বিপ্লবী চেতনায়,সংগ্রামী মনোভাব প্রতিটি পদক্ষেপ,এক নতুন ইতিহাস আমরা উঠে দাঁড়াবো,আবারও ফিরবো এই পৃথিবীকে এক নতুন রূপে সাজাবো!
@Tanjil-ok3ul14 күн бұрын
এটাই আমাদের ইসলামী ছাত্রশিবির 😊😊
@HafezMdArifulIslam-n1y2 күн бұрын
নিশ্চয়ই আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনাকারী, সময়ের সাথে আল্লাহ সব কষ্ট ভুলিয়ে দিবে উত্তম কিছু উপহার দেওয়ার মাধমে ❤️
@tasnimafifa156014 күн бұрын
অসম্ভব সুন্দর আয়োজন ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
@mdataullah557614 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@Ahsan-Bhuiyan14 күн бұрын
🎉🎉🎉
@mdmahin113514 күн бұрын
অসাধারণ ❤❤❤
@Ahsan-Bhuiyan14 күн бұрын
❤🎉
@mosharrofhossen14 күн бұрын
মাশাল্লাহ ❤️❤️
@abulbashar104714 күн бұрын
Masha-allah
@Ahsan-Bhuiyan14 күн бұрын
❤❤❤
@redowanulislam701214 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ সমস্ত প্রশংসা একমাত্র মহান আরবের জন্য যিনি আমাদেরকে এত সুন্দর একটি অনুষ্ঠান বাস্তবায়ন করার তৌফিক দান করেছেন।
@rofikulislam-wm4jq14 күн бұрын
মাশাআল্লাহ ❤❤❤
@AfrinAfroza14 күн бұрын
অন্য রকম সৌন্দর্য ❤
@raselmahmud712814 күн бұрын
মাশা-আল্লাহ ❤
@himtiazahamed952614 күн бұрын
MashaAllah
@mdataullah557614 күн бұрын
অসাধারণ
@MdDidar-lh7ot14 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤❤😍😍😍😍😍
@MDSAHED60414 күн бұрын
মাশাল্লাহ
@omarsalam168614 күн бұрын
ماشاء الله بارك الله فيكم جميعاً 🤲💗🇧🇩💝
@musafirbd55214 күн бұрын
মাসআল্লাহ,,,প্রাণের সংগঠন ইসলালি ছাত্রশিবির শুভকামনা রহিলো,,সামনে এরক আরো নতুন কাজ ছাত্র-ছাত্রীর জন্য করুক আমরা চাই,,,
@MDSAHED60414 күн бұрын
🎉
@MD.A.Islam_200314 күн бұрын
মাশাআল্লাহ 💝💝
@Md.AkramHossain-n2v14 күн бұрын
ভাই আপনারা তো দেখছি চমক দেখাইতেছেন। সংগঠনটির কাজ দেখে দিন দিন অবাক হচ্ছি। আমি কোন রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত নই,,, কিন্তু আপনাদের বিজ্ঞানমনস্ক বা বিশ্লেষণ চিন্তন দক্ষতার প্রতি সম্মান রেখে বলছি,, ইনশাল্লাহ এবারের ভোট আপনাদেরকেই দিব। আমি একজন ছাত্র হিসেবে বিশ্বাস করি,,, জুলাই বিপ্লবের যে মেধার উন্মোচন,, সেটার ধারাবাহিকতা আপনার রাখবেন। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির জিন্দাবাদ
@BangladesJanataLife2414 күн бұрын
ছাত্রশিবির কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এরা নির্বাচন করে না।এটা সম্পূর্ণ ছাত্রদের সঠিক পথের দিশারী।
@তানিয়াআক্তার-জ৯ষ14 күн бұрын
এগিয়ে যাও হে শহিদী কাফেলা.....। তোমরাই গড়বে এই দেশ...।
@MdMasud-z8z8f14 күн бұрын
❤❤❤বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির ❤❤❤❤
@কড়াঝাল-ষ১12 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ যেভাবে ঝড় উঠেছে মানুষের মনে জামাতে ইসলাম অনেক এগিয়ে যাবে ইনশাল্লাহ আল্লাহ পাক বিজয় দান করবেন আমিন
@bijoy24bd14 күн бұрын
Nice
@RohanUddin-gm5qd13 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ।
