*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*.
@bishnubiswas72203 жыл бұрын
@@sylotibaha830 আমি জানি।আমিও ছিলেটি from Assam🇮🇳
@md.basheerhussain92813 жыл бұрын
অনেক শুভেচ্ছা সিলেটবাসী 👍 নববধুর জন্য অনেক শুভ কামনা 😊❤❤❤ লক্ষীপুর থেকে 🙏🙏🙏
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@Sabanglamusic3 жыл бұрын
অনেক সুন্দর হয়ছে ভিডিও টি 🌹🌹🌹🌹
@kalyanidebchowdhury70424 жыл бұрын
অসাধারণ সুন্দর। কি সুন্দর ছোট্ট সোনামণি মামণি রা ধামাইল দিচ্ছে। আমি সিলেটের সন্তান হয়ে গর্বিত।আর আমার তো শুনে দেখে ধামাইল এর মাঝে বেড়ে উঠা।
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@akashpatalcookingchannel37214 жыл бұрын
Khub Sundar laglo gan thanks
@sribasbiswas46622 жыл бұрын
Khub sundor hoiche
@gintudas62154 жыл бұрын
Khub sundr gan balo lge ❤👍
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*.
@takminachowdhory41083 жыл бұрын
অনেক ভালো লাগলো 💕👌
@dipakbiswas94164 жыл бұрын
Khub khushi holam. Dhamil khub bhalo laglo.
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@biswajitbiswas10192 жыл бұрын
খুব ভালো লাগলো। from Karimganj dist Assam India ❤️❤️❤️🙏🙏🙏
@user-TutorDotCom3 жыл бұрын
বাংলাদেশের সব জেলায় গৃহশিক্ষক / শিক্ষিকা দিচ্ছি ও নিচ্ছি 👩
@sumamohantagoswami69094 жыл бұрын
সুন্দর,ভাল লাগল .আসাম,india
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*.
@tamannatalukdertammu80484 жыл бұрын
Song tah sei oise 😍😍
@eliaselias19003 жыл бұрын
ধন্যবাদ সবাইকে
@projeshnath65144 жыл бұрын
আজকাল মানুষ চাঁদের দেশে বাস করিতেছে,আর লন্ডনি ভাইর বোন,তা ছিল সাতাত্তর আমলে।
@ashokkumardas47814 жыл бұрын
বোনেরা এরকম ই থাকে।
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@RippanSikari Жыл бұрын
Finest,didi
@keshabbiswas52632 жыл бұрын
অনেক সুন্দর 👌
@sudarshandas87353 жыл бұрын
ইতা গান আমরার ভারতে চলে আর সিলেটি ভাষার মাতকথা চলে । 😍 From karimganj dist of Assam India
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@gopalbaidaya58122 жыл бұрын
M If K assess
@hasanmasud18434 жыл бұрын
বাহ্ অসাধারণ লাগছে ধামাইল নাচ
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@motilal92704 жыл бұрын
শুভ কামনা রইলো
@tirthapith45144 жыл бұрын
খুব সুন্দর হয়েছে আর সুন্দর সুন্দর গান করবেন ভালো লাগবে।
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@mitiondeep30603 жыл бұрын
খুবই সুন্দর তোমার গান
@krishnakotha40944 жыл бұрын
nc vedio
@rumanadebnath9777 Жыл бұрын
খুবই ভালো লাগছে।
@akashpatalcookingchannel37214 жыл бұрын
Khub Sundar gan thanks Assam ghy
@ujjolahmed17454 жыл бұрын
আমাদের সিলেটের অহংকার এই গিথ দামাইল নাচ
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@AnwarHossain-wv9cq3 жыл бұрын
অসাধারণ সুন্দরি মায়াবী কণ্ঠে গান ধন্যবাদ সবাইকে 🇧🇩🇧🇭
@priyankarkopali70184 жыл бұрын
অনেক কষ্টের একটা গান, দারুণ
@tumaramarprem60004 жыл бұрын
😩😩😩😩
@rkbabudas21044 жыл бұрын
Very nice 💝
@bikashdas51084 жыл бұрын
Bohuth sundor i'm bikash das from Assam silapather
@jhornachowdhury50934 жыл бұрын
Damail Ami fari na.but Tara sundor damail dira. damail dekle Amar buk dordor kore. From London
I always knew 'puri' means fried chapati in oil , until I met people from your region. For you, puri means daughter. But then you probably say phuri instead of puri.
@jhornachowdhury50934 жыл бұрын
@@ashokkumardas4781 Hasa koicho didi gan gaite fari. From London
@bishnudey984 жыл бұрын
Excellent Dhamail, of sylhet, Bishnu Dey, Assam.
