১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ছিল প্রকৃত গণতন্ত্র, ন্যায্য জনঅধিকার এবং বৈষম্যহীন সমাজ গঠন করা। এই চেতনার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল স্বাধীনতা, সাম্য, মানবাধিকার এবং ন্যায়বিচার। আল কুরআনের দ্বীন ইসলামের মূল ভিত্তিও এই একই মূল্যবোধের উপর প্রতিষ্ঠিত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ১. গণতন্ত্র: মুক্তিযুদ্ধের একটি মূল উদ্দেশ্য ছিল স্বৈরশাসন থেকে মুক্তি পেয়ে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা, যাতে প্রত্যেক নাগরিকের মতামত ও অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার গঠিত হয়। ২. ন্যায্য জনঅধিকার: সকল মানুষের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করা, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মসংস্থান এবং বিচারপ্রাপ্তি। 3. বৈষম্যহীন সমাজ: সমাজের সকল স্তরের মানুষের মধ্যে সমতা এবং ভ্রাতৃত্ববোধ প্রতিষ্ঠা করা, যেখানে ধনী-গরীব, নারী-পুরুষ, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের সমান অধিকার থাকবে। আল কুরআনের দ্বীন ইসলামের মূল ভিত্তি ন্যায়বিচার: কুরআনে বলা হয়েছে, "তোমরা ন্যায় প্রতিষ্ঠা কর এবং সাক্ষ্যে সত্য বল।" (সূরা মায়েদা: ৮) সমতা: আল্লাহ তাআলা বলেন, "নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোষ্ঠী করেছি, যাতে তোমরা একে অপরকে চিনতে পার।" (সূরা হুজুরাত: ১৩) জনঅধিকার: ইসলামে জাকাত ও দানশীলতা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, যা দরিদ্র ও অভাবীদের সহায়তা করে। বর্তমান প্রেক্ষাপট যদি প্রকৃত গণতন্ত্র, ন্যায্য জনঅধিকার এবং বৈষম্যহীন সমাজের প্রতিস্থাপন ঘটে, তাহলে মুক্তিযুদ্ধের এবং স্বাধীনতার চেতনা পুনরায় প্রতিস্থাপিত হবে। এই মূল্যবোধগুলি কুরআন ও সুন্নাহর শিক্ষা অনুসরণ করে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের এবং ইসলামের নীতি একীভূত হলে, আমরা একটি উন্নত, ন্যায়বিচারপূর্ণ এবং সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তুলতে পারি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইসলামের শিক্ষা একত্রে কাজ করলে আমাদের সমাজের সামগ্রিক উন্নতি সম্ভব। আল্লাহ আমাদের এই মূল্যবোধগুলি অনুসরণ করার তৌফিক দান করুন।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ছিল প্রকৃত গণতন্ত্র, ন্যায্য জনঅধিকার এবং বৈষম্যহীন সমাজ গঠন করা। এই চেতনার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল স্বাধীনতা, সাম্য, মানবাধিকার এবং ন্যায়বিচার। আল কুরআনের দ্বীন ইসলামের মূল ভিত্তিও এই একই মূল্যবোধের উপর প্রতিষ্ঠিত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ১. গণতন্ত্র: মুক্তিযুদ্ধের একটি মূল উদ্দেশ্য ছিল স্বৈরশাসন থেকে মুক্তি পেয়ে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা, যাতে প্রত্যেক নাগরিকের মতামত ও অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার গঠিত হয়। ২. ন্যায্য জনঅধিকার: সকল মানুষের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করা, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মসংস্থান এবং বিচারপ্রাপ্তি। 3. বৈষম্যহীন সমাজ: সমাজের সকল স্তরের মানুষের মধ্যে সমতা এবং ভ্রাতৃত্ববোধ প্রতিষ্ঠা করা, যেখানে ধনী-গরীব, নারী-পুরুষ, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের সমান অধিকার থাকবে। আল কুরআনের দ্বীন ইসলামের মূল ভিত্তি ন্যায়বিচার: কুরআনে বলা হয়েছে, "তোমরা ন্যায় প্রতিষ্ঠা কর এবং সাক্ষ্যে সত্য বল।" (সূরা মায়েদা: ৮) সমতা: আল্লাহ তাআলা বলেন, "নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোষ্ঠী করেছি, যাতে তোমরা একে অপরকে চিনতে পার।" (সূরা হুজুরাত: ১৩) জনঅধিকার: ইসলামে জাকাত ও দানশীলতা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, যা দরিদ্র ও অভাবীদের সহায়তা করে। বর্তমান প্রেক্ষাপট যদি প্রকৃত গণতন্ত্র, ন্যায্য জনঅধিকার এবং বৈষম্যহীন সমাজের প্রতিস্থাপন ঘটে, তাহলে মুক্তিযুদ্ধের এবং স্বাধীনতার চেতনা পুনরায় প্রতিস্থাপিত হবে। এই মূল্যবোধগুলি কুরআন ও সুন্নাহর শিক্ষা অনুসরণ করে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের এবং ইসলামের নীতি একীভূত হলে, আমরা একটি উন্নত, ন্যায়বিচারপূর্ণ এবং সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তুলতে পারি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইসলামের শিক্ষা একত্রে কাজ করলে আমাদের সমাজের সামগ্রিক উন্নতি সম্ভব। আল্লাহ আমাদের এই মূল্যবোধগুলি অনুসরণ করার তৌফিক দান করুন।

মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চাই আইন উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই মাহমুদুর রহমানের মুক্তির এবং আইন উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি একটি রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটে গভীর অর্থবহ। মাহমুদুর রহমান একজন বিশিষ্ট সাংবাদিক এবং সম্পাদক হিসেবে বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিরুদ্ধে সাহসী অবস্থান নিয়েছেন, যা তাকে অনেকের কাছে এক ধরনের "বাকস্বাধীনতার প্রতীক" করে তুলেছে। তার মুক্তির দাবি করার পেছনে ন্যায়বিচার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, এবং মানবাধিকারের মতো বড় বড় নীতি রয়েছে। আবার, আইন উপদেষ্টার পদত্যাগ চাওয়ার বিষয়টি সরাসরি সরকারের আইনি নীতিমালা, বিচার বিভাগীয় কার্যকলাপ, এবং ন্যায়ের প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সম্পর্কিত। অনেক সময় রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক অপকর্ম, দুর্নীতি, বা অন্যায্যতা সংঘটিত হলে নাগরিকরা সরকারের নীতিনির্ধারকদের পদত্যাগের দাবি জানিয়ে থাকে। এতে মূলত ক্ষমতার অপব্যবহার, দায়িত্বহীনতা, বা আইনের অপপ্রয়োগের বিরুদ্ধে জনগণের প্রতিবাদ প্রকাশ পায়। এই ধরনের দাবি তখনই সবচেয়ে শক্তিশালী হয়, যখন তা জনগণের যৌক্তিক উদ্বেগের প্রতিফলন হয়ে ওঠে এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে এসব দাবি আদায় করতে চেষ্টা করা হয়। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নাগরিকদের বাকস্বাধীনতা এবং ন্যায়ের জন্য লড়াই করার অধিকার রয়েছে। তবে, এই ধরনের দাবির পেছনে সঠিক প্রমাণ ও তথ্য থাকা জরুরি, যেন আন্দোলন বা প্রতিবাদ ভিত্তিহীন হয়ে না দাঁড়ায়। আপনার এই দাবি প্রকাশ করতে চাইলে যুক্তি, তথ্য এবং শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে এর পক্ষে সমর্থন জোগানো এবং গণতান্ত্রিক পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

তারেক সাব আপনি বিভ্রান্ত বক্তব্য দিচ্ছেন কেন

👌👌👌👌👌👌👌👌👌👌👌👌👌👌👌👌👌

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী স্যালুট

Thanks a lot senabahini.

