Рет қаралды 49
#সিআরএম#ডাচ-বাংলা ব্যাংক #CashRecyclerMachine#ডাচ-বাংলা ব্যাংক ফাস্ট ট্র্যাক # #dbbডাচ-বাংলা ব্যাংক ফাস্ট ট্র্যাক CRM l #crm #dbblcrm #dutchbanglabank Why choose Dbbl CRM #DBBL CRM
সম্মানিত গ্রাহক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ফাস্ট ট্র্যাকে CRM (Cash Recycling Machine)-এ টাকা জমা দিলে সাথে সাথেই অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাবে। যেসব ফাস্ট ট্র্যাকে CRM রয়েছে তার ঠিকানা নিম্নে দেয়া হল।
এটিএম, সিডিএম হয়ে সিআরএম
১৯৯২ সাল পর্যন্ত দেশে টাকা জমা ও উত্তোলনের জন্য ব্যাংকের শাখাই ছিল একমাত্র মাধ্যম। ওই বছর থেকে দেশে প্রথম অটোমেটেড টেলার মেশিন (এটিএম) বুথ স্থাপন শুরু করে ব্যাংকগুলো। এটি দিয়ে শুধু টাকা উত্তোলন করা যেত। তাই টাকা জমা দেওয়ার জন্য গ্রাহকদের ব্যাংকের শাখার শাখাতেই যেতে হতো।
২০১০ সালের দিকে ব্যাংকগুলো ক্যাশ ডিপোজিট মেশিন (সিডিএম) নামে টাকা জমা নেওয়ার যন্ত্র বসানো শুরু করে। তবে এ সেবায় গ্রাহকেরা যন্ত্রে টাকা জমা দিলেও তা তাৎক্ষণিক হিসাবে জমা হয় না। ব্যাংক কর্মকর্তারা দিনে একবার জমাকৃত টাকা শাখায় নিয়ে জমা করেন। দুপুরের পর টাকা জমা হলে তা পরের দিনের হিসাবে চলে যায়।
এদিকে সিডিএম পদ্ধতিতে তাৎক্ষণিকভাবে টাকা জমা না হওয়ায় গ্রাহকদের অনেকেই সমস্যায় পড়েন। সে জন্য এই সমস্যার সমাধানে ২০১৭ সালের জুনে দেশে প্রথমবারের মতো ক্যাশ রিসাইক্লিং মেশিন (সিআরএম) চালু করে বেসরকারি সিটি ব্যাংক। এরপর অন্য ব্যাংকগুলোও যন্ত্রটির ব্যবহার শুরু করে। এই যন্ত্রের মাধ্যমে একই সঙ্গে টাকা জমা ও উত্তোলন করা যায়।
বাড়ছে সিআরএম, কমছে সিডিএম
ব্যাংকগুলোতে দিন দিন ক্যাশ ডিপোজিট মেশিনের (সিডিএম) ব্যবহার বাড়ছে, অন্যদিকে সিআরএম জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ২০২২ সালের অক্টোবরে দেশে সিডিএম যন্ত্রের সংখ্যা ছিল ১ হাজার ২২১, যা চলতি বছরের অক্টোবরে কমে মাত্র ২৮৫টিতে নেমে আসে। অন্যদিকে ২০২২ সালের অক্টোবরে দেশে সিআরএম যন্ত্র ছিল ২ হাজার ২৫৬টি, যা বেড়ে গত অক্টোবরে ৩ হাজার ৭৯৯টিতে উন্নীত হয়েছে।
এক বছরে সিডিএম যন্ত্র কমেছে ৯৩৬টি, আর সিআরএম যন্ত্র বেড়েছে ১ হাজার ৫৪৩টি। অর্থাৎ ব্যাংকগুলো সিডিএম বন্ধ করে সিআরএম বাড়ানোয় মনোযোগ দিচ্ছে। যেমন রাজধানীর মিরপুর তালতলায় ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ফাস্ট ট্র্যাক বুথে গত জুলাইয়ে একটি সিআরএম বসানো হয়। তখন থেকে ওই বুথের সিডিএম যন্ত্রটি বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে বুথটিতে দুটি এটিএম ও একটি সিআরএম যন্ত্র চালু রয়েছে।
ব্যাংকগুলো দেশের সব বিভাগীয় শহরের পাশাপাশি মফস্সল পর্যায়েও সিআরএম যন্ত্র বসাচ্ছে। ২০২২ সালের অক্টোবরে মফস্সল এলাকায় মোট ৪১০টি সিআরএম যন্ত্র ছিল, যা বেড়ে এ বছরের অক্টোবরে হয়েছে ১ হাজার ৩৩।
