ইহুদি খ্রিস্টান এই ভন্ড। জাহান্নামী সে। ইবলিশ শয়তান এই অনুসারী সে
@mdharun502412 сағат бұрын
আলহামদুলিল্লাহ, বিস্তারিত জানা হল ।
@AnichMolla-n7i21 сағат бұрын
আহা উম্মতের প্রতি এত দরদ আজ বড় অভাব। আল্লাহ আপনাকে জান্নাতের মেহমান হিসাবে কবুল করুন আমিন।
@s.m.nazmussakib867723 сағат бұрын
Jader Allah dibenna,tader to kono vabei hobe na.
@sultanaraziasultanarazia1259Күн бұрын
জাজাকাল্লাহ্❤❤
@MdBelayet-c6fКүн бұрын
ইয়া ,একবার এদিকে আনেন,, আবার ওই দিকে নেন ,, আপনার কথায় তো উলট ফালুট।
@ummezuhaifa160Күн бұрын
একদম ঠিক কথা বলেছেন। অনেকে খালি আকিদা আকিদা করে কিন্তু অন্য গুনাহ করে বেড়াচ্ছে
@TaniaAktarSadia2 күн бұрын
হুজুর আপনার কাছে একটা প্রশ্ন জানার ছিল,,, আমার স্বামীর সাথে লেখালেখি মাধ্যমে ডিভোর্স হয়েছে, কিন্তু মুখে কোনো তালাক হয় নাই এখন আমার স্বামী আবার আমাকে নিতে চায়, আমি কি যেতে পারবো আবার নতুন করে বিয়ে করে, হিল্লা বিয়ে ছাড়া, প্লিজ হুজুর একটু জানাবেন
@soniaakter91012 күн бұрын
আমি চাইতেছি এ লভ্যাংশ দিয়ে একটা টয়লেট দিবো।আর সে টয়লেট আমি সহ আরও দুই পরিবার ব্যবহার করবে।এখন আমিও কি এ টাকা দিয়ে টয়লেট দিতে পারবো। দয়া করে জানাবেন
@soniaakter91012 күн бұрын
হুজুর আমি ১০ বছরের জন্য একটি বীমা করছি!পরে আমি সব কাগজ পত্র জমা দিছি পরে আমাকে সাড়ে তিন বছর ঘুরিয়ে এখন ৮০০০০ টাকা নাকি দিবে এখন ও দেয় নাই।আমার মোট৬০০০০ টাকা জমা হইছে।আমি প্রিমিয়াম জমা দিতে গিয়ে ভাড়া বাবদ ও ৪,৫ হাজারের মতো খরচ হইছে,এখন এই লভ্যাংশ কি আমি ব্যবহার করতে পারবো
@shahinentertain75822 күн бұрын
আপনি একটা ফালতু কথা বললেনন।মৃত ব্যক্তির পরিত্যক্ত সম্পত্তির বন্টন জীবিত অবস্থায় একরকম হয় না। আপনার একজন ছেলে আছে একজন মেয়ে আছে আপনি বাজার থেকে আম কিনে এনে ছেলে কি কি দুইটা দিন মেয়েকে কি একটা দেন? জীবিত অবস্থায় মৃত্যু আইন বাস্তবায়ন হলে অবশ্যই গুনাগার হবে। জীবিত অবস্থায় ছেলে-মেয়ে উভয়কেই সমান দিতে হবে।
@sanjidaibrahim21962 күн бұрын
অসাধারণ আলোচনা
@mirsalauddin2463 күн бұрын
❤❤❤❤
@MdTarek-mh4ub3 күн бұрын
তাহলে ইমাম হাসান ইমাম হোসাইন এর মৃত্যু
@Bohemian-0074 күн бұрын
সিফফিন এর যুদ্ধের পর মুসলিমরা দুই দলে বিভক্ত হয়ে যায় সুন্নী এবং শিয়া। মুলত হযরত আলী রা: দল বা অনুসারীদের শিয়া বলা হয়। এই জন্যে শিয়াদের ব্যাপারে কিছু বলতে হলে অবশ্যই শিয়াদের সাথে মিশতে হবে চলাফেরা করতে হবে। না জেনে অনেকে অনেক মন্তব্য করে থাকে। বর্তমানে আমরা দেখি ফিলিস্তিনের ব্যাপারে আমরা সুন্নী অনুসারীরা চুপ কিন্তু শিয়া রা ঠিকই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। তাই কে সহীহ আর কে বাতিল তা একমাত্র আল্লাহ ভালো জানেন।
@savebd5194 күн бұрын
❤❤
@ahmedrony61094 күн бұрын
যদি ফাতিহা পড়া শেষ করে ইমাম সাহেব অন্য সূরাতে যান অথবা প্রথম রাকাত পাইলাম কিন্তু এখন কি করবো কিভাবে
@rokisekh1844 күн бұрын
Alhamdulill ❤
@Islamic-g6r2v5 күн бұрын
তাহলে তওবা কাকে করতে হবে
@samayerkantha44735 күн бұрын
রাজতন্ত্রসৃষ্ট কুরআন-বিরুদ্ধ ‘সালাফি’ এবং ‘আহলে হাদিছ’ ফিতনা থেকে সাবধান। ====================================================== ‘সালাফি’ অর্থ হলো, রাসুল, সাহাবী, তাবেইন এবং তাবেতাবেইনদের অনুসরন করা। এমন মানহাজের কথা শুনে সাধারণ মানুষ গদগদ হয়ে যাবারই কথা। কিন্তু পবিত্র কোরআন তাবেইন বা তাবেতাবেইন তো বটেই, সকল সাহাবীকে অনুসরনের নির্দেশ দেয় না। সুরা তওবার ১০০ নং আয়াতে আল্লাহপাক কেবল আনসার এবং মুহাজির সাহাবীদের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়ার কথা বলেছেন। আনসার এবং মুহাজিরদের যারা অনুসরন করে তারাও জান্নাতি। কাজেই আল্লাহর রাসুল এবং আনসার-মুহাজির সাহাবীদের অনুসরন করা বাধ্যতামূলক। সাহাবীদের মধ্যে অনেকেই নবী মৃত্যুর পর মুনাফেকীকে লিপ্ত হয়েছিলেন। হযরত তুলায়হা তো ইসলামই ত্যাগ করেছিলেন। অবশ্য পরে ইসলামে ফিরে এসেছিলেন। তাবেইন ইয়াজিদের মাত্র একটি ঘটনাই বেশী চাওর হয়েছে, তা হলো-কারবালা। অথচ এই তাবেইন ইয়াজিদ-বি-মুয়াবিয়া হাররার যুদ্ধে মদীনায় সাহাবীর স্ত্রী কন্যাদের ধর্ষনের নির্দেশ দিয়েছিল। সাহাবীদের ছোট ছোট শিশু কন্যাদেরও ধর্ষন করা হয়েছিল। প্রায় ১০০০ অবৈধ শিশুর জন্ম হয়েছিল তার এই কীর্তির কারনে। অগণিত সাহাবীকে নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছিল। সাহাবী মুয়াবিয়া আহলে বাইতের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছিলেন। সাহাবী আমর ইবনুল আস ক্ষমতার জন্যে ইসলামের ইতিহাসে প্রথম ‘প্রতারকের’ দায়িত্বে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। উমাইয়ারা ক্ষমতায় দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যাওয়ায় তাদের সবকিছুই ইনডেমিনিটি দিতেই এই সালাফি মানহাজের সৃষ্টি করা হয়েছিল। রাজতন্ত্রের কথিত আলেমরাই এই ধর্মমতের শ্রষ্টা। আজো সেই ধারা অব্যাহত আছে। আর নবীর বংশ ধ্বংসকারীরাই ইসলামের ধারক-বাহক সেজে বসে আছে। রাজতান্ত্রিক সৌদি শিক্ষা-দীক্ষা, শিল্প-সংস্কৃতি, মানবতা-সভ্যতা সবদিক থেকে চরমভাবে পিছিয়ে থাকা সত্বেও মানহাজের নামে কথিত সালাফি ধর্ম প্রচার করে নিজেদের প্রভাব প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করে চলেছে বিশ্বব্যাপী। আর এর জন্যে প্রচুর পেট্রোডলার ব্যয় করে তারা। তাদের কথিত প্রতিষ্ঠান থেকে মগজ ধোলাই করে আসা কথিত ‘আলেম’ এবং ‘ডক্টর’ নামীয় এদেশের কিছূ মুর্খ মোল্লারা/ষাঁয়ক রাজতান্ত্রিক সালাফি মতবাদকে ‘সহীহ আকীদা’ নাম দিয়ে আকিদা ব্যবসায় লিপ্ত এবং