সকল ধর্মের মানুষের উচিত সকল ধর্ম গ্রন্থ গবেষণা করে সঠিক ধর্ম জানা
@MdKamalShaji6 ай бұрын
ধর্মগ্রন্থ গবেষণা করতে হলে আগে আমাদেরকে ধর্মের মূলনীতি বুঝতে হবে। এবং নিরপেক্ষ হতে হবে যাতে আমরা কোন ধর্মেরই পক্ষপাতিত্ব না করি। তাহলেই কেবলমাত্র নিয়ে গবেষণা করতে পারব। আপনাকে আমন্ত্রণ রইল রিলিজিয়ন রিসার্চ অর্গানাইজেশন এর অফিসে। ইনশাল্লাহ একসাথে আমরা ধর্মগ্রন্থ গবেষণা করবো।
@MohammadKhossain-pd5zw6 ай бұрын
ঠিকানা বলবেন দয়া করে ইনশাআল্লাহ আসার চেষ্টা করবো
@mdwahiduzzaman40686 ай бұрын
Ààa @@MohammadKhossain-pd5zw
@jdsm-jartanddesign32954 ай бұрын
@@MdKamalShajiধর্মই অধর্ম চ্যানেল এ যান জঘন্য ইসলাম সম্পর্কে জানতে পারবেন 😂
@RkSuman-bj1hw4 ай бұрын
বৃন্দাবন চলে আসুন রাধা কুন্ড
@SagorAli-us5gq7 күн бұрын
এই বক্তব্যটি শুনে যা শিখলাম তার সারমর্ম হচ্ছে এই শ্রোতা বক্তাকে যত কঠিন প্রশ্ন করুক না কেন কোন ব্যাপার না।ধর্মগ্রন্থের উদ্ধৃতি না দিয়ে কিছু কিচ্ছা কাহিনী জোড়া দিয়ে প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব।
ড . জাকির নায়েক যখন বললো হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ তখন কোথায় ছিলেন? খালি গায়ে থাকা, গলায় এতো মালা পড়া , কপালে এতো দাগ কেন? মানুষের সাথে সৃষ্টিকর্তা উদাহরণ বোকামি।
@Bhubankumarshill11 күн бұрын
ভুয়া জাকির নায়েক
@SujanMazi-v4d9 күн бұрын
ছাত্র মুখস্থ করে বলতে পারে তার মাহাত্ম্য বুজতে সাধনা লাগে ভাই।
@zihadhasan19685 күн бұрын
তোমার ভগবান সব জায়গায় থাকে থাহলে তোমার ভগবানের এত প্রাণীর কেন আকৃতি দিয়ে হয়? আর এত টাকা খরচ করে লাভটা কি হয় পুরাটাই লজ।
@MdKamalShaji6 ай бұрын
আপনার এই যুক্তি কখনোই ঈশ্বরের সাথে করা যেতে পারে না। তার কারণ মহান ঈশ্বর সকল যুক্তি তুলনার চাইতে ঊর্ধ্বে।
@unlimitedgaming60176 ай бұрын
না জেনে না বুঝে কমেন্ট করা উচিৎ নয়।
@juelrana91826 ай бұрын
R8
@unlimitedgaming60175 ай бұрын
শুধু ওয়াজ মাহফিলে ঈশ্বরের সাথে সকল যুক্তি দেয়া যাবে, ওখানে ঈশ্বর সকল যুক্তির ভিতরে তাই না।😂😂😂 বলদের মতো কথা বলে লাভ নেই মানুষ বুঝতে পেরেছেন।
@ShahadatHossain-ko2xx21 күн бұрын
@@unlimitedgaming6017 kon jukti ta cholbe ar konta cholbe na eita sunlei bujha jaay. Brain khatao bujhte parba
@MilonMunshl17 күн бұрын
@@unlimitedgaming6017মানুষ কচু বুজছে
@SkKisu2 ай бұрын
খুব সুন্দর তথ্য রেফারেন্স সহ প্রদান করলেন। শ্লোক ও পেলাম ।ক্লিপটা নিজে 3 বার দেখুন যে প্রশ্ন কি ছিল আর আপনি কি উত্তর দিয়েছেন? অযোগ্য মূর্খ ব্যক্তিকে মানুষ পন্ডিত ভাবে।
@Deb_deCoder26 күн бұрын
Uni to uttor dilen proshner.. sanatan dhorme sakar mane murti ar nirakar mane murti chhara dhyan - duivabei iswarluver kotha bola achhe
@helal204926 күн бұрын
Refarence diche vai bed a ache bollei hobe proman lagbe na proman chara kono kichu kora thik na@@Deb_deCoder
@Rifat-Ahamed-Raja-Babu19 күн бұрын
ঈশ্বর পাথরের মধ্যে থাকতে যাবে কেন? ঈশ্বরের থাকার কি আর কোন জায়গা নেই?
@Sujata_mistree18 күн бұрын
মূর্খ আপনি কারন তার কথার মাঝে তার উত্তর দিয়েছেন, আপনার মত মূর্খ লোক বুঝতে পারবেননা।
@bakulchandrabarman335818 күн бұрын
ঈশ্বর কোথায় থাকে ভাই?@@Rifat-Ahamed-Raja-Babu
@AsiaBagum-t2z20 күн бұрын
সনাতন ধর্মের কোথায় লেখা আছে যে মূর্তিপূজা আছে তাহলে আপনি সেই জায়গাটা পড়ে দেখিয়ে দিন তাহলে বিশ্বাস করবে
@ripondas201311 күн бұрын
সাকার আর নিরাকারের মধ্যে কি আপনি পার্থক্য বুঝেন না বুঝলে আগে ওটা বুঝবেন তারপর কমেন্ট লিখবেন
@rajibdas82608 күн бұрын
কোরআন কোথায় নামাজ পাঁচবার পড়া আছে?
@MsUddin-sh7qg7 күн бұрын
@@rajibdas8260কোরআনে সালাত আদায় করার কথা আছে,,আর আল্লাহর রাসুল সাঃ বলেছেন দিনে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার জন্য,, আমরা রাসুল সাঃ কে মানি, তিনি সারা পৃথিবীর জন্য রহমত স্বরুপ,,হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ইহুদি,, সবার জন্য আপনি তাকে মানুন তার দেখানো পথ অনুসরণ করুন,,সফলকাম হবেন,,
@AtiqulIslam-pf1sf7 күн бұрын
Tmi valo kore dheke poro,,sob pabe😊
@Roouza247 күн бұрын
@@rajibdas8260আছে, কিন্তু অনেকের জ্ঞানে ধরে না
@biswanathhansda357211 ай бұрын
সব মেনে নেওয়া গেল কিন্তু ধর্ম নিয়ে ব্যবসা জোর চলছে। এটাই সেরা নীতি ও ধর্ম।
@sksukurali332610 ай бұрын
Right dada👍💌
@LordDajjal43210 ай бұрын
Ki business chol6e seta bolun?? Protek vichar dhara er jonye marketing jaroori na hole vichar lupt howar smbhobona acche ayi karono marketing darkar।। Ayi je mondir egulo ek ekta Economical ground jekhane sob rokom er manus Economical established kore thake। Ar jetar prosar besi sekhane kuch vondo lok thakbe eta to sadharan kotha।
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@unlimitedgaming60176 ай бұрын
@@LordDajjal432 ও সনাতন ধর্মাবলম্বী সেজে সব জায়গায় এরকম কমেন্ট করে। যাতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মনে নিজের ধর্ম সম্পর্কে বিরূপ ধারণা জন্মায়।
@samienterprise473Ай бұрын
এইটা কোন যুকতি নয় পন্ডিত আপনি বলেন আপনাদের কিতাবে কি মুরতি পুজো আছে এইটা পরিস্কার করে বলেন
@achhiyakhanomdolly125910 ай бұрын
আমাদের সবার উচিত সব ধর্ম নিয়ে গবেষণা করে সঠিকটা খুজেঁ বের করা।
Aage nijer dhormo ke jan tar por onno dhormer kotha bolis
@emamahfuja1207 күн бұрын
যিনি প্রশ্ন করেছেন, একেবারেই সঠিক বলেছেন। আমিও হিন্দুদের ধর্মীয় বই পড়েছি। সেখানে মুর্তিপূজার কথা নেই।
@openblock4 күн бұрын
কতটা পড়েছেন। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ স্পর্শ করা ও দেখা যায় শুধু শরীরের মন কে কখন স্পর্শ বা দেখতে পারেন না ধর্ম বুঝলে ভক্তি করলে মন কে দেখতে ও স্পর্শ করতে পারবেন আর তখন বুঝতে
@AposhDhar4 күн бұрын
তুমি কে হে কী পরছো এমন, যে কথাটার অর্থ না বুঝে পাও পাও করো। তোমাদের উত্তর দিয়ে বুঝালে যেটা না বুঝালে ও সে-ই ম কী দরকার নিজে যেটা পালন করো ওটা নিয়ে থেকো না।বুঝালে ত বুঝো না
@AKP616Сағат бұрын
পাগল নাকি
@PSMN8186 ай бұрын
আমি যতবার দেখেছি হিন্দু পন্ডিতের আলোচনা শ্রোতা যখন প্রশ্ন করে পন্ডিতগণ উত্তর না দিয়ে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে এবং তাদের গ্রন্থের থেকেও কোন দলিল দিতে পারে না
@M.uhammadrohan4 ай бұрын
আপনার এই জায়গায় কাজ কি! দরকার নেই নাক গলানোর
@MdEsaratali4 ай бұрын
কেন পারবি না তাই তো@@M.uhammadrohan
@RumpaChakraborty-q3x4 ай бұрын
X muslim sahil a jaien ekbar maulanar uttar paiben boro vai
@NazmulHossian-g7g3 ай бұрын
লোকটা সত্য কথাই বলেছে, আর নাক তো আপনি নিজেই গলাচ্ছেন@@M.uhammadrohan
@manojitmondal30193 ай бұрын
কারন দলিল গুলি ইসলামিক INVASION e সব চুরি করে ইরান নিয়ে যাওয়া হয়েছে ।
@Rajeshpigeon117 ай бұрын
আমরা পন্ডিতের কথায় বিশ্বাস করবো না বা মাওলানা সাহেবের কথায় বিশ্বাস করব না আগে সবাই নিজের নিজেদের ধর্মগ্রন্থ পড়ুন পড়ে সঠিকটা বিচার করুন ধর্মের ব্যাপারে সত্যি কথা সবাই বলে না
@MdKamalShaji6 ай бұрын
আপনার মতের সাথে আমিও একই মত পোষণ করছি। আমাদের উচিত সত্যকে সন্ধান করা মিথ্যাকে বর্জন করা। যারা নিজের ধর্মকে অন্ধবিশ্বাস করে তারা কখনোই জান্নাত অর্জন করতে পারবে না। কারণ সত্য ধর্মের ভিতরে লুকিয়ে রয়েছে মিথ্যা গুজব বানানো অনেক কল্পকাহিনী। তাই প্রত্যেকের উচিত সত্যের সন্ধান করে সত্যকে বের করা।
@MdSadab-l4d6 ай бұрын
দাদা মাওলানারা ধর্মের বাইরে কিছু বলতে পারবে না,,
@Reallifelive244346 ай бұрын
টিক❤
@sajedulislam31546 ай бұрын
প্রশ্নের যথা যথ উত্তর হলো না,,,
@AnowarHussain-bm9xt6 ай бұрын
Right
@imranhossen55042 күн бұрын
হিন্দু ভাইদের উচিত তাদের ধর্ম সম্পর্কে ভালো করে জানা, যারা ভালো করে রিচার্স করেছে অনেকেই মুসলিম হয়েছে, আল্লাহ হেদায়েত দিক সকলকে।
@lbgmamanasachannel48756 ай бұрын
আপনি ব্যবসা চলিয়ে যান তাতে মানুষের উন্নতি না হলেও আপনার উন্নতি হবে
@ripondey96206 ай бұрын
ভণ্ডামি সব জায়গায় করতে আসবেন নাহ।
@mijanurrohmanshuvo81106 ай бұрын
Yes
@RajumirzaMirza-gg3er5 ай бұрын
Why do you throw images of god or goddess after worship?answer me
@Janokchandro5 ай бұрын
আপনার কোথায় লেগেছে
@prodipchandro68735 ай бұрын
সঠিক কথা
@basithbarbhuiya14525 ай бұрын
আল্লা ছাড়া কোন মাবুদ নেই। হজরত মুহাম্মদ সাঃ আল্লাহতায়ালা রাসূল।
@আল্লাহ১৩৪৫৫5 ай бұрын
Pod😂😂😂😂😂
@M.uhammadrohan4 ай бұрын
তোমার এই জায়গায় কাজ কি!
