আল্লাহ যে বলেছেন, আমি কোরআন কে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা রুপে নবীর কাছে প্রেরণ করেছি। এটার উত্তরে আপনি কি বলবেন?
@mostafamallik67309 ай бұрын
ALHUMDULILLAH, ZAJAKALLAH, ALLAH Tumi sayekh ke dirghojibi koro
@IslamAndConfusion9 ай бұрын
আমীন
@ZakirHossain-wh2qj9 ай бұрын
আমি আহালে কোরান বলছি: আয়াত বলে তাকে আমি কোরানের জ্ঞান দান করি যে: ১। আমি যাকে পছন্দ করি।যে আমার নিকট চায় , যে অর্থ সহ পড়ে , যে শুনে, যে মনোযোগ দিয়া চিন্তা করে। শুধুমাত্র তাকেই জ্ঞান দান করি। ২। নবীর দায়িত্ব কাবা তার আশেপাশে শুধু আয়াত প্রচার করা। বাদ বাকী কোরান রক্ষণাবেক্ষণ, প্রচার ও পৌঁছানোর দায়িত্ব আল্লাহর। ৩। রাসূল কোন সন্তানের পিতা না। এই আয়াতের ব্যাখ্যা দিতে বলেন হুজুরকে!
@IslamAndConfusion9 ай бұрын
আপনি আয়াতকে নিজের মত ব্যাখ্যা দিলেন আপনার ব্যাখ্যা আমি কেন নিবো?
@shamsmzahir8 ай бұрын
ভাই বর্তমানের মোল্লাগন আল্লাহ্ হয়ে গেছেন- আপনি যতই করুআন থেকে প্রমান দেননা কেনো তারা তা মানবেনা- এটাও আমার কথা না এটাও কুরআনের কথা- তারা আমার আয়াত কে ব্যার্থ প্রমানে উঠেপরে লেগেছে- অতপর( ভবিষ্যতে) রাসূল বলবেন হে আমার রব আমার সম্প্রদায় তো এই সত্যকুরআন প্রত্যাক্ষান করেছে( কুরআন) কুরআনের জ্ঞান যদি আল্লাহ্ সুবহান সকল কে দিতেন পৃথিবী তে আপনি স্বর্গের রূপ দেখতে পেতেন- কিন্তু বাস্বতা হলো - উল্টো- মুসলিম জাতী মুসলিম জাতীর হন্তারক- সূচনা হয়েছে নবীর ইন্তেকালের পর দিন থেকেই- আপনি নবীর মৃত্যুর পর থেকে পর্যালোচনা করুন উত্তর পেয়ে যাবেন- আর বর্তমানে পাবেন ইবলসিও ইসলাম- প্রমান- আমি তাদের পথ ভ্রষ্ট করবো সরলপথ( দ্বীন ইসলাম) এর উপর অবস্থান করে- সামনে- পেছনে ডানে বামে হতে। সরল পথ মনেই ইসলাম তথা ধর্ম- ধর্মের উপর মানে যারা ধর্ম নিয়ে চর্চা করে কেবল তাদের দ্বারাই তা সম্ভব- আমার মতো আপনার মতো মানুষদের কথায় ধর্মের ধ বর্নের পরিবর্তন - ভেজাল ঢুকানো সম্ভব নয়- আপনার ডাকে কেও আপনার আমার মেছনে সালাতেও দাড়াবেনা- কারন আমরা মোল্লা বা আলেম টাইটেল বহন করিনা আফসোস করার কিছু নেই- আল্লাহ্ ধর্যশীল দের পক্ষে থাকেই। অথছ আমরা গালি দেই ইহুদি নাসারাদের!?
@ZakirHossain-wh2qj8 ай бұрын
@@IslamAndConfusion কোরান ব্যাখ্যা কোরান তা কোরানে লিখা আছে। শুধুমাত্র শুনবেন আল্লাহ বুঝিয়ে দেবেন তাও লিখা আছে। আমার কথা শুনার দরকার নাই। " কোরান অর্থসহ পড়ুন-
@IslamAndConfusion8 ай бұрын
কিছুদিন পর কুরআনের ভুল খুঁজবেন, আপনি অচিরেই নাস্তিক হয়ে যাবেন অথবা গেছেন।
@ZakirHossain-wh2qj8 ай бұрын
@@IslamAndConfusion আল্লাহ বলেছে মোনাফেক চিনবে তার কথায় !!!
