Пікірлер
@sribashkr.mandal416
@sribashkr.mandal416 3 сағат бұрын
মীরজাফর সব মিথ্যা কথা বোলেছে
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech 3 сағат бұрын
Thank you
@uttamdewangee1059
@uttamdewangee1059 6 сағат бұрын
এই কাজের নমুনা।
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech 6 сағат бұрын
Thank you
@EshakSheikh-zs3bp
@EshakSheikh-zs3bp 7 сағат бұрын
কেন জামেলা তইয়ারী করতেছেন সমাদানে চলেযান আমরা গরিব দেশের মানুষ কথায় আছে রাজার ভুলে পজারা মরে
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech 7 сағат бұрын
Thank you
@jamilahmed3431
@jamilahmed3431 7 сағат бұрын
Razaker bhahini
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech 7 сағат бұрын
Thank you
@jamilahmed3431
@jamilahmed3431 7 сағат бұрын
TOKAI ARMY SPEAK. HAHAH NIRAPOD JAIGAI...
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech 7 сағат бұрын
Thank you
@Md.Kalampk-vk1jk
@Md.Kalampk-vk1jk 13 сағат бұрын
আমরা পুরাপুরি ইন্ডিয়া বয়কট করব আপনার নতুন করে উপদেষ্টা সরকার গঠন করুন দাদা নইলে আমাদের বাচন নেই তারা সেখানে সব ভারতীয় দালালরা বসে আছে
@ushaduley2837
@ushaduley2837 Күн бұрын
বল হরি হরি বল হয়ে যাবে বাংলাদেশের সৈনিকরা শুধু মোদির অর্ডার আসলি কবরে ঢুকে যাবে বাংলাদেশের সেনিক
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech Күн бұрын
Thank you
@AnirbanMandal-vn9ui
@AnirbanMandal-vn9ui Күн бұрын
শালা মীরজাফর....🔥
@sihabahmad-l6i
@sihabahmad-l6i Күн бұрын
ঠিক
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech Күн бұрын
Thank you
@ahmedarif1025
@ahmedarif1025 Күн бұрын
Go head
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech Күн бұрын
Thank you
@mdanamhossain3221
@mdanamhossain3221 Күн бұрын
আমার একজন প্রিয় ব্যক্তি আব্দুল হান্নান মাসুদ ভাই।
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech Күн бұрын
Thank you
@DREAM-zb1bf
@DREAM-zb1bf Күн бұрын
জাসি
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech Күн бұрын
Thank you
@shahinalam4626
@shahinalam4626 Күн бұрын
বাংলাদেশে উন্নত দেশের মতো চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech Күн бұрын
Thank you
@rahossain9114
@rahossain9114 Күн бұрын
///--------অরক্ষিত বাংলাদেশ, অপ্রস্তুত বাংলাদেশ-----/// %%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%% বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক থিংক ট্যাংক বলতে কি কিছু আছে? সম্ভবত নেই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে বাংলাদেশের সামরিক নেতৃত্বের সচেতনতা কতটুকু?আমরা সাধারণ মানুষেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে যতটুকু চিন্তা করি এবং মনে পরিকল্পনা সাজাই সামরিক সদস্যরা কি তা করে?তার প্রতিফলন কেন দেখি না?