@আল্লাহ১৩৪৫৫4 ай бұрын
Pok🤣🤣🤣🤣
@আল্লাহ১৩৪৫৫4 ай бұрын
Apnader kaj ki adi khane,😂😂😂
@tsphand4 ай бұрын
alla bole kisu nai
@masudbhuyan5188Ай бұрын
হিন্দু ধর্মগুরুরা কখনোই সত্য প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে সবসময় অন্য দিকে নিয়ে যায়!!
@palashdatta215421 күн бұрын
তুই আগে বানান ঠিক কর আবার হিন্দু ধর্ম নিয়া কথা কইতে আইসে😂
@nishabachar32974 күн бұрын
উচিত গুরুর থেকে জানুন কোন বৈদিক গুরুকূলে যান
@MmOfficial617 ай бұрын
সত্য কথা হল ভেদ এই ব্যাক্তি নিজেই কখন পরে নাই।
@mijanurrohmanshuvo81106 ай бұрын
Yes
@ReenaBegum-h9s5 ай бұрын
☝️☝️☝️☝️
@muhammeddiloarhussain17015 ай бұрын
He didn't read Bedah.
@alrashed45745 ай бұрын
😂😂😂😂
@DipakBose-bq1vv5 ай бұрын
correct
@stranget_but_true10 ай бұрын
নিঃসন্দেহে উনি বিদ্যান ব্যাক্তি, কিন্তু উনি উত্তর না দিয়ে সারা দুনিয়ার কথা বলে গেলেন। সব গ্রন্থ থেকে দলিল দিয়ে কথা বললেও হয়তো বড়জোর ৫ মিনিটে শেষ করা যেত। সকল ধর্মের উপর শ্রদ্ধা রাখি। ইসলাম আমাকে এই শিক্ষাই দেয়।
@RumpaChakraborty-q3x4 ай бұрын
X muslim sahil a asen uttar paiben
@m.n.d1543Ай бұрын
বরা কখনো শুনতে পাইনা 😅
@iloveiblu23 күн бұрын
সঠিক উত্তর না দিয়ে প্যাচাল পাড়তে শুরু করেছে... বেদে ঈশ্বরের নিরাকার প্রকৃতি ও মূর্তিপূজার নিষেধাজ্ঞা বেদ ও উপনিষদে ঈশ্বরের নিরাকার সত্তাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এবং মূর্তিপূজার নিন্দা করা হয়েছে। বিভিন্ন শ্লোকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে ঈশ্বরকে রূপ বা মূর্তিতে সীমাবদ্ধ করা যায় না। ঋগ্বেদ ১.১৬৪.৪৬ একং সদ্বিপ্রা বহুধা বদন্তি (সত্য এক, কিন্তু জ্ঞানীরা তাকে বিভিন্ন নামে ডাকে।) এখানে ঈশ্বরের একত্ব এবং সীমাহীন সত্তার কথা বলা হয়েছে, যা কোনো নির্দিষ্ট রূপে প্রকাশ পায় না। যজুর্বেদ ৪০.৮ স তৎমসূ তন্মেষণং। (ঈশ্বরকে চোখে দেখা যায় না, তিনি নিরাকার।) এই শ্লোকে ঈশ্বরকে কল্পনাতীত এবং অদৃশ্য বলা হয়েছে। যজুর্বেদ ৩২.৩ ন তস্য প্রতিমা অস্তি (ঈশ্বরের কোনো প্রতিমা বা মূর্তি নেই।) এখানে মূর্তিপূজার নিষেধাজ্ঞা স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। ঈশ্বরকে কেবল ধ্যান ও জ্ঞানের মাধ্যমে উপলব্ধি করা সম্ভব। অথর্ববেদ ১০.৮.১৯ একো দেবঃ সর্বভূতান্তরাত্মা। (ঈশ্বর একজনই, যিনি সব জীবের অন্তরে বিরাজমান।) এই শ্লোক বুঝিয়ে দেয় যে ঈশ্বর সর্বত্র বিরাজমান এবং কোনো নির্দিষ্ট মূর্তিতে সীমাবদ্ধ নন। ইশোপনিষদ ১ ঈশা বাস্যমিদং সর্বং যৎ কিঞ্চ জগত্যাং জগৎ। (এই জগতে যা কিছু আছে, সবই ঈশ্বরের দ্বারা আচ্ছন্ন।) এই শ্লোক ইঙ্গিত করে যে ঈশ্বর সর্বত্র বিরাজমান, তাই বাহ্যিক প্রতিমায় তাঁর উপস্থিতি খোঁজা অপ্রয়োজনীয়। শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ ৪.২০ ন তস্য প্রতিমা অস্তি (ঈশ্বরের কোনো প্রতিমা নেই।) এটি বোঝায় যে মূর্তিপূজা আধ্যাত্মিক জ্ঞানের প্রতিবন্ধক। যজুর্বেদ ৪০.৯ অন্ধং তমঃ প্রবিশন্তি যে অসম্ভূতিমুপাসতে। (যারা মিথ্যা ধারণা বা মূর্তির পূজা করে, তারা অন্ধকারে পতিত হয়।) এই শ্লোক অনুযায়ী, মূর্তিপূজার ফলে মানুষ আধ্যাত্মিক জ্ঞান থেকে বিচ্যুত হয়। মুন্ডক উপনিষদ ২.১.২ দিব্যং চক্ষুঃ তৎ ন পশ্যতি। (ঈশ্বরকে চোখে দেখা যায় না।) এখানে ঈশ্বরের নিরাকার প্রকৃতি এবং উপলব্ধির প্রয়োজনীয়তার কথা বলা হয়েছে। বেদ ও উপনিষদে মূর্তিপূজাকে নিন্দা করা হয়েছে এবং ঈশ্বরকে নিরাকার, সর্বত্র বিরাজমান ও উপলব্ধিযোগ্য সত্তা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। আসল উপাসনা হলো জ্ঞান, ধ্যান এবং আত্ম উপলব্ধির মাধ্যমে ঈশ্বরকে অনুভব করা। (Dr Zakir Naik বক্তব্য থেকে) তারা অন্ধকারে প্রবেশ করে, যারা কোনো আসামবুতির (প্রাকৃতিক বস্তুর) পূজা করে। তারা আরো বেশি অন্ধকারে প্রবেশ যে লোকগুলি সামবুতির (মানুষের তৈরি বস্তুর) পূজা করে। Yajurveda Ch. 40 : V. 9 সৃষ্টিকর্তার কোনো প্রতিমা নেই। Savetasuatara Upanishad Ch. 6 : V. 9 সৃষ্টিকর্তার কোনো প্রতিমূর্তি নেই। Yajurveda Ch. 32 : V. 3 ঈশ্বর মাত্র একজনই শুধু তারই উপাসনা করো। Regveda Vol.6 : Hymn 45 : V. 16 স্রষ্টা মাত্র একজনই, দ্বিতীয় কেউ নেই। কেউ নেই, কেউ নেই আর কখনো কেউ ছিল না। Brahmasutra
@Roouza247 күн бұрын
ইসলাম ধর্মের সকল ঘটনা, আদব, রেফারেন্স,ব্যবহার, সকল কিছুই গবেষণা করে, গ্রহণ করার আমন্ত্রণ রইলো
@saidul19986 ай бұрын
জাকির নায়েকের মতো হতে হবে, প্রশ্ন করলে জাকির নায়েক খুসি হয়ে যান, সকল প্রশ্নের উত্তর সাথে সাথে দিয়ে দেন।
@sumonbiswassumonbiswas39694 ай бұрын
জাকের নায়েক মিথ্যা কথা বলে|
@braveboi254 ай бұрын
bruhh ei nau tumar jakir nayeek rege giyese kzbin.info/www/bejne/m5vZeJeXjdeWjaMsi=QCwtwBE-AJzzKTbn
@sahabajali47253 ай бұрын
আপনি কার সাথে কার তুলনা করছেন এরা নিজের ধর্মের সম্পর্কে ভালো ভাবে জানেনা।
@dibakarmitra48543 ай бұрын
জাকির নায়েক ভূল উত্তর দেন, উনি নিজের মতো করে বানিয়ে বলেন।
@JamalUddin-w2p3 ай бұрын
জাকের নায়ক সঠিক বলে হিন্দু ধর্মে পন্ডিতেরা বাংলা লেকচার দেয়, আর জাকির নায়েক সঠিক বলে
@mdshohedulisalmIsalm6 ай бұрын
সবচেয়ে ভালো হতো পৃথিবীতে যে কটা ধর্মগ্রন্থ আছে সব কটাকে নিয়ে এক জায়গায় করে গবেষণা করে এবং বিজ্ঞানসম্মত যেই ধর্ম সেটা কি সবাই পালন করা উচিত তাহলে এতো বিবাদ থাকবে না এবং সঠিক ধর্ম টা সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়বে
@RafikulRafikul-e7f3 ай бұрын
ধন্যবাদ
@manojitmondal30193 ай бұрын
সেটাই হিন্দু ধর্ম। সব ধর্ম হিন্দুদের অরিজিনাল পাণ্ডুলিপি পালি থেকে copy করে বানানো হয়েছে + - করে বানানো হয়েছে।
এইটা কোনো দিন করবে না এর উধারণ dr Jakir nayek তিনি ভারতে সকল ধর্মের পণ্ডিতকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন জে প্রতিটা ধর্মগ্রন্থ নিয়ে সমলোচনা করতে এবং করেছেন ইউটিউব এ সার্চ করেন পেয়ে যাবেন কিন্তু রাজনীতি করে ওনাকে দেশ ছেড়ে দিতে বাধ্য করা হয়েছে ওনি আজ ও সকল ধর্মের মানুষ কে চ্যালেঞ্জ করেন কিন্তু কেও রাজি হয়না কারণ ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করলে বন্ধ হয়ে যাবে। আসা করি বুঝতে। পেরেছেন
@janaalam56332 ай бұрын
সত্যর পথে দাওয়াত করলাম।মহান আল্লাহ আপনার সহায় হোন।
@AnikPaul-b7pАй бұрын
Tma k invite korlm Hindu dhorme❤
@Nohor-v2nАй бұрын
Morbi toi@@AnikPaul-b7p
@aminulmondal360025 күн бұрын
@@AnikPaul-b7pHindu dharma porecho
@AnikPaul-b7p25 күн бұрын
@@aminulmondal3600 tmi porso kokono choto vai?