@bishnubiswas72203 жыл бұрын
I'm also from আসাম
@bishnudey983 жыл бұрын
@@bishnubiswas7220 Ai dhamail dance Ke Assam er Kun jaiger.
@bishnubiswas72203 жыл бұрын
@@bishnudey98 এটা আসামের না। এটা ছিলেটের।
@bishnudey983 жыл бұрын
@@bishnubiswas7220 Ami tai vabchilam,
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@নাহিদনদী4 жыл бұрын
আমাদের সিলেটের বিয়ার গান ভালো লাগে
@mdhujaifa98104 жыл бұрын
imo 01781723356 kollme kota ache plz smi tumake cini
@nanigapalmandal76943 жыл бұрын
Bare Nice 👍⭐👍⭐👍⭐ Git
@norkajol69253 жыл бұрын
নাইস
@mianuddin41514 жыл бұрын
খুব সুন্দর হয়েছে,,,,,,,
@SylhetiBaul4 жыл бұрын
nice
@sibmedia21664 жыл бұрын
আমাদের চ্যানেল আসুন ধন্যবাদ
@nishindradas84234 жыл бұрын
Nice damail,Nishindra Das.Lower Haflong ,.Assam
@palashkar13734 жыл бұрын
গুড
@bishnubiswas72204 жыл бұрын
Ami Assam karbi anglong teke
@happydeb20164 жыл бұрын
ৌ
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@somruahmed19494 жыл бұрын
হাহাহাহা সেই হইছে, এইরকম আরও ভিডিও চাই
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@raimanidebnath72354 жыл бұрын
Khub bhalo haiche
@robandrobaidya26874 жыл бұрын
খুব সুন্দর লাগলো
@shanurali92404 жыл бұрын
আমাদের সিলেটের ৭৫ ভাগ মানুষই তো ইউকেতে বসবাস করে থাকে । এখানে আলাদা করে লন্ডনী বলে হাইলাইট করার তো কোনো মানে আছে বলে আমি মনে করিনা । হতে পারে উনার চৌদ্দ গোষ্ঠীর মধ্যে প্রথম ইউকে প্রবাসী ।
@mohammadmahrul22774 жыл бұрын
Shanur Ali Right
@garygeorge-wi7co4 жыл бұрын
আমাদের সিলেটের ৭৫ ভাগ মানুষই তো ইউকেতে বসবাস করে থাকে । The population of Syhet division is 12 million . Are you saying nine million Sylheti live in UK? Total Bangladeshi population in UK is less than one million.
@ujjolahmed17454 жыл бұрын
আপনে টিক কথা বলছেন ভাইয়া
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@Sadiq6613 жыл бұрын
@@sylotibaha830 আমি ৬৪ পুরুষের সিলেটি। এইসব কথার ৯০%-ই ননসেন্স!!!
@bizendas14854 жыл бұрын
অসাধারণ
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@promilachakraborty98203 жыл бұрын
সেরা দামাইল।এগিয়ে চল।
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@nanigopalmandal28763 жыл бұрын
Good By Good Dhamail Song Assam Silcher💔💖💞💕💓💙❤
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@shima40604 жыл бұрын
বোন টা গান অনেক সুন্দর
@sohagahmed71614 жыл бұрын
অসাধারণ গান
@arbindroy94704 жыл бұрын
Excellent voice dhamil song my from India Assam
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@srabontibishwas92572 жыл бұрын
Very nice your song jugomaya
@mdrumon99794 жыл бұрын
অনেক সুন্দর হইচে
@shelinavlogscookinguk7393 жыл бұрын
Nice 👍
@kumudranjandebnath88813 жыл бұрын
Very proud world famous dhamail could listen from india please upload more dhamail
@shyamaldas35663 жыл бұрын
bohut sundr hoise i am shyamal from india, assam state, lakhimpur districk.
