❤❤❤

জয় আমাদের হবেই ইনশাললাহ❤

সত্যি ভাই মাশাআল্লাহ চোখে পানি চলে এসেছে এই সবদেখে❤❤

❤❤❤❤❤

Joy pakpanjaton ❤❤❤❤❤

সবাইকে মাঠে নামতে হবে হিন্দু বোদ্ধা খ্রিষ্টান জাতের ভেদাভেদ না করে বিউল সুন্নি আলেমগন সবাইকেই মাঠে নামতে হবে

নিষ্ঠুর মানুষ 🙏🇧🇩🙏🇧🇩

Salara bondo

গান গাইতে পারছ বেটি মানুষের সামনে আবার শরিয়ত খুজেন😢

কি আর বলব বোঝেও বোঝেননা

জয় দয়াল ইসুফ চান

বাবলি সরকারের কাছে একটি প্রশ্ন রয়ে গেল.... ফকিরেরা বলে এ দুনিয়াতে যা কিছু আছে তা আছে মানবদেহে তাহলে মানব দেহে হাজারে আসওয়াদ কোনটা..? উত্তর পায়নি কাজল দেওয়ান। উত্তর পায়নি শ্রতা।

Vai agiye jan ,apnader pase asi❤❤

নরেশ দাদা তুমি অন্ধ নয়, অন্ধ হোলাম আমি, আমি দয়ালকে দেখিনা,,নরেশ দাদার তোমার ঐ চোখ গুলো আমাকে দেও , বিশ্বাস করো নরেশ দাদা আমি পৃথিবীতে ভূপৃষ্ঠ হয়ে এখনো পর্যন্তো দয়ালকে দেখতে পারিনি😭😭😭😭 তোমার চোখগুলা দিয়ে দয়াল কে দেখার খুব ইচ্চা।।

