Пікірлер
@Talisman-q7t
@Talisman-q7t Сағат бұрын
May Allah bless you😮
@ashikakash7198
@ashikakash7198 5 сағат бұрын
আমি স্বপ্নে দেখলাম আমার ৮ টি দাত আমি নিজের হাতে তুলে সাদা কাগজে রাখতেছি.. কে যেন মারা গেছে 2 বার জানাজা হলো.. সেই দাতগুলো মৃতব্যক্তিকে দিয়ে দিচ্ছি.. এটার ব্যাখ্যা কি???...
@user-yw8im2uw4n
@user-yw8im2uw4n 8 сағат бұрын
আমিন
@saifulIslam-tq9pr
@saifulIslam-tq9pr 18 сағат бұрын
Ami India theke bolsi nobi ra gaiyep Jane ki na jane oita bad dila hujur apnader deshe ak jon allar olir dorbar ase oi dorbar shoribe ak bar jaiyen Allah oli gayeb Jane ki na nije choke deikha aibe ... Dorbare nam murshid Puri dorbar shori ... Sherpur kusumati hat jaigar name ❤❤
@user-fp5sn8of7k
@user-fp5sn8of7k Күн бұрын
আছলামুআলাইকুম, হুজুর আমার জন্য একটু দোয়া করবেন।
@mdjakirjakir-rk8be
@mdjakirjakir-rk8be Күн бұрын
💗💗💗
@begumkhodejarahman6547
@begumkhodejarahman6547 Күн бұрын
হুজুর আসসালামু আলাইকুম আল্লাহ যেন আপনাকে সুস্থ নেক হায়াত দান করেন হুজুর আমার জন্য দোয়া করবেন
@MdSahin-ux1is
@MdSahin-ux1is 2 күн бұрын
আচ্ছা কেউ যদি মানায়
@KingBoy-b1v
@KingBoy-b1v 2 күн бұрын
❤❤❤❤
@halimabegum-j9e
@halimabegum-j9e 2 күн бұрын
😊😊😊😊
@user-yv5oe9ip4r
@user-yv5oe9ip4r 2 күн бұрын
আল্লাহূ আকবার
@Anas-my4bd
@Anas-my4bd 3 күн бұрын
মাশাল্লাহ ওয়াজটা খুব সুন্দর হয়েছে 😊😊🥰🥰🥰🥰🥰
@ShimulPanu
@ShimulPanu 3 күн бұрын
Hujor Ami amr samner Ekta dath pore jete dekhechi
@user-Tanisa596
@user-Tanisa596 3 күн бұрын
আমি আজ রাতে খারাপ স্বপ্ন দেখে 3:37বাজে রাত আমি দেখেছি আমার বাবাকে কে জেনেও মেরে ফেলেছে 😭😭
@SahidaAktar-ug3bx
@SahidaAktar-ug3bx 3 күн бұрын
হুজুর আপনার ওয়াজ আমরা শুনি অনেক ভালো লাগে হুজুর খুব৷ কষ্টে। আছি টাকা পয়সা নিয়ে কি আমল করলে বরকত পাবো একটু বলবেন
@harunpatwary7695
@harunpatwary7695 3 күн бұрын
মাশাআল্লাহ মাওলানা নাসির উদ্দিন যুক্তিবাদী সাহেবের আলোচনাগুলো চমৎকার আমিন।
@user-ci6es9ft4k
@user-ci6es9ft4k 3 күн бұрын
Alhamdulillah ❤❤❤❤❤❤❤❤
@sultenbepary2560
@sultenbepary2560 3 күн бұрын
আমাকে আজ পোজন তো আমার কমেন্টে লাইক করে নাই☹️☹️☹️
@sultenbepary2560
@sultenbepary2560 3 күн бұрын
আমিন❤❤আমিন❤❤
@user-vq7hf4ym8k
@user-vq7hf4ym8k 4 күн бұрын
Mashla❤❤❤❤❤❤❤
@user-iw1jv8kt2i