@aminulmondal360025 күн бұрын
@@AnikPaul-b7p আমি জানি কোরান ও গীতায় লেখা আছে ঠাকুর পুজা করা যাবে না ।
@Webdeveloper5555 күн бұрын
এখানে কমেন্ট পড়ে বুজা গেলো। মুসলিম দর্মের মানুষ কতা টিক।আর হিন্দু দের কতা অযুক্তি ❤
@ShrabonBangladesh11 ай бұрын
প্রশ্ন করেছেন, আপনি উত্তর দিবেন, এখানে হারা জিতার কি আছে? আপনি প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গেলেন কেন? আর আপনার মুখের ভাষ্য এত খারাপ কেন ?
@SujoySaha-o3x11 ай бұрын
Ha joto prosno hindu der e kora hoy...islam k nia koristo prosno tor gola kete debe
@KumareshSarker-i6b11 ай бұрын
তুই যে কতো বড়ো পন্ডিত রে আয় একদিন সামনাসামনি বসি ওনাকে লাগবে না আমিই যথেষ্ট। কাউকে কিছু বলতে হলে আগে নিজের দিকে তাকা আবাল
@KumareshSarker-i6b11 ай бұрын
ঐ আবাল যজুর্বেদ এর কথা বলছে কানে শুনিস নি?
@toponsorma231211 ай бұрын
না ভগবান এক অদ্বিতীয়। উহাকে কোনো ভাবেই সাকার বলা যাবে না। মূর্খ গোপীনাথ আর মিথ্যা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করিও না।
@investor536710 ай бұрын
কাংলাদেশি এসেছে ভিক্ষা করতে
@ChaittnoBiswas10 ай бұрын
লোকদের ভুলবুঝাবেন না সঠিক রাস্তায় চলতে সহায়তা করু ভাই। প্রশ্নের উত্তর দিতেনাপারলে দরকারনাই কিন্তু ভুলবুঝাবেন না।
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@Deb_deCoder26 күн бұрын
Uni to uttor dilen proshner.. sanatan dhorme sakar mane murti ar nirakar mane murti chhara dhyan - duivabei iswarluver kotha bola achhe
@md.bodruddojasarkar3614wasif24 күн бұрын
❤
@ANGRY_BOY_SAKIL24 күн бұрын
হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ বেদে বলা হয়েছে যজুবেদের ৩২ নম্বর অধ্যায়ের ৩ নম্বর অনুচ্ছেদে আছে সংস্কৃত ভাষায় "ন তস্য প্রতিমা আস্তি" অর্থ- “সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই" যজুবেদের ৪০ নম্বর অধ্যায়ের ৯ নম্বর অনুচ্ছেদে আছে সংস্কৃত ভাষায় প্রভিশ্যন্তি য়ে অসম্ভূতি মুপাস্তে করে। যেমনঃ আগুন, পানি, বাতাস। এখানে আরও উল্লেখ আছে তারা আরও অন্ধকারে প্রবেশ করে যারা সন্তুতির পূজা করে। "অন্ধতম অর্থ-"তারা অন্ধকারে প্রবেশ করে যারা প্রাকৃতিক বস্তুর পূজা কথা বলা হয়েছে যজুবেদের ৪০ নম্বর অধ্যায়ের ৯ নম্বর সস্তুতি হল মানুষের তৈরী বস্তু যেমন মূর্তি, হাতের তৈরী কোন কিছু, ছবি ইত্যাদি এবং বলা হয়েছে যে এসব পূজা করবে সে অন্ধকারে প্রবেশ করবে অর্থ্যাৎ জাহান্নামে
@k.m.farukmukitchanchal200210 ай бұрын
কোন প্রশ্ন বা ধর্মীয় বিষয়ক কথা গেলে অবশ্যই সুনির্দিষ্ট ধর্ম গ্রন্থ থেকে উদ্ধৃতি দিতে হবে। সেটা যে ধর্মেই হোক না কেন।
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@alimranshuvo96346 ай бұрын
এতগুলা গীতা পরেও এই ছেলের উত্তর দিতে পারলেন না গুরুজী😢
ভাই আপনাকে বলি গুরু কে জিজ্ঞেস করেন আমদের ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ থাকার করণেও আমরা কেন করি আপনার জানা থাকলে বলবেন আর না থাকলে কোনো বড় পন্ডিত কে জিজ্ঞেস করবেন। ভাই আমাকে খারাপ ভাবে নিবেন না আমি আপনাকে রেফারেন্স দিচ্ছি দেখেন
@Tractorlovers855swaraj2 ай бұрын
হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ। ১) ঈশ্বর মাত্র একজন; দ্বিতীয় কেউ নেই। ছান্দগ্য উপনিষদের: অধ্যায় ০৬ অনুঃ ২ পরিঃ ০১। ২) সবশক্তিমান ঈশ্বরের মত কেউ নেই তার কোন প্রতিমূর্তি নেই, প্রতিমা নেই, রুপক নেই, ভাস্কর্য নেই। শ্বেতাসত্র উপনিষদের: অধ্যায় ০৪ অনুঃ ১৯। ৩) তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত আছে; যারা প্রাকৃতিক বন্তুর পূঁজা করে। যেমনঃ আগুন, গাছ, সাপ ইত্যাদি। যযুবেদ অধ্যায় ৪০ অনুঃ ০9 ৪) সবশক্তিমান ঈশ্বরের কোন বাবা মা নেই। তার কোন প্রভু নেই। তার চেয়ে বড় কেউ নেই। শ্বেতাসত্র উপনিষদের: অধ্যায় ০৬ অনুঃ ০৯। ৫) সবশক্তিমান ঈশ্বরকে কেউ দেখতে পাই না। শ্বেতাসত্র উপনিষদের: অধ্যায় ০৪ অনুঃ ১০ পরিঃ ২০। ৬) যাদের বিচার বুদ্ধি কেড়ে নিয়েছে জাগতিক আকাঙ্খা তারাই অপদেবতার পূজা করে। ভগবত গীতা : অধ্যায় ০৭ অনুঃ ২০। ৭) লোকে জানে আমি কখনও জন্মাইনি ও উদ্ভূত হয়নি; আমি এই বিশ্বজগতের সবময় প্রভু ভগবত গীতা : অধ্যায় ১০ অনুঃ ০৩। ৮) সবশক্তিমান ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই। যযুবেদ অধ্যায়ঃ ৩২ অনুঃ ০৩ ৯) তারা আরো বেশি অন্ধকারে নিমজ্জিত আছে; যারা মানুষের তৈরী বস্তুর পূঁজা করে। যেমন- মাটির পতুল, ভাস্কর্য ইত্যাদি। যযুবেদ অধ্যায় ৪০ অনুঃ ০9 ১০) সৃষ্টিকর্তা সুমহান গ্রন্থঃ ২০ খন্ডঃ ৫৮ মন্ত্রঃ ৩। ১১) সত্য একটাই; ঈশ্বর একজনই, জ্ঞানীরা ইশ্বরকে ডেকে থাকেন অনেক নামে। ঋগবেদের গ্রন্থঃ ০১ অনুঃ ৬৪ পরিঃ ৪৬। ১২) সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র। যযুবেদ অধ্যায় ৪০ অনুঃ ০৮। ১৩) ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর। ঋগবেদ গ্রন্থঃ ০৮ খন্ডঃ ০১ মন্ত্রঃ ০১। আর ব্রক্ষাসূত্র বলেঃ ঈশ্বর মাত্র একজনই; দ্বিতীয় কউ নেই। কেউ নেই, কেউ নেই আর কেউ কখনও ছিলোও না। যজুর্বেদ ৩২/৩, মহর্ষির ভাষ্য সহিত
@SajibWajedjoy-n7x10 ай бұрын
বেপারটা হিন্দু রা একটু ভেবে দেখেন।।এতো এক রেফারেন্স ছাড়া কথা বলতিছে আবার আপনাদের নিজেদের মধ্য ও দন্ধ ছড়াচ্ছেন।
@gopimedia2110 ай бұрын
সেটা তোর থেকে ভালো বুঝে।
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@khanAnis-q9g2 ай бұрын
হাইরে ভাই আপনাদের ভালো জনো কথা ভুলছে তার ভুইলাতু ইকটু লাপনাই সদি আপনাদের ভালো জনো ভুলছে@@gopimedia21
@MilonMunshl17 күн бұрын
@@gopimedia21সত্যি কথা কারো ভালো লাগেনা
@PriyantiDey11 күн бұрын
তুমি বুঝবে না, বাবা ছাগ!!
@smondal146310 ай бұрын
ঈশ্বর সবার কাছেই ঈশ্বর। সে কারো সন্তান নয়, তারও কোনো সন্তান নেই।
@RiponHasan-qo5vw10 ай бұрын
Sotto kotha
@abdulbasit9469 ай бұрын
Right ❤❤❤
@KhairulIslam-rh2lh6 ай бұрын
রাট
@Rakhiandsanjit4 ай бұрын
ভুল কথা শ্রী কৃষ্ণ ভগব্ৎ এ বলেছেন যে আমাকে বন্ধু রূপে গ্ৰহন করবে আমি তার বন্ধু যে পুত্র রূপে গ্ৰহন করবে আমি তার পুত্র আর যে প্রেয়সী রূপে গ্ৰহন করবে আমি তার প্রেমিক (এটি আমার মন গড়া কথা নয়)
@MilonMunshl17 күн бұрын
@@Rakhiandsanjitতার মানে সে কি বলেছে সে ইশর।
@investor936523 күн бұрын
যারা এক আল্লাহকে সেজদা করে তারা পৃথিবীর কারো সামনে তাকে মাথা নত করতে হবে না।। অার যারা এক আল্লাহকে সেজদা করবে না, তাদেরকে সবকিছুর সামনেই মাথানত করতে হবে।। যেমনটা এই ব্যক্তি বললেন পাথরকে, মূর্তিকে, গাছপালা-প্রকৃতি ইত্যাদি ইত্যাদি
@TaniyaMiss-g3o2 ай бұрын
আমারা মুসলমানরা কম বেশি কুরআন ও হাদীছ জানি। কিন্তু হিন্দু ও অন্যান্য ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মের বিষয়ে জানে না
@MdRubel-z2f3j2 ай бұрын
ঠিক
@মোঃইয়াসিনআরফাত-ড৭ব2 ай бұрын
ঠিক
@DeshiBaba-xz5tjАй бұрын
Allah baper nam ki ?? Allar shrishti k koray chen?? Alla kuthay abong keno lukay ?? Alla osthither proman ki ? Ki kaan vegetarian na mora poshur mangsho ??