আমি প্রশ্ন তুলতে পারি সামরিক প্রযুক্তি নিয়ে বাংলাদেশে গবেষণা ও সামরিক শিল্প কী হামাসের পর্যায়ে আছে? যদি না থাকে তবে কেন নেই এবং এজন্য কারা দায়ী? আমাদের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল কী হবে আগে সেটা বুঝতে হবে এবং সেইভাবে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা সাজাতে হবে। আমি সাজেশন করবো--- বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল হবে ভারতের ক্ষেত্রে আত্মরক্ষামূলক এবং মিয়ানমারের ক্ষেত্রে অনেকটা আক্রমণাত্মক এবং সেইভাবে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। ভারত যদি বাংলাদেশে আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা করে তবে তারা সীমান্তে সর্বোচ্চ দেড় থেকে দুই হাজার ট্যাংক মোতায়েন করবে এবং বিমান হামলা করে বাংলাদেশের ট্যাংকগুলো, আক্রমণাত্মক অস্ত্রের ডিপো ধ্বংস করবে এবং প্রতিরক্ষা বেইজগুলো ধ্বংস করবে এবং এটা অতি সহজেই করতে পারবে এবং সবকিছু অচল করে দেওয়ার জন্য পাওয়ার স্টেশনগুলোকে ধ্বংস করে দেবে এবং সমুদ্রের বাধাগুলো সহজেই অপসারণ করে সমুদ্রের দিক থেকে আক্রমণ শুরু করবে।প্রতিরোধ ক্ষমতার অধিকাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে,এরপর তারা পদাতিক বাহিনী ও ট্যাংক মুভ করাবে এবং অতি সহজেই কয়েকদিনের মধ্যে ঢাকাকে অবরোধ এবং পুরো বাংলাদেশকে ক্যাপচার করা সম্ভব হবে।তারপর মরার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে আছে পঞ্চম বাহিনী ও বন্যা-অস্ত্র যা বাংলাদেশের গেরিলা প্রতিরোধের আশাটুকুও নিঃশেষ করে দেবে।কাজেই ট্যাংক বা বিমান মিয়ানমারের কথা বিবেচনায় নিয়ে কেনা যেতে পারে কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে তা অর্থহীন অপচয় হিসেবে গণ্য হবে। উপরোক্ত কথাগুলো বললাম বর্তমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বিবেচনা করে। তাহলে বাংলাদেশকে বাঁচানোর উপায় কী? অতি সত্বর আমাদেরকে কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে কাঁধে বহনযোগ্য ট্যাংক বিধ্বংসী গাইডেড মিসাইল পরিচালনার প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে অত্যাধুনিক স্নাইপার রাইফেল চালানোর প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং সেগুলো ক্রয় নয় বরং চীন বা তুরস্ক এর প্রযুক্তিতে অভ্যন্তরীণভাবে ব্যাপকভাবে উৎপাদনে যেতে হবে।এটা করলে সীমান্তেই ভারতের অধিকাংশ ট্যাংক ধ্বংস করা সম্ভব হবে আর স্নাইপাররা অনুপ্রবেশকারী ভারতীয় সৈনিককে ফয়জা ফারাক করে ভারতের বাংলাদেশকে দখলের সাধ মিটিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হবে আর তা হলো পঞ্চমবাহিনীর সদস্যদের প্রতিটি সদস্যকে জনতার মাধ্যমে গ্রেফতার করে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী করে রাখতে হবে এবং তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে হবে অথবা সীমান্তের ওপারে পাঠিয়ে দিতে হবে যাতে মদিনার বনু কুরাইজার মতো পিছন দিক থেকে হামলা করার সুযোগ না পায়। আমাদেরকে আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ অবশ্যই করতে হবে আর তা হলো অত্যাধুনিক টাসেল ব্যবস্থাকে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনার অংশ করতে হবে এবং বন্যা-অস্ত্র মোকাবিলার পদক্ষেপ নিতে হবে।
@rahossain9114
@rahossain9114 Күн бұрын
