মাশাআল্লাহ ভাই অসাধারণ আলোচনা এডিটিংও খুবই ভালো হয়েছে। ❤️❤️❤️❤️
@hasanmiah27332 жыл бұрын
❤❤❤
@mdferozmahmoud55032 жыл бұрын
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে তবে শুটিং করলে ফাটাফাটি হবে কিন্তু
@hasanmiah27332 жыл бұрын
Masallah ...onk vlo hoyese..❤❤
@hasanmiah27332 жыл бұрын
❤❤❤❤
@hasanmiah27332 жыл бұрын
Masallah ❤❤❤
@f-_-series86622 жыл бұрын
মাশা-আল্লাহ,,, অনেক সুন্দর গজল শুনলাম ❤️
@Almukaddastv2 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহ
@rayhankabir28732 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ ভাই।
@Almukaddastv2 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহ
@abshakur71612 жыл бұрын
Ma Sha Allah ...onek din pore Vai apnar gojol sunlam...
@Almukaddastv2 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহ
@zabedali23642 жыл бұрын
মাশা-আল্লাহ.... অনেক সুন্দর।
@Almukaddastv2 жыл бұрын
Jajhakallah sir
@rashedbinrafi24062 жыл бұрын
প্রতি জুমার আলোচনা চাই অনেক বড় আলেমেদীন হুজুর
@Almukaddastv2 жыл бұрын
Insha'Allah
@bdnhn72132 жыл бұрын
❤️
@indianislamictv63612 жыл бұрын
আমার চ্যানেল থেকে আপনাকে ধন্যবাদ
@2244-v1m2 жыл бұрын
Subaha Allah
@shahin19812 жыл бұрын
Amin
@hasanmiah27332 жыл бұрын
❤❤❤💘
@qariabubakar67032 жыл бұрын
allahu akbar osadharon vai allah kobul korin amin
@naimurrahman86042 жыл бұрын
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ আল্লাহর রোয়াস্তে আরও বেশি বেশি যদি কুরআন তিল ওয়া শুনাইতেন তবে খুবই তৃপ্তি মিলত ইংশাআল্লা!!!
@Almukaddastv2 жыл бұрын
ইনশাআল্লাহ, শুনতে পারবেন।
@qariabubakar67032 жыл бұрын
আল্লাহ আমরা সবাই দুর্বল তোমার কাছে। আমাদের কবুল কর।
@Almukaddastv2 жыл бұрын
আমিন।
@hasanmiah27332 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ ,সুন্দর আলোচনা ।❤
@Almukaddastv2 жыл бұрын
jajhakallah
@qariabubakar67032 жыл бұрын
আল্লাহ তুমি আমাদেরকে খমা করে দাও
@Almukaddastv2 жыл бұрын
Amin
@qariabubakar67032 жыл бұрын
আমাদের মনের মাঝে লুকিয়ে থাকা ব্যথাগুলো কেউ নাদেখলে না শুনলেউ আল্লাহ সব শুনেন এবং জানেন।
@najmabegom36132 жыл бұрын
আসসালামু আলাইকুম আমি ১০ মাস ধরে পরিপূর্ণ ভাবে পর্দা করে চলি।মাহরাম নন-মাহরাম মেনে চলি। পারিবারিক ও সামাজিক ভাবে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় নি,আলহামদুলিল্লাহ। তবে সামনে আমার একটা পাবলিক পরীক্ষা(SSC) আছে। সেখানে মুখ না দেখালে পরীক্ষা দিতে দিবে না। এখন আমার প্রশ্ন, মুখ খুললে কি আমার গুনাহ হবে, আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে যাওয়া হবে?