27:58 মিনিটে বলা বাবলি সরকার যে বললেন রাসূল সা: নূরের তৈরি সেই আয়াত ও অনুবাদ ও তাফসীর নিচে পেশ করা হইলো: یٰۤاَہۡلَ الۡکِتٰبِ قَدۡ جَآءَکُمۡ رَسُوۡلُنَا یُبَیِّنُ لَکُمۡ کَثِیۡرًا مِّمَّا کُنۡتُمۡ تُخۡفُوۡنَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ یَعۡفُوۡا عَنۡ کَثِیۡرٍ ۬ؕ قَدۡ جَآءَکُمۡ مِّنَ اللّٰہِ نُوۡرٌ وَّ کِتٰبٌ مُّبِیۡنٌ ﴿ۙ۱۵﴾ ইয়াআহলাল কিতা-বি কাদ জাআকুম রাছূলুনা-ইউবাইয়িনুলাকুম কাছীরাম মিম্মাকুনতুম তুখফূনা মিনাল কিতা-বি ওয়া ইয়া‘ফূ‘আন কাছীরিন কাদ জাআকুম মিনাল্লাহি নূরুওঁ ওয়া কিতা-বুম মুবীন। হে আহলে কিতাব! তোমাদের কাছে আমার রাসূল এসেছে, তোমরা কিতাবের যে সব বিষয় গোপন কর তন্মধ্য হতে বহু বিষয় সে তোমাদের সামনে পরিস্কারভাবে ব্যক্ত করে, আর বহু বিষয় (প্রকাশ করা) বর্জন করে, তোমাদের কাছে আল্লাহর নিকট থেকে এক আলোকময় বস্ত্ত এসেছে এবং তা একটি স্পষ্ট কিতাব (কুরআন)। O people of the Scripture (Jews and Christians)! Now has come to you Our Messenger (Muhammad SAW) explaining to you much of that which you used to hide from the Scripture and passing over (i.e. leaving out without explaining) much. Indeed, there has come to you from Allah a light (Prophet Muhammad SAW) and a plain Book (this Quran). সূরাহ আল মায়িদাহ আয়াত নং ১৫ এর তাফসীর, লেখক:তাফসীর ইবনে কাসীর রহ: یٰۤاَہۡلَ الۡکِتٰبِ قَدۡ جَآءَکُمۡ رَسُوۡلُنَا یُبَیِّنُ لَکُمۡ کَثِیۡرًا مِّمَّا کُنۡتُمۡ تُخۡفُوۡنَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ یَعۡفُوۡا عَنۡ کَثِیۡرٍ ۬ؕ قَدۡ جَآءَکُمۡ مِّنَ اللّٰہِ نُوۡرٌ وَّ کِتٰبٌ مُّبِیۡنٌ ﴿ۙ۱۵﴾ হে কিতাবধারীগণ! তোমাদের কাছে আমার রসূল এসে গেছে, সে তোমাদেরকে অনেক বিষয় বর্ণনা করে কিতাব থেকে যা তোমরা গোপন করতে আর অনেক বিষয় উপেক্ষা করে। তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ হতে জ্যোতি ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে। ১৫-১৬ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তা'আলা বলেন যে, তিনি স্বীয় উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)-কে হিদায়াত ও দ্বীনে হকসহ সমস্ত মাখলুকের নিকট পাঠিয়েছেন। মুজিযা ও উজ্জ্বল প্রমাণাদি তাঁকে দান করেছেন। যে কথাগুলো ইয়াহূদ ও নাসারাগণ বদলিয়ে দিয়েছিল, ভুল ব্যাখ্যা করে অন্য অর্থ বানিয়ে নিয়েছিল, আল্লাহর সত্তার উপর অপবাদ দিয়েছিল, কিতাবুল্লাহর যে অংশটি তাদের জীবনের প্রতিকুল ছিল তা তারা গোপন করে দিয়েছিল। ঐ সব কিছুই এ রাসূল (সঃ) প্রকাশ করে দেন। তবে যেগুলো বর্ণনা করার কোন প্রয়োজন। নেই সেগুলো তিনি বর্ণনা করেন না। মুসতাদরিকে হাকিম গ্রন্থে রয়েছে যে, যে ব্যক্তি রজম বা ব্যভিচারীকে পাথর মেরে হত্যা করার মাসআলাকে অস্বীকার করলো সে অজ্ঞতা বশতঃ কুরআন কারীমকে অস্বীকার করলো। কেননা,এ আয়াতে ঐ রজমকেই গোপন করার উল্লেখ রয়েছে। (ইবনে জারীর (রঃ) তাখরীজ করেছেন যে, ইয়াহূদীরা নবী (সঃ)-এর কাছে এসে রজম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি তাদেরকে বললেনঃ “তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় পণ্ডিত কে?' তারা ইঙ্গিতে ইবনে সুরিয়াকে দেখালো। তখন তিনি তাকে সেই আল্লাহর কসম দিলেন যিনি হযরত মূসা (আঃ)-এর উপর তাওরাত অবতীর্ণ করেছিলেন এবং বানী ইসরাঈলের উপর তুর পাহাড় ও অঙ্গীকার তুলে ধরেছিলেন। তখন সে বললোঃ “যখন আমাদের মধ্যে ব্যভিচার ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়লো তখন ব্যভিচারের শাস্তি হিসেবে একশ চাবুক মারার ও মাথা মুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়।” একথা শুনে রাসূলুল্লাহ (সঃ) তাদের উপর রজমের বিধান জারী করেন। সে সময় আল্লাহ তা'আলা এ আয়াত অবতীর্ণ করেন) এরপর মহান আল্লাহ কুরআন কারীম সম্পর্কে বলেন যে, তিনিই তাঁর প্রিয় নবী (সঃ)-এর উপর তার এ কিতাব অবতীর্ণ করেছেন, যা সত্য সন্ধানীদেরকে শান্তির পথ দেখিয়ে দেয়, লোকদেরকে অন্ধকার থেকে আলোকের দিকে নিয়ে আসে এবং তাদেরকে সরল সঠিক পথ প্রদর্শন করে। এ কিতাবের কারণে আল্লাহর নিয়ামতসমূহ লাভ করা এবং তার শাস্তি হতে রক্ষা পাওয়া খুবই সহজ। এটা ভ্রান্তিকে বিদূরিতকারী এবং হিদায়াতকে প্রকাশকারী।