///--------অরক্ষিত বাংলাদেশ, অপ্রস্তুত বাংলাদেশ-----/// %%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%% বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক থিংক ট্যাংক বলতে কি কিছু আছে? সম্ভবত নেই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে বাংলাদেশের সামরিক নেতৃত্বের সচেতনতা কতটুকু?আমরা সাধারণ মানুষেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে যতটুকু চিন্তা করি এবং মনে পরিকল্পনা সাজাই সামরিক সদস্যরা কি তা করে?তার প্রতিফলন কেন দেখি না?আমি প্রশ্ন তুলতে পারি সামরিক প্রযুক্তি নিয়ে বাংলাদেশে গবেষণা ও সামরিক শিল্প কী হামাসের পর্যায়ে আছে? যদি না থাকে তবে কেন নেই এবং এজন্য কারা দায়ী? আমাদের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল কী হবে আগে সেটা বুঝতে হবে এবং সেইভাবে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা সাজাতে হবে। আমি সাজেশন করবো--- বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল হবে ভারতের ক্ষেত্রে আত্মরক্ষামূলক এবং মিয়ানমারের ক্ষেত্রে অনেকটা আক্রমণাত্মক এবং সেইভাবে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। ভারত যদি বাংলাদেশে আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা করে তবে তারা সীমান্তে সর্বোচ্চ দেড় থেকে দুই হাজার ট্যাংক মোতায়েন করবে এবং বিমান হামলা করে বাংলাদেশের ট্যাংকগুলো, আক্রমণাত্মক অস্ত্রের ডিপো ধ্বংস করবে এবং প্রতিরক্ষা বেইজগুলো ধ্বংস করবে এবং এটা অতি সহজেই করতে পারবে এবং সবকিছু অচল করে দেওয়ার জন্য পাওয়ার স্টেশনগুলোকে ধ্বংস করে দেবে এবং সমুদ্রের বাধাগুলো সহজেই অপসারণ করে সমুদ্রের দিক থেকে আক্রমণ শুরু করবে।প্রতিরোধ ক্ষমতার অধিকাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে,এরপর তারা পদাতিক বাহিনী ও ট্যাংক মুভ করাবে এবং অতি সহজেই কয়েকদিনের মধ্যে ঢাকাকে অবরোধ এবং পুরো বাংলাদেশকে ক্যাপচার করা সম্ভব হবে।তারপর মরার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে আছে পঞ্চম বাহিনী ও বন্যা-অস্ত্র যা বাংলাদেশের গেরিলা প্রতিরোধের আশাটুকুও নিঃশেষ করে দেবে।কাজেই ট্যাংক বা বিমান মিয়ানমারের কথা বিবেচনায় নিয়ে কেনা যেতে পারে কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে তা অর্থহীন অপচয় হিসেবে গণ্য হবে। উপরোক্ত কথাগুলো বললাম বর্তমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বিবেচনা করে। তাহলে বাংলাদেশকে বাঁচানোর উপায় কী? অতি সত্বর আমাদেরকে কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে কাঁধে বহনযোগ্য ট্যাংক বিধ্বংসী গাইডেড মিসাইল পরিচালনার প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে অত্যাধুনিক স্নাইপার রাইফেল চালানোর প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং সেগুলো ক্রয় নয় বরং চীন বা তুরস্ক এর প্রযুক্তিতে অভ্যন্তরীণভাবে ব্যাপকভাবে উৎপাদনে যেতে হবে।এটা করলে সীমান্তেই ভারতের অধিকাংশ ট্যাংক ধ্বংস করা সম্ভব হবে আর স্নাইপাররা অনুপ্রবেশকারী ভারতীয় সৈনিককে ফয়জা ফারাক করে ভারতের বাংলাদেশকে দখলের সাধ মিটিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হবে আর তা হলো পঞ্চমবাহিনীর সদস্যদের প্রতিটি সদস্যকে জনতার মাধ্যমে গ্রেফতার করে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী করে রাখতে হবে এবং তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে হবে অথবা সীমান্তের ওপারে পাঠিয়ে দিতে হবে যাতে মদিনার বনু কুরাইজার মতো পিছন দিক থেকে হামলা করার সুযোগ না পায়। আমাদেরকে আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ অবশ্যই করতে হবে আর তা হলো অত্যাধুনিক টাসেল ব্যবস্থাকে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনার অংশ করতে হবে এবং বন্যা-অস্ত্র মোকাবিলার পদক্ষেপ নিতে হবে।
@rahossain9114
@rahossain9114 Күн бұрын
