আমাদের এই ভিডিওর মূল উদ্দেশ্য কারও ধর্মীয় বা ব্যক্তিগত অনুভূতিতে আঘাত করা নয়। আমরা ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো সঠিক ও নিরপেক্ষভাবে উপস্থাপন করতে চেষ্টা করি। আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে নিচে কমেন্ট করুন এবং আমাদের সাথে এই অধ্যায়টি নিয়ে আলোচনা করুন। আপনার মতামতই আমাদের কাজকে আরও সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করবে। ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য! 😊❤
@mitunyc202327 күн бұрын
Go Ahead
@shanta.news.studio27 күн бұрын
"কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ! আপনার এই উৎসাহ আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা দেয়। চালিয়ে যাবো, ইনশাআল্লাহ!"
@md.rajibbabu709714 күн бұрын
আপনার কথাগুলো একদম পষ্ট সেজন্য শুনতে ভাল লাগে।
@shanta.news.studio14 күн бұрын
@@md.rajibbabu7097 অনেক ধন্যবাদ ❤️
@mahedihasansagor812429 күн бұрын
We have lot to know about your video
@shanta.news.studio29 күн бұрын
Thank you for your valuable feedback. Please stay tuned and keep watching!
@shanta.news.studio11 күн бұрын
Thank you so much for your interest in my video! 😊 I’m glad you found it engaging. There’s indeed a lot to explore, and I’ll be sharing more in upcoming videos. Stay tuned, and feel free to share your thoughts or questions-I’d love to hear from you! 🙏
@GvriyelRiang.17 күн бұрын
এই ভ্রান্ত বিশ্বাস আমাদের জীবনকে পরিবতর্ন করে দিয়েছে😂😂
@md.rajibbabu709714 күн бұрын
আবল তাবল কথা বাদ দিয়ে আপনার ধমের যুক্তিটা তুলে ধরুন।
@shanta.news.studio11 күн бұрын
"ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য! 😊 আমার ভিডিও নির্মাণের প্রধান উদ্দেশ্য ইতিহাসের প্রেক্ষাপট ও সত্য ঘটনাগুলোকে তুলে ধরা, যাতে দর্শকরা সেই সময়ের সমাজ ও সংস্কৃতির নানা দিক বুঝতে পারেন। এটি কোনো ধর্ম বা বিশ্বাসের বিরুদ্ধে নয়, বরং ইতিহাসের আলোকে বিষয়গুলো উপস্থাপন করা। আমি আশা করি, আপনি বিষয়টিকে সেইভাবেই দেখবেন এবং আরও আলোচনায় অংশ নেবেন। 🙏"
@Hasan-fu4gu16 күн бұрын
আপনি কোন ধর্মের দয়া করে বলবেন কি
@shanta.news.studio11 күн бұрын
আমি ইতিহাস, সংস্কৃতি, এবং মানবজাতির কাহিনী তুলে ধরতে আগ্রহী। আমার লক্ষ্য হলো জ্ঞানের প্রসার এবং মানুষের মধ্যে সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়া তৈরি করা। আশা করি, আপনি আমার কাজকেই গুরুত্ব দেবেন এবং তা থেকে অনুপ্রাণিত হবেন।"
@AchikrajeshBD14 күн бұрын
মোহাম্মদের জীবন সম্পর্কে কিছু বলবেন ভিডিও বানাবেন??আপনি কোরআন পড়েছেন?? মোহাম্মদ কি জিব্রাইল এর সাথে কথা বলেছেন আল্লাহর সাথে কথা বলেছেন কুরআনের কোন আয়াতে রেফারেন্স আছে??