@Almukaddastv2 жыл бұрын
মুখ কখন দেখাতে হবে প্রবেশের সময় নাকি পুরো পরিক্ষায়।
@najmabegom36132 жыл бұрын
@@Almukaddastv পরীক্ষার শুরুতেও মুখ দেখতে পারে অথবা পুরো ক্লাসও মুখ খোলা রাখতে বলতে পারে।
@Almukaddastv2 жыл бұрын
@@najmabegom3613 শরয়ী প্রয়োজন ব্যতীত পরপুরুষের সামনে চেহারা খোলা সম্পূর্ণ নাজায়েয ও হারাম। আপনার এটা কোন শরয়ী প্রয়োজন নয়, তাই মুখ খেলা রাখা গোনাহ হবে। তাই যতদূর সম্ভব চেহারা ঢেকে রাখার চেষ্টা করতে হবে।
@najmabegom36132 жыл бұрын
স্কুলে বিভিন্ন পরীক্ষায়, বিভিন্ন কাজে ছবি তোলা লাগে।আর ছবি তুলতে গেলে মুখ দেখাতে হয়।এ ছবি তোলা কি জায়েজ হবে?
@Almukaddastv2 жыл бұрын
হ্যা প্রয়োজনে ছবি তোলা যাবে।
@mdgolamrabby94193 жыл бұрын
Masaallah
@najmabegom36133 жыл бұрын
ইশারের সময় বেতের নামাজে দোয়া কুনুত পড়ার সময় কি বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম বলতে হবে?
@Almukaddastv3 жыл бұрын
এ এমন কোন নিয়ম পাওয়া যায়না।
@najmabegom36133 жыл бұрын
আমি যতটুকু জানি,গার্লস স্কুলে ( যেখানে শুধু মেয়েরা পড়ে ) মেয়েদের পর্দার সহিত পড়াশোনা করা যাবে। কিন্তু এ পড়ালেখা করতে গিয়ে যদি নামাজ কাজা হয়ে যায়, তাহলে কি পড়াশোনা করা জায়েজ হবে??
@Almukaddastv3 жыл бұрын
কিভাবে নামাজ ক্বাজা হয় কারণ জানতে হবে, যদি নামাজের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তখন সেই প্রতিষ্ঠান ছেড়ে অন্য কোথাও দেখতে হবে যেখানে নামাজের ব্যাবস্থা আছে বা নিষেধাজ্ঞা নেই।
@najmabegom36133 жыл бұрын
@@Almukaddastv নিষেধাজ্ঞা নেই , তবে নামাজের ব্যবস্থাও নেই।।।এখন কি করা যেতে পারে।ঐ স্কুলে পড়াশোনা করা কি জায়েজ হবে?
@najmabegom36133 жыл бұрын
১.অবিবাহিতদের ক্ষেত্রে কি বাবা-মায়ের অনুমতি ছাড়া নকল রোজা রাখা যাবে না?? ২. সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোতে গায়রে মাহরাম এর দ্বীনি বিষয়ক পোষ্টে লাইক ও কমেন্ট করা যাবে??(কারণ, অনেক সময় দেখা যায়,গায়রে মাহরাম দ্বীনি বিষয়ে একটা প্রশ্ন করেছেন,যেই প্রশ্নের শারয়ী সমাধান আমার জানা আছে)
@Almukaddastv3 жыл бұрын
১.অবিবাহিতদের ক্ষেত্রে কি বাবা-মায়ের অনুমতি ছাড়া নকল রোজা রাখা যাবে না?? উঃ যাবে। ২. সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোতে গায়রে মাহরাম এর দ্বীনি বিষয়ক পোষ্টে লাইক ও কমেন্ট করা যাবে??(কারণ, অনেক সময় দেখা যায়,গায়রে মাহরাম দ্বীনি বিষয়ে একটা প্রশ্ন করেছেন,যেই প্রশ্নের শারয়ী সমাধান আমার জানা আছে) উঃ এগুলো না করাই উত্তম, এতে ফেৎনার আশংকা আছে। আর দ্বীনি বিষয়ে সাধারণ মানুষের উত্তর দেয়া ঠিক না, এটা ওলামায়ে কেরামের দায়িত্ব।
@najmabegom36133 жыл бұрын
@@Almukaddastv আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এভাবে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য। আপনার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারছি, আলহামদুলিল্লাহ
@Almukaddastv3 жыл бұрын
@@najmabegom3613আলহামদুলিল্লাহ।
@najmabegom36133 жыл бұрын
কোনো সন্তান কত বছরের পর থেকে বাবা-মায়ের সাথে আর শুইতে পারবে না বা থাকতে পারবে না??
