আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগলো মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤
@MdBabulHossain-uy8tt7 күн бұрын
Alhamdulillah realy so good speech you , i like It's so much brother , my Allah help you .
@Lotaza6 күн бұрын
হুজুর আপনার বয়ান শুনে আমি এত খুশি হইসি যে আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবোনা। তাই এই খুশিতে আমি আপনাকে কিসু নজরানা দিতে চাই। প্রথম নজরানা হলো ইসা ইবনে মরিয়োম সম্পর্কে মানুষ খুব বাজে মন্তব্য করে।কিন্তু আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন তারা দুইজনেই পবিত্র এবং আল্লাহ তালার রহমত এবং তার হুকুম ছিলো। এটা নিয়ে ইহুদি, নাছাড়া, খ্রিস্টান রা দুই ভাবে শুবিধা নেয়। যারা খারাপ মেয়ে তারা তাদের কে অপবাদ দিয়ে বলে তাদের কারণে আমাদের খারাপ হতে হইসে। আরেক গ্রুপ ইসা ইবনে মরিয়মকে ভালোবাসে কিন্তু তাদের প্রতিহত করে না। কারণ হলো তারা যে খারাপ মেয়ে এবং এইজন্য ইসা বা মরিয়ম কে ঘৃণা করে সেটা তারা উপভোগ করে। কারন ঐ মেয়েদের উপভোগ ঐ উচ্চ বর্ণের ইহুদি, নাছাড়া, আর খৃস্টানরা করে আর বলে তাদের অবদানের কথা। অর্থ্যাৎ তারা করসে বলে তারা তাদের পথ দেখাইসে তাই এখন তারাও জীবন এবং মেয়েগুলোরে উপভোগ করসে। আর আমরা যারা মুসলমান তারা সম্মান জানিয়ে স্মরণ করি। দেখেন কত চালাক আর ধুরন্ধর। তবে আপনি যদি আরো গেয়ান চর্চা করেন ইসা ইবনে মরিয়ম সম্পর্কে তাহলে দেখতে পাবেন কোথাও কোনো আল্লাহ পাকের এতটুকু ভুল নাই। আর দ্বিতীয় নজরানা হলো সেদিন মিজানুর রহমানের ওয়াজ শুনছিলাম আপনার মতোই ইউটিউবে শেখানে তিনটা ভুল বয়ান করসে। এই বিষয় আপনাদের আরো তালাশ করে গিয়ান দিয়ে এই বিষয়টা চর্চা করতে বিষেস অনুরোধ করসি। এক নম্বর সে বলেসে যে মক্কা বা বাইতুল্লাহ শরীফ বা কাবা শরীফ প্রথম মসজিদ। এটা তীব্র প্রতিবাদ এবং ভুল ধরিয়ে দিচ্ছি। পৃথিবীর প্রথম আল্লাহর ঘর পৃথিবীর অনেক জায়গায় বিশেষ করে আমাদের সাবকন্টিনেন্ট এ এবং সাউথ ইস্ট পাসিফিক দেশগুলতে। কিন্তু ওগুলো প্রাগৈতিহাসিক এবং খণ্ড খণ্ড ইতিহাস। কিন্তু সর্বাধিক সোমাদ্রিত যখন মানুষ অনেক নলেজ তখন শভ্ভো মানুষের প্রথম আল্লাহর ঘর এখনকার পালিস্টাইনের জেরুজালেমের আল aksa mosque। এখানে এখনকার পবিত্র হজ পালনের মতো সারা পৃথিবীর ঐ খণ্ড খণ্ড মসজিদের মানুষরা একসাথে মিলিত হত নিজেদের পরিচালনা সামাজিক ভাবে আর। নিজেদের মধে সম্পর্ক উন্নয়ন আর নলেজ আদান প্রদান করতো। দ্বিতীয় নাম্বার বলসে মিজানুর রহমান সেটা হলো মসজিদ অতি সাধারণ করে বানাতে বলেসেন অর্থাৎ মসজিদ যাতে ঝাঁক জমক না হয় যাতে সাদামাটা হয়। এটাও তীব্র ভুল। মসজিদ অবশ্যই যৌলস, ঝাঁকজমক আর রাজশিক হতে হয় সামর্থ অনুযায়ী। যার যত বুদ্ধি তার পুরোটা মসজিদ নির্মাণ করা কাজে নিয়োগ করা উচিত। এর পূর্ণাঙ্গ বেক্ষা আপনি অনুসন্ধান করলেই পাবেন। মসজিদ স্পষ্সিয়াস হতে হয় বাংলাদেশের মতো প্রতি এলাকায় খুপড়ি খুপড়ি করতে বলা হয় নাই। তৃতীয় হল মেয়েদের প্রকৃতিক কারণে এবাদত বন্ধ বা মশজিদে না যেতে। সেটা ডাইরেক্ট ভাষায় বলসে। এটা ঠিক না। মার্জিত ভাষায় বলা উচিত। এটা প্রকৃতির কারণে আমাদের শরীরে অনেক কিসু ঘটে এই ভাবে বলা উচিত। কারণ অনেক ছোট বাচ্চা বা আত্মীয় সজন একসাথে বাংলাদেশের মানুষ হুজুরের ওয়াজ শুনতে যায়। আর ওটা কি স্পষ্ট ভাবে জানার জন্য ওটা অন্যা মাধ্যম আছে সেখান থেকে মানুষ জানবে। তাই হুজুরদের কাজ হলো প্রসঙ্গটি টাচ করা। যাই হোক হুজুর ভালো থাকবেন। আমি USA, TX, Dallas থেকে আপনার বয়ান শুনি। ধন্যবাদ।