আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাআলা আপনার হায়াত বাড়িয়ে দিক
@worldsign7218 күн бұрын
Alhamdulillah
@BacchuHasan-h6x15 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ দোয়া ও শুরু কামনা করছি ❤❤❤
@MdMoinulhuda-f6y25 күн бұрын
❤😂🎉🎉😢 আল্লাহ তায়ালা কে পেতে পবিত্র কুরআন বুঝে বুঝে পড় ও চোখের পানি ছেড়ে খমা চাইতে হবে আমীন আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ ❤❤❤❤
@MustafizurRahman-n4v28 күн бұрын
আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ অনেক ভালো লাগলো আপনার জন্য শুভকামনা রইল
Apni gumrahir pathe achhen apnake Allah hedayet korun
@worldsign7223 күн бұрын
পবিত্র কোরআনে আল্লাহতালা স্পষ্টভাবে ঘোষণা করেছেন যে, আল্লাহ তাআলা আরশে সমাসীন। (রেফারেন্স: সুরা তোহা -৫, সূরা আরাফ -৫৪, সূরা ইউনুস -৩, সূরা রাদ -২, ফুরকান -৫৯, সূরা সাজদাহ -৪, সূরা হাদীদ -৪।) আল্লাহতায়ালা যে পৃথিবীর সর্বত্র বিরাজমান নয় বরং তিনি আকাশে আরশের ঊর্ধ্বে রয়েছেন তা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর একটি হাদিস থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়। ❤❤❤
মুলক এর এক নম্বর আয়াতে বলে গেছেন আল্লাহতালা রব্বুল আলামিন আরশে আজিমে আছেন
@mdfaisalhok366Ай бұрын
তাহলে আমরা এবাদত করব কার
@worldsign72Ай бұрын
♥♥♥♥
@HmabubakarSalafe-ow2fbАй бұрын
@@mdfaisalhok366 মুলক সূরায় নয় ভাই সূরা ত্বহা-5নং আয়াতে আল্লাহ বলছেন আমি আরশে আজিমে আছি, ইবাদৎ করবেন আল্লাহর।
@HMSaidurRahman-v2gАй бұрын
মোমিনের ক্বলবে আল্লাহর আরশ বলতে কি আল্লাহ থাকা বোঝায়?
@MdMoinulhuda-f6y25 күн бұрын
❤❤😂🎉😢যার ওস্তাদ নেই তার ওস্তাদ শয়তান ❤ ওস্তাদ হলো পীর ও পথপ্রদর্শক ❤
@worldsign7225 күн бұрын
বাংলাদেশের হানাফী আলেমদের আকিদা হলো: আল্লাহতালা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু ইমাম আবু হানিফা, ইমাম শাফি, ইমাম মালেক, ইমাম আহমদ বিন হাম্বল সহ সালফদের সবাই বিশ্বাস করতেন যে, আল্লাহ তাআলা আরশে রয়েছেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতালা স্পষ্টভাবে ঘোষণা করেছেন যে, আল্লাহ তাআলা আরশে সমাসীন। (রেফারেন্স: সুরা তোহা -৫, সূরা আরাফ -৫৪, সূরা ইউনুস -৩, সূরা রাদ -২, ফুরকান -৫৯, সূরা সাজদাহ -৪, সূরা হাদীদ -৪।) আল্লাহতায়ালা যে পৃথিবীর সর্বত্র বিরাজমান নয় বরং তিনি আকাশে আরশের ঊর্ধ্বে রয়েছেন তা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর একটি হাদিস থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন দাসীকে জিজ্ঞেস করলেন, আল্লাহ কোথায় ? দাসী বলল, আকাশে । নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বললেন, আমি কে? সে বলল, আপনি আল্লাহর রাসূল। অতঃপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, একে মুক্ত করে দাও। কেননা সে মুমিনা নারী। (রেফারেন্স: সহিহ মুসলিম -১০৮৬) ইমাম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, "যে