আপনি কিজন্য বোখারী মানেন না? কিসের ভিত্তিতে এটা লাহওয়াল হাদীসের বই হবে? উত্তর দিয়ে যাবেন। হুজুরের গলায় মাইক্রোফোন ঝুলানো। গলায় বুখারী ঝুলানো কোথায় পেলেন?
@tasnimmim134Ай бұрын
সকল নবী রাসুল কোরআনকে যথেষ্ট মনে করতেন তাই তাদের কোন হাদীস নেই এমনকি কোরআনের মোহাম্মদও কোন হাদীস গ্রন্থ রেখে যাননি কিন্তু ইবলিশের দোসর বোখারীগংরা সন্তুষ্ট হতে পারেনি তারা বসে বসে কোরআন বিরোধী হাদীস রচনা করলেন আর এখন সেগুলো প্রচার করছে আগুনখোর বক্তা হুজুরেরা
@ARazzaqueHujurАй бұрын
আল কুরআন এ স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা তার রাসূল সাঃ এর দেয়া জিনিসগুলো গ্রহণ করতে আদেশ দিয়েছেন। সেই রাসূল সাঃ এর বলা কথা, তার করা কাজের বিবরনই তো হাদীস শরীফ। আর সবচেয়ে সতর্কভাবে বাছাই করে সংগ্রহ করা হাদীসের কিতাব হচ্ছে সহীহ আল বুখারী শরীফ। তাহলে আপনি কিসের ভিত্তিতে হাদীস শাস্ত্রকে অবিশ্বাস ও গালাগাল করছেন? সতর্কতার সাথে কথা বলবেন কারন হাদীস শাস্ত্র অস্বীকার করলে আপনার ঈমান চলে যেতে পারে।
রাসুল কসম খেয়ে বলেছেন কোরানের বাহিরের কোন কথা? এটা কি বিশ্বাস যোগ্য? কোরানের কোন কথাই বা কোন আয়াতই তো রাসুলের কসম খেয়ে বলার দরকার পড়ে না। আর তো কোন কথাই এমন ভাবে কোরানে বলেন নাই। আল্লাহ বলেছেন আপনি বলুন বা আপনি বলে দিন। আপনারা কাকে খুশী করার জন্য এই সব কুফরি কথা যুগ যুগ ধরে বলতেছেন? আপনারা তো কিছু লেখা পড়া করেছেন? সমস্ত কোরান পড়ে কি আপনাদের মাথায় কোন কনসেপ্ট তৈরী হয় নাই ? আল্লাহ কি বলতে চেয়েছেন বা কি বুজানোর চেস্টা করেছেন সমস্ত কোরান জুড়ে? এটা যদি বুজতেন তাহলে এই ধরনের কথা কখনও বলতে পারতেন না। হাদিস থেকে বের হয়ে সমস্ত কোরানটি মাথায় সেট করেন এবং চিন্তা ভাবনা করেন। তবেই সঠিক বুজ আল্লাহ ই দিবেন।
@ARazzaqueHujurАй бұрын
রাসূল সাঃ গুরুত্ব প্রয়োগ করতে অনেক ক্ষেত্রেই কসম করে বলেছেন, শত শত উদাহরন দেয়া যাবে। যেমনটা আল্লাহ তায়ালাও করেছেন কুরআনের আয়াতসমূহে। কথায় গুরুত্বারোপ করতে এরকমটা করা আরবী ভাষার সৌন্দর্য এবং আল্লাহ ও তার রাসূল সাঃ এর হেকমত। আপনি কুফরী কথা কোথায় পেলেন এই ভিডিওতে নির্দিষ্টভাবে বলুন। কোন যোগ্যতার ভিত্তিতে আপনি আল কুরআন এর মহা বুঝদার বনে গেলেন যে হাদীস শাস্ত্রকে থোড়াই কেয়ার করছেন? জবাব না দিতে পারলে চ্যানেল থেকে ব্যান করা হবে।
@AZHER-rs1hlАй бұрын
@@ARazzaqueHujur হাদিস যে নবীর কথা এটা আগে প্রমান করেন।নবী যদি কোরানের বাহিরে কোন হাদিস দিয়ে থাকেন তবে সূরা হাক্কার ৪৩:৪৪: :৪৫ আয়াত গুলো আল্লাহর কোরানোর কোন অংশ না এটা আপনাকে প্রমান করতে হবে।
@AZHER-rs1hlАй бұрын
