আমি শিয়া না শিয়াদের কে আমি বিভ্রান্ত মনে করি কিন্তু আপনার মত কাপুরুষ আলেমদের জন্য ইসলাম এর এই অবস্তা ইনিয়ে বিনিয়ে কেন আপনি গাদিরে খুম এর সত্য ঘটনা এরিয়ে গেলেন ছি
@TalentRakibul27 күн бұрын
মহান আল্লাহর জন্য তাকে ভালোবাসি তার মাধ্যমে ইসলাম সম্পর্কে সহীহ আকিদা কোরআন ও সহিহ হাদিস সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ
@identityofallahАй бұрын
‘নিপীড়নকারীরা শীঘ্রই জানতে পারবে তাদের গন্তব্যস্থল কিরূপ।’ (সুরা আশ-শুআরা : আয়াত ২২৭) "নিশ্চয় আল্লাহ কোন কওমের অবস্থা ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। " সূরা আর-রাদ, ১৩:১১। .../////////////////
Alhamdulillah Everytime i listen to Shaykh hafezahullah i find him giving lecture academically. May Allah bless him with every blessing shaykh cherishes and give him a long life to keep educating us...
@shahidashirinshirin5493Ай бұрын
সুবহা-নাল্লাহ
@golamrabby2002Ай бұрын
❤❤❤
@salamsweet2100Ай бұрын
হাফেজিহুমুললাতায়ালা
@shahidashirinshirin5493Ай бұрын
সুবহা-নাল্লাহ।
@lilratulАй бұрын
0:08
@SottoRastaАй бұрын
আলহামদুলিল্লাহ। ☝️
@SottoRastaАй бұрын
আলহামদুলিল্লাহ। ☝️
@user-yg5no5mw7c2 ай бұрын
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ
@user-yg5no5mw7c2 ай бұрын
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ
@SottoRasta2 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ। ☝️
@mdnobi26312 ай бұрын
নবীজি কে কিরকম ভালোবাসব।কেউ বলে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি। তো তাহলে আল্লাহ কে কিরকম ভালোবাসব।
@shameemazad57412 ай бұрын
জাযাকাল্লাহু খাইরান ওয়া বারাকাল্লাহু ফি কুম।
@hosnearapervin18862 ай бұрын
আবদুল্লাহ ইবনে মাসুদের পাঁজর ভেংগেছিল কারা
@hosnearapervin18862 ай бұрын
আপনাদের কাছে আহলে বসশাত অবহেলিত
@hosnearapervin18862 ай бұрын
মাবিয়া নুতন ইসলামের উপর এতবড় আঘাত করল তিনি কোন সাহাবা
@hosnearapervin18862 ай бұрын
মাবিয়া এ সাহাবাদের আওতাভহক্ত নয়
@hosnearapervin18862 ай бұрын
য়ে সাহাবারা নবীজির সা: পরিবারের উপর নির্য়াতন করেছে য়াদের কারনে কারবালার হত্যাকান্ড ঘটেছে তাদের আমরা ছাড় দিতে পারিনা আকিদাহতে পারেনাজামায়াতেরসুন্নাহ ওয়াল জামায়াতের হতে পারেনা আকিদা নবীজি হতে আসছে আপনি সঠিক বলছেন না
@user-hn1oy7cf3o2 ай бұрын
৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ۬ۚ دِیۡنًا قِیَمًا مِّلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ۚ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۶۱﴾ قل اننی هدىنی ربی الی صراط مستقیم ۬ۚ دینا قیما ملۃ ابرهیم حنیفا ۚ و ما کان من المشرکین ﴿۱۶۱﴾ বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’। ২:৮৫ ثُمَّ اَنۡتُمۡ هٰۤـؤُلَآءِ تَقۡتُلُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تُخۡرِجُوۡنَ فَرِیۡقًا مِّنۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِهِمۡ ۫ تَظٰهَرُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ؕ وَ اِنۡ یَّاۡتُوۡکُمۡ اُسٰرٰی تُفٰدُوۡهُمۡ وَ هُوَ مُحَرَّمٌ عَلَیۡکُمۡ اِخۡرَاجُهُمۡ ؕ اَفَتُؤۡمِنُوۡنَ بِبَعۡضِ الۡکِتٰبِ وَ تَکۡفُرُوۡنَ بِبَعۡضٍ ۚ فَمَا جَزَآءُ مَنۡ یَّفۡعَلُ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ اِلَّا خِزۡیٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُرَدُّوۡنَ اِلٰۤی اَشَدِّ الۡعَذَابِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۵﴾ ثم انتم هـؤلاء تقتلون انفسکم و تخرجون فریقا منکم من دیارهم ۫ تظهرون علیهم بالاثم و العدوان و ان یاتوکم اسری تفدوهم و هو محرم علیکم اخراجهم افتؤمنون ببعض الکتب و تکفرون ببعض ۚ فما جزاء من یفعل ذلک منکم الا خزی فی الحیوۃ الدنیا ۚ و یوم القیمۃ یردون الی اشد العذاب و ما الله بغافل عما تعملون ﴿۸۵﴾ অতঃপর তোমরাই তো তারা, যারা নিজদেরকে হত্যা করছ এবং তোমাদের মধ্য থেকে একটি দলকে তাদের গৃহ থেকে বের করে দিচ্ছ; পাপ ও সমীলঙ্ঘনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে সহায়তা করছ। আর তারা যদি বন্দী হয়ে তোমাদের নিকট আসে, তোমরা মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে মুক্ত কর। অথচ তাদেরকে বের করা তোমাদের জন্য হারাম ছিল। তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিনে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন। ২৮:৫০ فَاِنۡ لَّمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکَ فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یَتَّبِعُوۡنَ اَهۡوَآءَهُمۡ ؕ وَ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنِ اتَّبَعَ هَوٰىهُ بِغَیۡرِ هُدًی مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۵۰﴾ فان لم یستجیبوا لک فاعلم انما یتبعون اهواءهم و من اضل ممن اتبع هوىه بغیر هدی من الله ان الله لا یهدی القوم الظلمین ﴿۵۰﴾ অতঃপর তারা যদি তোমার আহবানে সাড়া না দেয়, তাহলে জেনে রাখ, তারা তো নিজদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। আর আল্লাহর দিকনির্দেশনা ছাড়া যে নিজের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত করেন না। ১৭:৪১ وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِیَذَّکَّرُوۡا ؕ وَ مَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرًا ﴿۴۱﴾ و لقد صرفنا فی هذا القران لیذکروا و ما یزیدهم الا نفورا ﴿۴۱﴾ আর অবশ্যই আমি এ কুরআনে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে; কিন্তু তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করে। ২৮:৮৭ وَ لَا یَصُدُّنَّکَ عَنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ بَعۡدَ اِذۡ اُنۡزِلَتۡ اِلَیۡکَ وَ ادۡعُ اِلٰی رَبِّکَ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿ۚ۸۷﴾ و لا یصدنک عن ایت الله بعد اذ انزلت الیک و ادع الی ربک و لا تکونن من المشرکین ﴿ۚ۸۷﴾ আর আল্লাহর আয়াতসমূহ তোমার প্রতি নাযিল হওয়ার পর তারা যেন তোমাকে তা থেকে বিরত রাখতে না পারে, তোমার রবের প্রতি তুমি আহবান কর এবং তুমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২৭ঃ৮৪. حَتَّى إِذَا جَاؤُوا قَالَ أَكَذَّبْتُم بِآيَاتِي وَلَمْ تُحِيطُوا بِهَا عِلْمًا أَمَّاذَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ যখন তারা উপস্থিত হয়ে যাবে, তখন আল্লাহ বলবেন, তোমরা কি আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছিলে? অথচ এগুলো সম্পর্কে তোমাদের পুর্ণ জ্ঞান ছিল না। না তোমরা অন্য কিছু করছিলে?