@Almukaddastv3 жыл бұрын
সন্তানের বিছানা পৃথক করে দেওয়া সম্পর্কিত হাদীসটি নিম্নরূপ- مروا أولادكم بالصلاة وهم أبناء سبع سنين واضربوهم عليها وهم أبناء عشر وفرقوا بينهم في المضاجع অর্থ : তোমাদের সন্তানদেরকে নামাযের আদেশ দাও যখন তাদের বয়স সাত বছর হবে। আর দশ বছর বয়স হলে নামাযের জন্য তাদেরকে প্রহার কর এবং তাদের পরস্পরের বিছানা আলাদা করে দাও। -সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ৪৯৫ এ হাদীসে সন্তানের বয়স দশ বছর হলে তার শোয়ার বিছানা পৃথক করার হুকুম এসেছে। অবশ্য একটি বর্ণনায় সাত বছর বয়সেই বিছানা পৃথক করে দেওয়ার কথা এসেছে। -মুসতাদরাকে হাকীম, হাদীস ৭৩৪ হাদীস ও ফিকহবিদগণ সুনানে আবু দাউদের উক্ত হাদীসের উপর ভিত্তি করে সন্তানের বয়স দশ বছর হলে তার শোয়ার বিছানা পৃথক করে দেওয়াকে ওয়াজিব বলেছেন। এ বয়সে ছেলের জন্য মার সাথে এবং মেয়ের জন্য বাবার সাথে একই বিছানায় শোয়া নিষেধ। অবশ্য বাবার সাথে এক ছেলে এবং মায়ের সাথে শুধু এক মেয়ে একই বিছানায় শোয়ার অবকাশ আছে। বিছানা পৃথক হওয়ার পদ্ধতি: বিছানা পৃথক হওয়ার অর্থ এই নয় যে, প্রত্যেক সন্তানের জন্য ভিন্ন ভিন্ন রুমের ব্যবস্থা করে দিতে হবে; বরং একই রুমে ভিন্ন খাট, চকি বা ভিন্ন বিছানার ব্যবস্থা করলেও চলবে। আর যদি তাদের জন্য পৃথক পৃথক বিছানার ব্যবস্থা করা সম্ভব না হয় বরং সকলকে এক বিছানাতেই রাত্রিযাপন করতে হয় সেক্ষেত্রে এ বয়সের সন্তানদের মাঝে কোল বালিশ বা এ ধরনের কোনো কিছু দিয়ে হলেও আড়াল রাখা আবশ্যক। আর মেয়েদের বিছানা বাবা ও ছেলেদের থেকে সম্পূর্ণ পৃথক হওয়া জরুরি। এক্ষেত্রে শুধু কোল বালিশ রাখা যথেষ্ট নয়। -আদ্দুররুল মুখতার, রদ্দুল মুহতার ৬/৩৮২
@najmabegom36133 жыл бұрын
@@Almukaddastv ⚫বিছানা পৃথক করার পরও বাসায় প্রচুর মেহমান থাকার জন্যে মাঝেমধ্যে বাবা-মায়ের সাথে একই বিছানায় একসাথে শোয়া যাবে কি?? ⚫ গায়রে মাহরাম অসুস্থ হলে কি দেখতে যাওয়া যাবে?? দেখতে গেলে কি পর্দার লঙ্ঘন হবে?
