প্রথমে যখন গল্পটা শুনছিলাম ভেবেছিলাম গিরিনের হয়তো কোনো মতলব আছে .. কিন্তু গল্প যত এগোতে থাকলো তত যেন গিরীনের কথা ভেবে মনটা আবেগী হয়ে গেল.. একদিকে শেখর যে ললিতাকে ভালবাসা সত্ত্বেও তাকে আড়ালে বিয়ে তো করলো কিন্তু লোকসমাজে স্বীকৃতি দিতে ভয় পেলো..... শেখরের চরিত্রটা একজন কাপুরুষের পরিচয় বহন করেছে....... অপরদিকে গিরিন ললিতার মামার ধার পরিশোধ করে আবার ললিতাকে ভালবাসা সত্ত্বেও....ললিতার মনে অন্য কেউ আছে জেনে.... নির্দ্বিধায় ললিতার প্রতি তার ভালোবাসা কোটরে রেখে আন্নাকালিকে বিয়ে করে.....নিজের স্ত্রী এর প্রতি সকল কর্তব্য এবং ভালোবাসা সবটুকুই দেয়.... পরিণীতা গল্পটায় ললিতার জন্য চোখের কোণায় যেমন জল জমে তেমন গিরীন বাবুর চরিত্র মনে সম্মানের সঞ্চার আনে.. ❤