@MdRubel-z2f3jАй бұрын
Allah ek tar moto ar kew nai tar mukho pakkhi sobai allah karo mukho pakkhi non ar take kew jonmo den nai ar tinio kawke jonmo dey nai
@MdRubel-z2f3jАй бұрын
Accha tahoke apni bolen bishnu or dev tader ke jonmo dise bolen
@MdSahabuddin-o3p2c10 ай бұрын
আসলে আপনারা সত্য গোপন করে ব্যবসা করছেন ধর্মের নামে
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@TitoDas-r4i7 ай бұрын
Amar reply dekhun porom dharmik
@mijanurrohmanshuvo81106 ай бұрын
Yes
@unlimitedgaming60176 ай бұрын
নিজের ধর্ম প্রচারকে ব্যাবসা যারা বলে, তাদের জন্যেই ধর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত এবং লাঞ্ছিত হচ্ছে আন্যান্য ধর্মের কাছে। আপনার সোনার ইচ্ছে নাহলে শুনো না, স্কিপ করে যান। কিন্তু আজে বাজে কমেন্ট করে নিজের ধর্মকে ছোট করছেন কেনো। অথবা আপনি সনাতন ধর্মাবলম্বী সেজে এমন কমেন্ট করছেন।
@UBTCBA531Ай бұрын
😍😍😍😍
@shahriarislam683115 сағат бұрын
সনাতন ধর্মের বা হিন্দু ধর্মের সকল মানুষগুলো যদি তাদের কিতাব বুঝে শুনে পড়তো তারা অনেক বেশি শিক্ষিত হতো কিন্তু আফসোস সাধারণ মানুষ তাদের কিতাবেই পড়ে না
@sumonahmed-gk7vi6 ай бұрын
অনেক কিছু সাধু ভাই বোঝাতে চাচ্ছেন কিন্তু মূল প্রশ্নের উত্তর কোথায়? থাকলে খুব সহজেই দিতেন কিন্তু সে পারছে না।
@SiratRuposhibanglamotivation10 ай бұрын
আজকে প্রশ্ন ছিল গণিত ,, পরীক্ষা দিতে গিয়ে পরীক্ষার হলে দিয়ে আসলাম চারু কারু কলা,,😅😂😂😂😂
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@NadiyaAkter-o4x6 ай бұрын
১০০%
@jagatpatimajhi31883 ай бұрын
উনি এরকম বোঝাতে চাইনি । উনি বলতে চেয়েছেন আগে পড়ে আসুন, কারণ আপনি যদি না পড়েন তাহলে আপনি কখোনোই বুঝবেন না । আর বেদ বোঝা যদি এতোই সহজ হতো তাহলে কোটি এর মানে প্রকার না অঙ্কের ওই কোটি বলতো না ।
@MsUddin-sh7qg2 ай бұрын
এত আলতু ফালতু কথা না বলে,সোজাসুজি উত্তর দেন,আপনি পন্ডিত আপনি জানেন তাকে বুজিয়ে দেন
@khairulhossain962412 күн бұрын
😂😂
@90skidsgenx22 күн бұрын
উত্তর নেই বলেই, এত পেঁচায়ে কথা বলছে...... ডঃ জাকির নায়েক সাহেব এই প্রশ্নের উত্তর প্রমাণ সহকারে দিয়ে দিয়েছেন।
@nutudutta856517 күн бұрын
Dr zakir nayek er katha bolben na karon uni deshdrohi india theke pakistan a paliyeche 😂
@amitdas-iw7vt17 күн бұрын
যার বুঝার সেই বুঝেছে তোমার যদি বুঝার ক্ষমতা না তাকে বুঝবা কি করে😊
@90skidsgenx16 күн бұрын
@@amitdas-iw7vt আপনি কি জন্মগত অভদ্র?? তুই তুমি করে কথা বলেন। আগে ভদ্র ভাবে কথা বলতে শেখেন, তারপর পাবলিক প্লেসে মুখ খুলবেন।
@90skidsgenx16 күн бұрын
@@amitdas-iw7vt আপনাকে একটা প্রশ্ন করি, আপনি কি কোনদিন বেধ পুরান পড়েছেন?
@nazmulkhan103016 күн бұрын
@@amitdas-iw7vt বেদে সরাসরি মূর্তিপূজার উল্লেখ নেই। ঋগ্বেদে বলা হয়েছে: "একং সদ্, বিপ্রা বহুধা বদন্তি" - (ঋগ্বেদ ১.১৬৪.৪৬) অর্থ: সত্য এক, কিন্তু জ্ঞানীরা তাকে বিভিন্ন নামে ডাকেন। মূর্তিপূজা পরবর্তীতে পুরাণ এবং মহাভারতের সময় থেকে প্রচলিত হয়েছে। ইসলাম অনুযায়ী, মূর্তিপূজা শিরক, এবং আল্লাহ বলেন: "আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুর ইবাদত করো না।" - (সূরা আন-নিসা, ৪:৩৬) এছাড়া আল্লাহ নিরাকার: "তিনি আসমান ও জমিনের স্রষ্টা; তাঁর তুলনা কিছুই নেই।" - (সূরা ইখলাস, ১১২:৪)
@ahadahad47066 ай бұрын
জনাব যুক্তি তর্ক দিয়ে ধর্ম চলেনা ধর্ম চলে ধর্মগ্রন্থের ধর্মগ্রন্থের উপর অগাধ পান্ডিত্য থাকতে হবে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর ধর্মগ্রন্থের রেফারেন্স দিতে হবে
@sonamolla25153 ай бұрын
ইয়েস
@mdrobiulsaikh98172 ай бұрын
Right
@BiplabDas-ni4mw2 ай бұрын
ভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে। আর এখন আসি, আমি আসলে কে? বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে। যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমার এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়। যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল। ধন্যবাদ🙏💕
@SKARIFUL-w2kАй бұрын
thik bolechen uni jito gula kotha boleche tar modde aktao dhormo gonther refarence ney ,tobe uni kenorefarence keno dicche na ami bujhi na,
@tsphandАй бұрын
জী জনাব উবাই বিন কা’ব (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যদি কোন লোককে দেখো যে, সে জাহেলিয়াতের বংশ-সম্পর্ক উত্থাপন করছে, তাহলে তোমরা তাকে তার বাপের লিঙ্গ কামড়াতে বলো এবং ইঙ্গিত করো না। (বরং স্পষ্ট বলো)।’ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ) আহমাদ ২১২৩৬, নাসায়ী কুবরা ১০৮১০, ত্বাবারানী ৫৩২, সহীহুল জামে হা/৫৬৭
@jyotirmoydas72299 ай бұрын
ঈশ্বরকে বিশ্বাস করতে হবে বিশ্বাসে মিলায় বস্তু বাস্তবে নেই তাহলে যে জিনিস বাস্তবে থাকবে সেই জিনিসে বিশ্বাস করা লাগেনা চোখেই দেখা যায় আর যে জিনিস নেই কখনোই দেখা যায় না সেটা কি বিশ্বাস করতে বলা ছাড়া আর উপায় কি বিশ্বাসের উপরে ভিত্তি করে কোন কিছুকে চালানো যায় না বাস্তবে দেখাতে হবে বাস্তবে তার রূপ নির্ণয় করতে হবে ধর্ম এমন একটা বাজে জায়গায় চলে গেছে যে আমাকে বিশ্বাস করতে হবে মা-বাবা ভাই-বোন প্রতিবেশী আত্মীয়-স্বজন এরা আমার কেউ নয় এটা বিশ্বাস করতে হবে যাদেরকে আমরা কাছের মানুষ বা আপন আপন ভাবছি তাদেরকে ধর্ম বলছে এরা তোমার কেউ নয় শুধুমাত্র মায়া আমার কে কে আমার আপন সেই আমার আপন হলো যে আমাকে শিখাচ্ছে মা-বাবা ভাই-বোন আত্মীয়-স্বজন এরা কেউ তোমার আপন নয় সে কে গুরুদেব উত্তরে আসছে আপন কে কে তোমাকে উদ্ধার করবে সে গুরুদেব বুঝতে হবে যে আমাকে খাওয়ালো পরালো জন্ম দিল বড় করলো শিক্ষা দিল সে আমার দুখে দুখী সে আমার সুখে সুখী সে আমার কেউ নয় যে আমাকে খাওয়ালো না পরালো না শিক্ষা দিল না বড় করলোনা অর্থ দিল না আমার দুঃখে সে কখনোই কাঁদলো না সেই গুরুদেব নাকি আমার আপন উনি আমার সব আর এরা কেউ নয় এইরকম মনগড়া ধর্মকে আমি প্রস্রাব করি এসব ভন্ডামি ছাড়া আর কিছু নয় আমার বাক স্বাধীনতা আছে তাই আমি বলছি এইসব ভন্ডদের দাঁড়িয়ে গুলি করে মারা উচিত যারা দেশকে ধর্মের নামে হাজার হাজার বছর পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে দেশকে কখনোই এরা উন্নতি করতে দেবে না দেশকে কখনো এরা এগিয়ে নিয়ে যেতে দেবে না এদের উদ্দেশ্য নিজেদেরকে ঈশ্বর বানিয়ে বড় করে রাখা আর আমরা সব ওদের দাস ওদের হুকুম মেনে চলতে হবে আর ঝোলার মধ্যে হাত ঢুকিয়ে শুধু মালা জপতে হবে আর দূরে দূরে ভিক্ষে করতে হবে লেখাপড়া শিখতে হবে না উন্নতি করতে হবে না ভিক্ষে করো ভিখারি হও এটাই ওদের উদ্দেশ্য ছি ছি
@ABULMANSURAhmab5 ай бұрын
❤ AR DEKHCHHI GITE GITE BOODDHI❤
@MdRamimMia-iy5fm3 ай бұрын
ইসলাম বলে তোমার পিতা মাতার ভক্তি শ্রদ্ধা কর।@@ABULMANSURAhmab
@MdJahamal22 күн бұрын
ইসলামের দাওয়াত রহিলো। আশাকরি কোরআন পড়ে দেখবেন... আমাদের ইসলাম কত সহজ সরল
@mdmonirujjaman477616 сағат бұрын
প্রশ্ন উত্তর এড়িয়ে যাওয়ার বাহানা ভয়ঙ্কর প্রতারণা।
@sajidurrahmanmanna67199 ай бұрын
ভুলবাল না বুঝিয়ে সোজা পথে আসুন
@BJPNationalparty4 ай бұрын
Amadr dhorme ase jobon jati ottachari, papachari, mitthabadi hbe...ei shomaje ekta jati ase ...jar shate mill ase...chinta kore dekh tara kara...
@MDSADEKULISLAM-wh4it4 ай бұрын
Right
@avoimahato90094 ай бұрын
সোজা পথ মানে কি গরু খেতে
@amirhamza-n4q14 күн бұрын
Sotto dhorme.