ব্যক্তি বলবে আমি জানিনা আমার রব আসমানে না জমিনে সে কাফের। অনুরূপভাবে সেও কাফের যে বলবে, তিনি আরশে আছেন তবে আমি জানিনা আরশ আসমানে না জমিনে।" (রেফারেন্স: আল ফিকহুল আকবার -১/১৩৫) ইয়াহিয়া বিন ইয়াহিয়া বলেন, আমরা ইমাম মালিকের নিকট বসা ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি তার কাছে এসে জিজ্ঞেস করল, হে আবু আব্দুল্লাহ, কুরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, রহমান পরম দয়াময় আল্লাহ আরশে সমুন্নত হলেন । এই সমুন্নত বা ওঠার রূপ বা ধরণ কেমন? প্রশ্নটি শ্রবণ করা মাত্র ইমাম মালিক মাথা নিচু করলেন । এমনকি তিনি ঘর্মাক্ত হলেন। অতপর তিনি বললেন, ইশতিওয়া- শব্দের অর্থ সমুন্নত হওয়া বা উঠা; এটি সকলের জানা । কিন্তু এর ধরন বা রূপ অজানা। এর ওপর ঈমান আনা ওয়াজিব এবং এর ধরন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা বিদআত । আর আমি তোমাকে বিদআতী ছাড়া অন্য কিছু মনে করি না অতঃপর তিনি তাকে মজলিস থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করলেন । (রেফারেন্স: ইতিকাদ লিল বাইহাকি -১/৬৭, হাশিয়াতুস সিন্ধি আলা ইবনি মাজাহ ১/১৬৭, মিরকাতুল মাফাতিহ -২/১৭) ইমাম শাফি রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ আসমানে তার আরশের ওপর সমুন্নত । (রেফারেন্স: তাহাজীবু সুনানে আবী দাউদ -২/৪০৬) একদা ইমাম আহমেদ বিন হাম্বলকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, আমাদের রবের পরিচয় ? উত্তরে তিনি বলেছিলেন, আল্লাহ ৭ আসমানের ওপর আরশে রয়েছেন । (রেফারেন্স: তাহাজীবু সুনানে আবী দাউদ -২/৪০৬) এটাতো গেল দলিলের পর্ব। এবার আসুন যুক্তির আলোকে একটু বিচার করি আল্লাহতালা যে সর্বত্র বিরাজমান এ কথা যুক্তির আলোকে কতটুকু সত্য ? পৃথিবীর সব জায়গা তো আর পবিত্র নয় অনেক জায়গা অপবিত্র রয়েছে । এখন আল্লাহতালা যদি পৃথিবীর সব জায়গায়তে থাকেন তবে তাহলে সে যুক্তি অনুযায়ী আল্লাহ তায়ালাকে তো অপবিত্র জায়গাতেও থাকতে হয় অথচ আল্লাহ তা'আলা কুরআনে বলেছেন তিনি মহা পবিত্র । তাহলে যারা আল্লাহতালাকে সর্বত্র বিরাজমান ভাবছেন তারা কি পরোক্ষভাবে এটাও ভাবছেন না যে আল্লাহতালা অপবিত্র আর এজন্যই তিনি অপবিত্র জায়গাতেও থাকেন ? নাউজুবিল্লাহ । সুতরাং আল্লাহ তায়ালা আরশের ঊর্ধ্বে রয়েছেন এ কোথায় চূড়ান্ত সত্য। সেখান থেকেই আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর সব কিছু দেখতে পান, পৃথিবীর সব কথাই শুনতে পান এবং মানব হৃদয়ে যা কিছু কল্পনা হয় আরশের উপর থেকেই তিনি সেটাও জানতে পারেন । মানুষের হৃদয়ে আকুতি শোনার জন্য আল্লাহ তাআলার মানুষের কাছে এসে শুনার কোন প্রয়োজন নেই । তিনি আরশ থেকে এসব কিছুই শুনতে পান। আর এজন্যই তো তিনি রব। যিনি মহা ক্ষমতাবান। যার অসাধ্য কিছুই নেই।
@HmabubakarSalafe-ow2fbАй бұрын
আল্লাহ কবুল করুন আমীন ♥️♥️♥️ আব্বাজান
@Abdullah-alMaruf-c3iАй бұрын
মাশাল্লাহ আল্লাহ কবুল করুক ❤❤❤
@khorsedalom-j4qАй бұрын
Masallah
@tarequlislam7869Ай бұрын
Go Ahead Mama.