@md.rajibbabu709714 күн бұрын
মহানবী (সা:) কাছে ওহী নিয়ে আসতেন হজরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম। পূর্ববর্তী নবীদের কাছেও ওহী নিয়ে আসতেন তিনি। আল্লাহ পাক নবী-রাসূলদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতেন জিব্রাইল ফেরেশতার মাধ্যমে। আল্লাহ পাক মোহাম্মদ সাঃ এর কাছে কোরআন শরীফ নাজিল করেছিলেন জিব্রাইল আঃ এর মাধ্যমে। প্রথমবার হজরত জিবরাঈল (আ:) এসেছিলেন যখন মোহাম্মদ (সা:) হেরা গুহায় অবস্থান করছিলেন, প্রমান পেয়েছেন।
@shanta.news.studio11 күн бұрын
"আমাদের পরবর্তী পর্বগুলো দেখার জন্য রইল আন্তরিক আমন্ত্রণ। আপনার প্রশ্নের কিছু উত্তর হয়তো সেখানে খুঁজে পাবেন। কমেন্ট করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আপনার মূল্যবান মতামত আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপকে আরও সমৃদ্ধ করে তোলে। পাশে থাকুন, আরও অসাধারণ কিছুর অপেক্ষায়।"
@mahabulalamalam878815 күн бұрын
আপু আপনি কি যানেন যে আপনাদের নবী ঈসা আলাইহিস সাল্লাম অর্থাত ঈসা মসিহ তিনি নিজে কে একজন বনী ইসরাঈলের শেষ নবী হিসাবে দাবী করে ছিলেন ! আর তিনি তাঁর খ্রীষ্ট ধর্মের আসমানী কিতাব পবিত্র ইনজীল শরীফ বা হিব্রু বাইবেলের মধ্যে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি সাল্লাম আগমন সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন আর শুধু ঈসা নয় মুসা বা মোজেস তাঁর তাওরাত কিতাব থেকে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ এর সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে ছিল ,, কিনতু দুঃখ জনক তাঁরা তাঁদের আসমানী কিতাব এর মধ্যে শেষ নবী বলে হযরত মুহাম্মদকে সম্বোধন করেননি, তিনি শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ কে একজন মনুষ্য পুত্র হিসেবে সম্বোধন করেছিলেন ,, তাই ইহুদি খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষেরা সেই, মনুষ্য পুত্রই যে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর সম্পর্কে ইনজীল ও তাওরাত কিতাব থেকে ঈসা ও মুসা তাঁরা তাঁদের অনুসারী সম্প্রদায়ে দের ইঙ্গিত করে বলেছেন ,, কিনতু ইহুদি ও খ্রীষ্ট রা এটা কে সঠিক ভাবে বুঝতে পারেনি,,, তাই তাঁরা শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ কে সর্ব শ্রেষ্ঠ এবং শেষ নবী হিসাবে গন্য কোরে না..... যোদি তাঁরা এটা জানত যে আসলে ঈসা ও মুসা তাঁরা শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ কেই মনুষ্য পুত্র হিসেবে গণ্য করেছিলেন ,, আর সেই দুটো পবিত্র আসমানী কিতাব তাওরাত ও ইঞ্জিলের মধ্যেই শেষ নবীর নাম এসেছিল আহমদ বা মহাম্মদ ,, আর ঈশ্বর তাঁদের কে মনোনীত জাতি হিসেবে গন্য করবেন ও তাঁদের কে আশীর্বাদ করবেন আর ঈসা ও মুসা তাঁর অনুসারী সম্প্রদায়ে জাতি দের কে সেই মনুষ্য পুত্র আগমন সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন, আর তাঁরা বোলে ছিল, সেই নবী আগমন করবেন, যেদিন মানুষ এক জন ঈশ্বরের আরাধনা না করে বহু ঈশ্বরের পুজো অর্চনা করবেন.... আর আল্লাহর নবী ও রাসূল দের অস্বীকার ও তাঁদের ওপর জুলুম অত্যাচার করবেন, ও নবী ও রাসূল দের কে হত্যা করবেন, তখন ঈশ্বর সেই নবী কে পাঠিয়ে দিবেন, পৃথিবী থেকে জুলুম অত্যাচার ও বিভিন্ন রকম শিরক থেকে, মানুষ দের কে নিয়ে আসবেন আর তখন থেকেই ঈশ্বরের প্রতি ঈমান ও বিশ্বাস ফিরবে কিনতু তাঁকে অনেক অন্যায় অত্যাচার নিপীড়ন সহ্য করতে হবে
@shanta.news.studio11 күн бұрын
ধন্যবাদ আপনার মতামত শেয়ার করার জন্য। আপনি যে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন, সেটি ইসলামী শিক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে পূর্ববর্তী নবীদের ভবিষ্যদ্বাণীগুলো ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। আমরা বিশ্বাস করি যে তাওরাত, জবুর এবং ইনজিল-পূর্ববর্তী আসমানী গ্রন্থগুলোতে তাঁর আগমনের ইঙ্গিত ছিল। যেমন ইনজিলে উল্লেখ রয়েছে একজন "উপসংহারকারী" বা "উপদেষ্টা" (Paraclete)-এর আগমনের কথা, যা ইসলামী বিশ্বাস অনুযায়ী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি ইঙ্গিত করে। তবে, সময়ের সাথে সাথে তাওরাত ও ইনজিলে অনেক পরিবর্তন এসেছে, যা এই ভবিষ্যদ্বাণীগুলোর মূল অর্থ বা পরিপ্রেক্ষিত বুঝতে অনেকের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি সত্ত্বেও, ইসলামে আমরা বিশ্বাস করি যে সমস্ত নবী একই বার্তা নিয়ে এসেছেন: এক আল্লাহর প্রতি ঈমান এবং তাঁর আদেশ অনুসরণ করা। ইসলাম মানুষকে এই বার্তা দেয় যে, সমস্ত নবী ও রাসূলদের সম্মান করা এবং তাঁদের আনা বার্তাগুলোর প্রতি ঈমান আনা প্রত্যেক মুসলিমের দায়িত্ব। আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেই নবীদের ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ এবং চূড়ান্ত নবী। তাঁর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা এই পৃথিবীতে দ্বীনের পরিপূর্ণতা ও সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন। আপনার মন্তব্যে উল্লেখিত বিষয়গুলোর প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে বলি, ইসলাম মানুষকে যুক্তি, শান্তি ও জ্ঞানের মাধ্যমে আল্লাহর পথে আহ্বান করে। আল্লাহ তাআলা আমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করুন এবং আমাদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করুন।
@mahabulalamalam878815 күн бұрын
আর আমাদের আল কোরআন শুধু মহম্মদের হাতে লেখা গ্রন্থ মোটেই নয় এটা স্বয়ং সৃষ্টি কর্তা মহান স্রষ্টা আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব বা বাণী আল কোরআন ও মুসলিম উম্মাহ দের কে সংরক্ষণ করবেন স্বয়ং আল্লাহ তিনি নিজেই যোদি আল কোরআন শুধু মোহাম্মদের লেখা গ্রন্থ হোত, তাহলে সেখানে বনী ইসরাঈলের নবী ও রাসূল দের কথা বা জীবন কাহিনী সম্পর্কে লেখা থাকত না.... সেখানে শুধু মোহাম্মদ এর সম্পর্কে বেশি সমচলনা করা থাকতো , কিনতু আল কোরআন এর মধ্যে শুধু বনী ইসরাঈলের নবী দের কথাই বেশি সমচলনা ও গুণকীর্তন করা হয়েছে ... আর মহাম্মদ এর নাম এসেছিল সবচে কম তাই বলছি অবশ্যই আল-কোরআন হল সমগ্র মানব জাতির উদ্দেশে একটি ঈশ্বর প্রেরিত একটি আসমানী কিতাব এখানে নবী রায়া যা কিছুই ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন, তাঁ একদিন অক্ষরে অক্ষরে পূর্ন হবে, ইনশা আল্লাহ্, আর সমগ্র মানবজাতি সেদিন আল্লাহর মনোনিত দ্বীন ইসলাম কে সঠিক ভাবে বুঝতে পারবে, যে দ্বীন ইসলাম কোন মানুষের তৈরি করা জীবন বিধান নয় দ্বীন ইসলাম হল আল্লাহর নির্দেশ মতো একটি সর্ব শ্রেষ্ঠ এবং শেষ জীবন ব্যাবস্থা, আর আল্লাহ্ তার সর্ব শ্রেষ্ঠ এবং শেষ জীবন ব্যাবস্থা এক মাত্র ইসলাম কেই বাধ্যতামূলক করেছিলেন তাই তো তিনি দ্বীন ইসলাম কে সব্বার শেষে অর্থাত কেয়ামতের আগে আগে এই দুনিয়া তে পাঠিয়ে দিয়েছেন, যাতে মানুষ আল্লাহর সঙ্গে কুফরী ও শিরক পাপ থেকে বের হয়ে, সঠিক পথে ফিরে আসতে বাধ্য করেন আর ইসলাম ধর্ম যে শুধু ইহকালের জন্য এসেছিল, তা কিন্তু কখনোই নয় - ইসলাম এসেছিল ইহকাল পরকাল দুটোর জন্যই অর্থাত কেয়ামতের পর আল্লাহ আব্বার নতুন করে আখেরাত দুনিয়া সৃষ্টি করবেন সেই দুনিয়ার নামই হলো আখেরাত বা চিরস্থায়ী দুনিয়া যাঁর শুরু রয়েছেঃ, কিনতু তাঁর কখনই শেষ বা ধ্বংস নেই , সেই হল আসল দুনিয়া (আখিরাত ) কিনতু সেই আখিরাত সম্পর্কে শুধু ইসলামেই স্পর্শ ভাবে বলা হয়েছে তাঁ আর অন্য কোন ধর্মের মধ্যেই, আখিরাত সম্পর্কে এত কিছু সত্য কথা ভোলা হয়নি