ধর্মের নামে সৌদিনীতি মানুষকে গেলাতে ব্যস্ত। লেবাসধারী এইসব মূর্খরা কথায় কথায় মানুষকে কাফের আখ্যা দেন। অথচ এই আকীদা বিষয়টি কোরআন-হাদিছের কোথাও নাই। আর কোরআন-হাদিছের কোথাও না থাকলে তা তো সুষ্পষ্ট বিদআত বলে তারাই প্রচার করেন। এবার বুঝে নিন শুভংকরের ফাঁকিটা কোথায়! রাজতন্ত্র টেকাতেই এই ধর্মমতের সৃষ্টি করা হয়েছিল। আর ‘আহলে হাদিছ’ হলো এই সালাফির একটা উপশাখা। রাসুলের হাদিছের নামে বুখারি গং-এর শোনামিয়ার গল্প দিয়ে তারা মানুষকে কুফরির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। অথচ কোরআনের সাথে বুখারি গং-এর হাদিছ মানাই হলো সবচেয়ে বড় শির্ক। আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ে দেখুন [৭: ৩], [২৫:৩০], [৩১:৬] [১২: ৪০]’’ সত্য আপনার সামনে স্পষ্ট হয়ে যাবে। আল্লাহপাক আমাদের সকলকে এই কোরআন-বিরুদ্ধ রাজতন্ত্রী ফিতনা থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করুন।
@৩বোনেরমিশ্রখামার5 күн бұрын
মানুষ মাত্রই ভুল।
@MdBokulIslam-es2gr5 күн бұрын
👍👍👍👍
@mdabdullahelkafi81155 күн бұрын
মওদুদী নির্ভর যোগ্য আলেম ছিলেন না। তিনি হাদীস কে সন্দেহের আওতায় এনেছেন।
@MdRasel-bj4dy5 күн бұрын
আসছিলাম জান্তে এখন হুজুর দেখি আরও ঝাপসা করে দিলো আল্লাহ পাক ভালো যানেন
@TruthDin6 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ। ☝️
@ShahinHossain-cs3od6 күн бұрын
জাজাকাল্লাহ খাইরান ❤❤
@Mahmudhasan-nd3zk7 күн бұрын
বাংলাদেশের আলেম সমাজের মাঝে সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য আলেম হলেন ড.খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ.❤
@রিমজিম-ঠ৫ব7 күн бұрын
একটা ছেলে আমাকে এইরকম বলেছে আমি আল্লাহর কোরআন ও আল্লাহর মসজিদ নিয়ে বলেছে ও আমাকে বিয়ে করতে চায় তার পরে আমাদের ছয় বছর সম্পর্ক চিল, তার পরে সবাই জানা জানি হয় আমাদের ফ্যামিলির সবাই মেনে নিয়ে ছিল আমাদের গ্রামের সবাই জানতো কিন্তু আমরা কোনো দিন সরাসরি এক আরেক জনের সাথে দেখা করি নাই তার পরে ওই ছেলেটা অন্য একটা মেয়েকে পেয়ে এখন আমাকে ভুলে গেছে, কিন্তু সবাই জানতো ওর সাথে আমার বিয়ে টিক বিয়ে হবে এখন সবার কাছে আমাকে এতোটা ছোট করলো কিন্তু আমি ওর সাথে আগে সম্পর্ক করতে চাইছিলাম না ও আল্লাহর কাবা শরিফ নিয়ে ও বলেছে ও আমাকে কোনো দিন ছেড়ে যাবে না কিন্তু আমার একটাই সমস্যা বিয়ে হয়েছিল তাই আমার সব সময় এই ভয়টা থাকতো যদি কোনো দিন আমার জীবনে এইরকম ঘটে, যে ভয়টা ছিল এটাই সত্যি হলো আমার যার সাথে বিয়ে হয়ে ছিল সেও আমার সাথে এই রকমই করেছিল অন্য একটা মেয়ে নিয়ে সংসার করছে 😥😥😢😢😢😢
@Nmreza-p6f7 күн бұрын
মওদদী বাতিল পন্থী জাহান্নামি
@getmore6457 күн бұрын
সে বলে পড়ে নাই। আবার বলে ৯০% মিথ্যা। এরা কারা? ইহুদিদের.....