@Md.AnisurRahman-u2p12 күн бұрын
অসাধারণ 🎉🎉🎉🎉
@smomarfaruk988214 күн бұрын
মাশাআল্লাহ
@MDSobuj-t3w5k13 күн бұрын
বুক জুড়ে যায় এগুলো দেখলে ❤❤
@DrJuiTalukdar14 күн бұрын
আমি শিবিরের সদস্য হতে চাই কিভাবে সম্ভব।
@SabbirAhmed-wx8oh14 күн бұрын
আপনার এলাকার শিবিরের অফিসে যোগাযোগ করতে হবে
@AbuSiddique-p6v14 күн бұрын
ছাত্রশিবির করতে ছাত্র হতে হবে। বিস্তারিত জানতে আপনার এলাকার দায়িত্বশীলের সাথে যোগাযোগ করুন।
@ne171114 күн бұрын
আমি সাথী ছিলাম। আপনি এখন কোন পর্যায়ে আছেন জানতে পারলে ভালো হতো। ধরে নিলাম আপনি সমর্থক ফর্ম পূরণ করে সমর্থক হয়েছেন। শিবির অনলাইন লাইব্রেরী থেকে কর্মী সিলেবাস দেখে, সে অনুযায়ী প্রিপারেশন নিয়ে ১/২ মাস রিপোর্ট রাখতে হবে। এরপর কর্মী শপথের মাধ্যমে কর্মী হবেন। এরপর সাথী সিলেবাস পাঠ, বই কোরআন হাদিসসহ নির্দিষ্ট সংখ্যক আলোচনা নোট করা, রিপোর্ট নিয়মিত রাখা এবং দাওয়াতি কাজ ঠিকঠাক করলে সাথী প্রার্থী কন্ট্রাক্টে যেতে কমপক্ষে ৪ মাস বা বেশী সময় দিতে হবে। কন্ট্রাক্টে উত্তীর্ণ হলে এরপর ২/৩ মাস রিপোর্ট দেখে আবার কন্ট্রাক্টে সাথী শপথ নিবেন। নামাজ কাজা হলে সাথী প্রার্থী অবস্থা থেকে সামনে যেতে পারবেন না। আমি ৩য় কন্ট্রাক্টে পেরেছিলাম। আপনার প্রতিষ্ঠানের সংগঠনের ভাইদের সাথে যোগাযোগ করুন। More or less this is the holistic process. যেহেতু আমি নিজে সদস্য হইনি এটা ভালো বলতে পারবো না। তবে নূন্যতম দেড় বছর সময় দিতে হবে ডেডিকেটেডলি সদস্য হওয়ার জন্য।
@Mahmud917114 күн бұрын
Onek pera ase not other chapri Group 😊
@ne171114 күн бұрын
প্রথম কথা হচ্ছে জুই তালুকদার শিবিরের সমর্থক ও হতে পারবেন না। তিনি চাইলে ছাত্রীসংস্থাতে যোগ দিতে পারেন যা অনেকটা শিবিরের মহিলা ভার্সন বলা যেতে পারে। তারপরও ,নিন্মে পুরো পদ্ধতিটা উল্লেখ আছে খুবই সংক্ষিপ্তভাবে। তবে মোর অর লেস পুরো প্রক্রিয়াতে কোন পরিবর্তন হয় না। আপনি সমর্থক ফর্ম পূরণ করার মাধ্যমে এই যাত্রা শুরু হয়। তবে স্বাভাবিকভাবেই একজন ছাত্রের জন্য সমর্থক থেকে সদস্য হতে ৫ বছরের মত সময় লাগে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এর থেকে বেশী সময় লাগে। সবথেকে বেশি ডেডিকেটেড হলেও ৩/৪ বছরের কম সময়ে কোনভাবেই সম্ভব না। সমর্থক হওয়ার পর দায়িত্বশীলরা তার মেন্টরিং করেন। প্রথমে তার সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা হয় এবং ইসলামের সৌন্দর্য ও গুরুত্ব তাকে বোঝানো হয়। সমাজে প্রতিষ্ঠিত ইসলামী আন্দোলন সম্পর্কে তার ভুল ধারণাগুলো দূর করা হয় এবং আখিরাতের ভয় ও ইসলামী নিয়ম-কানুন পালনের প্রতি আগ্রহ জাগানো হয়। একসঙ্গে সময় কাটানো, ভ্রমণ, খাবার শেয়ার করা, উপহার বিনিময় এবং পারিবারিক যোগাযোগের মাধ্যমে তার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করা হয়। তাকে একটি ‘ব্যক্তিগত প্রতিবেদন’ লিখতে উৎসাহিত করা হয়, যেখানে প্রতিদিনের কাজ-কর্ম যেমন কোরআন তিলাওয়াত, হাদীস অধ্যয়ন, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ এবং পড়াশোনা উল্লেখ থাকবে। নিয়মিত