অল্প বিদ্যা নিয়ে তিনার ভূল ধরতে আসছে ইমাম আবু হানিফার সঠিক বই কোনটা আর আকিদা কোনটা সেইটা জাতির সামনে সাহস থাকলে বলে দিতেন। দর্শনভিত্তিক আকিদা অনুসরণ আপনাদের কাছে শুদ্ধ আপনার কথায় তাই বুঝা যাচ্ছে।আকিদা বই নিয়ে কিছু পড়াশোনা করিয়েন।
@Laymen624 күн бұрын
আশআরি ও মাতুরিদি দুই ফিরকাই পথভ্রষ্ট,গুমরাহ,বিদআতি😂
@SkshamaunAli7 күн бұрын
আপনি যে ইবনে তাইমিয়া এই আকিদা গুলো বললেন যদি আমরা দেখি ইমাম আবু হানিফা আকীদার দিকে দেখি অনেক আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের ইমাম ও মহাদীস ইমাম আবু হানিফার বিরোধিতা করেছে ইমাম আবু হানিফা যেমন কিছু কথা বলেছেন ১.ঈমান বারে কমে না ২.মোমিন বলার সময় ইনশাআল্লাহ বলা যাবে না আরো অনেক কথা আছে যে গুলো আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের ইমাম রা তার বিরোধিতা করেছে এর মানে এই নয় যে তিনি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের বাইরের তেমনি অবনে তাইমিয়ার ক্ষেত্রেও এবনে তাইমিয়াও হাজারো ভালো আকিদা আছে সে গুলো কিছু বললেন না তার ২ ১টা খারাপ বিষয় গুলো মানুষ এর সামনে তুলে ধরলেন এই টা ঠিক নয়
@mohsinalidafokurigram97498 күн бұрын
নিজেই বললেন অনুবাদ নিয়ে কোনো সংশয় নেই..... আবার নিজেই বলছেন আকিদা সাংঘর্ষিক। আপনি কি বলতে চাইছেন বা বোঝাতে চাইছেন সেটাই বুঝতে পারলাম না। আমার মনে হয় আপনি নিজেও কিছু বুঝতে পারেন নি। আসলে আপনি বা আপনারা তো আকিদার ব্যপারে ইমাম আবূ হানিফা(রহিমাহুল্লাহ) র অনুসারী না। বরং আপনারা ইমাম আশআরী ও ইমাম মাতুরিদির আকিদার অনুসারী । তাই এই অভিযোগ ...... I
@arifbillah916111 күн бұрын
Ultimately apniy ekmatro bekti j hidayah er opor acen... R apni jodio conditionally qawmi ba hanafiot k promote korcen but khub lukiye... Apni oi hadis er oi ayat hadiser bajjik ortho newa jabena eta k bolce? Egular ortho ace but egular allahr shan mutabik amdr kolponar baire kolpona jayej nai even fikr o jayejnai
আশআরি ও মাতুরীদি আকীদার বই(বাংলা অনুবাদ) নাম বলবেন দয়া করে ।
@alikhan-hn1sg13 күн бұрын
তথাকথিত সালাফী বলতে আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন? তারমানে উনারা মিথ্যা দাবিদার?
