জৈব সার ব্যবহারের কোন সময়সীমা নেঔ।

ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ ভাই।

ভার্মীকম্পোস্ট বা ট্রাইকোকম্পোস্ট নিজেই জৈব সার। সুতরাং জৈব সার ব্যবহারের পর অন্য কিছু ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। প্রতি শতাংশে ১২কেজি জৈব সার ব্যবহার করুন।

@@krishokersateagamirpothay ভাই অর্থাৎ ট্রাইকো বা ভার্মি কম্পোস্ট ব্যবহার করলেই হবে?

@sobarjonno_36 জি।

সাথে অবশ্যই পানি যুক্ত করবেন এবং হাওয়া চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হবে।

আপনাকে ধন্যবাদ। উপাদান গুলো মিশিয়ে যথেষ্ট পানিসহ রাখুন। দুর্গন্ধ হবে না এবং ভালো মানুষের সার তৈরি হবে।

সাভার হর্টিকালচার সেন্টারে যোগাযোগ করুন।

@@krishokersateagamirpothay ধন্যবাদ ভাই

সারাবছর রোপণ করা যায়।

সজিনার জন্য বাংলাদেশে অনুমোদিত কোন বীজ নেই।

তাই, না।

জমিতে প্রয়োগের পর সেচ দিতে হবে।

১৫/- কেজি

@@krishokersateagamirpothay আছি ২/৩ টন এর মতো নিবো কিছুদিন পর আমার ২০০০ পেঁপে গাছ আছে লোকেশন ময়মনসিংহ জেলা ভালুকা থানা

জি ভাই, ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ ভাই। ০১৭১৪৫১২৩৭০

জাজাকাল্লাহ খাইরান।

ধন্যবাদ।

বর্তমানে G9 বলে চারদিকে নেপালী সাগর ছড়িয়ে পড়েছে। এগুলো কোন ভাবেই রং আসে না। হরমোন প্রয়োগের কোন বিকল্প নেই।

যদি অধিক যত্ন করতে পারেন, তাহলে হাইব্রিড জাতের টপলেডি/গ্রীণলেডি লাগাতে পারেন। যত্ন কম করতে পারলে শাহী পেঁপে লাগান।

Vai top lady paper chara niyta cai 3biga jomi jonoo kmn price porba

৩ বিঘা জমিতে চারা লাগবে ১১০০-১২০০ পিস। চারা দেয়া যাবে।

তুষ গুলো সহজে পঁচে না। যদি আগে থেকে পচাতে পারেন তাহলে ব্যবহার করতে পারেন।

কাঠের গুড়ার লিটার হলে সম্ভব। তবে, ইউক্যালিপ্টাস এড়িয়ে যাওয়া উত্তম।

বেশি পরিমাণ উৎপাদনের জন্য ১রিং উত্তম। সীমিত পরিসরে উৎপাদনের জন্য ২রিং নিরাপদ।

জি।

তামাকের গুঁড়ার জন্য রংপুর ও হাড়ের গুড়ার জন্য যশোর/ খুলনা উত্তম।

দেশিয় পদ্ধতিতে প্রস্তুতকৃত খাবার খাওয়ায়ে যে খামার করা হয় এর লিটার।

মোটামুটি ৪২-৪৫ দিন।

আপনি সুপার কোয়ালিটি নিশ্চিত করতে পারেন। তবে আপনার আনুপাতিক উৎপাদন বাড়ালে খরচ কমে আসবে।

ধন্যবাদ ভাই।

আমি ইন্ডিয়াতে আছি।

ধন্যবাদ ভাই।

ধন্যবাদ ভাই।

ধন্যবাদ ভাই।

আমিন।

আপনি বগুড়া আসতে পারেন। ০১৭১৪৫১২৩৭০

প্রজাতিভেদে ৩০-৪৫ দিনে ডিম থেকে ডিম আসে। ডিম ফোটার জন্য সাধারণত ৭-১০ দিন প্রয়োজন।

@@krishokersateagamirpothay ❤️

ধন্যবাদ 01714512370 আমি এখন ইন্ডিয়াতে। ১০দিন পর ফিরবো।

আপনার নিকটস্থ কৃষি অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন।

হোয়াইটস্এ্যাপ- ০১৭১৪৫১২৩৭০

আমি উদ্যোক্তাদের তাদের সক্ষমতা অনুযায়ী সহযোগিতা করি।

এটিও সহজ। এ সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি ভিডিও আছে আমার চ্যানেলে।

