Ami asi Guru sara But tumader moto jot sor k guru hote paren naa Apnar lenguge kharab

হিন্দু ধর্মের এটা কি কীর্তন হচ্ছে হ্যরে দীনে তুই কীর্তন মানে বুঝিস।

জয় দিনো কৃষ্ণ ঠাকুরের জয়

এই যোগের অবতার দিন কৃষ্ণ ঠাকুরের জয় হবেই ।

প্রথমে ঠাকুর কে ধন্যবাদ! আপনি কি সাধু গুরু আপনার মুখের ভাষা ই ঠিক নাই ইতর !শালা আরো কতোকি বললেন আগে ভাষা ঠিক করুন !আপনার কাছে শিক্ষা নিলে অমানুষ হবে!

ডুবাতে থেকে সাগরের কি জানবে! ঠাকুরকে প্রনাম❤❤❤❤❤

উনাকে টিভি দেখতে দেন ! আপনি ও কৃষ্ণের কিছু দেখান ? জয় শ্রী রাম

বৌ ও হারিয়ে কদম তলা খুজে বেরাচ্ছে আম তলা? আরো পড়ুন?

Dinokrishana Thakur sathik katha balechhe.

Dino Krishna 100%

Wo..sadhu..na.wo..akta..gadhau.

মা ও ছেলে নিয়ে ও হিন্দু ধর্মে কথা আছে,, মামী তো অনেক দুরে।

আমাদের নাম মানুষ হলো কেনো এটা যতদিন না জানবে ততদিন এই সংস্কার চলছে চলবে

শুনেছি দিনোকৃষ্ণ ঠাকুর পিডিএফ বইয়ের একটি সাইট খুলেছে। সাইটের নাম বা লিংকটা কেউ দিবেন প্লিজ।

প্রদীপ বাবু,(পাল) আপনার কি একটা জামা জোটে না। অসভ্যের মতো খালি গায়।

ভন্ড সাধু একটা😃😃🤣

জয়গুরু দিন কৃষ্ণ

আমি স্কুলে পড়ার সময় যখন আদ্যাপীঠ মন্দিরে যেতাম,তখন আদ্যামায়ের মুর্তির ওপর ওম চিহ্নের ভেতর ভগবান রাধাকৃষ্ণের মুর্তি দেখে মনে প্রশ্ন এসেছিল,আদ্যা মায়ের ওপর রাধাকৃষ্ণের মুর্তি রয়েছে কেন?এমন মুর্তি আর অন্য কোন মন্দিরে দেখতে পাওয়া যায় না,বড় হয়ে আদ্যাপীঠের হরিউমানন্দ মহারাজের আলোচনা থেকে জানতে পারলাম,কেন আদ্যামায়ের পায়ের নীচে ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণের মুর্তি রয়েছে এবং ঠাকুর রামকৃষ্ণ দেবের পায়ের কাছে গুরু লেখা আছে, ঠাকুর রামকৃষ্ণ দেবের ওপরে কেন আদ্যামায়ের পায়ের একদিকে কর্ম এবং আর একদিকে ভক্তি লেখা আছে, কেন আদ্যামায়ের বিগ্রহের ওপরে রাধাকৃষ্ণের মুর্তির পায়ের কাছে প্রেম লেখা আছে, গীতায় পুরুষ (পরমাত্মা) ও প্রকৃতি যোগ তত্ত্বের কথা বলা আছে,রাধাকৃষ্ণের মূর্তি এই পুরুষ ও প্রকৃতি যোগ তত্ত্বের বিষয়টিকে নির্দেশ করে,রাধাকৃষ্ণের প্রেম হলো ঐশ্বরিক প্রেম(ডিভাইন লাভ),এই প্রেমের মধ্যে কোন জাগতিক কামনা নেই,চৈতন্য মহাপ্রভুর রাধা ভাব হতো,এই ভাব সাধকের সাধনার অনেক উচ্চ পর্যায়ের পৌছিয়ে হয়,এই ভাব সাধকের হলে তার দেহ ভাব থাকে না,এরপরেও যারা রাধারানিকে নিয়ে নোংরা কথা বলে,তাদের ছি শব্দটা বলা ছাড়া অন্য কোন ভাষা ব্যবহার করা যায় না,রাধাকৃষ্ণের সম্পর্ক নিয়ে বলার যোগ্যতা যে কারোর নেই। ধন্যবাদ ।