@bakirbiswas561210 ай бұрын
প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন কেন
@SanjoySarkar-g7b6 ай бұрын
উত্তর থাকলে তো দেবে পরের বাড়ি খাইয়া দেখনা ভুড়ি কত বড় বানিয়েছে
@pritimukherjee428611 ай бұрын
প্রভু দয়া করে গনেশ তত্ত্ব সম্বন্ধে ব্যাখ্যা করবেন। বিধর্মীরা এই নিয়ে কুব্যাখ্যা করে।
@bishawjitdey704611 ай бұрын
গণেশ শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ হলো গণ + ঈশ। গণ মানে হলো A group of people আর ঈশ মানে হলো অধিপতি বা ঈশ্বর। অর্থ্যাৎ যিনি গণের অধিপতি তিনিই গণেশ। তাই বলা যায় গণেশ হলো ঈশ্বরের আরেক নাম। গণেশের মূর্তির মধ্যে বাস্তব জীবনের অনেক কিছুই উপলব্ধি করা যায়। গণেশের মাথা হচ্ছে হাতির মাথা। হাতি বনের সবচেয়ে বড় প্রাণী হলেও তার ব্রেইন সবচেয়ে খাটো তাই বাংলায় একটা বাগধারাও আছে " হস্তি মূর্খ " অথচ আমরা হিন্দুরা গণেশকে সবচেয়ে বুদ্ধিমান ও সিদ্ধিদাতা বলে জানি ও পূজা করি। তাহলে কেনো এই বৈপরীত্য..? আমাদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদ বলছে " ব্রহ্ম হচ্ছে সেই সত্ত্বা যার মধ্যে সবকিছুই বিপরীত। তিনি দূরে, তিনি কাছে,তিনি ছোট থেকেও ছোট, তিনি বড়র থেকেও বড়।গণেশ যে পরম ব্রহ্ম এটা বুঝানোর জন্য এই একটা উদাহরণই যথেষ্ট তা হলো এই বৈপরিত্য। গণেশের চারটি হাত রয়েছে এক হাতে কুঠার,অারেক হাতে শঙ্খ, আরেক হাতে গধা, আরেক হাতে অংকুশ। কুঠার - যেটা দিয়ে কাঠ কাটা হয়। তৎকাল কালীন সময়ে শূদ্ররা কাঠ কেটে জিবিকা নির্বাহ করত। গধা- যেটা দিয়ে ক্ষত্রিয় রা যুদ্ধ করত। শঙ্খ- যেটা পূজাতে ব্রাহ্মণরা ব্যবহার করে। অংকুশ- এটি এমন এক যন্ত্র যেটা দিয়ে হাতিকে নিয়ন্ত্রন করা হয় আর তৎকালীন সময়ে হাতিকে বাণিজ্যেরর কাজে ব্যবহার করত বৈশ্যরা। গণেশের মূর্তিতে এই চার হাত সমান ও কোনো একটি হাত ছাড়া মূর্তি সম্পূর্ণ হবে না। আমাদের মধ্যে কর্মগুণে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়,বৈশ্য ও শুদ্র এদের মধ্যে কেউ বড় নয় আবার কেউ ছোট ও নয় কেননা মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রক্রিয়া স্বাভাবিকভাবে চলমান থাকার জন্য এই চার শ্রেণীর সবাইকে প্রয়োজন। এদের মধ্যে কোনো একটিকে ছাড়া স্বাভাবিক কার্যক্রম সম্ভব না। গণেশের মাথা হলো হাতির অথচ বাহন হলো ছোট ইঁদুর এটা থেকে স্পষ্ট যে, তুমি যতই বড়,বিত্তশালী, শক্তিমান হও না কেনো সমাজে বসাবাস করতে হলে ছোট, গরীব সবাইকে নিয়ে একসাথে চলতে হবে।। Bishajit
@Islamic_tune.bangla11 ай бұрын
প্রভু কাকে বলছো বোকা
@sujjidevnath91657 ай бұрын
গণেশ তত্ব কোনটা....?? প্রশ্ন বলুন
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@special07077 ай бұрын
একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না আসছে শুধু কাহিনী শুনতে
@muvieexplain-iz2us9 ай бұрын
লোকদের এমন কথা বোঝাচ্ছেন যেটা মেনে নেওয়া যায় না। সঠিক জ্ঞান কাকে বলে কেউ যদি জানতে চাও তাহলে ডঃ জাকির নায়েকের কাছে সঠিক ধর্ম টা জেনে আসো।
@sbsinger25846 ай бұрын
Dr Zakir Naik ekta mitthuk...😂😂😂
@raselmahmudtt57336 ай бұрын
thik
@bagvatbhunia77696 ай бұрын
Ai jonno muslim Rai ai desh theke Jakir Babu ke tariyechen.
@mdshakil-h6m5 ай бұрын
@@sbsinger2584 kano apnake ki korce
@litonkumar51634 ай бұрын
ডাঃ জাকির নায়েক তো জালিম, তার শুধু পিচ টিভি আলোচনা করে, অন্য কোথায় আলোচনা করে না,কারণ উনি শুধু ইসলাম ভালো টা তোলে ধরে, খারাপ টা কখনো বলে না
@jdhhhgyfhvgub-je8lc9 ай бұрын
বাবা জিবন জেটা সুনার জন্য জিজ্ঞেস করেছিলে সেটা না বলে অন্য দিকে গেলে কেনো বাবা❤️❤️
@mdajedulislamappel15 күн бұрын
সবাই সঠিক ধর্ম পাবে যদি সে নিজে বই পড়ে আমি শুকরিয়া আল্লাহ কাছে যে আমাকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ
@Safikul8610 ай бұрын
হায়রে মানব মানুষ কে কতো মিথ্যা বলে সত্যি টা লুকাচ্ছে বাবাজি পারলে সত্যি টা তুলে ধরেন
@MdhridoyAhmad-e1j9 ай бұрын
ঠিক
@samarmazumdar69199 ай бұрын
Allahar khomota nei kono kichur moddhe probesh korar ,ekmatro iswar hi sakar aar nirakar rupe thakte pare, allah holo iswarer bhakto
পৃথিবীর কোনো ধর্মে মুর্তি পুজা নেই। প্রত্যেক ধর্মেই রয়েছে সৃষ্টিকর্তা একক। তার সাথে কাউকে শরিক করো না
@ProdipMondal-qx8oq6 ай бұрын
গোপীনাথ ঠাকুর আপনি বলুন সনাতন ধর্মের অনেক অনেক লোক অন্য ধর্মে গল কেন আপনাদের তো অনেক ক্ষমতা।
@vedicadasshupriya26585 ай бұрын
জীবের মুখ্য উদ্দেশ্য হল কৃষ্ণ ভক্তি লাভ করা গীতাতে ভগবান তিনটি গুনের কথা বলেছেন সত্ত রজ তম। সত্ত গুনে কৃষ্ণ ভক্তি লাভ করে রজ ও তম গুনে কৃষ্ণ ভক্তি থেকে দুরে সরে যায় তখন ধর্ম পরিবর্তন করে বা ধর্ম ত্যাগ করে জন্মে জন্মে সে চুরাশি লক্ষ যোনি ভ্রমন করে।
@jagatpatimajhi31883 ай бұрын
উনি ঋষি মুনি বা তপস্যি নন ।
@jagatpatimajhi31883 ай бұрын
আরা তারা ধর্মে গেছে মুঘলদের বা মুসলিমদের অত্যাচারে । আর এখন যারা গেছে বেশিরভাগ লোক প্রেমে পাগল হয়ে
@mdmonirhossain684510 ай бұрын
যার বহু রূপ আছে সে ঈশ্বর ও নয় সে ভগমানা নয় | কারণ আপনাদের ঈশ্বর খাবার খাচ্ছে, ঘুমাচ্ছে কেউ না কেউ তাকে জন্ম দিয়েছে, আবার সে কাউকে না কাউকে জন্ম দিয়েছে |ঈশ্বর সেই হবে যার ঘুমের প্রয়োজন নেই, খাওয়ার প্রয়োজন নেই, কেউ তাকে জন্ম দেয়নি, তিনিও কাউকে জন্ম দেননি, তিনি সর্বশক্তিমান তার সাথে কারোর তুলনা হয় না,এজন্যই ঈশ্বরের আকার নেই, প্রতিটা জীবেরই আকার রয়েছে, প্রতিটা বস্তুর আকার রয়েছে,আপনাদের প্রতিটা ভগবানেরই আকার আকৃতি রয়েছে, যে অমুক বংশধরের সে কিন্তু আল্লাহ পাকের তা নেই তা থেকে আল্লাহ পাক মহাপবিত্র |যদি আল্লাহর আকারে থাকতো তাহলে বহু আল্লাহ সৃষ্টি হতো পৃথিবীতে হানাহানি মারামারি করত সৃষ্টি কুল নিয়ে এই জন্য পৃথিবীর সৃষ্টির কাল থেকে একই রকম রয়েছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত একই রকম থাকবেন যতক্ষণ পর্যন্ত ওই এক আল্লাহ তা ধ্বংস না করবেন |সৃষ্টি কুল নিয়ে তাদের মধ্যে রেষারেষি, হানাহানি হত, সে বলতো আমি এরকম চাই, সে বলত আমি ওরকম চাই ,পৃথিবীতে বহু বিজ্ঞানের পর আরো বিজ্ঞানী তৈরি হয়েছে যে, কোন বস্তু তৈরিতেও এক বস্তুর থেকে আরেক বস্তু তৈরি হয়, অন্য রূপ ধারণ করে কিন্তু এক আল্লাহ কোন রুপ ধারণ করেন না, কেউ কখনো তা দেখেনি, সৎকর্মশীল ব্যক্তি যারা নবী রাসুল এর দেখানো পথ, আল্লাহর হুকুম মতো চলছেমৃত্যুর পর যারা বেহেস্তবাসী হবে একমাত্র তারাই তাদের আশা পূর্ণ করবে এবং আল্লাহ পাক কে দেখতে পাবে | তিনি কি রকম এর আগে কেউ দেখতে পারবে না |আগেই বলেছি আল্লাহ পাক মহা পবিত্র |একমাত্র বেহেস্তি মানুষই আল্লাহ পাক কে দেখতে পাবে |
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@funnynews3606 ай бұрын
আল্লাহ তো আদম কে নিজের আকার দিয়ে সৃষ্টি করেছেন এবং নিজের রুহু ফুকে দিয়েছেন। তার মানে আল্লাহর আকার আছে। এটার কি ব্যাখ্যা দিবেন?
