হাসিমুখে আহলে হাদীস ভাইদের যে ভুলগুলো ধরিয়ে দিলেন এবং শুধরানোর পরামর্শ দিলেন- Mufti Kazi Ibrahim

[@abdulaziz1209]

সহজ ও সরল মানুষ,স্পষ্টভাবে কথা বলে জাযাকাল্লাহ।

[@Suhanas_Dreamart]

শায়েখ বেশ সহজ, সুন্দর ভাষায় কথা বলে। আল্লাহ তাঁর ভুল ত্রুটি ক্ষমা করুক।

[@hmmtv8495]

মা শা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আপনার কথা শুনে নতুন কিছু শেখা যায়।

[@SHAFIQULISLAM-mv8wr]

جزاک الله خيرا. বতর্মান সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও সার্বজনীন আলোচনা ও নাসীহাহ। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে তা সঠিকভাবে অনুধাবন করার তৌফিক দান করুন।

[@BTSARMY-ur2nt]

আসসালামু আলাইকুম স্যার আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে সব সমস্যা থেকে হেপাজত করুন আমিন আলহামদুলিল্লাহ

[@zahangirsons1447]

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মধ্যে কুরআন ও সুন্নাহর সঠিক জ্ঞান রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ

[@mdmijanurrohoman8019]

শেখ আপনার মত যদি সবাই কথা বলত এক হওয়ার চেষ্টা করত তাহলে ইনশাআল্লাহ সব মুসলিম একতা

[@MdHasan-ix5jk]

Masallah jajakalluhu khairan love you very much only for almighty Allah SWT

[@মৃত্যুরঅপেক্ষা-ঞ২ট]

Right vai

[@hmalaminshakib9768]

শেখ🤣🤣🤣

[@faridhossain5935]

ওস্তাদজির কথায় আমাদের জন্য অনেক কিছু শেখার আছে

[@md.kamruzzamansn6948]

আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনার প্রতি রহম করুন। খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা উপস্থাপন করছেন আলেম সাহেব।

[@nusaibaalifaofficial]

মাশাআল্লাহ, খুব সুন্দর আলোচনা ও পরামর্শ

[@omurfaruk1474]

শাইখ এর কথা গুলো অন্তর ছুঁয়ে গেল ।।।

[@mamunmiah1683]

ইসলামিক চিন্তাবিদ গবেষক পকিহ হাফেজ কাজী ইব্রাহিম

[@slaveofallah73]

শব্দটা "ফকিহ" হবে ভাই। "পকিহ" না

[@aburayhan2715]

Ki r bolben murkher dol ke

[@mdrazu9626]

সুবহানাল্লাহি বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম

[@shamsulhaque5701]

সঠিক পরামর্শর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

[@Al-Islam-g6d]

সুন্দর উপদেশ।তবে তারাই সবচেয়ে বেশি কোরআন ও হাদিস মানে।

[@alomgirshekh2890]

হুজুর হক কথা বলেছেন মাশা আল্লাহ !

[@sumayaafrin7578]

মাশাআল্লাহ, খুব সুন্দর ও উপকারী আলোচনা!

[@md.almamun7717]

ওসব আহলে হাদিস হানাফি সুন্নি মানি না ৷ আমরা মুসলিম ৷ এটাই আমাদের আসল পরিচয় ৷ আমরা একে অপরের পরিপুরক ৷ একে অপরের ভাই ৷ একে অপরের সহযোগী ৷ এটাই আসল ৷

[@belalhabise]

শির্ক, বেদআত, এগুলো যারা করবে তাদের খারাপ গুনকে বর্জন করতে হবে। কিন্তু তাদের ভাল গুনকে ভালবাসতে হবে। সবসময় শির্কের ও বেদআত থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন। দল মোদের একটাই তা হলো ইসলাম

[@khalilurrahman6656]

না ভাই, আহলে হাদিস কোন দল নয়।

[@shamsulhuq2330]

@@belalhabise হাদিস অস্বীকারকারীরা সব জাহান্নামী । একটি হাদীসকেও জাল বললে সে নিজের জায়গা জাহান্নামে করে নিলো (সহীহ হাদীস) । যার আদব নাই তার কোনো আল্লাহ - রাসূল নাই । প্রকৃত আলেমরা বলেন "আমি এই হাদিসটি পাইনি" । হাদীস অস্বীকার করতে ইজতিহাদ লাগে ---- যারা এই তথ্যটিও জানে না তারা তাদের অনুসারী, ভক্তদের শিখাচ্ছে আলেমদের কাছে দলিলসহ হাদীসের সনদ, মাতান চাওয়া যায় । ইচ্ছা হলেই, নিজের সামনে উপস্থিত কিতাবে একটি হাদীস না পেলেই হাদীস অস্বীকার করা যায় না । নকল আলেমরা আজকাল "চীন" এবং "আলীউন বাবুহা" হাদীস অস্বীকার করে এমনভাবে যেন এগুলো কিছুই না । ইজতিহাদ লাগবে যেসব বিষয়ে সেসব বিষয় একা - একা সমাধান করার অপচেষ্টা চলছে । অন্যের ঘাড়ে নিজের মতবাদ চাপাচ্ছে নকল আলেমরা (সালাফিরা) । ইজতিহাদ যিনি করতে পারেন তাঁকে মুজতাহিদ বলা হয় । পৃথিবীতে সালাফিদের (মাজহাব মানে না যারা) কোনো মুজতাহিদ নেই । আমাদের তর্ক করা বন্ধ করতে হবে । ইসলাম ধর্মে তর্কের কোনো সুফল নেই । রাসূলাল্লাহ (সা) তর্ক করতেন না । ইমাম মালিক (র) তর্ক অপছন্দ করতেন এবং তর্ক সৃষ্টি হলে প্রস্থান করতেন । মদিনাতে রাসূল (সা) যখন টাকা চেয়েছিলেন তখন একজন ইহুদি মজা করে বলেছিল "আল্লাহর হাত কি বন্ধ হয়ে গেছে ?" । এই একজন ইহুদীর "মজা" করার কথা তুলে অধিকাংশ মুসলিম আলেম সব ইহুদিদের কুরআনের এই আয়াতের নিচে এনে লানত করেছে, করছে । ইহুদি ধর্মেও ধর্ম নিয়ে মজা করার শাস্তি খুবই কঠিন বিশেষ করে সেটা যদি হয় কোনো পয়গম্বরের সাথে । একজন ধার্মিক ইহুদির কাছে এই ধরণের কথা ধর্মদ্রোহিতার সমান (যদি গম্ভীরভাবে বলা হয়) । নিজে নিজে প্রাক - আধুনিক যুগের কিতাব পড়া এই জন্যই বিপদজনক । এই ধরণের বিষয়ের বই পড়ার ব্যাপারে আমাদের সাবধান থাকতে হবে । ইবনে তাইমিয়াহ এবং সব সালাফিরাই আহাদ হাদিসগুলো (একজন বর্ণনাকারী) ব্যবহার করতে চায় আক্বীদার ইস্যুতে । এবং এই ব্যাপারে মাজহাবের আলেমরা দ্বিমত পোষণ করেন । অর্থাৎ এ বিষয়ে খিলাফ আছে । কিন্তু যারা খিলাফকে মানে না তাদের সাথে কোনো কথার বা বিতর্কের সুযোগ থাকে না । হজরত আলীকে (রা) নেতিবাচকভাবে তুলে ধরে এমন সব হাদিসই সন্দেহজনক । আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারার হাদিসের ভেতরেই ইবনে আব্বাস (রা) বলেছেন হজরত আলী (রা) আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারেন নাই । ইবনে আব্বাস (রা) কিভাবে হজরত আলীর (রা) থেকে বেশি জানেন ? শেষ জামানায় "হাদিস" নামটি ব্যবহার করে একটি ফিৎনাহবাজ দল আসার ভবিশ্বৎবাণী রাসূল (সা) করেছিলেন । মাজহাব - বিরোধীরাই কিন্তু শিয়া - সুন্নীর বাইরে "আহলে হাদিস" মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছে, করছে । অগণিত হাদীসকে জাল বলে যারা প্রতিনিয়ত বই লিখছে তাদের সাথে ঐক্য হবে কিভাবে মুসলমানদের ? হাদীসের সনদ, মাতান, সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রচার, বিকৃতি ---- প্রতিটি ধাপই রয়েছে । আমরা বহু হাদীস হারিয়েছি । হজরত আবু বকর (রা) নিজেই ৫০০ হাদিস পুড়িয়ে দিয়েছিলেন হযরত আয়েশার (রা) ঘরে যা ভেড়া, হরিনের চামড়ায় লেখা ছিল (মুসনাদে আহমাদে যা আছে । অর্থাৎ ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (র) এই হাদিস সংগ্রহ করেছেন । হজরত আয়েশা (রা) এই হাদীস বর্ণনা করেছেন । এটা হাম্বলী মাজহাবের হাদিসের গ্রন্থ) ।

[@shamsulhuq2330]

@@khalilurrahman6656 হাদিস অস্বীকারকারীরা সব জাহান্নামী । একটি হাদীসকেও জাল বললে সে নিজের জায়গা জাহান্নামে করে নিলো (সহীহ হাদীস) । যার আদব নাই তার কোনো আল্লাহ - রাসূল নাই । প্রকৃত আলেমরা বলেন "আমি এই হাদিসটি পাইনি" । হাদীস অস্বীকার করতে ইজতিহাদ লাগে ---- যারা এই তথ্যটিও জানে না তারা তাদের অনুসারী, ভক্তদের শিখাচ্ছে আলেমদের কাছে দলিলসহ হাদীসের সনদ, মাতান চাওয়া যায় । ইচ্ছা হলেই, নিজের সামনে উপস্থিত কিতাবে একটি হাদীস না পেলেই হাদীস অস্বীকার করা যায় না । নকল আলেমরা আজকাল "চীন" এবং "আলীউন বাবুহা" হাদীস অস্বীকার করে এমনভাবে যেন এগুলো কিছুই না । ইজতিহাদ লাগবে যেসব বিষয়ে সেসব বিষয় একা - একা সমাধান করার অপচেষ্টা চলছে । অন্যের ঘাড়ে নিজের মতবাদ চাপাচ্ছে নকল আলেমরা (সালাফিরা) । ইজতিহাদ যিনি করতে পারেন তাঁকে মুজতাহিদ বলা হয় । পৃথিবীতে সালাফিদের (মাজহাব মানে না যারা) কোনো মুজতাহিদ নেই । আমাদের তর্ক করা বন্ধ করতে হবে । ইসলাম ধর্মে তর্কের কোনো সুফল নেই । রাসূলাল্লাহ (সা) তর্ক করতেন না । ইমাম মালিক (র) তর্ক অপছন্দ করতেন এবং তর্ক সৃষ্টি হলে প্রস্থান করতেন । মদিনাতে রাসূল (সা) যখন টাকা চেয়েছিলেন তখন একজন ইহুদি মজা করে বলেছিল "আল্লাহর হাত কি বন্ধ হয়ে গেছে ?" । এই একজন ইহুদীর "মজা" করার কথা তুলে অধিকাংশ মুসলিম আলেম সব ইহুদিদের কুরআনের এই আয়াতের নিচে এনে লানত করেছে, করছে । ইহুদি ধর্মেও ধর্ম নিয়ে মজা করার শাস্তি খুবই কঠিন বিশেষ করে সেটা যদি হয় কোনো পয়গম্বরের সাথে । একজন ধার্মিক ইহুদির কাছে এই ধরণের কথা ধর্মদ্রোহিতার সমান (যদি গম্ভীরভাবে বলা হয়) । নিজে নিজে প্রাক - আধুনিক যুগের কিতাব পড়া এই জন্যই বিপদজনক । এই ধরণের বিষয়ের বই পড়ার ব্যাপারে আমাদের সাবধান থাকতে হবে । ইবনে তাইমিয়াহ এবং সব সালাফিরাই আহাদ হাদিসগুলো (একজন বর্ণনাকারী) ব্যবহার করতে চায় আক্বীদার ইস্যুতে । এবং এই ব্যাপারে মাজহাবের আলেমরা দ্বিমত পোষণ করেন । অর্থাৎ এ বিষয়ে খিলাফ আছে । কিন্তু যারা খিলাফকে মানে না তাদের সাথে কোনো কথার বা বিতর্কের সুযোগ থাকে না । হজরত আলীকে (রা) নেতিবাচকভাবে তুলে ধরে এমন সব হাদিসই সন্দেহজনক । আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারার হাদিসের ভেতরেই ইবনে আব্বাস (রা) বলেছেন হজরত আলী (রা) আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারেন নাই । ইবনে আব্বাস (রা) কিভাবে হজরত আলীর (রা) থেকে বেশি জানেন ? শেষ জামানায় "হাদিস" নামটি ব্যবহার করে একটি ফিৎনাহবাজ দল আসার ভবিশ্বৎবাণী রাসূল (সা) করেছিলেন । মাজহাব - বিরোধীরাই কিন্তু শিয়া - সুন্নীর বাইরে "আহলে হাদিস" মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছে, করছে । অগণিত হাদীসকে জাল বলে যারা প্রতিনিয়ত বই লিখছে তাদের সাথে ঐক্য হবে কিভাবে মুসলমানদের ? হাদীসের সনদ, মাতান, সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রচার, বিকৃতি ---- প্রতিটি ধাপই রয়েছে । আমরা বহু হাদীস হারিয়েছি । হজরত আবু বকর (রা) নিজেই ৫০০ হাদিস পুড়িয়ে দিয়েছিলেন হযরত আয়েশার (রা) ঘরে যা ভেড়া, হরিনের চামড়ায় লেখা ছিল (মুসনাদে আহমাদে যা আছে । অর্থাৎ ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (র) এই হাদিস সংগ্রহ করেছেন । হজরত আয়েশা (রা) এই হাদীস বর্ণনা করেছেন । এটা হাম্বলী মাজহাবের হাদিসের গ্রন্থ) ।

[@khalilurrahman6656]

@@shamsulhuq2330 আসলে হয়েছে কি ভাই, আমরা মুসলিমরা ঘোর বিভ্রান্তিতে পড়ে আছি। কিছু লোক রয়েছে যারা নিজেদের স্বার্থোদ্ধারের জন্য ধর্মকে ব্যবহার করে ধর্মের মুল ভিত্তি কে নাড়িয়ে দিয়েছে। রাজনৈতিক নেতা হতে আরম্ভ করে পীর ফকির, কিছু মৌলবি এমনকি কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মকে ব্যবহার করতে ছাড়ছে না। কে জান্নাতে আর কে জাহান্নামে যাবে সেটা একমাত্র চুড়ান্ত ভাবে মহান আল্লাহই জানেন। মাহজাবি কোন্দলে ইসলামের অপূরনীয় ক্ষতি হয়ে গেছে আল্লাহর ওয়াস্তে এ সমস্ত দলবাজি বন্ধ করে অন্তরটা ঠিক করে আগে মুসলমান হউন যদি ইহকালে ও পরকালে কল্যান পেতে চান।

[@AbdulKader-cl3wf]

সুন্দর আলোচনা .جزاك الله خيرا

[@Abdurrahim-nf8gc]

মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা

[@uzzalhossain777]

মাশা-আল্লাহ,, খুব সুন্দর আলোচনা করলেন

[@kartv7150]

অসাধারণ!!! খুব ভাল, বাস্তবিক তথ্যমূলক আলোচনা। আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুন।

[@mozahidulislam4701]

জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।

[@shafiqulislam9182]

মেধাবী একজন বক্তা

[@mahabulhaque2178]

আমরা সবাই মুসলমান এটাই আমার কাছে বড়। আল কোরআন, আল হাদিস সকলেই মানি তবু কেন একে অপরের সাথে বিবাদে জড়িয়ে পরই?

[@khalidsaifullahshamim9911]

মাশাল্লাহ এমন তথ্যবহুল আলোচনা জীবনে প্রথম শুনলাম। আপনার প্রত্যেকটি কথা খাপে খাপে মিলে যায়।

[@SAIDURRAHMAN-mx9ne]

আলহামদুলিলাহ হুজুর ঠিক বলেছেন আমরা সবাইমিলে এক প্লাটফর্মে আশার তৌফিক দান করুক

[@mdmostopa3951]

আল্লাহর কাছে প্রার্থনা , আল্লাহ যেন অবিলম্বে উনাকে মুক্তির ব্যবস্থা করে দেন ।

[@mdhimu3726]

বারাকাল্লাহ ফি হায়াতি ইব্রাহিম স্যার।

[@saidurrahman2049]

হানাফীরা সেরার সেরা, মাশাআল্লাহ

[@mahmudbhtv1514]

শায়েখ আপনার কথা গুলো একবারে দিলে গেতে যায়। আলহামদুলিল্লাহ😍😍🤩

[@foyejahmed8710]

جزاکاللہ

[@mdyakubyakub7304]

Alhamdulillah Jajakallaho kairan

[@Ail-DawahCenter]

মাথা শেষের দিকে...😢 আল্লাহ তাআলা হেফাজত করুন

[@ahamirhamzaahamirhamza]

নিজের মাথা আছে?

[@sahalomhossain3945]

এই শায়েখের কথা গুলো অনেক ভালো লাগে

[@mdal-aminislam3549]

কুরআন ও হাদিস দুটাই জরুরি

[@konokbabu1650]

আসুন পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসের আলোকে জীবন গড়ি

[@shamsulhuq2330]

@@konokbabu1650 হাদিস অস্বীকারকারীরা সব জাহান্নামী । একটি হাদীসকেও জাল বললে সে নিজের জায়গা জাহান্নামে করে নিলো (সহীহ হাদীস) । যার আদব নাই তার কোনো আল্লাহ - রাসূল নাই । প্রকৃত আলেমরা বলেন "আমি এই হাদিসটি পাইনি" । হাদীস অস্বীকার করতে ইজতিহাদ লাগে ---- যারা এই তথ্যটিও জানে না তারা তাদের অনুসারী, ভক্তদের শিখাচ্ছে আলেমদের কাছে দলিলসহ হাদীসের সনদ, মাতান চাওয়া যায় । ইচ্ছা হলেই, নিজের সামনে উপস্থিত কিতাবে একটি হাদীস না পেলেই হাদীস অস্বীকার করা যায় না । নকল আলেমরা আজকাল "চীন" এবং "আলীউন বাবুহা" হাদীস অস্বীকার করে এমনভাবে যেন এগুলো কিছুই না । ইজতিহাদ লাগবে যেসব বিষয়ে সেসব বিষয় একা - একা সমাধান করার অপচেষ্টা চলছে । অন্যের ঘাড়ে নিজের মতবাদ চাপাচ্ছে নকল আলেমরা (সালাফিরা) । ইজতিহাদ যিনি করতে পারেন তাঁকে মুজতাহিদ বলা হয় । পৃথিবীতে সালাফিদের (মাজহাব মানে না যারা) কোনো মুজতাহিদ নেই । আমাদের তর্ক করা বন্ধ করতে হবে । ইসলাম ধর্মে তর্কের কোনো সুফল নেই । রাসূলাল্লাহ (সা) তর্ক করতেন না । ইমাম মালিক (র) তর্ক অপছন্দ করতেন এবং তর্ক সৃষ্টি হলে প্রস্থান করতেন । মদিনাতে রাসূল (সা) যখন টাকা চেয়েছিলেন তখন একজন ইহুদি মজা করে বলেছিল "আল্লাহর হাত কি বন্ধ হয়ে গেছে ?" । এই একজন ইহুদীর "মজা" করার কথা তুলে অধিকাংশ মুসলিম আলেম সব ইহুদিদের কুরআনের এই আয়াতের নিচে এনে লানত করেছে, করছে । ইহুদি ধর্মেও ধর্ম নিয়ে মজা করার শাস্তি খুবই কঠিন বিশেষ করে সেটা যদি হয় কোনো পয়গম্বরের সাথে । একজন ধার্মিক ইহুদির কাছে এই ধরণের কথা ধর্মদ্রোহিতার সমান (যদি গম্ভীরভাবে বলা হয়) । নিজে নিজে প্রাক - আধুনিক যুগের কিতাব পড়া এই জন্যই বিপদজনক । এই ধরণের বিষয়ের বই পড়ার ব্যাপারে আমাদের সাবধান থাকতে হবে । ইবনে তাইমিয়াহ এবং সব সালাফিরাই আহাদ হাদিসগুলো (একজন বর্ণনাকারী) ব্যবহার করতে চায় আক্বীদার ইস্যুতে । এবং এই ব্যাপারে মাজহাবের আলেমরা দ্বিমত পোষণ করেন । অর্থাৎ এ বিষয়ে খিলাফ আছে । কিন্তু যারা খিলাফকে মানে না তাদের সাথে কোনো কথার বা বিতর্কের সুযোগ থাকে না । হজরত আলীকে (রা) নেতিবাচকভাবে তুলে ধরে এমন সব হাদিসই সন্দেহজনক । আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারার হাদিসের ভেতরেই ইবনে আব্বাস (রা) বলেছেন হজরত আলী (রা) আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারেন নাই । ইবনে আব্বাস (রা) কিভাবে হজরত আলীর (রা) থেকে বেশি জানেন ? শেষ জামানায় "হাদিস" নামটি ব্যবহার করে একটি ফিৎনাহবাজ দল আসার ভবিশ্বৎবাণী রাসূল (সা) করেছিলেন । মাজহাব - বিরোধীরাই কিন্তু শিয়া - সুন্নীর বাইরে "আহলে হাদিস" মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছে, করছে । অগণিত হাদীসকে জাল বলে যারা প্রতিনিয়ত বই লিখছে তাদের সাথে ঐক্য হবে কিভাবে মুসলমানদের ? হাদীসের সনদ, মাতান, সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রচার, বিকৃতি ---- প্রতিটি ধাপই রয়েছে । আমরা বহু হাদীস হারিয়েছি । হজরত আবু বকর (রা) নিজেই ৫০০ হাদিস পুড়িয়ে দিয়েছিলেন হযরত আয়েশার (রা) ঘরে যা ভেড়া, হরিনের চামড়ায় লেখা ছিল (মুসনাদে আহমাদে যা আছে । অর্থাৎ ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (র) এই হাদিস সংগ্রহ করেছেন । হজরত আয়েশা (রা) এই হাদীস বর্ণনা করেছেন । এটা হাম্বলী মাজহাবের হাদিসের গ্রন্থ) ।

[@konokbabu1650]

@@shamsulhuq2330 আপনি কি বলতে চাচ্ছেন যে আহলে হাদীসরা সব হাদীসকে জাল জয়ীফ বলে।

[@shamsulhuq2330]

@@konokbabu1650 আমাদের তর্ক করা বন্ধ করতে হবে । ইসলাম ধর্মে তর্কের কোনো সুফল নেই । রাসূলাল্লাহ (সা) তর্ক করতেন না । ইমাম মালিক (র) তর্ক অপছন্দ করতেন এবং তর্ক সৃষ্টি হলে প্রস্থান করতেন । সাধারণ মুসলমানদের বুঝতে হবে তারা যে বিষয়ে লেখাপড়া করেনি সেই বিষয়ে বছরের পর বছর লেখাপড়া করেছে এমন ব্যক্তির সাথে তারা তর্ক করতে পারে না যদিও তারা এই ব্যক্তির সাথে দ্বিমত পোষণ করে কারণ তাদের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য নেই এই ব্যক্তির সাথে তর্ক করার । ওলামাদের মধ্যে তর্ক জিনিসটার মর্যাদা "মাকরূহ" এবং ওলামাদের মতে সাধারণ মানুষদের ভেতরে দ্বীনের বিষয়ে তর্ক হওয়া "হারাম" । এই জন্য জ্ঞানের বিষয়টি ওলামাদের কাছে ছেড়ে দিতে বলেছেন ইমাম গাজ্জালী (র) । তবে এর মানে এই নয় যে আপনি আলেম হবেন না । এর মানে এই যে, আপনি যদি আলেম না হন তাহলে জ্ঞানের ব্যাপারে কথা বলতে শুরু করবেন না কারণ আপনার জ্ঞান নেই । এই জন্য ইমাম বুখারী (র) বলেছেন কিছু বলার বা করার আগে "জ্ঞানের" অধ্যায়টি বা "জ্ঞানের" বইটি জানতে হবে । তাই আমাদের জিহবাকে আমাদের পাহারা দিতে হবে তর্কের বিরুদ্ধে । আমাদের ভেতরে বহু মুসলমান আছে যারা সবসময় তর্ক করে । হযরত আলীকে (রা) জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল "আপনি কিভাবে একজন মানুষকে চিনতে পারেন ?" । তিনি বলেছিলেন "কেউ মুখ খুললেই আমি তাকে চিনে ফেলি । যদি সে চুপ থাকে আমি তাকে একদিনের ভেতরে চিনতে পারবো" । মানুষ তার জিহ্বার নিচে লুকিয়ে থাকে এবং মুখ খুললেই সে উন্মোচিত হয় ----- সে বোকা হোক আর বুদ্ধিমান হোক । দুনিয়াতে নিজের অবস্থান জানতে হবে আমাদের প্রত্যেককেই । এটা আদবের অংশ । যে জ্ঞানের ছাত্র নয় সে একজন জ্ঞানের ছাত্রের সমান নয় । ঘরে অনুবাদ করা কোরান - হাদিসের বই থাকা মানে এই নয় যে আপনি আলেম বা জ্ঞানের ছাত্র । ইসলাম ধর্মের অন্যতম রহস্য হচ্ছে এই ধর্মে জ্ঞান অন্য ব্যক্তি থেকে নেওয়া হয় । জিব্রাইল (আ) ছিলেন রাসূলের (সা) শিক্ষক যদিও জিব্রাইলের (আ) মর্যাদা রাসূলের (সা) ধারে - কাছেও না । কেন ? আলেমরা বলেছেন এর মাধ্যমে উম্মতকে শেখানো হয়েছে "জ্ঞান শিক্ষক থেকে নিতে হয়" । রাসূল (সা) বলেছেন আমাদের শেখানোর জন্য তাঁকে পাঠানো হয়েছে । কেউ হয়তো শুধু তাজউইদের জ্ঞান রাখে এবং আমি হয়তো ফকীহ হতে পারি । ফিকহের জ্ঞান তাজউইদের জ্ঞানের থেকে উর্ধের জ্ঞান । কিন্তু যিনি তাজউইদের জ্ঞান রাখেন তাঁর কাছে আমাকে বিনয়ী হয়ে জ্ঞান প্রার্থী হতে হবে যদি আমার তাজউইদের জ্ঞান না থাকে । একজন সালাফ বলেছেন দুই ধরণের মানুষ শিখতে পারে না ----- দাম্ভিক এবং খুব বেশি লাজুক । অরিজিনাল বোখারী শরীফ সবুজ রঙের এবং মিশর প্রিন্ট । আহলে হাদিসের বোখারী শরীফ নীল রঙের । পাবলিশিং হাউজ কিনতে পারলে তাফসীরের "অপছন্দের" অংশ কেটে ফেলা সম্ভব । সেটাই হচ্ছে । তাফসীরে জালালাইনের একটি অংশে আরবের এক অংশের মানুষদের ব্যাপারে সমালোচনা ছিল । সেই অংশ বাদ দিয়ে দিয়েছে পাবলিশিং হাউজের নিয়ন্ত্রন নেওয়া গোষ্ঠী । রিয়াদুস সালেহীন কিতাবে রাসূলের (সা) "রওজা" বাদ দিয়ে রাসূলের (সা) "মসজিদ" ছেপেছে এই আহলে হাদিসরাই । নকল আলেম মুফতি কাজী ইব্রাহিম (সালাফি) বলে কুমির - কাছিম হালাল, হিটলার মারা যায়নি, মাটির নিচ থেকে অ্যান্টার্কটিকা চলে গেছে, রক্তের গ্রূপের কারণে তাকওয়া কম - বেশি হয় । ইমাম মালিক (রা) এক মুহাদ্দিস - নামধারীর সম্পর্কে বলেছেন "সে দাজ্জালদের ভেতরে একজন দাজ্জাল" । দাজ্জাল শব্দটি আরবী ভাষায় মিথ্যাবাদী, প্রতারক, ধোকাবাজদের বুঝাতে ব্যবহৃত হয় । কুরআন ব্যাখ্যা করতে হলে আরবি ভাষার ১২ টি বিজ্ঞান পরিপূর্ণ আয়ত্তে আনতে হয়, কুরআন নাজিল হওয়ার আগের যুগের আরবি কবিতার জগত পরিপূর্ণ আয়ত্তে আনতে হয় । আপনি যদি কোনো ভাষায় কবিতা বুঝতে পারেন তাহলে আপনি সেই ভাষায় যে কোনো কিছুই বুঝতে পারবেন । কুরআনের সেরা তাফসীর, হাদীসের সেরা কিতাবগুলো পরিপূর্ণরূপে বুঝতে হলে আপনাকে ৭ম শতাব্দীর আরবি ভাষা জানতে হবে । অন্যভাবে বললে, আল্লাহ ধরেই নিয়েছেন আপনি আরবী ভাষাকে ওই স্তরে বোঝার ক্ষমতা অর্জন করেই কুরআন তেলাওয়াত শুরু করেছেন । রাসূলাল্লাহর (সা) কাছে আরবি ভাষার সেরা কিতাব কুরআন এসেছিল তখনই যখন আরবি ভাষার উৎকর্ষতা চূড়ায় পৌঁছেছিল । হযরত আয়েশার (রা) হাজার হাজার হাজার হাজার লাইন আরবি কবিতা মুখস্ত ছিল । রাসূল (সা) কবিদের আমন্ত্রণ জানাতেন কবিতা শোনার জন্য । কবিতা হচ্ছে ধর্মান্ধতার প্রতিষেধক । সব পয়গম্বরদের কাছে ওহী আসার আগে কবিতা এসেছে "ভাল" কবিদের মাধ্যমে । কবিরা আল্লাহর শিষ্য (হাদিসে কুদসী) ।

[@belalhossain5742]

Sukran, Zajakallahu khairan fiddariyn

[@mdassaduzzaman3563]

বাস্তব কথা আমাদের ভুল গুলো সংসোধন করতে হবে

[@mobinulislam541]

ঐরকম হাফেজ কিজন্যে গান উদ্বোধন করার জন্য কোরআন তেলাওয়াত দেওয়ার বা বা বা বিশ্বজয়ী হাফেজ।

[@DRMohammadAyub-lp5lm]

Maa sha Allah jaajakallaho hairan 2

[@MuhammadAbuHanif]

মুসলমানদের একত্রিত হওয়া খুব দরকার।

[@md.masudzaman3505]

সুন্নিগনের জন্য নিজস্ব মসজিদ নাই: মুসলিম উম্মাহর জ্ন্য মসজিদ। কিন্তু আহলেহাদীছ গন শুধু মাত্র তাদেরই জন্য মসজিদ বানিয়ে বিভেদ বা ফেতনার জন্ম দিচ্ছে কি না?

[@mdkhurshed8095]

মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা

[@RutbaMumi]

মা শা আল্লাহ্

[@rakibkr848]

মাশাল্লাহ জাজাকাল্লাহ সুন্দর আলোচনা

[@rajiulhiqeu5822]

মাশাআল্লাহ কতো বরো মাপের আলেম। বারাকাল্লামহু ফি হায়াতিকা

[@salauddin5647]

আমি একজন সৌদি প্রবাসি। আমি আমার এই চ্যানালে পবিত্র কুরআনের সেই সব বিষয় তুলে ধরব যাহা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেই সব বিষয় তেমন আলোচনা হয় না। আসা করি আপনারা আমার চ্যানালটির পাশে থাকবেন। আপনারা আমার প্রান প্রিয় দ্বীনি ভাই আপনাদের জন্য দোয়া রইলো। আমিন।.....,,,,,

[@abujafor9768]

খুব সুন্দর বক্তব্য

[@AtiharGazi]

যুকতি সম্পুর্ন য,অয়াজ

[@MdAli-xl2uv]

আপনি শত্তি কথা বলছেন 💝💝💖💖

[@abidjalil4241]

Quran has to come only to memorise..the thing we r upon. Quran = Read with understanding & apply to every spheres of life.

[@fahadfarazi8428]

মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো

[@MdHelal-tf9li]

ধন্যবাদ

[@JakirHossain-pt8jz]

Masaallah

[@arifulislamsagor]

মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান

[@jewelislam8987]

আলহামদুলিল্লাহ

[@borhanahmed4151]

Mufti Ibrahim, assalamualaikum wrwb. Alhamdulillah. Your today's guidelines are perfect. Basically ahal e hadiths means ahal e Quran and Hadiths indeed. Those who are trying to establish follow Quran; take explanation/ interpretation of Quran from Quran only; they are misguided; to become a perfect muslim, refer to both Quran and Hadiths; never ignore Hadiths to avoid jahannam. Where there's Qur'anic directions are clear, carry on with Qur'anic references but in case of unclear(muhqamiah ayats) get the references of sahih Hadiths. So to be on the path of siratual mustaqim, refer to Quran and Hadiths where appropriates. JajhakAllahu khair.

[@dr.nurulamin7792]

اسلام عليكم ورحمة الله وبركاته. ماشاءالله. الحمدلله. جزاك الله خيرا. ما احسن القول. شكرا. صحيح. Professor Dr.Major Muhammad Nurul Amin.

[@dr.farhad2472]

হাফেজ হবার চাইতে কোরআন হাদিসে সঠিক বিশ্লেষণ মুলক শিক্ষা জরুরি।

[@ShamimMiah-wg6mb]

ভুল বললেন ভাই

[@spymir2537]

Forbad vai thik bolsen....

[@insaf922]

হানাফি দের মধ্যে সব আছে

[@abusyed8674]

Sobtai proyojon acay

[@md.sahajmistry8479]

Bhai sobtai dordkar achahy.

[@munirah9020]

Sir u are right. Go on.sir may u live long.

[@MofizulIslm-gm7eq]

আমাদের একটাই পরিচয় আমরা মুসলিম।

[@skmotahar9815]

আলহামদুলিল্লাহ, খুব সুন্দর আলোচনা

[@ikbalhasan2698]

মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤

[@mdjasimuddinmdjasimuddin3090]

আমি মুসলিম এটাই আমার পরিচয়

[@abdulmutalebmolla9979]

খুব ভাল আলোচনা

[@saidurrahman2049]

প্রিয় মুহতারাম, পাবনা শহরে আপনার ওয়াজ শুনেছি কিন্তু স্থানীয় আহলে হাদিস মাওলানাদের মত হানাফীেদের কটাক্ষ করে ( তারা অধিকাংশ হানাফীদের আমলে টার্গেট করে ) বক্তৃতা করেন নাই।আপনার জ্ঞানগর্ভ আলোচনা বেশ ভাল লেগেছে। দুঃখের বিষয় আহলে হাদিস দাবীদের অনেকেই ৫/১০ হাদিস বলার ক্ষমতা নাই।

[@mohammadalmamun354]

আহলে হাদিসে কোন মাওলানা আছে না-কি? ওখানে সবাই শায়েখ আর ইসলামী স্কলার।

[@sajibahmed507]

@@mohammadalmamun354 vaiya sur dia kersa kahini Kore lav ki jodi tar modhe hadish Quran e na thake

[@abdulmomen-uc6pk]

True .

[@ibrahimfatema2655]

সাইদুর রহমান।আপনিতো একটা মিথ্যেবাদী।

[@sabbirahamed3149]

আল্লাহর জন্য হুজুরকে ভালবাসি

[@fatemakh6661]

Alhamdulillah

[@golammostafa3994]

আপনার মত আমারও আহলে হাদীসের আলেমগণ ও অনুসারীদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ - তারা যেন কুরআন সহীহ শুদ্ধ ভাবে তেলাওয়াত করেন ও হিফজ করেন।

[@booktube0.2]

শায়েখের কথার সাথে আমি একমত। আমাদের মতো অনেক জেনারেল লাইন এর ভাইরা আরবি পড়তে পারি না। তাই অনেক সময় অপমানিত হতে হয়।।

[@munirah9020]

Subhan allah

[@omarfaruk3160]

মাশা আল্লাহ

[@user-xf6cc7sx8f]

Thanks

[@jahidhasanshuvo3963]

কিসের ওদের হাফেজ আর আমাদের হাফেজ সবাই আমরা এক। বিভেদ করবেন না।

[@Aktarul-Islam_Official]

ঠিক

[@mohammedalam7370]

Follow the Qur'an and Sunnah. All Muslim are one group. No any group we should not support.

[@aworan833]

apni tik kotha bolesen. era bibed sristi kari

[@ashiqurrahman9874]

আহলে হাদিস বলতে কুরআন এবং হাদিস উভয় কেই বোঝায়!!

[@dontmaind5716]

Thik

[@abdulalikhan770]

ঠিক

[@saiyabakhtar6548]

ঠিক

[@gopaulpaul9677]

Thik

[@siddikachowdury9695]

Thik

[@MdHelal-tf9li]

মাশাআল্লাহ্

[@shahadathossain6511]

মুহতারাম আপনার উপস্থন খুবই সুন্দর!আহলে হাদীসের ভাইয়েরা উচ্সৃংখল ভাষায় উপস্থাপন করে।

[@aworan833]

Reciting and memorizing the Glorious Quran is considered a very good deed in Islam and a deed which will earn a great reward from ALLAH SUBHANAU TALA on The Day of Judgement.There is absolutely no doubt that it is of paramount importance to read or memorize the Quran with understanding,so that one may comprehend the clear teachings of the Glorious words and Message of ALLAH SUBHANAU TA'LA and implement the guidance and commands of the Quran in one's life.It's indeed unfortunate that some scholars today strongly encourage the Muslims to recite or memorize the Quran in numbers,but never encourage them to understand the meaning of the Quran.The main reason and wisdom of the Revelation of the Quran is so that mankind may understand and comprehend the clear teachings and guidance of the Divine message and strive to live their lives according to its commandments.These scholars always declare the 'ajr' and reward which the recitation and memorizing of the Quran will bring but fail to encourage the people to understand and comprehend the Quran which bring much greater benefits to their lives in the world and the Hereafter.

[@md.joynalabedeen2240]

Very good speck think amin

[@abdulwadudmallick359]

ISLAMER SHURU THEKEI ONEK SAHABI QORAN E HAFIZ SILEN.

[@islamicgozolbdbd6560]

Jajakallah

[@ibrahimmir6181]

আহেল হাদিসদের আল্লাহ হেদায়েত দান করুক

[@Mahabuburrahman6224]

আপনার কথা গুলো ভালো লাগে।

[@BibortonMedia1]

শুকরিয়া❤ জাযাকাল্লাহ ❤

[@WasimhasanMistri]

Right.

[@ala3649]

মাশা আল্লাহ আলহামদু লিল্লাহ

[@ainalsk4106]

Apnar jonno doya kori

[@golammostofa560]

আসসালামু আলাইকুম হুজুর। খুব ভালো লাগলো। আমার জানার বিষয় হলো আহালে হাদিসের আলেমরা বলছে তাদের বুখারী শরিফ নাকি সহি আবার হানাফিরা বলছে তাদেরটা সহি আসলে কোনটা সহি হবে।

[@Maw.Harun_ur_rashid_official]

মাশাল্লাহ পির সাহেব

[@mdsomrathosen588]

ভাই উনি পীর হলেন কবে থেকে

[@mdabudardaabudarda5725]

ভাই উনি পির না

[@basirkhan5877]

@@mdsomrathosen588 🤣🤣🤣🤣

[@নতুনবাংলা-য৫ত]

এই মিয়া উনাকে পীর বলেন কে এইসব পীর নাম শুনলে মাথায় ঠিক থাকে না

[@mdjuyel5517]

মাশাল্লাহ

[@mahbuburrahman2616]

আমিন

[@zahirulislam3775]

As salamualaikum. This is the first time I impressed on lecture of Ahale Hadith. Hujur, an ulema said in KZbin video that at last lecture Prophet Mohammed swa said that I have been given Quran, follow the guidelines of Quran, if anybody has problem to get understand any ayat of Quran, he can consult with the members of my family. Here family members means ma Ayesha rathiallahuanha, Ali Rathiallahuanhu etc. They were the accompanying of prophet Muhammad swa . In addition there were sahabis. Human beings are by nature establish that their views as correct than others. So the conflict arises. Any conflicting statement will reduce Iman and also will create disturbances in mind while performing salat. We are getting isolated from each other. Only Allah subhanatala will provide hedayet. So let us learn the holy Quran first and seek Allah subhanatala's help to understand the inner meaning of each ayat. Zahirul Islam Associate Professor West Bengal

[@nymachowdhury3624]

মাশাল্লাহ্!

[@rajibahmed8487]

মাসাআল্লাহ

[@jubayerahmed1807]

শায়খুল হাদীস আপনাকে হাজার সালাম 💎💎💎💎😭😭😭😭

[@taslimahamed3168]

Excelent

[@ShohelRana-cm5ey]

আহলে হাদীস হানাফি এ সমস্ত কি আমরা সবাই আখেরী নবীর এবং শ্রেঠ নবীর উম্মত এটাই আমাদের আসল পরিচয়। আমীন

[@mdbidyut7485]

ঠিক বলছেন হুজুর

[@zahirulislam3775]