এই নরেশ সাধু সমাজকে এত দিন ভুল সিদ্ধান্ত ❤দিয়েছে

এই সংকীর্তন যারা দেয় তাদের মতন গাধা আর নেই

কৃষ্ণ মাত্রা ছাড়া চরিত্র হীন খারাপের চরম সীমা ওর ৯৯.৯৯% কুকুর / সুয়ার।

যে কৃষ্ণর জন্ম মৃত্যু আছে সে আবার ভগবান হয় কেমন করে যার জন্ম নাই মৃত্যুও নেই্ সেই হবে ভগবান বা আল্লাহ ছাড়া কেউ নাই

এইযে দীন গোসাই এমন কীর্তন শিখেছ তার মানে হলো সব রেজিমেন্টের মেজ রিটি আছে কিন্তু কীর্তনীয়া রেজিমেন্টের কোনো মেজরিটি নেই

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ ❤❤

HARI BOOL🙏🙏

সব কিছু আমি গুলিয়ে ফেলছি।

রাদা পাদ এখন কৃতন চাড়ি বাল কাটার কাজ করুক। এদের মত কিছু গাধার জন্য মানুষ সত্য এবং প্রকৃত জ্ঞাণ অর্যন করতে পারেনা।।।

তোমাকে অনেক দিন পোস্ট করলাম। তুমি সত্য কে জানতে হলে স্যাছর চেডে প্রকৃতিকে জানার চেষ্টা কর।।

ধর্ম নিয়ে ব্যাবসা ভাল হচ্ছে। যারা ধর্ম শাস্ত্র লিখলো কারা। অলৌকিক ঘটনা বেশি বেশি করে লিখে ধান্দা বাজদের দল পরের ঘাড়ে রোজগার করে যাচ্ছে। জয় দীনকৃষন ঠাকুর এর জয় ।

Utober ভাই আপনাকে দেখে মনে হয় আপনি সত্য টা মানতে কষ্ট হচ্ছে জয় দিন কৃষ্ণ ঠাকুর এর জয়

Joy DINO KRISHNA THAKUR joy 🙏

রাধাপদ ঘোষ মহাশয় কে দীন কৃষ্ণ ঠাকুরের কীর্তন কলেজে ভর্তি করে দেয়া হোক

Bhai..tumi..bakta..bhalo..na.

দীনকৃষ্ণ মানুষকে ভুল বুঝাছে সনাতন ধর্ম শেষ করার চেষ্টা এই ভন্ডের

ছাগল, সংস্কৃত উচ্চারণও পারে না। ২য় অধ্যায় ৪০নং শ্লোকে নিঃষ্কাম কর্মাভ্যাসের কথা বলা হয়েছে। এখানে ভক্তি অভ্যাসের কথা এক গুরু বলেছে অন্য গুলো অন্ধভাবে বলে যাচ্ছে। ন ইহ মানে এই যোগের অর্থাৎ কর্ম যোগের। ২য় অধ্যায়ের মধ্যে এই বললে ৯অধ্যায় পরে গিয়ে ১২তম অধ্যায়ের কথা বুঝতে হবে নাকি।

মুরতি ছেরে তোমারদের মালিকের পতে ফিরে আসো

তো ব্যাখ্যা যখন দিতে পারছেন না, তখন চুপ থাকুন।

তুমি লাল শালু পরা সাধু ,গাজা ই তুমার সাধ

দেহ শুদ্ধি মন্রের অর্থ কি দাদু যানেন ৷৷ আশাকরি যানলে তার মর্ম বুঝবেন

কিলিং কৃষ্ণায় কোন সাস্ত্রের মন্ত্র দাদু

Chas kore khan sadhu

তুই নিজেই ভুলভাল থাম্বেল লিখছিস

ছাগল দিনও কৃষ্ণ তো কে narake যেতে হ বে ?