@user-iw1jv8kt2i 4 күн бұрын
11.54.55
@samayerkantha4473
@samayerkantha4473 4 күн бұрын
ইয়াজিদের পক্ষে তাদের ৩নং যুক্তি: ইয়াজীদের ক্ষমা প্রাপ্তি সংক্রান্তে সহি হাদীস আছে। প্রকৃত সত্য: এটা সালাফীদের একটা জঘন্য মিথ্যাচার। সূদীর্ঘ কাল ধরে তারা মানুষকে এটা দ্বারা বোকা বানিয়ে এসেছে। সত্যটা লক্ষ্য করুন। সহি বুখারী শরীফের হাদীসে আছে, যে মুসলিম প্রথম কায়সারের যুদ্ধে অংশগ্রহন করবে তারা ক্ষমাপ্রাপ্ত। [Book of Jihad, Vol-4, Book-52, No-175] লক্ষ্য করুন, আমার উম্মতের মধ্যে যে সেনাদল প্রথম কায়সারের যুদ্ধে অংশগ্রহন করবে তারা ক্ষমাপ্রাপ্ত। এই যুদ্ধ হয়েছিল হিজরী ৪২ সালে। কিন্তু ইয়াজিদ যুদ্ধ করেছে কুসতুনতুনিয়া বা কনষ্টান্টিনপোলের যুদ্ধ। তাও প্রথম বাহিনীতে নয়, তিনি যুদ্ধ করেছেন ৮ম বাহিনীতে। শাস্তিস্বরূপ তাকে এ যুদ্ধে যেতে হয়েছিল। [Ref: 1. Tareek Kamil- Imam Atheer, Vol-3, Page-231, Events of 49 Hijri, 2. Tareekh Ibn Khaldoon, Vol-3, Page-15 3. Murujh al Dhahab-Imam Dhahabi, Vol-3, Page-33 4. Ibn Kathir’s Al-Bidaya Wa Al0Nihaya ] ইবনে কাছিরের বর্ণনা দেখা যায় প্রথম যুদ্ধ ২৭ হিজরীতে হয়েছিল। তবে তাতেও ইয়াজিদ ছিলেন না। কোন হাদিস বা ঐতিহাসেক বর্ণনায়ও ১ম সেনাদলে ইয়াজিদ থাকার কোন উল্লেখ নেই। ইবনে কাছিরের বর্ণনাটি দেখুন- ‘‘হাদীসে প্রমাণ রয়েছে যে, রাসুলুল্লাহ (সা) ইরশাদ করেন, রোম সাম্রাজ্যে প্রথম যে সেনাদলটি যুদ্ধ করবে, তাদের জন্য আল্লাহর তরফ থেকে ক্ষমা রয়েছে। আর এ সেনাদলটিকে রাসুল (সা) উম্মে হারাম (রা) এর ঘরে স্বপ্নে দেখেছিলেন। উম্মে হারাম (রা) বলেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল, আপনি আল্লাহর কাছে দোয়া করুন, তিনি যেন আমাকে তাদের দলভূক্ত করেন। রাসুল (সা) বললেন, তুমি হবে প্রথম দলের যোদ্ধাদের অন্তর্ভূক্ত। উসমান ইবনে আফফানের (রা) এর আমলে ২৭ হিজরীতে সাইপ্রাস বিজয় হয়। আমীর মুয়াবিয়া (রা)-এর পরিচালিত সৈন্যদল যখন সাইপ্রাস যুদ্ধে রত ছিল তখন তাদের সাথে উম্মে হারাম (রা) যুদ্ধে যোগদান করেছিলেন। তারপর তিনি সাইপ্রাসে ইনতিকাল করেন। এরপর দ্বিতীয় সেনাবাহিনীর আমীর ছিলেন তার পুত্র ইয়াজীদ ইবনে মুয়াবিয়া। উম্মে হারাম (রা) ইয়াজীদের সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে পারেননি। এটা ছিল নবুওয়াতের অন্যতম প্রধান দলীল।’’ (আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ৮ম খন্ড, পৃষ্ঠা-৪১৯, প্রথমপ্রকাশ-২০০৭, ইসলামী ফাউন্ডেশন) খেয়াল করুন, রোম সাম্রাজ্যে প্রথম যে সেনাদলটি যুদ্ধ করবে, কেবল তাদের জন্য আল্লাহর তরফ থেকে ক্ষমা রয়েছে। ১ম সেনা দলে ছিলেন মুয়াবিয়া। ইয়াজীদ প্রথম সেনাদলের নন। ১ম সেনাদলটি যুদ্ধ করেছেন ২৭ হিজরীতে। ইয়াজীদ ছিলেন দ্বিতীয় সেনাদলের। রাজতন্ত্রের দরবারী আলেম ও তাদের অনুসারী সালাফীরা ইয়াজীদের পক্ষে সাফাই গাইতে গিয়ে এ হাদীসটিকে বরাবরই ব্যবহার করে আসছেন। হাদীসের নামে জঘন্য মিথ্যাচার করে এরা ইয়াজিদকে নিদোর্ষ প্রমানের কেন এতো প্রানান্তকর প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছেন তা খুব সহজেই অনুমেয়। ইয়াজিদের পক্ষে তাদের ৪নং যুক্তি: ইয়াজীদ সম্পর্কে যত খারাপ কথা বলা হয়, তার সবই মিথ্যা, কেবল শিকার করা ছাড়া। প্রকৃত সত্য: ইয়াজীদ কেবল হুসাইনের হত্যাকারীই নন। তিনি মক্কা ও মদীনা আক্রমনকারী। মদীনায় সাহাবী হত্যা ও নারীদের গণধর্ষনের অনুমতি দিয়ে তিনি মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে গেছেন মর্মে অনেক বিশিষ্ট আলেম অভিমত দিয়েছেন।
@samayerkantha4473
@samayerkantha4473 4 күн бұрын
ইয়াজীদের পক্ষে যত প্রচারনা- -------------------------------------- ইয়াজিদের পক্ষে তাদের ১নং যুক্তি: ইয়াজীদ কারবালার হত্যাকান্ডে জড়িত ছিলেন না। প্রকৃত সত্য: আল বিদায়া ওয়ান নিহায়ার ৮মখন্ডে তার একটা উক্তি দেখা যায়। তাহলো-মৃত্যুকালে তিনি প্রার্থনা করছেন এই বলে যে, ‘‘হে আল্লাহ তুমি আমায় পাকড়াও করো না এইজন্যে যে যা আমি চাইনি এবং প্রতিরোধও করিনি। তুমি আমার ও ওবায়দুল্রাহ বিন জিয়াদের মধ্যে ফয়ছালা করো।’’ তার এই প্রার্থনায় তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন তিনি ঐ ঘটনার প্রতিরোধ করেননি। অথচ ইচ্ছা করলেই প্রতিরোধ করতে পারতেন। এই হত্যাকান্ডে তিনি নিজের চাইতেও ওবায়দুল্লাহ বিন জিয়াদকে বেশী দায়ী করেছেন। কিন্তু সত্যতো এটাই যে, এই হত্যাকান্ড তার অমতে হয়নি। হত্যাকারীকে তিনি কোন সাজাও দেননি, অপসারনও করেননি। প্রতিরোধও করেননি। ঘটনা ঘটতে দিয়েছেন এবং পৃথিবীর নৃশংসতম হত্যাকান্ডটি ঘটিয়ে ও হত্যাকারীর পক্ষাবলম্বন করেছেন। কোন শাস্তি দেননি। রাস্ট্রপ্রধান হিসাবে এ হত্যাকান্ডের দায়তারই। এক্ষেত্রে তাকে নিরাপরাধ প্রমাণ করার মত কোন কিছুই ইতিহাস ঘেটে পাওয়া যায় না। ইয়াজিদের পক্ষে তাদের ২নং যুক্তি: ইয়াজীদ হুসাইনের হত্যাকান্ডে ব্যথিত হয়েছিলেন এবং হুসাইনের কর্তিত মস্তক দেখে কেঁদে ফেলেছিলেন। প্রকৃত সত্য: ইয়াজীদ হুসাইনের