ভাই, আমার নিজের কোন খামার নেই। আমার বেশ কিছু উদ্যোক্তা এটি উৎপাদন করে।

❤️❤️❤️

ধন্যবাদ।

ঠিক আছে, আগামীতে চেষ্টা করব।

​@@krishokersateagamirpothay ​ আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, একটা দেশ যদি খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ন না হয় তাহলে সেইখানে অর্থনীতিকে স্টাবেল না থাকা, মানুষের নৈতিক অবক্ষয় হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। আর এই খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করটা শুধুমাত্র কৃষকের দ্বায়িত্ব এইটাও আমি বিশ্বাস করি না। একজন নাগরিক হিসাবে প্রত্যেকের উচিৎ তার নিজের খাবারের যতটুকু সম্ভব উৎপাদন করা। আমি বেশির ভাগ সময় মানুষকে অজুহাত দেখাতে শুনি, জায়গা না থাকার কারণে আমি সবজি উৎপাদন করতে পারছি না। শহরে থাকা মানুষরাই সাধারণত এই ধরনের নিম্ন মানের যুক্তি দিয়ে থাকেন। আমার মনেহয় তাদের দেশের মাটি আর জলবায়ু সম্পর্কে কোন ধারণা নেই। যাই হউখ, আমি নিজে ছাদের উপরে একটা ছোট বেড রেডি করেছি, ৭*৩.৫*১ ফিট আয়তনের। আপনার কোন একটা ভিডিওতে খৈল, কাঠের গুড়া, আর গোবর দিয়ে সার তৈরি করার কথা বলেছিলেন। এইভাবে সার রেডি করেছি, তারপর কিছু সবজির চারা নিজে রেডি করে সেইখানে লাগিয়ে ছিলাম। তবে, এইখানে আমি একটা ছোট্ট এক্সপেরিমেন্ট করেছি, সেইটা হলো লতানো সবজি গুলোকে বাড়ির পাশের ছাদে তুলে দেওয়া। আজ দেখলাম সেখানে কয়েকটা মিষ্টি কুমড়ার ফল হয়েছে। ফাইনালি মিষ্টি কুমড়া হতে পারে আবার নাও হতেপারে, তবে আপাতত আমার প্লান সাকসেস। কারণ, বীজ গুলোর দাম হিসাব করলে ২-৩ টাকাও হবে না। অথচ সেই গাছে ২০০+ পুরুষ ফুল ফুটেছে, আবার মা ফুল ফুটাও শুরু করছে। কিন্তু আমি যে ভুল করেছি, সেইটা হলো কোন সময়ে কোন সবজি লাগাতে হয়, এইটা আমার জানা নেই। একজন কৃষকের কাছে জানলাম, এখন মিষ্টি কুমড়ার বীজ বপনের সিজন। অনলাইনে সার্স দিলে যে সবজি ক্যালেন্ডার দেখায়, সেইটার উপরে আমার এখন ভরসা করতে ভয় হয়। এইজন্য, আপনাকে বলেছি। আপনি সবজি ক্যালেন্ডার টা দিলে, আমি সেইটা ফলো করে এক্সপেরিমেন্ট শুরু করব। আমার প্লান খুবই সিম্পলঃ ১। ১ টা গাছ সিলেক্ট করেছি (একটা আম গাছ থেকে বছরে ২-৩ মাস সরাসরি উপকৃত হই, অন্য সময় সে শুধু অক্সিজেন ছাড়া অন্য কোন সরাসরি উপকারে আসে না। এই সময় লতানো সবজি গুলে গাছের নিচে লাগিয়ে গাছকে মাচা হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।) ২। আপনার ফর্মুলা অনুযায়ী তৈরি করা জৈব সার (অথবা, কোন একটা সোর্স থেকে জৈব সার ক্রয় করা) ৩। লতানো সবজি গুলোকে ফোকাস করা এবং পাশের এই গাছে তুলে দেওয়া (অন্তত ১০ ধরনের) ভার্টিকেল ফার্মিং, আমার কাছে খুবই কাজের একটা প্লান মনেহয় খাদ্য সংকট মোকাবিলা করার জন্য। তবে, আমি শুধু এইটাকে সাধ্যের মধ্যে আনার জন্য ১ গাছের কথা চিন্তা করেছি। কাজের মধ্যে যে সব কাজ গুলো রিপিটেটিভ এবং একটা লজিক বার বার রিপিট হয়, এইগুলোকে স্বল্প খরচে ছোট রোবট দিয়ে যদি করা সেইটা নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা আছে। যেমন পানি সেচ, বীজ বপন, রোগ নির্নয়, মাটির কুয়ালিটি চেক, পোকামাকড় সম্পর্কে ধারণা নেওয়া। আপনার জন্য সর্বদাই শুভ কামান, ভাল থাকবেন।

ধন্যবাদ ভাই।

নূন্যতম ২০০০/- কেজি।

যথাযথ ব্যবস্থাপনায় ২ ঘন্টাতেও সম্ভব।

জি, আসবেন।