জয় দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের জয় ❤❤❤❤❤

Tumi haramir Beta

প্রকৃতি আমাদের মা,চাষী ভাইরা প্রকৃতির পূজো করার পর,ফসল পাকলে,তবে ধান,গম প্রভৃতি ফসল আরোহন করেন,বছরের বিশেষ কিছু দিন চাষের কাজ বন্ধ রাখেন,প্রকৃতিকে মা ঙ্গানে শ্রদ্ধা করে নিয়ম মেনে ফসল আরোহন করার বিধান দেওয়া আছে,পরীক্ষা করে দেখা গেছে মানুষ এবং অন্যান্য জীবদের সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম তাদের দেহে রয়েছে, কিন্তুু গাছের সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম নেই,তাই উদ্ভিদ ও অন্যান্য প্রাণীদের অনুভুতির স্তর এক নয়,মানুষের লালা রসে শুধুমাত্র নিরামিশ খাবার হজম করার উৎসেচক রয়েছে,মানুষের পরিপাক তন্ত্রের গঠন এবং মাংশাসী প্রাণীদের পরিপাক তন্ত্রের গঠন সম্পুর্ন ভাবে আলাদা,প্রাণীরা ভয় পেলে আ্যডরিনালিন নামে একপ্রকার বিষাক্ত হরমোন নিসৃত হয়,আগেকার দিনে প্রাকৃতিক নিয়মে পশু মারা গেলে তাদের চামড়া ব্যাবহার করা হতো,কিন্তুু বর্তমান সময়ে স্বর্থপরায়ন মানুষরা নিজের লাভের জন্য পশুদের সঙ্গে জঘন্য পৈশাচিক নির্যাতন চালায়,যার ফলে ইকো সিস্টেমের বিরাট ক্ষতি হচ্ছে, জাপানের মতো দুই,একটি দেশে সোয়াবিন থেকে দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্য বানানো হয়,যা পশু দুগ্ধের তুলনায় অনেক সস্তা ও পুষ্টিকর,পশুদের থেকে বেশি দুধ পাওয়ার জন্য,আমাদের দেশ সহ আরও কিছু দেশে পশুদের সাংঘাতিক যন্ত্রনাদায়ক ইন্জেকশান দেওয়া হয়,এমন ভাবে দুধ উৎপাদনে শুধুমাত্র ডেয়ারী ফার্মের মালিকদেরি লাভ হয়,এমন পৈশাচিক রীতিতে উৎপাদন করা দুধ পান করে মানুষের শরীরের কিভাবে ভালো হতে পারে, আর মোষের বাচ্চাদের তো হত্যা করা হয়, নিরামিশ,আমিশ আহার নিয়ে সঠিকভাবে জানতে আচার্য প্রশান্তর লাইভ অনুষ্ঠান দেখার অনুরোধ রাখলাম, ইউটিউবে উনার নাম দিয়ে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন,উপযুক্ত মনে হলে আচার্য প্রশান্ত জীর কথা গুলো ভিডিওর মাধ্যমে মানুষের সামনে আনার অনুরোধ করলাম। ধন্যবাদ ।

দিনো কৃষ্ণ ঠাকুরকে বাদ দিয়ে আর দুই জনকে বয়কট করুন ।

স্যাছরে কোন স্লোকে নাই যে মাথায় চুল না থাকলে রোদ্রে মাথা পেটে যাবে। একটু খুঁজে দেখ বাপু থাকতে পারে।

মাছ মাংস দিয়ে পূজা এবং শ্রাদ্ধ করার বা খাওয়ার কথা এই সব গ্রন্থে উল্লেখ আছে। মাছ মাংস দিয়ে পূজা না করলে সে পূজা সফল হয় না। মনু সংহিতা, পঞ্চম অধ্যায় ২৮ নং শ্লোক ৩০নং শ্লোক ৩২ নং শ্লোক ১৬নং শ্লোক ১৮ নং শ্লোক।। কোলার্ণবতন্ত্রম্, পঞ্চম উল্লাস,৫২নং ৫৩নং ৫৪নং ৫৫নং ৬৭নং ৬৮নং শ্লোক।। বিষ্ণুপুরাণ,পঞ্চম অংশ, প্রথম অধ্যায়,৮৪নং ৮৫নং ৮৬নং ৮৭নং শ্লোক।। উনবিংশতি সংহিতার মধ্যে,বিষ্ণু সংহিতা, আশীতি তম অধ্যায়,১নং শ্লোক থেকে ১৪ নং শ্লোকপর্যন্ত। যাজ্ঞবল্ক্য সংগীতা,প্রথম অধ্যায়, ২৫৭নং থেকে ২৬১নংশ্লোক পর্যন্ত।। উশনঃ সংহিতা তৃতীয় অধ্যায়,১৩৭নং হইতে ১৪১নং পর্যন্ত শ্লোক।।শঙ্খসংহিতা ত্রয়োদশ অধ্যায়,২৫নং শ্লোক।। গৌতম সংগীতা, পঞ্চদশো অধ্যায়,।।

কৃষন অশুর থেকে ভগবান হয়ে গেল কি করে মদতি গাজাটি জুয়ারি দিনু পাঁঠা কি বলে মামি শাশুড়ি নিয়ে পালিয়ে যাওয়া চিটিংবাজ লম্পট বদমাশ চরিত্র হীন বুড়ো পাঁঠা কি বলে