I love u senabahinir dol

আপনার কথা সঠিক কোনো গণহত্যাকারী দল রাজনৈতিক দল হতে পারে না। রাজনৈতিক দল হবে জনগণের দল। জনগণকে হত্যাকারী কোনো দল রাজনৈতিক দল হতে পারে না

এই দুনিয়ার সবাই ভালো আমি কিন্তু ভালো না,,আমি ভালো হইতে পারলাম না😂😂😂😂

আপনার কথা ভুল

Sanbahini amar vi

Addre mp ni

এরা সুযোগে সৎ ব্যাবহার করতে চেয়েছিলো

❤❤

বাংলাদেশে সব অফিস গুলো অনেক সমস্যা ওদের কঠিন বিচার চাই

মাদারীপুর জেলায় শিবচর থানায় ভূমি অফিসে এখনো ঘুষ খায় পাসপোর্ট অফিসে ঘুষ খায়

হাজার হাজার হাজার কোটি কোটি সালাম পিয় সেনাবাহিনী সেলুট আপনাদের

ইউরোপ যাওয়ার ভালো ব্যবস্থা করেন ❤❤❤

Ok❤❤❤

তাদের ইনদুন দাতাদের দরা হোক।

সারা দেশে এই ভাবে অভিজান চালু রাখেন,,কুমিল্লা পাসপোর্ট অফিসে অভিযান দেন ওখানে অনেক দুর্নীতি চলে,

আমরা গর্বিত আমাদের একটা সেনা বাহিনী আমাদের ভাইরা আছে । দেশের জন্য পয়োজন হলে আমরা ও তাদের পাশে তাখবো ময়দানে ।ইনশাহ আল্লাহ ।

একবার চাঁদপুর জেলা পাচপোর্ট অফিসটাকে সোজা করা উচিত।দয়াকরে একবার আসুন।

ওরা সত্যি সত্যি আনসার না ওরা হচ্ছে ওদের মা হাসিনার অবৈধ টাকা খেয়ে আনদোলন করছে দেশকে ও দেশের মানুষকে হয়রানি করবার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ওদের মা হাসিনার কথায় তাই ওদেরকে আইনের আওতায় এনে কঠিন থেকে কঠিন বিচার করা হোক

আজকে কেদে কেদে সেনাবাহিনীর প্রতি ভালোবাসা জানালাম বলার কোনো ভাষা নাই

?$? 31V ,,Amin,, 31V ?0?

আগে মার,,,, পরে পদত্যাগ

সাড়াবাংলাদেশে একই অবস্থা

সকল পাসপোর্ট কর্মকর্তাদের একই অবস্থা তদন্ত করা জরুরী

ছি ছি ছি এটা কি সেনাবাহিনীর ব্যবহার। এটা কি সেনাবাহিনী না সন্ত্রাস। মাশাল্লাহ ভিডিও দেখে নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে।যে কারো চাওয়া পাওয়া থাকতেই পারে।আর কি কি বিলুপ্ত হবে জানতে চাই।

পিটান ভাই পিটান

একদম

প্রথমে ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কে

আনসার সদস্যরা বাংলাদেশের গ্রাম গনজে আনসার সদস্যরা সাধারন মানুষের পাকা ধানে মই বাশোই জাঁতা দিয়ে ব্যাড়ায় দেয় এদের শাস্তি চাই সব বাংলাদেশের মানুষ উন্যত মানের শাস্তি চায়ই???🌶️🌶️🌶️🌶️🏑🏑🏑🏑🥍🥍🥍🦊🦊🦊🦊🔕🔕🔕🔇🔇🔇🚭🚭🚭

এদের ছেরে দেন

পুলিশকে এভাবে বললে ভালো হতো এদের না

সাধারণ আনসার চুক্তি ভিওিক জেনে শুনে চাকরি নিয়েছে এখন কেনো আন্দোলন করলো বাংলাদেশ জাতীয় জানতে চায় এবং ছাত্র উপর হামলা করল সচিবালয়ে উশৃংখল সৃষ্টি করলো সাধারণ আনসার ৭০ দিন ট্রেনিং তিন বছর চাকরি পর তিন মাস রেস্ট সকলি জানে আন্দোলন করলো কোন যুক্তিতে এক দফা এক দাবি সাধারন আনসার সকল দাবি বাতিল করা হউক

👷✍️

✍️

👷

🤝