///--------অরক্ষিত বাংলাদেশ, অপ্রস্তুত বাংলাদেশ-----/// %%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%% বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক থিংক ট্যাংক বলতে কি কিছু আছে? সম্ভবত নেই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে বাংলাদেশের সামরিক নেতৃত্বের সচেতনতা কতটুকু?আমরা সাধারণ মানুষেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে যতটুকু চিন্তা করি এবং মনে পরিকল্পনা সাজাই সামরিক সদস্যরা কি তা করে?তার প্রতিফলন কেন দেখি না?আমি প্রশ্ন তুলতে পারি সামরিক প্রযুক্তি নিয়ে বাংলাদেশে গবেষণা ও সামরিক শিল্প কী হামাসের পর্যায়ে আছে? যদি না থাকে তবে কেন নেই এবং এজন্য কারা দায়ী? আমাদের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল কী হবে আগে সেটা বুঝতে হবে এবং সেইভাবে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা সাজাতে হবে। আমি সাজেশন করবো--- বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল হবে ভারতের ক্ষেত্রে আত্মরক্ষামূলক এবং মিয়ানমারের ক্ষেত্রে অনেকটা আক্রমণাত্মক এবং সেইভাবে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। ভারত যদি বাংলাদেশে আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা করে তবে তারা সীমান্তে সর্বোচ্চ দেড় থেকে দুই হাজার ট্যাংক মোতায়েন করবে এবং বিমান হামলা করে বাংলাদেশের ট্যাংকগুলো, আক্রমণাত্মক অস্ত্রের ডিপো ধ্বংস করবে এবং প্রতিরক্ষা বেইজগুলো ধ্বংস করবে এবং এটা অতি সহজেই করতে পারবে এবং সবকিছু অচল করে দেওয়ার জন্য পাওয়ার স্টেশনগুলোকে ধ্বংস করে দেবে এবং সমুদ্রের বাধাগুলো সহজেই অপসারণ করে সমুদ্রের দিক থেকে আক্রমণ শুরু করবে।প্রতিরোধ ক্ষমতার অধিকাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে,এরপর তারা পদাতিক বাহিনী ও ট্যাংক মুভ করাবে এবং অতি সহজেই কয়েকদিনের মধ্যে ঢাকাকে অবরোধ এবং পুরো বাংলাদেশকে ক্যাপচার করা সম্ভব হবে।তারপর মরার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে আছে পঞ্চম বাহিনী ও বন্যা-অস্ত্র যা বাংলাদেশের গেরিলা প্রতিরোধের আশাটুকুও নিঃশেষ করে দেবে।কাজেই ট্যাংক বা বিমান মিয়ানমারের কথা বিবেচনায় নিয়ে কেনা যেতে পারে কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে তা অর্থহীন অপচয় হিসেবে গণ্য হবে। উপরোক্ত কথাগুলো বললাম বর্তমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বিবেচনা করে। তাহলে বাংলাদেশকে বাঁচানোর উপায় কী? অতি সত্বর আমাদেরকে কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে কাঁধে বহনযোগ্য ট্যাংক বিধ্বংসী গাইডেড মিসাইল পরিচালনার প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে অত্যাধুনিক স্নাইপার রাইফেল চালানোর প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং সেগুলো ক্রয় নয় বরং চীন বা তুরস্ক এর প্রযুক্তিতে অভ্যন্তরীণভাবে ব্যাপকভাবে উৎপাদনে যেতে হবে।এটা করলে সীমান্তেই ভারতের অধিকাংশ ট্যাংক ধ্বংস করা সম্ভব হবে আর স্নাইপাররা অনুপ্রবেশকারী ভারতীয় সৈনিককে ফয়জা ফারাক করে ভারতের বাংলাদেশকে দখলের সাধ মিটিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হবে আর তা হলো পঞ্চমবাহিনীর সদস্যদের প্রতিটি সদস্যকে জনতার মাধ্যমে গ্রেফতার করে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী করে রাখতে হবে এবং তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে হবে অথবা সীমান্তের ওপারে পাঠিয়ে দিতে হবে যাতে মদিনার বনু কুরাইজার মতো পিছন দিক থেকে হামলা করার সুযোগ না পায়। আমাদেরকে আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ অবশ্যই করতে হবে আর তা হলো অত্যাধুনিক টাসেল ব্যবস্থাকে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনার অংশ করতে হবে এবং বন্যা-অস্ত্র মোকাবিলার পদক্ষেপ নিতে হবে।
