আশুরার রোজার আসল রহস্য: ------------------------------ মহররম মাসের আশুরা নিয়ে যেসব কল্পকাহিনী রচিত হয়েছে- • এই দিনে হযরত মূসা আঃ ও তার সাথীরা ফেরাউনের কবল থেকে উদ্ধার পান। • আদম-কে এদিনেই জান্নাতে স্থান দেয়া হয় এবং পরবর্তীতে এই দিনেই পৃথিবীতে পাঠিয়ে নবী করা হয়। • হযরত নূহ-এর সময়ে এই দিনে মহাপ্লাবন হয়। • হযরত ইব্রাহীম আ. জন্ম নেন। • মুসা আঃ এর শুত্রূ ফেরাউন ও তার সৈন্যদেরকে আল্লাহ তায়ালা এই দিনে নীল নদের পানিতে ডুবিয়ে মারেন। • হযরত ইউনুছ আঃ মাছের পেট থেকে মুক্তি পান এই দিনে। • হযরত আইয়ূব আঃ রোগ মুক্তি পান এই দিনে। • ঈসা আঃ এই দিনে জন্ম নেন এবং পরবর্তিতে তাকে সশরীরে ঊর্ধ্বাকাশে এই দিনে উঠিয়ে নেয়া হয়। ১০ই মহররম আসলে যা ঘটেছে-(সিরাত ও ইতিহাসের আলোকে) নবী মুহাম্মদ সা: এর দৌহিত্র ইমাম হুসাইন এই দিন কারবালার ময়দানে ইয়াজিদ-এর সৈন্যদের হাতে শাহাদাত বরন করেন। ইহুদীদের রোজার প্রকৃত সত্য: ----------------------------- ইয়াম কিপ্পুর হচ্ছে ইহুদি বর্ষপঞ্জিকার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দিন। এদিন তারা রোজা রাখেন। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ উপবাসের দিন তিশা বাব। আনুমানিক ২৫০০ বছর আগে এই দিনে ব্যবলনিয়া জেরুজালেমের প্রথম পবিত্র মন্দির ধ্বংস করে দেয় এবং প্রায় ২০০০ বছর আগে রোমানরা জেরুজালেমের দ্বিতীয় পবিত্র মন্দির ধ্বংস করে দেয়। সেই উপলক্ষ্যে তারা এই দিনটিকে পালন করে রোজা রাখে। এছাড়া ইহুদীদের আর কোন রোজা রাখার ইতিহাস নেই। ইহুদীরা ১০ই মহররম রোজা রাখে-এটা তৎকালীন রাজতন্ত্রের বানানো ইতিহাস। খুব সম্ভবতঃ কারবালার হৃদয় বিদারক ঘটনার স্মরনে সেকালে ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা ১০ই মহররম যে রোজা রাখতেন, সেটাকে ভিন্নখাতে ঘুরিয়ে দিতেই মিথ্যা ইতিহাস রচিত হয়েছে। সুন্নীদের প্রধান হাদিছগ্রন্থ বুখারিতে এসেছে - ‘ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় আগমন করে দেখতে পেলেন যে, ইহুদিরা আশুরা দিবসে সিয়াম পালন করে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, কী ব্যাপার? (তোমরা এদিনে সিয়াম পালন করছো কেন?) তারা বললো, এটা অতি উত্তম দিন। এই দিনে আল্লাহতায়ালা বনি ইসরাইলকে তাদের শত্রুর কবল থেকে মুক্তি দান করেছেন। ফলে এই দিনে মুসা আলাইহিস সালাম সিয়াম পালন করেছেন। আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, মুসা আলাইহিস সালামের অনুসরণের ক্ষেত্রে আমি তোমাদের অপেক্ষা অধিক হকদার। এরপর তিনি এ দিনে সিয়াম পালন করলেন এবং (অন্যদেরকেও) সিয়াম পালনের নির্দেশ দিলেন।’ (সহিহ বুখারি, হা. নং ২০০৪; সহিহ মুসলিম, হা. নং ১১৩০) বুখারির আরেক বর্ণনায় উম্মুল মুমিনিন হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেছেন- (জাহেলি সমাজে) লোকেরা রমজানের সিয়াম ফরজ হওয়ার পূর্বে আশুরার দিনে সিয়াম পালন করতো। এ দিন কাবায় গিলাফ জড়ানো হতো। এরপর যখন রমজানের সিয়াম ফরজ হলো, তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, যে এ দিন সিয়াম পালন করতে চায় সে পালন করুক। যে না চায় না করুক। (সহিহ বুখারি, হা. নং ১৫৯২) অথচ এ হাদিছগুলোর কোন সত্যতা সীরাত বা ইহুদী ধর্মগ্রন্থগুলো থেকে পাওয়া যায় না। ধারনা করা হয়, উমাইয়ারা কারবালার ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করানোর লক্ষ্যে নবীর নামে এ ধরনের হাদিছ রচনা করিয়ে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। এখনো রাজতান্ত্রিক দেশগুলোতে আশুরার গুরুত্ব নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা আলোচনা হলেও একবার কারবালা বা হুসাইনের নামটি মুখেও আনেন না।
@mddulal-xq3bm14 сағат бұрын
এক মাজার থেকে জনৈক ব্যাক্তি থানায় এসে তার সহোদর ভাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন যে, তার ভাই নিজেকে ওলি দাবী করে। কিন্তু সে ভক্তদের দেয়া টাকা চুরি করে নিজের স্বার্থে খরচ করে, সে চোর কেমন করে ওলি হয়। কয়েকদিন পর বিবাদী তার ভাই এসে জানান যে, আমার ঐ ভাই মাদক বিক্রির সাথে জড়িত,সে নিজেকে ওলি দাবী করে কিভাবে। কোন কোন ক্ষেত্রে এমনি অবস্থা।
@tozammelkhan995114 сағат бұрын
Zazakallahu Khairan!
@mdsamsulalam713515 сағат бұрын
ইনশাআল্লাহ
@salehaislam860516 сағат бұрын
Alhamdulillah
@babemagfirat38416 сағат бұрын
ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা ঠিক নয়।
@kaziabubakar776318 сағат бұрын
এরা শ্রোতা ছাড়া বক্তা। খালি ঘরে বা খালি মসজিদে মাউথপিচ আর ক্যামেরা নিয়ে ভিডিও বানায়। আর এরাই হলো আহলে হাদিস লোক।
@salehahmed612019 сағат бұрын
আসসালামু আলাইকুম ভাই আল্লাহ পাক মহান আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ( সাঃ)। আল্লাহ পাক মহান এই শয়তানের ধোঁকা থেকে রখখা করুন আমিন।
@HabibHosen-op4sr20 сағат бұрын
আলহামদুলিল্লাহ,মাশাল্লাহ ...
@MicheDuniya12120 сағат бұрын
আশুরা কবে..?
@mdazger494723 сағат бұрын
৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ۬ۚ دِیۡنًا قِیَمًا مِّلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ۚ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۶۱﴾ قل اننی هدىنی ربی الی صراط مستقیم ۬ۚ دینا قیما ملۃ ابرهیم حنیفا ۚ و ما کان من المشرکین ﴿۱۶۱﴾ বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
@mdazger494723 сағат бұрын
৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে
@mdazger494723 сағат бұрын
sab al quranar lok hoia jaba hdis bad hoba apnadar moto hojura apnara jar jar mo bolsa tai loka bb vranto hosa
@mdazger494723 сағат бұрын
salat allha bolasan annora javhaba pora
@mdazger494723 сағат бұрын
sab kota korana asa r islam potistha koron
@mdazger494723 сағат бұрын
namaj pora taka nan naki juditaka nan thahahola saradin
@mdazger494723 сағат бұрын
ভুল বুঝানোর দিন শেষ এখন কুরআন অনুবাদ পড়ে চোখ খুলে গেছে। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিন।
@MicheDuniya12123 сағат бұрын
জেলা শরিয়তপুর। দেখছি মালশিয়া থেকে। মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা
@mahbubulhoque4956Күн бұрын
ওহে বয়ানজীবি! তোমার আয়ের উৎস কি? কি কাজ করে টাকা রোজগার কর?
