কয়েককেজি পড়েন সমস্যা নাই

হুন্ডি ব্যবসা যেহেতু অবৈধ,অবৈধ কাজ করতেও পারে হাম্বা লীগের মানুষরাই(তবে অন্যরাও করে,তথ্যগুলো হাতে আসে নাই এখনো)তাদের রাজনৈতিক প্রশাসনিক ব্যাক আপ থাকতে হই,বড় বড় নেতারাও আছে। অর্থাৎ এর ফলে তারা বিত্তবান হবে,তারা আমাদের পুজিবাদির রাজনীতির চালিকা হবে,অবৈধ ব্যবসার মানুষ আর কি কি পারে তা নিজেদের আন্দাজেই থাকার কথা। তাই এসময়ে পাঠানোর সময় অবশ্যই হুন্ডি ডিলারদের ব্যাকগ্রাউন্ড জেনে রাখবেন। অন্যদিকে রেমিট্যান্স পাঠানো হলো দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখা,সচল রাখা। রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছে না বলে আজ সরকারিসহ সব প্রতিষ্ঠান একে অন্যকে ধার দিচ্ছে। অর্থাৎ অর্থ সংকট! অর্থ সংকটে সরকারের কি ক্ষতি হবে! কিছুই হবে না। হ্যা,রাজনৈতিক ক্ষতি অবশ্যই হবে। কিন্তু অর্থনৈতিক ক্ষতি দেশ তথা দেশের জনগণের হবে,দুর্নীতিবাজ সরকারের এক ইঞ্চিও ক্ষতি হবে না,সাধারণ জনগণের জীবনযাত্রার মানের ক্ষতি অবশ্যই হবে,সবকিছুর দাম বাড়তে পারে,ব্যাংকিং,যোগাযোগ,বিদ্যুৎ যে যে সেক্টর আছে সবকিছুতে প্রভাব না পড়ার কোন কারণ নাই। আর কি সমস্যা হবে সে বাড়তি কথা বাদ দিয়ে এতটুকু বলি যে, হুন্ডি ডিলারের দেশীয় সঙ্গদের ব্যাকগ্রাউন্ড ভালো ভাবে জেনে নিবেন। আর অবশ্যই বিশ্বাসযোগ্য কারো সাথেই ডিল করুন।। কিন্তু মনে রাখবেন,হুন্ডিকে ইসলামিক আলেম সমাজ জায়েজ না করার পিছনে কিন্তু মহৎ বৃহত্তর স্বার্থ রয়েছে। দেখুন,হুন্ডির মাধ্যমেই অবৈধ ব্যবসায়ি বিত্তশালী হবে,বিত্তশালী হয়ে তারাই সমাজে জোর খাটাবে,মানুষের হক কেড়ে নিবে,রাজনীতি করবে,অযোগ্য হয়েও আপনাদের শাসন করার স্থানে আসীন হবে। যেসব এই সরকারও করে..😂 অর্থাৎ, দিনশেষে বাঙালী উভয় সংকটে। কারণ জালেম সরকার নিজেই অবৈধ। এই ক্ষমতালোভী গণতন্ত্র হনন কারী সরকার এইসবের জন্য দায়ী। এদের রেমিট্যান্স পাঠালেও এরা পাচার করবে। তার থেকে ভাল মানুষ একটু কস্ট করে হলেও একটা তরকারী দিয়ে ভাত খাইয়ে,জ্ঞান চর্চা করে,অযোগ্যদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাই মহৎ। তবে রেমিট্যান্স জায়েজ কি না সেটাও প্রশ্ন। কারণ এগুলোর সৃষ্টি সুদ থেকে। ব্যাংকিংটাও সুদ। অর্থাৎ ব্যাংকিং না থাকলে হুন্ডি টাই বেশী জায়েজ হতো । (সম্ভবত)। অর্থাৎ দেশের কল্যাণে রেমিট্যান্স উত্তম,হুন্ডি জায়েজ না। সেক্ষেত্রে এখন অবৈধ সরকার এর বিরুদ্ধে দেশের মানুষের কল্যাণে,হুন্ডি নাজায়েজ হবে না।(সম্ভবত) আল্লাহ ভাল জানেন। দেশটা যদি ভালো থাকত,দেশের মানুষ দেশের করে খেয়ে থাকতো।