১০ ই মহররমের বিশেষ আমল,,ঘরে বৃষ্টি মত রিজিক আসবে,জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে,সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে
Рет қаралды 9,877
Күн бұрын১০ ই মহররমের বিশেষ আমল,,ঘরে বৃষ্টি মত রিজিক আসবে,জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে,সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে
হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম। মুসলিম উম্মাহর কাছে এই দিন নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। শরিয়ত ও ইতিহাস উভয় বিবেচনায় মাসটি তাৎপর্যপূর্ণ। ইতিহাসের অনেক অনুপ্রেরণামূলক ঘটনার সাক্ষী এই মহররম মাস।
শুধু উম্মতে মুহাম্মদিই নয়, বরং পূর্ববর্তী অনেক উম্মত ও নবীর অবিস্মরণীয় ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল এই মাসে। মুসলিম ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ এই মাসকেন্দ্রিক অনেক কুসংস্কার, ভুল বিশ্বাস ও কাজের চর্চা রয়েছে মুসলিম সমাজে; যার বৃহদংশই ভিত্তিহীন। ভিত্তি রয়েছে এমন তিনটি আমল নিম্নে তুলে ধরা হলো-
রোজা রাখা
আশুরার দিনে আমল হিসেবে তিনটি কাজ করা যায়। প্রথমত, রোজা রাখা।
এ আমল সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আশুরা উপলক্ষে দুই দিন রোজা রাখা মুস্তাহাব। মহররমের ১০ তারিখের আগে বা পরে এক দিন বাড়িয়ে রোজা রাখার কথা হাদিস শরিফে এসেছে। ইসলামে আশুরার রোজার বিশেষ গুরুত্ব আছে।
রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে আশুরার রোজা ফরজ ছিল। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুল (সা.) আমাদের (রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে) আশুরার রোজা রাখার নির্দেশ দিতেন এবং এর প্রতি উৎসাহিত করতেন। আর এ বিষয়ে তিনি নিয়মিত আমাদের খবরাখবর নিতেন। যখন রমজানের রোজা ফরজ করা হলো তখন আশুরার রোজার ব্যাপারে তিনি আমাদের নির্দেশও দিতেন না, নিষেধও করতেন না। আর এ বিষয়ে তিনি আমাদের খবরাখবরও নিতেন না।
(মুসলিম, হাদিস : ১১২৮)
ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুল (সা.) আশুরা ও রমজানের রোজা সম্পর্কে যেরূপ গুরুত্বারোপ করতেন, অন্য কোনো রোজা সম্পর্কে রাসুল (সা.)-কে সেরূপ গুরুত্ব প্রদান করতে দেখিনি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০০৬, মুসলিম, হাদিস : ১১৩২
বিশেষ একটি আমল: কেউ যদি ১০ ই মহররমে নির্জনে বসে সূরা সফফাতের ৭৯ নং আয়াত ৩৭৯ বার,ও ১২০ নং আয়াত ৪২০ বার পড়ে,
ঘরে বৃষ্টি মত রিজিক আসবে,সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে, জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে,সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে, আসমানী গায়বি সাহায্যে আসবে
নবীর পরিবারের জন্য দোয়া পাঠ করা
আরেকটি আমল যুক্তি দ্বারা প্রমাণিত। আর তা হলো, আহলে বাইত তথা নবীর পরিবারের সদস্যরা শাহাদাতের কারণে তাঁদের জন্য দোয়া করা, দরুদ পড়া এবং তাঁদের কাছ থেকে সত্যের ওপর অটল থাকার শিক্ষা গ্রহণ করা। এই তিনটি কাজ ছাড়া আশুরায় অন্য কোনো আমল নেই।
স্মরণ রাখতে হবে, ইসলামের ইতিহাসে মহররম মাসের ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিভিন্ন কারণে। প্রাক-ইসলামী যুগেও মহররমের ঐতিহ্য বিদ্যমান ছিল। পৃথিবীর ইতিহাসের অসংখ্য কালজয়ী ঘটনার জ্বলন্ত সাক্ষী পুণ্যময় এ মাস। আর কারবালার ঐতিহাসিক ট্র্যাজেডিও আশুরার দিনে সংঘটিত হওয়ায় পৃথিবীর ইতিহাসে এক নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। রচিত হয়েছে শোকাভিভূত এক নতুন অধ্যায়। কারবালার বিয়োগান্ত ঘটনাই আশুরার একমাত্র ও আসল প্রেরণার উৎস নয়। তাই আশুরা মানেই কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা নয়, আশুরার ঐতিহ্য আবহমানকাল থেকেই চলে আসছে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, জাহেলি যুগে মক্কার কুরাইশ বংশের লোকেরা আশুরার রোজা রাখত এবং রাসুল (সা.)-ও আশুরার রোজা রাখতেন। (সহিহ মুসলিম : ২৬৩২) কাজেই আশুরার সুমহান ঐতিহ্যকে ‘কারবালা দিবসে’র ফ্রেমে বন্দি করা শুধু সত্যের অপলাপই নয়, একই সঙ্গে দুরভিসন্ধিমূলকও!
