আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা তোমাদের কাতার সোজা কর। নিশ্চয় আমি তোমাদেরকে আমার পিছন থেকে দেখতে পাই। আনাস (রাঃ) বলেন, আমাদের একজন অপরজনের কাঁধে কাঁধ ও পায়ে পায়ে মিলিয়ে দাঁড়াতেন। [ছহীহ বুখারী হা/৭২৫, ১ম খন্ড, পৃঃ ১০০, (ইফাবা হা/৬৮৯, ২/৯৫ পৃঃ)]
onek guruttu purno tottho and onek shundor bekkha.....amar majhe majhe mone ish uni jodi beche thakten , amra hoito 1 hoye jetam....ami kisu kisu ahle hadis er bishoi follow kori, ( obosshoi lokkho rakhi) jeno amar kono onno hanafi vayer namaze birokto ba bighno na ghotai..karon ami nijeo hanafi majhav follow kori tobe chesta kori jototuku sahi hadith er kasa kasi thaka jai...jai hok..shobi allah tayalar porikolpona......allah unake jannatul ferdaus er uccho makam dan korun.
@sanaulhaque3103 ай бұрын
জাজাকাল্লাহ।
@villagetvcholonbil3 ай бұрын
প্রিয় শায়েখ
@user-wc2zv6ut3d3 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@rahamatalimondal47963 ай бұрын
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। কিছু মসজিদে বলে পা'য়ের টো /আগা লাইনে রেখে দাঁড়াতে-। যা কোন ভাবেই লাইন সোজা হবে না, কারণ মানুষের উচ্চতার উপর পায়ের পাতা ছোট বড়ো হয়।
@tausifkhan5463 ай бұрын
Allah hujur k jannatul ferdaous daan korun. Ameen
@MdRafiqulIslam-lb4yy3 ай бұрын
Alhamdulillah
@sahriarsiam60813 ай бұрын
❤
@TanvirAhmed-ki2tj3 ай бұрын
❤❤❤❤❤❤❤
@user-qs9qo3fd1w3 ай бұрын
এত কথার কি আছে , আমি দেখছি কিছু হুজুর এমন করে ডিরেক্ট উত্তর দেই না প্রথমেই
@okok01613 ай бұрын
Sei somosto hadees gulo jegulo poriskar hadees e eseche othocho hanfira amol kore na , segulo niye bolar somoy ghuriye pechiye uttor den.
@dauntless44983 ай бұрын
একটা সহি হাদিস বলে ঘুরিয়ে পেচিয়ে বোঝালেন এটা সম্ভব নয়। তাই পা না মেলালেও চলবে। এটা কেমন কথা। আপনি খুবজোর বলতে পারতেন পা কিবলা রেখে যথা সম্ভব স্পর্শ করানো। কারন এটা খুব সহজে সম্ভব।
@skabdurrazzaque28143 ай бұрын
@@dauntless4498 হাদিসের হ বুঝস
@mdrahatkhan34913 ай бұрын
Ei hadis ki hanafi ra dekhe naa
@AnamulHaq-kq5iq3 ай бұрын
ড: জাহাঙ্গীর সাহেবের কথা ভালো করে বুঝে তারপর মন্তব্য করেন। উনি বুঝাতে চাইছেন পায়ের সাথে পা মিলানোর চেয়ে কাঁধে কাঁধ মিলানো ই বেশি যুক্তিযোক্ত
@minhazulabedin6503 ай бұрын
বাপ দাদা যা পালন করে আসছে সেটাই করতে হবে। নামাজ কে একদম সহীহ করার চেষ্টা করা যাবেনা। তাহলে মোহাম্মাদীরা কেমনে পারে
@dauntless44983 ай бұрын
একটা সহি হাদিস বলে ঘুরিয়ে পেচিয়ে বোঝালেন এটা সম্ভব নয়। তাই পা না মেলালেও চলবে। এটা কেমন কথা। আপনি খুবজোর বলতে পারতেন পা কিবলা রেখে যথা সম্ভব স্পর্শ করানো। কারন এটা খুব সহজে সম্ভব।
@MDALAMIN-pj3no3 ай бұрын
হাদীস সহীহ হলেই কী সেটার উপর আমল করতে হবে? এই গোড়ামী নীতি কই পাইলেন?তাইলে রাসূল সা. তো একবার দাঁড়িয়ে প্তস্রাব করেছিলেন এটা সহিহ হাদীস সো আপনিও করুন।
@dauntless44983 ай бұрын
@@MDALAMIN-pj3no @MDALAMIN-pj3no ভাই উনি শুধু একটা হাদিস বলেছেন আবু দাউদ থেকে। বুখারী সহ অগনিত হাদিস আছে পায়ের সাথে পা মেলানোর। আমর ইবনু খালিদ (রহঃ) আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমরা তোমাদের কাতার সোজা করে নাও। কেননা, আমি আমার পেছনের দিক থেকেও তোমাদের দেখতে পাই। [আনাস (রাঃ) বলেন] আমাদের প্রত্যেকেই তার পাশ্ববর্তী ব্যাক্তির কাঁধের সাথে কাঁধ এবং পায়ের সাথে পা মিলাতাম। (সহিহ বুখারি :৬৮৪,৬৮৯) এভাবে অনেক হাদিস আছে। উনি যে হাদিসের কথা বললেন তাতে হাটুর সাথে হাটু মেলানোর কথা বলে জটিলতা প্রকাশ করলেন অথচ অনেক সহি সহি হাদিস যেখানে পায়ের সাথে পা, কাধের সাথে কাধ মেলানো কথা বলা হয়েছে। পায়ে পা মেলানো অনেক হাদিস দারা প্রমানিত শুধু একটা হাদিস দিয়ে নয়। এটা নামাযের অংশ যার পুরষ্কারের বেপারেও অনেক হাদিস এসেছে। আপনি যে বললেন দাঁড়িয়ে প্রশ্রাব করা ওইটা একটা নির্দিষ্ট অবস্থায়, যখন বসে করলে ময়লা লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, ওই হাদিসেও এই কনটেক্স উল্লেখ করা আছে। তাই দয়া করে হাদিস সহি হলেও মানা যাবেনা এই ধারনা ঢুকাবেন না মনে। যে হাদিস নিয়মের একটু ব্যতিক্রম সেটা ওই হাদিসেই উল্লেখ করা থাকে।
@dauntless44982 ай бұрын
@@MDALAMIN-pj3no আমর ইবনু খালিদ (রহঃ) আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমরা তোমাদের কাতার সোজা করে নাও। কেননা, আমি আমার পেছনের দিক থেকেও তোমাদের দেখতে পাই। [আনাস (রাঃ) বলেন] আমাদের প্রত্যেকেই তার পাশ্ববর্তী ব্যাক্তির কাঁধের সাথে কাঁধ এবং পায়ের সাথে পা মিলাতাম। (সহিহ বুখারি :৬৮৪,৬৮৯) এমন বুখারী, মুসলিমের অনেক হাদিসে পায়ে পা কাধে কাধ মেলানোর কথা এসেছে। ইমাম বুখারী (রহঃ) ‘ছালাতের কাতারে কাঁধে কাঁধ ও পায়ে পা মিলানো’ শিরোনামে অধ্যায় রচনা করেছেন। আপনি ইউটিউবে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন অন্য আলেমরা যেমন আহমাদুল্লাহ, মিজানুর রহমান ইত্যাদি এরা কি বলছে। আমিও জাহাঙ্গীর হুজুর কে অনেক পছন্দ করে। আমি যাস্ট উনার কথা এজন্যই ধরলাম যে শুধু একটা হাদিসে হাটুর কথা আছে, আর উনি এত হাদিস ছেড়ে ওই হাদিসটা দিয়েই পায়ে পা মেলানোকে হালকা করে দিলেন। দাঁড়িয়ে প্রশ্রাব করার বেপারে শর্ত আছে ভাই ওই হাদিসেই। যদি জায়গা ময়লা থাকে বা বসলে গায়ে বা কাপড়ে ময়লা লাগার সম্ভাবনা থাকে তাহলেই দাঁড়িয়ে পারবেন। কিন্তু পায়ে পা মেলানো একটা সুন্নাত যা অনেক সহি হাদিসে এসেছে। এমন কোনো হাদিস পাওয়া যায়না যেখানে সাহাবিরা পায়ের মাঝে ফাঁক রেখে সালাত আদায় করেছেন। যদি পান তো প্রমান দেন। বিনীত অনুরোধ ভাই, সহিহ হাদিস ও মানা যাবেনা এই গুমরাহির মধ্যে থাকবেন না। সহির মর্ম বুঝবেন। আপনিও যদি কোনো যায়গায় দেখেন বসলে ময়লা লাগবে তখন আপনিও ওই সহি হাদিস মানতে বাধ্য, আপনাকে প্রশ্রাব না আটকিয়ে বরং সহজ করে দেয়া হয়ছে। যে সহি হাদিস যেভাবে এসেছে তাকে সেভাবেই বিচার করুন।
@dauntless44982 ай бұрын
আমর ইবনু খালিদ (রহঃ) আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমরা তোমাদের কাতার সোজা করে নাও। কেননা, আমি আমার পেছনের দিক থেকেও তোমাদের দেখতে পাই। [আনাস (রাঃ) বলেন] আমাদের প্রত্যেকেই তার পাশ্ববর্তী ব্যাক্তির কাঁধের সাথে কাঁধ এবং পায়ের সাথে পা মিলাতাম,সহিহ বুখারি :৬৮৪,৬৮৯। এমন বুখারী, মুসলিমের অনেক হাদিসে পায়ে পা কাধে কাধ মেলানোর কথা এসেছে। ইমাম বুখারী (রহঃ) ‘ছালাতের কাতারে কাঁধে কাঁধ ও পায়ে পা মিলানো’ শিরোনামে অধ্যায় রচনা করেছেন। আপনি ইউটিউবে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন অন্য আলেমরা যেমন আহমাদুল্লাহ, মিজানুর রহমান ইত্যাদি এরা কি বলছে। আমিও জাহাঙ্গীর হুজুর কে অনেক পছন্দ করে। আমি যাস্ট উনার কথা এজন্যই ধরলাম যে শুধু একটা হাদিসে হাটুর কথা আছে, আর উনি এত হাদিস ছেড়ে ওই হাদিসটা দিয়েই পায়ে পা মেলানোকে হালকা করে দিলেন। দাঁড়িয়ে প্রশ্রাব করার বেপারে শর্ত আছে ভাই ওই হাদিসেই। যদি জায়গা ময়লা থাকে বা বসলে গায়ে বা কাপড়ে ময়লা লাগার সম্ভাবনা থাকে তাহলেই দাঁড়িয়ে পারবেন। কিন্তু পায়ে পা মেলানো একটা সুন্নাত যা অনেক সহি হাদিসে এসেছে। এমন কোনো হাদিস পাওয়া যায়না যেখানে সাহাবিরা পায়ের মাঝে ফাঁক রেখে সালাত আদায় করেছেন। যদি পান তো প্রমান দেন। বিনীত অনুরোধ ভাই, সহিহ হাদিস ও মানা যাবেনা এই গুমরাহির মধ্যে থাকবেন না। সহির মর্ম বুঝবেন। আপনিও যদি কোনো যায়গায় দেখেন বসলে ময়লা লাগবে তখন আপনিও ওই সহি হাদিস মানতে বাধ্য, আপনাকে প্রশ্রাব না আটকিয়ে বরং সহজ করে দেয়া হয়ছে। যে সহি হাদিস যেভাবে এসেছে তাকে সেভাবেই বিচার করুন।
@dauntless44982 ай бұрын
@@MDALAMIN-pj3no আমর ইবনু খালিদ (রহঃ) আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমরা তোমাদের কাতার সোজা করে নাও। কেননা, আমি আমার পেছনের দিক থেকেও তোমাদের দেখতে পাই। [আনাস (রাঃ) বলেন] আমাদের প্রত্যেকেই তার পাশ্ববর্তী ব্যাক্তির কাঁধের সাথে কাঁধ এবং পায়ের সাথে পা মিলাতাম,সহিহ বুখারি :৬৮৪,৬৮৯। এমন বুখারী, মুসলিমের অনেক হাদিসে পায়ে পা কাধে কাধ মেলানোর কথা এসেছে। ইমাম বুখারী (রহঃ) ‘ছালাতের কাতারে কাঁধে কাঁধ ও পায়ে পা মিলানো’ শিরোনামে অধ্যায় রচনা করেছেন। আপনি ইউটিউবে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন অন্য আলেমরা যেমন আহমাদুল্লাহ, মিজানুর রহমান ইত্যাদি এরা কি বলছে। আমিও জাহাঙ্গীর হুজুর কে অনেক পছন্দ করে। আমি যাস্ট উনার কথা এজন্যই ধরলাম যে শুধু একটা হাদিসে হাটুর কথা আছে, আর উনি এত হাদিস ছেড়ে ওই হাদিসটা দিয়েই পায়ে পা মেলানোকে হালকা করে দিলেন। দাঁড়িয়ে প্রশ্রাব করার বেপারে শর্ত আছে ভাই ওই হাদিসেই। যদি জায়গা ময়লা থাকে বা বসলে গায়ে বা কাপড়ে ময়লা লাগার সম্ভাবনা থাকে তাহলেই দাঁড়িয়ে পারবেন। কিন্তু পায়ে পা মেলানো একটা সুন্নাত যা অনেক সহি হাদিসে এসেছে। এমন কোনো হাদিস পাওয়া যায়না যেখানে সাহাবিরা পায়ের মাঝে ফাঁক রেখে সালাত আদায় করেছেন। যদি পান তো প্রমান দেন। বিনীত অনুরোধ ভাই, সহিহ হাদিস ও মানা যাবেনা এই গুমরাহির মধ্যে থাকবেন না। সহির মর্ম বুঝবেন। আপনিও যদি কোনো যায়গায় দেখেন বসলে ময়লা লাগবে তখন আপনিও ওই সহি হাদিস মানতে বাধ্য, আপনাকে প্রশ্রাব না আটকিয়ে বরং সহজ করে দেয়া হয়ছে। যে সহি হাদিস যেভাবে এসেছে তাকে সেভাবেই বিচার করুন।