Рет қаралды 113,404
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যা করে জিয়া সহ পাকিস্তানের দালালরা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিলো, গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিলো, হাজার হাজার সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করেছিলো, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাড়ে ৪ লক্ষ কর্মীকে গ্রেফতার-গুম-হত্যা করেছিলো জিয়াউর রহমান।
সেই অন্ধকার যুগে খালেদা জিয়ার রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে, জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে জনগণের রায়ে ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী হয়ে, দুঃশাসনের অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। সেই নেত্রীকে হত্যার উদ্দেশ্যে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস বিরোধী শান্তি মিছিলে গ্রেনেড হামলা চালায় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।
বিএনপি-জামায়াত দুর্নীতির শোষণামলে কৃষকারা সার-বিদ্যুৎ চেয়েছিলো, বিনিময়ে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা গুলি করে কৃষকদের হত্যা করেছিলো। আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের গৃহহীন মানুষ ঘর পেয়েছে, কৃষকরা সার পেয়েছে, শতভাগ বিদ্যুৎ হয়েছে। বিএনপি প্রতিদিন হুমকি দিচ্ছে, বাংলাদেশ শ্রীলংকা হবে। বাংলাদেশ যতদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতে থাকবে, ততদিন বাংলাদেশ শ্রীলংকা হবেনা; বাংলাদেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মীদের দ্বিতীয় হোম হচ্ছে রাজপথ; সেই রাজপথে কোন সন্ত্রাসী থাকবেনা, সেই রাজপথে কোন খুনি থাকবেনা, সেই রাজপথে কোন ষড়যন্ত্রকারী থাকবেনা, সেই রাজপথে ২১ আগস্টের খুনিরা থাকবেনা।
- জাতীয় শোক দিবস ২০২২ এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে সংঘটিত গ্রেনেড হামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামীদের বিচারের রায় দ্রুত কার্যকর করার দাবীতে নাটোর জেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত শোক সভায় এস এম কামাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।