@ZakirHossain-wh2qj9 ай бұрын
আমি আহালে কোরান বলছি: ১। আনুগত্য মানে কোন কোন বিষয়ের জ্ঞানের উপর নিঃশর্ত সারেন্ডার। নবীকে বলেছে মিথ্যাবাদীর আনুগত্য করিও না। হে নবী যে কাফের. ঘন ঘন কসম খায় তার আনুগত্য করিও না। এখানে মিথ্যাবাদীর, কাফেরের, ও কসম খাওয়া ব্যক্তির হাদিস কোথায় নাকি খাসালত গুলোর কথা বলেছে? মুসলিম অর্থ সারেন্ডার । ধর্ম মানে আইন। কোরান মানে ধর্মের আইনের বই যা ব্যাখ্যাকৃত। ড: সাহেবের সব বুঝে কিন্ত আমাদেরকে বলবে না! কেননা আয়াত বলে জালেম নামের কিছু আলেম নিজ হাতে কিতাব লিখিয়া আমার কিতাবকে (কোরান) পিছনে ফেলিয়া ওদের কিতাব (তাফসির) সামনে দিয়ে বলিবে ইহাই আল্লাহ নাজিল করেছেন!!
@IslamAndConfusion9 ай бұрын
আপনি আয়াতকে নিজের মত ব্যাখ্যা দিলেন আপনার ব্যাখ্যা আমি কেন নিবো?
@sharifiqbal93358 ай бұрын
@@IslamAndConfusionভাই আপনি পারলে ঐ আয়াতের সঠিক ব্যখ্যা উল্লেখ করুন। আমরা জানতে পারবো।
@IslamAndConfusion8 ай бұрын
আহলে কোরআন থেকে আগে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের মানহাজে আসেন, আপনরা তো কারো ব্যাখ্যা মানেন না (পান্না চৌধুরী, সাইদ খোকন, মোজাম্মেল হক, সজল রওশন, মুরাদ বিন আমজাদ, আমিরুল ইসলাম, মাহাবুবুর রহমান, মতিয়ার রহমান, জাকারিয়া কামাল, আক্কাস আলী, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ আলী) আপনাদের গুমরা পথভ্রষ্ট ইমাম সাহেবদের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ ব্যাতিত। আমারা আপনাদের স্বভাব চরিত্র সম্পর্কে জানি।
@ZakirHossain-wh2qj8 ай бұрын
@@IslamAndConfusion আমি কোরান পড়ি সেই অনুপাতে চলতে চেষ্টা করি। যাদের নাম বলিলেন তারা আমার পথপ্রদর্শক না। আমার পথ প্রদরর্শক আল্লাহ। আমাদেরকে কি ভাবে চিনেন ? সংসার করছেন নাকি? আয়াত বলে: শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। তা হলে শয়তান তো চিনের কথা!! চিনেন নাকি? দোজকী বলবে হায়রে যদি বন্ধুর কথা না শোনতাম। তবে আমি দোজকে জেতার না। অতএব আপনার বন্ধুকে চিনেন আয়াত দারা। যা ঐ আকাশে রিজার্ভ আছে। আপনার বন্ধুকে বলবেন হাদিসের বই নিয়া যেতে। কারন ঐ খানে বই একটা যাদিয়ে বিচার হবে? ধন্যবাদ।
@sharifiqbal93358 ай бұрын
সজল রোশন এবং অধ্যাপক মোজ্জামেল হক কখনও হাদিস অস্বীকার করেন নাই। যে হাদিসগুলো কোরআনের আয়াতের সাথে সাংঘর্ষিক ঐ হাদিসগুলোর ব্যাপারে কথা বলেছেন । প্রত্যেকটি ইমাম লক্ষ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করে তার থেকে কয়েক হাজার হাদিস তাদের কিতাবে লিপিবদ্ধ করেছেন। বাকী গুলো পরিত্যাক্ত বলে গন্য করেছেন। আবার ইমাম বোখারী অনেক হাদিস বাদ দিয়েছেন সেগুলো ইমাম মুসলিম তার কিতাবে স্থান দিয়েছেন। আবার ইমাম বোখারী এবং মুসলিম যে বাদ দিয়েছেন তার অধিকাংশ ইমাম তিরমিজী সহ অন্যরা তাদের কিতাবে স্থান দিয়েছেন। প্রশ্ন হচ্ছে্ে এসব ইমামগন লক্ষ লক্ষ হাদিস বাদ দেওয়াই কি ওরা হাদিস অস্বীকারকারী হয়েছেন? উত্তর হচ্ছে না। এখানে উল্লেখ্য যে, সজল রোশন ও মোজাম্মেল হক হুজুর যে সমস্ত হাদিস কোরআনেরর আয়াতের সাখে সাংঘর্ষিক তা কোরআনের আয়াত দ্বারা প্রমান দিয়েছেন। এখানে বুঝতে হবে ওদের বক্তব্যের সারমর্ম কি।