@mdmonirhossain68455 ай бұрын
নাউজুবিল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ! আমরা মুসলমান কখনো মানি না যে আল্লাহ পাক আদমের রুহু এবং নিজের আকার দিয়েছেন |,আপনি মিথ্যা আজগবি কথা কোথায় পেলেন?তাহলে তো আমরা তাকে একেবারেই আল্লাহ বা খোদা বা সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকর্তা বলে মানবোই না | ১. আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই, তিনি অভাবহীন ২.তিনি কাউকে জন্ম দেন নাই এবং তাকেও কেউ জন্ম দেয়নি অর্থাৎ তিনি আমাদের মত মানুষ নয় যা আমাদের খাওয়া পড়া ক্ষুধা মন্দা আছে পরিবর্তন আছে যেমন প্রকৃতিরও পরিবর্তন আছে ধ্বংস আছে |আমাদেরও ধ্বংস আছে | প্রকৃতিরও ধ্বংস আছে গাছপালা রাস্তাঘাট ইত্যাদি পরিবর্তন আছে, অন্যান্য প্রাণী ধ্বংস আছে, মৃত্যু আছে কিন্তু আল্লাহর ধ্বংস নেই মৃত্যু নেই | তিনি অবিনশ্বর | তিনি মহাশক্তিশালী আর প্রকৃতি বা মানুষ বা পৃথিবী মহাকাশে আকাশ, ভূমন্ডলীতে যা কিছু আছে সকলেই তার সৃষ্টি |তার সমকক্ষ কেউ নেই, তার খাদ্যের প্রয়োজন হয় না বিশ্রামের প্রয়োজন হয় না | যার খাদ্যের প্রয়োজন আছে আহারের বিশ্রামের প্রয়োজন আছে তিনি বংশবৃদ্ধি করেছেন তাহলে তিনি আল্লাহ হতে পারেন না |আল্লাহ পাক সূরা ইখলাসের তার পরিচয় দিয়েছেন |কষ্টিপাথরের মত এটাকে বলা হয় তার কষ্টিপাথরের পরিচয় | এই এখলাছ সূরার চারটি আয়াত পড়ে নিন দেখবেন এখানে আল্লাহ কাকে বলেপরিচয় পাবেন |@@funnynews360
@mdmonirhossain68455 ай бұрын
নাউজুবিল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ! আমরা মুসলমান কখনো মানি না যে আল্লাহ পাক আদমের রুহু এবং নিজের আকার দিয়েছেন |,আপনি মিথ্যা আজগবি কথা কোথায় পেলেন?তাহলে তো আমরা তাকে একেবারেই আল্লাহ বা খোদা বা সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকর্তা বলে মানবোই না | ১. আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই, তিনি অভাবহীন ২.তিনি কাউকে জন্ম দেন নাই এবং তাকেও কেউ জন্ম দেয়নি অর্থাৎ তিনি আমাদের মত মানুষ নয় যা আমাদের খাওয়া পড়া ক্ষুধা মন্দা আছে পরিবর্তন আছে যেমন প্রকৃতিরও পরিবর্তন আছে ধ্বংস আছে |আমাদেরও ধ্বংস আছে | প্রকৃতিরও ধ্বংস আছে গাছপালা রাস্তাঘাট ইত্যাদি পরিবর্তন আছে, অন্যান্য প্রাণী ধ্বংস আছে, মৃত্যু আছে কিন্তু আল্লাহর ধ্বংস নেই মৃত্যু নেই | তিনি অবিনশ্বর | তিনি মহাশক্তিশালী আর প্রকৃতি বা মানুষ বা পৃথিবী মহাকাশে আকাশ, ভূমন্ডলীতে যা কিছু আছে সকলেই তার সৃষ্টি |তার সমকক্ষ কেউ নেই, তার খাদ্যের প্রয়োজন হয় না বিশ্রামের প্রয়োজন হয় না | খাদ্যের প্রয়োজন আছে আহারের বিশ্রামের প্রয়োজন আছে তিনি বংশবৃদ্ধি করেছেন তাহলে তিনি আল্লাহ হতে পারেন না |@@funnynews360
@mdmonirhossain68455 ай бұрын
নাউজুবিল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ! আমরা মুসলমান কখনো মানি না যে আল্লাহ পাক আদমের রুহু এবং নিজের আকার দিয়েছেন |,আপনি মিথ্যা আজগবি কথা কোথায় পেলেন?তাহলে তো আমরা তাকে একেবারেই আল্লাহ বা খোদা বা সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকর্তা বলে মানবোই না | ১. আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই, তিনি অভাবহীন ২.তিনি কাউকে জন্ম দেন নাই এবং তাকেও কেউ জন্ম দেয়নি অর্থাৎ তিনি আমাদের মত মানুষ নয় যা আমাদের খাওয়া পড়া ক্ষুধা মন্দা আছে পরিবর্তন আছে যেমন প্রকৃতিরও পরিবর্তন আছে ধ্বংস আছে |আমাদেরও ধ্বংস আছে | প্রকৃতিরও ধ্বংস আছে গাছপালা রাস্তাঘাট ইত্যাদি পরিবর্তন আছে, অন্যান্য প্রাণী ধ্বংস আছে, মৃত্যু আছে কিন্তু আল্লাহর ধ্বংস নেই মৃত্যু নেই | তিনি অবিনশ্বর | তিনি মহাশক্তিশালী আর প্রকৃতি বা মানুষ বা পৃথিবী মহাকাশে আকাশ, ভূমন্ডলীতে যা কিছু আছে সকলেই তার সৃষ্টি |তার সমকক্ষ কেউ নেই, তার খাদ্যের প্রয়োজন হয় না বিশ্রামের প্রয়োজন হয় না | খাদ্যের প্রয়োজন আছে আহারের বিশ্রামের প্রয়োজন আছে তিনি বংশবৃদ্ধি করেছেন তাহলে তিনি আল্লাহ হতে পারেন না |@@funnynews360
@tonoysarker100006 күн бұрын
আজকেই জীবনের প্রথম ধর্মীয় আলোচনা শুনতে আসলাম হরে কৃষ্ণ 🙏 হর হর মহাদেব 🙏 জয় শ্রী রাম 🙏✊✊
@MdHarun-ry9ve9 ай бұрын
সঠিক উত্তর দিয় দিন নতুবা সন্দেহ বেড়ে যাবে
@shaidulislam29495 ай бұрын
মূর্তিপুজা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ওনি কোথা থেকে দেখাবে।
@আল্লাহ১৩৪৫৫5 ай бұрын
Allha hu Akbar mane allha are Akbar ek allha are key boi Akbar 😂😂😂😂😂😂
@saikatsamadder10544 ай бұрын
@@shaidulislam2949ঠিক, একদম ঠিক। যেমন আল্লাহ তো কাল্পনিক। কিন্তু আপনি বিশ্বাস করেন। ঠিক সেরকম।
আমি আজ পর্যন্ত কোন হিন্দু পন্ডিত বা কোন গুরুকে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রশ্ন করলে তাহা সঠিক উত্তর দিতে দেখি নাই, এমনকি শ্রী শ্রী রবি শাশুড়িকে আমি কখনো সঠিক উত্তর দিতে দেখি নাই এদের কাছে কি কোন প্রশ্নের উত্তর থাকে না
@user-lc7vy5cm5g11 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলিম
@Good-Luck-tf5pe11 ай бұрын
আসিফ মহিউদ্দীন কে চেনেন বা zafer heretic, Adam seeker এদেরকে
@shyamalkumarsowmondal770410 ай бұрын
Dada Akbar ex muslim chennel dekun alla naki muslim der 72 hur dei sex korbar jonno jannate
@tulsidas237910 ай бұрын
একজন গুরু হয়ে উত্তর টা ঠিক দিতে শিখুন, লোক প্রশ্ন করবেই, মানুষ ভক্ত তবে অন্ধ ভক্ত নয়, আমরা 90% শূদ্র মোটেও হিন্দু নয়, শাস্ত্র তার প্রমাণ, আর কতোদিন মানুষ কে বোকা বানাবেন
@Tanusri.1117 ай бұрын
কে বলেছে এসব কথা আপনাকে? আপনি গীতা পড়ে দেখুন, মানুষের কর্ম হচ্ছে ধর্ম ।কর্মের দ্বারাই মানুষের পরিচয় জন্মের দ্বারা নয়। ভালো করে আপনি নিজে গীতা করে দেখুন নিজেই জানতে পারবেন।
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@jkshuvoking98407 ай бұрын
সঠিক কথা বলেছেন
@MdArifislam-s1z16 күн бұрын
Right
@MM-yw8qq11 күн бұрын
নিজেকে শুদ্র বলছেন আবার বলছেন হিন্দু না। বলি শুদ্র কি মুসলিম দের বর্ণ বিভাগ?
@dipudipu93186 ай бұрын
যে ধর্মের পরিবর্তন হয়ে সে ধর্ম পালন না করাই ভালো।
@Sunam6615 ай бұрын
যে ধর্ম বিশ্বজুড়ে শুধু জঙ্গি আর আতঙ্কবাদী সংগঠন তৈরি করে সে ধর্মে না যাওয়াই ভালো
@skmdemanur56765 ай бұрын
বাবা _ আপনি আসল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলেন না | অন্য প্রসঙ্গে সময় কাটিয়ে দিলেন |
@RiteshPrajapati-f1d23 күн бұрын
বেদে মূর্তি পূজা উল্লেখ আছে
@Cafe7040-o5z13 күн бұрын
হুলুলুলু, হুলুললু, উলুলুলু এই শব্দটা হঠাৎ কোথাও হলে মানুষ ভয় পাবে কিন্তু একটি সুরা পাঠ করলে কেহ ভয় পাবেনা। এটাই ইসলাম, এখানেও শান্তির আভাষ।
@abdulquayum8510 ай бұрын
পাথরে ভগবান থাকলে মানুষের ভিতর এ থাকবে তাহলে আর সে ক্ষেত্রে মানুষ ও ভগবান।পাথর ভগবান থেকে মানুষ ভগবান তাহলে বেশি ঊত্তম।সে কথা বলতে পারবে।আল্লাহ নিজ সুরতে আদম কে সৃস্টি করেছে।
@user-hl4gi8xq4h10 ай бұрын
এটা বাইবেলে আছে
@divinelove94657 ай бұрын
কিন্তু কুরআনে আছে আল্লাহর সমতূল্য কেউ নেই।
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@sanjaybiswas3087 ай бұрын
তোমাদের আল্লাহ পশ্চিম দিকে থাকে তাই নামাজ পড়ো সেইদিকে। মসজিদকে বলো আল্লাহর ঘর। আল্লাহর কি টাকা পয়সা জমি জমার অভাব পড়েছে যে তোমরা আল্লাহর জন্য ঘর বানাও?
@funfunny75946 ай бұрын
Kàba ghore er dike matha thekiye namaz Porte hobe. Hazrat al aswad chumu khele sab paap chole jabe. Ekhono saitan k pathor mara hoi. Safa marwa prodokhhin korte hoi. Thik I bolechen Islam nirakar upasana koren!!!!
@monikantabiswas307311 ай бұрын
প্রভু সর্বশক্তিমান শব্দের অর্থ সৃষ্টি স্থিতি ও প্রলয়ে যার কোন বা কারও সাহায্য লাগে না তাকে সর্বশক্তিমান বলে। এটা হলে কেমন হতো
@promychowdhury38053 күн бұрын
ভক্তের কাছে ঈশ্বর সাকার এবং জ্ঞানীর কাছে ঈশ্বর নিরাকার। প্রণাম মহারাজজী।যে প্রশ্নটা করেছে সে সাকার এবং নিরাকার অর্থ বুঝে না।
@SreeBikash-zu6bh11 ай бұрын
হরে কৃষ্ণ জয় রাধা কৃষ্ণের জয়। জয় সনাতনধর্মের জয় আমরা সনাতনীরা গর্বিত সনাতনধর্ম মানবতার ধর্ম
@gopimedia2111 ай бұрын
হরে কৃষ্ণ
@ShohelRana-qm6dc9 ай бұрын
হিন্দু ধর্ম সৃষ্টি থেকে এখন পর্যন্ত কতজন হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করেছে আর কতজন মুসলমান হয়েছে আর হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষ দিন দিন কমছে কেন হরে কৃষ্ণ অর্থ কি হে কৃষ্ণ না হয়ে হরে কৃষ্ণ হলো কেন
@MdSadab-l4d6 ай бұрын
কিন্তু মানবতা নেই সব জোরজবরদস্তি,, আর ইসলাম একমাত্র সত্য এবং সঠিক,, মানবতার ধর্ম,,
@norottomsarkar77346 ай бұрын
তাহলে তো আর কোনো ধর্মই থাকতো না পৃথিবীতে । মুসলিম ধর্ম বড় কি না জানি না তবে অধিকাংশ মুসলিম মানুষের চিন্তা ভাবনা নিচু প্রকৃতির। নিজেদের কাজ না করে অন্য ধর্ম কে অসম্মান করে । হিন্দুদের মাঝে এমনটা লক্ষ করা যায় না ।
@AlaminAlamin-qx2gr6 ай бұрын
এই প্রশ্নটি নায়েক কে করা হয়েছি তিনি যে উত্তর দিয়ে ছিলেন তাতে আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য কিন্তু নাথ যে উত্তর দিয়েছেন তাতে আগাগোড়া কিছুই বুঝা গেল না। আলহামদুলিল্লাহ। আমি মুসলিম।
@hasmotali123457 ай бұрын
কি প্রশ্ন করেছে আর কি বলতেছে। এটাকে বলে শাক দিয়ে মাছ ঢাকা ওরা সব সময় এমন করে যায় সত্য জিনিসটি মানুষকে বোঝাতে পারে না এবং বোঝানোর মত ক্ষমতাও নাই।
@juweljuwelrana7249Ай бұрын
Aal-e-Imran ৩:৬৪ বল, ‘হে কিতাবীগণ, তোমরা এমন কথার দিকে আস, যেটি আমাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সমান যে, আমরা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত না করি। আর তার সাথে কোন কিছুকে শরীক না করি এবং আমাদের কেউ কাউকে আল্লাহ ছাড়া রব হিসাবে গ্রহণ না করি’। তারপর যদি তারা বিমুখ হয় তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষী থাক যে, নিশ্চয় আমরা মুসলিম’। Aal-e-Imran ৩:১৯ নিশ্চয় আল্লাহর নিকট দীন হচ্ছে ইসলাম। আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের নিকট জ্ঞান আসার পরই তারা মতানৈক্য করেছে, পরস্পর বিদ্বেষবশত। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে, নিশ্চয় আল্লাহ হিসাব গ্রহণে দ্রুত। Aal-e-Imran ৩:৮৫ আর যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দীন চায় তবে তার কাছ থেকে তা কখনো গ্রহণ করা হবে না এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। Al-Ahzab ৩৩:৪৫ হে নবী, আমি তোমাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। Al-Anbiya ২১:১০৭ আর আমি তো তোমাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবেই প্রেরণ করেছি। Al-Mulk ৬৭:৬ আর যারা তাদের রবকে অস্বীকার করে, তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আযাব। আর কতইনা নিকৃষ্ট সেই প্রত্যাবর্তনস্থল! Al-Mulk ৬৭:৭ যখন তাদেরকে তাতে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তারা তার বিকট শব্দ শুনতে পাবে। আর তা উথলিয়ে উঠবে। Al-Mulk ৬৭:৮ ক্রোধে তা ছিন্ন-ভিন্ন হবার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন দলকে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তার প্রহরীরা তাদেরকে জিজ্ঞাসা করবে, ‘তোমাদের নিকট কি কোন সতর্ককারী আসেনি’? Al-Mulk ৬৭:৯ তারা বলবে, ‘হ্যাঁ, আমাদের নিকট সতর্ককারী এসেছিল। তখন আমরা (তাদেরকে) মিথ্যাবাদী আখ্যায়িত করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘আল্লাহ কিছুই নাযিল করেননি। তোমরা তো ঘোর বিভ্রান্তিতে রয়েছ’। Al-Mulk ৬৭:১০ আর তারা বলবে, ‘যদি আমরা শুনতাম অথবা বুঝতাম, তাহলে আমরা জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসীদের মধ্যে থাকতাম না’। Al-Mulk ৬৭:১১ অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। অতএব ধ্বংস জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসীদের জন্য। আল বাকারা ৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস। Al-Hijr ১৫ নিশ্চয় আমি কুরআন* নাযিল করেছি, আর আমিই তার হেফাযতকারী। * الذكر দ্বারা উদ্দেশ্য কুরআন।
@subhashdasadhikary526323 күн бұрын
@@juweljuwelrana7249 " ERLY. QURAN. MANUSCRIPTS. HAVE. NO VOWEL ( DAT ) POINTING. THERE. ARE. NO. VOWELS ONLY. CONSONANTS. IS ALLAHA. WORDS. SO. THE. CONSONANTS. ARE THE. ---- WORDS. OF. ALLAHA. --- HERE. IS. THE DAMAGING. POINT. IF. THE. CONSONANTS. WERE. CHANGED. AND ALLHA. FAILD. TO. PRESERVE. THE. QURAN IF. THE. QURAN. IS. NOT PERPECTLY. PRESERVED THIS. MEANS. THE. QURAN. CHANGED. " ALLAHA. WORDS.
@Mahmuda-qj5vr11 ай бұрын
আপনাকে কি প্রশ্ন করা হয়েছে বাবাজি আর আপনি উত্তরটা কি দিলেন?পবিত্র বাইবেলে বলা হয়েছে যিশু খ্রিষ্ট নিজেই বলেছেন সত্যকে খুঁজতে থাকো সত্যেই একদিন তোমাদেরকে পথ দেখাবে,,,
@SajibWajedjoy-n7x10 ай бұрын
কোনো রেফারেন্স ছাড়া যে কথা বলে। কথাটা কেমন করে ভুলভাল বলে এড়িয়ে গেলো কেমন করে দেখলেন তো সবাই🤣🤣🤣🤣🤣
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@MdEsaratali4 ай бұрын
আপনি খ্রিষ্টান হলেও বোধগম্য আছে
@jaybiwasa965611 ай бұрын
এটা ফালতো মুক্তি
@RaihanurIslam-wk7il10 ай бұрын
ভাই ইসলাম ধর্ম নিয়ে কখনো ভেবে দেখেছেন কি,, আমি আপনাকে কোরান অর্থ সহ পড়ে বুঝার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি
@commonman248310 ай бұрын
ভাই, আপনি হিন্দু ধর্ম নিয়ে পড়াশোনা করুন।
@RaihanurIslam-wk7il10 ай бұрын
ভাই সৃষ্টিকর্তা সর্বশক্তিমান,, সিজদাহ্ দিলে তাকেই দিবো
@LordDajjal43210 ай бұрын
Quran ami pore 6i monon korar moto kono jinis nei। Sudhu allah dunia baniye6e ar muhammed tar rasool ar tayi बाद namaz padho islam bistar er jonye yuddh karo।
@MazharulIslam-qe7pm4 ай бұрын
মহান সৃষ্টিকর্তা কে কি তুমি কখনও দেখেছো হয়তো দেখনি সৃষ্টিকর্তা মানুষ রুপি নাকি তুমি দেখনি, তবে কেমন করে তুমি সৃষ্টিকর্তার চেহারা তৈরি করলে মানুষ রুপি করে।
@rayhanhossen434927 күн бұрын
ভাই সে তে বললই, সৃষ্টিকর্তা চাইলে সব হয়তে পারবে।
@mohiuddinimranrobin16097 күн бұрын
আপনার প্রতি সম্মান রেখে বলছি। আপনি প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গেলেন😊
@mohankumarroy289411 ай бұрын
সনাতন ধর্ম জানার আগে বিষ্ণুপুরাণ টা প্রত্যেকেই পড়া উচিত বলে আমি মনে করি
@LordDajjal43210 ай бұрын
Nope yog vasistha, srimad bhagvatam
@biswanathhansda357210 ай бұрын
পুরান টুরান কজনা পড়াশুনা করছে। বেশীরভাগ শোনা কথার উপর নির্ভর করে চলছে। প্রতিবাদী হলেই ঝগড়া লাগবে। ধর্ম নিয়ে যাদের অসুবিধা হবে তারা নাস্তিক প্রমাণ করতে ব্যস্ত থাকবে।
@tharek_ahmedАй бұрын
আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই । হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহ তায়ালার প্রিয় রাসুল ❤❤
@sksultan6297712 күн бұрын
👍👍👍👍👍👍👍👍
@BabulSarkerAponАй бұрын
সারা পৃথিবীতে একটা-ই গ্রন্থ আছে পূর্বে এবং বর্তমান যার কোন কপি/ডুপ্লিকেট হয়নি আগামীতেও কোন সম্ভাবনা নেই,সেই গ্রন্থের নাম ❤️আল-কুরআন❤️ আমি গর্বিত যে আমি একজন মুসলমান এবং বিশ্বনবী বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ( সাঃ) এর উম্মত।
@sofiurhm33249 ай бұрын
আবোল তাবোল না বলে ধৰ্ম গ্ৰন্থ থেকে Reference দিয়ে সৰা সৰি মূৰ্তি পূজাৰ উত্তৰ দিন। ধৰ্মেৰ কোন গ্ৰন্থেৰ ক'ত পৃষ্ঠায় মূৰ্তিৰ কথা উল্লেখ আছে সৰাসৰি দম থাকিলে, উত্তৰ দিন।
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@rony24collage7 ай бұрын
ভাই জান আপনি ঠিক কমেন্ট করেছেন
@TitoDas-r4i7 ай бұрын
Amar comment dekh murkho
@KhairulIslam-rh2lh6 ай бұрын
রাইট
@madhabsardar758411 ай бұрын
আপনার ভাষা ঠিক করুন। আসরে বসে এসব কি ভাষা ব্যবহার করছেন। জানি আপনি পণ্ডিত। সাজগোজ কম করুন। যদিও আপনারা কোন উত্তর দেন না। সবাই যদি ব ই পড়ে আপনার দরকার কি
@SanjoySarkar-g7b6 ай бұрын
সবাই যদি ধর্মগ্রন্থ পড়বে আপনার মত সাধু দরকার কি জন্য
@writerbabu763515 күн бұрын
একজন স্ত্রীর উদাহরণ দিলেন একজন গুণী ব্যক্তি হয়ে,, তাও ঈশ্বরে কে নিয়ে,, আপনি এটাই স্বীকার করুন ঈশ্বরের কোন রূপ নেই ঈশ্বরের কোন আকার নেই।
@kajolmohanto991711 ай бұрын
খুব ভালো হয়েছে
@rajiaeti958610 ай бұрын
আপনি কোন দলিল দেননি।প্রশ্নর উওর দেন?
@prithomprithombishash11328 ай бұрын
দিয়েছেন আপনি হয়তো শোনেন নি
@ramdas-os6xl7 ай бұрын
আগে দেখে শুনে নিন তারপরে বলুন
@prokriti1377 ай бұрын
আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।
@debnathgonesh103319 күн бұрын
যারা বাজে কমেন্ট করেছে, তাদের কি এখানে কেউ ডেকেছে, যার ধর্ম সেই কর কেন অন্যের ধর্ম নিয়ে কথা বলতে আসিস, নিজের ধর্ম নিয়ে থাক, অন্য ধর্ম নিয়ে হিংসা ছড়ায় জানোয়ার, মানুষ নয়
@abdullahsarker400710 ай бұрын
হে আল্লাহ আপনি হেদায়েত দান করুন
@gopimedia2110 ай бұрын
হরে কৃষ্ণ
@P_Bose_it9 ай бұрын
Hore Krishno 🎉
@somasaha1968 ай бұрын
জয় শ্রীরাম ।
@MohammadsheikhSaimun8 ай бұрын
Amin
@HwHw-vx3ns7 ай бұрын
Ami jodi tor allah ke hedayet na dei tahole tor allah jahanami hobe
আপনি কয়দিন গোসল করেন নি, আর গলায় এসব বিশ্রী কি ঝুলিয়ে রেখেছেন, আপনার ধর্ম কি এগুলো করতে বলে? আপনি পাশে বসে থাকলে তো আর 10 জন খাইতে পারবে না। অনেক হিন্দুই দেখি এরকম করে যে নির্দেশনা মানুষকে এরকম বিশ্রী বানায় সেটা কোন সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক ধর্ম নয় এটা নিশ্চয়ই মানুষের তৈরি।
@earning_today_soumen11 ай бұрын
নমস্কার,সবাই ভালো আছেন তো? 😍
@BaserAliSheikh-x3vАй бұрын
সাদু বাবা প্রশ্ন করা হিসাবে সঠিক উত্তর দেন পেচা পেচি বাদ দেন
@জানারআছেঅনেককিছু-র৪জ16 күн бұрын
কত কত আজব ধর্ম আছে দুনিয়াতে,তার পরও আল্লাহ তার এক মাত্র মনোনীত ধর্মে ইসলামে পাঠিয়েছেন,আলহামদুলিল্লাহ।
@MdkazibanhossenKazi23 күн бұрын
এই কথা জীবনেও বলবে না
@SajibWajedjoy-n7x10 ай бұрын
রেফারেন্স দেননা কেনো দাদা
@dipdip356310 ай бұрын
তুমই স্রষ্টার অস্তিত্বের রেফারেন্স দিতে পারবা...তাহলে তো আর রেফারেন্স খোজা লাগে না
@RupaliAkter-u3l5 ай бұрын
@@dipdip3563hm,,amar sathe boshn
@mdshamsulhudasaruwer38409 ай бұрын
আপনি এত কিছু জানলে ডা: জাকির নায়েকের সঙ্গে বিতর্ক অনুষ্ঠান করতে যান না কেন?
