স্যারের কথা শুনলে, আমরা অনুপ্রেরণা পাই। স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আল্লাহ স্যারকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
@ALIHOSSAIN-nc5mq3 ай бұрын
😢😢😢😢😢😢
@attiqurrhaman25012 ай бұрын
ইনশাআল্লাহ বিচার আল্লাহ আমাদের দেখাবেন
@mirazudddi3 ай бұрын
❤❤❤
@uniquetune24523 ай бұрын
jazakallah
@HaqBlorai243 ай бұрын
একটি মুসলিম রাষ্ট্রে এমন আচরণ কোনভাবেই মেনে নিতে পারছিনা
@Hindu_t7873 ай бұрын
আল্লাহ আপনাদের এই কুরবানি কে কবুল করুন
@ashrafmuhammadantor3 ай бұрын
ah! amader jonno alemra koto nirjaton oi na sojjo korte hoy🙂
@uniquetune24523 ай бұрын
😥😥
@shamimshahi72013 ай бұрын
পুরো ভিডিওটা দিন
@shamimshahi72013 ай бұрын
আল্লাহ জালিমদের বিচার করুন।
@Hindustan_AcT3 ай бұрын
🇸🇦
@mihs053 ай бұрын
মুহতারাম, শাইখের নারী শিক্ষা ব্যাপারে কোন আলোচনা আছএ কি? জাজাকাল্লাহ খাইরান
@uniquetune24523 ай бұрын
জ্বি এই চ্যানেলে আছে। নিচের দিকে একটু খুজলে পাবেন ইনশা-আল্লাহ।
@mihs053 ай бұрын
@@uniquetune2452 ইয়া আখি, সময় পেলে ফ্রি হলে দিয়েন। জাজাকাল্লাহ খাইরান।
@abdulkareem-qo5rh3 ай бұрын
@@uniquetune2452 "প্রোফাইলে মানুষ কিংবা প্রাণীর ছবি যা সবসময় দৃশ্যমান তা ব্যবহার করা শির্ক" (যারা প্রোফাইলে নিজের কিংবা নিজেদের পছন্দের আলেম মৌলানা ,দলীয় নেতা ,বিভিন্ন জিহাদী আদর্শিক রণসাজে সজ্জিত ব্যক্তিদের বা ঘোড়ার ছবি রাখে তারা শির্ক করে) আবুল হাইয়্যাজ আল আসাদী (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, ‘আলী (রাঃ) বলেন, আমি কি তোমাকে এমনভাবে পাঠাব না, যে কাজে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে পাঠিয়েছিলেন? তা হচ্ছে কোন (জীবের) প্রতিকৃতি বা ছবি দেখলে তা চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিবে এবং কোন উচূ ক্ববর দেখলে তা ভেঙ্গে দিবে। (ই.ফা. ২১১২, ই.সে. ২১১৫) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ২১৩৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস ‘আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কোন এক সফর থেকে প্রত্যাবর্তন করলেন। আমি দরজায় একটি আঁচলযুক্ত মসৃণ পর্দা ঝুলিয়ে দিলাম, তাতে পাখাযুক্ত ঘোড়া (এর ছবি) ছিল। তিনি আমাকে নির্দেশ করলেন। সে সময় আমি তিা খুলে ফেললাম।(কারণ এটি শির্ক) (ই.ফা. ৫৩৪৩, ই.সে. ৫৩৬১) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৫৪১৬ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস শায়বাহ’র কন্যা সাফিয়্যাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মক্কা বিজয়ের বছর যখন নিশ্চিত (নিরাপদ) হলেন তখন তিনি স্বীয় উটে আরোহণ করে (বাইতুল্লাহ) তাওয়াফ করেন এবং নিজের হাতের লাঠির সাহাস্যে রুকন (হাজরে আসওয়াদ) কে চুম্বন করেন। অতঃপর তিনি কাবার অভ্যন্তরে প্রবেশ করেন এবং তথায় কাঠের তৈরী একটি কবুতর দেখতে পান। তিনি তা ভেঙ্গে ফেলেন এবং অতঃপর তা কাবার দরজায় দাঁড়িয়ে বাইরে নিক্ষেপ করেন। আমি তা দেখেছিলাম। [২৯৪৭] আবূ দাউদ ১৮৭৮, সহীহ আবু দাউদ ১৬৪৬। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ২৯৪৭ হাদিসের মান: হাসান হাদিস ‘আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমার নিকট (হুজরায়) আসলেন। সে সময় আমি একটি মসৃণ বস্ত্রের পর্দা লাগিয়ে রেখেছিলাম, যাতে কোন ছবি ছিল। যার দরুন তার চেহারা বিমর্ষ হয়ে গেল। অতঃপর তিনি পর্দাটি হাতে নিয়ে তা ছিঁড়ে ফেললেন; তারপর বললেনঃ কিয়ামতের দিবসে ভয়ঙ্কর শাস্তি ভোগকারী ব্যক্তিদের মধ্যে ওরাও থাকবে, যারা আল্লাহ্র সৃষ্টির সাথে তুলনা কার্যে (অংশীদারিত্ব , শির্ক) অগ্রসর হয়। (ই.ফা. ৫৩৪৫, ই.সে. ৫৩৬৩) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৫৪১৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস পাথর, দেওয়াল, ছাদ, মুদ্রা ইত্যাদিতে প্রাণীর মূর্তি খোদাই করা হারাম। অনুরূপভাবে দেওয়াল, ছাদ, বিছানা, বালিশ, পর্দা, পাগড়ী, কাপড় ইত্যাদিতে প্রাণীর চিত্র অঙ্কন করা হারাম এবং মূর্তি ছবি নষ্ট করার নির্দেশ আসুন জেনে নিই: (১) ছুরত তৈরী করা- সেটা মাটি দিয়ে করলে - মূর্তি বা প্রতিমা। (২) লোহা, কাঠ, পাথর বা ইটবালু দিয়ে করলে তা হবে- ভাষ্কর্য। (৩) রাবার প্লাস্টিক বা এজাতিয় কিছু দিয়ে তৈরী করলে সেটা হয় - পুতুল বা ম্যানিকিন। (৪) যখন হাতে অঙ্কে বা ক্যামেরা লেন্সে আলো দিয়ে ছুরত বানানো হয়ে সেটাকে বলা হবে ছবি! এই আকৃতি হতে পারে ছায়া দিয়ে আলো দিয়ে , মাটি দিয়ে , সিমেন্ট-পাথর দিয়ে ,কাঠ দিয়ে, কাগজ দিয়ে , প্লাস্টিক দিয়ে ইত্যাদি। হাত দিয়ে ভাত খাওয়া আর চামচ দিয়ে ভাত খাওয়ার পার্থক্য কোথায়? হাত দিয়ে ছবি অঙ্কন করা আর মেশিন কিংবা অন্য কিছু দিয়ে ছবি অঙ্কন করা একই কথা! পৃথিবীতে সর্ব প্রথম শির্ক সৃষ্টি হয়েছে আল্লাহর নেক বান্দাদের উপর অতি আবেগবশত ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ করতে গিয়ে উচুঁ কবর বা নেক বান্দার মূর্তি ছবি ভাস্কর্য নির্মাণ করে! মুহাম্মদ কাসিম বলেন, 'এই মুসলিম উম্মাহ যতদিন পর্যন্ত শির্ক করা থেকে বিরত না হবে ততদিন পর্যন্ত আল্লাহ তাদেরকে সাহায্য করবেন না।' শির্ক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে facebook.com/100130244921287/posts/488754266058881/
@abdulkareem-qo5rh3 ай бұрын
@@uniquetune2452 মন্তব্য করার আগে নিজের গন্তব্য ঠিক করুন..আপনি কী শির্কমুক্ত?যদি শির্কমুক্ত না হন..তাহলে আপনি মুসলমান নন! " নিজে শির্কমুক্ত না হয়ে শির্কের বিষয় বাদ দিয়ে অন্যান্য ইসলামী বিধান নিয়ে আলোচনা করা কলুর বলদের ঘানি টানার মতো I" 39:65 وَلَقَدْ أُوحِىَ إِلَيْكَ وَإِلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكَ لَئِنْ أَشْرَكْتَ لَيَحْبَطَنَّ عَمَلُكَ وَلَتَكُونَنَّ مِنَ الْخٰسِرِينَ আর অবশ্যই তোমার কাছে এবং তোমার পূর্ববর্তীদের কাছে ওহী পাঠানো হয়েছে যে, তুমি শির্ক করলে তোমার (সমস্ত )আমল নিষ্ফল হবেই। আর অবশ্যই তুমি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। সূরা: যুমার 6:88 ذٰلِکَ ہُدَی اللّٰہِ یَہۡدِیۡ بِہٖ مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِہٖ ؕ وَ لَوۡ اَشۡرَکُوۡا لَحَبِطَ عَنۡہُمۡ مَّا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۸﴾ এ হচ্ছে আল্লাহর হিদায়াত, এ দ্বারা তিনি নিজ বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করেন। আর যদি তারা শির্ক করত, তবে তারা যা আমল করছিল তা অবশ্যই বরবাদ হয়ে যেত। সূরাঃ আন'য়াম শির্ক করলে নামাজ , রোজা, হজ্ব, যাকাত , জিহাদ , ক্বিতালসহ সমস্ত আমল বাতিল বলে গন্য হবে! যতক্ষণ পর্যন্ত একজন মুসলিম শির্কমুক্ত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত একজন মুসলিমের অন্য কোনো আল্লাহর বিধান নিয়ে তর্ক করার অধিকার নেই! যে নিজে শির্ক করে এবং তার শির্কের পক্ষে যুক্তি দেখিয়ে প্রমাণ করতে চায় সে মুমিন ,মূলতঃ সে শয়তান! মুসলমানদের সংখ্যা পৃথিবীতে ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেলেও এই জাতি সর্বত্র পতনের সম্মুখীন হচ্ছে! আগের যুগের চেয়ে অনেক বেশি নামাজ, রোজা, দান খয়রাত,ওমরাহ ও হজ্জসহ অন্যান্য নেক আমল বৃদ্ধি পেলেও কিন্তু তারা সবচেয়ে বড় পাপ ভুলে গেছে, যে পাপকে তারা হালকাভাবে নিয়েছে! আল্লাহু সুবহানাহু তায়া'লা বলেন,, 4:116 اِنَّ اللّٰہَ لَا یَغۡفِرُ اَنۡ یُّشۡرَکَ بِہٖ وَ یَغۡفِرُ مَا دُوۡنَ ذٰلِکَ لِمَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰہِ فَقَدۡ ضَلَّ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۱۱۶﴾ নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করেন না তাঁর সাথে শরীক করাকে এবং এ ছাড়া যাকে চান ক্ষমা করেন। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে তো ঘোর পথভ্রষ্টতায় পথভ্রষ্ট হল। সূরাঃ আন নিসা 22:31 حُنَفَآءَ لِلّٰہِ غَیۡرَ مُشۡرِکِیۡنَ بِہٖ ؕ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰہِ فَکَاَنَّمَا خَرَّ مِنَ السَّمَآءِ فَتَخۡطَفُہُ الطَّیۡرُ اَوۡ تَہۡوِیۡ بِہِ الرِّیۡحُ فِیۡ مَکَانٍ سَحِیۡقٍ ﴿۳۱﴾ (মানুষ যেন )আল্লাহর জন্য একনিষ্ঠ হয়ে এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক না করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শরীক করে, সে যেন আকাশ থেকে ছিটকে পড়ল। অতঃপর পাখি তাকে ছোঁ মেরে ঠুকরিয়ে নিয়ে গেল কিম্বা ঝড়ো বাতাস তাকে উড়িয়ে নিয়ে দূরের কোন জায়গায় নিক্ষেপ করল। সূরাঃ আল হাজ্ব 17:39 ذٰلِکَ مِمَّاۤ اَوۡحٰۤی اِلَیۡکَ رَبُّکَ مِنَ الۡحِکۡمَۃِ ؕ وَ لَا تَجۡعَلۡ مَعَ اللّٰہِ اِلٰـہًا اٰخَرَ فَتُلۡقٰی فِیۡ جَہَنَّمَ مَلُوۡمًا مَّدۡحُوۡرًا ﴿۳۹﴾ এগুলো সেই বিজ্ঞানময়(আয়াত), যা তোমার রব তোমার নিকট ওহীরূপে পাঠিয়েছেন। আর তুমি আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য নির্ধারণ (শির্ক) করো না, তাহলে তুমি জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে নিন্দিত ও বিতাড়িত হয়ে। সূরাঃ আল ইসরা 6:82 اَلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ لَمۡ یَلۡبِسُوۡۤا اِیۡمَانَہُمۡ بِظُلۡمٍ اُولٰٓئِکَ لَہُمُ الۡاَمۡنُ وَ ہُمۡ مُّہۡتَدُوۡنَ ﴿٪۸۲﴾ যারা ঈমান এনেছে এবং নিজ ঈমানকে যুলমের (শির্কের) সাথে সংমিশ্রণ করেনি, তাদের জন্যই নিরাপত্তা এবং তারাই সৎপথপ্রাপ্ত। সূরাঃ আন'য়াম একমাত্র শির্কমুক্ত মানুষকে আল্লাহ সাহায্য করবেন , আল্লাহর পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেবেন!শির্কমুক্ত ব্যক্তি মাত্রই সৎ এবং সঠিক পথপ্রাপ্ত!! শির্ক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে facebook.com/100130244921287/posts/488754266058881/
@abdulkareem-qo5rh3 ай бұрын
মন্তব্য করার আগে নিজের গন্তব্য ঠিক করুন..আপনি কী শির্কমুক্ত?যদি শির্কমুক্ত না হন..তাহলে আপনি মুসলমান নন! " নিজে শির্কমুক্ত না হয়ে শির্কের বিষয় বাদ দিয়ে অন্যান্য ইসলামী বিধান নিয়ে আলোচনা করা কলুর বলদের ঘানি টানার মতো I" 39:65 وَلَقَدْ أُوحِىَ إِلَيْكَ وَإِلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكَ لَئِنْ أَشْرَكْتَ لَيَحْبَطَنَّ عَمَلُكَ وَلَتَكُونَنَّ مِنَ الْخٰسِرِينَ আর অবশ্যই তোমার কাছে এবং তোমার পূর্ববর্তীদের কাছে ওহী পাঠানো হয়েছে যে, তুমি শির্ক করলে তোমার (সমস্ত )আমল নিষ্ফল হবেই। আর অবশ্যই তুমি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। সূরা: যুমার 6:88 ذٰلِکَ ہُدَی اللّٰہِ یَہۡدِیۡ بِہٖ مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِہٖ ؕ وَ لَوۡ اَشۡرَکُوۡا لَحَبِطَ عَنۡہُمۡ مَّا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۸﴾ এ হচ্ছে আল্লাহর হিদায়াত, এ দ্বারা তিনি নিজ বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করেন। আর যদি তারা শির্ক করত, তবে তারা যা আমল করছিল তা অবশ্যই বরবাদ হয়ে যেত। সূরাঃ আন'য়াম শির্ক করলে নামাজ , রোজা, হজ্ব, যাকাত , জিহাদ , ক্বিতালসহ সমস্ত আমল বাতিল বলে গন্য হবে! যতক্ষণ পর্যন্ত একজন মুসলিম শির্কমুক্ত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত একজন মুসলিমের অন্য কোনো আল্লাহর বিধান নিয়ে তর্ক করার অধিকার নেই! যে নিজে শির্ক করে এবং তার শির্কের পক্ষে যুক্তি দেখিয়ে প্রমাণ করতে চায় সে মুমিন ,মূলতঃ সে শয়তান! মুসলমানদের সংখ্যা পৃথিবীতে ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেলেও এই জাতি সর্বত্র পতনের সম্মুখীন হচ্ছে! আগের যুগের চেয়ে অনেক বেশি নামাজ, রোজা, দান খয়রাত,ওমরাহ ও হজ্জসহ অন্যান্য নেক আমল বৃদ্ধি পেলেও কিন্তু তারা সবচেয়ে বড় পাপ ভুলে গেছে, যে পাপকে তারা হালকাভাবে নিয়েছে! আল্লাহু সুবহানাহু তায়া'লা বলেন,, 4:116 اِنَّ اللّٰہَ لَا یَغۡفِرُ اَنۡ یُّشۡرَکَ بِہٖ وَ یَغۡفِرُ مَا دُوۡنَ ذٰلِکَ لِمَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰہِ فَقَدۡ ضَلَّ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۱۱۶﴾ নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করেন না তাঁর সাথে শরীক করাকে এবং এ ছাড়া যাকে চান ক্ষমা করেন। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে তো ঘোর পথভ্রষ্টতায় পথভ্রষ্ট হল। সূরাঃ আন নিসা 22:31 حُنَفَآءَ لِلّٰہِ غَیۡرَ مُشۡرِکِیۡنَ بِہٖ ؕ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰہِ فَکَاَنَّمَا خَرَّ مِنَ السَّمَآءِ فَتَخۡطَفُہُ الطَّیۡرُ اَوۡ تَہۡوِیۡ بِہِ الرِّیۡحُ فِیۡ مَکَانٍ سَحِیۡقٍ ﴿۳۱﴾ (মানুষ যেন )আল্লাহর জন্য একনিষ্ঠ হয়ে এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক না করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শরীক করে, সে যেন আকাশ থেকে ছিটকে পড়ল। অতঃপর পাখি তাকে ছোঁ মেরে ঠুকরিয়ে নিয়ে গেল কিম্বা ঝড়ো বাতাস তাকে উড়িয়ে নিয়ে দূরের কোন জায়গায় নিক্ষেপ করল। সূরাঃ আল হাজ্ব 17:39 ذٰلِکَ مِمَّاۤ اَوۡحٰۤی اِلَیۡکَ رَبُّکَ مِنَ الۡحِکۡمَۃِ ؕ وَ لَا تَجۡعَلۡ مَعَ اللّٰہِ اِلٰـہًا اٰخَرَ فَتُلۡقٰی فِیۡ جَہَنَّمَ مَلُوۡمًا مَّدۡحُوۡرًا ﴿۳۹﴾ এগুলো সেই বিজ্ঞানময়(আয়াত), যা তোমার রব তোমার নিকট ওহীরূপে পাঠিয়েছেন। আর তুমি আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য নির্ধারণ (শির্ক) করো না, তাহলে তুমি জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে নিন্দিত ও বিতাড়িত হয়ে। সূরাঃ আল ইসরা 6:82 اَلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ لَمۡ یَلۡبِسُوۡۤا اِیۡمَانَہُمۡ بِظُلۡمٍ اُولٰٓئِکَ لَہُمُ الۡاَمۡنُ وَ ہُمۡ مُّہۡتَدُوۡنَ ﴿٪۸۲﴾ যারা ঈমান এনেছে এবং নিজ ঈমানকে যুলমের (শির্কের) সাথে সংমিশ্রণ করেনি, তাদের জন্যই নিরাপত্তা এবং তারাই সৎপথপ্রাপ্ত। সূরাঃ আন'য়াম একমাত্র শির্কমুক্ত মানুষকে আল্লাহ সাহায্য করবেন , আল্লাহর পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেবেন!শির্কমুক্ত ব্যক্তি মাত্রই সৎ এবং সঠিক পথপ্রাপ্ত!! শির্ক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে facebook.com/100130244921287/posts/488754266058881/
@ShamsulhaqueSadi3 ай бұрын
সবচেয়ে বড় শিরক হলো :-"রিয়াল পেট্রো ডলারের বিনিময়ে সৌদি সরকারের পূজা করা! এটা ১০০% তাওহীদের পরিপন্থী"!!