মক্কায় নির্যাতিত অবস্থায় ইয়াসির পরিবারকে লক্ষ্য করে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ধৈর্য ধরো, হে ইয়াসির পরিবার! নিশ্চয়ই তোমাদের ঠিকানা হলো জান্নাত।’
(মুসতাদরাকে হাকেম, হাদিস : ৫৬৪৬)
জাবের (রা.) বলেন, সমুদ্রের মুহাজিররা (হাবশায় হিজরতকারী প্রথম দল) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে প্রত্যাবর্তন করলে তিনি বলেন, তোমরা হাবশায় যেসব অনিষ্টকারী বিষয় দেখেছ তা কি আমার কাছে ব্যক্ত করবে না? তাদের মধ্য থেকে এক যুবক বলল, হে আল্লাহর রাসুল! একদিন আমরা বসা ছিলাম।
এমন সময় আমাদের সামনে দিয়ে সেখানকার এক বৃদ্ধা নারী মাথায় পানি ভর্তি কলসসহ যাচ্ছিল। এ অবস্থায় তাদের এক যুবক তার কাঁধে হাত দিয়ে তাকে ধাক্কা দিল। ফলে সে উপুড় হয়ে মাটিতে পড়ে গেল এবং কলসটি ভেঙে গেল। তখন বৃদ্ধা উঠে দাঁড়িয়ে যুবকের দিকে তাকিলে বলল, হে প্রতারক! তুমি অচিরেই জানতে পারবে যখন আল্লাহ বিচারের আসনে বসবেন। আগে-পিছের সব মানুষকে সমবেত করবেন এবং হাত-পাগুলো তাদের কৃতকর্মের বর্ণনা দেবে, তখন তুমিও জানতে পারবে সেদিন তোমার ও আমার অবস্থা কী হবে।
জাবের (রা.) বলেন, এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ওই বৃদ্ধা সত্য বলেছে, সত্য বলেছে। আল্লাহ সেই উম্মতকে কিভাবে পাপ থেকে পবিত্র করবেন, যাদের সবলদের কাছ থেকে দুর্বলদের অধিকার আদায় করে দেওয়া হয় না।’ (ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৪০১০)
১০ইমহররম
#কোরআন_শিক্ষা
#সহজে_কুরআন_শিখি
#সহজে_আরবি_শিখি
#সহজ
#Surah_Ar_Rahman,
#Ayatul_Kursi
#Surah_Waqiya,
#Surah_Mulk,
#Quran_Education,
#action_education,
#Arabic_Education,
Assalamu alaikum, thank you all for following my KZbin channel, if you like my content, please share like comment, if you want to know anything about Quran, please contact, Hafez Qari Faizur Rahman,
DISCLAIMER :- This Channel Does Not Promote Any illegal content, all contents provided by This Channel is meant for "EDUCATIONAL PURPOSE" only
________________________________________
Copyright Disclaimer under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
@alquran986 Ай бұрын
হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম। মুসলিম উম্মাহর কাছে এই দিন নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। শরিয়ত ও ইতিহাস উভয় বিবেচনায় মাসটি তাৎপর্যপূর্ণ। ইতিহাসের অনেক অনুপ্রেরণামূলক ঘটনার সাক্ষী এই মহররম মাস। শুধু উম্মতে মুহাম্মদিই নয়, বরং পূর্ববর্তী অনেক উম্মত ও নবীর অবিস্মরণীয় ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল এই মাসে। মুসলিম ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ এই মাসকেন্দ্রিক অনেক কুসংস্কার, ভুল বিশ্বাস ও কাজের চর্চা রয়েছে মুসলিম সমাজে; যার বৃহদংশই ভিত্তিহীন। ভিত্তি রয়েছে এমন তিনটি আমল নিম্নে তুলে ধরা হলো- রোজা রাখা আশুরার দিনে আমল হিসেবে তিনটি কাজ করা যায়। প্রথমত, রোজা রাখা। এ আমল সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আশুরা উপলক্ষে দুই দিন রোজা রাখা মুস্তাহাব। মহররমের ১০ তারিখের আগে বা পরে এক দিন বাড়িয়ে রোজা রাখার কথা হাদিস শরিফে এসেছে। ইসলামে আশুরার রোজার বিশেষ গুরুত্ব আছে। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে আশুরার রোজা ফরজ ছিল। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুল (সা.) আমাদের (রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে) আশুরার রোজা রাখার নির্দেশ দিতেন এবং এর প্রতি উৎসাহিত করতেন। আর এ বিষয়ে তিনি নিয়মিত আমাদের খবরাখবর নিতেন। যখন রমজানের রোজা ফরজ করা হলো তখন আশুরার রোজার ব্যাপারে তিনি আমাদের নির্দেশও দিতেন না, নিষেধও করতেন না। আর এ বিষয়ে তিনি আমাদের খবরাখবরও নিতেন না। (মুসলিম, হাদিস : ১১২৮) ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুল (সা.) আশুরা ও রমজানের রোজা সম্পর্কে যেরূপ গুরুত্বারোপ করতেন, অন্য কোনো রোজা সম্পর্কে রাসুল (সা.)