প্রণোদনা ভাতা ৫% চালু আছে। মহার্ঘ ভাতা চালু হলে প্রণোদনা ভাতা কি চালু থাকবে ?
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
বাংলাদেশে প্রণোদনা ভাতা এবং মহার্ঘ ভাতা দুটো আলাদা ধরনের সুবিধা। **প্রণোদনা ভাতা** সাধারণত কর্মীদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও অনুপ্রাণিত করার জন্য দেওয়া হয়, যেখানে **মহার্ঘ ভাতা** মূলত জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে কর্মীদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য চালু করা হয়। যদি মহার্ঘ ভাতা চালু হয়, তখন প্রণোদনা ভাতা চালু থাকবে কি না, তা সম্পূর্ণভাবে সরকারের নীতিমালা ও সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে। অনেক ক্ষেত্রে সরকার একসঙ্গে উভয় ভাতা চালু রাখতে পারে, আবার প্রয়োজন অনুযায়ী একটি ভাতা বন্ধও করতে পারে। এর সঠিক তথ্যের জন্য সরকারের প্রজ্ঞাপন বা নির্দেশনা জারি হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আপনি বিষয়টি আরও নিশ্চিত করতে স্থানীয় প্রশাসন বা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
@mdkamruzzaman3255Ай бұрын
চাকরি করি সরকারের সবাই জানে শোনে যে সরকারি চাকরি করি এটা শুধু নামে কিন্তু কামে নয় কষ্ট আর বেদনা এর পরে আর কিছু চোখে দেখি না তো ।।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনার অনুভূতি অত্যন্ত গভীর এবং বাস্তব। সরকারি চাকরির অনেক কর্মচারী আসলেই কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে কাজ করেন। অনেকেই মনে করেন, সরকারি চাকরি নিরাপদ, কিন্তু যখন কর্মদায়িত্ব এবং আর্থিক চাপের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়, তখন তা অনেক সময় কঠিন ও অসহনীয় হয়ে ওঠে। আপনি যে কষ্ট এবং বেদনার কথা বলছেন, তা অনেকের বাস্তব অভিজ্ঞতা। সরকারি চাকরির অনেক সুবিধা যেমন পেনশন, মহার্ঘ ভাতা, এবং চাকরির নিরাপত্তা থাকলেও, বেতন কাঠামো, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, এবং অন্যান্য চাপ কর্মচারীদের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে ১৭-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা অনেক সময় ন্যূনতম বেতন দিয়ে জীবন চালাতে বাধ্য হন, যা তাদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। ### **আপনার অনুভূতিগুলোর প্রতি সহানুভূতি:** ১. **বেতন ও সুবিধার অসামঞ্জস্য:** - সরকারি চাকরির বেতন অনেক সময় বাস্তবতার সাথে মেলে না। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষার খরচ, এবং অন্যান্য জরুরি খরচ সামলাতে অনেক কর্মচারী হিমশিম খাচ্ছেন। 2. **কর্মপরিবেশের চাপ:** - অনেক সরকারি চাকরি প্রায়শই দীর্ঘ সময়ের কাজের চাপ ও মানসিক চাপের মধ্যে কাটে। অনেক সময় প্রশাসনিক জটিলতা, কাজের অতিরিক্ত চাপ এবং কম সুবিধা কর্মচারীদের শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্লান্ত করে তোলে। 3. **সম্মান ও মূল্যায়ন:** - অনেক সময় কর্মচারীদের কাজের মূল্যায়ন বা সম্মান নাও মিলতে পারে, যদিও তারা প্রতিষ্ঠানের মূল চালিকাশক্তি। এই অভাব কর্মচারীদের অনুপ্রাণিত হতে বাধা দেয়। ### **এক্ষেত্রে কিছু পদক্ষেপ:** 1. **বেতন কাঠামো এবং ভাতা বৃদ্ধি:** - সরকারী কর্মচারীদের জন্য বেতন কাঠামো এবং মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি করা উচিত, যাতে তারা নিজেদের ও পরিবারের জন্য সঠিকভাবে জীবনযাপন করতে পারে। 