@rahossain9114
@rahossain9114 Күн бұрын
///--------অরক্ষিত বাংলাদেশ, অপ্রস্তুত বাংলাদেশ-----/// %%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%% বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক থিংক ট্যাংক বলতে কি কিছু আছে? সম্ভবত নেই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে বাংলাদেশের সামরিক নেতৃত্বের সচেতনতা কতটুকু?আমরা সাধারণ মানুষেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে যতটুকু চিন্তা করি এবং মনে পরিকল্পনা সাজাই সামরিক সদস্যরা কি তা করে?তার প্রতিফলন কেন দেখি না?আমি প্রশ্ন তুলতে পারি সামরিক প্রযুক্তি নিয়ে বাংলাদেশে গবেষণা ও সামরিক শিল্প কী হামাসের পর্যায়ে আছে? যদি না থাকে তবে কেন নেই এবং এজন্য কারা দায়ী? আমাদের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল কী হবে আগে সেটা বুঝতে হবে এবং সেইভাবে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা সাজাতে হবে। আমি সাজেশন করবো--- বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল হবে ভারতের ক্ষেত্রে আত্মরক্ষামূলক এবং মিয়ানমারের ক্ষেত্রে অনেকটা আক্রমণাত্মক এবং সেইভাবে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। ভারত যদি বাংলাদেশে আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা করে তবে তারা সীমান্তে সর্বোচ্চ দেড় থেকে দুই হাজার ট্যাংক মোতায়েন করবে এবং বিমান হামলা করে বাংলাদেশের ট্যাংকগুলো, আক্রমণাত্মক অস্ত্রের ডিপো ধ্বংস করবে এবং প্রতিরক্ষা বেইজগুলো ধ্বংস করবে এবং এটা অতি সহজেই করতে পারবে এবং সবকিছু অচল করে দেওয়ার জন্য পাওয়ার স্টেশনগুলোকে ধ্বংস করে দেবে এবং সমুদ্রের বাধাগুলো সহজেই অপসারণ করে সমুদ্রের দিক থেকে আক্রমণ শুরু করবে।প্রতিরোধ ক্ষমতার অধিকাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে,এরপর তারা পদাতিক বাহিনী ও ট্যাংক মুভ করাবে এবং অতি সহজেই কয়েকদিনের মধ্যে ঢাকাকে অবরোধ এবং পুরো বাংলাদেশকে ক্যাপচার করা সম্ভব হবে।তারপর মরার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে আছে পঞ্চম বাহিনী ও বন্যা-অস্ত্র যা বাংলাদেশের গেরিলা প্রতিরোধের আশাটুকুও নিঃশেষ করে দেবে।কাজেই ট্যাংক বা বিমান মিয়ানমারের কথা বিবেচনায় নিয়ে কেনা যেতে পারে কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে তা অর্থহীন অপচয় হিসেবে গণ্য হবে। উপরোক্ত কথাগুলো বললাম বর্তমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বিবেচনা করে। তাহলে বাংলাদেশকে বাঁচানোর উপায় কী? অতি সত্বর আমাদেরকে কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে কাঁধে বহনযোগ্য ট্যাংক বিধ্বংসী গাইডেড মিসাইল পরিচালনার প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে অত্যাধুনিক স্নাইপার রাইফেল চালানোর প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং সেগুলো ক্রয় নয় বরং চীন বা তুরস্ক এর প্রযুক্তিতে অভ্যন্তরীণভাবে ব্যাপকভাবে উৎপাদনে যেতে হবে।