@@ARazzaqueHujur জনাব : সালাম ; আপনারা যারা হাদিসের অনুসরন করেন তারা তো হিজরি সালই অনেক মাসের ইবাদত বন্দেগী করেন হাদিস মতে। যেমন শাবান মাসে :জিলহজ্জ মাসে :মহরম মাসে। কিন্তু আপনারা বুকে হাত দিয়ে বা কোরান ছুয়ে কি বলতে পারবেন এই সব হিজরি মাস সমূহ নবীর জামানায় ছিল? আর কোরানের বিধান তো অনেক পরের ব্যপার। ইতিহাস সাক্ষী দেয় নবীর মৃত্যুর ১২ থেকে ১৬ বছর পর খলিফা ওমরের আমলে চিঠি প্রত্র আদান-প্রদানের সুবিধার্থে হিজরী সালের গননা শুরু হয়েছেছিল নবীর হিজরতের মাস কে ভিত্তি সাল ধরে। অর্থাৎ ১৬+১৩= ২৯ হিজরতের ২৯ বছর পর হিজরি সালের গননা শুরু হয়। এখন আপনারা কিভাবে এগুলো আল্লাহর বিধান হিসাবে শত শত বছর ধরে মানতেছেন? আপনারা কি বাতিলের অনুসরন করছেন না? সূরা মুহান্মদ এর ৩ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন কেউ আমার সত্যবিধানের অনুসরণ না করে অন্য কোনো বিধানের অনুসরন করিলে সে বাতিলের অনুসরন করিল। আর যারা বাতিলের অনুসরন করে তারা তো স্পষ্ট কাফের।
@riadsarker-cx3vgАй бұрын
মাশাআল্লাহ মারহাবা
@MdSalman-nv2quАй бұрын
বারাকাল্লাহু ফি হায়াতি
@riadsarker-cx3vgАй бұрын
জাযাকাল্লাহ খাইরান❤❤আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ মারহাবা ধারাবাহিকভাবে দরসে হাদিস ভিডিওগুলো আপলোড করার জন্য হুজুরকে অনুরোধ করছি।❤❤
@sakibchowdhuryverygood4806Ай бұрын
❤ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ অসাধারণ ❤
@MonjurMazumder-t8qАй бұрын
God. Lik
@nazuddin6346Ай бұрын
Assalamu Alaikum Wa Rahmatuahi Wa barakatu Dear Shiekh May Allah bless you Ameen I am Really Happy That i found your Channel Jazzak Allah khair ❤
@RuhaniMultimediaАй бұрын
❤❤❤
@BelalGazi-tw7vw2 ай бұрын
বাংলাদেশ সহ বিশ্বের আলিমরা যদি ফেরাউনের মতো ইলাহা মানে কি জানতো দিন মানে কি জানতো রব মানে কি জানত তাহলে কোনদিন জালেম কোন দেশের ক্ষমতায় থাকতে পারতো না। অজান্তে লক্ষ লক্ষ আলেমরা জালেম হয়ে কাফের হয়ে হাজার হাজার ইলাহা মেনে নিয়ে মারা যাচ্ছে জাহান্নামে যাচ্ছে কিন্তু তার অনুধাবন করে না তারা আলতু ফালতু নিয়ে আলোচনা করে। তারা মনে করে যে আমরা তো মুসলিম আছি কোন সমস্যা নেই
@ARazzaqueHujur2 ай бұрын
যথার্থ বলেছেন
@ferdousikhatun15212 ай бұрын
❤
@Minhaz-voice2 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ, প্রথম ভিও😊
@ARazzaqueHujur2 ай бұрын
অভিনন্দন
@kazisayeda28042 ай бұрын
আসসালামুয়ালাইকুম, উস্তায, كتاب الشروط এর ভিডিওগুলো দিলে উপকৃত হতাম।
@RuhulAnin-t4c2 ай бұрын
❤❤❤❤❤❤
@rahambaba86402 ай бұрын
ভাই সব লেকসার গুলো দিবেন
@ARazzaqueHujur2 ай бұрын
এই প্লেলিস্টে সকল দারস এর ভিডিওগুলো পাবেন একসাথে। kzbin.info/aero/PLd-WBBX-8YT7I3GirCh8l8VupSCt9H-Pn
@rahimryhan50362 ай бұрын
অনেক সুন্দর এবং খুব ভালো লাগলো।
@anamicajahanmaya98032 ай бұрын
Huzur! Apnake channel i te dekhechi. Akhane peye khub valo lagche ❤ Assalamu Alikum.
