একই মাজহাবের দুই আলেম একজন হাদীস গোপন কারী অপর জন প্রকাশ কারী।Islamic video bangla waj

@user-ie1qu1hn7n 4 ай бұрын

কামরুল ইসলাম বিন অলিপুরী সাহেবের বক্তব্য দলিল ভিত্তিক এবং বেশি উত্তম, কারণ এক ছায়ার সময় নামাজ পড়লে আওয়াল ওয়াক্তে পড়া হবে, আর দুই ছায়ার সময় পড়লে একেবারে শেষের দিকে পড়া হবে, আর জামাত যদি শেষ সময়ে পড়া হয় তাহলে যারা জামাত পেলো না তাদের নামাজ হুমকির মুখে পড়বে।

@MDYeasinahmad-uz6us 4 ай бұрын

তুমি কচু বুঝছো,,

@mdzahurulislam4460 4 ай бұрын

কামরুল ইসলাম সাহেবের বক্তব্য সঠিক, সহীহ সুন্নাহ ভিত্তিক।

@Factsludufacts7031 2 ай бұрын

কামরুল ইসলাম সাহেবের দলিল সঠিক না, মুফতি আরবিন হাদিস যেটা বলছেন হাদিস দ্বারা সমর্থিত

@AbdurRahman-wf3pd 4 ай бұрын

যেই সব হানাফি সহি হাদিস অনুসরণ করে তারা ই আসল হানাফি।

@abuhenamd.mostafakamal5451 4 ай бұрын

সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি। সুবহানাল্লাহিল আজিম।

@user-we1lu1fx6n 4 ай бұрын

কামরুল ইসলাম বিন ওলিপুরি সত্য কথা বলেছেন

@smrafiqulislam6175 4 ай бұрын

কামরুল ইসলাম ভাই,সঠিক তথ্য দিয়েছেন.।যাযাকাললাহ। আরিফ ভাই আরও পড়াশুনা করো।

@julfikarmokhlis4853 4 ай бұрын

কামরুল সাবকে এখন আর পাওয়া যায় না।আত্মগোপনের কারণ কী?

@TrueRasta-vy8el 3 ай бұрын

@@julfikarmokhlis4853 এখন এটা নিয়ে ও চুলকানি?

@AnasAhamed-mn8fg 3 ай бұрын

আরিফ বিন হাবিব সঠিকভাবে দলিল দিয়েছেন

@TrueRasta-vy8el 3 ай бұрын

@@MahDe-wy9dk হক কষ্ট লাগে তাই না?

@MahDe-wy9dk 3 ай бұрын

@@TrueRasta-vy8el hoq e valo lage kintu orato hoqer name riyal r dollar bepsha kore

@iqbalhossain7539 4 ай бұрын

Habib Miaa ekhono onek baki achhe sothhik Janar Jonnw Madeenar Islam.

@AmraMusafir-kx1eg 4 ай бұрын

মাশালগত ব্যাপারে ভাইটি আপনি উত্তম কথা বলেছেন কেননা আপনার কথাটি আমার যুক্তিসম্মত ও হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে

@LovelyApron-jk1qv 3 ай бұрын

কামরুল ইসলাম ওলিপুরীর ছেলের কথাগুলোর সঠিক

@hazratali5545 4 ай бұрын

শীত কালে ৩.৩০ মিনিটে অনেক ঠান্ডা।।

@ro.41.19 3 ай бұрын

ইউরোপে ৯ মাসই ঠান্ডা, সৌদি আরবে অনেক গরম বুঝতে হবে

@voiceofamini- 3 ай бұрын

*অধিক গরমের সময় যুহরের নামায দেরিতে আদায় করা* (সুনানে তিরমিযী) ১৫৭। আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন (সূর্যের) উত্তাপ বেড়ে যায়, তখন তোমরা ঠাণ্ডা করে নামায আদায় কর (বিলম্ব করে নামায আদায় কর)। কেননা প্রচণ্ড উত্তাপ জাহান্নামের নিঃশ্বাস হতে হয়। -সহীহ। ইবনু মাজাহ- (৬৭৮), বুখারী ও মুসলিম। এ অনুচ্ছেদে আবু সাঈদ, আবু যার, ইবনু উমার, মুগীরা, কাসিম ইবনু সাফওয়ান তার পিতার সূত্রে, আবু মূসা, ইবনু আব্বাস ও আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীসও রয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হতে উমর (রাঃ)-এর একটি বর্ণনাও রয়েছে। কিন্তু এ বর্ণনাটি সহীহ নয়। আবু ঈসা বলেনঃ আবু হুরাইরা বর্ণিত হাদীসটি হাসান সহীহ। বিশেষজ্ঞদের একদল গরমের মওসুমে যুহরের নামায বিলম্বে আদায় করা পছন্দ করেছেন। ইবনুল মুবারাক, আহমাদ ও ইসহাক এই মতের সমর্থক। ইমাম শাফিঈ বলেন, লোকেরা যখন দূরদূরান্ত হতে মসজিদে আসে তখন যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময় আদায় করার নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু যে ব্যক্তি একাকি নামায আদায় করে অথবা নিজের গোত্রের মসজিদে নামায আদায় করে- খুব গরমের সময়েও আমি তার জন্য প্রথম ওয়াক্তে নামায আদায় করা উত্তম মনে করি। আবু ঈসা(ইমাম তিরমিজি) বলেনঃ অত্যধিক গরমের সময়ে যারা বিলম্বে যুহরের নামায আদায়ের কথা বলেন, তাদের মত অনুসরণযোগ্য। কিন্তু আবু যার (রাঃ)-এর হাদীস ইমাম শাফিঈর বক্তব্যের (দূর হতে আসা মুসল্লীর কারণে যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময়ে আদায়ের নির্দেশ রয়েছে, কেননা তাতে তাদের কষ্ট কম হবে) পরিপন্থী। আবু যার (রাঃ) বলেনঃ “আমরা কোন এক সফরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ছিলাম। বিলাল (রাঃ) যুহরের নামাযের আযান দিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে বিলাল! শীতল কর (গরমের তীব্রতা কমতে দাও)। তারপর শীতল করা হল (বিলম্বে নামায আদায় করা হল)।” ইমাম শাফিঈর বক্তব্য অনুযায়ী শীতল করার অর্থ যদি তাই হত তবে এ সময়ে শীতল করার কোন অর্থই হয় না। কেননা সফরের অবস্থায় সবাই একই স্থানে সমবেত ছিল, দূর হতে কারো আসার কোন প্রশ্নই ছিল না। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)২/ রাসূলুল্লাহ ﷺ হতে নামাযের সময়সূচী (كتاب الصلاة عن رسول الله ﷺ) হযরত আবু জর এর হাদিসটি তিরমিজি শরীফের সালাত অধ্যায়ের শুরুর দিকে রয়েছে। এখানে ইমাম তিরমিজি কয়েকটি হাদিস দ্বারা যোহরের নামাজ ঠান্ডা অবস্থায় বিলম্বে পড়াকে প্রমাণিত করেছেন। এর বিপরীতে ইমাম শাফেয়ী রহ. যেই পাল্টা যুক্তি দিয়েছেন, তার জবাবও ইমাম তিরমিজি দিয়েছেন মূল কিতাবের মধ্যেই।