এটা করলে সীমান্তেই ভারতের অধিকাংশ ট্যাংক ধ্বংস করা সম্ভব হবে আর স্নাইপাররা অনুপ্রবেশকারী ভারতীয় সৈনিককে ফয়জা ফারাক করে ভারতের বাংলাদেশকে দখলের সাধ মিটিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হবে আর তা হলো পঞ্চমবাহিনীর সদস্যদের প্রতিটি সদস্যকে জনতার মাধ্যমে গ্রেফতার করে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী করে রাখতে হবে এবং তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে হবে অথবা সীমান্তের ওপারে পাঠিয়ে দিতে হবে যাতে মদিনার বনু কুরাইজার মতো পিছন দিক থেকে হামলা করার সুযোগ না পায়। আমাদেরকে আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ অবশ্যই করতে হবে আর তা হলো অত্যাধুনিক টাসেল ব্যবস্থাকে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনার অংশ করতে হবে এবং বন্যা-অস্ত্র মোকাবিলার পদক্ষেপ নিতে হবে।
@rahossain9114
@rahossain9114 Күн бұрын
///--------অরক্ষিত বাংলাদেশ, অপ্রস্তুত বাংলাদেশ-----/// %%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%% বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক থিংক ট্যাংক বলতে কি কিছু আছে? সম্ভবত নেই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে বাংলাদেশের সামরিক নেতৃত্বের সচেতনতা কতটুকু?আমরা সাধারণ মানুষেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে যতটুকু চিন্তা করি এবং মনে পরিকল্পনা সাজাই সামরিক সদস্যরা কি তা করে?তার প্রতিফলন কেন দেখি না?আমি প্রশ্ন তুলতে পারি সামরিক প্রযুক্তি নিয়ে বাংলাদেশে গবেষণা ও সামরিক শিল্প কী হামাসের পর্যায়ে আছে? যদি না থাকে তবে কেন নেই এবং এজন্য কারা দায়ী? আমাদের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল কী হবে আগে সেটা বুঝতে হবে এবং সেইভাবে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা সাজাতে হবে। আমি সাজেশন করবো--- বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল হবে ভারতের ক্ষেত্রে আত্মরক্ষামূলক এবং মিয়ানমারের ক্ষেত্রে অনেকটা আক্রমণাত্মক এবং সেইভাবে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। ভারত যদি বাংলাদেশে আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা করে তবে তারা সীমান্তে সর্বোচ্চ দেড় থেকে দুই হাজার ট্যাংক মোতায়েন করবে এবং বিমান হামলা করে বাংলাদেশের ট্যাংকগুলো, আক্রমণাত্মক অস্ত্রের ডিপো ধ্বংস করবে এবং প্রতিরক্ষা বেইজগুলো ধ্বংস করবে এবং এটা অতি সহজেই করতে পারবে এবং সবকিছু অচল করে দেওয়ার জন্য পাওয়ার স্টেশনগুলোকে ধ্বংস করে দেবে এবং সমুদ্রের বাধাগুলো সহজেই অপসারণ করে সমুদ্রের দিক থেকে আক্রমণ শুরু করবে।প্রতিরোধ ক্ষমতার অধিকাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে,এরপর তারা পদাতিক বাহিনী ও ট্যাংক মুভ করাবে এবং অতি সহজেই কয়েকদিনের মধ্যে ঢাকাকে অবরোধ এবং পুরো বাংলাদেশকে ক্যাপচার করা সম্ভব হবে।তারপর মরার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে আছে পঞ্চম বাহিনী ও বন্যা-অস্ত্র যা বাংলাদেশের গেরিলা প্রতিরোধের আশাটুকুও নিঃশেষ করে দেবে।কাজেই ট্যাংক বা বিমান মিয়ানমারের কথা বিবেচনায় নিয়ে কেনা যেতে পারে কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে তা অর্থহীন অপচয় হিসেবে গণ্য হবে। উপরোক্ত কথাগুলো বললাম বর্তমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বিবেচনা করে। তাহলে বাংলাদেশকে বাঁচানোর উপায় কী? অতি সত্বর আমাদেরকে কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে কাঁধে বহনযোগ্য ট্যাংক বিধ্বংসী গাইডেড মিসাইল পরিচালনার প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে অত্যাধুনিক স্নাইপার রাইফেল চালানোর প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং সেগুলো ক্রয় নয় বরং চীন বা তুরস্ক এর প্রযুক্তিতে অভ্যন্তরীণভাবে ব্যাপকভাবে উৎপাদনে যেতে হবে।