@Almukaddastv3 жыл бұрын
@@najmabegom3613 ১.বিছানা পৃথক করার পরও বাসায় প্রচুর মেহমান থাকার জন্যে মাঝেমধ্যে বাবা-মায়ের সাথে একই বিছানায় একসাথে শোয়া যাবে কি?? উঃ শরীয়তের বিধান হলো প্রাপ্ত বয়স্ক-বালেগ হবার পর আলাদা ঘুমানো জরুরী। একসাথে একই বিছানায় ঘুমানো যাবে না। , এক মহিলা আরেক মহিলার সাথে একই বিছানায় ঘুমাতে পারবে, যদি উভয়ের সতর ঢাকা থাকে আর ফিতনার শংকা না থাকে। তেমনি দুইজন পুরুষ একসাথে একই বিছানায় ঘুমাতে পারবে, যদি সতর ঢাকা থাকে। কিন্তু ফিতনার শংকা থাকলে বৈধ নয়। , সুতরাং বাবা তার প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলের সাথে একই বিছানায় ঘুমাতে পারবে,উপরোক্ত শর্তের ভিত্তি। একই শর্তের ভিত্তিতে মা তার প্রাপ্ত বয়স্কা কন্যার সাথে একই বিছানায় ঘুমাতে পারবে। তবে একই বিছানায় প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়ের সাথে বাবা আর প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলের সাথে মা ঘুমাতে পারবেনা । হ্যা তবে একেবারেই যদি জায়গার সঙ্কট হয়, তখন বাবা ছেলের সাথে, মা মেয়ের সাথে থাকতে পারবে, যদি ফেৎনার আশংকা না থাকে। ২.গায়রে মাহরাম অসুস্থ হলে কি দেখতে যাওয়া যাবে?? দেখতে গেলে কি পর্দার লঙ্ঘন হবে? উঃ ফেৎনার আশকা না থাকলে দেখা যাবে।
@najmabegom36133 жыл бұрын
⚫নারীরা কি পুরুষের দিকে দৃষ্টিপাত করতে পারবে? ⚫কোনো কারণে যদি এক ওয়াক্তের নামাজ কাজা হয়ে যায়, তাহলে পরবর্তী ওয়াক্তে কি আগে কাজা নামাজ আদায় করতে হবে নাকি উক্ত ওয়াক্তের নামাজ আগে আদায় করে পরে কাজা নামাজ আদায় করতে হবে?
@Almukaddastv3 жыл бұрын
(১)পর্দার ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের মাঝে ক্ষাণিক পার্থক্য আছে। যেমন আকৃষ্টতা থাকুক বা না থাকুক কোন অবস্থাতেই তীব্র প্রয়োজন ছাড়া পুরুষদের জন্য গায়রে মাহরাম নারীদের দিকে তাকানো জায়েজ নয়। কিন্তু নারীদের বেলায় দুই সূরত। যথা- ১ আকৃষ্ট হবার শংকা থাকা অবস্থায় তাকানো। ২ আকৃষ্ট হবার শংকা না হওয়া অবস্থায় তাকানো। এক্ষেত্রে প্রথম সূরতে নারীদের জন্য পর পুরুষের দিকে তাকানো জায়েজ নয়। তবে দ্বিতীয় সূরতে জায়েজ আছে। যদিও উত্তম নয়। (২) আগে ক্বাজা নামাজ পড়তে হবে।
@friendcircle493 жыл бұрын
Masha allah hujur❤️❤️
@najmabegom36133 жыл бұрын
আসসালামুয়ালাইকুম । ভিডিও কলে মাহরাম (যেমন:মামা)আত্নীয়দের সাথে কথা বলার সময় সন্দেহ হয় পাশ থেকে গায়রে মাহরাম (যেমন:মামার ছেলে)আমাকে দেখছে কিনা। প্রথমত,এখন এই সন্দেহের কারণে কি ভিডিও কলে কথা না বলে থাকা কি উচিত হবে?? দ্বিতীয়ত, সন্দেহ করার কারণে কি আমার গুনাহ হবে??