@user-qh9gx9bs9t 3 ай бұрын

ভাই শীতকালে বারোটার সময়ও খুব ঠান্ডা থাকে আপনি তাহলে ঐসময় আছরের নামাজ পড়ে নিয়েন।

@MahDe-wy9dk 3 ай бұрын

শীত কালে ২টার দিক ও ঠান্ডা তাই যোহর আসর একসাথে পইরেন শীত না লাগলেও ঠান্ডা পানি দিয়া গোসল কইরেন পড়ে শীত লাগবে এরপর ২টায় আসর পড়ে নিয়েন

@MahDe-wy9dk 3 ай бұрын

@@user-qh9gx9bs9t🤣🤣🤣thik

@azimmondal3652 3 ай бұрын

এক জন কুরআনের আলো পেয়েছে।আর এক জন অন্ধকারে ডুবে আছে।

@abuhenamd.mostafakamal5451 4 ай бұрын

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

@uthnizamsir4593 3 ай бұрын

কামরুল ইসলাম ওলীপুরীর আলোচনা দলিল ভিত্তিক।

@Hifjimedia.J.R 3 ай бұрын

আরীফ বিন হাবীব বলছেন পড়া ভালো। আর কামরুল ইসলাম ওলীপুরী বলছেন জায়েজ ! কথাটা বুঝতে হবে!

@Naogaon105 4 ай бұрын

আলহামদুলিল্লাহ্ কামরুল ইসলাম বিন ওলীপুরী হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন আমিন

@Abdullahmyson6380 4 ай бұрын

ছুম্মা আমিন

@Md.Shuzan-AliSujon-kb2re 4 ай бұрын

Kamrul Islam sothik kotha bole

@hmwahidujjamanwahid5444 4 ай бұрын

Ai waz,tr pura ta doya kore sunben arif bin habib age dolil deche tar por bistarito alochona korche uni majkhan deye kita vedio bnichen

@oskar5081 4 ай бұрын

কামরুল সাহেব সব সময় সত্যি বলেন,,,

@voiceofamini- 3 ай бұрын

*অধিক গরমের সময় যুহরের নামায দেরিতে আদায় করা* (সুনানে তিরমিযী) ১৫৭। আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন (সূর্যের) উত্তাপ বেড়ে যায়, তখন তোমরা ঠাণ্ডা করে নামায আদায় কর (বিলম্ব করে নামায আদায় কর)। কেননা প্রচণ্ড উত্তাপ জাহান্নামের নিঃশ্বাস হতে হয়। -সহীহ। ইবনু মাজাহ- (৬৭৮), বুখারী ও মুসলিম। এ অনুচ্ছেদে আবু সাঈদ, আবু যার, ইবনু উমার, মুগীরা, কাসিম ইবনু সাফওয়ান তার পিতার সূত্রে, আবু মূসা, ইবনু আব্বাস ও আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীসও রয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হতে উমর (রাঃ)-এর একটি বর্ণনাও রয়েছে। কিন্তু এ বর্ণনাটি সহীহ নয়। আবু ঈসা বলেনঃ আবু হুরাইরা বর্ণিত হাদীসটি হাসান সহীহ। বিশেষজ্ঞদের একদল গরমের মওসুমে যুহরের নামায বিলম্বে আদায় করা পছন্দ করেছেন। ইবনুল মুবারাক, আহমাদ ও ইসহাক এই মতের সমর্থক। ইমাম শাফিঈ বলেন, লোকেরা যখন দূরদূরান্ত হতে মসজিদে আসে তখন যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময় আদায় করার নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু যে ব্যক্তি একাকি নামায আদায় করে অথবা নিজের গোত্রের মসজিদে নামায আদায় করে- খুব গরমের সময়েও আমি তার জন্য প্রথম ওয়াক্তে নামায আদায় করা উত্তম মনে করি। আবু ঈসা(ইমাম তিরমিজি) বলেনঃ অত্যধিক গরমের সময়ে যারা বিলম্বে যুহরের নামায আদায়ের কথা বলেন, তাদের মত অনুসরণযোগ্য। কিন্তু আবু যার (রাঃ)-এর হাদীস ইমাম শাফিঈর বক্তব্যের (দূর হতে আসা মুসল্লীর কারণে যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময়ে আদায়ের নির্দেশ রয়েছে, কেননা তাতে তাদের কষ্ট কম হবে) পরিপন্থী। আবু যার (রাঃ) বলেনঃ “আমরা কোন এক সফরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ছিলাম। বিলাল (রাঃ) যুহরের নামাযের আযান দিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে বিলাল! শীতল কর (গরমের তীব্রতা কমতে দাও)। তারপর শীতল করা হল (বিলম্বে নামায আদায় করা হল)।” ইমাম শাফিঈর বক্তব্য অনুযায়ী শীতল করার অর্থ যদি তাই হত তবে এ সময়ে শীতল করার কোন অর্থই হয় না। কেননা সফরের অবস্থায় সবাই একই স্থানে সমবেত ছিল, দূর হতে কারো আসার কোন প্রশ্নই ছিল না। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)২/ রাসূলুল্লাহ ﷺ হতে নামাযের সময়সূচী (كتاب الصلاة عن رسول الله ﷺ) হযরত আবু জর এর হাদিসটি তিরমিজি শরীফের সালাত অধ্যায়ের শুরুর দিকে রয়েছে। এখানে ইমাম তিরমিজি কয়েকটি হাদিস দ্বারা যোহরের নামাজ ঠান্ডা অবস্থায় বিলম্বে পড়াকে প্রমাণিত করেছেন। এর বিপরীতে ইমাম শাফেয়ী রহ. যেই পাল্টা যুক্তি দিয়েছেন, তার জবাবও ইমাম তিরমিজি দিয়েছেন মূল কিতাবের মধ্যেই।

@user-ql6px8dc2t 4 ай бұрын

মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ

@abuhenamd.mostafakamal5451 4 ай бұрын

সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়া লা ই লা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার।

@nazirahmad4397 4 ай бұрын

এক ছায়ার পর আসর ছলাত পরা সুন্নাত

@MohammadAli-vz7ue 4 ай бұрын

এলেম অর্জন করতে হবে সরাসরি জানাশোনা হক্কানী আলেমদের থেকে।

@shariarnaji 4 ай бұрын

দাড়ি রাখা ওয়াজিব

@MahDe-wy9dk 3 ай бұрын

bristi ba megla vab thakle ro e thakena 2tay o saya thake tai johor asorta akshathe pore niyen

@abuhenamd.mostafakamal5451 4 ай бұрын

আসতাগফিরুল্লাহ ওয়া আতুবু ইলাইহি।

@mdabdulkhalekkhalek9305 4 ай бұрын

আসরের ওয়াক্ত শুরু হলে পড়া যায়, কেউ আগে পড়ে, কেউ পরে পড়ে ,

@MdSanzid-md5ty 3 ай бұрын

মক্কা-মদিনায় 3:30 টায় নামাজ পড়ে তাহলে মক্কা-মদিনায় নামাজ হয় না আসরের

@Abdullahmyson6380 3 ай бұрын

এট অন্ধ মাজহাবীদের কে বুঝাবে

@eunuskhan750 3 ай бұрын

এখন কোথায় গেল আপনার সৌদি আরব কোন দলিল না....?

@MahDe-wy9dk 3 ай бұрын

mokka kono dolil na dolil sohih hadis😊

@learnquranonline5938 3 ай бұрын

দুইজনই ঠিক। আসরের সালাতের সময়ের ব্যাপারে দুই ধরনের বর্ননা হাদিসে পাওয়া যায়। পত্যেক মাযহাবের ইমামগনই দলিল ভিত্তিক সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। এগুলো সমাধানকৃত মাসআলা । নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টি করার কোন যুক্তি নাই। বরং সমাজে ফিতনা সৃষ্টি হবে

@zahidemruz5187 4 ай бұрын

এক ছায়ার পর আছর নামাজ।

@ssnasimnasim7205 4 ай бұрын

ঠান্ডা আসরের চেয়ে এশা র সময়েই বেশি ।

@minhajulhasib7975 4 ай бұрын

সুবিধা মত হাদিস ফিট করে দিছে মাজহাব বাঁচাইতে

@Hifjimedia.J.R 3 ай бұрын

জায়েজ কিন্তু মুসতাহাব হলো বিলম্বে পড়া! আর কামরুল সাহেবের বক্তব্যও ঠিক আছে উনি বুঝিয়েছেন ওয়াক্ত সম্পর্কে! অর্থাৎ ওয়াক্ত শুরু হয় কখন!

@blackhornet3459 3 ай бұрын

যখন প্রত্যেক বস্তুর ছায়া তার সমপরিমাণ হয়ে যায়, তখন আসরের সময় শুরু হয়। (আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, মিশকাত ৫৮৩নং)

@AbdurRahim-nv9bs 3 ай бұрын

Jazakhallah khairan

@Abid-hp6ue 3 ай бұрын

Azhari hujur best ❤❤❤❤

@Shilon. 3 ай бұрын

আলহামদুলিল্লাহ আহলুল হাদিসরাই ফজর, যোহর এবং আসর আওয়াল ওয়াক্তে আদায় করার চেষ্টা করে!

@obeydullahmd8874 4 ай бұрын

দুই শীতল নামাজ ফজর ও মাগরিব ❤❤❤

@fazlerabby4438 3 ай бұрын

মাগরিব আর এশাতে অনেক গরম🥵

@md.abuhanifmazumder884 4 ай бұрын

দুই ঠান্ডাতো এশা ও ফজর

@Mohammad-gx8fl 3 ай бұрын

আমরা যেই হুজুরের কথা গুলো আমল করার পর নবী জিকে শপ্নোদেখার তৌফিক হয়েছে তিনি হলেন উজানি পীর সাহেব

@nasir75308 3 ай бұрын

আয়াতুল কুরসির সম্পর্কে সাহাবির কিন্তু সয়তান বলেছে তার মানে আমল বলেছেন বলে তিনি ভাল মানুষ নয় উজানীর কাজ কর্ম টাটকা সয়তানের মত।