@md.ebrahimgaziaccounts10252 ай бұрын
Assalam walekum alhamdulillah
@md.ebrahimgaziaccounts10252 ай бұрын
Amin Allhamdulillah ❤❤❤❤❤
@sumaiyanazmun-kk7lr2 ай бұрын
আবুবকর,উমর ও উসমান(রাঃ) রাসুলের(সাঃ) হাদিছ লিপিবধ্ব করতে নিষেধ করেছিলেন -ডঃ তিজানী সামাভী,সুরাবান বিশ্ববিদ্যালয়,ফ্রান্স সত্য সন্ধানী যখন ইতিহাসের বই অধ্যয়ন করবে তখন বুঝতে পারবে যে,১ম তিন খলিফা তাদের শাসন ব্যবস্থায় অনেক পরিবরতন করেছিলেন।কারন তারা ভাল করেই বুঝতে পেরেছিলেন যে রাসুলের(সাঃ) হাদিছসমুহ তাদের মুসলেহাতের(খেলাফত হরনের যুক্তিসিধ্বতার) বিপরীতে অবস্থান নিবে এবং তাদের ঐ সমস্ত করমকান্ড ও হুকুম আহকামের ছলচাতুরী প্রকাশ করে দিবে,যেগুলি তাদের বাহানাবাজী ও ইজতিহাদের ফসল হিসাবে প্রতিষ্টিত হয়েছিল।স্মরন রাখা উচিত যে কুরান হলো মুল উৎস এবং হাদিছ হলো ইসলামী শরিয়তের ২য় মুল উৎস।এই ১ম মুল উৎসের তাফসীর হচ্ছে হাদিছে রাসুল(সাঃ)। তাদের আমলে তাদের আমলে হাদিছ বয়ান করা হারাম ছিল।(আরো একটি গোয়েবলসীয় সরবাত্নক মিথ্যা প্রচার করা হয়,কুরানের সাথে হাদিছের সংমিশ্রন যাতে না হয় এজন্য ৩ খলিফা হাদিছ সংগ্রহ নিষেধ করেছিলেন।আমরা জানি আল্লাহ কুরান সংরক্ষনের দায়িত্ব নিয়েছেন,যা লৌহ মাহফুজে সংরক্ষিত।-সম্পাদক)। সে সে সেকারনেই ইতিহাসবিদ্গন ও হাদিছবেত্তাগন প্রথম সুযোগেই উমর ইবনুল আজিজের যুগে এবং তার কিছু পরেই হাদিছ সংকলন ও সংগ্রহের কাজ শুরু করে দেন।বুখারী তার সহিহর ‘কিতাবুল ইলম’এর “কাইফা ইশবুল ইলম” অধ্যায়ে লিখেছেন যে,’তুমি যেখানেই রাসুলের(সাঃ) হাদিছ পাও সাথে সাথে লিখে নাও,কারন মার ভয় হচ্ছে যে উলেমাদের ইন্তেকালের সাথে সাথে ইলম নিশ্চিনহ হয়ে যাবে’। এবার আসুন!আবুবকর(রাঃ) নবীর(সাঃ) ইন্তেকালের পর সাহাবাদের উদ্দ্যেশ্যে খোতবা দিয়ে বলেন, “তোমরা রাসুলের(সাঃ) হাদিছ হতে বয়ান কর,আর তাতে বিভ্রান্তি ছড়াও,তোমাদের পরবর্তী লোকেরা আরো বিভ্রান্তি ছড়াবে।সুতরাং তোমরা রাসুলের(সাঃ) কোন হাদিছ বয়ান করবে না।আর যদি কেউ রাসুলের(সাঃ) হাদিছ সম্পরকে জিজ্ঞাসা করে বলে দেবে যে আমাদের মাঝে তো আল্লাহর কালাম রয়েছেই,তাতে বরনিত হালালকে হালাল,হারামকে হারাম জ্ঞান করলেই হবে”( তাজকেরাতুল খাওয়াস,খঃ১,পৃঃ৩)।।…………….(সংক্ষেপিত)।
@fathulmubin3132 ай бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@ARazzaqueHujur2 ай бұрын
Jazakallah
@rakibsarmin67092 ай бұрын