@alljobnewstips207 күн бұрын
নবী একজন মানুষ,, তিনি বে,,, কিতা মিথ্যা বলার লাইন
@MdHosainAliVlog7 күн бұрын
❤❤
@wahabkahar9168 күн бұрын
আপনি তো বড় পাপি কারণ আপনি পরের নামে গীবত করেন কুরআনে উল্লেখ আছে গীবতকারী সবচেয়ে তো জঘন্য পাপী ব্যক্তি এই গীবত কারী
@SkSakibAllHasan-hs4tk8 күн бұрын
নির্দ্বিধায় যদি পড়তে চাও তাহলে আহলে হাদিসের বই পড়ো, এটা বললেই তো হয়,😂
@Mahbubur-y5q9 күн бұрын
Amin
@Mohibulshuvo-y9g9 күн бұрын
❤❤❤
@samayerkantha44739 күн бұрын
রাজতন্ত্রসৃষ্ট কুরআন-বিরুদ্ধ ‘সালাফি’ এবং ‘আহলে হাদিছ’ ফিতনা থেকে সাবধান। ========================================= ‘সালাফি’ অর্থ হলো, রাসুল, সাহাবী, তাবেইন এবং তাবেতাবেইনদের অনুসরন করা। এমন মানহাজের কথা শুনে সাধারণ মানুষ গদগদ হয়ে যাবারই কথা। কিন্তু পবিত্র কোরআন তাবেইন বা তাবেতাবেইন তো বটেই, সকল সাহাবীকে অনুসরনের নির্দেশ দেয় না। সুরা তওবার ১০০ নং আয়াতে আল্লাহপাক কেবল আনসার এবং মুহাজির সাহাবীদের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়ার কথা বলেছেন। আনসার এবং মুহাজিরদের যারা অনুসরন করে তারাও জান্নাতি। কাজেই আল্লাহর রাসুল এবং আনসার-মুহাজির সাহাবীদের অনুসরন করা বাধ্যতামূলক। সাহাবীদের মধ্যে অনেকেই নবী মৃত্যুর পর মুনাফেকীকে লিপ্ত হয়েছিলেন। হযরত তুলায়হা তো ইসলামই ত্যাগ করেছিলেন। অবশ্য পরে ইসলামে ফিরে এসেছিলেন। তাবেইন ইয়াজিদের মাত্র একটি ঘটনাই বেশী চাওর হয়েছে, তা হলো-কারবালা। অথচ এই তাবেইন ইয়াজিদ-বি-মুয়াবিয়া হাররার যুদ্ধে মদীনায় সাহাবীর স্ত্রী কন্যাদের ধর্ষনের নির্দেশ দিয়েছিল। সাহাবীদের ছোট ছোট শিশু কন্যাদেরও ধর্ষন করা হয়েছিল। প্রায় ১০০০ অবৈধ শিশুর জন্ম হয়েছিল তার এই কীর্তির কারনে। অগণিত সাহাবীকে নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছিল। সাহাবী মুয়াবিয়া আহলে বাইতের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছিলেন। সাহাবী আমর ইবনুল আস ক্ষমতার জন্যে ইসলামের ইতিহাসে প্রথম ‘প্রতারকের’ দায়িত্বে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। উমাইয়ারা ক্ষমতায় দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যাওয়ায় তাদের সবকিছুই ইনডেমিনিটি দিতেই এই সালাফি মানহাজের সৃষ্টি করা হয়েছিল। রাজতন্ত্রের কথিত আলেমরাই এই ধর্মমতের শ্রষ্টা। আজো সেই ধারা অব্যাহত আছে। আর নবীর বংশ ধ্বংসকারীরাই ইসলামের ধারক-বাহক সেজে বসে আছে। রাজতান্ত্রিক সৌদি শিক্ষা-দীক্ষা, শিল্প-সংস্কৃতি, মানবতা-সভ্যতা সবদিক থেকে চরমভাবে পিছিয়ে থাকা সত্বেও মানহাজের নামে কথিত সালাফি ধর্ম প্রচার করে নিজেদের প্রভাব প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করে চলেছে