@voiceofamini- 3 ай бұрын

*অধিক গরমের সময় যুহরের নামায দেরিতে আদায় করা* (সুনানে তিরমিযী) ১৫৭। আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন (সূর্যের) উত্তাপ বেড়ে যায়, তখন তোমরা ঠাণ্ডা করে নামায আদায় কর (বিলম্ব করে নামায আদায় কর)। কেননা প্রচণ্ড উত্তাপ জাহান্নামের নিঃশ্বাস হতে হয়। -সহীহ। ইবনু মাজাহ- (৬৭৮), বুখারী ও মুসলিম। এ অনুচ্ছেদে আবু সাঈদ, আবু যার, ইবনু উমার, মুগীরা, কাসিম ইবনু সাফওয়ান তার পিতার সূত্রে, আবু মূসা, ইবনু আব্বাস ও আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীসও রয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হতে উমর (রাঃ)-এর একটি বর্ণনাও রয়েছে। কিন্তু এ বর্ণনাটি সহীহ নয়। আবু ঈসা বলেনঃ আবু হুরাইরা বর্ণিত হাদীসটি হাসান সহীহ। বিশেষজ্ঞদের একদল গরমের মওসুমে যুহরের নামায বিলম্বে আদায় করা পছন্দ করেছেন। ইবনুল মুবারাক, আহমাদ ও ইসহাক এই মতের সমর্থক। ইমাম শাফিঈ বলেন, লোকেরা যখন দূরদূরান্ত হতে মসজিদে আসে তখন যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময় আদায় করার নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু যে ব্যক্তি একাকি নামায আদায় করে অথবা নিজের গোত্রের মসজিদে নামায আদায় করে- খুব গরমের সময়েও আমি তার জন্য প্রথম ওয়াক্তে নামায আদায় করা উত্তম মনে করি। আবু ঈসা(ইমাম তিরমিজি) বলেনঃ অত্যধিক গরমের সময়ে যারা বিলম্বে যুহরের নামায আদায়ের কথা বলেন, তাদের মত অনুসরণযোগ্য। কিন্তু আবু যার (রাঃ)-এর হাদীস ইমাম শাফিঈর বক্তব্যের (দূর হতে আসা মুসল্লীর কারণে যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময়ে আদায়ের নির্দেশ রয়েছে, কেননা তাতে তাদের কষ্ট কম হবে) পরিপন্থী। আবু যার (রাঃ) বলেনঃ “আমরা কোন এক সফরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ছিলাম। বিলাল (রাঃ) যুহরের নামাযের আযান দিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে বিলাল! শীতল কর (গরমের তীব্রতা কমতে দাও)। তারপর শীতল করা হল (বিলম্বে নামায আদায় করা হল)।” ইমাম শাফিঈর বক্তব্য অনুযায়ী শীতল করার অর্থ যদি তাই হত তবে এ সময়ে শীতল করার কোন অর্থই হয় না। কেননা সফরের অবস্থায় সবাই একই স্থানে সমবেত ছিল, দূর হতে কারো আসার কোন প্রশ্নই ছিল না। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)২/ রাসূলুল্লাহ ﷺ হতে নামাযের সময়সূচী (كتاب الصلاة عن رسول الله ﷺ) হযরত আবু জর এর হাদিসটি তিরমিজি শরীফের সালাত অধ্যায়ের শুরুর দিকে রয়েছে। এখানে ইমাম তিরমিজি কয়েকটি হাদিস দ্বারা যোহরের নামাজ ঠান্ডা অবস্থায় বিলম্বে পড়াকে প্রমাণিত করেছেন। এর বিপরীতে ইমাম শাফেয়ী রহ. যেই পাল্টা যুক্তি দিয়েছেন, তার জবাবও ইমাম তিরমিজি দিয়েছেন মূল কিতাবের মধ্যেই।

@jarnaakter6521 4 ай бұрын

সুর ছারা কথা বললে ভাল হয় ।

@farukahmmed6867 4 ай бұрын

তুই কমেন্ট না করলে ভালো হয়

@sahinalam9923 4 ай бұрын

হানাফী মাযহাবের বেশিরভাগ আমলে কোরআন হাদিসের বাইরে আমি নিজে মিলিয়ে দেখেছি অনেকগুলো

@md.mamunmia1811 3 ай бұрын

Tumi beta koita hadith Jano ? Dui charta bangla torjoma poira nijeke pondit mone Koro? Ekta Arabi ebarot porar juggota ase ?

@khondokarzakir3133 3 ай бұрын

কুরআন হাদিসের বাইরে যা পেয়েছেন; তার একটা তালিকা দিন।

@tusnimulhasan673 3 ай бұрын

এশার নামাজ কি গরুমে হয় তাই না

@user-cj3gg4ov3f 3 ай бұрын

কামরুল ইসলাম সাহেব সঠিক বলেছেন।

@mdujjol1042 4 ай бұрын

আমি সৌদি আরব ২বছর দরে আছরের নামাজ পরি, এক ছায়া পরলে, বাংলাদেশেট হুজুর পন্ডিত বেশি

@voiceofamini- 3 ай бұрын

*অধিক গরমের সময় যুহরের নামায দেরিতে আদায় করা* (সুনানে তিরমিযী) ১৫৭। আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন (সূর্যের) উত্তাপ বেড়ে যায়, তখন তোমরা ঠাণ্ডা করে নামায আদায় কর (বিলম্ব করে নামায আদায় কর)। কেননা প্রচণ্ড উত্তাপ জাহান্নামের নিঃশ্বাস হতে হয়। -সহীহ। ইবনু মাজাহ- (৬৭৮), বুখারী ও মুসলিম। এ অনুচ্ছেদে আবু সাঈদ, আবু যার, ইবনু উমার, মুগীরা, কাসিম ইবনু সাফওয়ান তার পিতার সূত্রে, আবু মূসা, ইবনু আব্বাস ও আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীসও রয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হতে উমর (রাঃ)-এর একটি বর্ণনাও রয়েছে। কিন্তু এ বর্ণনাটি সহীহ নয়। আবু ঈসা বলেনঃ আবু হুরাইরা বর্ণিত হাদীসটি হাসান সহীহ। বিশেষজ্ঞদের একদল গরমের মওসুমে যুহরের নামায বিলম্বে আদায় করা পছন্দ করেছেন। ইবনুল মুবারাক, আহমাদ ও ইসহাক এই মতের সমর্থক। ইমাম শাফিঈ বলেন, লোকেরা যখন দূরদূরান্ত হতে মসজিদে আসে তখন যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময় আদায় করার নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু যে ব্যক্তি একাকি নামায আদায় করে অথবা নিজের গোত্রের মসজিদে নামায আদায় করে- খুব গরমের সময়েও আমি তার জন্য প্রথম ওয়াক্তে নামায আদায় করা উত্তম মনে করি। আবু ঈসা(ইমাম তিরমিজি) বলেনঃ অত্যধিক গরমের সময়ে যারা বিলম্বে যুহরের নামায আদায়ের কথা বলেন, তাদের মত অনুসরণযোগ্য। কিন্তু আবু যার (রাঃ)-এর হাদীস ইমাম শাফিঈর বক্তব্যের (দূর হতে আসা মুসল্লীর কারণে যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময়ে আদায়ের নির্দেশ রয়েছে, কেননা তাতে তাদের কষ্ট কম হবে) পরিপন্থী। আবু যার (রাঃ) বলেনঃ “আমরা কোন এক সফরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ছিলাম। বিলাল (রাঃ) যুহরের নামাযের আযান দিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে বিলাল! শীতল কর (গরমের তীব্রতা কমতে দাও)। তারপর শীতল করা হল (বিলম্বে নামায আদায় করা হল)।” ইমাম শাফিঈর বক্তব্য অনুযায়ী শীতল করার অর্থ যদি তাই হত তবে এ সময়ে শীতল করার কোন অর্থই হয় না। কেননা সফরের অবস্থায় সবাই একই স্থানে সমবেত ছিল, দূর হতে কারো আসার কোন প্রশ্নই ছিল না। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)২/ রাসূলুল্লাহ ﷺ হতে নামাযের সময়সূচী (كتاب الصلاة عن رسول الله ﷺ) হযরত আবু জর এর হাদিসটি তিরমিজি শরীফের সালাত অধ্যায়ের শুরুর দিকে রয়েছে। এখানে ইমাম তিরমিজি কয়েকটি হাদিস দ্বারা যোহরের নামাজ ঠান্ডা অবস্থায় বিলম্বে পড়াকে প্রমাণিত করেছেন। এর বিপরীতে ইমাম শাফেয়ী রহ. যেই পাল্টা যুক্তি দিয়েছেন, তার জবাবও ইমাম তিরমিজি দিয়েছেন মূল কিতাবের মধ্যেই।

@islamicwazdinajpur2315 4 ай бұрын

এক ছায়া ঠিক

@sknajmulhaque9756 4 ай бұрын

We should follow Quran and sahih Hadith.