-কে সেরূপ গুরুত্ব প্রদান করতে দেখিনি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০০৬, মুসলিম, হাদিস : ১১৩২ বিশেষ একটি আমল: কেউ যদি ১০ ই মহররমে নির্জনে বসে সূরা সফফাতের ৭৯ নং আয়াত ৩৭৯ বার,ও ১২০ নং আয়াত ৪২০ বার পড়ে, ঘরে বৃষ্টি মত রিজিক আসবে,সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে, জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে,সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে, আসমানী গায়বি সাহায্যে আসবে নবীর পরিবারের জন্য দোয়া পাঠ করা আরেকটি আমল যুক্তি দ্বারা প্রমাণিত। আর তা হলো, আহলে বাইত তথা নবীর পরিবারের সদস্যরা শাহাদাতের কারণে তাঁদের জন্য দোয়া করা, দরুদ পড়া এবং তাঁদের কাছ থেকে সত্যের ওপর অটল থাকার শিক্ষা গ্রহণ করা। এই তিনটি কাজ ছাড়া আশুরায় অন্য কোনো আমল নেই। স্মরণ রাখতে হবে, ইসলামের ইতিহাসে মহররম মাসের ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিভিন্ন কারণে। প্রাক-ইসলামী যুগেও মহররমের ঐতিহ্য বিদ্যমান ছিল। পৃথিবীর ইতিহাসের অসংখ্য কালজয়ী ঘটনার জ্বলন্ত সাক্ষী পুণ্যময় এ মাস। আর কারবালার ঐতিহাসিক ট্র্যাজেডিও আশুরার দিনে সংঘটিত হওয়ায় পৃথিবীর ইতিহাসে এক নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। রচিত হয়েছে শোকাভিভূত এক নতুন অধ্যায়। কারবালার বিয়োগান্ত ঘটনাই আশুরার একমাত্র ও আসল প্রেরণার উৎস নয়। তাই আশুরা মানেই কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা নয়, আশুরার ঐতিহ্য আবহমানকাল থেকেই চলে আসছে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, জাহেলি যুগে মক্কার কুরাইশ বংশের লোকেরা আশুরার রোজা রাখত এবং রাসুল (সা.)-ও আশুরার রোজা রাখতেন। (সহিহ মুসলিম : ২৬৩২) কাজেই আশুরার সুমহান ঐতিহ্যকে ‘কারবালা দিবসে’র ফ্রেমে বন্দি করা শুধু সত্যের অপলাপই নয়, একই সঙ্গে দুরভিসন্ধিমূলকও! মক্কায় নির্যাতিত অবস্থায় ইয়াসির পরিবারকে লক্ষ্য করে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ধৈর্য ধরো, হে ইয়াসির পরিবার! নিশ্চয়ই তোমাদের ঠিকানা হলো জান্নাত।’ (মুসতাদরাকে হাকেম, হাদিস : ৫৬৪৬) জাবের (রা.) বলেন, সমুদ্রের মুহাজিররা (হাবশায় হিজরতকারী প্রথম দল) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে প্রত্যাবর্তন করলে তিনি বলেন, তোমরা হাবশায় যেসব অনিষ্টকারী বিষয় দেখেছ তা কি আমার কাছে ব্যক্ত করবে না? তাদের মধ্য থেকে এক যুবক বলল, হে আল্লাহর রাসুল! একদিন আমরা বসা ছিলাম। এমন সময় আমাদের সামনে দিয়ে সেখানকার এক বৃদ্ধা নারী মাথায় পানি ভর্তি কলসসহ যাচ্ছিল। এ অবস্থায় তাদের এক যুবক তার কাঁধে হাত দিয়ে তাকে ধাক্কা দিল। ফলে সে উপুড় হয়ে মাটিতে পড়ে গেল এবং কলসটি ভেঙে গেল। তখন বৃদ্ধা উঠে দাঁড়িয়ে যুবকের দিকে তাকিলে বলল, হে প্রতারক! তুমি অচিরেই জানতে পারবে যখন আল্লাহ বিচারের আসনে বসবেন। আগে-পিছের সব মানুষকে সমবেত করবেন এবং হাত-পাগুলো তাদের কৃতকর্মের বর্ণনা দেবে, তখন তুমিও জানতে পারবে সেদিন তোমার ও আমার অবস্থা কী হবে। জাবের (রা.) বলেন, এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ওই বৃদ্ধা সত্য বলেছে, সত্য বলেছে। আল্লাহ সেই উম্মতকে কিভাবে পাপ থেকে পবিত্র করবেন, যাদের সবলদের কাছ থেকে দুর্বলদের অধিকার আদায় করে দেওয়া হয় না।’ (ইবনু মাজাহ, হাদিস
@JuenaAkter-co5qf Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
@mdakkas9170 Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন ❤❤❤
@user-dd8gi4lk8x Ай бұрын
হে পরোয়ার দিগার মহান প্রভু আপনি আমার মনের বাসনা পূরন করে দিন। আমিন।
