ক্ষমতায় গেলে আমরা সবাই ফ‍্যাসিবাদ। ক্ষমতার বাইরে থাকলে প্রতিবাদ।

আদীবাসী বলে সম্মোধন করুন! আপনাকে যথেষ্ট সম্মান করি। আমরা আদীবাসী।

এই আচরণ আদিবাসীদের বিচ্ছিন্ন ভাবনায় ফিরে যেতে উতসাহ দিবে।

আপনার কথার মধ্যে , খুব খারাপ একটা কথা খুব সহজ করে বলে ফেলেছেন ! ইবলিশ সবসময় পিছনে থাকে ,

বৈষম্য হীনদের মাধ্যমে আদিবাসীরা বৈষম্য হীনতার শিকার।

হঠাও শিবির বাঁচাও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

এরাই সবাই জংগী ছিলো।

সময় হলে সব ক্লিয়ার হয়ে যাবে আশা করি

৭১ এর পরাজিত শত্রু তাদের হিংস্র নখ( শকুনের) নিয়ে বাংলাদেশের মানচিত্রের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। কিন্তু অন্ধকারের এই কিট আবারো পরাজিত হবে।

আরে ভাই যে দেশে সংবিধানই রাখবেনা, সেই দেশে আবার বইয়ের গ্রাফিতি। এক কথায় বলতে পারি কানার হাতে কুরাল দিলে যা হয় তাই করছে নাবালক বুদ্ধিপ্রতি বন্ধরা। দেখতে থাকেন আরো অনেক কিছু দেখাবে ওরা।

Hm Tara chaile Apner happeno khulte perben.

The country became Jangli, Taleban and Pakistan country by brokering so called journal s, and civil society people.

রাজনীতির মেরামত করাটাও এখন সময়ের দাবি। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ভারতের আধিপত্যবাদ বিরোধী, ইসলামী মূল্যবোধ জাগ্রত একটি দেশপ্রেমিক বিপ্লবী জনতার প্ল্যাটফর্ম প্রয়োজন, যা তরুণ ছাত্র-জনতা - ইসলামী ও জাতীয়তাবাদী দলগুলো এবং বিএনপির তরুণ কর্মীদের সাথে নিয়ে তৈরী করতে পারে। ভুলে গেলে চলবে না, যেই নেতৃত্ব দিতে মূল রাজনৈতিক দলগুলো ব্যর্থ হয়েছে, সাহসী তরুণ ছাত্র-ছাত্রীরা বুলেটের সামনে দাড়িয়ে সেই অসাধ্যই সাধন করে দেখিয়ে দিয়েছে। ২০২৩ এর ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ ভন্ডুল হয়ে যাবার পর বিএনপির ভূমিকার সাথে ২০২৪ এর ১৫ জুলাই থেকে ৫ অগাষ্ট তুলনা করলেই এটা স্পষ্ট হবে। ২৮ অক্টোবরের পর বিএনপি দিবানিদ্রাতেই শুধু যায়নি, বলতে থেকেছে, ছাত্র আন্দোলনের সাথে বিএনপির কোনো সংযোগ নেই। যদি প্রস্তাবিত এই প্ল্যাটফর্ম রাজনৈতিক দল গঠন করতে না ও পরে, তার পরেও হয়তো তিনশো আসনেই তারা প্রার্থী দিতে পারবে। সে ক্ষেত্রে সাধারণ জনতা ছাড়াও সংগ্রামী ও ইসলামী চেতনায় উদ্বুদ্ধ অন্যান্য দলের পাশাপাশি বিএনপির তৃণমূলের অনেক নেতা কর্মীই তাদেরকে ভোট দেবে। কাজেই, ক্ষমতায় যাবার খুচরো চালাকি বাদ দিয়ে বিএনপিকে ভারত, মুজিব ও আওয়ামী তোষণ ভুলে গিয়ে জনআকাঙ্ক্ষার রাজনীতি করতেই হবে। অথচ: এখনও বিএনপিকে বিপরীতমুখী অবস্থান নিতে দেখা যাচ্ছে, যেখানে বিএনপিই এই জনগোষ্ঠীর নেতৃত্ব দিতে পারতো। বিএনপিকে মনে রাখতে হবে, রাজনৈতিক নেতৃত্ব নয়, সাধারণ ভোটাররাই রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস। ভারতীয় অবিরাম ষড়যন্ত্র ও আগ্রাসন রুখে দিতে সকল বিভেদ ভুলে হাসিনা বিরোধী ছাত্র সমাজ, সিপাহী-জনতা, জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শক্তির ইস্পাত কঠিন ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।

সঠিক বিশ্লেষণ

আস্ফালন বেড়েছে রাজাকারের বাচ্চাদের, তাই আপনার ফলোয়ার নাই।

ইউটিউবার এবং টকশো ব্যবসায়ী আপনাকে বলা যায় ইলিয়াস এর জীবনের যেগুলো অনুসন্ধানে রিপোর্ট করছে তার ১০০ ভাগের একটা রিপোর্ট আছে আপনার জীবনে। আপনি হন করছেন আপনি স্মার্ট আর সবাই ভোদাই। আপনার অতীত এবং বর্তমান কিন্তু অনেকেই জানে কিন্তু চোখ খুলে লজ্জায় কিছু বলে না

জনাব জিল্লুর রহমান এখন কেমন সুখ, স্বাধীনতা, আরাম আয়েশ, ঘুষ দূর্নীতি মুক্ত, হুমকি ধমকি অরাজকতা নিয়ে ভালো আছেন তো???

দেশে চলছে দাদা নাতিদের খেলা ‌আমরা সাধারণ জনগন বর্তমানে আওয়ামী আমলে বৈষম্য ছিল ।এখনও আর ও সমস্যা আইন আদালত পুলিশ খমতা বানরের ছত্য ‌ছায়ায় এই সব চলছে দাদা নাতিদের খেলা ।

তুমি আরেক বাটপার ! ইদানীং খুব সাধু সাদ সো,তোমাকে কেউ চিনে না মনে করছো, তুমি খন্দকার মোস্তাকের ভাইরা ভাই। তোমার সিজিএস এনজিও হাসিনার পিছে লাগছিলা ১০% তারিকের খুব আস্তা ভাজন । চিন্তা করিও না ডোনেশন আর USA থেকে আসবে না।

আপনারা দালাল সাংবাদিক না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যা হচ্ছে তা নিয়ে কিছু বলার আছে কি?

বাংলাদেশের সাংবাদিকদের কথা মনে থাকবে বহুকাল,আজকাল সত্য বলার মিডিয়া নেই,বাদ্য হয়ে বিদেশি সংবাদের উপর ভরসা।

আপনি থেমে থেমে কথা বলবেন,কারন কথা বুঝা যায়না।

Aj deshta dongso korche sommonoyok upodeshta sontrasi khuni jongi ra khun hotta jalaw puraw lut pat korche hazar koti taka lutpat kore Deshta dongso korte ache

Sothik kotha Jatir samne tole dorar jonno, thanks

আমলীর টাকা খুর গুলি কেন বুঝে নাই যে তাদের দলে কারা আছে, ১৯৭৪ এর দুর্ভিক্ষ কারা করেছিল তার পরেও কেন হাসি আপা বুঝে নাই তার এত জ্ঞান তাহলে তার দলের চাটাদের চিনতে কষ্ট হল, বারবার ধর্মের দোহায় দিয়ে হিন্দু নির্যাতন করে যার বিচার হয় নাই তাই আজ এই অবস্থা

এটা শিবির করেছে জঙ্গীরা সনাতনী পাহাড়ী দের বাংলাদেশ ছাড়া করার মিশন নিয়ে মাঠে 😅😅😅

Elis & pinaki student der k rekha pora bad diye mastari korar jonno uskani dicce

আপনিও সঠিক কথা বলেন না সব সময়।

ধন্যবাদ জানাই ধন্যবাদ জানাই সঠিক কথা বলার

তাহলে বোঝা যায় আসল সন্ত্রাসী কারা ।

সরকার প্রধান কিন্তু আজ সিন্ডিকেট ধরার জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পরিবর্তে ছাত্র দেরকে দায়িত্ব দিয়ে দিয়েছে। অর্থাৎ কাদের সাহেব যেমন বলেছিলেন ছাত্রলীগই যথেষ্ট, ঠিক তেমনি। সিন্ডিকেট ধরার দায়িত্ব ছাত্রদেরকে দেয়ার ফলে দূর্নীতির সংকা বেড়ে গেল।

শেষ কথা টি খুব গুরুত্বপূর্ণ।

No body thinking about financial conditions and export import matters.

পাঠ্য পুস্তকে ঐ গ্রাফিতি যে বা যারা এঁকেছে সমুস্ত দায় তার বা তাদের।এদেশের সকল বৈধ অধিবাসী বাংলাদেশী। আপনি অহেতুক বকবক করে পানি ঘোলা করছেন।

এরাই হলো হেলমেট বহিনী সমন্যোক সিবির

When hypocrisy will be stopped in this land . Now it is proved that it is a land of bloody hypocrites .

সত্যি কথা

সমননয়ক হটাতে হবে, এরাই এখন জামাত শিবিরের সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী

সুদখোর ইউনুস, স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার,আলবদর,আলশামস নব্য স্বৈরাচার সমন্বয়কারীরা

সঠিক বিশ্লেষণ।

এখানে তারা চায় হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান তাদের কোন কিছু থাকতে পারবেনা। থাকবে শুধু পাকিস্তান পন্থী ইসলামিক চিন্তা ধারার সব কিছু।

তীব্র নিন্দা জানাই এই হামলার।

আপ‌নি কী দালালী ক‌রেন?

অনেক বড় সাংবাদিক!

দেশপ্রেমিকদের পেচনে ষড়যন্ত্র কারীদের একটাই পরিচয় - নব্য ভারতীয় রাজাকার

ইউনুস গং রা কই,যারা সেভেন সিস্টার্স দখল করবে? কাঠ মোল্লারা কই,যারা দিল্লি অবধি বাংলাদেশের অংশ বানাবে!

কি সংস্কার করবে? বদিউল আলমের মতো বদ লোক বাংলাদেশে নাই।।

এখানে আপনার ইনফিউরিটি কাজ করেছে। আপনি যে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন তা যৌক্তিক মনে হচ্ছে না। ইলিয়াস হোসেন এখন আর ইউটিউবারের ফ্রেমের মধ্যে নেই। তার সততা ও সাহস তাকে সাংবাদিক মর্যাদার উচ্চ শিখরে নিয়ে গেছে। তাই আপনি নাম উল্লেখ না করলেও কিছু যায় আসে না।

দেশের সব রাজনৈতিক দল, জামাত বাদে, সকল রাজনৈতিক নেতাদের অবজ্ঞা করা হয়েছে। মাহফুজের এই আচরন সীমাহীন ধৃষ্টতা।