মাশাআল্লাহ
@ARazzaqueHujur2 ай бұрын
Jazakallah
@mdebrahim51962 ай бұрын
সাহাবিদের নাম হাদিস মনে রাখার উপায় কি
@ARazzaqueHujur2 ай бұрын
বারবার মুখস্থ করতে হবে৷ অধ্যাবসায় ও অনবরত চেষ্টা।
@mdebrahim51962 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
@mdebrahim51962 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
@abdulrahimmolla8142 ай бұрын
Masahaalla
@sumaiyanazmun-kk7lr2 ай бұрын
"এবং সকল মর্যাদা তো আল্লাহর, তাঁর রাসুলের ও মুমিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না"- সুরা মুনাফিকুন,আয়াত#৮ কারা কাফের এর কারা মুমিন আবু সালমা(রাসুলের সা রাখাল) বলেন,আমি রাসুলুল্লাহ(সা)কে (মি'রাজের একটি ঘটনা) বলতে শুনেছি।তিনি বলেন, "আমি যখন সেই রাত্রে আকাশে ঊর্ধ্বগমন করলাম তখন মহামহিম আল্লাহ আমাকে বললেন ঃ রাসুল তার প্রতি তার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর বিশ্বাস আনয়ন করেছে(সুরা বাকারা#২৮৫)।আমি বললামঃআর মুমিনগন।আল্লাহ বললেন, হে মুহাম্মাদ, তুমি সত্য বলেছ। তোমার উম্মতের মাঝে কাকে তোমার স্থলাভিষিক্ত করেছ?আমি বললাম -তাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তমকে।আল্লাহ বললেন, আলী ইবনে আবি তালিব। আমি বললাম-হ্যা,হে আমার প্রতিপালক। আল্লাহ বললেন -হে মুহাম্মাদ, আমি ভূমন্ডলে খোজ নিয়েছি।অতঃপর তোমাকে বেছে নিয়েছি।তারপর আমার নাম থেকে তোমার জন্য একটি নাম নিঃসৃত করেছি।ফলে আমার নাম উচ্চারিত হয় না তোমার নাম আমার সাথে উচ্চারিত হওয়া ছাড়া। সুতরাং আমি " মাহমুদ" আর তুমি "মুহাম্মাদ "। অতঃপর আমি আবার অন্বেষণ করলাম এবং বেছে নিলাম আলীকে। আর তার নামকে আমার নাম থেকে নিঃসৃত করলাম।সুতরাং আমি হলাম " আ'লা" আর সে "আলী"। হে মুহাম্মাদ, অবশ্যই আমি তোমাকে, ফাতিমাকে,আলীকে, হাসানকে, হুসাইনকে এবং হুসাইনের সন্তান ইমামদেরকে আমার জ্যোতির আভা থেকে সৃষ্টি করেছি।অতঃপর জমিন ও আকাশের বাসিন্দাদের কাছে উপস্থাপন করেছি তোমাদের বেলায়তকে। এরপর যে তা গ্রহণ করবে সে আমার নিকট মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হবে,আর যারা অস্বীকার করবে তারা আমার নিকট কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত হবে। হে মুহাম্মাদ! আমার কোন বান্দা যদি ইবাদত করতে করতে সব কিছু ত্যাগ করে কিংবা পানির মত গলেও পড়ে অতঃপর তোমাদের বেলায়াতকে অস্বীকার করে আমার কাছে আসে,তাহলে আমি তাকে ক্ষমা করবো না যতক্ষণ না তোমাদের বেলায়াতকে স্বীকার করে। হে মুহাম্মাদ, তুমি কি তাদেরকে দেখতে চাও?