Рет қаралды 581
Join this channel to get access to perks:
/ @amiavijitbolchi
স্কটল্যান্ডের অধিবাসী ও একজন জনহিতৈষী। ঘড়ি নির্মাতা হিসেবে নিজের ভাগ্য গড়ার উদ্দেশ্যে তিনি ভারতে আসেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে বাংলার সাধারণ মানুষের কল্যাণ সাধনে নিজেকে উৎসর্গ করেন। নব্য উপনিবেশিক সরকার ইউরোপের শিল্পি ও কারিগরদের বাংলায় এনে চিত্রশিল্প, জুতা তৈরি, পোশাক সেলাই, কেশবিন্যাস এবং অনুরূপ পেশার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ করে দেয়।
ডেভিড হেয়ারের মূর্তি, কলকাতা
ডেভিড হেয়ার স্কটল্যান্ডের একটি সাধারণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পেশায় তাঁর বাবা ছিলেন একজন ঘড়ি তৈরির কারিগর। ১৮০০ সালে হেয়ার কলকাতা আসেন এবং ঘড়ি তৈরি ও মেরামত করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন। উপার্জিত অর্থ নিয়ে তিনি দেশে ফিরে না গিয়ে বাংলায় স্থায়ী নিবাস স্থাপন করেন এবং বাকি জীবন তিনি এদেশের দুস্থ মানুষের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করেন।
১৮১৭ সালে কলকাতায় হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠা ছিল সমাজহিতৈষী হিসেবে ডেভিড হেয়ারের প্রথম উলেখযোগ্য উদ্যোগ। ডেভিড হেয়ারের মধ্যেই প্রথম স্থানীয় জনসাধারণকে ইংরেজিতে শিক্ষাদানের জন্য একটি স্কুল স্থাপনের চিন্তা জাগ্রত হয়। তিনি কলকাতা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হাইড ইস্টকে তাঁর এই উদ্যোগকে সমর্থন করার জন্য অনুপ্রাণিত করেন। এ ব্যাপারে হাইড ইস্টের আগ্রহ স্থানীয় ভদ্রলোকদের মধ্যে উৎসাহ সঞ্চার করে এবং তাদের সক্রিয় সহযোগিতায় ১৮১৭ সালের ২০ জানুয়ারি কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। একই বছর হেয়ার ইংরেজি এবং বাংলা পুস্তক মুদ্রণ ও প্রকাশনার জন্য ‘কলিকাতা স্কুল বুক সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা করেন। সমাজসেবায় সার্বক্ষণিকভাবে আত্মনিয়োগের জন্য ডেভিড হেয়ার ১৮২০ সালে তাঁর ব্যবসার দায়িত্ব ন্যস্ত করেন গ্রে নামের জনৈক ব্যক্তির ওপর। এই গ্রে ছিলেন তাঁর Hoping
#information #bangla #biography #devidhere