সিআরএম যন্ত্রের সাহায্যে লেনদেন বেড়েছে। ২০২২ সালের অক্টোবরে সিআরএম ব্যবহার করে ৩৯ লাখ ৭৪ হাজার ৬৫৭টি লেনদেন হয়েছে। এতে মোট লেনদেন হয়েছিল ৬ হাজার ২৫৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা। চলতি বছরের অক্টোবরে সিআরএমে লেনদেন হয়েছে ৯৪ লাখ ৯৭৭টি, যার পরিমাণ ১০ হাজার ৮৮৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। প্রতি মাসেই সিআরএম পদ্ধতিতে লেনদেন বাড়ছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘সিআরএম পদ্ধতি ব্যবহার ব্যাংকের জন্যও সুবিধাজনক। এটা অনেকটা মিনি ব্রাঞ্চের মতো কাজ করে। যেসব স্থানে গ্রাহকের চাহিদা অনেক বেশি, কিন্তু ব্রাঞ্চ করা যাচ্ছে না, সেখানে সিআরএম দিচ্ছি আমরা। এ ছাড়া টাকা জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকায় উত্তোলনের জন্য এ যন্ত্রে বেশি পরিমাণ টাকাও রাখতে হয় না। এসব কারণে ব্যাংকগুলো সিআরএমের ব্যবহার বাড়াচ্ছে।’
কী কী সুবিধা সিআরএমে
কয়েকটি ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিআরএম ব্যবহারে সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, লেনদেনটা তাৎক্ষণিকভাবেই করা যায়। অর্থাৎ সিআরএম সুবিধা থাকায় গ্রাহকদের ব্যাংকে টাকা জমা করতে এখন আর ব্যাংকিং সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে না।
কি রাত কি দিন, যেকোনো সময়ই টাকা লেনদেন করা যাচ্ছে। সিডিএম পদ্ধতিতে খামে ভরে টাকা জমা দিতে হয়; এতে সাধারণত এক দিন লেগে যায়। কিন্তু সিআরএমে তাৎক্ষণিকভাবেই টাকা জমা হয়ে যায়।
সিআরএম যন্ত্রে গ্রাহকেরা যেকোনো পরিমাণে টাকা জমা দিতে পারেন। প্রতিবারে দেড় শতাধিক নোট জমা দেওয়া যায়। সিআরএম ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট গুনে নিচ্ছে এবং দিচ্ছেও। টাকা আসল না জাল, তা-ও ধরা পড়ছে সিআরএমে। জমার স্লিপে থাকছে টাকার নম্বরসহ কী পরিমাণ জমা হলো, সেই হিসাব। যন্ত্রটি প্রতি সেকেন্ডে ৮-১০টি নোট গুনতে সক্ষম।
তবে সিআরএম ব্যবহারে কিছু সমস্যার কথাও জানিয়েছেন গ্রাহকেরা। একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, সিআরএম অনেক সময় পুরোনো বা ময়লাযুক্ত নোট গ্রহণ করে না। এ জন্য আবার ব্যাংকের শাখায় যেতে হয়।
এ ছাড়া সিআরএমে চেক জমা নেওয়ার সুবিধা নেই, যা সিডিএমে ছিল। তবে ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্যাগুলো সমাধান হয়ে যাবে।
Zoho Customer Relationship Management (CRM) software comes with features from Omnichannel capabilities to pipeline management and automation, all bundled in one package. You can experience what Zoho CRM can do for you for free, before you commit to adopting it, across your organization. With 24x5 standard support and 24x7 premium support, a team of experts are ready to assist you at any time.#ডাচ-বাংলা ব্যাংক #ডাচ-বাংলা ব্যাংক ফাস্ট ট্র্যাক # #dbbডাচ-বাংলা ব্যাংক ফাস্ট ট্র্যাক CRM l #crm #dbblcrm #dutchbanglabank Why choose Dbbl CRM