কারণ সর্বশক্তিমান আল্লাহ তিনি একটাই ধর্ম সৃষ্টি করছেন , সেটা হলো এক মাত্র দ্বীন ইসলাম ইসলামের মধ্যে এটাও বলা হয়েছে পৃথিবী ধ্বংসের পর আব্বার নতুন করে আখেরাত দুনিয়া কে আল্লাহ সৃষ্টি করবেন আমাদের জন্য সমস্ত মৃত মানুষকে আল্লাহ পুনরায় জীবিত করে তুলবেন , আর 72 টি কাতারে নিযুক্ত করবেন, তাঁর তার মধ্যেই মাত্র তিনটি কাতারের মানুষ সেই আখেরাতের দুনিয়াতে বা চিরস্থায়ী জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবেন তাঁর মধ্যে সর্ব (১)প্রথম কাতার হবে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত গান দ্বিতীয় কাতার হবে ঈসার অনুসারী কম অর্থ্যাৎ খ্রীষ্ট জাতি যাঁরা ঈসা কে কখনো আল্লাহ বা প্রভু বলে দাবি করেন নি নিশ্চয় তারা সত্য বাদি খ্রিস্ট বিশ্বাসী অর্থাত তাওহীদের ওপর বিশ্বাসী (৩) মুসার অনুসারী কম অর্থ্যাৎ বনী ইসরাইল জাতি, যাঁরা ঈসা ও মহাম্মদ কে নবী হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছিল তারা তাদের প্রভুর নামে সত্য বানী প্রসার করেছিল তাঁরাই আল্লাহর জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে ,, কিনতু শেষ নবী হিসাবে মেনে নিতে হবে, হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে যোদি তিনি তাঁদের হয়ে আল্লাহর নিকট ক্ষমা চেয়ে নেয় তাহলে আল্লাহ তাদের দুই জাতি খ্রিস্ট ও ইহুদি দের কে শিরক পাপ থেকে মুক্তি দিবেন , আর তারাও শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ এর উম্মত হিসাবে আল্লাহর জান্নাতে প্রবেশ করবেন
@shanta.news.studio11 күн бұрын
"আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি ইসলাম এবং আল-কোরআন সম্পর্কে যে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন, সেগুলো অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এবং গভীরভাবে ভাবার মতো। আমরা বিশ্বাস করি, আল-কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত একটি আসমানী কিতাব। এটি শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায় বা সময়ের জন্য নয়, বরং এটি সমস্ত যুগের জন্য একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। আল-কোরআনে বনী ইসরাঈল জাতি এবং তাঁদের নবী-রাসূলদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, কারণ এর মাধ্যমে আমরা অতীত থেকে শিক্ষা নিতে পারি এবং আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলতে পারি। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বশেষ নবী, যাঁর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা দ্বীনের পরিপূর্ণতা ঘটিয়েছেন। তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকে সমগ্র মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত বার্তা নিয়ে এসেছেন। তবে এটি সত্য যে, আল-কোরআন শুধুমাত্র তাঁকে কেন্দ্র করে নয়, বরং এটি মানবজাতির প্রতি আল্লাহর দিকনির্দেশনার সারসংক্ষেপ। আপনার উল্লিখিত আখিরাতের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইসলাম আমাদের ইহকাল ও পরকালের জন্য সঠিক পথ দেখায়। আখিরাতের জীবনের প্রতি বিশ্বাস আমাদের এই দুনিয়ার কাজকর্মকে অর্থবহ করে তোলে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান এনে আমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করে। আপনার মতামতের জন্য আবারও ধন্যবাদ। ইসলাম মানুষকে যুক্তি এবং শান্তির মাধ্যমে আল্লাহর পথে আহ্বান করে। আমরা আল্লাহর কাছেই প্রার্থনা করি, যেন তিনি আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করেন এবং তাঁর মনোনীত পথে চলার তাওফিক দেন।
@Faisal1997able28 күн бұрын
আমরা মুসলিমরা তো যীশুকে শ্রদ্ধা করি।কিন্তু আপনারা আমাদের ঘৃণা করেন কেন?