@MahbubBinMostofaАй бұрын
❤❤❤❤
@HmabubakarSalafe-ow2fbАй бұрын
❤❤❤❤
@samsulalam8479Ай бұрын
আরশে আজিমে আল্লাহ থাকেন, আরশ আজিম কোথায় তার ঠিকানা বলুন।
@MahbubBinMostofaАй бұрын
সাত আসমান এর উপর
@worldsign7229 күн бұрын
আলহামদুল্লিলাহ, আরোশে আজীম হচ্ছে সাত আসমানের উপর সমুন্নত। এবং তার বসার চেয়ার রয়েছে পূরো আসমান জোরা।
@SamiraIslam-c3nАй бұрын
❤❤❤❤❤
@DATQIMАй бұрын
🥰🤍-﷽𝐌𝐚𝐬a𝐀𝐥𝐥𝐚𝐡﷽-🤍🥰
@greenbangla007725 күн бұрын
আল্লাহ থাকেন আরশে আজীমে আপনার কাছে প্রশ্ন হল আরশে আজীম কোথায়?একটু বুঝিয়ে বলবেন।
@HmabubakarSalafe-ow2fbАй бұрын
মাশাআল্লাহ
@ayrenkhatun3828Ай бұрын
আল কোরআন শরীফের আয়াত 6666টি আয়াত। তাঁর মধ্যে শরিয়তের আয়াত হচ্ছে 500টি তরিকতের আয়াত হচ্ছে 1900টি মারিফতের আয়াত হচ্ছে 2166টি হাকিকতের আয়াত হচ্ছে 2100টি। আমাদের পবিত্র কোরআন শরীফ বলে দিয়েছে আমরা কিভাবে নিজেকে গড়ে তুলবো। আল হাদিস।একদা আমাদের নবী যি হযরত আলী মুর্তজা যিকে নিয়ে এক পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। হযরত আলী মুর্তজা দেখতে পেলেন। একটি সুন্দর পরিপাটি রঙ্গিন পাখি তার পাখনাই কালেমা লিখা। কিন্তু সে বাথরুমের ময়লা খাচ্ছিলেন। এই অবস্থা দেখে হযরত আলী মুর্তজা আমাদের নবীযিকে জিজ্ঞেস করে জানতে চাইলেন তখন আমার নবীযি জবাব দিলেন যে আমার এমন জামানার উম্মত আসবে যে তাঁদের বেশ পুশাক জুব্বা পাঞ্জাবি টুপি দ্বারা থাকবে পরিপাটি কিন্তু তাঁদের মনটা থাকবে নোংরা অপবিত্র। আল্লাহ পাক কারুর রূপ পরিপাটি দেখেন না আল্লাহ পাক শুধু মন দেখেন।আল কোরআন। আর আমার নবীযি বলেছেন মহাল্লায় মহাল্লায় মসজিদ হবে টুপি দ্বার অনেক থাকবে কিন্তু ঈমান থাকবে না। এমন জামানার উম্মত আসবে জারা আগুনের কয়লা হাতে রাখতে পারবে কিন্তু ঈমান ধরে রাখতে পারবে না।
@MahbubBinMostofa24 күн бұрын
```````` ``````` `আল্লাহ কোথায় থাকেন ?`````````` আরশের উপর নাকি সর্বত্র ? বাংলাদেশের হানাফী আলেমদের আকিদা হলো: আল্লাহতালা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু ইমাম আবু হানিফা, ইমাম শাফি, ইমাম মালেক, ইমাম আহমদ বিন হাম্বল সহ সালফদের সবাই বিশ্বাস করতেন যে, আল্লাহ তাআলা আরশে রয়েছেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতালা স্পষ্টভাবে ঘোষণা করেছেন যে, আল্লাহ তাআলা আরশে সমাসীন। (রেফারেন্স: সুরা তোহা -৫, সূরা আরাফ -৫৪, সূরা ইউনুস -৩, সূরা রাদ -২, ফুরকান -৫৯, সূরা সাজদাহ -৪, সূরা হাদীদ -৪।) আল্লাহতায়ালা যে পৃথিবীর সর্বত্র বিরাজমান নয় বরং তিনি আকাশে আরশের ঊর্ধ্বে রয়েছেন তা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর একটি হাদিস থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন দাসীকে জিজ্ঞেস করলেন, আল্লাহ কোথায় ? দাসী বলল, আকাশে । নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বললেন, আমি কে? সে বলল, আপনি আল্লাহর রাসূল। অতঃপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, একে মুক্ত করে দাও। কেননা সে মুমিনা নারী। (রেফারেন্স: সহিহ মুসলিম -১০৮৬) ইমাম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, "যে ব্যক্তি বলবে আমি জানিনা আমার রব আসমানে না জমিনে সে কাফের। অনুরূপভাবে সেও কাফের যে বলবে, তিনি আরশে আছেন তবে আমি জানিনা আরশ আসমানে না জমিনে।" (রেফারেন্স: আল ফিকহুল আকবার -১/১৩৫) ইয়াহিয়া বিন ইয়াহিয়া বলেন, আমরা ইমাম মালিকের নিকট বসা ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি তার কাছে এসে জিজ্ঞেস করল, হে আবু আব্দুল্লাহ, কুরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, রহমান পরম দয়াময় আল্লাহ আরশে সমুন্নত হলেন । এই সমুন্নত বা ওঠার রূপ বা ধরণ কেমন? প্রশ্নটি শ্রবণ করা মাত্র ইমাম মালিক মাথা নিচু করলেন । এমনকি তিনি ঘর্মাক্ত হলেন। অতপর তিনি বললেন, ইশতিওয়া- শব্দের অর্থ সমুন্নত হওয়া বা উঠা; এটি সকলের জানা । কিন্তু এর ধরন বা রূপ অজানা। এর ওপর ঈমান আনা ওয়াজিব এবং এর ধরন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা বিদআত । আর আমি তোমাকে বিদআতী ছাড়া অন্য কিছু মনে করি না অতঃপর তিনি তাকে মজলিস থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করলেন । (রেফারেন্স: ইতিকাদ লিল বাইহাকি -১/৬৭, হাশিয়াতুস সিন্ধি আলা ইবনি মাজাহ ১/১৬৭, মিরকাতুল মাফাতিহ -২/১৭) ইমাম শাফি রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ আসমানে তার আরশের ওপর সমুন্নত । (রেফারেন্স: তাহাজীবু সুনানে আবী দাউদ -২/৪০৬) একদা ইমাম আহমেদ বিন হাম্বলকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, আমাদের রবের পরিচয় ? উত্তরে তিনি বলেছিলেন, আল্লাহ ৭ আসমানের ওপর আরশে রয়েছেন । (রেফারেন্স: তাহাজীবু সুনানে আবী দাউদ -২/৪০৬) এটাতো গেল দলিলের পর্ব। এবার আসুন যুক্তির আলোকে একটু বিচার করি আল্লাহতালা যে সর্বত্র বিরাজমান এ কথা যুক্তির আলোকে কতটুকু সত্য ? পৃথিবীর সব জায়গা তো আর পবিত্র নয় অনেক জায়গা অপবিত্র রয়েছে । এখন আল্লাহতালা যদি পৃথিবীর সব জায়গায়তে থাকেন তবে তাহলে সে যুক্তি অনুযায়ী আল্লাহ তায়ালাকে তো অপবিত্র জায়গাতেও থাকতে হয় অথচ আল্লাহ তা'আলা কুরআনে বলেছেন তিনি মহা পবিত্র । তাহলে যারা আল্লাহতালাকে সর্বত্র বিরাজমান ভাবছেন তারা কি পরোক্ষভাবে এটাও ভাবছেন না যে আল্লাহতালা অপবিত্র আর এজন্যই তিনি অপবিত্র জায়গাতেও থাকেন ? নাউজুবিল্লাহ । সুতরাং আল্লাহ তায়ালা আরশের ঊর্ধ্বে রয়েছেন এ কোথায় চূড়ান্ত সত্য। সেখান থেকেই আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর সব কিছু দেখতে পান, পৃথিবীর সব কথাই শুনতে পান এবং মানব হৃদয়ে যা কিছু কল্পনা হয় আরশের উপর থেকেই তিনি সেটাও জানতে পারেন । মানুষের হৃদয়ে আকুতি শোনার জন্য আল্লাহ তাআলার মানুষের কাছে এসে শুনার কোন প্রয়োজন নেই । তিনি আরশ থেকে এসব কিছুই শুনতে পান। আর এজন্যই তো তিনি রব। যিনি মহা ক্ষমতাবান। যার অসাধ্য কিছুই নেই।
@ayrenkhatun3828Ай бұрын
পবিত্র কোরআন শরীফের আয়াত 6666টি। এই পবিত্র কোরআন শরীফের একটি আয়াত কে যে অমান্য করবে সেই কুফরী করলো আর যে ব্যক্তি কুফুরী হয়ে মারা যাবে তাঁদের জন্য একাধিক মানুষ খানা খাওয়ালে ও আল্লাহ পাকের দরবারে কবুল হবে না।আল কোরআন। আলিফ লাম মীম ও আল-কোরআন এতে কোন সন্দেহ নেই। আল্লাহর গায়েবের প্রতি ঈমান রাখতে হবে। যারা সূক্ষ জ্ঞান অর্জন করে তারাই অলির দরজা পেল।আল কোরআন। আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা বলেন আমি প্রত্যেক মানুষের সাহারগের নিকটে থাকি। আল্লাহ পাক আপনার মত একজন মানুষ নয় যে এক আসনে সে বসে থাকবে। তিনি এক অদ্বিতীয় তার দ্বারা সবিই সম্ভব। সব চাইতে ঈমান মজবুত হয় যে যত আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কে নিয়ে মোরাকাবা করবে। আগে আমল ইবাদত নয়। আগে আমাদের ঈমান ঠিক করতে হবে। কারণ আমল ইবাদত কুবুল হতে ও পারে না ও হতে পারে। আমরা যদি নামায ও আমল ইবাদতে উদাশিন হয় তাহলে কি কখনো আমাদের আমল ইবাদত হবে। যারা নামাযে উদাশিন তাদের জন্য হয়িল নামক জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।আল কোরআন তোমরা মুসলিম না হয়ে মরনা। মুসলিম হতে হলে আত্মসমর্পণ করতে হবে বায়াত হতে হবে। আমার সমুস্থ ইয়ুটুপের বক্তাদের কাছে অনুরোধ। আগে আপনারা আসমানী গায়েবের এলেম অর্জন করুন তারপর আপনারদের বক্তব্য পেশ করুন। আগে দেখবো আমি নিজে জান্নাতি কিনা তবে তো আরেক জনকে আমি পথ দেখাবো।
@worldsign72Ай бұрын
আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারেহমাতুল্লাহ্ ভাইজান কিছু মনে করবেন না। পবিত্র কুরআনুল কারীমে মোট আয়াত সংখ্যা 6236 টি যেমন সূরা ফাতিহায় 7 টি সূরা বাকারায়-286 এভাবে 114টি সূরাকে যোগ করলে মিলে যাবে। আগে পবিত্র কুরআনুল কারীমে মোট আয়াত সংখ্যা গুনে দেখুন।
@syedmabdulqadir9544Ай бұрын