@identityofallahКүн бұрын
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥ সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা .../////////////////////
@rumieozil7860Күн бұрын
এতো চমৎকার করে বুঝানোর মতো আলেম খুব কম-ই আছে। আল্লাহ্ আমাকে এবং আপনাকে নেক হায়াত দান করুক। আমীন..
@naeemuddin509Күн бұрын
চাপাবাজি করে কয়দিন চলবে এই ভাবে নিজেদের মধ্যে মারামারি করে পৃিতক পৃিতক হয়েছে মুসলিম সম্প্রদাই
@mamunurroshid8331Күн бұрын
ماشاء الله لاقوة إلا بالله
@BaharSk-eq1ocКүн бұрын
মাশাআল্লাহ
@user-pf9bv6xy8tКүн бұрын
উনার কথা শুনে কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায়
@shershah2896Күн бұрын
যুক্তি হীন কথা বলে নিজে কে বলদ প্রমাণ করবেন না আপনে বলবে উত্তর আমার কাছে নাই
@ASSUNNAHMEDIA10Күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ, আমি সফল। আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন।
@user-nd6iv1cg3oКүн бұрын
মুজা ডাষ্টবিন মঘা
@dr.abdullah.noman.Күн бұрын
7247D 17:07
@mdhasem9481Күн бұрын
❤❤❤
@NuraminsalafiКүн бұрын
প্রিয় শায়খ
@shibleenomanrahman58632 күн бұрын
হুসাইনের জন্য কেন ক্রন্দন হয় তা বুঝতে হলে তোমাকে আগে মুসলিম হয়ে উঠতে হবে। জালিমের পক্ষে এটা উপলব্ধি করা সম্ভব নয়।
@user-px5li8qm9d2 күн бұрын
❤❤❤
@JahidIslam-nb3rf2 күн бұрын
ভাই আমি আপনার দিনি কথা সবসমায় সূনি আমার বারী ইন্ডিয়া
@sabihabegum86482 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤
@BanglaLectureКүн бұрын
জাযাকাল্লাহু খাইরান❤❤❤
@TripleHHH22 күн бұрын
Mr abdullah please reply my comment: No his best companion was Ali. All shahabi was playing games of thrones each other’s & fighting for power & killing each others by many wars. Therefore they hated each other. Please read “al bidaya on niyaya “. Don’t do munafiqi. Abu bakkar & omar never liked ali, because ali claimed power & kandak war’s land what Mohammad sm given fatema. But omar & bakar deprived it & results killed fatema. That’s was the first conflict started. Second one, when usman was killed because Aysha, ali, talha, zubayer, everyone claimed, usman had changed Quran also ali against deprived from power by conspiracy of omor. Results usman was killed by abu bakkar son & including ali, Aysha & others indirectly supported them. 3rd after ali, aysha thought her relatives talha or zubayer suppose to king, therefore ali vs Aysha had big war & 50 thousand shahabi was killed, & ali killed talha & zubayer. 4th , then for power fighting was happened between ali vs muabiah, & that been end when was killed Hossain by muabia’s son yazid. Summary: all Mohammad sm was corrupted and wanted power. Now a days Muslim is thousands times better then them. Please read Islamic history & tell the truth. Thanks
@AbHamid9862 күн бұрын
Masalllah
@IshaShoayeb2 күн бұрын
আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুন ---আমিন
