দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের কালীপুজোর কিছু জানা-অজানা কথায় ||

  Рет қаралды 100

Hare Krishnan

Hare Krishnan

8 ай бұрын

#Dakshineswar temple #Dakshineswar # temple #Joy tara #Tarapith mahapeeth #tarapith #mahapit #joy boro maa #Boromaa #west bengali #india #naihati #Boromaa #joyboromaaa #joytaramaa #joyshyama #joykalimaa #Dakhsin Kalika
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের কালীপুজোর কিছু জানা-অজানা কথায় ||
Some known and unknown words of Kali Puja of Dakshineswar temple
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
এই মন্দিরকে ঘিরেই রয়েছে কত জানা-অজানা গল্প। এ হল এক ইতিহাসের দলিল!
কলকাতার দক্ষিণেশ্বর মন্দির। চলতি বছরের এই মন্দিরের কালীপুজো ১৬৯ বছরে পড়ছে।
লক্ষ লক্ষ ভক্ত সমাগমের এই পবিত্র পীঠ আজও সগৌরবে দাঁড়িয়ে রয়েছে বহমান সময়ের সাক্ষী হয়ে। দক্ষিণেশ্বরের এই পূণ্যভূমি ঘিরে কত কত জানা-অজানা গল্প!
দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে শাক্ত, বৈষ্ণব ও শৈব, তিন ধারার পুজোই এক সঙ্গে ঘটে, যা আর কোথাও দেখা যায় না। এই ত্রিবেণী সঙ্গম ঘিরে আজও একই প্রাঙ্গণে দেবী কালীর পুজো হয়ে শাক্ত মতে, বৈষ্ণব মতে রাধাকৃষ্ণের পুজো। আর ১২ টি শিবমন্দিরে হয় শৈব ধারার শিব আরাধনা।
আসলে, এই মন্দির তো কেবল ধর্মীয় স্থান হিসেবে বিখ্যাত নয়, দক্ষিণেশ্বর মন্দিরকে ঘিরে রয়েছে অতীব গুরুত্বপপূর্ণ ঐতিহাসিক ঘটনা সব জড়িয়ে। এই মন্দির সাক্ষী স্বাধীনতা সংগ্রাম, বিদেশি শক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর মতো ঘটনার! সহজ ভাবে বলতে গেলে, এই ত্রিবেণী সঙ্গমের উদ্দেশ্যই ছিল সমাজের সকল বিশ্বাসের মানুষকে মতভেদের ঊর্ধ্বে উঠিয়ে এক সঙ্গে নিয়ে আসা।
মন্দিরের ইতিহাসের নানা পুঁথিপত্র যদি প্রমাণস্বরূপ দেখা হয় বা শাস্ত্রীয় গ্রন্থেও খুঁজলে দেখা যাবে, ভবতারিণীরূপে দেবীর পুজোর প্রচলনের কথা আদৌ কোথাও লিপিবদ্ধ নেই। ১৮৫৫ সালের ৩১ মে, স্নান যাত্রার দিনে এই মন্দিরে হিন্দু শাস্ত্রের রীতিনীতি একাগ্রভাবে মেনে পন্ডিত রামকুমার চট্টপাধ্যায় মায়ের বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সেই দেবীর নাম লিপিবদ্ধ রয়েছে শ্রী শ্রী জগদীশ্বরী কালীমাতা ঠাকুরানী, অথচ ভবতারিণী দেবীর কোনও উল্লেখই নেই! বিষয়টি বেশ ধোঁয়াশা বোধ হলেও, এর ব্যাখ্যা হিসেবে এক মাত্র বলা যায়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভবতারিণী রূপের কথা লোকমুখে প্রচলিত হয়ে যায়। শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব নিজে যেহেতু দেবীকে ভবতারিণী মানতেন, সেই জেরেই। তবে এখনও এই দেবালয়ের সকল আমন্ত্রণ পত্রে থাকে ‘শ্রী শ্রী জগদীশ্বরী কালীমাতা ঠাকুরানী জয়তু’।
১৮৫৫-৫৬ সালের দিকে পণ্ডিত রামকুমার চট্টোপাধ্যায় যখন অসুস্থ হয়ে পড়েন, পুজোর কাজের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব। তাঁর আগে ঠাকুর রাঁধা-কৃষ্ণ মন্দিরে সহকারী হিসেবে পুজোর দায়িত্বে ছিলেন তিনি এবং সমাধিস্থ অবস্থায় উত্তীর্ণ হওয়ার আগে পর্যন্ত নিজে হাতে মায়ের পুজো করে গিয়েছেন তিনিই। তবে তাঁর ধারা ছিল একদম অন্য রকম। শুধু শাস্ত্র বা পুঁথির মতে না গিয়ে, তিনি নিজের পথে ও মতে মায়ের পুজো করতেন।দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে আজও তাঁর নির্দেশিত পথে পুজো হয়ে চলেছে। কালীপুজোতে শাস্ত্র মতে 'কারণ'য়ের ব্যবহার করতেই হয়, তবে এখানে তা হয় না। কথিত, এক দিন সন্ধ্যারতির শেষে ঠাকুর পুজোয় বসেছেন, এবং তাঁর সহকারী সব সামগ্রী এগিয়ে দিচ্ছেন। সঙ্গে রয়েছে কারণের পাত্রটিও। হঠাৎই ঠাকুর ইতিউতি দেখে ইশারা করেন একটি ঝুনো নারকেলের দিকে! ঠাকুর সেই নারকেল ভেঙে তার জল স্থাপিত ঘটের উপর ঢালেন। বলেন সেটাই নাকি কারণ। সেই মুহূর্ত থেকে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে কারণ ব্যবহার বন্ধ, নারকেলের জল ঢেলেই আজও পুজো হয় এখানে, যা এই মন্দিরের পুজোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
ঠাকুরের সঙ্গে মায়ের এখানে আধ্যাত্মিক বলয় গড়ে উঠেছে, এমনকি জ্যোতির্দশন হয়েছে, এই দেবস্থানের অন্দরমহলে এখনও দেওয়ালের প্রতিটি কোণায় ধরা রয়েছে সেই দৈবিক শক্তি। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কারও গর্ভগৃহে প্রবেশ অনুচিত। শুদ্ধ বসন ও শুদ্ধ চিত্ত নিয়ে কিছু মানামানি তো থেকেই যায় এবং সকলের আসা যাওয়া বেড়ে গেলে আধ্যাত্মিক পরিবেশ নষ্ট হয়ে যায়। তা ছাড়া, দুঃখের বিষয় হল আজকাল সব সুযোগেরই বড় অপব্যবহার করা হয়। কথিত, এক সাধক বলেছিলেন, “আমি গর্ভগৃহে প্রবেশ করব, সেই ভেবে ছয় মাস ধরে নিজেকে প্রস্তুত করছি”, এই ভাবনাকে আমরা মেনে চলি সবাই। সেখানে গেলেই যে আমি মায়ের প্রথম শ্রেনির ভক্ত হিসেবে গণিত হব তা'ও নয়।
প্রথমেই বলি, দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের গর্ভগৃহ একটি অত্যন্ত সুরক্ষিত স্থান। এর পিছনে দু'টি কারণ রয়েছে, প্রথমত, মন্দিরে দেবীর বিগ্রহকে পুরোহিত ছাড়া কেউ স্পর্শ করতে পারেন না। অন্য কারও স্পর্শ করা কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ। দ্বিতীয়ত, গর্ভগৃহে আসা যাওয়া ভীষণ সংরক্ষিত। উত্তরসূরী হিসেবে আমি নিজে বিশ্বাস করি, যে স্থলে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণদেব, স্বামীজি, আরও বহু সাধক, মহাত্মারা গিয়েছেন, নিত্যপুজো করেছেন, একাগ্র প্রার্থনা জানিয়েছেন, সেই জায়গায় সকলে না গেলেই বরং ভাল!
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
হরেকৃষ্ণ
Copy right information
copyrighted content used under the fair use exception for review & commentary. copyright disclaimer under section 107 of the copyright act 1976,allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment,news reporting,teaching,scholarship,& research .
Copyright infomation:
I made this video with the intention to help others in a motivational/inspirational form.The clips & music I have used I do not own in most cases.My understanding is that it is in correlation to fair right use, however given that it is open to interpraion , if any owners of the content clips would like me to remove the video ..I have no problem & will do as fast as possible🖥️
music companies copyrighted original songs used in this video
Description
◇◇◇◇◇◇◇◇◇
HARE KRISHNA

Пікірлер
LOVE LETTER - POPPY PLAYTIME CHAPTER 3 | GH'S ANIMATION
00:15
Who has won ?? 😀 #shortvideo #lizzyisaeva
00:24
Lizzy Isaeva
Рет қаралды 30 МЛН
😁💸 @karina-kola
0:16
Andrey Grechka
Рет қаралды 7 МЛН
And how are they not embarrassed?
0:19
Rinuella
Рет қаралды 18 МЛН
腹黑小天使把黑天使整惨了#short #angel #clown
0:20
Super Beauty team
Рет қаралды 9 МЛН