Рет қаралды 40,645
চীনকে হতাশ করলো বাংলাদেশ? India-Bangladesh-china| প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর| তিস্তা প্রকল্প| Shahedin
বাংলাদেশকে নিয়ে চীন -ভারতের বিশেষ আগ্রহ আছে। সেটা ভূরাজনৈতিক। এবং তিস্তা কেন্দ্রিক দুই দেশেরই প্রবল আগ্রহ আছে। সেই জায়গা থেকে বাংলাদেশ চীনের সাথে আবার তিস্তা নিয়ে কথা বলে কিনা, বা সম্পর্ক কোন পর্যায়ে নিয়ে যায়, সেটার প্রতি কিন্তু নজর রাখবে ভারত। এইটা খুবই স্বাভাবিক।
কিন্তু সেতু মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদের বললেন, ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু আর চীন উন্নয়ন সহযোগী। মানে রাজনৈতিক, ভুরাজনৈতিক বা আঞ্চলিক কূটনৈতিক বিষয় যা আছে তা হবে ভারতের সাথে আর চীনের সাথে এসব কিছু হবে না, শুধু উন্নয়নের ব্যাপার টা হবে। আসলে এই বক্তব্যটা কাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন তিনি? তিনি কি বুঝাতে চাইলেন যে এই সফরে আসলে আঞ্চলিক রাজনৈতিক বা কূটনীতিতে প্রভাব ফেলে এমন কিছু হবে না? কেন? একটা দেশের রাষ্ট্রপ্রধান আরেকটা দেশের রাষ্ট্র প্রধানের সাথে সাক্ষাত করে যেকোন কিছু নিয়ে কথা বলতে পারে, দেশের স্বার্থ রক্ষিত হয় এমন যেকোন কিছু করতে পারে। এক্ষেত্রে আগে থেকেই ঘোষণা দেওয়াটা আসলে কাদের জন্য? এইটা কি আমাদের কূটনৈতিক দুর্বলতাকে প্রকাশ করে না?
সেই সাথে কূটনৈতিক দুর্বলতার চরম উদাহরণ দিয়েছেন ক্ষুদ পররাষ্ট্র মন্ত্রী নিজেই। তিনি তার বক্তব্যে হুট করে বলে দিলেন, প্রধান মন্ত্রীর চীন সফরে ভারতের কোনও আপত্তি নেই। আশ্চর্য! আমার দেশের রাষ্ট্র প্রধান অন্য দেশ সফর করবে এতে ৩য় কারোও আপত্তি কেন থাকবে?
দেখুন তিস্তা প্রকল্পে চীন যুক্ত হলে সেটা বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্যই আরও বেশি হুমকি। কিভাবে? আপনাকে মেনে নিতে হবে যে, পাশের দেশ ভারত আমাদের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী, যেকোন মূল্যে সে তার নিরাপত্তা জোরদারে প্রস্তুত। তিস্তা প্রকল্পের মাধ্যমে যদি চীনের কলা কৌশলী রা চিকেন নেকের কাছে অবস্থান করে, তবে এইটুকু ধরে নেওয়াই যায় যে আঞ্চলিক রাজনীতির জের ধরে এই কলাকুশলীর আড়ালে চীন এখানে সামরিক লোকজন নিয়ে আসতে চাইবে, তাঁদের গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করে ভারতের সেভেন সিস্টার্সকে অস্থিতিশীল করে তুলতে চাইবে। এইটা ভারত কখনওই মেনে নেবে না। যদি চীনের বাংলাদেশে অবস্থানের কারণে ভারতে অস্থিরতা তৈরি হয়, তখন ভারত বাংলাদেশকে দোষারূপ করবে। এবং এইজন্য আমাদের নিরাপত্তা আরও বিঘ্নিত হতে পারে। এমনও হতে পারে, ভারত নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে আমাদের উত্তর বঙের সীমান্তে মিলিটারি বেস স্থাপন করে নিবে, যেইটা আরও বড় হুমকি। এইটাকে কেন্দ্র করে আমাদের দেশের মধ্যে অস্থিরতা বেড়ে যাওয়াও অস্বাভাবিক কিছু না।
এই কথা গুলো শুনে আমাকে ভীন্ন কিছু না ভেবে, একবার এইটা চিন্তা করে দেখেন তো, আমরা কি চীন-ভারতের চাইতেও শক্তিশালী? আমাদের রাষ্ট্র কি এমন জায়গায় আছি কিনা, যে আমাদের যা মন চাইবে আমরা তাই করতে পারব? একটু ভালো করে ভাবেন। যদি মনে হয় যে আমরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারিনা এবং আমাদেরকে অন্যের উপর নির্ভর করতে হয়, তাহলে উপড়ের বিষয় গুলো একটু মাথায় রাখেন। ওসব অযৌক্তিক কিছুনা
The trilateral relationship between Bangladesh, China, and India is complex and multifaceted, shaped by geographical proximity, historical ties, and strategic interests. Bangladesh maintains strong economic and diplomatic relations with both neighboring giants. China is a major trade partner and has invested significantly in Bangladesh's infrastructure projects under the Belt and Road Initiative, enhancing connectivity and economic growth. India's relationship with Bangladesh is rooted in shared history and culture, with extensive cooperation in areas such as trade, security, and water resources management. Both China and India vie for influence in Bangladesh, making it a critical player in regional geopolitics. Bangladesh skillfully navigates this dynamic, leveraging its relationships with both countries to foster national development while balancing strategic interests to maintain regional stability.
#BangladeshChinaIndia #Geopolitics #InternationalRelations #EconomicCooperation #RegionalStability #BeltAndRoadInitiative #SouthAsia #TradeRelations #DiplomaticStrategy #Bangladesh #China #India #GlobalPolitics
#shahedin #চীন_সফর
#তিস্তা_প্রকল্প_চীন
#বাংলাদেশের_ঋণ
#বাংলাদেশ_চীন_সম্পর্ক
#শি_জিনপিং
#আন্তর্জাতিক_খবর
#internationalnews