@alquran986 Ай бұрын
বিশেষ একটি আমল: কেউ যদি ১০ ই মহররমে নির্জনে বসে সূরা সফফাতের ৭৯ নং আয়াত ৩৭৯ বার,ও ১২০ নং আয়াত ৪২০ বার পড়ে, ঘরে বৃষ্টি মত রিজিক আসবে,সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে, জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে,সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে, আসমানী গায়বি সাহায্যে আসবে নবীর পরিবারের জন্য দোয়া পাঠ করা আরেকটি আমল যুক্তি দ্বারা প্রমাণিত। আর তা হলো, আহলে বাইত তথা নবীর পরিবারের সদস্যরা শাহাদাতের কারণে তাঁদের জন্য দোয়া করা, দরুদ পড়া এবং তাঁদের কাছ থেকে সত্যের ওপর অটল থাকার শিক্ষা গ্রহণ করা। এই তিনটি কাজ ছাড়া আশুরায় অন্য কোনো আমল নেই। স্মরণ রাখতে হবে, ইসলামের ইতিহাসে মহররম মাসের ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিভিন্ন কারণে। প্রাক-ইসলামী যুগেও মহররমের ঐতিহ্য বিদ্যমান ছিল। পৃথিবীর ইতিহাসের অসংখ্য কালজয়ী ঘটনার জ্বলন্ত সাক্ষী পুণ্যময় এ মাস। আর কারবালার ঐতিহাসিক ট্র্যাজেডিও আশুরার দিনে সংঘটিত হওয়ায় পৃথিবীর ইতিহাসে এক নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। রচিত হয়েছে শোকাভিভূত এক নতুন অধ্যায়। কারবালার বিয়োগান্ত ঘটনাই আশুরার একমাত্র ও আসল প্রেরণার উৎস নয়। তাই আশুরা মানেই কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা নয়, আশুরার ঐতিহ্য আবহমানকাল থেকেই চলে আসছে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, জাহেলি যুগে মক্কার কুরাইশ বংশের লোকেরা আশুরার রোজা রাখত এবং রাসুল (সা.)-ও আশুরার রোজা রাখতেন। (সহিহ মুসলিম : ২৬৩২) কাজেই আশুরার সুমহান ঐতিহ্যকে ‘কারবালা দিবসে’র ফ্রেমে বন্দি করা শুধু সত্যের অপলাপই নয়, একই সঙ্গে দুরভিসন্ধিমূলকও! মক্কায় নির্যাতিত অবস্থায় ইয়াসির পরিবারকে লক্ষ্য করে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ধৈর্য ধরো, হে ইয়াসির পরিবার! নিশ্চয়ই তোমাদের ঠিকানা হলো জান্নাত।’ (মুসতাদরাকে হাকেম, হাদিস : ৫৬৪৬) জাবের (রা.) বলেন, সমুদ্রের মুহাজিররা (হাবশায় হিজরতকারী প্রথম দল) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে প্রত্যাবর্তন করলে তিনি বলেন, তোমরা হাবশায় যেসব অনিষ্টকারী বিষয় দেখেছ তা কি আমার কাছে ব্যক্ত করবে না? তাদের মধ্য থেকে এক যুবক বলল, হে আল্লাহর রাসুল! একদিন আমরা বসা ছিলাম। এমন সময় আমাদের সামনে দিয়ে সেখানকার এক বৃদ্ধা নারী মাথায় পানি ভর্তি কলসসহ যাচ্ছিল। এ অবস্থায় তাদের এক যুবক তার কাঁধে হাত দিয়ে তাকে ধাক্কা দিল। ফলে সে উপুড় হয়ে মাটিতে পড়ে গেল এবং কলসটি ভেঙে গেল। তখন বৃদ্ধা উঠে দাঁড়িয়ে যুবকের দিকে তাকিলে বলল, হে প্রতারক! তুমি অচিরেই জানতে পারবে যখন আল্লাহ বিচারের আসনে বসবেন। আগে-পিছের সব মানুষকে সমবেত করবেন এবং হাত-পাগুলো তাদের কৃতকর্মের বর্ণনা দেবে, তখন তুমিও জানতে পারবে সেদিন তোমার ও আমার অবস্থা কী হবে। জাবের (রা.) বলেন, এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ওই বৃদ্ধা সত্য বলেছে, সত্য বলেছে। আল্লাহ সেই উম্মতকে কিভাবে পাপ থেকে পবিত্র করবেন, যাদের সবলদের কাছ থেকে দুর্বলদের অধিকার আদায় করে দেওয়া হয় না।’ (ইবনু মাজাহ, হাদিস
@masumchowdhury7167 Ай бұрын
এসুরা শোনার উছিলায় আমার সকল পেরেশানি সকল গুনা মাপ করে দিও আমিন আমিন আমিন
@user-uc2wj3pv1y Ай бұрын
Amin ❤❤❤
@tamannaafrin625 Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
@MorshedAlam-yq1re Ай бұрын
আল্লাহ এ-ই রহমতের,মাসের উছিলায় আমাকে চিন্তা টেনশন থেকে মুক্তি করে দিন আমিন ❤
@alquran986 Ай бұрын
আমিন
@user-co7bl8im2z Ай бұрын
Amin
@mdkabirulislam4902 Ай бұрын
Amin Amin amin
@noyonislam1763 Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন🤲🤲🤲🤲
