Рет қаралды 1,317
বীরভূমের আকালিপুর গ্রামে অবস্থিত কয়েক হাজার বছরের পুরনো প্রাচীন গুহ্য কালী মন্দির .
বীরভূমের গুহ্যকালী দেবী প্রতিমা-
বীরভূম জেলার আকালীপুর গ্রামে ব্রাহ্মণী নদীর তীরে শ্মশানের পাশে মহারাজা নন্দকুমার একটি গুহ্যকালী মন্দির নির্মাণ করেন।[৪] তবে এই বিচিত্র কালীমূর্তিটি তার দ্বারা নির্মিত হয়নি। জনশ্রুতি, পৌরাণিক মগধরাজ জরাসন্ধ এই মূর্তিটি নির্মাণ করেছিলেন। কালক্রমে বিভিন্ন রাজার হাতে পূজিত হওয়ার পর কাশীরাজ চৈত সিংহের রাজ্যের এক কৃষক তার জমিতে মূর্তিটি খুঁজে পান। সংবাদ পেয়ে চৈত সিংহ মন্দির প্রতিষ্ঠা করে দেবী গুহ্যকালিকার প্রতিষ্ঠা করতে চান। এদিকে ওয়ারেন হেস্টিংসও এই মূর্তির সন্ধান পেয়ে এটিকে লন্ডনের জাদুঘরে প্রেরণে উদ্যোগী হন। মূর্তিটি হেস্টিংসের হাত থেকে রক্ষা করতে, চৈত সিংহ সেটিকে গঙ্গাবক্ষে লুকিয়ে রাখেন। মহারাজা নন্দকুমার স্বপ্নাদেশ পেয়ে সেটিকে কাশী থেকে নিজ জন্মস্থান বীরভূমের ভদ্রপুর গ্রামে নিয়ে আসেন। নন্দকুমার নিজে ছিলেন পরম শাক্ত ও দেবী মহাকালীর ভক্ত। ১৭৭৫ সালের গোড়ায় তিনি মুর্শিদাবাদ-বীরভূমের সীমান্তবর্তী আকালীপুর গ্রামে দেবী গুহ্যকালীর মন্দির নির্মাণ শুরু করেন। কিন্তু ওই বছর জুন মাসে তিনি ইংরেজের হাতে বন্দী হলে, মন্দির নির্মাণে ছেদ পড়ে। ফাঁসির পূর্বে তিনি
পুত্র গুরুদাসকে তান্ত্রিক মতে দেবী গুহ্যকালীর প্রতিষ্ঠা সম্পূর্ণ করার নির্দেশ দিয়ে যান। লোকশ্রুতি, ওই বছর ১৫ জুলাই মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন হয়েছিল।[৬]
মন্দিরের দক্ষিণে "পঞ্চমুণ্ডী" আসন নামে পরিচিত একটি সিদ্ধাসন রয়েছে। আকালীপুরের দেবী গুহ্যকালীকে ভক্তেরা অতিশয় "জাগ্রত" দেবী মনে করেন। দূর-দূরান্ত থেকে পুণ্যার্থীরা এই মন্দিরে "মানসিক" করে পূজা দেন।
প্রতিদিন নিত্য পুজো হয় মায়ের। তবে কার্তিক মাসে কালীপুজোর অমাবস্যা নিশিতে সর্বত্র কালী মায়ের বিশেষ পুজো হলেও আকালি মায়ের কোনও পুজো হয় না। নিত্যদিন যেভাবে পূজো করা হয়ে থাকে মাকে, সেভাবেই এদিনও পুজো করে সন্ধ্যারতির পর মাকে শয়নে দেওয়া হয়। তারপর গভীর রাতে মা গর্ভগৃহ থেকে বাইরে বেরিয়ে নৈশলীলা করেন বলে কথিত আছে।
কালীপুজোর দিন কোনও বিশেষ পুজোর আয়োজন না হলেও দুর্গাপূজার পর চতুর্দশীর দিন ও পৌষ সংক্রান্তির দিন আকালি মা (Akalipur Kali) গুহ্য কালীর বিশেষ পুজো হয়। সেই পুজো দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে আগত লাখ-লাখ দর্শনার্থীর ভিড় জমে মন্দির চত্বরে। ভক্তদের বিশ্বাস, মন্দিরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া ব্রাহ্মণী নদীতে স্নান করে ওই দু-দিন আকালি মায়ের পুজো দিলে সকলের মনস্কামনা পূর্ণ হয়। এই দু-দিন ছাড়াও মাঘ মাসে রতনতি কালী পুজার দিন মায়ের প্রতিষ্ঠা দিবস। ফলে সেই দিনও গুহ্য কালী মায়ের বিশেষ পুজো হয় এবং মন্দিরে হাজার-হাজার দর্শনার্থীর ভিড় জমে। এই দিনগুলিতে মায়ের বিশেষ পুজোর পাশাপাশি ভক্তদের ভোগ দেওয়া হয়।
akali put Kali Mandir history 2024
বীরভূমের আকালিপুর মন্দিরের কালী মাতার রহস্য
history of guhya Kali mandir
গুহ্য কালী মন্দিরের ইতিহাস
history of Birbhum 2024
history of tarapith Kali 2024
tantra-Mantra-kala-jadu 2024
Kali Sadhna 2024
51 sati peeth akalipur
Hindu goddess Kali Mata 2024
history of black magic in akalipur 2024
horror place and ghost 2024 in akalipur
Shakti peeth 2024
কালীপূজা ২০২২
দীপান্বিতা কালীপূজা 2024
তান্ত্রিক সাধন মন্ত্র
পশ্চিমবঙ্গের জাগ্রত কয়েকটি কালী মন্দির
#guhyakali 2024
#kali akalipur
#guhyakalitemple nalhati
#Akalipur birbhum
#Birbhum nalhati akalipur
#sriguhyakali akali
#guhya_kali tample 2024
#maakali gujha kali
#maakalika mandir 2024
#kalitemple westbengal
#gujjhokali 2024
#gujjho_kali 2024
#গুহ্যকালী
#গুহ্য_কালী
#history_guhya_kali tample
#maakalie
#maakaliguhyarup
#guhya_kali_mandir
#akalipur tample history
#guhyakalistory
#guhyakalirahasya
#akalipurguhyakali
#guhyakalisadhana
#guhyakalimantrasadhana
#guhyakalikavacham
#akalipurbhadrakalilali2024
#akalipurbhadrapur
#tarapith
#tarapithmondir
#tarapithtample2024
#maadakshinakali
#kalighattemple
#kaligath
#dakshineswarkalitemple 2024
#maavabatarani
#DAKSHINAKALI
#SAMSANKALI
#RAKSHAKALI
#RAKKHAKALI