বিশ্বব্যাপী। আর এর জন্যে প্রচুর পেট্রোডলার ব্যয় করে তারা। তাদের কথিত প্রতিষ্ঠান থেকে মগজ ধোলাই করে আসা কথিত ‘আলেম’ এবং ‘ডক্টর’ নামীয় এদেশের কিছূ মুর্খ মোল্লারা/ষাঁয়ক রাজতান্ত্রিক সালাফি মতবাদকে ‘সহীহ আকীদা’ নাম দিয়ে আকিদা ব্যবসায় লিপ্ত এবং ধর্মের নামে সৌদিনীতি মানুষকে গেলাতে ব্যস্ত। লেবাসধারী এইসব মূর্খরা কথায় কথায় মানুষকে কাফের আখ্যা দেন। অথচ এই আকীদা বিষয়টি কোরআন-হাদিছের কোথাও নাই। আর কোরআন-হাদিছের কোথাও না থাকলে তা তো সুষ্পষ্ট বিদআত বলে তারাই প্রচার করেন। এবার বুঝে নিন শুভংকরের ফাঁকিটা কোথায়! রাজতন্ত্র টেকাতেই এই ধর্মমতের সৃষ্টি করা হয়েছিল। আর ‘আহলে হাদিছ’ হলো এই সালাফির একটা উপশাখা। রাসুলের হাদিছের নামে বুখারি গং-এর শোনামিয়ার গল্প দিয়ে তারা মানুষকে কুফরির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। অথচ কোরআনের সাথে বুখারি গং-এর হাদিছ মানাই হলো সবচেয়ে বড় শির্ক। আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ে দেখুন [৭: ৩], [২৫:৩০], [৩১:৬] [১২: ৪০]’’ সত্য আপনার সামনে স্পষ্ট হয়ে যাবে। আল্লাহপাক আমাদের সকলকে এই কোরআন-বিরুদ্ধ রাজতন্ত্রী ফিতনা থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করুন।
@samayerkantha44739 күн бұрын
রাসুলের হাদিছ কই পাবো আগে সেটা বলেন। নাস্তিকেরা তো বুখারি গং-এর সহীহ হাদিছের সুত্র ধরেই আল্লাহর রাসুলকে অপমান করেছে। মিথ্যূক বুখারি গং-এর শোনামিয়ার গল্প কি রাসুলের হাদিছ? আগে সেই জবাব দেন। বুখারি গং আল্লাহর রাসুলকে যে পরিমাণ অপমান করেছে, সারাবিশ্বের সকল নাস্তিক, মুরতাদ, কাফেররা সকলে মিলে তার সিকি ভাগও করেনি। আছে অশ্লীল হাদিছও: নবীকে ধর্ষক প্রমানের চেষ্টায় রচিত বুখারির সহীহ হাদিছ নং ৫২৫৫, রাস্তায় নারী দেখে উত্তেজিত হবার হাদিছ, ৯ বছরের বাচ্চা বিয়ে করার হাদিছ, রোজার দিনে স্ত্রীর ঠোট চোষার হাদিছ, বয়স্ক পুরুষকে পরনারীর দুধপান করিয়ে দেওয়ার হাদিছ, (ই.ফা. ৩৪৬৮, ই.সে. ৩৪৬৭) সহিহ মুসলিম:3495, ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর রা. নাকি নগ্ন দাসী দ্বারা সেবাযত্ন গ্রহণ করতো। এক দাসী চুল খোলা রেখে কাজ করতো যখন তার স্তন দুলতো!!! রেফারেন্স সুনানে বায়হাকী-৩২২২ (জনাব আলবানী একে সহীহ বলেছেন), সাহাবীরা দাসীর সাথে সেক্স করতেন এবং তাদের বেঁচে অর্থও উপার্জন করতে চাইতেন এজন্য যৌনমিলন শেষে বীর্য বাইরে ফেলতেন যাতে বাচ্চা না হয় ফলে বাজারে বিক্রি করে যাতে ভালো দাম পাওয়া যায়। রেফারেন্স: সহীহ বুখারী আন্তর্জাতিক-২২২৯, রাসুল পরকীয়া করতেন [৬৭৮৮] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৫১৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৫৩০) আরো প্রচুর