@user-hn1oy7cf3o2 ай бұрын
৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। ৪৩:৪৩ فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿۴۳﴾ فاستمسک بالذی اوحی الیک ۚ انک علی صراط مستقیم ﴿۴۳﴾ অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ। ৫০:৪৫ نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِجَبَّارٍ ۟ فَذَکِّرۡ بِالۡقُرۡاٰنِ مَنۡ یَّخَافُ وَعِیۡدِ ﴿۴۵﴾ نحن اعلم بما یقولون و ما انت علیهم بجبار ۟ فذکر بالقران من یخاف وعید ﴿۴۵﴾ এরা যা বলে আমি তা সবচেয়ে ভাল জানি। আর তুমি তাদের উপর কোন জোর- জবরদস্তিকারী নও। সুতরাং যে আমার ধমককে ভয় করে তাকে কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও। ৫৬:৮১ اَفَبِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ اَنۡتُمۡ مُّدۡهِنُوۡنَ ﴿ۙ۸۱﴾ افبهذا الحدیث انتم مدهنون ﴿ۙ۸۱﴾ তবে কি তোমরা এই বাণী তুচ্ছ গণ্য করছ? আল-বায়ান তবুও কি তোমরা এ বাণীকে তুচ্ছ মনে করছ? ২৫:৩০ وَ قَالَ الرَّسُوۡلُ یٰرَبِّ اِنَّ قَوۡمِی اتَّخَذُوۡا هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ مَهۡجُوۡرًا ﴿۳۰﴾ و قال الرسول یرب ان قومی اتخذوا هذا القران مهجورا ﴿۳۰﴾ আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে। ২৫:৩৩ وَ لَا یَاۡتُوۡنَکَ بِمَثَلٍ اِلَّا جِئۡنٰکَ بِالۡحَقِّ وَ اَحۡسَنَ تَفۡسِیۡرًا ﴿ؕ۳۳﴾ و لا یاتونک بمثل الا جئنک بالحق و احسن تفسیرا ﴿۳۳﴾ আর তারা তোমার কাছে যে কোন বিষয়ই নিয়ে আসুক না কেন, আমি এর সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা তোমার কাছে নিয়ে এসেছি। ২৫:৫২ فَلَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ جَاهِدۡهُمۡ بِهٖ جِهَادًا کَبِیۡرًا ﴿۵۲﴾ فلا تطع الکفرین و جاهدهم بهٖ جهادا کبیرا ﴿۵۲﴾ সুতরাং তুমি কাফিরদের আনুগত্য করো না এবং তুমি কুরআনের সাহায্যে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর। ৬:১০৬ اِتَّبِعۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۰۶﴾ اتبع ما اوحی الیک من ربک ۚ لا اله الا هو ۚ و اعرض عن المشرکین ﴿۱۰۶﴾ তুমি অনুসরণ কর তার, তোমার প্রতি যা ওহী প্রেরণ করা হয়েছে তোমার রবের পক্ষ থেকে। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর মুশরিকদের থেকে তুমি বিমুখ থাক। ৬:১১৪ اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡتَغِیۡ حَکَمًا وَّ هُوَ ﴿۱۱۴﴾ আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বিচারক হিসেবে তালাশ করব? অথচ তিনিই তোমাদের নিকট বিস্তারিত কিতাব নাযিল করেছেন। আর যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছিলাম তারা জানত যে, তা তোমার রবের পক্ষ থেকে যথাযথভাবে নাযিলকৃত। সুতরাং তুমি কখনো সন্দেহকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২:১২৪ وَ اِذِ ابۡتَلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ رَبُّهٗ আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব’। সে বলল, ‘আমার বংশধরদের থেকেও’? তিনি বললেন, ‘যালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না’। ২:১২৫ وَ اِذۡ جَعَلۡنَا الۡبَیۡتَ مَثَابَۃً আর স্মরণ কর, যখন আমি কাবাকে মানুষের জন্য মিলনকেন্দ্র ও নিরাপদ স্থান বানালাম এবং (আদেশ দিলাম যে,) ‘তোমরা মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর’। আর আমি ইবরাহীম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে, ‘তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ‘ইতিকাফকারী ও রুকূকারী-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র কর’। ৩:৯৬ اِنَّ اَوَّلَ بَیۡتٍ وُّضِعَ لِلنَّاسِ لَلَّذِیۡ بِبَکَّۃَ مُبٰرَکًا وَّ هُدًی لِّلۡعٰلَمِیۡنَ ﴿ۚ۹۶﴾ ان اول بیت وضع للناس للذی ببکۃ مبرکا و هدی للعلمین ﴿ۚ۹۶﴾ নিশ্চয় প্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য স্থাপন করা হয়েছে, তা মক্কায়। যা বরকতময় ও হিদায়াত বিশ্ববাসীর জন্য। ৬:১২৬ وَ هٰذَا صِرَاطُ رَبِّکَ مُسۡتَقِیۡمًا ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّذَّکَّرُوۡنَ ﴿۱۲۶﴾ و هذا صراط ربک مستقیما قد فصلنا الایت لقوم یذکرون ﴿۱۲۶﴾ আর এ হচ্ছে তোমার রবের সরল পথ। আমি তো বিস্তারিতভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করেছি এমন কওমের জন্য, যারা উপদেশ গ্রহণ করে। ৬:১৪৯ قُلۡ فَلِلّٰهِ الۡحُجَّۃُ الۡبَالِغَۃُ ۚ فَلَوۡ شَآءَ لَهَدٰىکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ ﴿۱۴۹﴾ قل فلله الحجۃ البالغۃ ۚ فلو شاء لهدىکم اجمعین ﴿۱۴۹﴾ চূড়ান্ত সত্য-নির্ভর প্রমাণ তো আল্লাহর কাছে আছে, আল্লাহ যদি চাইতেন তাহলে তিনি অবশ্যই তোমাদের সকলকে সত্যপথে পরিচালিত করতেন। তাইসিরুল ৬:১৫৫ وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ فَاتَّبِعُوۡهُ وَ اتَّقُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ ﴿۱۵۵﴾ۙ و هذا کتب انزلنه مبرک فاتبعوه و اتقوا لعلکم ترحمون ﴿۱۵۵﴾ۙ আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও। আ ৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
@shahidashirinshirin54932 ай бұрын
সুবহা-নাল্লাহ।
@adv.md.kamruzzamanbipul45292 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ!
@hasan9.112 ай бұрын
জাযাকাল্লাহ
@rabbyahmed76532 ай бұрын
ইনি বলে শাইখুল আকিদা কিযে মনগড়া আকিদার ব্যাখ্যা দিল আল্লাহ ভাল জানেন কিন্তু অবাক হই তার এত ভক্ত হয় কিভাবে এখানেও কেও আসবে অবশ্যই ডিফেন্ড করতে
@tawheedimuslim2 ай бұрын
যা ভুল করেছে সেটা বলে দিয়ে যান উনি শুধরে নিবেন ইনশা আল্লাহ ।
@rabbyahmed76532 ай бұрын
@@tawheedimuslim আকিদার বিষয় অল্প কথায় বোঝানো যাবে না শায়েখকে সরাসরি আমার সাথে বসতে বইলেন আশয়ারি ও মাতুরিদি আকিদা কি এই বিষয় বিস্তর আলোচনা করব যদি পারেন আমাদের মিটিং ফিস্ক করে দিয়েন
@hasan9.112 ай бұрын
@@rabbyahmed7653 ভাই মজা পাইলাম আপনার কথা শুনে। আপনার দেখে মনে হচ্ছে আপনি আউয়াম, আপনি আসছেন একজন মুতাওরিস আহলে ইলমের সাথে মুনাজারা করতে, শুনেন ভাই উনি আহলুল কালামদের আকীদাহ সম্পর্কে আপনার নিজের দেশের আলীমের থেকে বেশি জানে। আপনি দয়া করে শরীয়ত নিয়ে কথা বলবেন না, আপনি আওয়াম, আপনার এর অধিকার নাই
@abdussalam66152 ай бұрын
অসাধারণ আলোচনা।
@MDHasan-ul5ic3 ай бұрын
এই হাদিসের উত্তর কী? সুনানে আবু দাউদ ৩৩৮১. আবু বকর ইবন আবু শায়বা (রহঃ) উবাদা ইবন সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি আহলে-সুফ্ফার কিছু লোককে লেখা এবং কুরআন পড়া শিখাতাম। তখন তাদের একজন আমার জন্য একটি ধনুক হাদিয়া হিসাবে প্রেরণ করে। তখন আমি ধারণা করি যে, এ তো কোন মাল নয়, আমি এ দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় তীরন্দাযী করবো। এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট উপস্থিত হয়ে তাঁকে এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করিঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি যাদের কুরআন পড়া এবং লেখা শেখাই, তাদের একজন আমাকে হাদিয়া হিসাবে একটি ধনুক প্রদান করেছে, যা কোন মালই নয়। আমি এ দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় তীরন্দাযী করব। তিনি বলেনঃ তুমি যদি তোমার গলায় জাহান্নামের কোন বেড়ী পরাতে চাও, তবে তুমি তা গ্রহণ কর।