শাহাদাতের সংবাদ পেয়ে প্রথমে খুশীই হয়েছিলেন। তারপর তিনি লজ্জিত হন। [দেখুন আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ৮মখন্ড, পৃষ্ঠা-৪২৩] একজন মুসলমানের হত্যাকান্ডে খুশী হলে সে লোক কি আর মুসলমান থাকে? অথচ সালাফীরা এর বিপরীত ইতিহাস বর্ণনা করে মানুষকে বিভ্রান্ত করে চলেছেন কেবল রাজতন্ত্রের তল্পীবাহক হওয়ার কারনে। ইয়াজিদের মর্যাদার সাথে রাজতন্ত্রের মর্যাদা জড়িত। ইয়াজিদ কর্তিত মস্তক দেখে কেঁদে ফেলেছিলেন এটা কেবল সালাফীদের নিজস্ব ইতিহাসে আছে। বাস্তবে নয়। শিয়ারা যেমন কারবালা, আলী, হাসান এবং হুসাইনকে নিয়ে মিথ্যার পাহাড় গড়েছে। ঠিক তেমনি ইয়াজিদ এবং রাজতন্ত্রের শানে সালাফীরা মিথ্যার পাহাড় গড়েছে।
@samayerkantha4473
@samayerkantha4473 4 күн бұрын
তাদের ৫নং অপপ্রচার হলো- হুসাইন-কে ইমাম বলার কোন কারণ নেই। অন্য সাহাবীদের তো ইমাম বলা হয় না। এটা শিয়াদের দেথাদেখি মুসলমানেরা গ্রহন করেছেন। প্রকৃত সত্য: পুরো মুসলিম বিশ্ব এক কথায় তাকে ইমাম বা নেতা মেনে নিয়েছেন। ইয়াজীদ জনতার উপর চেপে বসেছিল। ইয়াজীদ মুসলিম বিশ্বের নির্বাচিত নেতা ছিল না। সেই সময় থেকে শুরু করে কিয়ামত পর্যন্ত মুসলমানেরা ইয়াজীদকে ইমাম বা নেতা হিসাবে মেনে নেননি, নেবেনও না। হুসাইনকে ইমাম বলার অর্থ ইয়াজীদকে নেতা হিসাবে স্বীকার না করা। ইমাম বা নেতা হুসাইনই। সে কারনে তখন থেকেই যুগে যুগে হুসাইন-এর নাম নেয়ার আগে 'ইমাম' বলা হয়। ইমাম হাসানকেও বিষ প্রয়োগে অত্যন্ত কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল। তিনিও মুসলিম জাতির ইমাম। শিয়ারা তাদের (হাসান-হুসাইনকে) নেতা বললে মুসলমানেরা বলতে পারবে না তা কোন ধরনের যুক্তি? ইমাম বললেই অতি সম্মান হয়ে যায় এটা কেমন কথা? হাদীস সংগ্রাহকদের ইমাম বলতে কিন্তু এরা পিছুপা হন না। যত আপত্তি হাসান এবং হুসাইনের বেলায়। ইয়াজীদের বংশধরদের যতই গা জ্বলুক, কেয়ামত পর্যন্ত মুসলমানেরা হাসান এবং হুসাইনকে ‘ইমাম’ হিসাবেই ঘোষনা দেবেন। আর অন্যদিকে নৃশংসতার প্রতীক ইয়াজীদের নামে আজ পর্যন্ত কোন মুসলমান সন্তানের নাম রাখা হয়নি, কেয়ামত পর্যন্ত হবেও না। যদিও মুসলিমনামধারী শীর্ষদেশ গুলোতে এজিদী শাসন এখনো বলবৎ রয়েছে। আবু বকর, উমর, উসমান, মুয়াবিয়া নামগুলি শুনলে শিয়াদের যেমন এলার্জি হয়, তেমনি হুসাইন, হাসান, আলী, ফাতেমা, ইমাম, কারবালা এসব শুনলে সালাফীদের মাঝে এলার্জি পরিলক্ষিত হয়। তাদের ৬নং অপপ্রচার হলো- ইসলামের ইতিহাসে আশুরার দিনে অনেক খুশীর ঘটনা আছে