14 lakh manush ar jonno ato mudra espiti bare kmne,17 koti manuser bajar ki ai 14 lakh manush a kore??😅😅

এটা সম্পূর্ণ ভুয়া নিউজ

Ore chiter ore batpar

Turai kha ore batpar

আর এক মুহূর্ত ঘরে বসে থাকা উচিত হবে না

আর এক মুহূর্ত ঘরে বসে থাকা উচিত হবে না

চুরেরা চুরি করতেছে ওটা কিছুই না সরকারীচাকরি জীবিদের দিতে গেলে দেশ ফকির হয়ে যায়

আমরা এত দিন শুনতাম স্বংসার করবে স্বংসার করবে,,,তাহলে মৃত্যা বুলি কেনো বললো

কেয়ামতের আগ পর্যন্ত অর্থনীতি ঠিক হবে না

ইউনুস চাচার দরকার নাই পদত্যাগ করুক

এই বিষয়টি নিয়ে সরকার একটি নাটকে পরিনত করেছে।

অহেতুক তামাশা করলো

দিতেই হবে

😂😂 সব পাগলের কারখানা। এ দেশের মানুষ কিছুদিন পর আর সরকারী চাকরী করবেনা। চিন্তার কিছু নাই। প্রয়োজনে মানুষ টিকটক করে খাবে।

জানতাম এটাই হবে।

ভুয়া খবর

Vuya news aita vai

Dhol pitae sakol jiniderdam barie salara ekhon sup

অর্থনীতির বাল হয়েছে

আন্দোলনের ডাক দেওয়া হউক

অর্থনীতি কবে ভালো ছিল জানতে চায়

সচিবরা মহার্ঘ ভাতা দিবে বলে যেভাবে সাংবাদিককে নিয়ে ডাকঢোল পিটাইছে তাতে বোঝা গেছিল তাদের দ্বারা মহার্ঘ ভাতা সম্ভব না। কারন বেসরকারি সাংবাদিকরা যারা ইউনুস সরকার বিরোধী তারা সবার আগে নিজেদের ভাতা চায়। এরকম সচিব বিগত কয়েক বছরে আর পাওয়া যাবে না।ডাকঢোল পিটিয়ে শেষ কাজের কাজ কিছু না।সৈরাচার যা করে গেছে সেটাই করে যাচ্ছে।

বাংলাদেশের সরকারী চাকুরীজিবিরা।অসহায়

মহার্ঘ ভাতার দরকার নাই।চিকিতসা ভাতা সব কর্মচারীর জন্য মাসিক ৮০০০।লাঞ্চ ভাতা সব কর্মচারীর জন্য মাসিক ৯০০০। আর প্রতিবছর বেতন বৃদ্ধি ৫% এর স্হলে ১৫ % করা হোক।

মহার্ঘভাতা যদি না দেয় তা হলে এতদিন ঢাকঢোল বাজিয়ে মাল জিনিসের দাম কেন বাড়ানো হলো এর জবাব চাই।

অর্থনীতি কবে ভালো ছিলো এক এক সময় এক এক কথা। ইউক্রেন যুদ্ধ, করোনাভাইরাস, অর্থনীতি মন্দা 😂😂😂 খুবই হাস্য কর এসব বলতে বলতে আজ ১১ বছর

বন্ধ হয়ে গেলো মহার্ঘভাতা, সুশীল সু--র ভাই দের ভ্যাটোর যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে গেছে সাড়ে ১৫ লক্ষ পরিবারের আশা। সরকারি কর্মচারীদের সর্বশেষ পে স্কেল দেওয়া হয় ২০১৫ সালে। ২০১৫ সালের বাজার দ্রব্যের মূল্য আর ২০২৫ সালের বাজার দ্রব্যের মূল্যের তফাৎ কতটা সেটা একটু বিবেচনা করা উচিত ছিল। সাধারণ জনগণের জন্যেও মূল্যবৃদ্ধি যেভাবে কাল হয়ে দাড়িয়েছে ঠিক তেমনি সরকারী চাকুরী জীবীদের জন্যেও একই পরিণতি হয়েছে। সকলেরই আয় রুজি বেড়েছে কিন্তু পরিবর্তন হয়নি সরকারী কর্মচারীর পে স্কেলের। হয়তো অনেকে জানেন সরকারী কর্মচারীরা অনেক টাকা বেতন পায়, সরকারি কোয়ার্টার পায়,গাড়ি পায় ইত্যাদি ইত্যাদি। আসলে সেগুলো কর্মচারীদের নয় বরং কর্মকর্তাদের জন্য ।২০১৫ সালে একজন গার্মেন্টস শ্রমিকের মজুরি ছিল ৬ হাজার টাকা, ২০২৫ সালে তার মজুরী ১২ হাজার টাকা। একজন দিনমজুর ৩০০ টাকায় শ্রম দিতো সেখানে এখন ৬০০ টাকা ।একজন রিক্সা-চালক যেই পথ অতিক্রম করতে ২০ টাকা ভাড়া নিত এখন নিচ্ছে ৫০ টাকা। বাস যাতায়াতে যেই পথে ২০ টাকা ভাড়া দিয়েছি এখন ৪০ টাকা দিতে হয়। কিন্তু সরকারী কর্মচারিদের বেতনে কোনো পরিবর্তন নেই। ২০ তম গ্রেডের একজন সরকারি কর্মচারী সর্বসাকুল্যে ১৫ হাজার টাকা বেতন পায় । বর্তমান বাজারে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে একটা পরিবার কিভাবে চলে সুশীল সুদীর ভাইরা একটু বিবেচনা করিয়েন।অনেকে বলবেন ঘুষের টাকা তো অনেক পায় সরকারী চাকুরিজীবীরা, তাদের জন্য উত্তর সবাই ঘুষ খায় না, হাতে গোনা কয়েকজন খায় তাদের দায় বাকিদের উপর চাপাবেন না। ১০-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের বর্তমান বাজারে চলতে কী পরিমাণ হিমসিম খেতে হচ্ছে সেটাতো এসি গাড়ি দিয়ে চলাচল করা আর এসি রুমে বসে বসে গপ্প দেওয়া লোকদের চোখে পড়বে না।