এটা করলে সীমান্তেই ভারতের অধিকাংশ ট্যাংক ধ্বংস করা সম্ভব হবে আর স্নাইপাররা অনুপ্রবেশকারী ভারতীয় সৈনিককে ফয়জা ফারাক করে ভারতের বাংলাদেশকে দখলের সাধ মিটিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হবে আর তা হলো পঞ্চমবাহিনীর সদস্যদের প্রতিটি সদস্যকে জনতার মাধ্যমে গ্রেফতার করে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী করে রাখতে হবে এবং তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে হবে অথবা সীমান্তের ওপারে পাঠিয়ে দিতে হবে যাতে মদিনার বনু কুরাইজার মতো পিছন দিক থেকে হামলা করার সুযোগ না পায়। আমাদেরকে আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ অবশ্যই করতে হবে আর তা হলো অত্যাধুনিক টাসেল ব্যবস্থাকে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনার অংশ করতে হবে এবং বন্যা-অস্ত্র মোকাবিলার পদক্ষেপ নিতে হবে।
@rahossain9114
@rahossain9114 Күн бұрын
///--------অরক্ষিত বাংলাদেশ, অপ্রস্তুত বাংলাদেশ-----/// %%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%%% বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক থিংক ট্যাংক বলতে কি কিছু আছে? সম্ভবত নেই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে বাংলাদেশের সামরিক নেতৃত্বের সচেতনতা কতটুকু?আমরা সাধারণ মানুষেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে যতটুকু চিন্তা করি এবং মনে পরিকল্পনা সাজাই সামরিক সদস্যরা কি তা করে?তার প্রতিফলন কেন দেখি না?আমি প্রশ্ন তুলতে পারি সামরিক প্রযুক্তি নিয়ে বাংলাদেশে গবেষণা ও সামরিক শিল্প কী হামাসের পর্যায়ে আছে? যদি না থাকে তবে কেন নেই এবং এজন্য কারা দায়ী? আমাদের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল কী হবে আগে সেটা বুঝতে হবে এবং সেইভাবে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা সাজাতে হবে। আমি সাজেশন করবো--- বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতি ও কৌশল হবে ভারতের ক্ষেত্রে আত্মরক্ষামূলক এবং মিয়ানমারের ক্ষেত্রে অনেকটা আক্রমণাত্মক এবং সেইভাবে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। ভারত যদি বাংলাদেশে আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা করে তবে তারা সীমান্তে সর্বোচ্চ দেড় থেকে দুই হাজার ট্যাংক মোতায়েন করবে এবং বিমান হামলা করে বাংলাদেশের ট্যাংকগুলো, আক্রমণাত্মক অস্ত্রের ডিপো ধ্বংস করবে এবং প্রতিরক্ষা বেইজগুলো ধ্বংস করবে এবং এটা অতি সহজেই করতে পারবে এবং সবকিছু অচল করে দেওয়ার জন্য পাওয়ার স্টেশনগুলোকে ধ্বংস করে দেবে এবং সমুদ্রের বাধাগুলো সহজেই অপসারণ করে সমুদ্রের দিক থেকে আক্রমণ শুরু করবে।প্রতিরোধ ক্ষমতার অধিকাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে,এরপর তারা পদাতিক বাহিনী ও ট্যাংক মুভ করাবে এবং অতি সহজেই কয়েকদিনের মধ্যে ঢাকাকে অবরোধ এবং পুরো বাংলাদেশকে ক্যাপচার করা সম্ভব হবে।তারপর মরার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে আছে পঞ্চম বাহিনী ও বন্যা-অস্ত্র যা বাংলাদেশের গেরিলা প্রতিরোধের আশাটুকুও নিঃশেষ করে দেবে।