বিধায় এদিন খুশীর এবং শুকরিয়ার রোজা রাখতে হয়। শোকের রোজা নয়। তিনদিনের বেশী শোক ইসলামে স্বীকৃত নয়। প্রকৃত সত্য: আশুরার দিনে দুনিয়াতে অনেক নাজাতের ঘটনা ঘটেছে। এইসব ঘটনার কারনে আল্লাহর শুকরিয়া আদায়ে রোজা রাখার রেওয়াজ আগে থেকেই ছিল। ঘটনাচক্রে কারবালার মর্মদন্তু ঘটনাটিও এদিনই ঘটেছে। তাই বলে কোন মুসলমান শুকরিয়ার রোজাকে খুশীর রোজায় রুপান্তরিত করেন না। এটা আল্লাহর তরফ থেকে মুসলমানদের জন্যে একটা পরীক্ষাও বটে। মুসলমানেরা হুসাইনের জন্যে শোক প্রকাশ করেন, রোজা রাখেন এবং হুসাইনের পথ অনুসরনে ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার শপথ নেন। কিন্তু নাসিবী তথা আজকের দিনের সালাফীরা শিয়াদের বিপরীত কর্ম তথা খুশী পালন করতে মানুষকে উদ্ভুদ্ধ করেন। তারা নাকি জালিমের পরাজয়ে হকের বিজয়ে শোকরের রোজা রাখেন। তারা কিসের সাথে কি মেলালো পাঠকগণ একটিবার খেয়াল করুন। সালাফী আলেমরা আশূরা নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা শুকরিয়া সংক্রান্তে ওয়াজ করলেও, হুসাইনের নামটি পর্যন্ত মুখে আনেন না। মুসলমানদের খুশীর দিন হলো দুই ঈদ। এই দুই ঈদে রোজা রাখা হারাম। আশুরার শুকরানা খুশীর দিন নয়। খুশীর দিন হলে রোজা রাখা হারাম হতো। বরং এটা একটা এবাদতের দিন। আর এদিনে ইমাম হুসাইন শহীদ হলেও এজিদ জয়ী হয়নি। বরং ইমাম হুসাইনেরই নৈতিক বিজয় অর্জিত হয়েছিল। তাদের ৭নং অপপ্রচার হলো- আজকের সালাফীরা ইমাম হুসাইনের কথা উঠলেই বলেন যে আমরা তার মুক্তির জন্যে দোয়া করি। তারা ইনিয়ে বিনিয়ে বলতে চান ইমাম হুসাইন কারবালায় গিয়ে ভুল (বিদ্রোহ) করেছিলেন। তাই তার মুক্তির জন্যে দোয়া করি। প্রকৃত সত্য: ইমাম হুসাইন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবী এবং বেহেস্তবাসীগণের সর্দার।কোন মুসলমানের তাতে বিন্দুমাত্রও সন্দেহ নেই। তার ‘মুক্তির’ জন্যে যারা দোয়া করেন, এদের কুমতলব বুঝতে কোন মুসলমানের কষ্ট হওয়ার কথা নয়।জান্নাতের যুবকদের সর্দারের মুক্তির জন্যে কারা দোয়া করে? তাদের ৮নং অপপ্রচার হলো- কারবালার যুদ্ধ নিছকই একটি “পলিটিকাল ওয়ার” প্রকৃত সত্য: ইমাম হুসাইনের শাহাদাত এবং কারবালার শিক্ষাকে ম্লান করে দেবার জন্যে সালাফীরা নানাভাবে প্রচার প্রগান্ডা চালায় যে, কারবালার যুদ্ধ একটি নিছকই পলিটিকাল ওয়ার তথা ক্ষমতার লড়াই। প্রকৃত সত্য তো এটাই যে, মুয়াবিয়া কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত রাজতান্ত্রিক সিস্টেম ইসলাম সম্মত পদ্ধতি নয়। খেলাফতই ইসলামের নীতি। আর সে খেলাফত প্রতিষ্ঠাই ছিল ইমাম হুসাইনের উদ্দেশ্য। তিনি ক্ষমতার লড়াই করতে যাননি। হক প্রতিষ্ঠার জন্যে বেরিয়েছিলেন। কারবালা কোনভাবেই পলিটিক্যাল ওয়ার ছিল না।
