৪৬ ২০। আলেম ব্যক্তির জন্য ‘তাক্বলীদ’ বা মাযহাব গ্রহণ কবীরা গুনাহ; বরং তার চেয়েও জঘন্য। ইসলামী রেনেঁসা আন্দোলন ২১। কোরআন বুঝার জন্য কোন তাফসীরের প্রয়োজন নেই। একজন দক্ষ প্রফেসরই যথেষ্ট। তানক্বীহাত, পৃষ্ঠা ৩১২ ২২। ইসলাম কোন ধর্ম নয়, বরং জিহাদের নাম। নামায কোন ইবাদাত নয় বরং জিহাদের ট্রেনিং মাত্র। নামাযের হাকীকত: মওদুদী

এই তাহেরির বুঝাইবো কে

Ekti shikkonio video, upokreto holam❤

Ohab bin nosdir dol. Tomra ki nobi ke nurer manu . Mano na . Tahole nobi ki tumar moton manush. "Gader" dul.

Don’t answer diplomatic plz you are a doctor or whatever but plz unar parents are jannati period..

মহিলারা অনেক সময় পাই , তাই আমরা তো সেজদা এবং শেষ বৈঠকে অনেক অনেক কিছু চাইতে পারি।

নবুয়ত প্রাপ্তির পূর্বে রসুল সা কোন ধর্ম পালন করতেন?- kzbin.info/www/bejne/p2G5iHh5f62NgLc

السلام علیکم ورحمتہ اللہ وبرکاتہ ইমামের কুরআন মাজিদ পড়া কালীন পিছনে মুক্তাদির সুরা ফাতিহা পড়া চলবে না চাই ইমাম সুরা ফাতিহা পড়ুক বা অন্য কোনো সুরা পড়ুক কেননা সুরা ফাতিহা টাও কুরআন মাজিদ এর একটি সুরা আর আল্লাহ তায়ালা বলেছেন - যখন কুরআন পাঠ করা হয় তখন তোমরা মনোযোগের সাথে তা শ্রবণ কর এবং নীরব হয়ে থাকো হয়তো তোমাদের উপর রহম করা হবে।( সুরা আরাফ আয়াত নং ২০৪) যদি ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পাঠ করা হয় তাহলে মনোযোগ সহকারে শ্রবণ করাও হলোনা চুপ থাকাও হলো না বরং আল্লাহর হুকুমের বিরোধীতা করা হলো। উক্ত আয়াতের উপর আমল করতে হলে ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়া চলবে না । আর আপনারা বলছেন যে সুরা ফাতিহা ছাড়া নামায হয় না এবং দলিল হিসেবে বুখারীর ৭৫৬ নং হাদীস পেশ করেছেন এই হাদীস টি মুক্তাদির জন্য নয় বরং ইমাম বা একাকী সলাত আদায় কারীর জন্য । এখনে এই হাদীস টি আছে অসম্পূর্ণ ভাবে আর আমরা জানি যে ,এক হাদীস অন্য হাদীসের ব্যাখ্যা করে তাই এই হাদীসের ব্যাখ্যা করেছে সহীহ মুসলিমের ৬৬৩ নং হাদীস এখানে হাদীসটি সম্পূর্ণ ভাবে বর্ণিত হয়েছে হাদীস হলো এই যে- লা সলাত লিমান ( লিমাল্লাম)লাম ইয়াকরা বিফাতিহাতিল কিতাবা ফাসয়িদান ।এহাদীসের ফাসয়িদান শব্দটির দিকে লক্ষ্য করুন মাস আলাটি সূর্যের আলোর মতো স্পষ্ট। অ‌র্থ- যে ব্যাক্তি সুরা ফাতিহা ও তার সাথে অন্য সুরা/ সুরার আয়াত মেলায়নি তার সলাত হয়নি এবার আপনারাই বলুন সুরা ফাতিহার সাথে অন্য সুরা মেলানো এটা কার কাজ নিশ্চয় ইমাম/ একাকী সলাত আদায় কারীর কাজ সুতরাং এই হাদীস টি ইমাম/ একাকী সলাত আদায় কারীর জন্য প্রযজ্য মুক্তাদির জন্য প্রযজ্য নয়। দয়া করে একপেশে হাদীস বর্ণনা করে হাদীসের অপবেক্ষা করবেন না ।আর আহমাদুল্লাহ হুযুর বলছেন সাবধানতার কথা তো আমরা দেখতে পাচ্ছি ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা না পড়ার মধ্যে সাবধানতা বেশি কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- মান কানা লাহু ইমামুন ফাকিরায়াতুল ইমামি রাহু কিরায়াতুন । অর্থ যে ব্যাক্তির ইমাম থাকবে(যে ব্যাক্তিকোনো ইমামের ইকতিদা করবে) ইমামের কিরাত টাই মুক্তাদির কিরাত।এই হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হলো ইমামের কিরাত মুক্তাদির জন্য যথেষ্ঠ আলাদা করে মুক্তাদির সুরা ফাতিহা পড়ার দরকার নেই অন্য দিকে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন যখন কুরআন মাজিদ পড়া হবে তখন তোমরা মনোযোগের সাথে তা শ্রবণ কর এবং নীরব থাকো। কুরআন ও হাদীস উভয় দিকে লক্ষ্য করলে কি বুঝতে পারছেন ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়ার মধ্যে সাবধানতা বেশি ?নাকি ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা না পড়ার মধ্যে সাবধানতা বেশি নিশ্চয় ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা না পড়ার মধ্যে সাবধানতা বেশি।। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা না পড়ে ধ্যানোমগ্ন সহকারে চুপ চাপ থেকে কুরআন মাজিদের আয়াতের উপর আমল করার তাওফীক দান করুন আমীন