কাজেই ট্যাংক বা বিমান মিয়ানমারের কথা বিবেচনায় নিয়ে কেনা যেতে পারে কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে তা অর্থহীন অপচয় হিসেবে গণ্য হবে। উপরোক্ত কথাগুলো বললাম বর্তমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বিবেচনা করে। তাহলে বাংলাদেশকে বাঁচানোর উপায় কী? অতি সত্বর আমাদেরকে কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে কাঁধে বহনযোগ্য ট্যাংক বিধ্বংসী গাইডেড মিসাইল পরিচালনার প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং কমপক্ষে পনের হাজার সৈনিককে অত্যাধুনিক স্নাইপার রাইফেল চালানোর প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং সেগুলো ক্রয় নয় বরং চীন বা তুরস্ক এর প্রযুক্তিতে অভ্যন্তরীণভাবে ব্যাপকভাবে উৎপাদনে যেতে হবে।এটা করলে সীমান্তেই ভারতের অধিকাংশ ট্যাংক ধ্বংস করা সম্ভব হবে আর স্নাইপাররা অনুপ্রবেশকারী ভারতীয় সৈনিককে ফয়জা ফারাক করে ভারতের বাংলাদেশকে দখলের সাধ মিটিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হবে আর তা হলো পঞ্চমবাহিনীর সদস্যদের প্রতিটি সদস্যকে জনতার মাধ্যমে গ্রেফতার করে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী করে রাখতে হবে এবং তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে হবে অথবা সীমান্তের ওপারে পাঠিয়ে দিতে হবে যাতে মদিনার বনু কুরাইজার মতো পিছন দিক থেকে হামলা করার সুযোগ না পায়। আমাদেরকে আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ অবশ্যই করতে হবে আর তা হলো অত্যাধুনিক টাসেল ব্যবস্থাকে প্রতিরক্ষা পরিকল্পনার অংশ করতে হবে এবং বন্যা-অস্ত্র মোকাবিলার পদক্ষেপ নিতে হবে।
@bwanalusaka
@bwanalusaka 2 күн бұрын
You are right. However, your BNP'S record is also not clean. Your ANDOLON for 15 or 17 years was incorrectly motivated. People were very unhappy during BNP rule. Who is collecting CHADA now? Is it not BNP members. Your party members are behaving worst than Fascist Hasina. Clean your records first and give appropriate credits to the students and the people of Bangladesh. You should appreciate them. Why people are now unhappy with BNP members???? Find out the causes and confess to the people of Bangladesh.
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech 2 күн бұрын
Thank you
@Assa_lamu_alaikum
@Assa_lamu_alaikum 3 күн бұрын
right
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech 3 күн бұрын
Thank you
@abdulgaffarabdulgaffar3671
@abdulgaffarabdulgaffar3671 3 күн бұрын
ওই বিচারকে আইনের আওতায় আনলে বিচারকরা সতর্ক হবে আশামীকে জামিন দেবার সময়
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech 3 күн бұрын
Thank you
@iqbalmohammed9327
@iqbalmohammed9327 3 күн бұрын
Have seen the corruption of both BNP… JP n Awami League… all are CORRUPT… now BNP is dying to grab power n loot again…..
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech 3 күн бұрын
Thank you
@iqbalmohammed9327
@iqbalmohammed9327 3 күн бұрын
That’s why we NEED JAMAAT to RULE Bangladesh in the future….
@TricksAndHelpfulTech
@TricksAndHelpfulTech 3 күн бұрын
Thank you