@Sazzadmia-in7bj2 күн бұрын
আসসালামু আলাইকুম অহরহ মাতুলাহিওবরকাতু
@mdpranto17592 күн бұрын
শব্দ পরিষ্কার নয়
@ummezawad73802 күн бұрын
الحمدلله
@identityofallah2 күн бұрын
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ ...////////////////////////////
@Azizul-j6k2 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর করে ঠান্ডা মাথায় বুঝিয়েছেন
@MdRaken-sr8iy2 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ, আপনাদের কথা শুনে আজ মহা কুফরী আর বিদআতির মত ভুলের মধ্যে থেকে আমি নিজেকে রেক্টিফাই করতে শিখেছি। বাট আমি আন্ধ ভাবে যেভাবে নিজের বাপ দাদাদের পালনকৃত ধর্ম মেনে নিতে পারিনি। আপনাদেরও কিছু সাংঘর্ষিক কথা মেনে নেওয়া অন্ধ ভাবে সম্ভব নয়। প্লিজ আমার ভুল গুলো কেও পারলে ভেংগে দিয়ে আল্লাহর রহমতে আমাকে সাহায্য করুন। আপনাদের মতে রাষ্ট্রপ্রধান যদি বড় কোন কুফরী না করে তাহলে তার বিরোধিতা করা হারাম বা দিনের জন্য একক ভাবে জিহাদ করা নাযায়েজ। তাহলে আলী (রা:) রাষ্ট্রপ্রধান হয়ে যখন হুকুম দিলেন সব গভর্নরদের পদত্যাগ করতে তখন মুয়াবিয়া (রা:) কেন করলেন না? আলী (রা:) পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে উসমান (রা:) হত্যার বিচার করতে কি চাননি? রাষ্ট্রপ্রধান উমর (রা:) একটি হুকুমে খালিদ (রা:) কঠিন মুহূর্তে বিনা বাক্য কি অবসর নেননি? তাহলে কেন চতুরির আশ্রয় নিয়ে মুয়াবিয়া (রা:)ক্ষমতা ধরে রাখলেন। সেটা কি আপনাদের কথা মত মোনাফেকির পরিচয় নয়? আপনারা বলেছেন অনেক সময় কিছু কাফের মুশরিক আর মুনাফিকদের দিয়ে আল্লাহ তায়ালা ইসলামের জন্য ভালো কোন কাজ করে নেন, যেমন একটি যুদ্ধে সাহাবিরা যখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে একজনকে দেখে দিয়ে বলল উনি ইসলামের জন্য জান বাজি রেখে যুদ্ধ করছে। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন উনি জাহান্নামী, পরে দেখা গেল আসলেই সে লাস্টে নিজের যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করে। তাহলে মুয়াবিয়া (রা:) ইসলামের জন্য বহুত কিছু করলেও আলী (রা:) বিরুদ্ধে ক্ষমতার জন্য যত গুলো চতুরির আশ্রয় নেয় সেগুলোকে কোন আঙ্গিকে যায়েজ বলব আমরা? আলী (রা:) বদরের একজন সৈনিক আল্লাহ তায়ালা যাদের জান্নাতি আক্ষায়িত করেছেন, আর তাঁর সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদিস গুলো আপনাদের আমাদের সকলের জানা, তাকে জ্ঞানের শহরের দরজা বলেও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন। সেখানে অবিবেচকের মত মুয়াবিয়া (রা:) সাথে যুদ্ধে নেমেছে? মুয়াবিয়া (রা:) যেখানে ইসলাম বিজয়ের পরের মুসলমান। তার দ্বারা আল্লাহ তায়ালা ভালো কিছু করে নেওয়া মানেই কি তিনি নিষ্পাপ এর মধ্যে গন্য হবেন? আপনাদের দেখি অনেক সময় মুয়াবিয়া ইয়াজিদের পক্ষে কথাও বলতে।আর তাদের নিয়ে অনেক সাফাই গাইতেও দেখি আপনাদের, তাহলে আপনাদের কেন দেশের এই ক্রান্তিকালে ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠার করার জন্য কোন জিহাদের পক্ষে কথা বলতে দেখিনা? কিছু সময় প্রশ্নের উদ্রেক হয় আপনারা শুধু আবার মুয়াবিয়া ইয়াজিদের দেখানো পথ অনুসরণ করে চলছেন না তো? ভুল বুঝলে আল্লাহ তায়ালা আমায় ক্ষমা করুন।