আছে। চাইলে রেফারেন্স সহ দেবো। ‘‘কোরআনের সাথে বুখারি গং-এর হাদিছ মানাই হলো সবচেয়ে বড় শির্ক। আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ুন [৭: ৩], [২৫:৩০], [৩১:৬] [১২: ৪০]’’ কোরআন থাকতে বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ কেন মানতে হবে? ‘কোরআনের সাথে বুখারি গং-এর কথিত হাদিছ মানাই হলো সবচেয়ে বড় শির্ক। আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ুন [৭: ৩], [২৫:৩০], [৩১:৬] [৭: ৩; ১২: ৪০]’
@samayerkantha44739 күн бұрын
কোরআনের সাথে বুখারি গং-এর হাদিছ মানাই হলো সবচেয়ে বড় শির্ক। ------------------------------------------------- আহলে বাইতকে ক্ষমতাচ্যূত করে রাসুল ও আ্হলে বাইতের আজম্ম শত্রু উমাইয়ারা যেদিন ক্ষমতা গ্রহন করে, সেদিন থেকেই মানুষকে কোরআনের ইসলাম থেকে দুরে সরিয়ে দিয়ে তাদের মনগড়া কথিত হাদিছের ইসলাম চালু করে। রাসুলের নামে নানা বিধান চালু করে তাদের স্বার্থ চরিতার্থ করে। অথচ আল্লাহ বলেন, বিধান দেবার মালিক কেবলই আল্লাহ। [১২:৪০] (সুরা কাহফ ১৮, আয়াত ২৬)-‘তিনি তাঁর হুকুমে কাউকে অংশীদার করেন না।’ কাজেই নবীর নামে লেখা হাদিছ মানার কোন কারন নেই। মানলে সেটা অবশ্যই শির্ক। কোরআনের একটি আয়াতও নির্দেশ করে না, প্রচলিত হাদিস মানতে বরং অসংখ্য আয়াত নির্দেশ করে, প্রচলিত ধর্ম ব্যবসায়ীদের হাদিস/কথা বর্জন করতে। [আল-কোরআন, ৪৫/৬, ৭৭/৫০] কোরান পূর্ণ সহজ সরল (১৮/১, ৩৯/২৭-২৮, ১৭/৯, ১৭/৪১, ৫৪/১৭ ২২ ৩২ ৪০, ২/২২১, ৩/১১৮, ৬/৩৮, ৬/৫৯, ১০/৬১, ১৬/৮৯, ১৭/৮৯, ২৭/৭৪-৭৫) আল্লাহ বলেছেন কোরআন সহজ সরল। আর শয়তানরা বলছে, কোরআন বুঝা নাকি ভীষন কঠিন। তাই তারা ব্যাখ্যার নামে নিজেদের মনগড়া হাদিছ-তফসির লিখে কোরআন বহির্ভূত সালাফি-আহলে হাদিছ মানহাজের নামে নতুন শির্কী ধর্মের জন্ম দিয়েছে। তাদের মানদন্ড ও বিশ্বাসকেই তারা সহিহ আকীদা নাম দিয়ে বিশ্বব্যাপি গেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। এই সালাফি এবং আহলে হাদিছরা কোরআনকে নির্বাহী ক্ষমতাহীন রাষ্ট্রপতির মত উচ্চ আসনে বসালেও তাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে মূখ্য ভুমিকা পালন করে কেবলমাত্র বুখারি-মুসলিম-এর অমুক তমুক থেকে শুনা কথার কথিত হাদিছ। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘কোরান ব্যাখ্যা সহ অবতীর্ণ ’ (আয়াত গুলো দেখে নিন। ১৮/১, ১৮/৫৪, ৬/১২৬, ২৪/১৮ ৪৬ ৫৮ ৬১, ১২/১১১, ৬/৬৫, ৭/৫৮, ১৭/৪১) তাহলে কোরআনের ব্যাখ্যার নামে মনুষ্য রচিত লক্ষ লক্ষ হাদিছ আর তফসির কেন মানবেন? আল্লাহর কথা বিশ্বাস করবেন, নাকি মানুষের কথা? বর্ণনাকারী হিসাবে আল্লাহর চাইতে আর কে বেশী উত্তম? কাজেই আপনি নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন, আল্লাহর কোরআনের ধর্ম পালন করবেন, নাকি কথিত হাদিছী ধর্ম পালন করবেন! আল্লাহপাক আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।