পর্যবেক্ষণ এবং দিকনির্দেশনার মাধ্যমে তাকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয়। এরপর তাকে সংগঠনের বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে আগ্রহী করা হয়, ছোটখাটো দায়িত্ব দেওয়া হয় এবং ইসলামী বই ও বিষয় নিয়ে জ্ঞানচর্চা করানো হয়। এই প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতায় তাকে বায়তুলমালের জন্য অর্থ প্রদান, প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ এবং ব্যক্তিগত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার মতো কাজের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। এভাবে তাকে আদর্শ ইসলামি মূল্যবোধ ও শৃঙ্খলা অনুযায়ী গড়ে তোলা হয়। কর্মী যদি তার কাজগুলা ঠিকমত পালন করে, নিয়মিত নামাজ পড়ে, নিয়মিত রিপোর্ট রাখে তাহলে তাকে সাথী বানানোর জন্য তার দায়ীত্বশীল তাকে বাচাই করবেন, সে সাথী হতে হলে তাকে একাধারে তিন মাস নামাজ ক্বাজা বন্ধ রাখতে হবে অর্থাৎ সে প্রতিদিন সময়ের ভিতরে ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে হবে, এমন যদি হয় যে, দুই মাস নামাজ ক্বাজা হয়নি কিন্তু তিন মাস পূর্ণ হওয়ার পূর্বে ক্বাজা হয়ে গেছে তাহলে তাকে পূনরায় নতুন করে তিন মাস হিসেব করতে হবে। নিয়মিত কোরআন-হাদীস অধ্যয়ন করতে হবে, ইসলামের দাওয়াতী কাজের মনমানষিকতা থাকতে হবে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৫ দফা কর্মসূচীর উপর প্রতি বিষয়ের উপর ক্রমান্বয়ে কমপক্ষে ৫টি আয়াত এবং ৩টি করে হাদীস মুখস্ত করতে হবে, বাচাইকৃ্ত ৬টি বইয়ের নোট করতে হবে। তার পরে তাকে ঐ দায়ীত্বশীল স্থানীয় দায়ীত্বশীলের সাথে যুগাযোগ (contact) করানোর মাধ্যমে ইসলাম সম্পর্কে তার জ্ঞান পুরপোরি পরিষ্কার কিনা এটা যাচাই বাছাই করে তাকে একটি শপথ করাবেন। এ ওয়াদা করার পর থেকে ঐ কর্মী শপথের কর্মী (সাথী) হন। এই সাথীরাই হচ্ছেন ময়দানে কাজ করার ক্ষেত্রে শিবিরের মূল জনশক্তি। উক্ত সাথী যদি তার উপর অর্পিত সকল দায়ীত্ব যথাযতভাবে পালন করেন, ইসলামের সকল নিয়ম কানুন সম্পূর্ণরুপে মেনে চলেন, জীবনের সকল কাজ ইসলামী আইন অনুযায়ী করেন অর্থাৎ এক কথায় ‘দ্বীন হচ্ছে জীবনোদ্দেশ্য’ কথাটি পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করেন তাহলে দায়ীত্বশীল তাকে সদস্য করানোর জন্য বাচাই করবেন। অতঃপর তিনি সদস্য হতে হলে উনাকে একাধারে ছয় মাস নামাজ ক্বাজা বন্ধ রাখতে হবে অর্থাৎ তিনি প্রতিদিন সময়ের ভিতরেই ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে হবে, এমন যদি হয় যে, চার মাস নামাজ ক্বাজা হয়নি কিন্তু ছয় মাস পূর্ণ হওয়ার পূর্বে ক্বাজা হয়ে গেছে তাহলে উনাকে পূনরায় নতুন করে ছয় মাস হিসেব করতে হবে। পূর্বের ন্যয় আরো কিছু নির্ধারিত বই নোট করতে হবে, বিষয়ভিত্তিক আয়াত-হাদীস মুখস্ত করতে হবে। তার পর উনাকে যুগাযোগের (contact) মাধ্যমে উনার সকল কর্মকান্ড পর্যবেক্ষন করে যথাযত হলে উনাকে চুড়ান্ত শপথ করানো হয়। এর পর থেকে তিনি চুড়ান্ত শপথের কর্মী অর্থাৎ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সর্বোচ্চ পর্যায় ‘সদস্য’।