@nddas79754 жыл бұрын
আমাদের গান খুব ভাল লাগছে
@mufassilalimufassilali35983 жыл бұрын
আমাদের আফাদেরকে সুন্দর লাগের
@Sekharsankarbose3 жыл бұрын
আজ ৬ই সেপ্টেম্বর ২০২১ আবার দখলাম এতো ভলো লেগেছে।শেখর বসু।কোলকাতা।।
@mr.m.malakar31874 жыл бұрын
Very Sweet Damale Nice
@amoreshdas49954 жыл бұрын
So nice dhamail.u the Bangladeshi people can't imagine that I listen the song throughout the night.I am Amaresh Das . Working at MNC.Bangalore.but I like mine culture.liv long the Dhamail troop.Jai Hind
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@sumibaidya19574 жыл бұрын
So nice songs
@ovelashbaiday43554 жыл бұрын
কুব সুন্দর গান
@kolmdor52074 жыл бұрын
Kub.sundor
@maniksorkar47424 жыл бұрын
Meyeta mone hoy singer hower sopno cilo,but hoite pare ni,tai moner joto gan ase poti ti ganer 2 line ai sujuge gaia bujai dilen nancy r momotaj k,j try korle oni o parto,afterall perfect.sylhet to tecnuff sob gan gawa hoise,super star sister.Afterall Thanks bcz sobai k oni balo enjoy dise
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*.
@gaziurur65484 жыл бұрын
Nic
@marjiyajaman95264 жыл бұрын
বেরি নাইছ
@ahmedoliurrahman66194 жыл бұрын
খুব সুন্দর গান
@nidhudas87864 жыл бұрын
বেছে থাক ধামাইল গান।
@TGF1713 жыл бұрын
So 👍👍👍👍
@sylhetyfuriayshatalukdar85524 жыл бұрын
Beautiful Song Dear
@shantorambiswas44014 жыл бұрын
Ashdaron akti gan doynnodad
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*.
@NIZAMUDDIN-gq8zs3 жыл бұрын
Nice song I'm Moulvi bazari watching from England
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@bhupenroy46324 жыл бұрын
Video osmm
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@vatirgaan26123 жыл бұрын
অসাধারণ গান , পাসে আছি আপনি ও আমাদের পাসে থাকবেন , ধন্যবাদ আপনাকে
@আব্দুলআহাদ-ষ৮ঠ4 жыл бұрын
শিল্পী কে আমার চাই এতো সুন্দর গান কই সিকলো
@ujjolahmed17454 жыл бұрын
আপনে শিল্পী কে দিয়া কিতা করতা আপনে এতো লুইচা কেনে
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@subhodeepsarkar17334 жыл бұрын
Nc song khub valo lage dhamail Shuvodip Sarkar sujit: From Assam silchar
@soniyaa44044 жыл бұрын
Amio silchar er yrr
@MdSumon-rr1ft4 жыл бұрын
Apu excellent conto
@kabirulislam86284 жыл бұрын
Very beautiful organisation
@abduljoliltula64393 жыл бұрын
ল
@anikbm87584 жыл бұрын
Kub sundor
@uttomboddya27774 жыл бұрын
জয় রাধে দিদি ভাই
@اسلامعليكمألو4 жыл бұрын
🙄🙄🙄
@btsmahheartbeats23194 жыл бұрын
1ve
@rcmwhatsappstutscreation70724 жыл бұрын
Nice post
@kanaujbhowmik74193 жыл бұрын
দারুন কনৌজ ভৌমিক কুচবিহার
@jinnah32384 жыл бұрын
WOW
@nishabegum82014 жыл бұрын
So sute song
@fulbarikarim91024 жыл бұрын
Nisha Begum sweet
@nishabegum82014 жыл бұрын
Thank you
@nanigopalmandal28763 жыл бұрын
Bangole Dhamail Bare Nice 💛💛 👭 🧡❤💙💓💕💞💖💔
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
@sohadilchowdhurysohadil30804 жыл бұрын
খুব সুন্দর লাগলো আমি সিলেট বিয়া করতে চাই সৌদি প্রবাসী
@ratanvinayaka19524 жыл бұрын
Valo laglo tobe khichury hoye geche
@Jkjk-ow3hy4 жыл бұрын
kob sobdor hoicy "/
@gopiroy76624 жыл бұрын
Nice dhamail song gopi roy leeds uk
@rajdas39704 жыл бұрын
Nice song
@sylhetyfuriayshatalukdar85524 жыл бұрын
so nice
@surmakhan42724 жыл бұрын
Nice
@sibmedia21664 жыл бұрын
আমাদের চ্যানেল আসুন ধন্যবাদ
@ranjanray77954 жыл бұрын
Nice
@ajoyroy59563 жыл бұрын
you are very beautiful ❤️
@gaziurur65484 жыл бұрын
নাইচ
@abdedrmrmy76394 жыл бұрын
NiCe
@sibmedia21664 жыл бұрын
আমাদের চ্যানেল আসুন ধন্যবাদ
@chandanchakraborty66864 жыл бұрын
It is the best dhamail song
@parbatinath1373 жыл бұрын
👍
@sylotibaha8303 жыл бұрын
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*