2. **কর্মপরিবেশ উন্নয়ন:** - কাজের চাপ কমানোর জন্য কার্যকরী ব্যবস্থাপনা এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা উচিত। কর্মচারীদের মানসিক চাপ কমানোর জন্য পর্যাপ্ত অবকাশ ও ছুটি নিশ্চিত করা প্রয়োজন। 3. **সম্মান ও মূল্যায়ন:** - সরকারি কর্মচারীদের কাজের স্বীকৃতি এবং সম্মান বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। তাদের উন্নয়ন ও সাফল্যগুলোকে মান্যতা দেওয়া হলে, তাদের কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি পাবে। আপনার কথা সত্যি, চাকরি করার অভিজ্ঞতা শুধু নামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না। এটা বাস্তবে অনেক কঠিন হতে পারে, কিন্তু যদি একসাথে সবাই এই সমস্যাগুলো তুলে ধরতে পারি, তাহলে সঠিক পরিবর্তন আনা সম্ভব। যদি আপনি চান, আমি আপনার অনুভূতি এবং দাবি নিয়ে একটি আবেদন বা নীতিমালা প্রস্তুত করতে সাহায্য করতে পারি, যা সরকারের কাছে উপস্থাপন করা যেতে পারে।
@mdkamruzzaman3255Ай бұрын
মরঘ্য ভাতা শুধু নয় বাংলাদেশের সরকারি কর্মচারী কর্মকতা দের বিদেশি চাকরি ওয়ালাদের মতো বেতন নির্ধারণ করতে হইতো ।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনার প্রস্তাব অত্যন্ত যুক্তিসঙ্গত। যদি বাংলাদেশের সরকারি কর্মচারীদের বেতন বিদেশি চাকরিজীবীদের মতো নির্ধারণ করা হয়, তবে তাদের জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত হবে এবং কর্মক্ষেত্রে তাদের মনোবলও বাড়বে। ### **বাহিরের দেশের চাকরি ও সরকারি চাকরি বেতনের তুলনা:** ১. **বিদেশি চাকরির বেতন কাঠামো:** - বিদেশে বিশেষ করে উন্নত দেশগুলোতে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন সাধারণত অনেক বেশি এবং জীবনযাত্রার মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। - বিদেশে সরকারি কর্মচারীদের জন্য নানা ধরনের সুবিধা যেমন স্বাস্থ্য সুরক্ষা, আবাসন ভাতা, শিক্ষা ভাতা এবং পরিবহন ভাতা দেয়া হয়। ২. **বাংলাদেশে সরকারি কর্মচারীর বেতন কাঠামো:** - বাংলাদেশে, বিশেষ করে ১৭-২০ গ্রেডের সরকারি কর্মচারীদের জন্য বেতন কাঠামো অনেক কম এবং অনেক কর্মচারী জীবনের বিভিন্ন প্রয়োজনীয়তা পূরণে সমস্যার সম্মুখীন হন। - বর্তমানে, এই বেতন কাঠামো অনেকাংশে মুদ্রাস্ফীতির তুলনায় অপ্রতুল, ফলে তাদের জীবনযাত্রার মান কমে যাচ্ছে। --- ### **বাংলাদেশে সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিদেশি চাকরির মতো বেতন নির্ধারণের প্রয়োজনীয়তা:** #### **১. বেতন বৃদ্ধি ও জীবনযাত্রার মান:** - বিদেশি চাকরির বেতন কাঠামো অনুসরণ করলে, কর্মচারীদের দৈনন্দিন খরচের সাথে বেতনটি সঙ্গতিপূর্ণ হবে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে। - এতে সরকারি কর্মচারীরা আরও সুরক্ষিত এবং তাদের পরিবারও সুস্থভাবে জীবনযাপন করতে পারবে। #### **২. দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি:** - যদি কর্মচারীদের বেতন বিদেশি চাকরির মতো হয়, তাহলে তাদের কাজের প্রতি দায়িত্ববোধ এবং মনোভাব উন্নত হবে। - উৎপাদনশীলতা এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, যা দেশের সার্বিক উন্নয়নে অবদান রাখবে। #### **৩. প্রতিযোগিতা ও ন্যায্যতা:** - বিদেশি চাকরির সঙ্গে তুলনা করে বাংলাদেশের সরকারি কর্মচারীদের বেতন কাঠামো উন্নত হলে, দক্ষ কর্মচারীরা সরকারি চাকরিতে আগ্রহী হবেন এবং সরকারি খাত থেকে দক্ষতা হারানোর প্রবণতা কমবে। - এটি দেশের মধ্যে ন্যায্যতা ও সমতা প্রতিষ্ঠা করবে। #### **৪. প্রণোদনা ও সুযোগ সুবিধা:** - সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিদেশি চাকরির মতো প্রণোদনা, সুযোগ সুবিধা এবং বোনাস প্রদান করলে তাদের কর্মস্থলে আগ্রহ এবং প্রতিশ্রুতি বাড়বে। --- ### **যত দ্রুত সম্ভব বাস্তবায়ন করা উচিত:** বাংলাদেশে সরকারি কর্মচারীদের বেতন কাঠামো বিদেশি চাকরির মতো উন্নত করা হলে তা তাদের আর্থিক নিরাপত্তা এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এটি কেবল কর্মচারীদের জন্য নয়, বরং দেশের সার্বিক উন্নয়নেও সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তাবের সমর্থনে আপনি একটি আবেদন তৈরি করতে পারেন, যা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো যেতে পারে। যদি সাহায্য প্রয়োজন হয়, আমি আবেদনপত্রের খসড়া প্রস্তুত করতে সহায়তা করতে পারি।
@mdkamruzzaman3255Ай бұрын
আমাদের যে বাংলাদেশ শুধু জিনিস পত্রর দাম বা মুল্যই বেড়েই চলছে কিন্তু আর কমানোর কোনো সুযোগ নাই । এবং সরকারি চাকরি ওয়ালাদের কোনো টাকা পয়সা বাড়ানোর ব্যবস্থা নাই ।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনার কথাগুলো খুবই বাস্তব এবং দুঃখজনক। সত্যিই, বর্তমানে বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং সরকারি চাকরির বেতন কাঠামোতে যে স্থিতিশীলতা বা বৃদ্ধি নেই, তা কর্মচারীদের জন্য কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করেছে। দ্রব্যমূল্য যেমন: চাল, তেল, মশলা, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, তবে সরকারি কর্মচারীদের বেতন বা অন্যান্য আর্থিক সুবিধা বাড়ানোর কোনো কার্যকরী উদ্যোগ নিচ্ছে না, যার ফলে অনেকেই আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত হচ্ছেন। ### **সরকারি চাকরির সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু চ্যালেঞ্জ:** 1. **দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি:** - বাজারে দ্রব্যমূল্য প্রতিনিয়ত বাড়ছে। পেট্রোল, চাল, তেল, আদা, রসুন-সবই মূল্যের ঊর্ধ্বগতি দেখতে পাচ্ছে। অথচ, সরকারি চাকরিতে কর্মরতদের বেতন কাঠামো অপরিবর্তিত থাকায় তারা এই বৃদ্ধির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারছেন না। 2. **বেতন বৃদ্ধি না হওয়া:** - সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধির জন্য নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই। যে কারণে, অনেক সরকারি কর্মচারী মনে করছেন যে, তাদের প্রচেষ্টা ও কাজের পরিমাণের সঙ্গে বেতন বৃদ্ধি বা ভাতা বৃদ্ধি সম্পর্কিত কোনো সদিচ্ছা নেই। 3. **বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকা আর্থিক চাপ:** - অনেক সরকারি কর্মচারী যখন তাদের চাকরির অবসর গ্রহণের কাছে চলে আসেন, তখন তাদের সঞ্চিত টাকা বা পেনশনও পর্যাপ্ত হয় না। ফলে তারা সঠিকভাবে অবসরে গিয়ে শান্তিপূর্ণ জীবন যাপন করতে পারেন না। ### **যত দ্রুত সম্ভব কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত:** #### **১. বেতন কাঠামো এবং ভাতা বৃদ্ধি:** - সরকারি কর্মচারীদের জন্য বেতন কাঠামো এবং মহার্ঘ ভাতা পুনর্বিবেচনা করা উচিত, যাতে তাদের জীবনের মান বাড়ে এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি সামলাতে তারা সক্ষম হয়। ১০%-২০% এর মতো এককালীন বেতন বৃদ্ধি বা মহার্ঘ ভাতা বাড়ানো একটি ভাল পদক্ষেপ হতে পারে। #### **২. দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর প্রভাব মোকাবেলা:** - বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে যেহেতু দ্রব্যমূল্য খুব দ্রুত বাড়ছে, তাই কর্মচারীদের জন্য খাদ্য ভাতা, পরিবহন ভাতা এবং চিকিৎসা সুবিধা আরো বৃদ্ধি করা উচিত। #### **৩. চাকরির অবসরের জন্য ন্যায্য পেনশন ব্যবস্থা:** - চাকরি জীবনের শেষে সরকারি কর্মচারীদের জন্য পেনশন এবং গ্রাচুইটির পরিমাণ যথেষ্ট হওয়া উচিত। এটি তাদের অবসরের পরে সুরক্ষিত জীবনযাপন নিশ্চিত করবে। #### **৪. সহায়ক প্রকল্প:** - অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিশেষ সহায়তা বা পুনর্বাসন প্রকল্প চালু করা উচিত, যাতে তারা কর্মজীবন শেষে আর্থিকভাবে নিরাপদ হতে পারে। #### **৫. সরকারের সঙ্গে ডায়ালগ:** - সরকারি কর্মচারীদের এই সমস্যাগুলোর সমাধান কার্যকরভাবে করার জন্য সরকারের সঙ্গে ডায়ালগ বা আলোচনার ব্যবস্থা করা জরুরি। শুধু দাবি জানিয়ে নয়, কর্মচারীরা যদি একত্রিত হয়ে তাদের সমস্যা তুলে ধরেন, তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হবে। ### **প্রস্তাবনা:** আপনি যদি এই দাবিগুলোর সমর্থনে কিছু কর্পোরেট বা সাংগঠনিক পদক্ষেপ নিতে চান, আমি আপনাকে সাহায্য করতে পারি, যেমন একটি আবেদন তৈরি করা বা আপনার দাবিগুলো যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে উপস্থাপন করার জন্য একটি প্ল্যান তৈরি করা। এটি সব কর্মচারীর মধ্যে একটি সচেতনতা সৃষ্টি করবে এবং সরকারের কাছ থেকে সমর্থন আদায়ের পথ সুগম হবে।
@saifulalam739Ай бұрын
মহার্ঘ্য ভাতার বিষয়টি বুঝিয়ে বলার জন্য ধন্যবাদ। কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক খুব শীঘ্র হবে বলে মনে হয়। সেদিকে নজর রাখুন এবং আমাদেরকে সঠিক আপডেট সম্পর্কে ভিডিও দিন। ধন্যবাদ।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ! মহার্ঘভাতার বিষয়টি নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ে আলোচনার গুরুত্ব রয়েছে, এবং কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক যদি শীঘ্রই হয়, তবে সেটি কর্মচারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হতে পারে। আমি সরাসরি আপডেট ভিডিও তৈরি করতে পারি না, তবে বৈঠকের বিষয়ে কোনো তথ্য বা ফলাফল প্রকাশিত হলে আপনাকে বিশদে ব্যাখ্যা করে জানাতে পারব। আপনার আগ্রহ এবং প্রয়াস কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় কার্যকর হতে পারে। এ বিষয়ে আপনাকে সঠিক তথ্য জানাতে আমি সর্বদা প্রস্তুত। ভবিষ্যৎ আপডেটের জন্য নজর রাখব এবং নতুন কোনো তথ্য পেলে তা দ্রুত আপনার সঙ্গে শেয়ার করব। ধন্যবাদ! 😊
@kaiumchoyon3219Ай бұрын
vai sami mara gese wife ki mohargho vata paben???2010a obosare gese sami mara gese 2021a wife akn pension pai kindly janaben,,,
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনার প্রশ্নের ভিত্তিতে, আপনার ভাতাসম্পর্কিত বিষয়টি স্পষ্ট করার জন্য কিছু তথ্য জানা প্রয়োজন। বাংলাদেশের সরকারি চাকরিজীবী পেনশন ও মহার্ঘ ভাতা সংক্রান্ত নিয়মাবলী অনুযায়ী: ### **মহালগ্ন ভাতা (DA) পেনশনভোগী স্ত্রীকে:** ১. **মৃত কর্মচারীর স্ত্রী** যদি পেনশন পেয়ে থাকেন, তবে সে তার স্বামীর পেনশনের সঙ্গে মহার্ঘ ভাতা (DA) পেতে পারেন। তবে, মৃত কর্মচারীর স্ত্রী যদি **পেনশনভোগী** হিসেবে যোগ্যতা প্রাপ্ত হন, তবে তাকে মহার্ঘ ভাতা (DA) পেতে হবে। এটি পেনশনের সাথে যুক্ত থাকে এবং সাধারণত প্রতি বছর পর্যালোচনা করা হয়। ২. **এবং পেনশন:** যদি একজন সরকারি কর্মচারী তার কর্মজীবনের শেষে পেনশন পান এবং তার