@Almukaddastv3 жыл бұрын
জ্বি এমন আশংকা প্রবল হলে, ভিডিও কল থেকে বিরত থাকতে হবে। না গোনাহ হবেনা।
@najmabegom36133 жыл бұрын
@@Almukaddastv জাজাকাল্লাহু খাইরান। একটা ছেলের কত বছর হলে তার সাথে পর্দা করতে হবে?? অর্থাৎ কি কি আলামত দেখে বুঝবো যে সে বালক হয়েছে??
@Almukaddastv3 жыл бұрын
@@najmabegom3613 ছেলে বালেগ তথা প্রাপ্ত বয়স্ক হবার মূল নিদর্শন বীর্যস্খলন হওয়া। এটির প্রকাশক অনেক কিছুই হতে পারে। যেমনঃ ১, ছেলেদের স্বপ্নদোষের মাধ্যমে প্রকাশিত হতে পারে। ২, ছেলেদের দাড়ি গোফ উঠা । কিন্তু কথা হল, যদি নিদর্শন বুঝা না যায়,তাহলে বয়স হিসেবে কিভাবে বালেগ হওয়া নির্ধারণ করবে? বয়সের ভিত্তিতে বালেগ ও নাবালেগ নির্ধারণে ফুক্বাহায়ে কেরামের মাঝে বিস্তর মতভেদ হয়ে গেছে। আসলে এটি নির্ণয় করা একটু দূঃরহ ব্যাপারও। কারণ সমাজ, পরিবেশ এবং রাষ্ট্রের আবহওয়ার ভিন্নতার কারণে মানুষের শারীরিক গঠনে, আচরণে ভিন্নতা দেখা দেয়। সেই হিসেবে প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া না হওয়ার বিষয়টিও যেহেতু শরীরের সাথে অনেকটা সম্পর্কিত, তাই এটির বয়সসীমা নির্ধারণও বেশ দুঃসাধ্য বিষয়। এ কারণেই ফুক্বাহায়ে কেরামের মাঝে বালেগ হবার বয়স নির্ধারণে মতভেদ হয়ে গেছে। যেমন- ক) সতের বছর। খ) পনের বছর। তবে প্রাধান্য পাওয়া বক্তব্য হল, বালেগ হবার উপরোক্ত আলামতগুলো যদি কোন ছেলে বা মেয়ের মাঝে প্রকাশিত না হয়, তাহলে সন্তানের বয়স পনের বছর হলেই উক্ত ছেলে মেয়ে বালেগ হয়েছে বলে ধর্তব্য হবে। عن ابن عمر رضي الله عنهما أنه عُرِض على النبي صلى الله عليه وسلم يوم أُحدٍ وله أربع عشرة سنة فلم يُجِزْه، وعُرِض عليه يوم الخندق وله خمس عشرة سنة فأجازه. ইবনে উমর রাঃ উহুদের জিহাদে অংশ নেবার অনুমতি চাইলেন, তখন তার বয়স ছিল চৌদ্দ বছর। রাসূল সাঃ তাকে অনুমতি প্রদান করেননি। কিন্তু খন্দকের জিহাদের অংশ নিতে অনুমতি চাইলে অনুমতি দেয়া হয়, তখন তার বয়স ছিল পনের বছর। [আলআহাদ ওয়ালমাছানী, হাদীস নং-৭৪৬] বুঝা গেল, শরীয়তের মুকাল্লাফ হতে হলে আর কোন আলামত না থাকলে বয়স হিসেবে কমপক্ষে পনের বছর হতে হয়।
@najmabegom36133 жыл бұрын
ফরজ রোজা পূর্ণ না করে কি নফল রোজা রাখা যাবে??