@RehenaParvin-tl5ms Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন চচ্চড়িতে লংকা দিল ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@user-mt5og5do3d Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন
@sharminaktar1840 Ай бұрын
আল্লাহ হক বার আমিন আমিন আমিন
@DiptyRahman-ps3gg Ай бұрын
Amin Amin Amin Amin Amin Amin
@shajalal7214 Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
@muniranahar5059 Ай бұрын
Allah Amin Allah🎉🎉🎉🎉🎉❤❤❤❤❤
@user-sw4by5fm5b Ай бұрын
Amin amin amin❤❤❤
@ChadniAkhtar-ke3um Ай бұрын
Amin amin amin
@user-of2rc2iz4f Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
@user-so5mf6rf8q Ай бұрын
Amin.amin.amin.summah.amin
@MDLokmanHossain-zr9xm Ай бұрын
আমিন। আমিন।। আমিন।।।
@MdAlamin-uw5yv Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন
@muniranahar5059 Ай бұрын
Amin Amin Amin🎉🎉🎉❤❤❤
@LazyConsole Ай бұрын
হে আল্লাহ আমার সকল চাওয়া গুলো পূরন করে দাও 🤲আমিন🤲
@user-ud5ky9nd3j Ай бұрын
আমিন
@phonepoint9505 Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আল্লাহুম্মা আমীন
@user-tr4tv7uv2d Ай бұрын
Amin
@user-tr4tv7uv2d Ай бұрын
আল্লাহ এ দোয়ার উছিলায় এতিমের মনের আশা পূরণ করে দিন, আমিন
@muniranahar5059 Ай бұрын
Amin🎉❤🎉
@HelenRahman-nk9bf Ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ আমিন
@user-rz8sq7kc4u Ай бұрын
Amin Amin Amin ❤
@mdzahidul9705 Ай бұрын
Amin, Amin.
@muniranahar5059 Ай бұрын
Amin❤🎉❤
@Jahura0121 Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন।
@mddulal19 Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন ু
@HumayunKabir-mk6ey Ай бұрын
Amin.amin.amin.a.alla.amarsokol.bipotdorkoreden.amin.amin.amin
@muniranahar5059 Ай бұрын
Allah Allah Allah🎉🎉🎉❤❤❤
@muniranahar5059 Ай бұрын
Amin Amin Amin🎉🎉🎉 Allah Allah Allah🎉❤🎉❤🎉❤Amin Amin Amin🎉🎉🎉Allah Allah Allah🎉❤🎉❤🎉❤
@kheyakheya675 Ай бұрын
হে আল্লাহ এই মহরমের উছিলায় আমাকে মা হবার তৌফিক দান করো
@mahbubayeasminmahbuba8827 Ай бұрын
আল্লাহ্ এই পবিত্র দিনের উচিলায় আমার মনের আশাগুলা পূরন করে দিন আমিন
@user-rw4vk3cj6e Ай бұрын
Allah amr sob somossa somadan kore din amin amin amin
@MdMehedi-fn7qi Ай бұрын
আপনার সব গুলি আমল কাজের আমিন আমি অনেক উপকার পাইছি
@user-xs8cu3ny1b Ай бұрын
হে আল্লাহ মহররম এই সুরাটি উছিলায় আমার ঋন ওদার করেন হে আল্লাহ আমিন হে আল্লাহ আমিন😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
@tahminaranu4286 Ай бұрын
আল্লাহ গো কঠিন বিপদে আছি আমার স্বামী অনেক অসুস্থ আল্লাহ গো আপনার এই পবিত্র দোয়ার উছিলায় আমার সকল প্রকার পেরেশানি ও মনের নেক আশা গুলো কবুল করুন | আল্লাহ গো আপনি অন্তরজামি আপনি তো সবই দেখেন সবই জানেন আল্লাহ গো আমি আমার স্বামী সন্তান পরিবারের সবাই কে নিয়ে অনেক পেরেশানি তে আছি আল্লাহ আমার স্বামী আমার ছেলে সালমান গনি আমার মেয়ে সাদিয়া ইসলাম আমার একমাত্র নাতি তাওয়াফ আমার বোন আয়শা আমার ছেলের বউ নিশি গর্ভবতী মা হতে যাচ্ছে সবার জন্য আপনার কাছে দরখাস্ত রইল কবুল করেন | আমিন ছুমমা আমিন 🤲🤲🤲
@user-cc7lz9wh1d Ай бұрын
হে আল্লাহ এই মহররমের মাসের তারিখে উছিলায় আপনি আমাকে টাকা বেবোসথা করে দেন, আমিন আমিন আমিন 😂😂😂😂
@premapiya4971 Ай бұрын
আজ দশই মহররম হে আল্লাহ তোমার যে রুপ এর অধিকাংশ অংশ জুড়ে রয়েছে। তাঁদের উসালায় আমাকে বদ নজর থেকে এবং হিংসুটের হিংসা থেকে শত্রু মুক্ত করেন। আমার কোন আফসোস আর টেনশন নেই। ভরসা আমি তোমার উপর করি। শুধু হিংসুটে র হিংসা থেকে তোমার বান্দা দের রক্ষা করো।
@alquran986 Ай бұрын
আমিন
@mobilephotographs6209 Ай бұрын