@IslamAndConfusion8 ай бұрын
(পান্না চৌধুরী, সাইদ খোকন, মোজাম্মেল হক, সজল রওশন, মুরাদ বিন আমজাদ, আমিরুল ইসলাম, মাহাবুবুর রহমান, মতিয়ার রহমান, জাকারিয়া কামাল, আক্কাস আলী, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ আলী) এরা সব হাদীস অস্বিকার কারি পথভ্রষ্ট গুমরা। হাদীস বাদ কোন ইমাম দেননি এটা আপনার জ্ঞানের অভাবে, একটা হাদীসের অনেক রেফারেন্স বা সূত্র বা সনদ থাকে, সনদের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে হাদীস গণনা করা হয়। আরো অনেক বিষয় আছে, সত্যি মুসলিম হয়ে থাকলে জানার দ্বায়িত্ব আপনার। এখানে বিস্তারিভাবে বলা সম্ভব না, পড়া লেখা করেন আল্লাহর কাছে সাহায্য চান। হাদীস অস্বিকার করে ঈমান হারা হায়েন না।
@shamsmzahir8 ай бұрын
@@IslamAndConfusion আমি একটি সহি হাদিস মানি- যে হাদিস টি সকল হাদিস বিশ্বাসিগন প্রত্যাক্ষান করেছেন এবং করছেন- এখন এই হাদিস টি অশ্বিকার কারিগনদের বিষয়ে কি বলবেন.? আল্লাহ্ তো বলেছেন- আতিউল্লাহ্ আতিউর রাসূল- তাহলে আলেমগন কেনো যেনে বুঝো রাসূলের আদেশ অমান্য করার সাহস দেখাচ্ছেন-?? যা সহি হাদিস হিসেবেই বিদ্যমান এবং সরাসরি নবীর আদেশ..
@sharifiqbal93358 ай бұрын
@@IslamAndConfusion আমি জানি । আপনার এখনও অনেক কিছু জানার আছে। আমি যে দুজনের নামাল্লেখ করেছি তাদের বক্তব্য গুলো ধৈয্য ধরে শুনার অনুরোধ রইল। তারপরে না মন্তব্য করেন। যেমন জাকের নায়েক জানার জন্য বিভিন্ন ধর্মের উপর জ্ঞানার্জন করেছে । তাই আগে ওদের বক্তব্য শুনেন তারপর মন্তব্য করবেন। ওরা কোরআন ও সহীহ হাদিস থেকে রেফারেন্স দে । পারলে কোরআন ও হাদীস দ্বারা ওদের ভূল গুলো তুলে ধরেন।
@sharifiqbal93358 ай бұрын
@@shamsmzahir এই কথাটি বা এই ধরনের আয়াত কোরআনের বিভিন্ন জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন পেক্ষাপটে এসেছে। তাই অনুরোধ রইল ঐ সূরাগুলোর তাফসীর পড়ার।
@sharifiqbal93358 ай бұрын
@@IslamAndConfusion আপনি যে সমস্ত ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছেন তা পথভ্রষ্ট বা গোমরা তা আপনি জানলেন কি করে? আপনি যদি হাদিস মানেন তাহলে এটি নিশ্চয় জানেন যেখানে মহান আল্লাহপাক কোরআনে তার রাসুল সল্লাল্লাহু্ আলাহি ওয়া সল্লামকে উদ্দেশ্যে করে বলেছেন, হে নবী আপনি যানেননা কারা কারা মুনাফিক, আমি জানি। যেখানে মহান আল্লাহপাক তার হাবিবকে জানিয়ে না দিলে মুনাফিক কারা তা আমাদের নবী জানতেন না। সেখানে আপনাকে কে দায়িত্ব দিল কারা কারা পথভ্রষ্ট বা গোমরা। যে বিষয়ে আপনার জ্ঞান নেই সেই বিষয়ে ফতোয়া দেওয়া উচিত না। আগেরকার দিনের হুজুরদের প্রশ্ন করলে তারা যে যেসব বিষয় জানতেন শুধু তার উত্তর দিতেন না জানলে বলতেন আমি এটি জানিনা। আর এখন বেশীরভাগ হুজুর সব বিষয়ে পারদর্শি। দোষ অবশ্য ই আমাদের কারনা আমরা হুজুদের অহেতুক প্রশ্ন করি বলে ওরা উত্তর দে। কারন না দিলে আবার সবাই ভাববে হুজুর কিছুই জানেনা।