@samayerkantha44739 күн бұрын
রাজতন্ত্র সৃষ্ট মদীনা ইসরাইলী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মগজধোলাই করে আসা রাজতন্ত্র সৃষ্ট কুফুরী শালাফি ধর্মের কথিত ষাঁয়খদের নানা ফতোয়ার কারনে এদেশে হিংসা বিদ্বেষ আর হানাহানি বাড়ছে। এদেশের অর্ধ শিক্ষিত এবং মূর্খরাই তাদের টার্গেট। এইসব কথিত মাদানীরা ইতোমধ্যে পাকিস্থানকে জাহান্নামে পরিণত করেছে। সেখানে সুন্নিরা শিয়াদের মসজিদে বোমা মারে আর শিয়ারা সুন্নিদের মসজিদে। এদেশেও তারা তাদের বিভাজনের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে তৎপর হয়েছে। আল্লাহপাক আমাদেরকে এইসব কথিত আহলে সুন্নতওয়াল জামাতের কুফুরী আকিদা থেকে হেফাজত করুন।
@MdLimon-j7t9 күн бұрын
❤❤❤❤❤
@RakibulIslam-fq3mj9 күн бұрын
মওদুদী ছিলেন মুশরিক,,,
@MdMiraj-z1c-c8r9 күн бұрын
মাশা-আল্লাহ। অনেক হেকমতপূর্ণ উত্তর। আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহি :)
@RafiaIslam-pj8ck9 күн бұрын
প্লিজ কেউ জানলে আমাকে জানাবেন যে,, কেউ যদি কুরআন ছুঁয়ে কসম কেটে বলে যে আমি যেটা শপথ করতেছি তা যদি পালন করতে না পারি তাহলে জাতে বাবা মা কেউ একজনকে হারায় 😢। পরে যদি সে শপথ না রাখতে পারি তাহলে কি কোনো ক্ষতি হবে৷ প্লিজ কেউ জানলে আমাকে বলবেন।
@NAJMULISLAM-lx2we9 күн бұрын
Jazakallahu khairan Shaikh
@merajahmed792610 күн бұрын
মা ফাতেমা হত্যা কাড়ি অমর
@zakiasultana110710 күн бұрын
ডঃ জাকির নায়েক, এই বিষয়ে বাংলাদেশের আইন কে শরিয়ত সম্মত হিসেবে সমর্থন করেন। উনার একটা লেকচার রয়েছে এই বিষয়ে
@MahiMonni10 күн бұрын
Doro morko toder jonno egolo boja sombob na
@sufiaashraf146611 күн бұрын
আমার স্বামী আমাকে একসাথে ৩ বার তালাক তালাক তালাক বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। তখন বাসায় কেও ছিল না। আমরা ২ জন ছিলাম। তারপর ওইদিন ই আমাকে আবার এসএমএস করেও বার বার তালাক তালাক লিখতে থাকে আবার কল করেও বলতে থাকে যখন ফোন এ বলে তখন আমার মা শুনতে পেরেছে। যা তার স্পষ্ট মনে নাই যে সে বলে ছিল। যখন তালাক দেয় তখন আমি ৩ মাসের গর্ভবতী। এই ঘটনার ৩ মাস পরে আমাকে কোর্ট থেকে তালাকের নোটিস দেয়। বাসায় কোর্ট এর তালাক এর কাগজ ২ বার আসে। আমার কি তালাক হয়ে গিয়েছে? এখন আমরা একসাথে থাকতে চাচ্ছি আমদের একটা ছেলে সন্তান আছে। একসাথে কি থাকতে পারবো আমরা
@BaniNathNath-vz3bm11 күн бұрын
আমার সব কিছু ছেলে শোভাব তাই আল্লাহর কাছে চাই আমায় ছেলে বানিয়ে দেন অনেক খুশি হোবো অনেক কষ্ট হচ্ছে এই মেয়ে জীবণে