নিরাপদ হচ্ছে ঘাড় মাসেহ না করা।

যারা মুসুল্লি তাদের টাকা কে দিবে যারা ওয়াজ শুনে তাদের টাকা কে দিবে

ডঃ মোহাম্মদ ইমাম হোসাইন অসাধারণ বলেছেন।

মাযহাব মানতে গেলে ইসলাম চার দলে বিভক্ত হয়ে যাবে। আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলকে মানবো এটাই যথেষ্ট। আল্লাহর রাসূলকে জানতে কোরআন হাদিস কে অধ্যায়ন করবো।

আব্দুর রাজ্জাক সাহেব কে মানা যাবে না। তারা ফতোয়া মত

হুজুর মামুনুল হকের মতটি মাশাআল্লাহ্ অনেক সুস্পষ্ট ও সুন্দর। যাজাকাল্লহ ❤শায়েখ

বাংলাদেশের আলেমদের কথা সুনলে অমুসলিম রা আর মুসলিম হতে চাইবে না,এরা মুসলমানদের দলে দলে বিভক্ত করতে চায়,

সবাই কথাই ঠিক আছে।

আপনাকে ওয়াজ করে দাওয়াত দিতে বলছে কি আপনার কাজ সেরে যতটুকু অবসান আপনি দাওয়াত দেন বাহানা পান্না, না টাকা নেয়ার ধান্দা করেন

জাজাকাল্লাহ্।

ছবি ফোনে রাখা যদি হারাম হয় তবে ইউটিউবে অনেক মৃত মওলানা শায়খদের ছবি , ভিডিও আছে সেইক্ষেত্রে কি হবে ??

ইনশাআল্লাহ আজ থেকে চেষ্টা করবো,,, সঠিকটা জানতে পারলাম

আস্ত একটা আহাম্মক ইউসুফ

তাহলে বাংলাদেশ এর হানাফি মাযহাবের আলেমরা অন্য মাযহাব এর সহীহ হাদীস মানেনা কেন ৷ যদিও সেই গূলো হাদীস সহীহ ৷ আহহা কসট্র হয় আমার ৷ মানুষের এত অহংকার ৷ নবীজির চেয়ে হানাফির জয়ীফ বড়? তাও আবার বড় বড় মুফতি ?