@samayerkantha4473
@samayerkantha4473 4 күн бұрын
ইমাম হুসাইনের বিরুদ্ধে সালাফীদের নানা কুযুক্তি ও অপপ্রচার: ----------------------------------------------------------------------------- তাদের ১নং অপপ্রচার হলো- হযরত মুয়াবিয়ার পর হুসাইন ক্ষমতার দাবিদার ছিলেন বিধায় তিনি কুফাবাসীর প্ররোচনায় যুদ্ধে যেতে উদ্ভুদ্ধ হয়েছিলেন। অনেক সাহাবী তাকে কুফায় যেতে নিষেধ করেছিলেন। প্রকৃত সত্য: হুসাইন মোটেই ক্ষমতার লোভে বের হননি। ইসলামী খেলাফত ব্যবস্থার দিক পরিবর্তন লক্ষ্য করেই তিনি জীবন দিতেও কুন্ঠিত ছিলেন না। [বিস্তারিত জানার জন্যে পড়ুন, মুহররমের শিক্ষা, সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী] আর বিশিষ্ট সাহাবীরা তাকে বের হতে নিষেধ করেছিলেন, কুফাবাসীদের বিশ্বাসঘাতকতা সম্পর্কে আঁচ করতে পেরেই। অন্য কারনে নয়। তিনি ইসলামী খিলাফত ব্যবস্থার পরিবর্তে রাজতন্ত্র দেখেই ক্ষুদ্ধ হয়েছিলেন। এছাড়া তার হাতে কুফাবাসীরা বাইয়াত করবে বলে অঙ্গীকার করেছিলেন এবং ইয়াজীদী শাসন ইসলামী খিলাফত ব্যবস্থার ব্যত্যয় বিধায় তিনি কুফাবাসীর বাইয়াত গ্রহনের মনস্থ করেই বেরিয়েছিলেন। ঐ সময়ে মুসলিম উম্মাহ ইয়াজীদকে মেনে নেননি। ইয়াজীদের পিছনে মুসলিম জাতী ঐক্যবদ্ধ ছিল না। সিরিয়াবাসীকে বাদ দিলে পুরা জাতিই ছিল ইয়াজীদের বিরুদ্ধে। কাজেই হুসাইন ইসলামের স্বার্থেই পরিবার পরিজন নিয়ে বেরিয়েছিলেন। তিনি যুদ্ধ করবেন এমন প্রস্তুতি নিয়ে বের হননি। তেমনটা হলে নিজ পরিবার-পরিজন ও নারী শিশুদের নিয়ে বের হতেন না। তবে জালিমরা তাকে যুদ্ধ করতে বাধ্য করেছে এবং তিনি মজলুম অবস্থায় শহীদ হয়েছেন। তাদের ২নং অপপ্রচার হলো- হযরত উসমান এবং আলীকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। তারা সবাই হুসাইনের চেয়ে বেশী মর্যাদাশীল ছিলেন। কিন্তু মুসলমানেরা কেবল হুসাইনের মৃত্যুকেই শোকবহ মনে করে। প্রকৃত সত্য: ইসলামের ইতিহাসে অনেক নবী রসুলসহ খলিফা হযরত উসমান, হযরত আলীসহ হুসাইনের চাইতেও বেশী মর্যাদাপূর্ণ আরো অনেক বড় বড় মহান ব্যক্তির হত্যাকান্ডের ঘটনা থাকলেও ৬১ হিজরীর কারবালার ঘটনা এতোটাই পৈচাশিক ও নির্মমতম ছিল যে এটা যুগে যুগে কঠিন হৃদয়কেও নাড়া দিয়েছে, এখনো দেয় এবং নিঃসন্দেহ তা কেয়ামত পর্যন্ত জালিমদের বিরুদ্ধে ধিক্কার জানাতে