আল্লাহ আল্লাহ্ আমি চেষ্টা করতাছি হুজুরের মতো নামাজ পড়াইতে কিছুটা হয় আল্লাহ হায় আল্লাহ তুমি আমাকে পুড়াপুরি এই ভাবে যেনো পড়তে পারি আমাকে কবুল করো মালিক
@sahabajalamofficial15572 ай бұрын
کیا آواز ہے ظالم تیری آواز میں 😢😢❤❤😢❤ اللہ نے آپکو آواز دئیے مجھے بھی دیا ہے لیکن آپ کے جیسا نہیں سبحان اللہ العظیم 😢❤
@SalammSalamm-uh5mb3 ай бұрын
amin❤
@anisurislam54743 ай бұрын
❤❤
@MDALIHOSSAIN-c1y3 ай бұрын
মাশা আল্লাহ। আমিন ইয়া রব।
@riyadhasan34783 ай бұрын
❤❤❤❤❤❤
@RawshanHabib-jq7sx3 ай бұрын
প্রিয় দ্বীনী ভাই ও বোনেরা! আসসালামু আলাইকুম। অনলাইনে হৃদয় কাঁপানো বিভিন্ন তেলাওয়াত শুনে থাকি আমরা। কিন্তু অর্থ জানা না থাকার কারণে আমরা অনেকেই তেলাওয়াতের প্রকৃত স্বাদ অনুভব করতে পারি না।
কোরআন তিলাওয়াতের ফজিলত: আল্লাহ্র রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কিয়ামতের দিন রোজা ও কুরআন বান্দার জন্য আল্লাহ্র কাছে সুপারিশ করবে(আহমাদ, হাকেম)। কোরআনের যে কোনো অংশ তেলাওয়াতে রয়েছে সওয়াব। কিন্তু নিচের সূরা ও আয়াতগুলি তেলাওয়াতে রয়েছে অতিরিক্ত ফজিলত। ক) সুরা ফাতিহা: সুরা ফাতিহা এত মাহাত্ম্যপূর্ণ সুরা যে তাওরাত, জবুর, ইনজিল, কুরআন কোনো কিতাবে এই সূরার তুলনীয় কোনো সূরা নেই (মিশকাত: ২১৪২, তিরমিযী:২৮৭৫)। সূরাহ আল ফাতিহা এবং সূরাহ আল বাকারাহ-এর শেষাংশ হল আল্লাহ পক্ষ থেকে প্রেরিত বিশেষ নূর, যা ইতিপূর্বে কোনো নবীকে দেওয়া হয়নি। (মুসলিম : ৮০৬)। খ) সূরা বাকারা ও আলে ইমরান: কিয়ামতের দিন এ দুটি সূরাহ এমনভাবে (সুপারিশ করার জন্য) আসবে যেন তা দুইটি মেঘখন্ড অথবা দুটি ছায়াদানকারী অথবা দুই ঝাক উড়ন্ত পাখি যা তার পাঠকারীর পক্ষ হয়ে কথা বলবে বা সুপারিশ করবে [মুসলিম ৮০৪]। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা নিজেদের ঘর-বাড়িগুলোকে কবরে পরিণত করো না। কেননা, যে বাড়িতে সূরা বাকারা পাঠ করা হয়, সে বাড়ি থেকে শয়তান পলায়ন করে’। [মুসলিম ৭৮০] গ) আয়াতুল কুরসি: কুরআনের সবচেয়ে বড় মর্যাদাপূর্ণ আয়াত 'আয়াতুল কুরসী'। সুরা বাক্বারার ২৫৫ নং আয়াতকে “আয়াতুল কুরসী” নামে অভিহিত করা হয়েছে। যে ব্যক্তি ঘুমানোর সময় ইহা পাঠ করবে তার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রক্ষক নিযুক্ত করা হবে এবং সকাল পর্যন্ত তার কাছে শয়তান আসতে পারবে না। [বুখারী হা/২৩১১ এর পরবর্তী বাব]। যে ব্যক্তি প্রতি ফরয নামায শেষে আয়াতুল কুরসী পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোন কিছু বাধা হবে না। (সহীহ আল জামে :৬৪৬৪) ঘ) সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত: রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রাতে সূরা বাক্বারার শেষ আয়াত দু’টি পাঠ করবে, তার জন্য সেই দু’টি যথেষ্ট হবে’ [বুখারি ৪০০৮]। এর ব্যাখ্যায় আলেমগণ বলেছেন, সে রাতে অপ্রীতিকর জিনিসের মোকাবেলায় যথেষ্ট হবে। অথবা সে ব্যক্তি বালা মুসিবত থেকে রক্ষা পাবে। অথবা পাঠকারী ব্যক্তির আমলনামায় রাত জেগে তাহাজ্জুদের নামায পড়ার সওয়াব লেখা হবে। (শারহুন নববী আলা সহিহ মুসলিমঃ ৬/৩৪০,হাদীস ৮০৭)। ঙ) সূরা কাহফ: হাদিস গ্রন্থ মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিজি, নাসাঈ ও মুসনাদে আহমদ থেকে জানা যায়, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি 'সূরা আল্-কাহাফ' এর প্রথম ১০ আয়াত মুখস্ত করে সে দাজ্জালের ফিৎনা হতে নিরাপদ থাকবে। শেষ ১০ আয়াতের ব্যাপারেও উল্লিখিত ফজিলতের বর্ণনা রয়েছে। এছাড়া ইমাম নাসাঈ ও বায়হাকী হতে জানা যায়, যে ব্যক্তি জুম’আর দিনে 'সূরা আল-কাহাফ' পাঠ করবে, তার জন্য মহান আল্লাহ্ দুই জুম’আর মাঝে নূর আলোকিত করবেন। চ) সুরা মুলক: কুরআনের এই সুরা তার পাঠকারীর জন্য সুপারিশ করবে এবং শেষাবধি তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে [আবূ দাউদ ১৪০০] যে ব্যক্তি নিয়মিত সূরা মূলক এর আমল করবে সে কবরের ভয়ংকর আজাব থেকে মুক্তি পাবে [ তিরমিজি ২৮৯০,মুসতাদরাকে হাকেম]। তাইতো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আমার একান্ত কামনা যে, এই সুরাটি আমার প্রত্যেক উম্মতের অন্তরে গেঁথে (মুখস্ত) থাকুক।’ (ইবনে কাসির) ছ) সুরা কাফিরুন: রাসুল (সা.) তার এক সাহাবিকে বলেন, ‘যখন তুমি বিছানায়(ঘুমাতে) যাবে, তখন “কুল ইয়া আয়্যুহাল কাফিরুন” পড়বে। তারপর এটি শেষ করে শুইবে। কেননা, এটি শিরক থেকে মুক্ত করে।’ (মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা : ২৬৫২৮; নাসায়ি: ১০৫৬৯)। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেছেন, "সূরা ‘কুল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরুন’ কুরআনের এক চতুর্থাংশ”। [তিরমিযী: ২৮৯৩, ২৮৯৫] রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের দু'রাকআত (সুন্নত) সালাতে সুরা কাফিরুন ও সুরা ইখলাস পড়েছেন। (মুসলিম ৭২৬) জ) সুরা ইখলাস: রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যাঁর হাতে আমার জীবন, তাঁর কসম করে বলছি, নিশ্চয়ই এই সুরা ইখলাস কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান।’’ [বুখারি: ৫০১৩] অন্য হাদিসে এসেছে, ‘‘যে ব্যক্তি সুরা ইখলাস ১০ বার শেষ করবে, তার জন্য জান্নাতে আল্লাহ্ একটি প্রাসাদ নির্মাণ করবেন।’’ [সিলসিলা সহিহাহ: ৫৮৯; সহিহ] ঝ) সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস: হাদিসে আরো রয়েছে, সকাল ও সন্ধ্যায় সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও সুরা নাস প্রত্যেকটি সুরা তিনবার করে (মোট নয়বার) পড়লে সব ধরনের (ক্ষতিকর) বস্তু থেকে তার জন্য যথেষ্ট(রক্ষাকবচ) হয়ে যাবে (সুনানে আবু দাউদ: ৫০৮২)।
@jamilpriya235 ай бұрын
osadaron masha allah
@salimkhan-nm6uh5 ай бұрын
অনেক ভালো লাগছে
@MdAminHossain-fh7zv5 ай бұрын
মাশাআল্লাহ অসাধারণ তেলাওয়াত
@MdAminHossain-fh7zv6 ай бұрын
মাশাআল্লাহ অসাধারণ তেলাওয়াত
@nkhatun89026 ай бұрын
সকলে দুআ করবেন আমার 5 বছরের ছেলেটিকে যেনো ইনার মত কুরআন তেলোয়াত কারি বানাতে পারি, ও দীনি বানাতে পারি। আমিন
@mdmahmudulhasan42106 ай бұрын
Masallah ❤😢❤
@badbrazersn81206 ай бұрын
সবাইকে বলবো ঘাসসান আল সুরবাজির কন্ঠে সুরা হাক্ক সুনার। তিনি মাসজিদে আকসার ইমাম। 2:34