মৃত্যু পরে তার স্ত্রী সেই পেনশন এবং মহার্ঘ ভাতা পেয়ে থাকেন, তাহলে তার স্ত্রী ১০০% পেনশন এবং অন্যান্য সুবিধা পাবেন। তবে, আপনার উল্লেখিত সময় অনুযায়ী ২০১০ সালে অবসরে গিয়ে, ২০২১ সালে মৃত্যুর পর তার স্ত্রী যদি পেনশন পাচ্ছেন, তবে মহার্ঘ ভাতাও প্রযোজ্য হতে পারে। এটি পেনশনভোগীর আর্থিক অবস্থা এবং নিয়মের ওপর নির্ভর করবে। ### **যতটুকু আমি বুঝতে পারি:** যেহেতু আপনার স্বামী ২০১০ সালে অবসরগ্রহণ করেছেন এবং ২০২১ সালে তার মৃত্যু হয়েছে, তার পেনশন এবং মহার্ঘ ভাতা, যা তার স্ত্রী হিসেবে আপনি পাবেন, এর উপর নির্ভর করবে সরকারের নির্দিষ্ট নিয়ম ও পেনশন কাঠামো। **মহানগর ভাতা (DA) পেনশন সহ** প্রয়োগ হতে পারে যদি আপনি পেনশনভোগী হিসেবে এটি গ্রহণ করে থাকেন। ### **আপনি কি করতে পারেন:** - আপনি যদি ইতিমধ্যে পেনশন পেয়ে থাকেন, তবে আপনাকে মহার্ঘ ভাতা (DA) পেতে হবে, যেহেতু এটি সাধারণত পেনশনের অংশ হয়ে থাকে। - সঠিক তথ্য জানার জন্য **পেনশন বিভাগ** বা **অফিসের হিসাবরক্ষক**-এর সাথে যোগাযোগ করা উত্তম হবে, যারা আপনার বিষয়টি আরও স্পষ্টভাবে যাচাই করতে পারবেন। আশা করি, এই তথ্য আপনার কিছুটা সাহায্য করবে।
@TaiybahemelHimelАй бұрын
@@kaiumchoyon3219 পেনশনভোগীরাও পাবে
@khairulanam857Ай бұрын
100% pension sale kari ki ai D.A pabe
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনার প্রশ্নটি সম্ভবত পেনশন সংক্রান্ত এবং দ্রব্য মূল্য ভাতা (DA) নিয়ে। সাধারণত, সরকারি পেনশনভোগীরা পেনশন এবং দ্রব্য মূল্য ভাতা (DA) দুইটি আলাদা সুবিধা পান। তবে, 100% পেনশন বিক্রির ক্ষেত্রে এটি নির্ভর করে সরকারের বর্তমান নীতিমালা এবং আইন অনুযায়ী কি সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। ### **বাংলাদেশে পেনশন এবং DA সম্পর্কিত নিয়ম:** 1. **পেনশন এবং গ্রাচুইটি:** সরকারি চাকরি থেকে অবসরগ্রহণকারী ব্যক্তিদের 100% পেনশন এবং গ্রাচুইটি পাওয়ার বিধান রয়েছে, তবে এটি নির্ভর করে কর্মচারীর চাকরির মেয়াদ এবং অন্যান্য শর্তের ওপর। পেনশন সুবিধা নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী হয়ে থাকে। 2. **দ্রব্য মূল্য ভাতা (DA):** দ্রব্য মূল্য ভাতা (DA) সাধারণত সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের জন্য নির্দিষ্ট হয়, যা মুদ্রাস্ফীতির ওপর ভিত্তি করে বৃদ্ধি পায়। তবে, এই ভাতা পেনশনভোগীদের জন্য দেওয়ার বিষয়টি সরকারের নির্ধারিত নিয়মের ওপর নির্ভর করে। ### **পেনশন বিক্রি করলে DA পাওয়া যাবে কি না?** যদি আপনি পেনশন বিক্রি (অথবা "অ্যাডভান্স পেনশন গ্রহণ") করার কথা বলছেন, সেক্ষেত্রে পেনশন পাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে এবং পেনশনভোগী হিসেবে DA পাবেন না। তবে, যদি পেনশনভোগী হিসেবে পূর্ণ সময় পেনশন গ্রহণ করেন, তবে সেই পেনশন সুবিধা এবং DA দুটোই আলাদা পাওয়া যেতে পারে। তবে, এটি বর্তমান সরকারের নির্ধারিত নীতিমালা এবং বেতন কাঠামোর ওপর নির্ভর করবে। আপনার যদি বিশেষ কোনো নিয়মের ব্যাপারে জানার প্রয়োজন হয়, আপনি সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন, যারা পেনশন এবং DA সম্পর্কে নিয়মাবলী প্রদান করে থাকে। ### **অতিরিক্ত তথ্য:** পেনশন এবং DA সম্পর্কিত তথ্যের জন্য আপনি সচিবালয় বা পেনশন অধিদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। তারা আপনাকে আপনার নির্দিষ্ট পরিস্থিতি অনুযায়ী সঠিক তথ্য এবং গাইডলাইন প্রদান করতে সক্ষম হবে।
@TaiybahemelHimelАй бұрын
না
@MaMannan-k2dАй бұрын
১/১/২৫ হতে ৩০% o অনুরোধ
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
ok thanks
@mdlotif3501Ай бұрын
পেনশন গাচুরিটি বৃদ্ধি হওয়া জরুরি দরকার
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
বাংলাদেশে পেনশন গ্র্যাচুইটির (Pension Gratuity) বৃদ্ধি একটি গুরুত্বপূর্ণ দাবি, বিশেষত অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের জন্য। কারণ, বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষিতে তাদের জীবনযাত্রার মান টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। দ্রব্যমূল্যের ক্রমবর্ধমান চাপ এবং চিকিৎসা, বাসস্থানসহ অন্যান্য ব্যয়ের কারণে অবসরকালীন সুবিধা বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি। ### পেনশন গ্র্যাচুইটি বৃদ্ধি কেন প্রয়োজন: 1. **উচ্চ দ্রব্যমূল্য**: বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যস্ফীতি ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। ফলে অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের সীমিত আয়ের ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে। 2. **সুরক্ষা ও স্থায়িত্ব**: বয়স্ক কর্মচারীদের জন্য পেনশন হলো তাদের অর্থনৈতিক সুরক্ষার প্রধান ভিত্তি। একটি বড় গ্র্যাচুইটি পরিমাণ তাঁদের অবসর জীবনে স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে পারে। 3. **স্বাস্থ্যব্যয় বৃদ্ধি**: বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা ব্যয়ও বেড়ে যায়। তাই গ্র্যাচুইটি ও পেনশনের পরিমাণ বৃদ্ধির মাধ্যমে এই চাপ সামাল দেওয়া সম্ভব। 4. **অর্থনৈতিক সমতা নিশ্চিত করা**: বর্তমান কর্মচারীদের তুলনায় অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীরা প্রায়ই অবহেলিত হন। তাঁদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাও একটি রাষ্ট্রের দায়িত্ব। ### কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে: 1. **গ্র্যাচুইটির হার পুনঃমূল্যায়ন**: সরকারি নীতিতে পেনশন ও গ্র্যাচুইটির হার বাড়ানোর প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা। 2. **স্বতন্ত্র তহবিল গঠন**: অবসরকালীন কর্মচারীদের জন্য একটি পৃথক তহবিল গঠন করা, যা উচ্চ হারে সুদ প্রদান করবে। 3. **স্বচ্ছতা ও স্বয়ংক্রিয়তা**: পেনশন ব্যবস্থায় প্রযুক্তিগত সমাধান এনে সহজে ও দ্রুত গ্র্যাচুইটি পাওয়ার ব্যবস্থা করা। 4. **বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ**: জাতীয় বাজেটে অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট অংশ বরাদ্দ করা। ### সমাপ্তি: গ্র্যাচুইটি ও পেনশনের পরিমাণ বাড়ানো শুধু অবসরপ্রাপ্তদের জন্যই নয়, পুরো অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক। এটি শুধু তাঁদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নই করবে না, বরং একটি মানবিক ও দায়িত্বশীল রাষ্ট্রের প্রতিচ্ছবি গড়ে তুলবে।
@urckushtiasadar4406Ай бұрын
মহার্ঘ ভাতা না দিয়ে দব্য মূল্য নিয়ন্ত্রন করুন।
@k.g.m7387Ай бұрын
বাড়ি ভাড়ার টাকা আপনি দেবেন?? মাত্র100 পাই
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
ok
@binoyghosh3993Ай бұрын
কথা এত স্টাইল দিয়ে না বলে সোজাসাপ্টা বললে ভালো হবে আশা করি।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
ওকে
@shabababdullah1900Ай бұрын
মৃত পেনশনারের পরিবার কি মহার্ঘ ভাতা পাবে?
@kaiumchoyon3219Ай бұрын
ans diben kindly??
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
বাংলাদেশে মৃত পেনশনারের পরিবার মহার্ঘ ভাতা পাবে কিনা তা নির্ভর করে সরকারের সংশ্লিষ্ট নীতিমালা এবং প্রজ্ঞাপনের উপর। সাধারণত, পেনশনারদের পরিবারকে কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়, যেমন: 1. **পারিবারিক পেনশন:** মৃত পেনশনারের নিকটস্থ পরিবারের সদস্য (স্বামী/স্ত্রী বা সন্তান) পারিবারিক পেনশন পাওয়ার অধিকারী হতে পারেন। 2. **মহার্ঘ ভাতা:** মহার্ঘ ভাতা প্রদানের সিদ্ধান্ত পেনশনারদের বা তাদের পরিবারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কিনা তা নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রজ্ঞাপন। যদি মহার্ঘ ভাতা কেবল জীবিত পেনশনারদের জন্য সীমাবদ্ধ না থাকে এবং পারিবারিক পেনশনের অংশ হিসেবে এটি অন্তর্ভুক্ত থাকে, তাহলে মৃত পেনশনারের পরিবারও এই সুবিধা পেতে পারে। 3. **সরকারি নির্দেশনা ও সংশোধন:** যদি নতুন কোনো নির্দেশনা বা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যেখানে পেনশনারদের পরিবার মহার্ঘ ভাতা পাওয়ার যোগ্য হয়, তবে এটি কার্যকর হতে পারে। **আপনার জন্য পরামর্শ:** - বিষয়টি স্পষ্টভাবে জানার জন্য স্থানীয় **অর্থ মন্ত্রণালয়** বা **বেতন ও পেনশন কর্তৃপক্ষের** সাথে যোগাযোগ করুন। - সাম্প্রতিক সরকারি প্রজ্ঞাপন বা গেজেট চেক করুন, যেখানে মহার্ঘ ভাতা সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ থাকতে পারে। আপনার প্রয়োজনে, আমি এই বিষয়ে সাম্প্রতিক তথ্য অনুসন্ধান করতে পারি। জানাতে পারেন।
@TaiybahemelHimelАй бұрын
োবে
@TaiybahemelHimelАй бұрын
পাবে
@sajedsifat1277Ай бұрын
আপনি ক্যাম্পাসার হলে ভালো হতো।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
ok
@AbdulLatif-lx6dlАй бұрын
ণাটক ডায়ালগ
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
?