ও ইসলামী খেলাফতের পক্ষে মুমীনদের উদ্ভূদ্ধ করায় নিয়ামক ভূমিকা পালন করবে। ১৪০০ বছর পেরিয়ে গেলেও মানুষ এখনো শোকার্ত হয়। সাম্প্রতিককালের আমাদের দেশে ঘটে যাওয়া রাজন হত্যার কথাই ধরুন, প্রতিদিনই অনেক শিশুকে হত্যা করা হচ্ছে। কিন্তু রাজন হত্যায় যে নৃশংসতা হয়েছে, তা কঠিনহৃদয়কেও নাড়া দিয়েছে। হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিতে সরকারকে বাধ্য করেছে। তাদের ৩নং অপপ্রচার হলো- হিজরত ও জিহাদ ও বিপদে ধৈর্য্য ধারন তাদের (হাসান ও হুসাইন) ভাগ্যে জোটেনি, যা আহলে বাইতের অন্যান্যের নসীব হয়েছিল। [আশুরা ও কারবালা, আবু আহমাদ সাইফুদ্দীন বেলাল, পৃষ্ঠা-৪০] প্রকৃত সত্য: হুসাইনের জীবনী এবং ইতিহাস পাঠ করলে এটা সুষ্পষ্ট যে, হিজরত, জিহাদ এবং বিপদে ধৈর্য্য ধরন সবকিছুই তার ভাগ্যে জুটেছে। হিজরত এবং জিহাদ করেই তো তিনি জীবন দিলেন। ইতিপূর্বে কোন মুসলমান তো দুরের কথা, অমুসলিমরাও হুসাইনের বিরুদ্ধে এ ধরনের অপবাদ দেয়নি। নব্য সালাফী এইসর কুলাঙ্গার অত্যন্ত কৌশলে ইদানীংকালে এ হীন কাজটি করে চলেছেন। তাদের ৪নং অপপ্রচার হলো- হুসাইনকে যারা সমর্থন করেন, তার জন্যে শোক প্রকাশ করেন, তারা শিরক বিদআতে লিপ্ত। প্রকৃত সত্য: কারবালার ঘটনাকে ঘিরে শিয়া নামধারী কতিপয় গোষ্টির কিছু শিরকী কর্মকান্ড বিদ্যমান আছে-একথা সত্য। কিন্তু সে সবকে উপাদান ধরে পুরো ইতিহাস পাল্টিয়ে দেয়ার ধুরন্ধর অপচেষ্টা রাজতন্ত্রের দরবারী আলেমরা হরহামেশাই করে যাচ্ছেন। রাজতন্ত্রীরা যতই চেষ্টা করুন, কেয়ামত পর্যন্ত মুসলমানেরা কারবালার নৃশংসতাকে ঘৃনা করেই যাবে। ঘৃনা হুসাইনের হত্যাকারীর প্রতি, ঘৃনা রাজতন্ত্রের প্রতি। মুসলমানের বুক পূর্ন থাকবে আহলে বাইতের প্রতি এবং তাদের আদর্শের প্রতি। তবে শিয়াদের কর্মকান্ডের সাথে মুসলমানদের গুলিয়ে ফেললে চলবে না। শিয়ারা যতটা না ধর্মীয় দায়িত্ব পালন করে, তার চেয়ে বেশী করে রাজনৈতিক কর্মকান্ড। কেউ হুসাইনকে সমর্থন করলেই শিয়া হয়ে যায় না, শিয়াদের শিরক বিদআতের দায় মুসলমানদের ঘাড়ে চাপানো সালাফীদের আরেকটি ধুরন্ধর অপচেষ্টা মাত্র।
@Md.Juwel-jj5cx
@Md.Juwel-jj5cx 5 күн бұрын
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
@SirazulIslam-gg7uj
@SirazulIslam-gg7uj 5 күн бұрын
আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আলোচক কে এই আলোচককে বাংলাদেশ আলোচনা করার তৌফিক দান করুন আল্লাহ সিরাজুল ইসলাম কাহালু বগুড়া
@SirazulIslam-gg7uj
