আল্লাহ এতাতীদের হেফাজত করু। তাদের আমীর কে ও হেফাজত করুন। আমীন।
@soriatulislam6864Ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ হক বলার জন্য
@soriatulislam6864Ай бұрын
জাজাকাল্লাহ
@mdrayhanislamsujon2868Ай бұрын
এই লোক বুরো হয়ে একটি সৃতি লোপ পাইছি
@mohammadshahinuzzamantaluk1693Ай бұрын
You are be-adab. You don't know how to address Ulama e kiram.
@soriatulislam6864Ай бұрын
অসভ্য অযোগ্য আলেম বিদ্বেষী মুনাফিক ভন্ড মাখলুক মোহাব্বত কে মানুষ হজারি সাধন শাড়ি
@soriatulislam6864Ай бұрын
বেয়াদব তুই আলেমবিদ্বেষী
@MdJahidulIslam-h3zАй бұрын
You are right. @@mohammadshahinuzzamantaluk1693
@MohammadAtif-rd3tmАй бұрын
Sad pujarira bedati batpar
@MdFardos-rm7czАй бұрын
তোমাদের আকলাক,কত ভালো এই জন্য আলাদা হয়েছো, এখন সাধারণ মুসল্লি থেকে আলাদা হবা সময় আছে তওবা কর তওবা না করলে ওলামা( ছু)
@SharifulIslam-i6oАй бұрын
তুমি এত বোঝো তাহলে তোমার ছাত্রের কাছে যাইতা, তাকে বুঝাও তুমি কেমন উস্তাদ! কোরআন হাদিস কারো বাপের সম্পত্তি না যা মন চায় তাই বলবে। তাহাকিক কর তারপরে কথা বল।তাবলিগ করবা না আর বড় বড় কথা বলবা
@mohammodali5223Ай бұрын
Thank you
@KawsarAhmed-z3y7p29 күн бұрын
সাদ সাহেবের কথা গুলো মানতে পারেন না কেন।তিনি তো হক কথা বলছেন
ভন্ড মোনাফেক মানুষ পূজার সাদ অনুসারী অসভ্য গুন্ডা বাহিনী
@fenerBatashАй бұрын
হুজুর এই ধরনের মোজা করার দ্বারা উম্মতের কি ফাইদা
@soriatulislam6864Ай бұрын
হায়রে বেডা
@soriatulislam6864Ай бұрын
ওমানুস
@soriatulislam6864Ай бұрын
আলেম বিদ্বেষী
@sharifuddinmolla1980Ай бұрын
Maulavi Saad gumrah. Or anusari gumraah
@Talhahasan3455Ай бұрын
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই। ৪. দেওবন্দ এর নোটিশ বোর্ডে মাস্তুরাত জামাতকে হারাম বলে ফতোয়া দেয়া আছে অথচ জুবায়ের সাব দেওবন্দ কে না মেনে মাস্তুরাতের জামাত এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। ৫. যেই কিতাবে 'এলেমের বিনিময়ে মূল্য গ্রহন করা ওলামাদের আগে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে' লেখা আছে সেই কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজে পড়া উনি এখনো বাধ্যতামূলক রেখেছেন ( হায়াতুস সাহাবা ৪ থ খন্ড ৬০২ পৃষ্ঠা) । মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , মুফতী আব্দুল মালেক, দেওনার হযরত,আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন । অথচ ইনাদেরকে বয়ান করতে না দিয়ে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলিগের দিক্ষায় দিক্ষিত আলেমদের দিয়ে ই বয়ান করান।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা। মাওঃ সাদ সাহেবের উচিত ইসরাইল থেকে প্রাপ্ত বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বড় অংশ কারি জুবায়ের সাব বরাবর হাদিয়া পাঠানো। যেহেতু গত ১০০ বছর ধরে নিজামুদ্দীন যা পারে নাই কারি জুবায়ের সাব মাত্র ৭ বছরে তা করে দেখালেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের ৯৯.৯৯ ভাগ ওলামা কেরাম কে ভারতের আবিষ্কৃত তবলিগের গোলাম বানিয়ে ফেললেন। মাদ্রাসা ফেলে ওস্তাদ ছাত্র সবাই ভারতের আবিষ্কৃত তবলিগের নিয়ম নীতি প্রসারের জন্য ছুটে আসছেন।