Рет қаралды 7,390
কক্সবাজারের নাজিরারটেক শুঁটকি মহালে পুরোদমে চলছে শুঁটকি উৎপাদনের কাজ। বঙ্গোপসাগর থেকে সংগ্রহ করা ছোট-বড় ২০ থেকে ২৫ প্রজাতির মাছ শুকানো হচ্ছে। আর এ কাজে নিয়োজিত রয়েছেন প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক। প্রতি মৌসুমে শুধুমাত্র নাজিরারটেক শুঁটকি মহালে মাছের গুঁড়াসহ ৫০ থেকে ৬০ হাজার টন বিভিন্ন জাতের শুঁটকি উৎপাদন করা হয়। যার বাজারমূল্য প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। যাচ্ছে বিদেশেও, আনছে প্রচুর পরিমানে বৈদেশিক মুদ্রা। শহরের নাজিরারটেক ছাড়াও মহেশখালী, সোনাদিয়া দ্বীপ, টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ, সেন্টমার্টিন, কুতুবদিয়াসহ জেলার উপকূলীয় সৈকতে শুঁটকি উৎপাদন হয়। এসব শুঁটকি বিক্রি থেকে আসবে প্রায় ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। দেশে উৎপাদিত বিভিন্ন প্রজাতির শুঁটকি মধ্যপ্রাচ্য, পাকিস্তান, বৃটেন, আমেরিকা, চীন, হংকং, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে রফতানি হচ্ছে। নাজিরারটেক কি ভাবে দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম শুঁটকি মহাল হয়ে উঠে? তা জানাবো আমাদের সহকর্মী কাজল উদ্দিনের ভিডিও চিত্রে, চলুন শুরু করা যাক...