আমি বললামঃজ্বী,হে আমার প্রতিপালক। অতঃপর আমাকে বললেন ঃআরশের ডান পাশে তাকাও।আমি তাকালাম তখন দেখতে পেলাম আলী, ফাতিমা, হাসান,হুসাইন, আলী ইবনুল হুসাইন, মুহাম্মাদ ইবনে আলী,জা'ফার ইবনে মুহাম্মাদ, মুসা ইবনে জা'ফার,আলী ইবনে মুসা,মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আলী ইবনে মুহাম্মাদ, হাসান ইবনে আলী, মাহদী। তাদের নুর এক সারিতে দাড়িয়ে নামাজ আদায় করছে। আর সে(অর্থাৎ মাহদী) তাদের মাঝখানে যেন উজ্জ্বল নক্ষত্র। ৷ আল্লাহ বললেন ঃ হে মুহাম্মাদ, এরাই হল আল্লাহর হুজ্জাত (আল্লাহর দলিল)।আর সে তোমার ইতরাত(পরিবার) থেকে।আর আমার মর্যাদা ও সম্মানের শপথ! সে হল আমার আউলিয়াদের জন্য ফরজ হুজ্জাত। আর আমার শত্রুদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহনকারী।-( ফারাইদুস সিমতাইন)
আপনার জানা না থাকলে অপেক্ষা করুন, সামনের কোন ভিডিওতে জানতে পারবেন হাদীস কিভাবে সহীহ হয়।
@ZohirDigitalPrintingPress3 ай бұрын
amar ustad
@AbdulLatif-ji2vu3 ай бұрын
ততক্ষণ পর্যন্ত ইসলামী কোন আন্দোলন সফল হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত কুরআনের গুরুত্ব কুরআনের অর্থ কুরআনের মানদন্ড প্রতিনিয়ত মানুষের সামনে উপস্থাপন করা না হয়। প্রত্যেকটা জুমার খুতবায় ধারাবাহিকভাবে কুরআনের তাফসীর করতে হবে, প্রত্যেক ঘরে ঘরে প্রত্যেক মানুষের কাছে কুরআনের মেসেজ পৌঁছিয়ে দিতে হবে। আজকে আমাদের সমাজের হুজুরেরা যদি এই কুরআন বুঝতো এবং এই কুরআনের মর্মবানী যদি তারা মেনে চলত এবং সমাজকে শিক্ষা দিত তাহলে সমাজে এত অনিয়ম হানাহানি মারামারি সুদ ঘুষ দুর্নীতি ধর্ষণ লুণ্ঠন সমাজ থেকে কবেই শেষ হয়ে যেত। সত্যি কথা বলতে কি এই কুরআন শুধুমাত্র হুজুরদের কিতাব নয় এটা হচ্ছে জ্ঞানী লোকদের কিতাব আল্লাহ তাআলা কুরআনে এ কথা বহুবার বলেছেন "আমি এ কল্যাণময় গ্রন্থ তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতসমূহ অনুধাবন করে এবং বুদ্ধিমান ব্যক্তিগণ গ্রহণ করে উপদেশ। সূরা ছোয়াদ ,আয়াত29
@AbdulLatif-ji2vu3 ай бұрын