@Almukaddastv3 жыл бұрын
জ্বি, ফরজ রোজা বাকি থাকা অবস্থায় নফল রোজা রাখা যাবে। তবে ফরজের প্রতি অবহেলা মোটেও কাম্য নয়।
@friendcircle493 жыл бұрын
💚❤️💯💚♥️
@Almukaddastv3 жыл бұрын
যাজাকাল্লাহ
@najmabegom36133 жыл бұрын
পরিবারের সদস্যদের কিছুতেই বোঝাতে পারছি না, জন্মদিন পালন করা হারাম (বিশেষ করে যার জন্মদিন তাকে)। পরিবারের সদস্যরা যদি পরিবারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রেখে কেক বাদে খাবারের আয়োজন করে।।। তাহলে আমি খেলে কি গুনাহ হবে এবং তাদের জন্মদিন পালনে উৎসাহিত করা হবে??এ বিষয়ে জানালে অনেক ভালো হতো।।
@Almukaddastv3 жыл бұрын
জন্মদিন পালনের মূল বিষয়টি যেহেতু বিধর্মীদের থেকে এসেছে তাই বলা যায় এর মূল জিনিসটিই ইসলামে প্রত্যাখ্যাত। তা যে কোন পদ্ধতিতেই হোক।আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, {اتَّبِعُوا مَا أُنْزِلَ إِلَيْكُمْ مِنْ رَبِّكُمْ وَلَا تَتَّبِعُوا مِنْ دُونِهِ أَوْلِيَاءَ قَلِيلًا مَا تَذَكَّرُونَ } [الأعراف : 3] তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষথেকে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তার অনুসরণ কর। তাঁকে বাদ দিয়ে অন্য সাথিদের অনুসরণ করনা।তোমরা খুব অল্পই উপদেশ গ্রহণ কর। (সূরা আ’রাফঃ৩) {ثُمَّ جَعَلْنَاكَ عَلَى شَرِيعَةٍ مِنَ الْأَمْرِ فَاتَّبِعْهَا وَلَا تَتَّبِعْ أَهْوَاءَ الَّذِينَ لَا يَعْلَمُونَ } [الجاثية : 18] এরপর আমি আপনাকে প্রতিষ্ঠিত করেছি দ্বীনের বিশেষ বিধানের উপরঃ সুতরাং আপনি এর অনুসরণ করুন, মূর্খদের খেয়াল-খুশির অনুসরণ করবেননা।(সূরা যাসিয়াঃ১৮) এখন কেউ যদি বলে আমি জন্মদিন হিসেবে শুকরিয়া স্বরূপ কিছু আমল করবো তাহলে এই ব্যাপারে কথা হলো,ইসলামে যে বিষয়টি নেই তা ইসলামের অন্তর্ভুক্ত করা বিদআত। যা প্রত্যাখ্যাত। হাদীস শরীফে এসেছে - قال رسول الله صلى الله عليه و سلم من أحدث في أمرنا هذا ما ليس فيه فهو رد হযরত আয়েশা রাযি. হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কেউ আমাদের এ শরীয়তে সংগত নয় এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটালে তা প্রত্যাখ্যান করা হবে।(সহীহ বুখারী, হাদীস নং ২৫৫০, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৫৮৯) كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول في خطبته يحمد الله ويثني عليه بما هو أهله ثم يقول من يهده الله فلا مضل له ومن يضلله فلا هادي له إن أصدق الحديث كتاب الله وأحسن الهدي هدي محمد وشر الأمور محدثاتها وكل محدثة بدعة وكل بدعة ضلالة وكل ضلالة في النار হযরত যাবের ইব্ন আব্দুল্লাহ রাযি. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খুতবার মাঝে বলতেন, যাকে আল্লাহ হেদায়াত দেন তাকে ভ্রষ্টকারী কেউ নেই।আর যাকে পথভ্রষ্টকরেন তার জন্য হেদায়াত কারী কেউ নাই। নিশ্চয়ই সবচেয়ে খাটি কথা হল আল্লাহর কিতাব ও সর্বোত্তম দিশারী হল মুহাম্মাদ সা এর সুন্নাত এবং সর্ব নিকৃষ্ট কর্মহল (দ্বীনের মাঝে) নতুন কিছু উদ্ভাবন করা। প্রত্যেক নতুন উদ্ভাবিত বিষয়ই বিদআত; প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতাই জাহান্নামী।