الله ظاهر و باطن জাহির পোস্ট মানে আল্লাহর সৃষ্টি দিয়ে , আর বাতিন অস্পষ্ট মানে ليس كمثله شيئ কোনো কিছুর মতো না , هو معكم اينما كنتم তুমরা যেখানে থাকো আমি তুমাদের সাথে আছি, আবার আল্লাহ বলে আরশে, এই সব আয়াতের উপর সাধারণ বিস্বাস রেখে গবেষণায় না যাওয়া, যারা আল্লাহর গবেষণায় গেছে তার সৃষ্টির ঘবেষনা ছেড়ে কোনো কিছু পায় নাই, মানুষ নিজ কে নিয়ে চিন্তা করলে আল্লাহর পরিচয় পেয়ে যাবে, বিশেষ করে মানুষের রূহ সম্মন্ধে চিন্তা করলে। خلق آلم في صورته আমি আদমকে আমার সূরাতে সৃষ্টি করছে, মানুষের ২ তা পার্ট আছে যেমন তাহার শরীর ও তাহার রূহ। আল্লাহর ও ২ তা পার্ট এক আল্লাহর জাত যেটি বাতিন আবার জাহির আল্লাহ নূর ও তার সৃষ্টির মাদ্ধমে মানুষের রূহ যেমন কোনো জায়গায় নাই কোনো দিকে ও নাই ও আকার ও নাই তেমনি আল্লাহ ও জাত হিসাবে কোনো জায়গায় নাই কোনো দিকে নাই কোনো আকার নাই , রূহএর আদেশেই আমাদের শরীর কাজ করে তেমন আল্লাহর আদেশে কুল মাখলুকাত চলে এটাই এমাম গাজ্জালী রাঃ ও অলি আউলিয়ার কথা , রূহ কি বোজতে হলে আপনি ও দুনিয়ার সব কিছু ভুলে যাবেন পরে দেখবেন আপনি আছেন শরীর ছাড়া ,
@worldsign72Ай бұрын
আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ, ভাইজান আপনার উপর আল্লাহর রহমত বর্ষিত হোক, আমি যে টা বলেছি সেটা ভাল করে আরোকবার শুনুন আপনার আর আমার কথা একই হবে।
@MeAminul-c6x28 күн бұрын
আমার নবী নিজেই কোরআন , আপনি কোন কোরআন বলছেন?
@worldsign7227 күн бұрын
আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্ আপনী বলছেন বনী নিজেই কুরআন একথাটা কিভাবে বলেন, আল্লাহ নিজে বলছের আমি ও আমার রাসূলের তোমরা ইত্তেবা কর, বিধান আল্লাহর পথ প্রদর্শক রাসূল সঃ অতএব রাসূল সঃ আল্লাহর প্রতিনিধি বটে। 🏵🏵🏵🏵
@kgmortuzawb27 күн бұрын
কোরআন বোঝার ক্ষমতা তোমার কিছুই নাই কিতাব বলতে এখানে কাকে বোঝানো হয়েছে কোরআন আর কিতাব কি এক নাহনু আকরাবু এলাহী মিন হাবলিল ওয়ারীদ এর মানেটা কি তোমার মত মৌলভী অনেক না বলো অনেক নাবালক
@MahbubBinMostofa27 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনার লেখাটি যাচাই বাছাই করে তার উপর ফয়সালা দিন।
@worldsign7227 күн бұрын
وَلَقَدۡ خَلَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ وَنَعۡلَمُ مَا تُوَسۡوِسُ بِہٖ نَفۡسُہٗ ۚۖ وَنَحۡنُ اَقۡرَبُ اِلَیۡہِ مِنۡ حَبۡلِ الۡوَرِیۡدِ অর্থঃ প্রকৃতপক্ষে আমিই মানুষকে সৃষ্টি করেছি এবং তার অন্তরে যেসব ভাবনা-কল্পনা দেখা দেয়, সে সম্পর্কে আমি পরিপূর্ণরূপে অবগত এবং আমি তার গলদেশের শিরা অপেক্ষাও তার বেশি নিকটবর্তী, আল্লাহ তায়লা পুরো আয়াতের ব্যক্ষ্যা বুঝার সকলকে তাওফিক দান করুন।
@HabiburRahman-jw3dlАй бұрын
Viy.arou.aiath.asha.dskha.niban.salam
@MahbubBinMostofaАй бұрын
❤❤❤❤
@worldsign72Ай бұрын
আল্লাহ রাব্বুল আল-আমিন এর 114টি সূরায় 114 রকম আমাদের জ্ঞান দেওয়ার চেস্টা করছে আমরা গ্রহণ করিনী। আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুন।