জীবনে প্রথম কোন রেডিও শো শুনে চোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই। অথছ জীবনে অনেক জীবনের গল্প শুনেছি
@fmECenter2 жыл бұрын
Thanks for good comment
@shahelasarmin69162 жыл бұрын
আমি খুলনা দৌলতপুর থেকে শুনছি। তপন আমাদের বাড়ির পাশে থাকতো। দৌলতপুর মুহসিন গার্লস স্কুলের ছাদে মার্ডার হয়েছিলো। আমি নিজেই দেখেছিলাম সেই তপনের গলা কাটা লাশ।
@azizulwadudbahar16952 жыл бұрын
এদেশের শিক্ষা পরিবারের কর্মী হিসেবে আমি গর্ববোধ করি । মেধায় ওম দিয়ে মনুষ্যত্ব এবং মনন-মানসের বিকাশ ঘটানোই আমার নেশা ও পেশা । সময়োপযোগী এবং উন্নত জাতি গঠনে শিক্ষক সমাজের আদর্শিক নেতা বলে আমি মনে করি । পাশাপাশি একজন শিক্ষক সময়েরও সন্তান । তিনি মানুষ হিসাবে সমস্ত সংকীর্ণতার উর্ধ্বে নন । তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একজন শিক্ষকের সমস্ত চিন্তা চেতনা ছাত্রদের সব ধরনের কল্যাণকে কেন্দ্র করেই লালিত হয় । এই ভাবে পরিচর্যা করতে গিয়ে কোথাও এবং কখনও আমার প্রিয় ছাত্রদের বাড়াবাড়ি মনে হতেও পারে । তাই বলে জাতি গড়ার এই কারিগরদের এই করুণ পরিণতি ! তা' আমি কিছুতেই মানতে পারছি না । করোনাকালীন সময়ে এই প্রিয় মুখগুলোর অনুপস্থিতি আমাকে শুধু নিঃসঙ্গ করেনি , মানসিকভাবেও বিপর্যস্ত করেছে । পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি দুই সন্তানের অভিভাবক হিসাবেও দায়িত্বশীলের ভূমিকা রয়েছে আমার । সেই জায়গা থেকে আমি হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করেছি দু'টো বছর শিক্ষক এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বঞ্চিত সন্তানের ক্ষতির পরিমাণ অপূরণীয় এবং অবর্ণনীয় । একটি প্রশ্ন আমাকে তাড়া করে ফিরছে । সুষ্ঠু এবং সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে শিক্ষকের অপরিহার্য ভূমিকা আমাদের কাছে গুরুত্বহীন এবং অর্থহীন মনে হচ্ছে কি ! যদি তাই হয় আমি সরকারের একজন বেতনভুক কর্মচারী ছাড়া আর কিছুই নই । আর এ' প্রশ্নের উত্তর যদি না হয় তাহলে এই বিষয়গুলোকে নিয়ে আমাদের নতুন করে ভাববার এটিই উপযুক্ত সময় । ভাবতে হবে গোটা শিক্ষক সমাজকে । ভাবতে হবে গোটা জাতিকেও । আর তা' সম্ভব না হলে অপরিশোধযোগ্য মূল্য দেবার প্রস্তুতি নিতে হবে সবাইকে ।