@shanta.news.studio28 күн бұрын
"মুসলিমরা যীশু (আ.)-কে একজন মহান নবী হিসেবে শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস করে, যেমনটি আমাদের ধর্মে উল্লেখ আছে। তবে, কোনো কোনো ব্যক্তি হয়তো ভিন্ন মত বা ভুল ধারণার জন্য ঘৃণা পোষণ করতে পারে, যা তাদের নিজস্ব মনোভাবের প্রতিফলন। ইসলামের আলোকে আমরা সকল নবীকে সম্মান করি এবং তাদের শিক্ষাকে গুরুত্ব দিই। ভবিষ্যতে আমরা যীশুর (আ.) শিক্ষার ধারাবাহিকতায় পরবর্তী নবীর আগমন সম্পর্কেও আলোকপাত করব, যা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিশ্বাস। আশা করি, সত্যের প্রতি একনিষ্ঠ ভালোবাসা আমাদের সবাইকে একদিন আরও কাছাকাছি নিয়ে আসবে।"
@shanta.news.studio11 күн бұрын
"আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনি একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল প্রশ্ন তুলেছেন। ইসলামে আমরা বিশ্বাস করি যে, সমস্ত নবী ও রাসূলগণ আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত এবং আমরা তাঁদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে বাধ্য। যীশু (ঈসা আলাইহিস সালাম) ইসলামে একজন সম্মানিত নবী এবং তাঁর জীবনের অনেক ঘটনা ও শিক্ষা আমাদের পবিত্র আল-কোরআনে উল্লেখিত রয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, তিনি ছিলেন একজন সত্য নবী, যাঁর ওপর আল্লাহ পবিত্র ইনজিল নাযিল করেছিলেন। আপনার মন্তব্যে ‘ঘৃণা’ শব্দটি আমাকে দুঃখিত করেছে। ইসলাম এমন কোনো শিক্ষা দেয় না, যা অন্য সম্প্রদায় বা ধর্মের প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে। বরং ইসলাম সবসময় মানুষের প্রতি দয়া, ভালোবাসা এবং ন্যায়ের সঙ্গে আচরণ করার শিক্ষা দেয়। আল-কোরআনে বলা হয়েছে: "তোমরা সেই আল্লাহর ইবাদত করো, যিনি তোমাদের এবং তোমাদের পূর্বপুরুষদের সৃষ্টি করেছেন, এবং মানুষের সঙ্গে উত্তম আচরণ করো।" (সূরা আন-নিসা, ৪:৩৬) এখন হয়তো কিছু ভুল বোঝাবুঝি, ভুল তথ্য বা ইতিহাসের কিছু ঘটনা থেকে এমন মনোভাব তৈরি হতে পারে, যা ঘৃণার মতো অনুভূতি তৈরি করে। আমাদের উচিত এগুলো পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে দূর করা। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি হলো, আল্লাহ সকল মানুষের রব। তাই আমরা সবসময় পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার ভিত্তিতে সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাই। আল্লাহর কাছে আমাদের প্রার্থনা, যেন তিনি আমাদের সকলের অন্তরে শান্তি, ভালোবাসা এবং পারস্পরিক সম্মান জাগ্রত করেন। আপনার মন্তব্যের জন্য আবারও ধন্যবাদ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন।