Рет қаралды 81
উত্তর প্রদেশের হাথরসের সেই মর্মান্তিক ঘটনার পর এক সপ্তাহ কাটতে না কাটতেই রাজস্থানের দৌসায় ভোলে বাবার এক বিলাসবহুল আশ্রমের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। এখানেই শেষ নয়, ওই রাজ্যেরই অলওয়ারেও একই রকম আরও একটি আশ্রমের সন্ধান মিলল। আর এই আশ্রম থেকেই ভোলে বাবার কিছু গোপন তথ্য প্রকাশ্যে আসছে। নতুন সন্ধান পাওয়া এই আশ্রমটি রয়েছে অলওয়ারের খেরলি শহরতলির সহজপুর গ্রামে। পূর্ব রাজস্থানের দ্বিতীয় বিলাসবহুল এই আশ্রমটি দেড় বিঘা জমির উপরে তৈরি।
হাথরস কাণ্ডে গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত! ভিডিও বার্তায় কী বললেন ভোলে বাবা?
এত মৃত্যুর পরই গায়েব 'ভোলে বাবা'! 'ওঁরা' যেন চেনেই না, শেষমেশ সামনে এল আসল কারণ
বিজ্ঞাপন
আরও পড়ুন- স্বামীর কথায় প্রেমিককে ডেকে পাঠিয়েছিলেন স্ত্রী; তারপর যা ঘটল…! আগ্রার ঘটনায় শিউরে উঠছে গোটা দেশ
ভোলে বাবার এই আশ্রমটির নিরাপত্তাবেষ্টনী এতটাই জোরালো যে, অনুমতি ছাড়া কাকপক্ষীও সেই ফাঁক গলতে পারবে না। আর এই আশ্রমের বাইরে থাকা প্রাচীর এতটাই উঁচু যে বাইরে থেকে কিছুই দেখা যায় না। এমনকী এই আশ্রমে প্রবেশাধিকার নেই স্থানীয় গ্রামবাসীদেরও। তবে গ্রামবাসীদের দাবি, করোনার কালে এই আশ্রমেই থাকতেন বাবা। এমনকী, পরেও মাঝেমধ্যেই বাবার আগমন ঘটত ওই আশ্রমে। এখনও পর্যন্ত বাবার এই আশ্রমে একাধিক বড় বড় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এমনকী এই আশ্রমে বাবার ভক্তদের ভিড় লেগেই থাকে। তবে চমকপ্রদ বিষয় হল, ভোলে বাবার এই আশ্রমে রয়েছে আধুনিক সুযোগ-সুবিধার সম্পূর্ণ ব্যবস্থা। এই বিলাসবহুল আশ্রমের প্রতিটি ঘরের পাশাপাশি শৌচাগারেও রয়েছে এসি।
বিজ্ঞাপন
গ্রামবাসীদের মতে, যখন ভোলে বাবা এই আশ্রমে আসেন, তখন শুধুমাত্র মহিলা ভক্তদেরই প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। বহু সময় আশ্রমে প্রবেশের সময় বাবার ভৃত্যরা ভক্তদের মারধর করেন। যখন ভক্তরা বাধা দেন, তখন বাবার ভৃত্যরা এই প্রহারকে বাবার ‘আশীর্বাদ’ বলে থাকেন। এই আশ্রমে ভোলে বাবার ধর্মোপদেশ দেওয়ার নির্দিষ্ট স্থান রয়েছে। যেখানে বসে তিনি ধর্মোপদেশ দেন। আশ্রমে যাতে ভক্তরা বসতে পারেন, তার জন্য এক বিঘা জমি ফাঁকা রাখা হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
বোলপুর শান্তিনিকেতন ঘুরতে এসে এই জায়গাটি না দেখলে বড় মিস করবেন, আপনি গিয়েছেন?
ওই গ্রামেরই এক বাসিন্দার কাছ থেকে দেড় বিঘা জমি কিনেছিলেন ভোলে বাবা। এরপর ২০০৯-১০ সাল নাগাদ আশ্রমটি নির্মাণ করেছিলেন বাবা। ওই গ্রামের বাসিন্দা তথা ওয়ার্ড পঞ্চ ফুল সিং যাদব Local18-কে বলেন যে, ভোলে বাবার ধর্মোপদেশের সময় গ্রামের বাইরে থেকে আসা ভক্তরাই ঢোকার অনুমতি পান। এমনকী আশ্রম থেকে জখম অবস্থায় বেরোতে দেখা যেত ভক্তদের। বাবার দর্শনের জন্যই ভক্তদের প্রহার করতেন বাবার ভৃত্যরা। আর এটাকেই বাবার দর্শনের প্রসাদ বলতেন। সহজপুর গ্রামের বাসিন্দাদের দাবি, ভক্তরা ভোলে বাবার চমৎকার দেখে থাকলেও গ্রামবাসীদের এখনও সেই সৌভাগ্য হয়নি। যাঁরাই আশ্রমে আসেন, তাঁরা ভোলে বাবাকে ঈশ্বর হিসেবে পুজো করেন।
নমস্কার বন্ধু Ap bhai vlog চ্যানেলে সকলকে স্বাগত জানাই।আপনারা এই চ্যানেলের মাধম্যে, প্রতিবাদী, যুক্তিবাদী, সমাজবাদী ,অন্ধবিশ্বাস, কুসংস্কার, ধর্ম, অধর্ম, ধর্মগ্রন্থ, ঐতিহাসিক আলোচনা,সমাজের মধ্যে যে সকল অস্বাভাবিক ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটে চলছে, এই সকল সংক্রান্ত বিষয়ের উপর আপনারা নিত্য নতুন ভিডিও দেখতে পারবেন। আপনারা এবিষয়ে আগ্রহী থাকলে অবশ্যই চ্যানেল টিকে সাবস্ক্রাইব করুন, এবং লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করে সকলের মাঝে এই ভিডিও গুলি ছড়িয়ে দিন। সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ 🙏🙏🙏🙏🇮🇳🇮🇳🇮🇳
#iscon #iskcontemple #dinokrishnathakur #viral #viralvideo #apbhaivlog #2024viralvideos #gurudasgayen #
#dinokrishnathakur
#kirtan
#2023video
#viral
#juktitarkosongearkamedia
#dinokrishnathakurkirtan
#gurudasgayen
#swamivivekananda
#ramkrishnadev
#iscon
/@apbhaivlog2251
/@spicylifetube2540
@kolapatavloge3490
@madhusudan151079
@belurmathofficial
@Apbhaivlogcorebangla
Instagram link:-
...
Legal Note:-
Ap bhai vlog promotes the Fundamental Duty of Art. 51A (h) of the Indian Constitution. i,e.
Scientific temperament. And it's Fundamental right for Art.19 (1) (a) Right to freedom of speech and Expression.
This video is a work of satire to encourage Scientific Temperaments among people purposes only
and is not intended to defile and defame any religious, regional or social groups. This video may
Humanity with Scientific temper is the future of modern civilization.
Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favour of fair use.