@SirazulIslam-gg7uj 5 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তায়ালা আমাদের এই,মনণীত আল্লাহর রহমতে মতে ধন্য আলোচক মহোদয় কে আমাদের সোনার বাংলাদেশ আলোচনা রাখার পরিবেশ তৈরি করতে তৌফিকআল্লাহ পাক দান করুন। আমিন। সিরাজুল ইসলাম জামগাও কাহালু বগূড়া
@sarminahmeed6417
@sarminahmeed6417 5 күн бұрын
হুজুর আপনার ওয়াজ শুনতে আমার ভাল লাগে। আমি অসুস্হ্য দোয়া করবেন।
@sarminahmeed6417
@sarminahmeed6417 5 күн бұрын
আসসালামু আলাইকুম। হুজুর ভাল আছেন। আমি ফরিদপুর থেকে শারমীন আহমেদ
@MdAsraf-l1j
@MdAsraf-l1j 5 күн бұрын
হাই
@abdullahsikdar3187
@abdullahsikdar3187 5 күн бұрын
বিশ কোটি মানুষের কলিজা হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤❤❤❤।
@MdAbdusSalam-s3f
@MdAbdusSalam-s3f 5 күн бұрын
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
@MdAbdusSalam-s3f
@MdAbdusSalam-s3f 5 күн бұрын
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
@hosnearanaznin9296
@hosnearanaznin9296 5 күн бұрын
মাশাআল্লাহ,আলহামদুলিল্লাহ
@user-qd6zw7dw4y
@user-qd6zw7dw4y 6 күн бұрын
মাশাআললাহ
@SMIslamic309
@SMIslamic309 6 күн бұрын
︵🦋🌸ღ۵༎_ シ︎ জীবনটাকে আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করো..!!🌸🦋 কখনো ব্যর্থ হবে না ༊❤ 𝙸𝚗 𝚂𝚑𝚊 𝙰𝚕𝚕𝚊𝚑🥰🥰 •
@MonirHossain-do6ew
@MonirHossain-do6ew 6 күн бұрын
❤❤❤😢
@nayonhosen-h6h
@nayonhosen-h6h 6 күн бұрын
মানুষ মরা সহজ কিন্তু ক্ষতি কত হয় জানিস?
@nayonhosen-h6h
@nayonhosen-h6h 6 күн бұрын
মরা মানুষের আ্ত্তা মরার পর কোন জায়গায় যায় হে?আমরাও মানুষ মারতে পারি,গলা টিপা,দড়ি গলায়,,বিষ খাওয়া, অন্যান্য করনে
@user-dd7dl6xp4s
@user-dd7dl6xp4s 6 күн бұрын
আমিন
@nayonhosen-h6h
@nayonhosen-h6h 6 күн бұрын
আমার ৩লাক টাকা ক্ষতি করেছে। একদম দোকানদারের মত হিসাব।
@MahabubMia-yt9ep
@MahabubMia-yt9ep 6 күн бұрын
মাশাআল্লাহ
@shahedaakther2776
@shahedaakther2776 6 күн бұрын
মাশাআল্লাহ 😊😊
@TusarSheak
@TusarSheak 7 күн бұрын
মাশাআল্লাহ
@ddffgGghj
@ddffgGghj 7 күн бұрын
mar
@user-el8bx3si9k
@user-el8bx3si9k 7 күн бұрын
Amin.amin.amin.❤❤❤❤
@md.mamunrashed5197
@md.mamunrashed5197 7 күн бұрын
@mariyomkhanom880
@mariyomkhanom880 7 күн бұрын
Mashallah
@jabunnaharshelly644
@jabunnaharshelly644 7 күн бұрын
সুবহান আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