Al hadulillah i a. M. Muslim allah ke onek onek sukhriya muslim hoye jonmo hoye ami onek khushi
@othertube469610 ай бұрын
Alhamdulliah ❤❤
@smartvaluemerijaan43710 ай бұрын
Ai jonnoi to American Airport e lengto kore checking kore
@sahedhossain25118 күн бұрын
প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে পাগলের মতন যা মনে আসতাসে তাই বলে যাচ্ছে।
@MotivatedEarningChannel10 ай бұрын
আল্লাহ এক, এবং অদ্বিতীয়। তিনিই একমাত্র এই বিশ্ব জগতের মালিক। একমাত্র তিনিই আমাদেরকে খাওয়ান, তিনিই আমাদেরকে বাচিয়ে রেখেছেন, তিনিই আমাদেরকে মৃত্যু দিবেন। এবং, মৃত্যুর পরে আমাদের সবাইকে এই দুনিয়ার মাটিতে এক করাবেন। সেই দিন তিনিই হবেন, বিচার দিবসের মালিক। অন্য কোনো, শক্তিশালী মালিক থাকবে না। আচ্ছা এখন বলুন, এই যে আল্লাহর এই দুনিয়াতে থেকে তার ইবাদাত, বা তার কাছে সিজদা না দিয়ে, আপনারা দেব, দেবী, বিভিন্ন গাছ, সাপ, চন্দ্র, সূর্য, আগুন ইত্যাদি, এগুলোর কাছে মাথা নত করছেন, একবার নিরিবিলি ভাবুনতো, এই পৃথিবীতে যা কিছু আছে, সব তো, এক জন সৃষ্টি করেছেন। আর তিনিই হলো, এক আল্লাহ। যদি এই সৃষ্টির পিছনে, দ্বিতীয় অন্য কেউ থাকতো, অন্য কোনো শক্তি থাকতো, তাহলে এই দুনিয়াটা কি টিকে থাকতো, একজন বলবে, এটা আমি সৃষ্টি করেছি, আর একজন বলবে, এটা আমি সৃষ্টি করেছি, আর একজন বলবে, ওটা আমার, এই ভাবে, একে অপরের সঙ্গে মারামারি, হানাহানি, হিংসা, বিদ্বেষ, সৃষ্টি হবে, ফলে এই দুনিয়াটা সৃষ্টিকতা দের মাঝে মারামারির কারনে দুনিয়াটা ধ্বংস হয়ে যেতো। যাই হোক, তাহলে এই দুনিয়াটা একজনের কাছেই নিয়ন্ত্রিত। আর তিনি হলো, এক আল্লাহ। তাহলে এখন ভাবুন, আপনারা যাদের নিকটে মাথা নত করছেন, ধরে নেন, বিভিন্ন দেব, দেবী, বিভিন্ন মূরতি, ইত্যাদি, আচ্ছা, এদেরকে কে বানাচ্ছে, আপনাদের মোতো মানুষই বানাচ্ছে, কি দিয়ে বানাচ্ছেন, আল্লাহর দেয়া, মাটি, খর খুটা, বা পাথর, বালু, ইট, সিমেন্ট ইত্যাদি। এগুলো তো, আল্লাহই সৃষ্টি করেছেন। তাহলে, আল্লাহই এদের নিয়ন্ত্রণ করেন, এই, ইট, বালু, মাটি, ইত্যাদি। তাহলে একবার ভাবুন, এই, মাটি, ইট, বালু, পাথর এদের কি কোনো নিজস্ব শক্তি, বা খমতা, আছে,,,,?? কারন এদের মালিক ও তো আল্লাহ। তাহলে আল্লাহ ছাড়া কেনো, অন্য কোনো নিজস্ব বানানো দেব, দেবী, মূরতি, কাছে, মাথা নত করছেন, মৃত্যুর পর আল্লাহ যখন সবাইকে একত্রিত করাবেন, তখন আল্লাহর সামনে কিভাবে দারাবেন, কি বলবেন আল্লাহ কে, আমাদের অন্য কোনো শক্তি আছে, যে তারা আমাদেরকে, বাচাবে,,,, তো আল্লাহ বলবেন, কোথায় তোমাদের খোদা, নিয়ে আসো, আমার সামনে, যে আমার হাত থেকে তোমাদেরকে বাচাবে। তখন আর কিছুই করার থাকবে না। আল্লাহ এর হাতে, ধরা পরে যাবেন। যাওয়ার কোনো, বা পালানোর কোনো পথ থাকবে না। কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে, জাহান্নাম। আর জাহান্নাম যে কতো ভয়ানক জায়গা, অনলাইনে search দিলেই জানতে পারবেন। তো এই দুনিয়াতে হয়তোবা আল্লাহ কিছুই বলছেন না। কিন্তু, বুঝে আসবে ভাই, মৃত্যুর পরে, তখন হুস হবে, দুনিয়াতে কি এইসব করে এসেছি, কেনো আল্লাহ কে এক হিসেবে মেনে নেইনি, কেনো, আল্লাহকে সিজদা দেয়নি, তখন আর আল্লাহ ছেড়ে দেবেন না। ভায়ানক শাস্তি বছরের পর বছর, যেই নতুন জিন্দেগীর শেষ নেই, মানে পরকাল। এই দুনিয়া শুরু হয়েছে, শেষ ও একদিন হবে। কিন্তু, মৃত্যুর পরে যেই নতুন জীবন শুরু হবে, ওটার কোনো শেষ নেই। তো, ওই জীবনের প্রতিটি সময়ের জন্য, সেই ভয়ানক শাস্তি ওই দেব, দেবী, মূরতি পূজারকদের, জন্য আল্লাহ নিরধারন করে দেবেন। বাচার আর কোনো পথ থাকবে না। তাই আপনাদেরকে বলছি, এক আল্লাহকে বিশ্বাস করুন, তিনি ছাড়া এই পৃথিবীতে অন্য কোনো শক্তিশালী খোদা নেই। আল্লাহ এক এবং, অদ্বিতীয়। তাকেই মেনে নেন, তার বিধি বিধান অনুযায়ী চলুন, তাকেই সিজদাহ্ দেন, এইসব মিথ্যা ধরমো গুলোকে, ভালো করে যাচাই বাছাই করুন। একমাত্র আল্লাহ এর দেয়া, ইসলাম ধরমো কে মেনে নিয়ে, আল্লাহর প্রিয় বান্দা হয়ে যান। আার মৃত্যুর পর, জাহান্নামে না গিয়ে, জান্নাতে যান। আর জান্নাত যে কত আরাম, আয়েশ, ভোগ বিলাস এর জায়গা, এটাও online search দিয়ে জেনে নিতে পারেন। আমার এই Comments টি শুধু মাত্র অমুসলিম ভাইদের জন্য। দয়া করে কেউ আমাকে ভুল বুঝবেন না। এটা আপনাদের ভালোর জন্যই দিলাম। আমার এই Comments কে নিয়ে আপনারা বারবার পরুন, আর আকাশের দিকে তাকিয়ে, একটু চিন্তা করুন, সহজ সরল মনে, কে আমার আসল খোদা, কে আমার রব, কে আমার আসল সৃষ্টিকতা। তাহলেই ans নিজে নিজেই পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে ,,,,,,,,,,,,
@pradipkumar684510 ай бұрын
আপনার মধ্য জ্ঞানের অভাব আছে
@MotivatedEarningChannel10 ай бұрын
@@pradipkumar6845 ভুল পথে আছেন। দাদা। নিজ বুদ্ধি খাটান,,, কে আমাকে সৃষ্টি করেছে,, কার কাছে মাথা নত করছি আমরা
@shahadatmollick796811 ай бұрын
এটা কোন যূক্তি হলো?
@KumareshSarker-i6b11 ай бұрын
অযুক্তির কি হলো?
@YousufMolla-if9tp21 күн бұрын
একজন সাধারণ মুসলিম এনার থেকেও যুক্তিবাদী মানুষ একজন পন্ডিত সে মানুষকে যুক্তি দিয়ে বোঝাবার ক্ষমতা নেই আসলেই মিথ্যা কখনো সত্যকে ধামাচাপা দিতে পারে না❤❤❤
@sohidislam58623 күн бұрын
অযথা কিচ্ছা কাহিনী না বলে ধর্মগ্রন্থে কোথায় মূর্তি পূজা করা জায়েজ আছে সেটা প্রশ্নকারীকে জানিয়ে দেন।
@smsayeedacademy72067 ай бұрын
জানা আকাংখানিয়ে শুনছিলাম কিন্তু প্রশ্ন কি আর উত্তর কি। সবই হ য ব র ল। 🎉
@MdSadab-l4d6 ай бұрын
আমার ও সেম প্রশ্ন
@SkKumarSantoRay11 ай бұрын
আমি এই বাবাজির সাথে দেখা করতে চাই,,,,,আমার অনেক দিনের আসা
@A.D.G.Topu_Returns19 күн бұрын
শ্রী গোপীনাথ প্রভুর প্রতি যথাবিহিত সম্মান রেখেই বলছি, আপনি যে বললেন কুরুক্ষেত্রের ময়দানে একমাত্র অর্জুন ছাড়া ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দিব্য কথোপকথন অন্য কেউ শোনেনি। এ কথাটি ভুল। মহারাজ ধৃতরাষ্ট্রের সারথি ও গুপ্তচর সঞ্জয়, যিনি মহর্ষি বেদব্যাসের শিষ্য ছিলেন এবং মহর্ষি বেদব্যাসের থেকে যিনি দিব্যদৃষ্টি চেয়ে নিয়েছিলেন যুদ্ধের ঘটনাবলী মহারাজ ধৃতরাষ্ট্রের কাছে বর্ণনা করার জন্য। সেই সঞ্জয় শ্রীকৃষ্ণের প্রতিটি উক্তি তাঁর দিব্যদৃষ্টি-বলে শ্রবণ করেছিলেন এবং মহারাজ ধৃতরাষ্ট্রের কাছে বর্ণনা করেছিলেন। তিনি ছাড়াও হনুমান অর্জুনের রথের চূড়ায় বসে ছিলেন এবং আরেকজন - ঘটোৎকচ এঁর পুত্র বর্বরীক ছিলেন যিনি কুরুক্ষেত্রের সকল ঘটনা অবলোকন করেছিলেন। আমি অবাক হচ্ছি প্রভু গোপীনাথ কেন বিভ্রান্ত হলেন! আমার অপরাধ ক্ষমা করবেন।