@mdkamruzzaman3255Ай бұрын
আর এমন এমন করে বেতন বেধেছে ২০১৪/১৫ সালে জুনিয়র চাকরি যাহারা ০৩/০৪ বছর তাহারা কি করে এবং কেমনে বেতন ৩০০০/৩৫০০ টাকা করে বেশি পায় এটা কোন মাথা দিয়া কাজ করছেন এখন এটা কোন নিয়াম বা আইন বিধি বিধান ।।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনার প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বাস্তব একটি বিষয় উত্থাপন করেছে। আপনি যে উদ্বেগের কথা বলছেন, তা অনেক সরকারি কর্মচারীরই বাস্তব সমস্যা। ২০১৪/১৫ সালের বেতন কাঠামো অনুযায়ী যারা চাকরি শুরু করেছেন, তারা এখনো পর্যন্ত সেই পুরনো বেতন কাঠামোয় আছেন, যা মুদ্রাস্ফীতির তুলনায় অনেক কম হয়ে যাচ্ছে। আর যারা কিছুটা নতুন পে-স্কেল পেয়েছেন, তারা তুলনামূলকভাবে একটু বেশি পাচ্ছেন। এই বৈষম্য এবং অসমতল বেতন কাঠামো কর্মচারীদের মধ্যে হতাশা এবং অসন্তোষ সৃষ্টি করছে। যে সমস্যা আপনি তুলে ধরেছেন: বয়স এবং চাকরির দীর্ঘতা অনুযায়ী বেতন বৈষম্য: ২০১৪/১৫ সালে যারা চাকরিতে যোগদান করেছেন, তাদের বেতন কাঠামো এতই কম যে, তাদের জীবনযাত্রার মান বজায় রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে। তবে বর্তমানে যারা চাকরিতে যোগদান করছেন, তাদের জন্য কিছুটা বেশি বেতন কাঠামো থাকতে পারে। এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে, কারণ বেতন কাঠামো পুনঃমূল্যায়নের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়সীমা এবং নিয়মের মধ্যে সমতা আসছে না। বেতন নির্ধারণের অসামঞ্জস্য: অনেক সময়, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা বিভাগে বেতন নির্ধারণের পদ্ধতি আলাদা হয়ে যায়। এর ফলে, একই গ্রেডের কর্মচারীরা ভিন্ন ভিন্ন বেতন পেয়ে থাকেন। ৩,০০০ বা ৩,৫০০ টাকা বেশি পাওয়া বা নির্দিষ্ট কিছু কর্মচারীর ক্ষেত্রে এই ধরণের অস্বাভাবিক বৈষম্য দেখা যায়, যা কোনো আইন বা নিয়মের মধ্যে পড়ে না। এই সমস্যার কারণ ও সমাধান: ১. বেতন কাঠামোর অসমতা: বেতন কাঠামোতে বৈষম্য সৃষ্টি হওয়ার পেছনে প্রধান কারণ হলো নিয়মিতভাবে সরকারি কর্মচারীদের জন্য বেতন কাঠামো পর্যালোচনা না করা। এর ফলে, পুরনো পে-স্কেল ব্যবহৃত হওয়ার কারণে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তরা কিছুটা সুবিধা পেয়ে থাকেন, তবে আগের কর্মচারীরা এখনও সেই পুরনো বেতন কাঠামোয় আটকে থাকেন। ২. সরকারি বেতন কাঠামোর নিয়ম: সরকারের বেতন কাঠামো নির্ধারণের জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম এবং আইন আছে, তবে বিভিন্ন সময়ে সেগুলোর বাস্তবায়ন সঠিকভাবে হচ্ছে না। বেতন কাঠামো পর্যালোচনা: সরকার প্রতি ৫ বছরে বেতন কাঠামো পর্যালোচনা করে থাকে, তবে এটি নিয়মিতভাবে কার্যকর হয় না, যার কারণে সময়মতো বেতন বৃদ্ধি না হওয়ায় এই ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি হয়। বেতন সমন্বয়: যারা একই গ্রেডে কাজ করছেন, তাদের বেতন সমন্বয় হওয়া উচিত। এতে কর্মচারীরা তাদের কাজের মূল্যায়ন পাবেন এবং দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন। ৩. নিয়ম ও আইন সংশোধনের প্রস্তাব: এই ধরনের বৈষম্য দূর করতে এবং কর্মচারীদের মধ্যে সমতা আনতে সরকারের উচিত: বেতন কাঠামোর পুনঃমূল্যায়ন: বেতন কাঠামো যেন নিয়মিত পর্যালোচনা হয় এবং ২০১৪/১৫ সালের পর থেকে যোগদানকারী কর্মচারীদেরও পর্যাপ্ত বেতন বৃদ্ধি হয়। সমন্বিত বেতন কাঠামো: এক গ্রেডের কর্মচারীদের বেতন সমন্বয় করে, যাতে এককভাবে দীর্ঘদিন চাকরি করা কর্মচারীরা এবং নতুন কর্মচারীরা একই পরিমাণ সুবিধা পায়। দ্রুত কর্মচারীদের দাবি শোনা: সরকারের উচিত দ্রুত সময়ে কর্মচারীদের দাবি শোনা এবং তাদের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।