Surah 50 Ayat 45. We are fully aware of what they say, and you are not a dictator over them. So remind by the Quran whoever fears My warning. Allah Tabaaraka Wa Ta’aala repeats this ayah وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ four times in Surah al Qamar. In the Qur’an, where there is repetition of an ayah, there is emphasis. There is meaning. There is a loud and clear message. This ayah, which is profound in its message, is a crystal clear proclamation from Allah subhanahu wa Ta’aala that He has “indeed made the Qur’an easy“. Let us understand this ayah by splitting into three parts: 1) وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ - Wa laqad Yassarnal Qur’aana. This means “We have made the Qur’an easy”. “We” here refers to Allah, and it is in plural to show respect, not the plural of number! The Qur’an has been made easy by its Reveler, Allah. Qur’an is the Speech of Allah which He has revealed for the welfare of mankind. And how can He make it difficult for people? Had Qur’an been a difficult book, it would have lost its purpose! There are many religious books in the world’s spiritual supermarket which will either drive you crazy or put you to sleep! The Qur’an stands unique. A tender-aged child can read and remember the Qur’anic verses just as an intellectual can. Whether you a a layman or an expertised scholar, the Qur’an is made easy for you to draw benefit from its reading. If anyone says that Qur’an is a difficult book, then it would be nothing but a sheer lie! All problem lies with Hadith. Common man , who don't have knowledge about Quran, should not be involved to judge any particular Hadith. Moulana, Mufti etc should confine their discussion on Hadith in their religious schools only. Any open debate in KZbin will divide Muslims into 72 groups and you will be liable and accountable to ALLAH SUBHANATALA . হাদিসের ফেতনা শীঘ্রই মুসলমানদের মধ্যে কোনো হাফেজ, মৌলানা, মুফতি থাকবেনা l মুসলমানেরা ইউ টিউব নিয়ে ব্যাস্ত থাকবে l কোনো হিন্দু মুসলমান দাঙ্গা হবেনা l দাঙ্গা হবে মাযহাবি নিয়ে l হাদিস বলছে একটা সময় আসবে যখন মানুষ কোরানের আয়াত এবং তার মানে বলতে পারবেনা l কারণ মানুষ আলিফ বা তা সা শিখবে না মানুষ বলবে অমুক হুজুর কে বলতে শুনেছি এবং ইউ টিউব এ দেখেছি কোরানের সূরা নম্বর এবং আয়াত নম্বর এবং সুরাটিকে বা আয়াত টিকে আরবি ভাষায় বলতে পারবে না অথচ আল্লাহ সুবহানাতালা বলছেন আমি কোরান কে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য , উপদেশ গ্রহণকারী কেও আছেকি ? ৫০ নম্বর সূরা আয়াত নম্বর ৪৫ আমি ভালভাবে জেনে নিচ্ছি যা তারা বলছে এবং আপনি তাদের উপর কিছুই জবরদস্তিকারী নন। সুতরাং ক্বোরআন দ্বারা উপদেশ দিন তাকেই,যে আমার ধমককে ভয় করে। হাদিস চর্চা তারাই করবে যাদের কোরানের উপর সুস্পষ্ট জ্ঞান আছে l হুজুরদের প্রতি অনুরোধ ইউ টিউব এর মাধ্যমে মুসলমান দের ৭২ ভাগে ভাগ করবেননা l কোরানের মাধ্যমে মানুষকে উপদেশ দিনl আল্লাহ আপনাদের পাকড়াও করবেন মুসলমানদের ৭২ ভাগে ভাগ করার জন্য l Soon there will be no Hafez, Moulana and Mufti. Do you know why, Muslims will be busy with quarreling with each other. There will be no inter religious communal riots, rather there will be riots in Bangladesh among different Mahjab. People will leave prayer. People will stop going Mosque. Mosque will be deserted looking. After sometimes, there will be few people with the knowledge of holy Quran. People will be busy with watching KZbin. They will not go for oju. They will not be able to read holy Quran. Quran ayats will be hearing for its tune but not it's meaning. Oh good people stop spreading Hadith. The most authentic guideline is holy Quran. Don't discuss Hadith with common man . Rather discuss Hadith among ulemas, who have basic knowledge about holy Quran. Otherwise all of you will be liable for dividing muslims among 72 groups and will go to Jahannam. Allah subhanatala sometimes give warning through other people. I have been convinced by Allah subhanatala to make you conscious. Now it is up to you to decide what is right and wrong. হাদিসের ফেতনা শীঘ্রই মুসলমানদের মধ্যে কোনো হাফেজ, মৌলানা, মুফতি থাকবেনা l মুসলমানেরা ইউ টিউব নিয়ে ব্যাস্ত থাকবে l কোনো হিন্দু মুসলমান দাঙ্গা হবেনা l দাঙ্গা হবে মাযহাবি নিয়ে l হাদিস বলছে একটা সময় আসবে যখন মানুষ কোরানের আয়াত এবং তার মানে বলতে পারবেনা l কারণ মানুষ আলিফ বা তা সা শিখবে না মানুষ বলবে অমুক হুজুর কে বলতে শুনেছি এবং ইউ টিউব এ দেখেছি কোরানের সূরা নম্বর এবং আয়াত নম্বর এবং সুরাটিকে বা আয়াত টিকে আরবি ভাষায় বলতে পারবে না অথচ আল্লাহ সুবহানাতালা বলছেন আমি কোরান কে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য , উপদেশ গ্রহণকারী কেও আছেকি ? ৫০ নম্বর সূরা আয়াত নম্বর ৪৫ আমি ভালভাবে জেনে নিচ্ছি যা তারা বলছে এবং আপনি তাদের উপর কিছুই জবরদস্তিকারী নন। সুতরাং ক্বোরআন দ্বারা উপদেশ দিন তাকেই,যে আমার ধমককে ভয় করে। হাদিস চর্চা তারাই করবে যাদের কোরানের উপর সুস্পষ্ট জ্ঞান আছে l হুজুরদের প্রতি অনুরোধ ইউ টিউব এর মাধ্যমে মুসলমান দের ৭২ ভাগে ভাগ করবেননা l কোরানের মাধ্যমে মানুষকে উপদেশ দিনl আল্লাহ আপনাদের পাকড়াও করবেন মুসলমানদের ৭২ ভাগে ভাগ করার জন্য l

[@abdullahforhad2832]

Masallah

[@abumohammad9636]

আল্লাহর কোরআন,সহীহ পড়ার ও হিফজ করার ও বুঝার তাওফিক ,আল্লাহ দুশমনে আম্বিয়া ও দুশমনে সাহাবা ও দুশমনে আওলিয়া দেরকে দিবেন না।

[@AbdulHakim-d7t]

মুফতি সাহেব ঠিক বলেছেন ।তবে তাৰ চাইতে ভাল কোৰআনেৰ অৰ্থ বুজা এবং তাৰ চাইতে ভাল সৎ কৰ্ম আমল কৰা এবং ভ্ৰষ্টাচাৰ থেকে বিৰত থাকা ।কিন্তু দুঃখেৰ বিষয় মুসলমানৰাই বিশ্বে সবচাইতে বেসি বেসি ভ্ৰষ্টাচাৰে নিমজ্জিত ।

[@mdkhokon4812]

আমার দ্বীন হচ্ছে ইসলাম আমার পরিচয় মুসলিম

[@gonigodhulite2254]

যারা দিনকে ভাগ করে তারা সবাই ভুল পথে আছে

[@MajidiTV]

ইয়া রাহমানু - হে পরম করুনাময়.!