Biggapon er jonno somossa hoy
@alquran986 Ай бұрын
হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম। মুসলিম উম্মাহর কাছে এই দিন নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। শরিয়ত ও ইতিহাস উভয় বিবেচনায় মাসটি তাৎপর্যপূর্ণ। ইতিহাসের অনেক অনুপ্রেরণামূলক ঘটনার সাক্ষী এই মহররম মাস। শুধু উম্মতে মুহাম্মদিই নয়, বরং পূর্ববর্তী অনেক উম্মত ও নবীর অবিস্মরণীয় ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল এই মাসে। মুসলিম ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ এই মাসকেন্দ্রিক অনেক কুসংস্কার, ভুল বিশ্বাস ও কাজের চর্চা রয়েছে মুসলিম সমাজে; যার বৃহদংশই ভিত্তিহীন। ভিত্তি রয়েছে এমন তিনটি আমল নিম্নে তুলে ধরা হলো- রোজা রাখা আশুরার দিনে আমল হিসেবে তিনটি কাজ করা যায়। প্রথমত, রোজা রাখা। এ আমল সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আশুরা উপলক্ষে দুই দিন রোজা রাখা মুস্তাহাব। মহররমের ১০ তারিখের আগে বা পরে এক দিন বাড়িয়ে রোজা রাখার কথা হাদিস শরিফে এসেছে। ইসলামে আশুরার রোজার বিশেষ গুরুত্ব আছে। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে আশুরার রোজা ফরজ ছিল। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুল (সা.) আমাদের (রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে) আশুরার রোজা রাখার নির্দেশ দিতেন এবং এর প্রতি উৎসাহিত করতেন। আর এ বিষয়ে তিনি নিয়মিত আমাদের খবরাখবর নিতেন। যখন রমজানের রোজা ফরজ করা হলো তখন আশুরার রোজার ব্যাপারে তিনি আমাদের নির্দেশও দিতেন না, নিষেধও করতেন না। আর এ বিষয়ে তিনি আমাদের খবরাখবরও নিতেন না। (মুসলিম, হাদিস : ১১২৮) ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুল (সা.) আশুরা ও রমজানের রোজা সম্পর্কে যেরূপ গুরুত্বারোপ করতেন, অন্য কোনো রোজা সম্পর্কে রাসুল (সা.)-কে সেরূপ গুরুত্ব প্রদান করতে দেখিনি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০০৬, মুসলিম, হাদিস : ১১৩২ বিশেষ একটি আমল: কেউ যদি ১০ ই মহররমে নির্জনে বসে সূরা সফফাতের ৭৯ নং আয়াত ৩৭৯ বার,ও ১২০ নং আয়াত ৪২০ বার পড়ে, ঘরে বৃষ্টি মত রিজিক আসবে,সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে, জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে,সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে, আসমানী গায়বি সাহায্যে আসবে নবীর পরিবারের জন্য দোয়া পাঠ করা আরেকটি আমল যুক্তি দ্বারা প্রমাণিত। আর তা হলো, আহলে বাইত তথা নবীর পরিবারের সদস্যরা শাহাদাতের কারণে তাঁদের জন্য দোয়া করা, দরুদ পড়া এবং তাঁদের কাছ থেকে সত্যের ওপর অটল থাকার শিক্ষা গ্রহণ করা। এই তিনটি কাজ ছাড়া আশুরায় অন্য কোনো আমল নেই। স্মরণ রাখতে হবে, ইসলামের ইতিহাসে মহররম মাসের ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিভিন্ন কারণে। প্রাক-ইসলামী যুগেও মহররমের ঐতিহ্য বিদ্যমান ছিল। পৃথিবীর ইতিহাসের অসংখ্য কালজয়ী ঘটনার জ্বলন্ত সাক্ষী পুণ্যময় এ মাস। আর কারবালার ঐতিহাসিক ট্র্যাজেডিও আশুরার দিনে সংঘটিত হওয়ায় পৃথিবীর ইতিহাসে এক নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। রচিত হয়েছে শোকাভিভূত এক নতুন অধ্যায়। কারবালার বিয়োগান্ত ঘটনাই আশুরার একমাত্র ও আসল প্রেরণার উৎস নয়। তাই আশুরা মানেই কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা নয়, আশুরার ঐতিহ্য আবহমানকাল থেকেই চলে আসছে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, জাহেলি যুগে মক্কার কুরাইশ বংশের লোকেরা আশুরার রোজা রাখত এবং রাসুল (সা.)-ও আশুরার রোজা রাখতেন। (সহিহ মুসলিম : ২৬৩২) কাজেই আশুরার সুমহান ঐতিহ্যকে ‘কারবালা দিবসে’র ফ্রেমে বন্দি করা শুধু সত্যের অপলাপই নয়, একই সঙ্গে দুরভিসন্ধিমূলকও! মক্কায় নির্যাতিত অবস্থায় ইয়াসির পরিবারকে লক্ষ্য করে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ধৈর্য ধরো, হে ইয়াসির পরিবার! নিশ্চয়ই তোমাদের ঠিকানা হলো জান্নাত।’ (মুসতাদরাকে হাকেম, হাদিস : ৫৬৪৬) জাবের (রা.) বলেন, সমুদ্রের মুহাজিররা (হাবশায় হিজরতকারী প্রথম দল) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে প্রত্যাবর্তন করলে তিনি বলেন, তোমরা হাবশায় যেসব অনিষ্টকারী বিষয় দেখেছ তা কি আমার কাছে ব্যক্ত করবে না? তাদের মধ্য থেকে এক যুবক বলল, হে আল্লাহর রাসুল! একদিন আমরা বসা ছিলাম। এমন সময় আমাদের সামনে দিয়ে সেখানকার এক বৃদ্ধা নারী মাথায় পানি ভর্তি কলসসহ যাচ্ছিল। এ অবস্থায় তাদের এক যুবক তার কাঁধে হাত দিয়ে তাকে ধাক্কা দিল। ফলে সে উপুড় হয়ে মাটিতে পড়ে গেল এবং কলসটি ভেঙে গেল। তখন বৃদ্ধা উঠে দাঁড়িয়ে যুবকের দিকে তাকিলে বলল, হে প্রতারক! তুমি অচিরেই জানতে পারবে যখন আল্লাহ বিচারের আসনে বসবেন। আগে-পিছের সব মানুষকে সমবেত করবেন এবং হাত-পাগুলো তাদের কৃতকর্মের বর্ণনা দেবে, তখন তুমিও জানতে পারবে সেদিন তোমার ও আমার অবস্থা কী হবে। জাবের (রা.) বলেন, এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ওই বৃদ্ধা সত্য বলেছে, সত্য বলেছে। আল্লাহ সেই উম্মতকে কিভাবে পাপ থেকে পবিত্র করবেন, যাদের সবলদের কাছ থেকে দুর্বলদের অধিকার আদায় করে দেওয়া হয় না।’ (ইবনু মাজাহ, হাদিস
@sohidulislam8107 Ай бұрын
Amin amin amin
@rajibhossen4307 Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন
@MdAlamin-uw5yv Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন
@AbduhattarHattar Ай бұрын
আমিন
@JiyaMim Ай бұрын
Amin
@pinkyorpita1712 Ай бұрын
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন ❤
@alquran986 Ай бұрын
হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম। মুসলিম উম্মাহর কাছে এই দিন নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। শরিয়ত ও ইতিহাস উভয় বিবেচনায় মাসটি তাৎপর্যপূর্ণ। ইতিহাসের অনেক অনুপ্রেরণামূলক ঘটনার সাক্ষী এই মহররম মাস। শুধু উম্মতে মুহাম্মদিই নয়, বরং পূর্ববর্তী অনেক উম্মত ও নবীর অবিস্মরণীয় ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল এই মাসে। মুসলিম ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ এই মাসকেন্দ্রিক অনেক কুসংস্কার, ভুল বিশ্বাস ও কাজের চর্চা রয়েছে মুসলিম সমাজে; যার বৃহদংশই ভিত্তিহীন। ভিত্তি রয়েছে এমন তিনটি আমল নিম্নে তুলে ধরা হলো- রোজা রাখা আশুরার দিনে আমল হিসেবে তিনটি কাজ করা যায়। প্রথমত, রোজা রাখা। এ আমল সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আশুরা উপলক্ষে দুই দিন রোজা রাখা মুস্তাহাব। মহররমের ১০ তারিখের আগে বা পরে এক দিন বাড়িয়ে রোজা রাখার কথা হাদিস শরিফে এসেছে। ইসলামে আশুরার রোজার বিশেষ গুরুত্ব আছে। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে আশুরার রোজা ফরজ ছিল। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুল (সা.) আমাদের (রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে) আশুরার রোজা রাখার নির্দেশ দিতেন এবং এর প্রতি উৎসাহিত করতেন। আর এ বিষয়ে তিনি নিয়মিত আমাদের খবরাখবর নিতেন। যখন রমজানের রোজা ফরজ করা হলো তখন আশুরার রোজার ব্যাপারে তিনি আমাদের নির্দেশও দিতেন না, নিষেধও করতেন না। আর এ বিষয়ে তিনি আমাদের খবরাখবরও নিতেন না। (মুসলিম, হাদিস : ১১২৮) ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুল (সা.) আশুরা ও রমজানের রোজা সম্পর্কে যেরূপ গুরুত্বারোপ করতেন, অন্য কোনো রোজা সম্পর্কে রাসুল (সা.)