সূরাহ আল মায়িদাহ এর ১৫ নং আয়াত এর তাফসীর, লেখক ইবনে কাসীর রহ: یٰۤاَہۡلَ الۡکِتٰبِ قَدۡ جَآءَکُمۡ رَسُوۡلُنَا یُبَیِّنُ لَکُمۡ کَثِیۡرًا مِّمَّا کُنۡتُمۡ تُخۡفُوۡنَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ یَعۡفُوۡا عَنۡ کَثِیۡرٍ ۬ؕ قَدۡ جَآءَکُمۡ مِّنَ اللّٰہِ نُوۡرٌ وَّ کِتٰبٌ مُّبِیۡنٌ ﴿ۙ۱۵﴾ হে কিতাবধারীগণ! তোমাদের কাছে আমার রসূল এসে গেছে, সে তোমাদেরকে অনেক বিষয় বর্ণনা করে কিতাব থেকে যা তোমরা গোপন করতে আর অনেক বিষয় উপেক্ষা করে। তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ হতে জ্যোতি ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে। ১৫-১৬ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তা'আলা বলেন যে, তিনি স্বীয় উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)-কে হিদায়াত ও দ্বীনে হকসহ সমস্ত মাখলুকের নিকট পাঠিয়েছেন। মুজিযা ও উজ্জ্বল প্রমাণাদি তাঁকে দান করেছেন। যে কথাগুলো ইয়াহূদ ও নাসারাগণ বদলিয়ে দিয়েছিল, ভুল ব্যাখ্যা করে অন্য অর্থ বানিয়ে নিয়েছিল, আল্লাহর সত্তার উপর অপবাদ দিয়েছিল, কিতাবুল্লাহর যে অংশটি তাদের জীবনের প্রতিকুল ছিল তা তারা গোপন করে দিয়েছিল। ঐ সব কিছুই এ রাসূল (সঃ) প্রকাশ করে দেন। তবে যেগুলো বর্ণনা করার কোন প্রয়োজন। নেই সেগুলো তিনি বর্ণনা করেন না। মুসতাদরিকে হাকিম গ্রন্থে রয়েছে যে, যে ব্যক্তি রজম বা ব্যভিচারীকে পাথর মেরে হত্যা করার মাসআলাকে অস্বীকার করলো সে অজ্ঞতা বশতঃ কুরআন কারীমকে অস্বীকার করলো। কেননা,এ আয়াতে ঐ রজমকেই গোপন করার উল্লেখ রয়েছে। (ইবনে জারীর (রঃ) তাখরীজ করেছেন যে, ইয়াহূদীরা নবী (সঃ)-এর কাছে এসে রজম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি তাদেরকে বললেনঃ “তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় পণ্ডিত কে?' তারা ইঙ্গিতে ইবনে সুরিয়াকে দেখালো। তখন তিনি তাকে সেই আল্লাহর কসম দিলেন যিনি হযরত মূসা (আঃ)-এর উপর তাওরাত অবতীর্ণ করেছিলেন এবং বানী ইসরাঈলের উপর তুর পাহাড় ও অঙ্গীকার তুলে ধরেছিলেন। তখন সে বললোঃ “যখন আমাদের মধ্যে ব্যভিচার ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়লো তখন ব্যভিচারের শাস্তি হিসেবে একশ চাবুক মারার ও মাথা মুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়।” একথা শুনে রাসূলুল্লাহ (সঃ) তাদের উপর রজমের বিধান জারী করেন। সে সময় আল্লাহ তা'আলা এ আয়াত অবতীর্ণ করেন) এরপর মহান আল্লাহ কুরআন কারীম সম্পর্কে বলেন যে, তিনিই তাঁর প্রিয় নবী (সঃ)-এর উপর তার এ কিতাব অবতীর্ণ করেছেন, যা সত্য সন্ধানীদেরকে শান্তির পথ দেখিয়ে দেয়, লোকদেরকে অন্ধকার থেকে আলোকের দিকে নিয়ে আসে এবং তাদেরকে সরল সঠিক পথ প্রদর্শন করে। এ কিতাবের কারণে আল্লাহর নিয়ামতসমূহ লাভ করা এবং তার শাস্তি হতে রক্ষা পাওয়া খুবই সহজ। এটা ভ্রান্তিকে বিদূরিতকারী এবং হিদায়াতকে প্রকাশকারী।

অনেক ভাল গান

আমি বি বাউল মিডিয়ার পরিচালক আমাকে ফাসনের জন্য এক বাটপার নতুন চ্যানেল খুলছে আমারে ফাসানোর জন্য আল্লাহ আমার পাশে আছে

হাসিয়া গানটারে পাতলা বানিয়ে দিলে

Nice voice

ওরে ভাই ভাই জানে ভাইয়ের জ্বালা,

Bপিচ্চির বয়সের ছেলে কি বিবাহ করলেন আপা

Hadise ase alider tumara mrita bali o na karan tara allar rastai nabike pawar sadana, anugatta karse Binimoy sara jan mal samai kurbani kare shahid hayesen tara jibita

Hadise ase je kew allahar kuna alir sate Dushmane kare ami allah tar sate Dushmanir gushana dilam

Sura Yunus alider kona vai nai tara Kahuna dukhita habe na akhirate

Malik varosa pak panjatan Nabi pak panjatan gause pak shahanshapak panjatan dadahujurpak abunnasre Muhammad Najibuddin chisti Rahmatullah pak panjatan sufiullahpak panjatan khajababa Hasan Sayeed Nurul Hossain Ahmad chisti Rahmatullah pak panjatan khajababa gausul ajam dastagir nurun ala nur

আরে এগুলো ভন্ডামি এগুলা আর জামাই পায় না শিরিন দেওয়ানের পলার বয়স

Joi ghoro, joi ghoro, joi ghoro

Yes.ThankYou.

অসাধারণ

এ মোল্লারা মাজার শরীফ ভাঙ্গে কারণ তাগো তো খাওন নাই এটা তো চোরের দল বাটপারের দল

যোগ্য গরুর (পরশ আলী দেওয়ানের)যোগ্য শিষ্য মানিক দেওয়ান

ওহাবী লামাজাবী খারিজি জামাত শিবির, এজিদের জারজ সন্তান আর এজিদের জারজ সন্তানরা মাজার শরীফ ভাঙগে,মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের হেফাজত করুন, আমিন

❤❤❤

Alhamdulillah summa Ameen❤

❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

ধন্যবাদ ভাই

✊✊

বুজতে পারছি না শিরিন দেওয়ান কি আগের জামাই ছেরে দিয়েছে নাকি

Ami kajar bakto jindanbay Ajmire kajar pagol ami

বালেরগান

কানারা একটু বেশি পন্ডিত হয়।

অলি আউলিয়ার বাংলাদেশ, কোন ওহাবিদের নয়!

গান শিখতে চাই.

বাংলা ভাষা তারা লেখেনি

আল্লাহ কার কথা রহমত করবে

যে ভাংচুর করছে সে ও মুসলিম যে মাজার য়ায় সে ও মুসলিম মুসলিম ও মুসলিম ভাই ভাই আল্লাহ কাকে রহমত করে এর উত্তর আছে কি?

Shah AlomSarker is the best palakar

❤😢

খুব ভালো লাগছে