এটা মেনে নেয়া যায় না

আন্দোলন করে নতুন সরকার এনে সাধারণ মানুষের কোন লাভ হয় নি।নতুন সরকারের উপদেষ্টা আর তাদের লোকজন দের লাভ হয়েছে।

নির্বাচিত সরকার চাই। এ সরকার থাকলে কিছু হবে না। এরা কখনে বেতন বাড়াবে না।তোদের সুযোগ সুবিধার তো শেষ নাই। সরকারি কর্মচারি দের মানুষ মনে করে না। ইউনুস সরকার হটাও। হারামির বাচ্চারা কথা দিয়ে কথা রাখে নাই।

Desh er unnoyon hok.... Somota fire asuk.... Ekjon khabe gosto r ekjon robon pabena emon desh asa korina......

Afsous

এখানে ইউনুসের কোন দূষ নেই, সমস্যা সৃষ্টি কারি হচ্ছে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উনি বাজে মন্তব্য করার কারনে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারিরা হতাশ করেছে, প্রধান উপদেষ্টা।

কঠোর আন্দোলন করতে হবে। সচিবদের বেতন দিয়ে আমাদের মাফলে হবে না।আমরা ১৫ দিনও চলতে পারি না

দেয়ালাগবেনা

ফালতু সরকার।

এক জন্য অফিসার গাড়ি ঠিক করার জন্য প্রতি মাসে টাকা পান ৫০০০০ হাজার টাকা যা ৩ জন্য সৈনিকের বেতন এই ৫০০০০ হাজার টাকা বন্ধ করতে হবে সরকার কে

পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে মহার্ঘ ভাতা কার্যকর এটা বলতে হয় এলা আবার কি শব্দ

কর্মকর্তারা কর্মচারীদের মানুষ ভাবেনা

সব দোষ মাদারবোর্ড ফখরুল এর

আর বিশ্বাস করি না।

যারা যারা সমালোচনা করেছে তাদের প্রতি আমাদের দাবি বর্তমানে দ্রব্যমূল ও উর্ধ্বগতি আর বিরুদ্ধে একটু সমালোচনা করুন সমালোচনা কাজে লাগান সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিরুদ্ধে যাইয়া না করিয়া ১১ থেকে ২০ তম গ্রেডের কর্মচারীরা কত অসুবিধা আছে এটাতো সাংবাদিক বন্ধুরা বুদ্ধিজীবী বন্ধুরা তারা নিজেরা একটু চিন্তা করেন কারণ জিনিসের দাম তো স্টেশন থাকেনা কোন একজন সরকারি কর্মচারী তো চাকরির উপরে নির্ভর করতে হয় তাহলে সে টাকাটা কোথায় পাবে তার কি বাড়তি আয়ের কোন সুযোগ আছে ১১ তম বিশ ১১ থেকে ২০ তম গ্রেডের কর্মসূচি দিয়ে কি করবে আপনারা বলেন এই বুদ্ধিজীবীরা যদি পারেন তাদের দাম কমান ফাটাই য়া সাংবাদিক যে বন্ধুরা আছেন কালের কন্ঠ বৈশাখী টেলিভিশন সমকাল জিনিসের দাম কমানোর ব্যবস্থা করেন আমাদের মহার্ঘ ভাতা প্রয়োজন নাই কারো ১১ তম ১১ হইতে ২০ তম গেটের কর্মচারী কোন আয়ের উৎস দেখাই দেন আমাদের অফিস শুরু হয় 9 টায় আমাদের কাজ করার কি কাজ থাকে যে আমরা বাড়তি ইনকাম করে আমাদের সংসারটা ভরণপোষণ করব নাহলে হুদা সমালোচনা করবেন না এরকম কইরা কেমনে বাচবো সেই চিন্তা এবং পরামর্শ দেন আলাইকুম

😂

মির্জা ফখরুলকে দেশের মানুষ ক্ষমা করবেনা। তার বক্তব্যের কারণেই এই জটিলতা।

আশা দিয়ে আশাহত হলাম।

সুন্দর খবর।

তোর কানের নিচে একটা দিবে্ো

হেই

গুষ্টি চুদি এই দেশের। তাহলে সব জিনিসের দাম বাড়লো কেন?

এলা ফেব্রুয়ারি 😂😂😂 কি মূর্খ