-কে সেরূপ গুরুত্ব প্রদান করতে দেখিনি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০০৬, মুসলিম, হাদিস : ১১৩২ বিশেষ একটি আমল: কেউ যদি ১০ ই মহররমে নির্জনে বসে সূরা সফফাতের ৭৯ নং আয়াত ৩৭৯ বার,ও ১২০ নং আয়াত ৪২০ বার পড়ে, ঘরে বৃষ্টি মত রিজিক আসবে,সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে, জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে,সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে, আসমানী গায়বি সাহায্যে আসবে নবীর পরিবারের জন্য দোয়া পাঠ করা আরেকটি আমল যুক্তি দ্বারা প্রমাণিত। আর তা হলো, আহলে বাইত তথা নবীর পরিবারের সদস্যরা শাহাদাতের কারণে তাঁদের জন্য দোয়া করা, দরুদ পড়া এবং তাঁদের কাছ থেকে সত্যের ওপর অটল থাকার শিক্ষা গ্রহণ করা। এই তিনটি কাজ ছাড়া আশুরায় অন্য কোনো আমল নেই। স্মরণ রাখতে হবে, ইসলামের ইতিহাসে মহররম মাসের ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিভিন্ন কারণে। প্রাক-ইসলামী যুগেও মহররমের ঐতিহ্য বিদ্যমান ছিল। পৃথিবীর ইতিহাসের অসংখ্য কালজয়ী ঘটনার জ্বলন্ত সাক্ষী পুণ্যময় এ মাস। আর কারবালার ঐতিহাসিক ট্র্যাজেডিও আশুরার দিনে সংঘটিত হওয়ায় পৃথিবীর ইতিহাসে এক নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। রচিত হয়েছে শোকাভিভূত এক নতুন অধ্যায়। কারবালার বিয়োগান্ত ঘটনাই আশুরার একমাত্র ও আসল প্রেরণার উৎস নয়। তাই আশুরা মানেই কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা নয়, আশুরার ঐতিহ্য আবহমানকাল থেকেই চলে আসছে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, জাহেলি যুগে মক্কার কুরাইশ বংশের লোকেরা আশুরার রোজা রাখত এবং রাসুল (সা.)-ও আশুরার রোজা রাখতেন। (সহিহ মুসলিম : ২৬৩২) কাজেই আশুরার সুমহান ঐতিহ্যকে ‘কারবালা দিবসে’র ফ্রেমে বন্দি করা শুধু সত্যের অপলাপই নয়, একই সঙ্গে দুরভিসন্ধিমূলকও! মক্কায় নির্যাতিত অবস্থায় ইয়াসির পরিবারকে লক্ষ্য করে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ধৈর্য ধরো, হে ইয়াসির পরিবার! নিশ্চয়ই তোমাদের ঠিকানা হলো জান্নাত।’ (মুসতাদরাকে হাকেম, হাদিস : ৫৬৪৬) জাবের (রা.) বলেন, সমুদ্রের মুহাজিররা (হাবশায় হিজরতকারী প্রথম দল) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে প্রত্যাবর্তন করলে তিনি বলেন, তোমরা হাবশায় যেসব অনিষ্টকারী বিষয় দেখেছ তা কি আমার কাছে ব্যক্ত করবে না? তাদের মধ্য থেকে এক যুবক বলল, হে আল্লাহর রাসুল! একদিন আমরা বসা ছিলাম। এমন সময় আমাদের সামনে দিয়ে সেখানকার এক বৃদ্ধা নারী মাথায় পানি ভর্তি কলসসহ যাচ্ছিল। এ অবস্থায় তাদের এক যুবক তার কাঁধে হাত দিয়ে তাকে ধাক্কা দিল। ফলে সে উপুড় হয়ে মাটিতে পড়ে গেল এবং কলসটি ভেঙে গেল। তখন বৃদ্ধা উঠে দাঁড়িয়ে যুবকের দিকে তাকিলে বলল, হে প্রতারক! তুমি অচিরেই জানতে পারবে যখন আল্লাহ বিচারের আসনে বসবেন। আগে-পিছের সব মানুষকে সমবেত করবেন এবং হাত-পাগুলো তাদের কৃতকর্মের বর্ণনা দেবে, তখন তুমিও জানতে পারবে সেদিন তোমার ও আমার অবস্থা কী হবে। জাবের (রা.) বলেন, এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ওই বৃদ্ধা সত্য বলেছে, সত্য বলেছে। আল্লাহ সেই উম্মতকে কিভাবে পাপ থেকে পবিত্র করবেন, যাদের সবলদের কাছ থেকে দুর্বলদের অধিকার আদায় করে দেওয়া হয় না।’ (ইবনু মাজাহ, হাদিস
@NagmolHasan425 Ай бұрын
আমিন
@user-ox4js1ym9j Ай бұрын
আমিন
@user-ep2vr8qd4g Ай бұрын
আমিন
@riadpathan6609 Ай бұрын
আমিন
@TawhidKhan-fb2fk Ай бұрын
আমিন
@বাছিরচৌধুরী Ай бұрын
আমিন
@MOM-pm2gw Ай бұрын
আমিন
جنات - Jannat
Рет қаралды 3 МЛН
আজকের দিনটি আমাদের মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন,আজ এই আমলটি করুন ইনশাআল্লাহ ফল ১০০%
AL QURAN
Рет қаралды 4,2 М.
الهدى قرآن كريم | Al-Huda
Рет қаралды 3,3 МЛН
AL QURAN
Рет қаралды 106 М.
جنات - Jannat
Рет қаралды 7 МЛН
AL QURAN
Рет қаралды 243 М.
Islamic tv
Рет қаралды 1,1 М.
AL QURAN
Рет қаралды 913 М.
Deen Islam
Рет қаралды 2,9 МЛН
جنات - Jannat
Рет қаралды 2,6 МЛН