মাদ্রাসায় কোরআন হিপস হচ্ছে ঠিকই কিন্তু কুরআনের মেসেজগুলো সমাজের সকল স্তরের মানুষের কাছে পৌঁছায় না ।এমনকি যারা হিপস করছে তারাও এই কুরআনের সত্যিকারের অর্থ জানে না ।অনেক আলেম আছে যারা এই মেসেজগুলো মানুষের কাছে দিতেও চায়না।পবিত্র কুরআনে এমন সাইন্টিফিক আয়াত আছে শুধুমাত্র মাদ্রাসার বই পড়ে তার ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব নয়। তার মানে এই নয় যে মাদ্রাসায় পড়া যাবে না, কোরআন হেবস আল্লাহর আদেশ ও নবীর তরিকা অনুযায়ী জীবন তৈরি করার জন্য একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত মাদ্রাসায় পড়াশোনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কুরআন নাজিল হওয়ার পর থেকে যতদিন মানুষ কোরআনের আইন সমাজে বাস্তবায়িত করেছে ততদিন মুসলমান এই বিশ্বে শীর্ষস্থানে ছিল।এখন মানুষ শয়তানের ধোঁকায় পরে কোরআন ছেড়ে দিয়েছে। যার ফলে নষ্ট হয়ে গেছে মুসলমানদের মধ্যে একতা।শুধুমাত্র এই কারণেই মুসলমান মুসলিম বিশ্ব তথা পুরা বিশ্বের কাছে নির্যাতিত অবহেলিত । আমরা কুরআন এবং নবীকে মানি ঠিকই কিন্তু মুখে মুখে সত্যিকার অর্থে না, সত্যিকার অর্থে নবীকে ভালোবাসে সে কুরআনকে ভালোবেসে সমাজ, রাষ্ট্র বিশ্ব গড়ে সে । কোরআন ব্যাখ্যার জন্য হাদিসের দরকার রয়েছে হাদিস অস্বীকার করার উপায় নেই কিন্তু অধিকাংশ হাদিস জাল পরস্পর কোরআন বিরোধী এমন হাদিস পরিহার করা উচিত। ও আমার শিক্ষিত ভাই ও বোনেরা, পৃথিবীতে তো কত না বই পড়েছেন। কোন কিতাব কি বলতে পেরেছে এটার মধ্যে কোন ভুল নেই ? কিন্তু কোরআন আপনাকে গ্যারান্টি দিচ্ছে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছে এই কিতাবে কোন রকম ভুল, বিভ্রান্তি নেই, এবং কেয়ামত পর্যন্ত এই কিতাব কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না।আসুন না একবার পড়ে দেখি কুরআনের শুরু থেকে শেষ, অন্তত হাশরের ময়দানের বিচারের দিনে আল্লাহকে বলতে হে আল্লাহ সমস্ত মেসেজগুলো একবার চেক করেছিলাম। নিশ্চয় আমিই কুরআন অবতীর্ণ করেছি এবং কেয়ামত পর্যন্ত আমিই কুরআনের সংরক্ষক। সূরা হিজর ,আয়াত নাম্বার ৯
@AbdulLatif-ji2vu3 ай бұрын
তারা কি কুরআন সম্বন্ধে চিন্তা-ভাবনা করে না? এ (কুরআন) যদি আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো তরফ থেকে (অবতীর্ণ) হত, তাহলে নিশ্চয় তারা তাতে অনেক পরস্পর-বিরোধী কথা পেত। Sura nisa 82
@zargantenna6283 ай бұрын
Cool aladin
@Nowrin5813 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ্ খুব ভালো লেগেছে। আল্লাহ্ আপনার হায়াত বৃদ্ধি করে দিন।