(সুনানে নাসাঈঃ১৫৭৭) কেউ আমল করার জন্য এক বছর অপেক্ষা করুক এটা ইসলাম কামনা করে না। নির্দিষ্ট কোন দিনের জন্য আমলকে বাচিয়ে রাখা ইসলামের কর্মপন্থার বিরোধী। বরং নিয়মিত আমল স্বল্প হলেও আল্লাহর কাছে অধিক পছন্দ। এ ব্যপারে হাদীসে শরীফে এসেছে (عن عائشة قالت قال رسول الله صلى الله عليه و سلم أحب الأعمال إلى الله تعالى أدومها وإن قل ( صحيح مسلم হযরত আয়েশা রাযি. হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তায়ালার নিকট পছন্দনীয় আমল হচ্ছে নিয়মিত আমল, চাই তা কম হোকনা কেন।(সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬০৯৯, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৭৮৩) কেউ যদি কারো জন্মের দিনটিকে তার বিশেষ দিন মনে করে তাহলে তা ইহুদি ও মুশরেকদের বিশ্বাসের সাথে মিলে যায়। কেননা তাদের কাছেও কারো জন্ম গ্রহনের দিনটি তার জন্য বিশেষ একটি দিন ।আর রাসূল সা. ইহুদী ও মুশরেকদের সাথে সাদৃশ্য পছন্দ করতেন না তাই কখনো তাদের বিপরীত আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাই কোন মুসলিমের জন্য উচিত হবেনা জন্মদিনের মত অহেতুক একটি কাজ করে ইহুদি ও মুশরেকদের সাদৃশ্য অবলম্বন করে তাদের দলভুক্ত হওয়া। সুতরাং, যেহেতু জন্মদিনকে উপলক্ষ করে খাওয়া দাওয়া করা করাতে ইহুদি ও মুশরেকদের সাদৃশ্য অবলম্বন হয়ে যায়, তাই আপনি সেখানে অংশগ্রহন করলে বা খেলে তারা উৎসাহ পাবে ,আপনাকে কঠরভাবে নিষেধ করতে হবে। ঐ দিনের আগে বা পরে করা যেত যাতে সাদৃশ্য অবলম্বন না হয়ে যায়।
@najmabegom36133 жыл бұрын
@@Almukaddastv আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।। তবে আপনি শেষের লাইন এ যে বলেছেন,"ঐ দিনের আগে বা পরে করা যেত যাতে সাদৃশ্য অবলম্বন না হয়ে যায়" এর মানে কি জন্মদিনের কিছুদিন আগে বা পরে খাওয়া দাওয়া করা যেতে পারে??
@Almukaddastv3 жыл бұрын
@@najmabegom3613 তার মানে হল ,কোন নির্ধারিত দিন বাদ দিয়ে, আপনি যে কোন দিন আপনার নিজের জন্য দোয়ার ব্যাবস্থা, খাবার আয়োজন করতে পারেন।
@zabedali23643 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ.... খুব চমৎকার হয়েছে।
@Almukaddastv3 жыл бұрын
Jajhakallah
@hasanmiah27333 жыл бұрын
⚘⚘⚘⚘⚘
@Almukaddastv3 жыл бұрын
Jajhakallah
@abubakar65313 жыл бұрын
Masha Allah
@shakilrana88813 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ!!
@najmabegom36133 жыл бұрын
আইয়ামে বিজের রোজা আর সোমবার বৃহস্পতিবারের রোজা একদিনে হলে কি একটা নিয়ত করতে হবে? নাকি দুইটা?
@Almukaddastv3 жыл бұрын
যে কোন এক রোজার নিয়্যত করতে হবে। তবে আপনার যদি এই অভ্যাস থাকে যে, আপনি প্রতি মাসে রোজা রাখেন ,এবং সোমবার বৃহস্পতিবারের রোজাও রাখেন, এক্ষেত্রে আপনি সোমবার বৃহস্পতিবারের রোজার নিয়্যত করবেন। তবুও আইয়ামে বিজের রোজার সাওয়াব পেয়ে যাবেন।