@nuxvom245019 күн бұрын
এই বইটার পুরো সিরিজ আলোচনা করতে পারতেন
@md.akashahammed48520 күн бұрын
আল ফিকহুল আকবর বই টি ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর র আমাদের জন্য অনুবাদ ও ব্যখ্যা করে দিয়েছেন। অতি উত্তম কাজ করে গিয়েছেন। না হলে এরা যে আমাদের কোন আকিদা বুঝাতো আল্লাহ ভালো জানেন। উনাদের কে মনসুর হাল্লাজ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করুন আর দেখুন উনাদের আসল আকিদা কি।।
@abdussalamsiddique68021 күн бұрын
হানাফি, সালাফি এসব শব্দ পরিহার করলেই বোধ হয় উত্তম। মুসলিম হওয়াই যথেষ্ট। যার যে ফিকাহ পছন্দ তা অনুসরণ করুক।আমরা ইমাম হানিফা রহ এর ফিকাহ: পছন্দ করেই অনুসরণ করি
@Laymen6223 күн бұрын
1:01 কোন আহলুস সুন্নাহ?😂 যারা ৩০০ হিজরি পরে এসে নিজেদের আশআরি ও মাতুরিদি পরিচয় দেয়? যারা আল্লাহর সিফাতকে বিকৃত করে?🤣🤣🤣
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا مَهْدِيٌّ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي يَعْقُوبَ، عَنِ ابْنِ أَبِي نُعْمٍ، قَالَ كُنْتُ شَاهِدًا لاِبْنِ عُمَرَ وَسَأَلَهُ رَجُلٌ عَنْ دَمِ الْبَعُوضِ. فَقَالَ مِمَّنْ أَنْتَ فَقَالَ مِنْ أَهْلِ الْعِرَاقِ. قَالَ انْظُرُوا إِلَى هَذَا، يَسْأَلُنِي عَنْ دَمِ الْبَعُوضِ وَقَدْ قَتَلُوا ابْنَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَسَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " هُمَا رَيْحَانَتَاىَ مِنَ الدُّنْيَا ". ইব্নু আবূ নু’আয়ম (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আমি ইব্নু ‘উমার (রাঃ) -এর কাছে ছিলাম। তখন তাঁর কাছে একটি লোক মশার রক্তের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলো। তিনি বললেনঃ কোন্ দেশের লোক তুমি? সে বললঃ আমি ইরাকের বাসিন্দা। ইব্নু ‘উমার (রাঃ) বললেনঃ তোমরা এর দিকে তাকাও, সে আমাকে মশার রক্তের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করছে, অথচ তারা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) -এর সন্তানকে হত্যা করেছে। আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে বলতে শুনেছিঃ ওরা দু’জন (অর্থাৎ হাসান ও হুসাইন) দুনিয়াতে আমার দু’টি সুগন্ধি ফুল।(আধুনিক প্রকাশনী- ৫৫৫৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৪৫৫) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৯৯৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস ৫. حَدَّثَنَا حَيْوَةُ بْنُ شُرَيْحٍ الْحَضْرَمِيُّ، حَدَّثَنَا بَقِيَّةُ، حَدَّثَنِي بَحِيرٌ، عَنْ خَالِدٍ، - يَعْنِي ابْنَ مَعْدَانَ - عَنْ أَبِي قُتَيْلَةَ، عَنِ ابْنِ حَوَالَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " سَيَصِيرُ الأَمْرُ إِلَى أَنْ تَكُونُوا جُنُودًا مُجَنَّدَةً جُنْدٌ بِالشَّامِ وَجُنْدٌ بِالْيَمَنِ وَجُنْدٌ بِالْعِرَاقِ " . قَالَ ابْنُ حَوَالَةَ خِرْ لِي يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنْ أَدْرَكْتُ ذَلِكَ . فَقَالَ " عَلَيْكَ بِالشَّامِ فَإِنَّهَا خِيَرَةُ اللَّهِ مِنْ أَرْضِهِ يَجْتَبِي إِلَيْهَا خِيَرَتَهُ مِنْ عِبَادِهِ فَأَمَّا إِنْ أَبَيْتُمْ فَعَلَيْكُمْ بِيَمَنِكُمْ وَاسْقُوا مِنْ غُدُرِكُمْ فَإِنَّ اللَّهَ تَوَكَّلَ لِي بِالشَّامِ وَأَهْلِهِ " . ইবনু হাওয়ালা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: শিঘ্রই ইসলামের ব্যপক প্রসার ঘটবে যখন জিহাদের জন্য তিনটি সেনাদল গঠিত হবে, সিরিয়ার সেনাবাহিনী, ইয়ামানের সেনাবাহিনী এবং ইরাকের সেনাবাহিনী। ইবনু হাওয়ালা (রাঃ) বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমি সেই যুগ পেলে আমার জন্য কোন দলের সঙ্গী হওয়া মঙ্গলজনক মনে করেণ? তিনি বললেনঃতুমি অবশ্যই সিরিয়ার সেনাবাহিনীতে যোগ দিবে। কেননা তখন এ এলাকাটাই আল্লাহর নিকট সবচেয়ে উত্তম গণ্য হবে। আল্লাহ তার সৎকর্মশীল বান্দাদের এখানে একত্র করবেন। আর তুমি সিরিয়া যেতে রাজী না হলে অবশ্যই ইয়ামানী সেনাবাহিনীর সঙ্গী হবে। তোমাদের নিজেদের এবং তোমাদের কূপগুলো হতে পানি উত্তোলন করো। কেননা মহান আল্লাহ আমার ওয়াসিলায় সিরিয়া ও এর অধিবাসীদের ভরণ পোষনের দায়িত্ব নিয়েছেন। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ২৪৮৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস ৬. و حَدَّثَنِي مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ أَرَادَ الْخُرُوجَ إِلَى الْعِرَاقِ فَقَالَ لَهُ كَعْبُ الْأَحْبَارِ لَا تَخْرُجْ إِلَيْهَا يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ فَإِنَّ بِهَا تِسْعَةَ أَعْشَارِ السِّحْرِ وَبِهَا فَسَقَةُ الْجِنِّ وَبِهَا الدَّاءُ الْعُضَالُ মালিক (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ উমার ইব্নু খাত্তাব (রাঃ) ইরাক গমন করতে ইচ্ছা করলেন। আহবার তাঁকে বললেন, ইয়া আমীরুল মু‘মিনীন! আপনি সেই দিকে গমন করবেন না। কারণ সেই দেশে নয়-দশমাংশ যাদু আছে, সেখানে দুষ্ট প্রকৃতির জ্বিন আছে এবং সেখানে এক প্রকারের (মারাত্মক) রোগ আছে যার কোন চিকিৎসা (ঔষধ) নেই। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন) মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হাদিস নং ১৭৬৭ হাদিসের মান: নির্ণীত নয় এছাড়া, দাজ্জালের আত্নপ্রকাশ ও ইরাকে হবে। শিয়া, খারেজি, জাহমিয়া, মুতাজিলা, ফালসাফা, মুশাব্বিহা, কালামশাস্ত্রবিদ সকল বাতিল ফেরকার আবির্ভাব ইরাকে হয়েছে। ইরাকেই হযরত আলী (রা:) ও হাসান-হুসাইন (রা:) কে হত্যা করা হয়েছে। ইরাকেই সিফফীন, কারবালা, জবের যুদ্ধ, হালাগু খানের বাগদাদ ধ্বংস ও গনহত্যা সংগঠিত হয়েছে। ইরাক ব্যতীত আর কোন মুসলিম ভূমিতে এত যুদ্ধ ও বাতিল ফেরকার আবির্ভাব হয়নি। তাই, উলামা ইরাক কেই নজদ বলেছেন। যা আব্দুল্লাহ বিন উমর (রা:) ও তার সালিম (রা:) এর বর্ণিত হাদিস দ্বারা সাব্যস্ত।
@AbdulHakimMollah-hn5oj29 күн бұрын
লায়নাতুল্লাহি আলাল কাযিবিন !!! অধিকাংশ আলিম ও মুহাদ্দিস "ইরাক, কুফা ও বসরা" কে নজদ বলেছেন, যার জন্য রাসুলুল্লাহ (সাঃ) দোয়া করেনি। ১. حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، قَالَ حَدَّثَنَا حُسَيْنُ بْنُ الْحَسَنِ، قَالَ حَدَّثَنَا ابْنُ عَوْنٍ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ اللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِي شَامِنَا وَفِي يَمَنِنَا. قَالَ قَالُوا وَفِي نَجْدِنَا قَالَ قَالَ اللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِي شَامِنَا وَفِي يَمَنِنَا. قَالَ قَالُوا وَفِي نَجْدِنَا قَالَ قَالَ هُنَاكَ الزَّلاَزِلُ وَالْفِتَنُ، وَبِهَا يَطْلُعُ قَرْنُ الشَّيْطَانِ. ইব্নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, হে আল্লাহ্! আমাদের শামে (সিরিয়া) ও ইয়ামনে বরকত দান করুন। লোকেরা বলল, আমাদের নজদেও। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ হে আল্লাহ্! আমাদের শামদেশে ও ইয়ামনে বরকত দান করুন। লোকেরা তখন বলল, আমাদের নজদেও। রাবী বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তখন বললেনঃ সেখানে তো রয়েছে ভূমিকম্প ও ফিত্না-ফাসাদ আর শয়তানের শিং সেখান হতেই বের হবে (তার উত্থান ঘটবে)। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১০৩৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস ২. حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ بْنِ أَبَانَ، وَوَاصِلُ بْنُ عَبْدِ الأَعْلَى، وَأَحْمَدُ بْنُ عُمَرَ الْوَكِيعِيُّ، - وَاللَّفْظُ لاِبْنِ أَبَانَ - قَالُوا حَدَّثَنَا ابْنُ فُضَيْلٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سَمِعْتُ سَالِمَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ، بْنِ عُمَرَ يَقُولُ يَا أَهْلَ الْعِرَاقِ مَا أَسْأَلَكُمْ عَنِ الصَّغِيرَةِ وَأَرْكَبَكُمْ لِلْكَبِيرَةِ سَمِعْتُ أَبِي عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ الْفِتْنَةَ تَجِيءُ مِنْ هَا هُنَا " . وَأَوْمَأَ بِيَدِهِ نَحْوَ الْمَشْرِقِ " مِنْ حَيْثُ يَطْلُعُ قَرْنَا الشَّيْطَانِ " . وَأَنْتُمْ يَضْرِبُ بَعْضُكُمْ رِقَابَ بَعْضٍ وَإِنَّمَا قَتَلَ مُوسَى الَّذِي قَتَلَ مِنْ آلِ فِرْعَوْنَ خَطَأً فَقَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ لَهُ { وَقَتَلْتَ نَفْسًا فَنَجَّيْنَاكَ مِنَ الْغَمِّ وَفَتَنَّاكَ فُتُونًا} قَالَ أَحْمَدُ بْنُ عُمَرَ فِي رِوَايَتِهِ عَنْ سَالِمٍ لَمْ يَقُلْ سَمِعْتُ . সালিম ইবনু ‘আব্দুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বললেন, হে ইরাকবাসী! আমি তোমাদেরকে সগীরা গুনাহ সম্পর্কে প্রশ্ন করছি না এবং যারা কাবীরাহ্ গুনাহ্ করছে তাদের সম্পর্কেও প্রশ্ন করছি না। আমি আমার পিতা ‘আব্দুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) থেকে শুনেছি, তিনি বলতেন, আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে নিজ হাত দ্বারা পূর্ব দিকে ইশারা করে বলতে শুনেছি, ফিত্নাহ্ এদিক থেকে আসবে-যেদিক থেকে শাইতানের দুই শিং উদিত হয়। অথচ তোমরা পরস্পর একে অপরের উপর হানাহানি করছ।(ই.ফা. ৭০৩৩, ই. সে. ৭০৯০) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭১৮৯ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস ৩. حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ بْنِ أَبَانَ، وَوَاصِلُ بْنُ عَبْدِ الأَعْلَى، وَأَحْمَدُ بْنُ عُمَرَ الْوَكِيعِيُّ، - وَاللَّفْظُ لاِبْنِ أَبَانَ - قَالُوا حَدَّثَنَا ابْنُ فُضَيْلٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سَمِعْتُ سَالِمَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ، بْنِ عُمَرَ يَقُولُ يَا أَهْلَ الْعِرَاقِ مَا أَسْأَلَكُمْ عَنِ الصَّغِيرَةِ وَأَرْكَبَكُمْ لِلْكَبِيرَةِ سَمِعْتُ أَبِي عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ الْفِتْنَةَ تَجِيءُ مِنْ هَا هُنَا " . وَأَوْمَأَ بِيَدِهِ نَحْوَ الْمَشْرِقِ " مِنْ حَيْثُ يَطْلُعُ قَرْنَا الشَّيْطَانِ " . وَأَنْتُمْ يَضْرِبُ بَعْضُكُمْ رِقَابَ بَعْضٍ وَإِنَّمَا قَتَلَ مُوسَى الَّذِي قَتَلَ مِنْ آلِ فِرْعَوْنَ خَطَأً فَقَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ لَهُ { وَقَتَلْتَ نَفْسًا فَنَجَّيْنَاكَ مِنَ الْغَمِّ وَفَتَنَّاكَ فُتُونًا} قَالَ أَحْمَدُ بْنُ عُمَرَ فِي رِوَايَتِهِ عَنْ سَالِمٍ لَمْ يَقُلْ سَمِعْتُ . সালিম ইবনু ‘আব্দুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বললেন, হে ইরাকবাসী! আমি তোমাদেরকে সগীরা গুনাহ সম্পর্কে প্রশ্ন করছি না এবং যারা কাবীরাহ্ গুনাহ্ করছে তাদের সম্পর্কেও প্রশ্ন করছি না। আমি আমার পিতা ‘আব্দুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) থেকে শুনেছি, তিনি বলতেন, আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে নিজ হাত দ্বারা পূর্ব দিকে ইশারা করে বলতে শুনেছি, ফিত্নাহ্ এদিক থেকে আসবে-যেদিক থেকে শাইতানের দুই শিং উদিত হয়। অথচ তোমরা পরস্পর একে অপরের উপর হানাহানি করছ। [অবশ্য মুসা (আঃ) ফির’আওনের বংশ হতে এক লোককে ভুলবশতঃ হত্যা করেছিলেন।] অতঃপর মহান আল্লাহ তা’আলা বলেছেন, “(হে মুসা!) এবং তুমি এক লোককে হত্যা করেছ, তারপর আমি তোমাকে চিন্তামুক্ত করে দিলাম। আমি তোমাকে বিভিন্ন রকম পরীক্ষা করেছি।“ (সুরাহ্ তা-হা-২০:৪০)। বর্ণনাকারী আহ্মাদ ইবনু ‘উমার (রহঃ) তাঁর বর্ণনায় (---আরবী---) “আমি সালিম হতে শুনেছি” না বলে (---আরবী---) “সালিম হতে” এরূপ বলেছেন। (ই.ফা. ৭০৩৩, ই. সে. ৭০৯০) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭১৮৯ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
@AbdulHakimMollah-hn5oj29 күн бұрын
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا مَهْدِيٌّ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي يَعْقُوبَ، عَنِ ابْنِ أَبِي نُعْمٍ، قَالَ كُنْتُ شَاهِدًا لاِبْنِ عُمَرَ وَسَأَلَهُ رَجُلٌ عَنْ دَمِ الْبَعُوضِ. فَقَالَ مِمَّنْ أَنْتَ فَقَالَ مِنْ أَهْلِ الْعِرَاقِ. قَالَ انْظُرُوا إِلَى هَذَا، يَسْأَلُنِي عَنْ دَمِ الْبَعُوضِ وَقَدْ قَتَلُوا ابْنَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَسَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " هُمَا رَيْحَانَتَاىَ مِنَ الدُّنْيَا ". ইব্নু আবূ নু’আয়ম (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আমি ইব্নু ‘উমার (রাঃ) -এর কাছে ছিলাম। তখন তাঁর কাছে একটি লোক মশার রক্তের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলো। তিনি বললেনঃ কোন্ দেশের লোক তুমি? সে বললঃ আমি ইরাকের বাসিন্দা। ইব্নু ‘উমার (রাঃ) বললেনঃ তোমরা এর দিকে তাকাও, সে আমাকে মশার রক্তের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করছে, অথচ তারা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) -এর সন্তানকে হত্যা করেছে। আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে বলতে শুনেছিঃ ওরা দু’জন (অর্থাৎ হাসান ও হুসাইন) দুনিয়াতে আমার দু’টি সুগন্ধি ফুল।(আধুনিক প্রকাশনী- ৫৫৫৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৪৫৫) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৯৯৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস ৫. حَدَّثَنَا حَيْوَةُ بْنُ شُرَيْحٍ الْحَضْرَمِيُّ، حَدَّثَنَا بَقِيَّةُ، حَدَّثَنِي بَحِيرٌ، عَنْ خَالِدٍ، - يَعْنِي ابْنَ مَعْدَانَ - عَنْ أَبِي قُتَيْلَةَ، عَنِ ابْنِ حَوَالَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " سَيَصِيرُ الأَمْرُ إِلَى أَنْ تَكُونُوا جُنُودًا مُجَنَّدَةً جُنْدٌ بِالشَّامِ وَجُنْدٌ بِالْيَمَنِ وَجُنْدٌ بِالْعِرَاقِ " . قَالَ ابْنُ حَوَالَةَ خِرْ لِي يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنْ أَدْرَكْتُ ذَلِكَ . فَقَالَ " عَلَيْكَ بِالشَّامِ فَإِنَّهَا خِيَرَةُ اللَّهِ مِنْ أَرْضِهِ يَجْتَبِي إِلَيْهَا خِيَرَتَهُ مِنْ عِبَادِهِ فَأَمَّا إِنْ أَبَيْتُمْ فَعَلَيْكُمْ بِيَمَنِكُمْ وَاسْقُوا مِنْ غُدُرِكُمْ فَإِنَّ اللَّهَ تَوَكَّلَ لِي بِالشَّامِ وَأَهْلِهِ " . ইবনু হাওয়ালা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: শিঘ্রই ইসলামের ব্যপক প্রসার ঘটবে যখন জিহাদের জন্য তিনটি সেনাদল গঠিত হবে, সিরিয়ার সেনাবাহিনী, ইয়ামানের সেনাবাহিনী এবং ইরাকের সেনাবাহিনী। ইবনু হাওয়ালা (রাঃ) বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমি সেই যুগ পেলে আমার জন্য কোন দলের সঙ্গী হওয়া মঙ্গলজনক মনে করেণ? তিনি বললেনঃতুমি অবশ্যই সিরিয়ার সেনাবাহিনীতে যোগ দিবে। কেননা তখন এ এলাকাটাই আল্লাহর নিকট সবচেয়ে উত্তম গণ্য হবে। আল্লাহ তার সৎকর্মশীল বান্দাদের এখানে একত্র করবেন। আর তুমি সিরিয়া যেতে রাজী না হলে অবশ্যই ইয়ামানী সেনাবাহিনীর সঙ্গী হবে। তোমাদের নিজেদের এবং তোমাদের কূপগুলো হতে পানি উত্তোলন করো। কেননা মহান আল্লাহ আমার ওয়াসিলায় সিরিয়া ও এর অধিবাসীদের ভরণ পোষনের দায়িত্ব নিয়েছেন। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ২৪৮৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস ৬. و حَدَّثَنِي مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ أَرَادَ الْخُرُوجَ إِلَى الْعِرَاقِ فَقَالَ لَهُ كَعْبُ الْأَحْبَارِ لَا تَخْرُجْ إِلَيْهَا يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ فَإِنَّ بِهَا تِسْعَةَ أَعْشَارِ السِّحْرِ وَبِهَا فَسَقَةُ الْجِنِّ وَبِهَا الدَّاءُ الْعُضَالُ মালিক (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ উমার ইব্নু খাত্তাব (রাঃ) ইরাক গমন করতে ইচ্ছা করলেন। আহবার তাঁকে বললেন, ইয়া আমীরুল মু‘মিনীন! আপনি সেই দিকে গমন করবেন না। কারণ সেই দেশে নয়-দশমাংশ যাদু আছে, সেখানে দুষ্ট প্রকৃতির জ্বিন আছে এবং সেখানে এক প্রকারের (মারাত্মক) রোগ আছে যার কোন চিকিৎসা (ঔষধ) নেই। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন) মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হাদিস নং ১৭৬৭ হাদিসের মান: নির্ণীত নয় এছাড়া, দাজ্জালের আত্নপ্রকাশ ও ইরাকে হবে। শিয়া, খারেজি, জাহমিয়া, মুতাজিলা, ফালসাফা, মুশাব্বিহা, কালামশাস্ত্রবিদ সকল বাতিল ফেরকার আবির্ভাব ইরাকে হয়েছে। ইরাকেই হযরত আলী (রা:) ও হাসান-হুসাইন (রা:) কে হত্যা করা হয়েছে। ইরাকেই সিফফীন, কারবালা, জবের যুদ্ধ, হালাগু খানের বাগদাদ ধ্বংস ও গনহত্যা সংগঠিত হয়েছে। ইরাক ব্যতীত আর কোন মুসলিম ভূমিতে এত যুদ্ধ ও বাতিল ফেরকার আবির্ভাব হয়নি। তাই, উলামা ইরাক কেই নজদ বলেছেন। যা আব্দুল্লাহ বিন উমর (রা:) ও তার সালিম (রা:) এর বর্ণিত হাদিস দ্বারা সাব্যস্ত।
@Donshihab128129 күн бұрын
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤❤
@AmirHamza-ej2hdАй бұрын
এত গল্পের দরকার নাই একবারে বলে দেন যে আপনি রেজা খানি
@muhammadshahedkhanshawon378526 күн бұрын
Arrogant না হয়ে নিরপেক্ষ ভাবে বিষয়গুলো তত্ত্বাবধান করুন
আস সুন্নাহ বইয়ের উপর যে আলোচনা করেছেন সেই ভিডিওর লিংক দেওয়া যাবে?