আমরা জালালুদ্দিন সয়ুতী রঃ কে বিশ্বাস করব নাকি ওহাবী মোল্লাদের বিশ্বাস করব? তোমরা তোমাদের শায়েখকে বিশ্বাস করে তাদের সাথী হও। আমরা আমাদের বিশ্বস্ত বুজুর্গদের কথায় আস্তা রাখি: রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) -এঁর দেহমোবারক ছায়াবিহীন ছিল। বিখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা হাকীম তিরমীযি (রহ:) বর্ননা করেন: অর্থ: নিশ্চয়ই সূর্য ও চাঁদের আলোতে হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উঁনার ছায়া মুবারক দেখা যেত না।” [নাওয়াদেরুল উছুল] তাবেয়ী হযরত যাক্ওয়ান (রা:) বলেন, অর্থঃ হুজুর সাল্লাল্লাহু তা’আলা আলাইহি ওয়া সাল্লাম এঁর ছায়া না সূযালোকে দেখো যেতো না চন্দ্রালোকে। (১. তিরমিযী ফি নাওয়াদিরিল উসূল ২.যুরকানী আলাল মাওয়াহিব, ৪র্থ খন্ড,পৃষ্ঠা-২৪০) ইমামুল মুহাদ্দিসিন, ফক্বীউল মিল্লাত,আল্লামা হযরত মোল্লা আলী ক্বারী (রহ:) আরেকটি সনদে হাদিস শরীফ বর্ননা করেন: অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্নিত, তিনি বলেন,হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উঁনার ছায়া মুবারক ছিলো না, এবং সূর্যের আলোতেও কখনো উঁনার ছায়া পড়তো না। আরো বর্নিত আছে, উঁনার নূর সূর্যের আলোকে অতিক্রম করে যেত। আর বাতির আলোতেও কখনো উঁনার ছায়া মুবারক পড়তো না। কেননা,উঁনার আলো বাতির আলোকেও ছাড়িয়ে যেত।” [জামউল ওয়াসিল ফি শরহে শামায়িল ২১৭ পৃষ্ঠা] হাফিজুল হাদীস ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী (রহঃ) বর্ণনা করেন: অর্থ: হযরত হাকীম তিরমীযি রহমাতুল্লাহি আলাইহি ” নাওয়াদিরুল উছুল” নামক কিতাবে জাকওয়ান থেকে বর্ননা করেন,নিশ্চয়ই সূর্য ও চাঁদের আলোতেও রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উঁনার ছায়া মুবারক দেখা যেত না।” [খাছায়েছুল কুবরা,১ম খন্ড,১২২ পৃষ্ঠা] ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর কিতাব ‘খাসায়েসুল কুবরায়’ হুজুর সাল্লাল্লাহু তা’আলা আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এঁর ছায়া ছিল না এই বিষয়ে একটি অধ্যায় রচনা করেছেন এবং এই যাক্ওয়ানের হাদীস বর্ণনা করতঃ বলেন, অনুবাদঃ ইবনে সাবা বলেছেন, এটা হুজুর সাল্লাল্লাহু তা’আলা আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এঁর বৈশিষ্ট্যাবলীর অন্তর্গত যে,হুজুর সাল্লাল্লাহু তা’আলা আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এঁর ছায়া যমীনে পড়তো না এবং তিঁনি ছিলেন সম্পূর্ণ নূর। তিঁনি যখন সূযালোক কিংবা চন্দ্রালোকে চলতেন, তাঁর ছায়া দেখা যেতো না। (১.যুরকানী আলাল মাওয়াহিব, ৪র্থ খন্ড,পৃষ্ঠা-২০২ ২.খাসায়েসুল কুবরা,১ম খন্ড, পৃষ্ঠা-৬৮)

আতিউল্লাহ ও আতিউররাসুল এই দুই কথার অর্থ আল্লাহকে মানা ও রসুলকে মানা উলিল আমরি মিন কুম এর অর্থ যদি তাদের কথা কুরআন হাদিসের সাথে মিল থাকে তাহলে তাদের কথাও মানবেন নতুবা ফাইন তানাজাতুম ফি শাইইন ফারুদদুহু ইলাললাহি ও রাসুলিহি এই পরযন্ত আপনার চিন্তা করা উচিত

দেড় মাস ধরে তাবিজ পড়ছি পড়ার পর থেকে মানসিক যন্ত্রনায় ভুগতাছি আমার মন কখনো তাবিজ কবজ পড়া কে সার্পোট করে না

ধন্যবাদ অনেক উপকৃত হলাম

আমাদের ভিডিও নিয়মিত পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল আইকনটি অন করে দিন।

আলহামদুলিল্লাহ্‌ , জাজাকাল্লাহ খাইরান, আপনার আলচনার জন্য । আমাদের চ্যানেলেও বাংলাদেশের অনেক নাম করা শায়খদের বক্তব্য আছে। আশাকরি হকপন্থি আলেমদের কথা শুনলে আপনারা ইসলাম সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পাড়বেন।

মিজানুর রহমান আজাহারি কে আমরা ছোট বর সবাই পছন্দ করি।সেও হাদিস থেকে কথা বলেন। আমরা অনুরোধ করছি কোরআন থেকে দলিল দিয়ে কথা বলুন। কোরআন থেকে কথা বললে ভালো লাগে।

এ বিষয়ে আলোচনা আমার কি দরকার?

Before 1400 years ago was there black colour in Makkah and Madina.

Does Allah or our Prophet says to follow Mazhab.We should respect all Mazhabs.We should follow order of Allah and Sunnah of Prophet (sm).

Is

নিজের বাপ-মা কোথায় থাকব তা ই তো এই ভনডতে জানে না আবার হালায় নবীর বাপ-মা নিয়া টান দিতেছে !

আরে বলদের দল সময় মত ঘন্টী বাজাও ক্যান? শয়তানে লাড়ে?

Mafkoro mabord

Apnader moto mollade aei jonnai keho dekhte parena

কারা একমত কারা দ্বিমত -তার তোয়াক্কা ইসলাম করেনা। কোরআন মুখ ঢাকার ফয়সালা দেয় নাই। মান্যবর জাকির নায়েক, জিন্দাবাদ। মোমিন পুরুষ এবং মোমেন নারী - অন্য মানুষের মতো নয়। তারা একে অপরের জন্য নিরাপদ। মোমেন পুরুষ এবং মোমেন নারীকে সন্দেহ করা উচিত নয়।

Aray Munafic jakay na banalay duniya banatona, tar baba ma kibabay jahannami hoi? Easy kotha Tara rahmatallil alamin er baba ma.. Tara jannati ..

Read The Quran and reach The Quran and explain to public.

Unnecessary debating only wasting time.Allah knows better.