@lionking_2020 4 ай бұрын

আরিফ বিন হাবিব মাসলাকবাজ। কামরুল ইসলাম বিন ওলিপুরি হাফিযাহুল্লাহ-র বক্তব্য সঠিক।

@enayetfakir8654 4 ай бұрын

❤❤❤🎉

@varietymdnazmul8827 4 ай бұрын

কামরুল ইসলাম আলীপুর এক জন বিচক্ষণ আলেম। অনেক ভাল লাগে তার বিশ্লেষণ । আল্লাহতালা তাকে নেক হায়াত দান করুন

@NasimaSafaz-rj6yj 3 ай бұрын

মাগরিব এবং এশা নামাজ থাকার পরেও আসর ঠান্ডার নামাজ হয় কিভাবে????

@sulaiman8516 3 ай бұрын

Magrib r eshar bad gume taken

@MahDe-wy9dk 3 ай бұрын

thik ajonno johor asor akshathe pore nen naki 3:30 a to johorer waktoi thake tahole arek wakto kemne ashe

@user-kh5oo2wl8o 4 ай бұрын

জাজাকাল্লাহ আব্দুল্লাহ ভাই

@TarekAhmed-vk1qc 3 ай бұрын

হানাফি মাজহাব এটা হচ্ছে নতুন এক ধর্ম....

@iqbalhossain7539 4 ай бұрын

Ulipurir chhele sothik bolechhe.

@tibberuhaniAmliyat5144 4 ай бұрын

রাসুলুল্লাহ সাঃ উফাতের পর হতে ইমাম গনের জন্মের পুর্বে, কোন সময়ে আসর পড়া হতো, নাকি তখন আসর নামাজ কেও পড়েন নি ????

@voiceofamini- 3 ай бұрын

*অধিক গরমের সময় যুহরের নামায দেরিতে আদায় করা* (সুনানে তিরমিযী) ১৫৭। আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন (সূর্যের) উত্তাপ বেড়ে যায়, তখন তোমরা ঠাণ্ডা করে নামায আদায় কর (বিলম্ব করে নামায আদায় কর)। কেননা প্রচণ্ড উত্তাপ জাহান্নামের নিঃশ্বাস হতে হয়। -সহীহ। ইবনু মাজাহ- (৬৭৮), বুখারী ও মুসলিম। এ অনুচ্ছেদে আবু সাঈদ, আবু যার, ইবনু উমার, মুগীরা, কাসিম ইবনু সাফওয়ান তার পিতার সূত্রে, আবু মূসা, ইবনু আব্বাস ও আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীসও রয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হতে উমর (রাঃ)-এর একটি বর্ণনাও রয়েছে। কিন্তু এ বর্ণনাটি সহীহ নয়। আবু ঈসা বলেনঃ আবু হুরাইরা বর্ণিত হাদীসটি হাসান সহীহ। বিশেষজ্ঞদের একদল গরমের মওসুমে যুহরের নামায বিলম্বে আদায় করা পছন্দ করেছেন। ইবনুল মুবারাক, আহমাদ ও ইসহাক এই মতের সমর্থক। ইমাম শাফিঈ বলেন, লোকেরা যখন দূরদূরান্ত হতে মসজিদে আসে তখন যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময় আদায় করার নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু যে ব্যক্তি একাকি নামায আদায় করে অথবা নিজের গোত্রের মসজিদে নামায আদায় করে- খুব গরমের সময়েও আমি তার জন্য প্রথম ওয়াক্তে নামায আদায় করা উত্তম মনে করি। আবু ঈসা(ইমাম তিরমিজি) বলেনঃ অত্যধিক গরমের সময়ে যারা বিলম্বে যুহরের নামায আদায়ের কথা বলেন, তাদের মত অনুসরণযোগ্য। কিন্তু আবু যার (রাঃ)-এর হাদীস ইমাম শাফিঈর বক্তব্যের (দূর হতে আসা মুসল্লীর কারণে যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময়ে আদায়ের নির্দেশ রয়েছে, কেননা তাতে তাদের কষ্ট কম হবে) পরিপন্থী। আবু যার (রাঃ) বলেনঃ “আমরা কোন এক সফরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ছিলাম। বিলাল (রাঃ) যুহরের নামাযের আযান দিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে বিলাল! শীতল কর (গরমের তীব্রতা কমতে দাও)। তারপর শীতল করা হল (বিলম্বে নামায আদায় করা হল)।” ইমাম শাফিঈর বক্তব্য অনুযায়ী শীতল করার অর্থ যদি তাই হত তবে এ সময়ে শীতল করার কোন অর্থই হয় না। কেননা সফরের অবস্থায় সবাই একই স্থানে সমবেত ছিল, দূর হতে কারো আসার কোন প্রশ্নই ছিল না। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)২/ রাসূলুল্লাহ ﷺ হতে নামাযের সময়সূচী (كتاب الصلاة عن رسول الله ﷺ) হযরত আবু জর এর হাদিসটি তিরমিজি শরীফের সালাত অধ্যায়ের শুরুর দিকে রয়েছে। এখানে ইমাম তিরমিজি কয়েকটি হাদিস দ্বারা যোহরের নামাজ ঠান্ডা অবস্থায় বিলম্বে পড়াকে প্রমাণিত করেছেন। এর বিপরীতে ইমাম শাফেয়ী রহ. যেই পাল্টা যুক্তি দিয়েছেন, তার জবাবও ইমাম তিরমিজি দিয়েছেন মূল কিতাবের মধ্যেই।

@user-kr2vi4hx3t 3 ай бұрын

একজন শাব্দিক অর্থ নিয়ে বেস্ত আরেক জন শার মর্ম ও আসল সুন্নাহভিত্তিক সমাধান দেয়ার চেষ্টা করেন।

@alhasanjuwel5614 4 ай бұрын

thanks bhai

@Abdullahmyson6380 4 ай бұрын

welcome

@dr.abusalehpatwary8007 3 ай бұрын

Vai arif bin habib 3:30 porle namaj hobena ai kotha bolennai uni bolcen asorer mustahab shomoy Valo kore bujhar cheshta koren

@sifulislam5348 3 ай бұрын

হুজুর তাহলে শিতের সময়ে কি হবে? কেননা শিতের সময়ে ৩:৩০ টার সময় ঠান্ডা থাকে সেটা মনে হয় হুজুর ভূলে গিয়েছেন।

@MahDe-wy9dk 3 ай бұрын

শীতের সময় ১২টায় ও আমার শীত লাগে আমি কি ১২টায় আসর টা পড়তে পারবো?

@mominulislam-jd4nn 4 ай бұрын

আসর এক ছায়ার পর। আমি আম্মাকে বলে দিছি এক ছায়ার পর আসরের নামাজ পড়তে।

@shahidulislam-ti8lt 4 ай бұрын

আবু হানিফার লিখিত কোন দলিল আছে কী ফিকহের উপর তাপসিরের ও সহীহ হাদীসের কোন দলিল নাই

@MahDe-wy9dk 3 ай бұрын

saudir dolil diye chaliye dey kara jani

@mizanurrahaman6794 4 ай бұрын

Assalamu Alaikum dear brothers and sisters. اَللّٰهُمَّ أَنْتَ رَبِّيْ لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ، خَلَقْتَنِيْ وَأَنَا عَبْدُكَ হে আল্লাহ্‌! আপনি আমার রব্ব, আপনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনার বান্দা। আল্লা-হুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খলাক্বতানী ওয়া আনা ‘আব্দুকা, وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ، أَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ আর আমি আমার সাধ্য মতো আপনার (তাওহীদের) অঙ্গীকার ও (জান্নাতের) প্রতিশ্রুতির উপর রয়েছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট থেকে আপনার আশ্রয় চাই। ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাস্তাত্বা‘তু। আ‘উযু বিকা মিন শাররি মা সানা‘তু, أَبُوْءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ، وَأَبُوْءُ بِذَنْبِيْ আপনি আমাকে আপনার যে নিয়ামত দিয়েছেন তা আমি স্বীকার করছি, আর আমি স্বীকার করছি আমার অপরাধ। আবূউলাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়্যা, ওয়া আবূউ বিযাম্বী। فَاغْفِرْ لِيْ فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلَّا أَنْتَ অতএব আপনি আমাকে মাফ করুন। নিশ্চয় আপনি ছাড়া আর কেউ গুনাহসমূহ মাফ করে না। ফাগফির লী, ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লা আনতা যে ব্যক্তি সকালবেলা অথবা সন্ধ্যাবেলা এটি (‘সায়্যিদুল ইসতিগফার’) অর্থ বুঝে দৃঢ় বিশ্বাসসহকারে পড়বে, সে ঐ দিন রাতে বা দিনে মারা গেলে অবশ্যই জান্নাতে যাবে। বুখারী, ৭/১৫০, নং ৬৩০৬।

@user-tp7xl8mg5h 4 ай бұрын

গুড হিসেব

@MDAkibulIslam-uc3rk 4 ай бұрын

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ ভাই আমরা এত বেশি বুঝি কিছু কিছু ওয়াজের মধ্যে থেকে কেটে নিয়ে এসে এক জায়গায় করে ওই গুলো শোনাই আমাদের বিভ্রান্তি করে আমরা এগুলো নিয়ে ফাল পারি তারে জিগান বক্তব্য কি শুধু এটুকুই নাকি আগে পিছে আর কিছু আছে

@user-ou5nv2mw4s 4 ай бұрын

এক ছায়াই সঠিক।

@sulaiman8516 3 ай бұрын

Magrib r eshar somoy ki abhaoya gorom thake?

@adilscreative4225 3 ай бұрын

Right

@garolzone2300 4 ай бұрын

কোরান হাদীছ মেনে কথাবলো হাবিব বিন

@opposteq-2335 4 ай бұрын

মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর ভাবে বুজিয়ে ছেন হজরত গন আমীন ছুম্মা আমীন

@aminulhaque2673 4 ай бұрын

Headline dekhe mone hochhe :VDO nirmankari vai ti darjaler anusarankari. Allah malum

@TrueRasta-vy8el 3 ай бұрын

এক ছায়ার পরই আসর নামাজ হবে এটাই সঠিক মত। আরিফ বিন হাবিব ( হাফিঃ) মহান আল্লাহ ওনাকে বেশি করে হেদায়েত দিক এটাই দোয়া করি,আমিন।

@user-se6gr5vn2b 3 ай бұрын

এগুলো বাদ ঐক্যবদ্ধ হন

@user-eq2pq4xy6y 4 ай бұрын

আসসালামু আলাইকুম আপনারা সবাই কেমন আছেন? সম্মানিত মুসলিম ভাইরা সঠিক বিষয়টা সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে আগে নিরপেক্ষ থাকতে হবে। মাহযাবকে পরিত্যাগ করে পরিপূর্ণ মুসলিম হয়ে যায়। তাহলে সঠিক বিষয়টা সম্পর্কে জানা আবশ্যক হবে।

@voiceofamini- 3 ай бұрын

*অধিক গরমের সময় যুহরের নামায দেরিতে আদায় করা* (সুনানে তিরমিযী) ১৫৭। আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন (সূর্যের) উত্তাপ বেড়ে যায়, তখন তোমরা ঠাণ্ডা করে নামায আদায় কর (বিলম্ব করে নামায আদায় কর)। কেননা প্রচণ্ড উত্তাপ জাহান্নামের নিঃশ্বাস হতে হয়। -সহীহ। ইবনু মাজাহ- (৬৭৮), বুখারী ও মুসলিম। এ অনুচ্ছেদে আবু সাঈদ, আবু যার, ইবনু উমার, মুগীরা, কাসিম ইবনু সাফওয়ান তার পিতার সূত্রে, আবু মূসা, ইবনু আব্বাস ও আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীসও রয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হতে উমর (রাঃ)-এর একটি বর্ণনাও রয়েছে। কিন্তু এ বর্ণনাটি সহীহ নয়। আবু ঈসা বলেনঃ আবু হুরাইরা বর্ণিত হাদীসটি হাসান সহীহ। বিশেষজ্ঞদের একদল গরমের মওসুমে যুহরের নামায বিলম্বে আদায় করা পছন্দ করেছেন। ইবনুল মুবারাক, আহমাদ ও ইসহাক এই মতের সমর্থক। ইমাম শাফিঈ বলেন, লোকেরা যখন দূরদূরান্ত হতে মসজিদে আসে তখন যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময় আদায় করার নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু যে ব্যক্তি একাকি নামায আদায় করে অথবা নিজের গোত্রের মসজিদে নামায আদায় করে- খুব গরমের সময়েও আমি তার জন্য প্রথম ওয়াক্তে নামায আদায় করা উত্তম মনে করি। আবু ঈসা(ইমাম তিরমিজি) বলেনঃ অত্যধিক গরমের সময়ে যারা বিলম্বে যুহরের নামায আদায়ের কথা বলেন, তাদের মত অনুসরণযোগ্য। কিন্তু আবু যার (রাঃ)-এর হাদীস ইমাম শাফিঈর বক্তব্যের (দূর হতে আসা মুসল্লীর কারণে যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময়ে আদায়ের নির্দেশ রয়েছে, কেননা তাতে তাদের কষ্ট কম হবে) পরিপন্থী। আবু যার (রাঃ) বলেনঃ “আমরা কোন এক সফরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ছিলাম। বিলাল (রাঃ) যুহরের নামাযের আযান দিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে বিলাল! শীতল কর (গরমের তীব্রতা কমতে দাও)। তারপর শীতল করা হল (বিলম্বে নামায আদায় করা হল)।” ইমাম শাফিঈর বক্তব্য অনুযায়ী শীতল করার অর্থ যদি তাই হত তবে এ সময়ে শীতল করার কোন অর্থই হয় না। কেননা সফরের অবস্থায় সবাই একই স্থানে সমবেত ছিল, দূর হতে কারো আসার কোন প্রশ্নই ছিল না। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)২/ রাসূলুল্লাহ ﷺ হতে নামাযের সময়সূচী (كتاب الصلاة عن رسول الله ﷺ) হযরত আবু জর এর হাদিসটি তিরমিজি শরীফের সালাত অধ্যায়ের শুরুর দিকে রয়েছে। এখানে ইমাম তিরমিজি কয়েকটি হাদিস দ্বারা যোহরের নামাজ ঠান্ডা অবস্থায় বিলম্বে পড়াকে প্রমাণিত করেছেন। এর বিপরীতে ইমাম শাফেয়ী রহ. যেই পাল্টা যুক্তি দিয়েছেন, তার জবাবও ইমাম তিরমিজি দিয়েছেন মূল কিতাবের মধ্যেই।

@user-md5fv3rf9i 4 ай бұрын

ভাই তুমি যোহরের পর আসর পরে যায় ও আমরা আমাদের টাইম এ পরি

@fayjulislam69 3 ай бұрын

আরিফ বিন হাবিব সঠিক

@mdnurulislam9735 3 ай бұрын

আরিফ বিন হাবিব অনেক বিষয় অতিকথন করে থাকেন

@user-el5ew5et9o 3 ай бұрын

Abid. Abrar. shalara manusher kota beshi mane.Rasul .s. Kotha mane na.ora malaun.

@mostafasikder4600 3 ай бұрын

আরিফ বিন হাবিব গোমড়াহীর মধ্যে আছে।

@user-zz9lr4dp5i 4 ай бұрын

হুজুর,, শীত কালে তো সব সময়ে ঠান্ডা....

@ro.41.19 3 ай бұрын

শীতকালে সৌদি আরবে বিধান আসছিল এসব, বেডা বেশি গাঁজা খাস না

@mdroniulislam6425 4 ай бұрын

সাইডে ছবি লাগাইয়া বেটা হা মেইলা চায়া রইছোস

@almasud862 3 ай бұрын

Some of mollah publishing their own ideology thinking himself big mufty but they are Hypocrisy may Allah forgive us

@mdzahirulislam3316 4 ай бұрын

যদি আসরের নামাজ আগে পরে হয় তাহলে জোহরের নামাজ আগে পড়ে না কেন

@MahDe-wy9dk 3 ай бұрын

ara holo murkho vai kare bujaiben ara fojor namaj surur wakte poruk ta korbena karon tokhn je ghom kom hobe

@user-zz9lr4dp5i 3 ай бұрын

শীত কালে কখন বেশি শীত..?.

@wafitanxin9303 4 ай бұрын

জিবরাঈল আলাইহিসসালাম নিজে ইমামতি করে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে দুই দিনে ৫ওয়াক্ত নামাজের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।প্রথম দিন তিনি আসরের নামাজ পড়ান ছায়া ব্যক্তির সমান হলে আর দ্বিতীয় দিন পড়ান ছায়া ব্যক্তির ডাবল হলে।সুতরাং যেকোন একটা সময় ধরলেই হবে।আমরা হানাফি মাজহাবের অনুসারীরা আসরের নামাজটা অনেক দেরি করে পড়ি এটা সত্য।আসরের নামাজ আগে পড়ে নিলে তরুণরা নামাজ পড়ে খেলাধুলায় বের হতে পারে,কাজের লোকেরা নামাজ পড়ে সাংসারিক কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়তে পারে।তাই আমি আসরের নামাজ ওয়াক্ত শুরু হওয়ার পর পরই পড়ে নেওয়ার পক্ষে।

@NurIslam-pe4gc 4 ай бұрын

খেলাধুলা কোন নাবির সুন্নত?

@wafitanxin9303 4 ай бұрын

@@NurIslam-pe4gc, দলিল'সহ উত্তর দিবো অসুবিধা নাই তার আগে বলেন আপনি যে ভাত খান সেটা কোন নবীর সুন্নাহ।আপনাদের মতো মূরখদের জন্য ইসলামের আজ বারোটা বেজে যাচ্ছে।

@bashirulkarimbaki930 4 ай бұрын

আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো প্রস্তাব।

@wafitanxin9303 4 ай бұрын

@@NurIslam-pe4gc আপনি যে ভাত খান সেটা কোন নবীর সুন্নাহ?

@michaelalan5520 4 ай бұрын

কিনতু, রমযানে কেন ফজরের আজান প্রায় ১ঘণ্টা এগিয়ে আনা হয়? তাহলে তো যারা অন্য মাসে নফল রোজা রাখে, তাদের রোজা কবুল হবে নাকি? নাকি নফল রোজা ও ফরয রোজার নিয়ম, নীতি, আলাদা?

@babulhaque5096 3 ай бұрын

আবু হানিফা কি নবী

@mdpavel7280 4 ай бұрын

হানাফি কি? কোরআন হাদিসের কোথায় বলা আছে হানাফি, সাফি,হাম্বলী,আহলে হাদিস।

@shohan-qq3un 4 ай бұрын

Sobi..Habib sub...Ora butper

@voiceofamini- 3 ай бұрын

*অধিক গরমের সময় যুহরের নামায দেরিতে আদায় করা* (সুনানে তিরমিযী) ১৫৭। আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন (সূর্যের) উত্তাপ বেড়ে যায়, তখন তোমরা ঠাণ্ডা করে নামায আদায় কর (বিলম্ব করে নামায আদায় কর)। কেননা প্রচণ্ড উত্তাপ জাহান্নামের নিঃশ্বাস হতে হয়। -সহীহ। ইবনু মাজাহ- (৬৭৮), বুখারী ও মুসলিম। এ অনুচ্ছেদে আবু সাঈদ, আবু যার, ইবনু উমার, মুগীরা, কাসিম ইবনু সাফওয়ান তার পিতার সূত্রে, আবু মূসা, ইবনু আব্বাস ও আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীসও রয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হতে উমর (রাঃ)-এর একটি বর্ণনাও রয়েছে। কিন্তু এ বর্ণনাটি সহীহ নয়। আবু ঈসা বলেনঃ আবু হুরাইরা বর্ণিত হাদীসটি হাসান সহীহ। বিশেষজ্ঞদের একদল গরমের মওসুমে যুহরের নামায বিলম্বে আদায় করা পছন্দ করেছেন। ইবনুল মুবারাক, আহমাদ ও ইসহাক এই মতের সমর্থক। ইমাম শাফিঈ বলেন, লোকেরা যখন দূরদূরান্ত হতে মসজিদে আসে তখন যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময় আদায় করার নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু যে ব্যক্তি একাকি নামায আদায় করে অথবা নিজের গোত্রের মসজিদে নামায আদায় করে- খুব গরমের সময়েও আমি তার জন্য প্রথম ওয়াক্তে নামায আদায় করা উত্তম মনে করি। আবু ঈসা(ইমাম তিরমিজি) বলেনঃ অত্যধিক গরমের সময়ে যারা বিলম্বে যুহরের নামায আদায়ের কথা বলেন, তাদের মত অনুসরণযোগ্য। কিন্তু আবু যার (রাঃ)-এর হাদীস ইমাম শাফিঈর বক্তব্যের (দূর হতে আসা মুসল্লীর কারণে যুহরের নামায ঠাণ্ডার সময়ে আদায়ের নির্দেশ রয়েছে, কেননা তাতে তাদের কষ্ট কম হবে) পরিপন্থী। আবু যার (রাঃ) বলেনঃ “আমরা কোন এক সফরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ছিলাম। বিলাল (রাঃ) যুহরের নামাযের আযান দিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে বিলাল! শীতল কর (গরমের তীব্রতা কমতে দাও)। তারপর শীতল করা হল (বিলম্বে নামায আদায় করা হল)।” ইমাম শাফিঈর বক্তব্য অনুযায়ী শীতল করার অর্থ যদি তাই হত তবে এ সময়ে শীতল করার কোন অর্থই হয় না। কেননা সফরের অবস্থায় সবাই একই স্থানে সমবেত ছিল, দূর হতে কারো আসার কোন প্রশ্নই ছিল না। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)২/ রাসূলুল্লাহ ﷺ হতে নামাযের সময়সূচী (كتاب الصلاة عن رسول الله ﷺ) হযরত আবু জর এর হাদিসটি তিরমিজি শরীফের সালাত অধ্যায়ের শুরুর দিকে রয়েছে। এখানে ইমাম তিরমিজি কয়েকটি হাদিস দ্বারা যোহরের নামাজ ঠান্ডা অবস্থায় বিলম্বে পড়াকে প্রমাণিত করেছেন। এর বিপরীতে ইমাম শাফেয়ী রহ. যেই পাল্টা যুক্তি দিয়েছেন, তার জবাবও ইমাম তিরমিজি দিয়েছেন মূল কিতাবের মধ্যেই।

@ArifAhmed-jw6kb 4 ай бұрын

এশার সময় মনে হয় খুব গরম পড়ে

@ikramgotindiandna7472 4 ай бұрын

😂😂❤ rightly said. You hit the Bulls eye

@tsmmedia2465 4 ай бұрын

Arif bin Habib right bolece... Onar mot o right

@ShafiulBari-th4bl 3 ай бұрын

arib bin habib hujur komjane uni sob hadis porenai

@ariyanshakib8404 3 ай бұрын

এখানে আরিফ বিন হাবিবের ভিডিও টা ইডিট করে কাটা হয়েছে।

@omarali2156 4 ай бұрын

ফজর আর আসর তা এশার নামাজ শীতের নামাজ।

@moshiurrahman-ok4ge 4 ай бұрын

যে ভিডিও টা ছারলো তা দিয়ে যেই ইনকাম করে তা কি হালাল নাকি হারাম হবে দলিল সহ বলেন বাপের বেটা হলে

@MdSohag-jb8ry 3 ай бұрын

ওনারা দুজনই আলেম আলেমদেরকে সম্মান দিতে শিখুন কেউ বাজে কমেন্ট করবেন না

@AbdurRahimSelim 4 ай бұрын

কামরুল তুমি কোন হাদীসের দলিল দিতে পারনি।

@hasanmolla8571 4 ай бұрын

এক ছায়ার পারে আছর উত্তম

@EnamulHaque-rl5po 3 ай бұрын

কামরুল ভাই হাদিস কই।

@user-ny9in2ho7y 3 ай бұрын

কারো জানা থাকলে কথাটা বুঝিয়ে দেবেন। আমার জানা মতে দুই ঠান্ডার নামাজ বলতে বোঝায় ফজর এবং এশার নামাজ

@jahirnishu4230 4 ай бұрын

দুই শীতল ( বারদাইন) তো এশা আর ফজর হওয়া উচিত। আসরের চেয়ে মাগরিব ও এশার সময় শীত আরো বেশি হয়। হাদিসে তো সরাসরি ওয়াক্তের নাম বলা নাই। তাহলে এসব নিয়ে এতো চাপাচাপির দরকার কী?

@sarifhossian4369 4 ай бұрын

Ok