@ScientificMind71Ай бұрын
এত না পেচিয়ে সোজা করে কি বলা যায়না যে আল্লাহর আকৃতি আছে কি নেই? আলেমদের কেউ বলে আছে, কেউ বলে নেই।
@AshrafulHoque-p3zАй бұрын
ভাই আপনার যুক্তি ভুল
@gddgxgxgxh8057Ай бұрын
❤❤❤❤❤
@sowravmunshi6106Ай бұрын
তার মতো ব্যক্তি ইবনে তায়মিয়াহ কে নিয়ে কথা বলে কি করে😡 তার কি কোন ডিগ্রি আছে আকিদার উপরে৷ সে যে বলো যাচ্ছে৷ ইবনে তাইমিয়াহ নিঃসন্দেহে বিশুদ্ধ আকিদার ছিলো, তার সম সাময়িক আলেম কেউ ছিলোই না
@user-nx9lw1ri8pАй бұрын
Hujur ek Ferka R ek Ferka k kafer bale. All Muslim are in several Ferka. That is why now about all Muslims have been Mushrik.
@tasinjayef9892Ай бұрын
আপনারা আকিদার দিক থেকে,আসয়ারী&মাতুরিদিই.....হুদাই ভাব নিতে আসছেন......!!!
@ahmadmaymun9991Ай бұрын
আব্দুললাহ ম জাহাঙ্গীর আহ লে হাদিস তার কথা উপহাস যোগগ
@Shia-The_DevilsАй бұрын
Tor moto freelacer jokhon akidar boyan day tokhon ei muslim jatir jonno khb kosto hoy.
@user-saiful2222Ай бұрын
মাশা-আল্লাহ ❤❤❤❤
@ibrahimbinashraf8563Ай бұрын
আপনি আগে ইবনে তাইমিয়া (রহ.) এর নামের পর রহিমাহুল্লাহ বলতেন। এখন আর বলেন না। এর কারণ কী?
@ibrahimbinashraf8563Ай бұрын
আপনি আগে ইবনে তাইমিয়া (রহ.) এর নামের পর রহিমাহুল্লাহ বলতেন। এখন আর বলেন না। এর কারণ কী?
@SMNaeem-oi9kxАй бұрын
কারণ ইবনে তাইমিয়া যে পথভ্রষ্ট ঐটা বুঝতে পেরেছেন।
@natsomahar9025Ай бұрын
মাশাল্লাহ
@lighthouselifehacks9195Ай бұрын
দশ মিনিট ধরে মিথ্যা, বানোয়াটই আলোচনা করলেন আসল কথায় আসলে শ্রোতারা খুশি হতেন।
@riyadhbinmahbub7492Ай бұрын
বাখওয়াস কথাবার্তা
@vocabularyforbcsandgre.mag6971Ай бұрын
সালাফি রা সঠিক
@user-vx6bd2ec4gАй бұрын
আশারী ও মাতুরদী দর্শনভিত্তিক আকিদা। নফস ভিত্তিক আকিদা হচ্ছে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের আকিদা।
@user-ut4cv3wu9uАй бұрын
সুন্দর আলোচনা
@smohammad23Ай бұрын
হারুন ইজহারের জীবনী ওহব বই মুনাব্বিহ রহ লিখে গেছেন